কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে আলোচনা - Razib Ahmed

Razib Ahmed > ‎Digital Skills for Bangladesh
আড্ডা পোস্ট ৭ অগাস্ট ২০১৮
বিষয়ঃ কনটেন্ট রাইটিং
7 August 2018 at 22:16 ·

MD Rajib
এর জন্য ইংরেজি শিখা বাধ্যতা মূলক
মোহাম্মদ নাজিউর রহমান
কেন বাধ্যতামূলক বলে মনে করেন আপনি???
MD Rajib
কারন আপনি যদি কন্টেন্ট বাংলাতে লিখেন তাহলে আপনি জাস্ট বাংলাদেশ এর ভিজিটর পাবেন...
আর যদি ইংরেজি তে কন্টেন্ট লিখেন তাহলে পুরো পৃথিবীর ভিজিটর পাবেন...
আর এর জন্য আপনাকে ইংরেজি মাস্ট জানতে হবে....
মোহাম্মদ নাজিউর রহমান
জ্বি ভাই।। সঠিক বলছেন।।
S M Mehdi Hassan
RM Rajib Khan হ্যা এটা সত্যি যে ইংরেজিতে লিখলে পৃথিবীর অনেক জায়গা থেকে ভিজিটর আসবে। কিন্তু ইংরেজি কনটেন্ট লেখার বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে একটা বিষয়ের উপরে ইংরেজি ভাষায় প্রচুর কনটেন্ট আছে। তাই অনেক ইংরেজি আর্টিকেলের ভিড়ে আপনারটা চোখে পড়বে না। ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখে প্রথম দিকে থাকতে হলে নিয়মিত লিখতে হবে এবং প্রচুর কষ্ট করতে হবে।
মোহাম্মদ নাজিউর রহমান
একটি আই টি প্রডাক্টের একটি অথবা অনেকগুলি স্টেপ বা সবগুলি স্টেপ সম্পাদনাকে কনটেন্ট রাইটিং বলে অভিহিত করা যায় বলে আপনি মনে করেন?? যেহেতু কেউ কিছু বলছেনা তাই আমি কিছু বললাম।।
Shahanaj Islam Sanu
যখন কোন আর্টিকেল কোন ম্যাগাজিন, ওয়েব সাইট, ব্লগ ইত্যাদিতে লেখা বা প্রকাশ করা হয় তাই কন্টেন্ট রাইটিং।
Shimul Sultan
কন্টেন্ট রাইটিং এ ভালো করতে হলে আগে নিজেকে সেইভাবে তৈরি করে নিতে হবে।
Delwar Hossen Dulu
কন্টেন্ট রাইটিং একটি ভাল এবং স্মার্ট পেশা। ঘরে বসেই একজন রাইটার তার লিখনি দিয়ে আয় করতে পারে। এটা একটা অত্যান্ত সম্মানী পেশা।
Pinu Ahmed
প্রথমে কন্টেন্ট রাইটিং এ স্বপ্ন দেখতাম
Shahanaj Islam Sanu
যে কোন কন্টেন্ট লিখতে হলে সেই বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। অনেক তথ্য যোগার করতে হয়।
মোহাম্মদ নাজিউর রহমান
আগে থেকেও জানা থাকতে পারে।।
Shahanaj Islam Sanu
মোহাম্মদ নাজিউর রহমান জানার জন্য পড়তে হবে
মোহাম্মদ নাজিউর রহমান
অবশ্যই পড়েও অনেক কিছু জানা যায়।। এবং পড়ার কোন বিকল্প আছে কি???
Nur Alam
আমি মনে করি কন্টেন্ট রাইটিং একটি আর্ট, চেস্টা করলে আপনি হয়তো লিখতে পারবেন কিন্তু কতটা ভাল লেখা হবে সেটার ওপরই নির্ভর করবে মানুষ সেটা কে কিভাবে নেবে,
Pinu Ahmed
ভাষাগত বিদ্যা কম থাকাই ইহার দিকে মনবিশন করি নাই
Shahanaj Islam Sanu
কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য সহজ সরল ভাষা ব্যবহার করতে হবে। যেন সবাই সহজে বুঝতে পারে।
Shahanaj Islam Sanu
লেখার গুনগত মানের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
Nur Jaman
কন্টেন্ট রাইটিং কি কি বিষয় হতে পারে
Shahanaj Islam Sanu
যে কেউ চেষ্টা করলে কন্টেন্ট রাইটার হতে পারবে। তার জন্য পড়ার অভ্যাস থাকতে হবে, লেখা যেন ভাল হয় সেই দিকে নজর দিতে হবে।
Shahanaj Islam Sanu
অনলাইনে বেশিভাগ কাজের জন্য কন্টেন্ট রাইটার প্রয়োজন হয়।
Nur Alam
আপনি যদি লেখায় পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং কে অনায়াসে পেশা হিসেবে গ্রহন করতে পারেন, এবং এটি অত্যন্ত সম্মনিত একটি পেশা
Shahanaj Islam Sanu
ভাল মানের রাইটার হতে হলে প্রথমে তাকে দক্ষতার দিকে নজর দিতে হবে।
Sonia Sohana Seme
Nur Jaman যেমন, আপনি ভ্রমণ বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন। সেক্ষেত্রে কোন একটি স্থান এর ভালো মন্দ দিক, যাতায়াত ব্যাবস্থা, উপযুক্ত সময় অনেক কিছু নিয়েই লিখা যায়।
Md Daloare Hossain
কন্টেন্ট রাইটিং করতে হলে পড়ার অভ্যাস থাকতে হবে।
Sonia Sohana Seme
২. কোন বস্তু অথবা সেবা নিয়ে বিস্তারিত লিখার জন্য যে বাক্য অথবা শব্দ ব্যাবহার করা হয়, তাই কন্টেন্ট। এটি আমার ব্যাক্তিগত মতামত।
Rabeya Islam
কন্টেন্ট রাইটিং যে কোন ব্লল্গ এর জন্য জ্রুরি।
Sonia Sohana Seme
৩. এটি ওয়েবসাইট, ব্লগ,বিজ্ঞাপন অথবা যে কোন প্রচার এর ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত হয়।
Mofaqkhayrul Islam
আমি মনে করি content বলতে ছবি,ভিডিও,অডিও ইত্যাদি বুঝায়।

আর এই বিষয় গুলার উপর মতামত,দোষ-গুণ বা পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে কোন কিছু লেখাই হল Content Writing. :)

আর কন্টেন্ট Writing এর জন্য ইংরেজী জানার কোন বিকল্প নেই।কারণ অনেকের মতে "Content is the king".
Tanvir Ahmed
কন্টেন্ট লিখার অাগে অনেক পড়ার অভ্যাস থাকতে হবে
Sonia Sohana Seme
৪. ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ এর জন্য যে কন্টেন্ট তা সাধারনত ডিজিটাল কন্টেন্ট।
Mojidul Islam
কন্টেন্ট লিখতে হলে আপনাকে প্রথম থেকে পড়তে, অনেক বিষয়ে আগে ভালো ভাবে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে, একজন কন্টেন্ট রাইটার হওয়াটা সহজ কাজ নাহ মনে রাখবেন
Nisha Jahan
সপ্তাহে ২ টা করে কন্টেন্ট লিখলে ভালো হয় কারন দেখবেন এক সময় আপনার সব্দ ফুরিয়ে যাবে
Sonia Sohana Seme
৫. ডিজিটাল কন্টেন্ট লিখার সময় গবেষণা করে নিতে হবে যেন, নিশ অনুযায়ী লেখা যায়।
Nur Alam
কোন বিষয়কে টেক্সট বা লেখার মাধ্যমে মানুষের বোধগম্য করে তোলাই হল কন্টেন্ট রাইটিং
Rabeya Islam
কন্টেন্ট রাইটিং ই একটি কেরিয়ার হতে পারে।
Rokshana Rose
কন্টেন্ট লিখতে হলে প্রচুর পড়ার অভ্যাস থাকতে হবে।
Rabiul Islam
আমার মতে,
কন্টেন্ট রাইটিং এর ভাল দিকটা হলো, অনেক বিষয় জানা যায়।
Rafiq Islam
কন্টেন্ট রাইটিং করার জন্য সবার আগে গুগোল কে জানতে হবে।
Rabeya Islam
কন্টেণ্ট লিখতে হ লে আগে আপ্নাক অনেক জ্ঞান অর্জন করতে হবে সেই বিষয়ের উপর।তাই আপ্নাক অনেক বেসি পড়তে হবে।
Rafiq Islam
আমার কাছে মনে হয় গুগোল কিভাবে আমাদের কাজে লাগতে পারে এটা ভাল ভাবে জানলে কন্টেন্ট রাইটিং খুব সহজ মনে হবে সবার কাছে।।
Sonia Sohana Seme
৬. একটা ওয়েবসাইট তৈরী করতে হবে, সেটা বিষয়ভিত্তিক হলে নিশ সাইট বলা যাবে। নিশ বলতে ছোট্ট ক্যাটাগরিকে বুঝায়। যেমন স্পোর্টস অ্যাণ্ড আউটডোর অনেক বড় ক্যাটাগরি হলেও ব্যাডমিন্টন একটা নিশ।
Razib Ahmed
যারা কনটেন্ট রাইটার হতে চান তাদের প্রথম কাজ হবে রিডিং স্কিলকে ডেভেলপ করা- ইংরেজি রিডিং স্কিল।
Nur Alam
কন্টেন্ট রাইটিং এ ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে ব্যাপক সম্ভাবনা আছে, যেমন: অনেক প্রতিষ্ঠানেরই পারমানেন্ট কন্টেন্ট রাইটার প্রয়োজন হয়, আবার অনেক ক্ষেত্রে আপনি খন্ডকালীন লেখন হিসেবেও কাজ করতে পারেন, তাছাড়া ফ্রীল্যান্স কন্টেন্ট রাইটার হতে পারে আপনার জন্য একটি স্মার্ট পেশা বা ক্যারিয়ার।
Ramim Ahmed
যদি এ সেক্টরে বাজিমাত করতে চান, আগে পড়ুন পড়ুন আর পড়ুন! কি পড়ব..? প্র ত্রি কা পড়ুন নিয়মিত, আর বিভিন্ন কন্টেন্ট রাইটারদের কন্টেন্ট পড়তে পারেন, আর তাদের স্টাইল গেস করার চেস্টা করুন
Md Masba
কন্টেন্ট রাইটিং হতে পারে স্মার্ট প্রফেশন৷
Razib Ahmed
আপনি ভাল রিডিং পড়তে পারেন? এরপর কি? এরপরের ধাপ হল রাইটিং প্র্যাকটিস করা। এজন্য সার্চ ইংলিশ গ্রুপ সেরা জায়গা। কারন আপনার সাথে কেউ ভেজাল করতে পারবে না এবং আপনার পোস্টে কিছু লোক লাইক কমেন্ট দিবেই।
Shahanaj Islam Sanu
ভাল কন্টেন্ট রাইটার হতে হলে প্রতিদিন আল্প হলেও লিখতে হবে। মোট কথা লেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
Rabeya Islam
আপ্নাক লিখতে হলে পড়তে হবে। জানতে হবে,যত জানবেন তত আপনি লিখতে পারবেন।
Sonia Sohana Seme
৭.ব্যাডমিন্টন নিয়ে একটি নিশ সাইট করে সেখানে আর্টিকেল, যা এক প্রকার কন্টেন্ট দিয়ে আপনি ব্যাডমিন্টন এর সাথে জড়িত সকল রকম প্রোডাক্টই সেল করতে পারবেন।
Md Forhad Hossain Hridoy
কনটেন্ট লিখার পূর্বে অবশ্যই কনটেন্ট যে বিষয়ে লিখবেন তা ভালো জানতে হবে..আর সহজ ভাষায় হতে হবে। যাতে সহজে যে কেও পড়ে বুজতে পারে..
Razib Ahmed
যারা কনটেন্ট রাইটার হতে চান তাদের নিজের ভাষায় লেখার দক্ষতা বাড়াতে হবে। এজন্য কমেন্ট লেখার কোন বিকল্প নেই। আপনি একদিনে ১০০ কমেন্ট লিখতে পারলে দেখবেন নিজের ভাষায় কোন কিছু লেখার ক্ষমতা অনেক বেড়ে গেছে। কপি করে কোন দিন লেখক হতে পারবেন না।
Sonia Sohana Seme
৮.আর যদি আরেকটু ব্রড নিশ নিয়ে কাজ করতে চান, সেক্ষেত্রে একই রকম বা একসাথে কাজ করা যায় এমন বিষয়গুলোকে একসাথে নিতে পারেন। যেমন আপনি যদি উইন্টার স্পোর্টস নিয়ে কাজ করেন, তাহলে সেখানে শীতকালে খেলা হয় এমন সবকিছু নিয়েই কাজ করতে পারবেন।
Sonia Sohana Seme
১০. কন্টেন্ট লিখার সময় খেয়াল রাখতে হবে, পাঠক কারা। তাদের জন্য যেভাবে সহজ, সেভাবেই লিখা উচিত।
Md Forhad Hossain Hridoy
কনটেন্ট লিখার জন্য অবশ্যই প্রতিদিন একটু হলেও চেষ্টা করতে হবে..তাহলেই আপনি ভালো কনটেন্ট লিখক হতে পারবেন।।
Neilpori Nilanjona
আর কনটেন্ট রাইটারদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, লেখা পড়ে যেন সবাই বুঝতে পারে।
Md Daloare Hossain
কনটেন্ট রাইটার হতে বেশি বেশি পড়া এবং বেশি বেশি লেখার বিকল্প নাই।
Arif Hasan
বেশি বেশি লেখার আগে বেশি বেশি পড়তে হবে । এটাই আসলে বড় ব্যাপার । এই জন্যই ভাইয়া রিডিং এর ব্যাপারটাতে বেশি জোর দেন ।
Razib Ahmed
সার্চ ইংলিশের মত দেশি বিনামুল্যের প্র্যাকটিস করার মত প্লাটফর্ম থাকার পরেও যারা বলেন সুযোগ পাই না, কি করবো তাদের নিয়ে কিছু বলার নাই। রাইটিং এর বেসিক ডেভেলপ করার জন্য সার্চ ইংলিশ একদম সেরা প্লাটফর্ম সারা বিশ্বে।
Arif Hasan
জি ভাইয়া এখন আর কোন অজুহাত দেয়া ঠিক না । কারন রাইটিং রিডিং সব প্লাটফর্ম আপনি সুন্দরমত সবার জন্যই তৈরি করে দিয়েছেন
S M Mehdi Hassan
ইন্টারনেটের প্রান হচ্ছে কনটেন্ট। গুগল উইকিপিডিয়া মানুষ ব্যবহার করে কনটেন্ট খুঁজবার জন্যে। যারা বাংলা এবং ইংরেজিতে ভাল মানের কনটেন্ট লিখতে পারবে ভবিষ্যতে তাদের চাহিদা বাড়বে। কারণ যত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অনলাইন ভিত্তিক হবে তত কনটেন্টের প্রয়োজন হবে
Md Daloare Hossain
কন্টেন্ট লেখা চর্চার জন্য সবচেয়ে বেস্ট মাধ্যম হলো নিজের প্রোফাইলে লেখা তাতে করে নিজের যেমন দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে ঠিক সেভাবে পরিচিতি এবং ফিডব্যাক পাওয়া যাবে তবে বড় বড় পোস্ট লিখতে হতে ক্রিয়েটিভ ভাবে, তবে যে বিষয়ে লিখতে চান সে বিষয়ে আগে পড়ে নিতে হবে আগেই থেকে।
Sonia Sohana Seme
১১. নিশ এরপর কন্টেন্ট লিখার আগেই কি ওয়ার্ড নিয়ে ভালো মতো পর্যালোচনা করে নিতে হবে।
Sonia Sohana Seme
Kashfiah Fatima যেমনঃ কিছুদিন আগে বিশ্বকাপ ২০১৮ ছিল একটি কি ওয়ার্ড। আপনার কন্টেন্ট এ এই ওয়ার্ডটি থাকলে, কেউ এই শব্দটি লিখে সার্চ দিলেই, আপনার ব্লগ অথবা পেয তার সার্চে দেখাবে।
Neilpori Nilanjona
যত বেশি পড়বেন তত বেশি জানতে পারবেন এবং ভালো লিখতে পারবেন। পড়ার আর জানার কোন শেষ নেই।
Razib Ahmed
আপনি বেসিক ভাল করে না গড়লে বেশি দূর যেতে পারবেন না। কনটেন্ট রাইটিং-এর দিকে যে কেউ নামতে পারে বলে এদিকে প্রতিযোগিতা খুব বেশি। তাই আপনাকে বেসিকটা গড়তে হবে খুব ভাল করে। একদিনে ইংরেজিতে ১০০ পৃষ্ঠা না পড়তে পারলে বা ১০০০ শব্দ নিজের মত করে না লিখতে পারলে আপনি এদিকে টিকতে পারবেন না।
Md Forhad Hossain Hridoy
৪। আজ থেকে কনটেন্ট লিখতে শুরু করেন। যারা এখনো শুরু করেন নি লিখা..
Sonia Sohana Seme
১৩. কি ওয়ার্ড সাহায্য করে কন্টেন্ট কে পাঠকের কাছে দ্রুত পোউছতে।
Sonia Sohana Seme
১৪. প্রচুর পড়তে হবে। পড়ে লিখে ফেলতে হবে। প্রতিদিন লিখলে ভালো কন্টেন্ট রাইটার হওয়া যায়।
Sonia Sohana Seme
১৫. একটি কন্টেন্ট বিষয়ভিত্তিক ছবি দিয়ে নিশ এবং কিওয়ার্ড ঠিক রেখে লিখতে পারলে, অনেক ভালো ফলাফল আনতে সক্ষম।
Razib Ahmed
সবচেয়ে অদ্ভুত ব্যপার হল সময় দেব না কিন্তু ফল আশা করবো। কনটেন্ট রাইটিং পুরাই লেখাপড়ার ব্যপার। আপনি কোন বিশয় নিয়ে পড়বেন এবং তা নিজের ভাষায় লিখবেন। লেখা আর পড়ার দিকে সময় দিতে হবে না হলে পড়বেন কি আর লিখবেন কি?
Razib Ahmed
আমি লিখছি সেই ১৯৯৭ সাল থেকে। আমার মূল স্কিল হল লেখা এবং বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই লিখতে পারি এবং লিখছি গত ২১ বছর ধরে। গত ৪ বছর ধরে মূলত লিখছি ফেইসবুকে প্রথমে ই-ক্যাবের জন্য এবং এর পরে সার্চ ইংলিশে।
Raju Ahmed
কন্টেন্ট রাইটিং সবচেয়ে মূল্যবান দক্ষতা। একজন কন্টেন্ট রাইটার ইচ্ছা করলেই ভাল্প কিছু করতে পারে। তবে কন্টেন্ট রাইটার হওয়ার জন্য অগাধ অধ্যাবসায় প্রয়োজন। নিয়মিত পড়াশুনা ছাড়া একজন ভাল কন্টেন্ট রাইটার হওয়া সম্ভব নয়।

কন্টেন্ট রাইটিং করলে সহজেই একটা ব্লগ চালানো সম্ভব। যারা ৮ই-কমার্স বা এফ কর্মাস নিয়ে ব্যবসা করতে চান প্রথমে তারা কন্টেন্ট মার্কেটিং করতে পারেন। এটা সবচেয়ে ভাল আইডিয়া।
Razib Ahmed
লেখার শক্তি আমি ই-ক্যাব করতে গিয়ে বুঝতে পেরেছি। দিনে পর দিন রাতের পর ই-ক্যাবের গ্রুপে অনেকটা একাই পোস্ট করতাম। অনেকে আমাকে নিয়ে মজা করতো, হাসত ফালতু কথা বলতো কিন্তু আমি লিখে গেছি। এক সময় হাজার হাজার লোক ই-ক্যাবের কথা জানতে পারলো আমার লেখা গুলোর মাধ্যমে।
Raju Ahmed
তবে যে বিষয় নিয়েই পড়ুক না কেন সবার একবার সার্চ ইঞ্জিন নিয়ে পড়া দরকার। তাহলে যেকোন তথ্য সার্চ ইঞ্জিনে খুজে বের করা সহজ হয়।
Nur Alam
একটি বিষয় ক্লিয়ার হওয়া দরকার, কনটেন্ট রাইটিং হলো একটি সময় সাপেক্ষ বিষয়, এটি শিখতেও যেমন সময় লাগে, তেমনি এটিতে ক্যারিয়ার গড়তেও অনেক সময় লাগে, আবার একটা ভাল আর্টিকেল লিখতেও কিন্তু বেশ সময় দরকার হয়, তবে সময় দিয়ে একবার একটি অবস্থান তৈরী করতে পারলে তার ফলাফল হবে অন্যরকম ভাল
Raju Ahmed
কন্টেন্ট রাইটিং হল জ্ঞান অর্জনের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। আমরা একটা বিষয় শিখার পর যখন আবার সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপনা করি তখন বিষয়টা আরো পরিস্কার হয়ে যায়।
Raju Ahmed
লেখালেখির অভ্যাস ছাড়া অনলাইন ব্যবসা বলেন, মুক্ত পেশা বলেন সব কিছুই করতে আপনাকে প্রচুর লেখার অভ্যাস গড়তে হবে। সেটা লেখুনির মাধ্যমে প্রচার করতে পারলে একদিকে আপনার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়বে অন্যদিকে আপনে বিষয়টা নিয়ে পরিস্কার হতে থাকবেন।

আমি যখন সার্চ ইঞ্জিন।নিয়ে পড়তে গেছিলাম তখন শেষ করার পর ইচ্ছা হল আ্যল্গরিদমের নিয়ম নিয়ে। পড়তে গিয়ে দেখি আমি যা জানছি তা আসলে কিছুই নয়।

অনেকেই বলে থাকেন আমি।মার্কেটিং নিয়ে অনেক জানি কিন্তু সফলতা পাচ্ছি না। কেন?

কারন খুজে দেখতে গেলে একটা বিষয় খুজে পায় সেটা হল সব ঠিক আছে কিন্তু লোকজনকে আমার ব্লগে প্রবেশ করাতে পারছি না। কারন সে যে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাজেশন করছে সেটা সার্চ ইঞ্জিনের নিয়ম কানুন অনুসারে হয় নাই। সেটা করতে গেলে আপনাকে প্রচুর কন্টেন্ট রাইট করতে হবে।
Raju Ahmed
কন্টেন্টকেকে যদি একটা ওয়েব সাইটের রাজা বলা হয় তাহলে সেই কন্টেন্ট রাইটার ডিমান্ড নিহাত কম।নয়। একজন ভাল দক্ষ রাইটার বিনা পয়সায় একটা ছোট খাট স্টার্ট আপ করতে পারে। আমি ব্লগিং কথা বলছি কিন্তু সেটার জন্য আপনার স্বচ্ছ ধারনা থাকতে হবে
Salma Akter
কন্টেন রাইটিং প্রথমে অামি কোন বিষয়ের উপর কন্টেট লিখবো তা সিলেক্ট করতে হবে। শুধু অার্টিকেল লিখলেই হবেনা ভুল বানান ও সঠিক শব্দ ব্যাবহার করতে হবে।
Neilpori Nilanjona
একজন ভালো কনটেন্ট রাইটার হতে হলে নিয়মিতভাবে লিখার চর্চা করতে হবে। এবং বেশি বেশি রিডিং পড়তে হবে। আর ইংলিশ পড়ার তো কোন বিকল্প নেই।
Salma Akter
আর্টিকেল লিখার পর একটা বিষয় অবশ্যই করতে হবে keyword recharce করে দেখতে হবে যদি অাপনার মতে 90% সঠিক তো বুঝে নিতে হবে অাপনার কাজটা সফল হতে যাচ্ছে। মনে রাখবেন কোয়ালিটি কন্টেট রাইটিং হলো কিং রাজা
Razib Ahmed
কনটেন্ট রাইটার হতে হলে এক বছর আপনাকে স্যাক্রিফাইস করতে হবে। এটি না পারলে এদিকে আসার দরকার নাই। আমার কথা হয়তো কারোই পছন্দ হবে না কিন্তু এটিই নিয়ম।
Nur Alam
রাইটিং এর ক্ষেত্রে ব্যপক প্রতিযোগীতা বিদ্যমান, তাই বেশি সময় দিতে না পারলে এই সেক্টরে প্রতিযোগীতায় হেরে যাবেন
Firuj Ahammed
এদিকে যারা ক্যারিয়ার গড়তে চায় তাদের লেগে তাকার মানুষিকতা থাকতে হবে৷ এমন ভাববেন না যে একটি আর্টিকেল লিখবেন আর তা ভাইরাল হয়ে যাবে৷৷ অপনি বিখ্যাত লেখক হয়ে যাবেন৷
Nur Alam
সবচেয়ে বড় কথা হলো কন্টেন্ট রাইটিং কাজটাই হলো ধৈর্য্যর কাজ, এই কাজে অনেক ধৈর্য্যর দরকার হয়
Nur Alam
আবার ব্যপক জ্ঞান চর্চা ছাড়াও আপনি এই সেক্টরে কিছু করতে পারবেন না
Nur Alam
কোন বিষয়ে লেখার আগে সেই বিষয় সম্পর্কে নিজে ভাল ভাবে জানতে হবে, সেই বিষয়ের খুটি-নাটি সবকিছুই জানতে হবে
Kamrul Hossain
কন্টেন্ট রাইটার হতে হলে অবশ্যই প্রতিদিন সময় দিতে হবে এবং বেশি বেশি পড়তে হবে।
Raju Ahmed
সময় দিয়ে সেই সময়ের স্বদব্যবহার করতে না পারলে সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই না
মোহাম্মদ নাজিউর রহমান
কনটেন্ট রাইটার নই তবে আমি একটা স্টার্ট-আপ চালাতে চাই।।। যার অধিকাংশই কাজগুলো আমাকে করতে হবে।।
Razib Ahmed
২০০৭ সালের একটি পোস্টে প্রফেশনাল ব্লগার হিসেবে একটি লিস্টে নিজের নাম পেলাম এই লিংকে https://www.rockersworld.com/got-1000-posts-or-more/
Mizi Mahbub
কনটেন্ট রাইটার হতে হলে বা লেখা-লেখি করতে হলে আমাদেরকে প্রচুর বই পড়তে হবে। এবং এর কোনো বিকল্প নেই।
মোহাম্মদ নাজিউর রহমান
আমি যদি আই টি সেক্টরে স্টার্ট-আপ বানাতে চাই তাহলে আমাকে আইটি প্রোডাক্ট বানাতে হবে।।। আর আইটি প্রোডাক্ট বানাতে গেলে রাইটিং এর কোন বিকল্প আছে কি???
Sg Saha
কন্টেন্ট রাইটিং অনেক বড় একটা বিষয়। ভাল কন্টেন্ট রাইটার হতে হলে অবশ্যই সে বিষয়ে পড়াশোনা করে আগে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যে বিষয় নিয়ে লিখবেন সে বিষয়টা সুন্দর সাবলীল সহজ ভাষায় আপনার পাঠকের কাছে তুলে ধরতে হবে। পাঠক যাতে সহজেই আপনার লেখার সারাংশ বুঝতে পারে সেদিকে নজর রাখতে হবে। সুন্দর উপযোগী কন্টেন্ট নির্বাচনের পাশাপাশি লেখার মাধুর্যতা সহজ ভাষায় উপস্থাপন করা গেলে সে কন্টেন্ট সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠবে বলে মনে করি।
Raju Ahmed
How become a good content writers?

Ater completing your English fluency reading is mandatory about your niche. I posted a status how to find out your strenghts by 'SWOT' analysis. Select one strenghs among glossary theme. I would like to read search engine and search engine friendly guide. It's involve digital marketing. Additiinal resource is webmaster, adwords and search engine optimization, web deagin as well as wordoress.

If I want to write content about search engine and seo accordingly to search engine guideline.

Asked yourself, What's best foe you? Invest your valuable time to evaluate yourself that you are able to write all subsets sarch engine optimization search engine guide.
Ferdous Ara Parul
বেশী লিখলে লেখার হাত ভালো হয়। একটা বিষয় কে নানা ভাবে উপস্থাপন করা যায়।
Tasmin Tahia
আজকের টপিক টা ভাল। আমার বেশি বেশি লেখার অভ্যাস করা দরকার। না লেখার কারণেই সব ক্ষেত্রেই আমার সমস্যা হয়। আমি বুঝি কিন্তু তবুও সে অনুযায়ী কাজ করা হয় না।
Fatema Jahra
কন্টেন্ট রাইটিং এ সাবলীল ভাষা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মানুষ সহজে বুঝতে পারবে এটাই লিখনির মুল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।
Kamrul Hossain
কন্টেন্ট রাইটার হতে হলে একটা টপিক সিলেক্ট করুন যেটাতে আপনি ইন্টারেস্ট এবং সেটা নিয়ে প্রতিদিন স্টাডি করুন এবং যতটুকু পারেন প্রতিদিন লিখুন।
Fatema Jahra
আমার লক্ষ্য হল একজন ভাল কন্টেন্ট রাইটার হওয়া। তবে আমার মনে হয় তার আগে আমাকে আগে একজন ভাল পাঠক হতে হবে। নাহলে আমার সপ্ন পুরন হবার নয়।
Sg Saha
চারপাশের ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকা বিষয়গুলিকে তুলে এনে জড়ো করে যদি সহজ প্রাঞ্জল ভাষায় লেখনীর মাধ্যমে বাস্তবে রুপ দেওয়া যায়, তাহলে সেখানে একটি ভাল কন্টেন্ট তৈরী করা সম্ভব।
Fatema Jahra
লিখনির ধরন অনেক গুরত্বপূর্ণ। একটা ভাল বিষয় সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে না পারলে কেও সেটা পরবেনা। আবার কোন সাধারণ বিষয় সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারলে সেটা সবাই আগ্রহের সাথে পড়ে।
Obonty Aakhi
কনটেন্ট রাইটার হতে হলে প্রচুর পড়তে হবে। লিখে হবে। প্রতিদিন লিখলে ভালো কন্টেন্ট রাইটার হওয়া যাবে।
Kamrul Hossain
কন্টেন্ট রাইটার হওয়ার শুরুটা হতে পারে গ্রুপে কমেন্ট লেখার মাধ্যমে প্রতিদিন বিভিন্ন পোস্ট পড়ে বড় বড় কমেন্ট লিখলে কিছুদিন পর নিজের মধ্যে এক ধরনের পরিবর্তন দেখবেন।
Kazi Sajjad Sipon
কন্টেন্ট রাইটিং জানতে হলে দরকার প্রতিদিনকার কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে যে পোষ্টগুলো আসে তা ভালো করে চর্চা করা। কারন চর্চার উপরে বড় ঔষধ আর নেই। আপনি কতটুকু সফলতার দ্বার প্রান্তে পৌঁছাতে পারবেন, তা নির্ভর করবে আপনার গভীর চর্চা, ও ধৈর্য্যের
সর্বোচ্চ পরীক্ষার দেওয়ার মাধ্যমে।
Kazi Sajjad Sipon
রাইটার বলতে বাস্তবিক অর্থে আমরা যা বুঝি তা হলো, তাকে প্রচুর লিখতে হবে, আর এই লেখার মাধ্যম হিসেবে জানতে হবে তাকে প্রপেশনাল রাইটিং কিভাবে করা যায়।
Imran Hossen
যত দিন যাচ্ছে কন্টেন্ট রাইটিং এর চাহিদা বাড়ছে। বিশ্বের সব কিছুই এখন ভার্চুয়াল জগতে । দিন দিন মানুষ এই জগতেই সব কিছু খুজে নিচ্ছে।
Imran Hossen
ভাল কন্টেন্ট রাইটার হতে গেলে অনেক পরিশ্রম ও ধৈর্য লাগবে।জিনি হতে চাইবেন তাকে প্রচুর পরতে হবে এবং লিখতেও হবে।
Imran Hossen
প্রফেশনাল কাজে যে যত দক্ষ সে তত আয় করে এবং অবস্থান তত উচু
Obonty Aakhi
পড়ার মানসিকতা এবং ধৈর্য্য এদুয়ের মিশ্রণে ভালো কনটেন্ট রাইটার হওয়া সম্ভব।
আর লিখনি শক্তি যা কিনা পাঠকের মন জয় করতে পারে।
Aminul Islam
content writer নিয়া সকল কমেন্ট পড়েছি ও মুটামোটি বুঝেছি তবে একটি বিষয় যদি ক্লিয়ার করতেন তাহলে ভালো হত তাহল---যেমন ধরুন আমি সাহিত্যে ভালো বা ইতিহাসে ভালো অথবা ইসলামিক নলেজে খুব ভাল এখন কী আমি এ সকল বিষয়ে কন্টেন্ট রাইটার হতে পারব যদি জানাতেন তা হলে আগ্রহটা বাড়ত বিশেষ করে ইসলামিক নলেজের দিকে আমার জোখ একটু বেশি। Please help
Jannatul Ferdousi
এটা পরিস্কার যে, বিষয় যা হোক ধৈর্য নিয়ে শেখা এবং তা নিয়মিত তুলে ধরার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক রাস্তায় নিজেকে চালনা করতে কঠোর পরিশ্রম ও সাধনা করলে তা বৃথা যাওয়া অসম্ভব। ধন্যবাদ সবাইকে।
Rahmat Ullah
একজন মনিষী বলেছেন ১০০ লাইন পড় তারপর ১ লাইন লেখ তাহলে লেখার মান অনেক ভাল হবে।
Hasan Ahmad
কমেন্টগুলো পড়ে যা বুঝলাম তা হলো কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য প্রথমে বেসিক এর উপর গুরুত্ব দিতে হবে, আরে বেসিকটা আসবে কিভাবে, তা হলো reading skill এর মাধ্যমে। reading skill এর জন্য নিরবিচ্ছন্নভাবে পড়তে হবে। আর writing টা যেহেতু নিজস্ব জ্ঞানের উপর ভিত্তি তাই জ্ঞান আসার মাধ্যমও over reading। তাই reading এর কোন বিকল্প নেই। লিখতে হলে জানতে হবে আর জানতে হলে পড়তে হবে এটাই আমাদের স্লোগান হোক।
Fahreen Hannan
কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য পড়া এবং শিখে যাওয়া কন্টিনিউয়াসলি করে যেতে হয়।
source : কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে আলোচনা 

কিভাবে আপনি একজন ভালো কন্টেন্ট রাইটার হবেন Lipi Sd

Lipi Sd is with Razib Ahmed.
October 15, 2018

সময়টা মার্কেটিং এর। আর আপনি নিজেও একটি পোডাক্ট। কিভাবে ধরুন আপনি চাকরির বাজারে প্রবেশ করেছেন। এখানে অবশ্যই আপনার গুনাগন দেখে বা আপনার যোগ্যতার বলে আপনি একটি চাকরি পাবেন।

সে কাজটি আমরা পণ্য কেনার সময়ও করে থাকি।গুনাগুন বিচার।।

এখন প্রশ্নটি হচ্ছে কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে এটার আবার কি প্রয়োজন?

অবশ্যই আছে।কারণ আপনার কন্টেন্ট দ্বারা আপনি আপনার মার্কেটিং করবেন।আপনার লেখনীতে সবদিকগুলো প্রকাশ পাবে।

আর কনটেন্ট টি রিডার এর কাছে ভালোপরিচিতি মাধ্যম এটি।

তাহলে চলুন কিভাবে কাজটি করবেন দেখে নেয়া যাক।।

১)কিছু নিজস্ব কৌশল ব্যবহার করুন..

এখানে অবশ্যই আপনাকে নিজস্ব কিছু কৌশল গত বৈশিষ্ট্য মেনে চলতে হবে।যার মাধ্যমে সম্পুর্ণ আপনার সৃজনশীলতা প্রকাশ পায়।এতে রিডারে কাছে আপনার লেখার আলাদা ভ্যালু সৃষ্টি হবে।

২)অনেক গল্প বলুন...

এখানে নিশ্চয়ই আপনি রুপকথার গল্প শোনাবেন না।আর রিডার কখনও বোরিং রাইটিং এ আগ্রহ প্রকাশ করেনা।গল্প বলার মাধ্যমে নিজস্ব ভাবনা বা মতামত ফুটিয়ে তুলুন।এতে কন্টেন্টটি র গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে।

৩)ব্যবহার করুন যন্ত্রপাতি যা আপনার কন্টেন্ট কে সবচেয়ে ভালো ভাবে প্রকাশ করতে সাহায্য করবে।

এর মানে প্রযুক্তিগত জ্ঞান দিয়ে কন্টেন্ট টি কে ঢ়েলে সাজানো।যেমন, ওয়ার্ড প্রেস এর ব্যবহার,ইমেজ এডিটিং, ইমেল নিউজ সেলটার,SEO ইত্যাদির সকল কিছুর মিশ্রণে কন্টেন্ট টি তৈরি করা।

৪)অন্যের নিকট হতে শিক্ষা নেয়া কিন্তু নিজের স্বতন্ত্র বজায় রাখা..

গেস্ট ব্লগারদের নিকট নতুন কিছু শিক্ষা কিন্ত আপনি সেটা নিজের মত করে ব্যবহার করবেন।অনুকরণ জিনিসটা এখানে বেশি দিন আপনাকে টিকিয়ে রাখবেনা

৫)নিজের সুরে কথা বলা

আপনার কন্টেন্ট টিতে আপনি কিভাবে কথা বলবেন তা আপনাকে টিক করতে হবে।কনভেনশনাল, প্রফেশনাল নাকি ক্যাজুয়াল সেটা আপনাকে টিক করতে হবে।কারন লেখার মাধ্যমে রাইটা এর ব্যক্তিত প্রকাশ পায়

৬)অধ্যবসায়

মূলত এটা ছাড়া কোন ক্ষেএে সফলতা আশা করা বোকামি। আর কন্টেন্ট রাইটিং এ আপনার এগুন যত বেশি থাকবে তত আপনি সফলতা পাবেন।

সবশেষে একটি কথা বলা যায় লেখার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য গুলো আপনার মার্কেটিং এর হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।

part 2
Lipi Sd is with Razib Ahmed.
October 2, 2018

কন্টেন্ট রাইটিং এর বিষয়টি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। প্রথম দিকে একজন রাইটারে বেশি আগ্রহ দেখা যায় কিন্তু সময়ের সাথে সাথে তা অনেক সময় ঘাটতি দেখা দেয়।

নিজেকে রাইটিং এর ক্ষেত্রে মোটিভেট রাখা এক প্রকার চ্যালেজ্ঞ। দূর্বলতার দিক গুলো অবশ্যই ওবারকাম করতে হবে।

কিন্ত আপনি যদি ভাল অরগানাইজার হন অবশ্যই কাজটা আপনার জন্য কঠিন কিছু না।

কিভাবে কাজটি করবেন?

১)যদি কাজটা আপনি চালিয়ে যেতে চান,অবশ্যই তা নিয়ে নিয়মিত পরিকল্পনা করা।

২) লক্ষ্য নির্ধারণ করা।

৩)একটি গঠন তৈরি করা

৪)প্রতেক্য সপ্তাহে পরিকল্পনা নতুন্যত আনা।

৫)কঠোর পরিশ্রম এবং প্রফেশনাল মনোভাব মেনে চলা।বলতে পারপব নিজেকে প্রফেশনাল ব্যক্তি মনে করা।

তাছাড়া যে বিষয় গুলো আপনার রাইটিং প্রয়োজনীয়।

১) পাবলিশ এর ক্ষেএে একটি সময় মেনে চলা। যেমনঃ সপ্তাহে যে কোন নির্দিষ্ট দিন গুলোতে প্রকাশ করা।হতে পারে দুই থেকে তিন বার।

২) এতে পাঠক সহজে পড়ার একটি নির্দিষ্ট সময় পাবে।

৩)আপনিও বিরতির মাঝে পরর্বতী কন্টেন্ট তৈরির সময় পাবেন।

৪)ট্যাকনিক্যাল দিক গুলো কাজ করাটা সহজ হবে।

৫) একটি কন্টেন্ট এর এডিটি এর কাজটি করা।

এতে পাঠক সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং রাইটার এর মোটিভেশন ঠিক থাকবে।

part 3

কন্টেন্ট রাইটিং বা ব্লগিং বলুন রিডার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একটি ব্লগের সাফল্য বা ব্যর্থ তার মূলত রিডার। রিডারই সব এখানে।

অনেক সময় রিডার কেও দায়িত্ব নিতে হয়।আপনি হয়তো ভাবছেন। এটা আবার কি...

আসলে রিডারকে প্রাধন্য দিয়ে কাজ করা হলে, রিডার অবশ্যই তার দায়িত্ব পালন করবে..

কিভাব?চলুন দেখি বিষয়টি কে।
১) একটি উপমা তৈরি করুন যাতে রিডারের আপনার পোস্টর এর সাথে বেশি যুক্ত হয়।

মানে যদি আপনার টপিক কোন বিষয় নিয়ে তৈরি করা হয় বা বোরিং হয় তবে উপমা তা যোগাযোগ তৈরি করতে সাহায্য করবে।সহজেই রিডার কে আর আর্কষিত করবে।

২)অন্য পোস্ট গুলোকে স্বীকৃতি প্রধান করা।

অথাৎ আপনি এখানে যখন কোন নির্দিস্ট বিষয় নিয়ে লেখেন। তখন রিডারে কাছে আপনার লেখার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করবে।

কিন্ত কোন কারণে রিডার যদি আপনার লেখায় বোরিং নেস খুজে পায় তাহলে আপনার রিডার সংখ্যা কমে যাবে।তাই বিষয় গুলো মনে রেখে কাজটা করা উচিত।

৩)নির্দিষ্ট কোন টপিকের গভীরে প্রবেশ করা এবং রিডার কে জানানে..

রিডার সর্বদা কোন বিষয়ের গভীরভাবে লেখাকে পছন্দ করে।এখানে রিডার কাছে বিষয়টির সকল দিক তুলে ধরা হয়।রিডারের সুবিধার্থে বিশ্লেষণ করা হয়।

যদি আপনি সব সময় চান একটি আইডিয়া বা টপিক নিয়ে লিখবেন।রিডারের কথা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে।

শুভ রাএি।
https://www.facebook.com/groups/digitalskillsbd/permalink/356792881532170/

সোর্সঃ  কিভাবে আপনি একজন ভালো কন্টেন্ট রাইটার হবেন 

যে ভুলগুলোর জন্য আপনি ব্লগিং এ সফল হতে পারেন না -Lipi Sd

Lipi Sd
20 October 2018

ব্লগিং বিষয় টি সম্পর্কে কম-বেশি আমরা সবাই জানি।কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

তবে অনেক সময় ভুল কিছু পদ্ধতি ব্যবহার বা সঠিক নলেজ না থাকায় ব্লগিং শুরু করার পর সঠিক ভাবে রান হতে পারেনা।

মুলত কি কি ভুল গুলোর জন্য ব্লগিং সফল হতে পারেনা তার কারণ গুলো তুলে ধরছি।

চলুন তবে দেখে নেই।ব্লগিংয়ের এর ভুল গুলো.....

১)টার্গেট অডিয়েন্স সম্পর্কে সঠিকব্লগিং জ্ঞান না থাকা...

আপনি ঠিক কি বিষয়ে ব্লগিং করতে চান এবং আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কারা তা খুঁজে বের না করতে পারলে।আপনার ব্লগটি বেশ দুর যেতে পারেনা।

অবশ্যই যে বিষয়টি নিয়ে ব্লগিং করেন তার অডিয়েন্স সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে।

২) প্রতিদিন ইমেইল চেক না করা..

ইমেল পাঠানো এবং চেক করা প্রতিদিন না করলে।আপনি অডিয়েন্স এর সাথে সঠিকভাবে যোগাযোগ করতে পারবেন না।কারণ ইমেল রিমান্ডার হিসেবে কাজ করে অডিয়েন্স এর কাছে।

অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত কাজটি করতে হবে।

৩)সঠিক ভাবে ব্লগের প্রমোশন না করা।

বর্তমানে প্রমোশন কাজটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ প্রতিটি পোস্টের আপডেট অবশ্যই অডিয়েন্সকে জানাতে হবে।
যদি এ ক্ষেএে সামন্য উদাসীনতা দেখা যায়।তবে ব্লগ সূচনার আগে সমাপ্তি ঘটবে।

তাই প্রমোশনের কাজটি কে গুরুত্ব সহকারে নিতে হবে।

৪)প্রচন্ড পরিমাণে ব্যক্তি কেন্দ্রীয় মনোভাব..

ব্লগের কাজ গুলো ক্খনও একা করা সম্ভব নয়। তাই কাজ গুলোর ব্যালেন্স করতে না পারায়।প্রতিটি কাজ এলোমেলো হয়ে যায়।বা গুরুত্বপূর্ণ দিক ছুটে যায়।

ব্যক্তি কেন্দ্রীক মনোভাব পরিহার করে সঠিক একটি টিম গঠন করতে হবে।

৫)ব্লগ টি পাবলিশ করার পর ডেবলপিং না করা..

ব্লগটি পাবলিশ করার পর অনেক সময় এর পরবর্তী ধাপ গুলো নিয়ে পরিকল্পনা না থাকায়।কাজের গতি লক্ষ্য করা যায় না।

অবশ্যই যাএা শুরু করার পর ব্লগটি কে প্রাণবন্ত করার জন্য টিম ওয়ার্ক করতে হবে।

৬)ব্লগের মুদ্রায়ন নীতি অনুসরণ না করা..

এখানে ব্লগটির অভ্যন্তরিণ সবলতা ও দূর্বলতা নিয়ে কাজ না করা।কারণ টেকনিক্যাল অনেক ছোট বিষয় থাকে।

তাই অবশ্যই কাজ ভাগ করে নিতে হবে।বিকেন্দ্রীকরণ ব্লগিং সফলতায় পরিহার্য।

সবশেষে বলা য়ায় এই ভুল গুলো ওবারকাম করে ব্লগিং কাজটি সহজ ভাবে করা যায়।
source- যে ভুলগুলোর জন্য আপনি ব্লগিং এ সফল হতে পারেননা

কন্টেন্ট রাইটিং এর ভাষা কেমন হবে - Lipi Sd

Lipi Sd is with Razib Ahmed.
27 September 2018

গত পোস্টের পর আজ লিখছি।কন্টেন্ট রাইটিং এর ভাষা নিয়ে।

কনভারশনাল অথাৎ কথোপকথন ভাষা। কন্টেন্ট টি পড়ে পাঠক যেন মনে করেন আপনি তার সাথে কথা বলছেন।যেমনঃ

আপনি যদি জটিল ভাষার ব্যবহার করেন তবে পাঠক তা কঠিন ভাবে নিবে।পড়ার সময়ে হতো নেতিবাচক ভাবটাই বেশি প্রকাশ পাবে।

যেহেতু কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে পাঠক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাহলে কিভাবে কাজটি করেন?

সে বিষয়টি এখন তুলে ধরছি।

১)সরাসরি কথা বলুন পাঠকের সাথ....

কন্টেন্ট লেখার ক্ষেত্রে আপনি বা আমি শব্দগুলো ব্যবহার করতে পারেন। যেমনঃ রাইটার তার কোন ব্যক্তিগত ধারনা বা অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন। এতে পাঠক সহজে মূলবিষয় বুঝতে পারবে।

২) লেখার ক্ষেত্রে ইনফরমাল নিয়ম ব্যবহার....

লেখার নেচারাল দিকটি বজায় রাখুন।খুব বেশি আনুষ্ঠানিক ভাবটি রাখবেননা। এতে পাঠকের সাথে বন্ধুসুলভ ভাবটি বজায় থাকবে।

৩)পাঠককে অবশ্যই কথা বলার জায়গা প্রদান...

এ বিষয়টি বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেএে পাঠককে কমেন্ট করতে উৎসাহ করতে হবে।একই সাথে কমেন্টের উওর দেবার চেষ্টা করুন।এতে যোগাযোগের কাজটি ও সহজ হবে।

সর্বোপরি এ বিষয় গুলো কন্টেন্টটি পাঠক উপযোগী করে তুলবে।

শুভ রাএি।।।
source- কন্টেন্ট রাইটিং এর ভাষা কেমন হবে 

কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেএে কীভাবে আপনি রিডারের সাথে যোগাযোগ রাখবেন Lipi Sd

Lipi Sd
September 26, 2018
গত কালের পর আজ লিখছি। কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেএে কীভাবে আপনি রিডারের সাথে যোগাযোগ বজায় রাখবেন।

যোগাযোগ বিষয় টি প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। একজন রাইটার জন্য তেমন।এর মাধ্যমে আপনি পাঠকের সাথে একটি সুন্দর সম্পর্ক তৈরি করতে পারেন।

বর্তমান সময়ে যোগাযোগের অনেক মাধ্যম আছে। এর মধ্যে অন্যতম ইমেইল।

ইমেইল কীভাবে কাজ করবে? চলুন দেখে নেয়া যাক।

১)আপনি যখন কন্টেন্ট টি পোস্ট করছেন ঠিক তখনি ইমেইল পাঠানোর মাধ্যমে নোটিফিকেশন দিতে পারছেন পাঠকদের।

২)কী বিষয় নিয়ে পোস্ট টি করেছেন তা পাঠক সহজেই জানতে পারবে।

৩)পাঠকের নিয়মিত পোস্ট পড়া একটি আগ্রহ তৈরি হবে।

৪)লেখকের সম্পর্কে একটি পজেটিভ ধারণা সৃষ্টি হবে।যেমনঃ আপনি পাঠকের প্রতি যত্নশীল।

৫)নিয়মিত পাঠক সংখ্যা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

৬)পাঠকের সাথে একটি সুন্দর সম্পর্ক তৈরিতে সাহায্য করবে।

তবে একটি বিষয় আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে। পাঠক সবাই কিন্তু সবাই আপনার পাঠক নয়।

আপনি ইমেইল পাঠানোর পূর্বে চেক লিস্ট করে নিতে পারেন।এতে সহজে আপনি সঠিক পাঠক পাবেন।যেমনঃ আপনি নতুন রাইটার হলে আপনার আত্মীয়, বন্ধুদের পাঠাতে পারেন।

তখন বিষয়টি সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে যাবেন।

সর্বোপরি ইমেইল যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ দিক পালন করে।

শুভ রাএি।।।
source- কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেএে কীভাবে আপনি রিডারের সাথে যোগাযোগ বজায় রাখবেন।

কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে কিছু বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে - Lipi Sd

কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে কিছু বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে
Lipi Sd
September 25, 2018
কেমন আছেন সবাই?আশা করছি খুব ভাল।কিছু দিন আগেই গুপের ৮ মাস পূর্ণ হয়েছে আর সদস্য সংখ্যা।সব মিলিয়ে দারুণ শিখে চলেছি আমরা। সামনে আরও অনেক কিছু করতে হবে।

আমি আজ কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু লিখছি।

কন্টেন্ট রাইটিং শব্দটা নতুন নয়। এ গুপের কল্যাণে আমরা তা জেনেছি।

মূলত কোন নিদির্ষ্ট বিষয়ে আপনার রিসার্চ গত ধারণা তুলে ধরা।তবে অবশ্যই তা নির্ভূল হতে হবে।

কন্টেন্ট হতে পারে একটি নিদির্ষ্ট বিষয়ে। যেমনঃ স্বাস্থ্য বিষয়ক, বাণিজ্যিক, খেলাধুলা বিষয়ক, ফ্যাশন ডিজাইন, শিক্ষা বিষয়ক, আইটি নলেজ ইত্যাদি।

তবে কন্টেন্ট রাইটিং ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে।

১)আপনার পাঠকরা কি চাচ্ছে আাপনার কাছ থেকে?

২)আপনার কন্টেন্ট দ্বারা পাঠকদের সমস্যার কি সমাধান পাবে?

৩)আপনি কতটুকু সাহায্য করতে পারছেনপাঠকদের কন্টেন্ট দ্বারা?

এখন একটি কোয়ালিটি ফুল কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেএে যে বিষয় গুলো প্রয়োজনীয়। তা হলঃ

১)বানান ভুল গ্রহণযোগ্য নয়।তা পাঠকের কাছে দৃষ্টি কটুর লাগবে।

২)খুব বেশি বড় বা ছোট যেন না হয়।যথাযথ বিষয় টা তুলে ধরতে হবে।

৩)সঠিক তথ্য তুলে ধরতে হবে।এতে পাঠকের বিশ্বাস অর্জন করা যায়।

৪) আর গুগল কোয়ালিটি কন্টেন্ট ভালবাসে। মানে প্রাধান্য দেয় বেশি।

এ বিষয় গুলো গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া ওর্য়াড প্রের্স এবং ইমেজ এডিটিংএর ভাল ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হবে।ইমেইল এর মাধ্যমে পাঠকদের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে।

।।শুভ রাএি।।
source: কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে কিছু বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে

বোরিং লেখাকে আকর্ষণীয় করবেন কিভাবে Lipi Sd

Lipi Sd is with Razib Ahmed.
9 October 2018

লেখা জিনিসটা খুব গুরুত্বপূর্ণ কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে বুঝাতে।কিন্তু অনেক সময় তা বোরিং হয়ে দাঁড়ায়।

কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে মূল উপকরণ হচ্ছে লেখা। যার মাধ্যমে আপনি পাঠকদের কাছে আপনার অভিব্যক্তি তুলে ধরবেন।

আসলে লেখাটা হচ্ছে আপনি কতটুকু জানেন একটি বিষয়ে তার প্রতিচ্ছবি।কন্টেন্ট গুলোকে সাজিয়ে আপনি যখন ব্লগ তৈরি করবেন তখন আপনার লেখার কোয়ালিটি অবশ্যই ভাল হতে হবে।

আপনার একটি ফেসবুক গুপ থাকবে।তার নিয়মিত মেম্বাররা সে ব্লগে ভিজিট করবে আর সাথে কিছু নিয়মিত রিডার।

এখন প্রশ্নটি হচ্ছে সব কিছু করছেন নিয়মিত তারপরও অনেক সময় দেখা যায় লেখার মানটি সে রকম হচ্ছেনা।তাহলে সমাধান কি?
অবশ্যই আছে।গুমিং শব্দটা নিশ্চয় পরিচিত। এটি একজন রাইটার কে তার কাজের মোটিভেশন ধরে রাখতে সাহায্য করে।

চলুন কিভাবে কাজটি করে দেখে নেয়া যাক।

১)একটি পরিকল্পনা থাকা...

অবশ্যই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনি কোন বিষয়ের উপর লিখবেন তা ঠিক করা এবং রিসার্চ করা একটু দীর্ঘ সময় নিয়ে। তখন আপনি সময় ব্যয় করবেন তা ঠিক করা।

এর সুফল কি?

১)একটি নিদির্ষ্ট বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারা।
২)নিজের জ্ঞান বৃদ্ধি।
৩)প্রমাণসহ সুনির্দিষ্ট দিক গুলো খুজে বের করা।
৪)নিজের আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে পারা।

২)পরিকল্পনা তৈরি কিন্ত অনুশীলন থেকে আলাদা

পরিকল্পনা জিনিসটা সবসময় ব্রেইনকে অভার লোডেড করে দেয় লেখা থেকে।এজন্য পরিকল্পিত জিনিস গুলো নোট ডাউন করে রাখা।এবং নিয়মিত অনুশীলন চালিয়ে যাওয়া।

এর সুফল কি?

১)পরিকল্পনা আর নিয়মিত অনুশীলন আলাদা রাখা।

২) ব্রেইনএসটোমিং সঠিক ভাবে করতে সাহায্য করে।

৩)কাজের রুটিন ঠিক রাখে

৪)নিয়মিত অনুশীলন করতে সাহায্য করে।

৩)প্রতিদিন ১৫ মিনিট করে সময় ব্যয়

এটি একটি কার্যকরি নিয়ম।কারণ এই ছোট অনুশীলন আপনাকে ধীরে ধীরে দক্ষ করে তুলবে।তাছাড়া লেখাটা নিয়ে ভাবার সময় পাবেন যত ব্যস্ত থাকুন।

এর সুফল কি?

১)নিয়মিত কাজ করার হেবিট।

২)নিয়মিত পড়াশোনা করা।

৩)ব্যস্তার মাঝেও একটি নিদিষ্ট সময় লেখার পিছনে ব্যয় করা

৪) আস্তে আস্তে দক্ষতা অর্জন করা

৪)একটি শিরোনাম সেট করা

আসলে শিরোনাম দেখে পাঠকরা লেখা সম্পর্কে পূর্বানুমান করে।লেখাটা ফাইনাল করার পর এটি সেট করা জরুরি।

এর সুফল কি?

১)লেখার একটি নিদিষ্ট নাম দেয়া।

২)পাঠকদের খুজে পেতে সাহায্য করা।

৩)লেখার বিশেষত তৈরি

৪)কন্টেন্ট এর মান বজায়।

৫)সর্বশেষ ফলাফল এর দিকে ফোকাস করা

এত গুলো ধাপ অনুসরণ করে কি ফলাফল দাড়ালো তা দেখা এবং ভুল গুলো ঠিক করা।

এর সুফল কি?

১)নিজেকে পূনর্মূলায়ণ করা।

২)লেকিংস গুলো থেকে শিখা নেয়া

৩)লেখার কোয়ালিটি বৃদ্ধির জন্য আরে অনুশীলন করা।

৪)সর্বপোরি নিজের দক্ষতা তুলে ধরা।

এ ধাপ গুলো রাইটারকে তার কন্টেন্ট এবং ব্লগিং এ সাহায্য করপ

শুভ রাএি।।।
source: বোরিং লেখাকে আকর্ষণীয় করবেন কিভাবে 

মার্কেটিং এর হাতিয়ার কন্টেন্ট মার্কেটিং - Lipi Sd

Lipi Sd is with Razib Ahmed.
12 October 2018

মার্কেটিং এর চারটি হাতিয়ার আছে।পোডাক্ট, প্রাইস, পেল্স এবং প্রমোশন।।

প্রথম তিনটি হাতিয়ার এর সফলতা নির্ভর করে প্রমোশনের উপর।কারন আপনি যত বেশি মানুষকে জানতে পারবেন ততই আপনার পোডাক্ট এর সেল বাড়বে।

এই কথাটি কন্টেন্ট রাইটিং এর কোন ব্লগ পাবলিশ করার পর রিডার এর নিকট পৌছে দেবার মাধ্যম।

মাধ্যম গুলো বলতে সাধারণত আমরা ফেসবুক, ইমেল,টুইটার, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি মাধ্যম কে বুঝায়।

আজ একটি অন্য মাধ্যম এর কথা তুলে ধরবো।

Medium..

এটি একটি পাবলিশিং পাল্টফর্ম।যেখানে রিডাররা গুরুত্বপূর্ণ নিদির্ষ্ট টপিক গুলো নিয়ে গল্প পড়তে পারে এবং তাদের আইডিয়া গুলো শেয়ার করতে পারে।তার জন্য আপনাকে একটি একাউন্ট থাকতে হবে।

Medium মূলত কিভাবে একজন রিডার কে সাহায্য করে?

#পড়ার ক্ষেত্রে...

এখানে রিডার হাজারো রাইটারে লেখা পড়তে পারবে। আর্টিক্যাল এর কিল্পগুলো ও হাইলাইটিং পছন্দের প্রচ্ছদ গুলো করতে পারে।সামন্য মাসিক চার্জ দিতে হয় যদি আপনি মেম্বারশিপ নেন।

#লেখার ক্ষেত্রে...

আপনি যদি একজন রাইটার হন তাহলে আপনি এখানে আপনার কন্টেন্টটি শেয়ার করতে পারেন বিশ্বের সাথে।অর্থাৎ এটি একটি ফ্রী পাল্টফর্ম যেখানে আপনি কন্টেন্ট টি আপনার ফলোয়ার সহ হাজারও রিডারের সামনে তুলে ধরবেন।

এখন মূল প্রশ্নটি হচ্ছে তাহলে একজন ব্লগারকে Medium কিভাবে সাহায্য করব/ কেন Medium সেরা মাধ্যম আপনার ব্লগের মার্কেটিং এর জন্য?....

চুলন দেখে নেয়া যাক কেন এটি সেরা...

বেশির ভাগ সময় একজন ব্লগার হতাশ থাকে যদি তার পোস্টের রিডার কমে যায়।তাহলে সে ভাব..

১)এটা কি বোরিং টপিক ছিল?

২)আমি কি আমার লেখা তে রিডার কে কম গুরুত্ব দিয়েছি?

৩)রিডার কেন কমেন্টস্ /শেয়ার করছেনা?

৪)আমি কি ভুল সময় পোস্টটি পাবলিশ করেছি?

আসলে মূল বিষয় টি হচ্ছে আপনি রিডারদের জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন।প্রমোশনের কাজটি কে কম গুরুত্ব দিয়েছেন যার ফলাফল এই।

হয়ত আপনি দুইটি বিষয় কে বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন।

১)seo optimized কন্টেন্ট

২)অন্যান সোস্যাল মিডিয়া গুলোতে পাবলিসিটি।

#Medium এর কাজ গুলো হল।

১)Medium টার্গেট রিডারের কাছে পৌছানো..

এখানে ক্যাটাগরি ভিওিক কন্টেন্ট গুলো থাকে।রিডারে চাহিদা মতো সার্চ করে পোস্ট পড়ে।যেমনঃ আপনার ব্লগটি যদি ফ্যাশান বিযয়ক হয় তাহলে টিনেজরা নিয়মিত আপনার ব্লগে লগইন করবে এবং রিডারের সংখ্যা দ্রুত বাড়বে।

২)Medium আপনার ব্লগটি সচল রাখবে..

সঠিক পাল্টফর্মে থাকার ফলে আপনার ব্লগ সচল থাকবে এবং গুগল রেক-কিং বাড়বে।তবে গুগল কিন্তু গুগল কিন্ত কোয়ালিটি কন্টেন্ট ভালবাসে।

৩)Medium এর অন্যান্য সুবিধা সমূহ...

এখানে টেগ সুবিধা আছে।আপনি ফেসবুক, টুইটার , ইন্সটাগ্রাম এর সাথে শেয়ার করে আপনার ব্লগের প্রমোশনের কাজটি করবে।এতে আপনার ব্লগের রিডার সংখ্যা দ্বিগুন হারে বৃদ্ধি পাবে।

তাই বলা যায় সর্বোপরি Medium একটি প্রমোশনের একটি কার্যকরি হাতিয়ার।

শুভ রাএি।।
source ; মার্কেটিং এর হাতিয়ার কন্টেন্ট মার্কেটিং 

ব্লগ কন্টেন্ট কিভাবে সাজাবেন - Lipi Sd

Lipi Sd is with Razib Ahmed.
23 October 2018
ব্লগ কন্টেন্ট গুগল রার্কিং। বিষয়টি সম্পর্কে কম -বেশি আমরা সবাই জানি।

কিন্তুু বিষয়টি সহজ নয়।কারণ গুগল সর্বদা কোয়ালিটি ফুল জিনিস ভালবাসে।

এই ভালবাসার জন্য আপনার ব্লগ কন্টেন্ট কিভাবে সাজাবেন তা নিয়ে আলোচনা করব।

তবে চলুন শুরু করা যাক।

কন্টেন্ট কে আপনি রাজা ভাবতে পারেন।কিন্তু আপনি যদি আপনার ব্লগটি অপটিমাইজ না করেন।গুগল হয়তো আপনার রিডারকে কন্টেন্টটি দেখাতে পারবেনা।

আপনার কনটেন্ট টি এমন ভাবে গঠন করতে হবে যেন গুগল বুঝতে পারে মানে আপনার হাইয়ার রের্কিং অতিক্রম সমগ্র সাইটটি।এটি আপনার ব্লগটিকে আরোও সৃদশমান করে তুলবে আপনার রিডারের কাছে যখন আপনার টপিকটি খোঁজা হবে এবং গুগল পেজের যথাযোগ্য স্হানে দেখাবে।

#আপনি কিভাবে জানবেন গুগল কি খুজছে?

SEO ম্যানেজম্যান্ট হচ্ছে সহজ সমাধান কন্টেন্ট সাজাতে আপনার সাইটে।এই প্রাথমিক ধাপটি আপনার সাইটির গুগল রের্কিং উন্নতি দেখাবে।

#SEO অপটিমাইজেশন ফান্ডামেনটাল..

পছন্দ করুন একটি/ দুটি দীর্ঘ টেল কি ওয়ার্ড ফোকাস করতে যখন অপটিমাইজিং করাবে আপনার ব্লগের পোস্ট।যেন রিডার সহজে সার্চ করতে গিয়ে আপনার ব্লগটি খুজে পাই।

এক্ষেত্রে আপনি কিছু পদ্ধতি মেনে চলতে পারেন..

১)ব্লগের পোস্ট পেজ টাইটেল..

পেজ টাইটেল প্রথম জিনিস যা আপনার রিডারের চোখে পড়বে।স্বাভাবিকভাবেই লিংক টা কত বার শেয়ার হয়েছে বা এর সার্চ রেজাল্ট। বলতে পারেন এই গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটা গুগল দেখে থাকে।

২)বডি এবং হেডার

বেশির ভাগ ব্লগের CMS/থীমস ব্যবহার করা হয় পেজ টাইটেলে।URL এবং H1 দ্বারা পেজটি শুরু করা হয়।একটি কথা মনে রাখবেন ভাল SEO হচ্ছে, ভাল একটি কন্টেন্ট গঠনের মূল বিষয়।

৩)url

অন্তভূক্ত করুন কি ওয়ার্ড পেজের url এ।সার্চ ইনজিনে আপনার পেজের প্রাসঙ্গিক জিনিস গুলো খুজে পেতে সাহায্য করবে।তাই এ বিষয় টি অবশ্যই নিশ্চিত করুন।

৪)মেটা বর্ননা...

মেটা বর্ননা ডিজাইন করা হয় আপনার ব্লগ পোস্টে ছোট একটি বাক্য দ্বারা।এখানে সর্বোচ্চ ১৬০টি বর্ণ দ্বারা সামারাইজ করা আপনার পেজটিকে। এখানেও আপনার কি ওশার্ড সেট করুন, নিশ্চিত করতে আপনার রিডার ও গুগলকে আপনার পেজ টি সম্পর্কে জানতে।

এবার আসুন আপনার ব্লগ কন্টেন্ট টিতে কি বিষয় গুলো থাকতে হবে তা জেনে নেই।

১)ইমেজ

ব্লগ পোস্ট মানে কন্টেন্ট টেক্সট নয়।ভাল মানের একটি পোস্ট এ ইমেজ একটি দৃশ্যমান দেয়াল হিসেবে কাজ করে।এতে রিডার এর আগ্রহ বাড়ে।সত্যিকারে গুগল কখনো ইমেজ দেখেনা।এজন্য আপনাকে এড করতে হবে প্রতিটি টেক্সট ইমেজ।আপনি টাইটেল উপাদান টি ব্যবহার করতে পারেন।সর্বশেষ ইমেজ এর সাথে ফাইল নেম ব্যবহার করতে হবে।

২)কন্টেন্ট...

গুগল পছন্দ করে অন্য পোস্ট এর রেফারেন্স সাইটের ম্যধে।যতদূর সম্ভব লজিকেল পয়েন্ট হওয়া ভালো।সহজ একটি উপায় হলো তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট একই বিষয় এর উপর।

গুগল অথোরিটি সাইট পছন্দ করে। এসব সাইটে একই বিষয় এর উপর বিভিন্ন সাইটের পোস্ট পাওয়া যায়।এটা সাইট টির নলেজ এর প্রমাণ দেয় এবং গুগল তা ভ্যালু দেয়।যদি আপনি কন্টেন্ট টি এই গঠনে তৈরি করেন,প্রতিটি পোস্টের রের্কিং এর দারুণ সুযোগ আছে রয়েছে। একটি কথা সর্রদা মনে রাখবেন রিভার এর জন্য সব সময় লিখবেন এবং গঠন টি যেন গুগলে ফরমেটে হয়।

শুভ রাএি।।
source - ব্লগ কন্টেন্ট কিভাবে সাজাবেন 

আপনার লেখা পাঠক সাড়া পাচ্ছে তো ? Lipi Sd

Lipi Sd
26 October 2018
ব্লগের প্রাণ হচ্ছে কন্টেন্ট আর তার কেন্দ্র স্থল হল ব্লগ। লেখা একটি আর্ট।নিয়মিত লেখার মাধ্যমে আপনি একসময় চমৎকার কিছু কন্টেন্ট লিখে ফেলেন।

বলতে পারেন চমৎকার কিছু ব্লগ।তারপরও তা ভাইরাল হতে পারছেনা এবং রিডারের কাছে থেকে তেমন সাড়া আসছেনা।

আপনার ব্লগটিতে ভাইরাল হওয়ার সব গুন আছে।তাহলে ভুলটা কোথায়?

ভুলের সমাধান ও আছে।তা নিয়ে কিছুটা আলোচনা করব আজ।

প্রধান যে বিষয় টি খেয়াল করতে হবে...

# বিতরণ (distribution)

আপনার ব্লগটি সুষ্ট বিতরণ ব্যবস্হা আরো বেশি রিডার কাছে আত্নপ্রকাশ করার একটি সুর্বণ সুযোগ।

এখন তা প্রয়োজন তা তুলে ধরছি।

এর মাধ্যমে আপনি অনেক পাঠক দৃষ্টি আর্কষণ করতে পারেন।সামাজিক যোগাযোগে শেয়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।

এভাবেই আপনার ব্লগটি ভাইরাল হতে পারবে।

তাহলে কিভাবে রিডারের অক্ষিগলোক আপনার ব্লগকে ভাইরাল করতে সাহায্য করবে?....

১)আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় বেশি সংখ্যক বার শেয়ার করুন।কারণ আপনার আইডির মেম্বাররা আপনার ব্লগটি সম্পর্কে জানার সুযোগ পাবে এবং আপনি কি বিষয় নিয়ে ব্লগটি পরিচালনা করছেন।তার একটি কিলিয়ার কনসেপ্ট সবাই পাবে।

২)প্রাথমিক ভাবে ফেসবুকে পোস্ট করা।এতে আপনার পোস্ট গুলো পড়ে আপনার লেখার মান সম্পর্কে রিডাররা জানতে পারবে। ধীরে ধীরে আপনার ব্লগের প্রমোশেনর কাজটি হয়ে যাবে।

৩)খ্যাতি সম্পন্ন ব্যক্তিদের নিকট প্রেরণ।

অলরেডি যেসব ব্লগার সফল হয়েছে তাদের নিকট বা ফেসবুক গ্রুপে পোস্ট করা।এতে করে আপনি সহজেই তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবেন।সাথে কিছু উপদেশ।

৪)আপনার পোস্ট টি বড় হলে। সহজ এবং ছোট করে একটি সামারাইজ করে পিন - পয়েন্ট গুলো লিখে ফেসবুক কে পোস্ট করতে পারেন।
এতে মেম্বাররা শেয়ার করতে পারবে।পয়েন্ট গুলো পড়ে বিস্তারিত পড়ার জন্য আপনার ব্লগে যেতে হবে।এতেও আপনার ব্লগটি ভাইরাল হতে পারবে।

৫)সাইল্ডশেয়ার পেজেন্টশন তৈরি করা।
আপনি এখানে সামারাইজ পোস্টের সাথে পাওয়ার পয়েন্ট পেজেন্টশন যুক্ত রাখতে পারেন।এতে রিডির সহজেই আপনার ব্লগে কাম বেক করবে।নতুন্যত্ব কিছু যোগ হবে।

৬)আপনার পোস্টে অবশ্যই আর্কষণীয় ইমেজ এড করুন।

এতে রিডডারের সহজে দৃষ্টি আকর্ষণ করা সহজ হবে।একটি যোগ্য ইমেজ পোস্টের মান বাড়িয়ে তুলে।যা ভাইরাল হওয়ার জন্য যথেষ্ট।

৭)রিপোস্ট করুন medium & linkedin এ..

এখানে পোস্ট কপি হওয়ার ঝামেলা নেই।গুগল সর্বদা এর বিপরিতে সজাগ।তাই রিডারদের জানানোর জন্য এই প্যাল্টফর্ম গুলো ব্যবহার করতে পারেন।

সবশেষে বলা যায় একটি ব্লগকে ভাইরাল করার জন্য এই পন্হা গুলো কার্যকরি ভূমিকা রাখে।\
source- আপনার লেখা পাঠক সাড়া পাচ্ছে তো ?

কন্টেন্ট রাইটিং এ ইমেজ ব্যবহার Lipi Sd

Lipi Sd is with Razib Ahmed.
3 October 2018
কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে ইমেজ এডিটিং একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়। কারন পাঠক ইমেজ দেখে কন্টেন্ট সম্পর্কে পূর্ব অনুমান করে থাকে।

তাহলে অবশ্যই এ দিক সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। কন্টেন্ট রাইটিং এ কিভাবে ইমেজ ব্যবহার করবেন?

১)কিভাবে ইমেজ ডাউনলোড করবেন ওয়েব থেকে...

এ ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি ভাল ওয়েব সাইট থেকে ইমেজটি ডাউনলোড করতে হবে।যেন রেজুলেশন ঠিক থাকে এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়ে।

২)কিভাবে আপনার কন্টেন্ট এ ইমেজ আপলোড করবেন....

আপলোড করার পূর্বে সাইজ ও রেজুলেশন চেক করতে হবে।কালারের বিষয়টিও দেখতে হবে।এরপর আপনি কাজটি করতে পারবেন।

৩)কিভাবে ইমেজটা ইনসার্ট করবেন পোস্টে....

এ ক্ষেত্রে আপনি পোস্টরে আগে চায়লে বা পরে এড করতে পারনে।সাথে সাথে ইমেজটি এড মিডিয়া যুক্ত হয়ে যাবে।

৪)ইমেজটি কিভাবে পোস্টে এলিগেন করবেন...

এখানে ইমেজ আপনি এলিগেন করতে পারতে পারেন সেন্টার,লেফট, রাইট।চায়লে ইনসার্ট করে পরে করতে পারেন।

৫)কীভাবে পোস্ট রিসাইজ করবেন....

অনেক সময় ইমেজ এডিট করার পোস্ট এর সাইজ বড় হয়ে যায়।যা ডাউনলোড করতে পাঠকরা সমস্যা পরে এবং অনীহা প্রকাশ করে।পুনরায় সাইজ করলে আর সমস্যা হয়না।

৬)কীভাবে ইমেজ সাইজটি লো করবেন..

ডাউনলোড করার পর পিক্সল অনেক বেশি থাকে ইমেজের।এখানে ৭০০/৮০০ পিক্সল করে নিতে পারেন।

৭)কীভাবে ইমেজের ফাইল সাইজ লো রাখবেন...

এক্ষেত্রে রেজুলেশন ঠিক করে নিতে পারেন। তার জন্য ওয়ার্ড প্রেসের ফটোশপ ব্যবহার করতে পারেন।

শুভ রাএি।।।
সোর্সঃ কন্টেন্ট রাইটিং এ ইমেজ ব্যবহার 

কন্টেন্ট রাইটিং এর ভবিষ্যত কেমন? Ebadul Haque

কন্টেন্ট রাইটিং এর ভবিষ্যত কেমন?
Ebadul Haque 5 February 2018

ইন্টারনেট জগতের সূচনালগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত যতগুলো ওয়েবসাইট আত্মপ্রকাশ করেছে তাদের সবগুলোই মূলত কন্টেন্ট নির্ভর। অর্থ্যা একটি ব্লগ সাইট, ই-কমার্স সাইট, অ্যাফিলিয়েট কার্যত কন্টেন্ট এর উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়। যেহেতু প্রত্যেকটি ওয়েবসাইট একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে তৈরি হয়ে থাকে তাই তাদের উদ্দেশ্যগুলোর বিশদভাবে বর্ণনা করার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে কন্টেন্ট। এবার একটু চিন্তা করেন একটি কোয়ালিটি সম্পন্ন সাইটের জন্য কি পরিমাণ কন্টেন্ট প্রয়োজন। বিশ্বের সকল ওয়েবসাইট এর আনুমানিক সংখ্যার সাথে প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট এর একটি অনুপাত হিসেব করেন। হ্যাঁ আপনি ওয়ার্ড হিসেবে কখনও এর হিসেব মিলাতে পারবেন না । এই হিসেব শুধুমাত্র সকল পাবলিশড সাইটের জন্য। এবার ভাবুন তো ভবিষ্যতে কি পরিমাণ ওয়েবসাইট হতে পারে? অবশ্যই বর্তমানের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি হবে। তাহলে এসব সাইটের কন্টেন্ট লিখবে কে?অবশ্যই প্রফেশনাল রাইটাররা। শুধু তাই নয়, যতদিন পর্যন্ত মানুষ ওয়েবসাইট তৈরি করতে থাকবে ততদিন পর্যন্ত রাইটারের প্রয়োজন পড়বেই। যেহেতু আগামী প্রজন্ম টোটালি ওয়েবসাইট নির্ভর হবে তাই ওয়েবসাইট এর সমাপ্তিকাল কখনও হবে তা অকল্পনীয়। এর মানে একজন রাইটারের মূল্য যে দীর্ঘমেয়াদী তা সুনিশ্চিত। তাহলে কিসের এত ভাবনা? নিঃসন্দেহে আপনি নিজেকে একজন রাইটার হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন।

একটি ওয়েবসাইট কে যদি আপনি একটি বাড়ির সাথে তুলনা করেন তাহলে কন্টেন্ট হবে এর মৌলিক উপকরণ। কারণ, কন্টেন্ট ব্যতীত কখনো একটি ওয়েবসাইটকে মনিটাইজিং করা যায়। যেহেতু প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে একটি ওয়েবসাইট এর মূখ্য উদ্দেশ্য টাকা ইনকাম করা, তাই এতে প্রচুর পরিমাণ মানসম্মত কন্টেন্ট দিয়ে গুগলের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হবে। কেননা, আপনার ওয়েবসাইট তথ্যনির্ভর না হলে কেউ আপনার সাইটে আসবে না। এমনকি গুগলও আপনার সাইটকে প্রিয়োরিটি দিবে না। অর্থ্যাৎ, আপনাকে শূন্য হাতেই ফিরতে হবে। তাই একটি ওয়েবসাইট এর জন্য ভাল মানের কন্টেন্ট অত্যন্ত জরুরী। আর এজন্যই বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের অনলাইন মার্কেটাররা সবসময় একজন ভাল মানের রাইটারের শরণাপন্ন হন।আপনি হয়ত বলবেন যারা ইংরেজী ভাষাভাষী তারা সবাই তো কন্টেন্ট লিখতে পারেন। তাহলে রাইটারের এত চাহিদা কেন। আসলে শুধু ইংরেজী পারলেই রাইটার হওয়া যায় না। রাইটার হতে হলে দরকার গভীর চিন্তাভাবনা। যাইহোক, এ নিয়ে পরবর্তীতে আলোচনা করব ইনশাল্লাহ।

আসুন আমরা ডিজিটাল স্কিলে পারদর্শী হয়ে নিজেকে এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই।
source: কন্টেন্ট রাইটিং এর ভবিষ্যত কেমন?

The Indian Startup Show পডকাস্টিং স্টার্ট আপ Mizanur Rahman

Mizanur Rahman
June 4, 2018
#পডকাস্ট

"The Indian Startup Show" হলো ভারতের স্টার্টআপ ,উদ্যোক্তা , নতুন প্রযুক্তি এবং ব্যবসা সম্পর্কিত সাপ্তহাহিক পডকাস্ট এপিসোড । যেটা Neil patel হস্ট করেন । তিনি প্রতিটি এপিসোডে বিভিন্ন সফল স্টার্ট আপ এবং উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রন জানান এবং সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে তাদের জার্নি, সফলতা বা বিফলতার গল্প পডকাস্ট করেন।

জিমে একঘুওমি মিউজিক থেকে বাচতে Neil Patel পডকাস্ট শুনত এবং এটা খুব উপভোগ করত। ৬ মাস পরে সে নিজের জন্য পডকাস্ট করার ইচ্ছা পোষণ করে এবং সে পডকাস্ট এর উপর রিসোর্স করে এবং সে মনে করে যে পডকাস্ট নিয়ে ভারতে খুব কম স্টার্টআপ রয়েছে । আর এভাবেই “The Indian Startup Show” পডকাস্ট স্টার্টআপটির যাত্রা শুরু হয়। পডকাস্ট সম্পর্কে তিনি বলেন, Making a podcast turned out to be a lot of fun, and it was a great way of speaking to people I had been following for a long time.

আগস্ট ২০১৫তে যাত্রা শুরুর ১ বছর পর যখন তার এপিসোডের সংখ্যা ৬৩টি হয় তখন তার শ্রোতা সংখ্যা হয় ২ লক্ষ। এবং বর্তমানে তার এপিসোড সংখ্যা ৮৩টি। তার পডকাস্ট জনপ্রিয়তা পেয়ে যায় এবং ভারতে iTunes এ টেক লিস্টে এক নম্বর স্থানে রয়েছে।

তার প্রথম এপিসোডটি নিয়ে একটা মজার ঘটনা রয়েছে। প্রথম এপিসোডটি ছিল উদ্যোক্তা ও Wrap IT Up এর প্রতিষ্ঠাতা Harshdeep Hura এর একটি সাক্ষাৎকা । সাক্ষাৎকারটি বেশ ভাল হয়েছিল কিন্তু রেকর্ড বাটন অন করতে ভুলে গিয়েছিল। ফলে তাঁকে সাক্ষাতকারটি আবার নিতে হয়।

তার মতে, পডকাস্টিং ৪ টি প্রধান সুবিধা হলো-
1. চমৎকার কিছু স্থাপন করা
2. শতভাগ ক্রিয়েটিভিটি নিয়ন্ত্রন
3. যা ইচ্ছা করে তাই করতে পারা।
4. এবং অনেক মজার একটা কাজ।

পডকাস্টিং সম্পর্কে তার শ্রেষ্ঠ মন্তব্য হল-
Podcasting is fun and has huge opportunities and potential. It’s a great way to give back something useful to your listeners. You get to speak with and learn from amazing people.

হ্যাপি পডকাস্টিং- Kamrul Hasan Arif Hasan Rana Raihan Abdur Rahim Ritu Tanvir Ahmed Aminul Islam #Podcast
source: The Indian Startup Show পডকাস্টিং স্টার্ট আপ

কি কি উপায়ে ই-লার্নিং সেবা দেয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা

Kamrul Hasan
29 October 2018

আড্ডা পোস্ট ২৯ অক্টোবর ২০১৮।
বিষয়: কি কি উপায়ে বা কিভাবে আমরা ই-লার্নিং সেবা দিতে পারি এবং এসব সেবা ভোক্তারাই বা কিভাবে গ্রহণ করবে? এটা নিয়ে বিস্তারিত

আলোচনা চাই।
নতুন-পুরাতন সকলেই অংশগ্রহণ করে নিজে শিখুন এবং অন্যদের শিখাতে ভূমিকা রাখুন।

Razib Ahmed সবার আগে দরকার ইলার্নিং এর বেসিক ডেভেলপ করা। এটি করতে না পারলে ভাল কিছু হবে না।
Ay Jyoti ই-লানিং এর একটি বড় উদাহরণ হিসেবে আমরা ডি এস বি কে বলতে পারি। যার সাহায্যে আমরা সহজে আইটি সম্পর্কে জ্ঞান

অর্জন করতে পারসি। আর বড় ভাইয়া আপুরা সর্বক্ষণ তাদের বেষ্ট পোস্ট এর মাধ্যমে আমাদের উপকৃত করেন।
Nuria Binta Ali জ্বি আপু সার্চ ইংলিশও তার ব্যতিক্রম নয়।ই লার্নিং এর সেবা দুই ভাবেই নেওয়া যেতে পারে-ফ্রি,পেইড।বর্তমানে সার্চ

ইংলিশ এই দুই ধরনের সেবাই প্রদান করছে।
NM Ritu Moni অনলাইন ক্লাস করে ই- লার্নিং সেবা দেওয়া যায়
Haider Ali Rana যেমন:এখন আমরা সার্চ ইংলিশে যেটা ওয়ার্কশপ করি ওইটা একপ্রকার ই লার্নিং
Rajon Ahmed Raju ই-লার্নিং এর জন্য স্টেপ বাই স্টেপ বিষয়গুলো নির্ধারণ করতে হবে আর সেভাবেই এগুতে হবে।
Salma Akter প্রথমে নিজে দক্ষ হতে হবে এর জন্য বেসিক শিক্ষার বিকল্প নেই।
দক্ষতা অর্জন করতে হবে লেগে থাকতে হবে।
Ay Jyoti সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক আজকাল সকল শ্রেণীর মানুষ কমবেশি ব্যবহার করেন। ফ্রেসবুকও ই-লানিং এর

গুরুত্বপূর্ণ। অংশ হতে পারে।
Ntr MD Bodrul Islam ই-লার্নিং কে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বলা যায়।
Salma Akter কিভাবে ই-লানিং জনপ্রিয় করা যায় তার জন্য কাজ করতে হবে তার প্রচারের মাধ্যম খুজে বের করতে হবে।
Sg Saha পডকাস্ট ই-লার্নিং সেবার ক্ষেত্রে বিশেষ ভুমিকা রাখতে পারে। তবে সবার আগে ই-লার্নিং এর বেসিক ডেভেলপ করতে হবে।
Ali Hossain Hanif প্রচারের প্রসার হবে।
Jannat Tabassum প্রথমে আমরা এমন ভাবে নিজেদের কে দক্ষ করে তুলবো ই লার্নিং এ দেয়ার জন্য। যাতে করে প্রথাগত মুখস্থ শিক্ষা

নয়, সার্চ ইংলিশের মতো বিশেষ টেকনিক অবলম্বন করতে হবে, যার জন্য আমাদের দক্ষতা অর্জন করতে হবে ঐ বিষয়ে,ঐ বিষয়টি নিয়ে যত

পড়াশোনা করবো,জানবো, ঠিক ততটাই সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারবো।
ফলে যারা ই লার্নিং টা গ্রহন করবে তারা প্রথাগত শিক্ষার বাহিরে কিছু পেয়ে, সে তার সুফলতা ভোগ করতে চাইবে।
Mohammed Rifat ভোক্তাদের আগ্রহের বিষয় গুলো খুঁজে বের করতে হবে,তাতে তাদের আগ্রহ বাড়বে, যদি তারা এ থেকে সঠিক এবং

ভালো সমাধান পাই
আকাশটা কুয়াশায় ঢাকা ভাই,আগে মানুষের আগ্রহের বিষয়গুলো আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।
Rakibul Hassan লাইভ ক্লাসের মাধ্যমে,পডকাস্টের মাধ্যমে।
Rakibul Hassan আগে ভোক্তা তৈরি করতে হবে।এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যম এবং সোসাল মাধ্যমগুল্য ভূমিকা রাখতে পারে।
Rodela Dopur Sorna Chy প্রচার ও প্রসার অাগে জানতে এর সমর্পকপে অাগে জানতে হবে সবাই কে।
Ay Jyoti ই-লানিং এর মাধ্যমে এমন একটা সুবিধা পাওয়া গেলে অনেক ভালো হবে। যখন কোন সাবজেক্ট বুঝতে সমস্যা হবে তখন যে

কোন স্কুল বা কলেজের স্যারদের সাথে যুক্ত হয়ে তাদের পরামর্শ নেওয়া। বিভিন্ন সমস্যার সরাসরি সমাধান নেওয়া।
Salma Akter পডকাস্ট এর মাধ্যমে ই-লানিং প্রচারে যে সুবিধা হবে তা হলো।
শহরের একটি ভালো স্কুল,কলেজ,ভার্সিটি,বা কোন অাইটি কোচিং এর গুরুত্বপূর্ন ক্লাস পডকাস্ট ( অডিও সম্প্রচার)করে পাবলিস্ট করা হয়।

তাহলে ওই ক্লাস টি পাবে গ্রামের বা যে কোন ইন্টারনেট ব্যাবহার কারি।যেহেতু দেশে এখন প্রায় সবাই ইন্টারনেট ব্যাবহার করছে।
ইউটিউব এ ভিডিও দেখতে অামাদের যে মেগাবাইট খরচ হয় তার তুলনায় পডকাস্ট শুনতে অনেক কম খরচ হবে।
এভাবে ই-লানিং প্রচার করতে পারলে খরচ কমবে সবাই সমান ভাবে সুবিধা পাবে।
MD. Sohel Rana নোট লিখলে আরো কাজে আসতে পারে। সবাই যে যার অবস্হানে থেকে শেয়ার করতে পারে
Jannat Tabassum আর ই লার্নিং শিক্ষা দেয়ার ক্ষেত্রে প্রতিটি সাবজেক্ট এর প্রতিটি অধ্যায় এমনভাবে সাজাতে হবে যেন মনে হয় নিজের

তৈরী নোট এর মতো সহজ আর প্রতি সাবজেক্ট এ কিছু মোটিভেশনাল গল্প হলে হয়তো আর ও ভালো হবে।
তার জন্য আমাদের সার্চ ইংলিশ এর বাইরে যেতে হবে।ই লার্নিং সুবিধা নিয়ে সফলতার উদাহরণ এর জন্য আমাদের গ্রুপ যথেষ্ট।
আর দুএকটি সাবজেক্ট ছাড়া অডিও হলেই সবথেকে ভালো হবে, এতে শিক্ষার্থীদের পুরো মনযোগ থাকবে ক্লাসের প্রতি।
Sowrob Hossain আমরা ই- লার্নিংয়ের মাধ্যেমে আসলে খুঁটিনাটি সব বিষয় জানতে পারবো
Shahanaj Islam Sanu ভিডিও তৈরির থেকে পডকাস্টে ই লার্নিং সেবা খুব সহজে পৌঁছানো যাবে। আমাদের দেশে গ্রামে নেটে

অনেক দুর্বল।
Ayman Shahat যেমন সার্চ ইংলিশের মাধ্যমে আমরা ইংরেজি শিখতে পারছি যা একটি ই- লার্নিং মাধ্যম।
আবার ডিজিটাল স্কিল গ্রুপ থেকে ও আমরা আইটি সম্পর্কে ভাল ধারণা পাচ্ছি এবং অনেক বেশি অনুপ্রাণিত হচ্ছি যা ও একটি ই- লার্নিং মাধ্যম।
এমন কি এখন আবার ঢাকা ম্যাথ এর মাধ্যমে গণিতের সকল সমাধান পাচ্ছি।
Moshiur Rahman Maruf যে কোন একটি বিষয়ে পারদর্শী হতে হবে। তারপর তা অন্যদের শিখানোর পুরো প্রস্তুতি নিতে হবে।
Shahanaj Islam Sanu ভোক্তারা সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে খুব সহজে ই লার্নিং সেবা গ্রহন করতে পারে।
Salma Akter অামারা যারা ই-লানিং সেবা প্রধান করতে চায় তাদের কে প্রথমে মন প্রান দিয়ে বিশ্বাস করতে হবে যে Shareing is

the best way to learning.
অাপনাকে লাভ লস না খুজে লক্ষ্য রাখতে হবে অামার জন্য অন্যকেউ জানতে পারলে তবেই অামার শিক্ষা পূরিপূর্নতা পাবে।এবং মাথায়

রাখতে হবে ই-লানিং শিক্ষা প্রচার এর মাধ্যমে অামার পুরানো পড়া রিভাইস হবে এবং নতুন ভাবে অামারো শিক্ষা হবে। এটা হলো মানসিক

ভাবে প্রস্তুত হওয়ার প্রথম মাধ্যম বলে অামি মনে করি।
Sowrob Hossain ই-সেন্টারে যখন ফ্রেন্ডের সাথে থাকতাম তখন
ই- লার্নিং মানে শুধু ব্রাউজিং করা মনে করতাম
আসলে তা না
Tanjila Nisa পত্রিকায় ও এর সংবাদ দেয়া খুবই বিশাল ভুমিকা রাখে। অনেকেই ভাবতে পারে এখন কয়জন পত্রিকা পড়ে কিন্তু এটা

মনে রাখতে হবে যারা নিয়মিত পত্রিকা পড়েনা তারাও বিভিন্ন বিঙ্গপ্তির জন্য পত্রিকা পাতা ই খুঁজে। থাকে। লিফলেট এর ব্যবস্থা ও করাযায়

বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে। হয়তো হাস্যকর লাগবে শুনে কিন্তু আমরা হয়তো জানি না গার্ডিয়ান শ্রেণির মানুষ জন বা স্টুডেন্টরা

ফেইসবুক এর বড় বড় লেখা পড়তে আগ্রহ প্রকাশ করেনা, আবার অনেকেই ভিডিও ও দেখতে চায় না কিন্তু লিফলেট দিলে একবার হলেও

দেখে।
Sowrob Hossain ই-সেন্টারে যখন ফ্রেন্ডের সাথে থাকতাম তখন
ই- লার্নিং মানে শুধু ব্রাউজিং করা মনে করতাম
আসলে তা না
Nazmun Nahar Nupur অড়িও রেকডিং, পড়কাস্ট, রেডিওর মাধ্যমে ই-লার্নিং প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তার করা যায়। কৃষক, অশিক্ষিত

মানুষ, অন্ধ সকলের জন্য এ ব্যবস্থা সহজ হবে।
Sonia Sohana Seme কিন্তু কেউ বিষয়ভিত্তিক পডকাস্ট করে না। কেন? কি সমস্যা? একটু বলেনতো শুনি। আগেই বলে দিচ্ছি,

পডকাস্ট কিভাবে বানাতে হয় ব্লগে আছে।
Ibrahim Khalil শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ই-লার্নিংয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে বুঝাতে হবে
Sowrob Hossain পডাকাস্ট ই- লার্নিং বাস্তায়নে একটা হাতিয়ার হিসাবে কাজ করবে বলে আমি আশা করি
Nazmun Nahar Nupur ব্যসিক লার্নিং এ আমরা অনেক দূর্বল কারণ যথাসময়ে যথাযথ ভাবে সে শিক্ষা গ্রহণ করি না। তাই ব্যসিক

ডেভেল্পমেন্টের জন্য ই-লার্নিং সহায়ক। কেননা কোন নির্দিষ্ট টপিক ব্যসিক থেকেই শুরু করতে হবে।
MD. Sohel Rana স্যার টিভি প্রোগ্রামে এর সম্পর্কে আলোচনা করলে আরো ভালো হবে মনে হয়
Arif Hasan লার্নিং এর যেকোন বিষয় নিয়ে ই- লার্নিং করা যেতে পারে। উপকার পেলে ভোক্তারা অবশ্যই সাড়া দিবে ।
Sonia Sohana Seme যারা ভাবছেন, পডকাস্ট করে টাকা ইনকাম করা সম্ভব না। তাদের জন্য বলছি, আপনি কি একটি প্রফেশনাল

পডকাস্ট শুনেছেন? শুনে দেখুন, যদি সেরকম বানাতে পারেন, অবশ্যই সম্ভব।
Tanvir Ahmed বাংলাদেশে ইলার্নিং এর জন্য লাইভ অডিও ক্লাস অন্যতম সেরা হতে পারে। এতে ডাটা চার্জ কম এবং হাইস্পিড গতি ও

লাগবে না
Ibrahim Khalil সবচেয়ে বেটার হল নিকটস্থদের ই-লার্নিংয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে জানানো
Fojlu Raju আমার গলাতে মাছের কাটা আটকে গেছে.. উপরে নিচে কোনো দিকেই যাচ্ছে না...কি করা যায়?
Sonia Sohana Seme পডকাস্টের একটি আন্তর্জাতিক বাজার আছে। যারা আপওয়ার্ক অথবা ফ্রীল্যান্সিং সাইটে কাজ করেন, তারা

পডকাস্ট ইংলিশে লিখে সার্চ দিয়েন। জেনে যাবেন কাজের মূল্য।
Sonia Sohana Seme তবে ইংলিশ জানতে হবে। অনেক প্র‍্যাক্টিস করতে হবে।
Nazmun Nahar Nupur ই-লার্নিং এর প্রসারে শিক্ষকদের ভূমিকা অপরিসীম। তারাই শুরু করতে পারে স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়

গুলোতে অনলাইন প্রযুক্তির মাধ্যমে পাঠদান করে ই-লার্নিং কে সহজাত করে তুলতে।
Rumi Islam সবাই দারুন সব আইড়িয়া আমি সবার কমেন্ট পড়সি।সবাই সচেতন করে ই লার্নিং এর উপকারিতা ও সুবিধাগুলো অবিভাবক

ও Students এর সামনে তুলে ধরলে।
Tanjila Nisa আরেকটা কাজ করা যেতে পারে
যেহেতু আমাদের উদ্যেশ্য মানুষের সাহায্যে করা তাই যত দ্রুত রোরাল এরিয়াতে পৌছাতে পারি তত ভালো হবে। সহরের রা তো এমনেই অনেক

জানে কিন্তু গ্রামে মানুষ শুধু জানে ফেইসবুকে ছবি দেয়া আর লাইক দেয়া যায়।আমাদের স্যার যেহেতু এখন ফেইসবুক কমিউনিটির সাথে

জড়িত আছেন ফেইসবুকের সহায়তা নিতে পারে এবং এমন কোন একটা ওয়ে করা যেনো ফেইসবুজে লগইন করলেই খুব নজরে পড়ার মত

করে ই-লার্নিং নিয়ে কিছু লিখা থাকে। হতে পারে তা সার্চ ইংলিশ নিয়া বা অন্য
Tanvir Ahmed সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে ইলার্নিং সেবা দেওয়া শুরু করলে অনেক ভাল ফলাফল পাওয়ার সম্ভাবনা অাছে
MD. Sohel Rana আমার গ্রামের অনেক ছোটো ভাই search English a practice করে,, আজ একজনকে বললাম se

তে যোগ দিতে
Ay Jyoti আজকের আডডা পোস্ট এর কমেন্টগুলো ই-লানিং এর একটি অংশ বলা যেতে পারে। যার ফলে অনেক কিছু জানতে পারসি

কমেন্টগুলো পড়ে।
Najninaktar Najnin নিউক্লিয়ার শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ এর মাধ্যমে।

Razib Ahmed ই-লার্নিং নিয়ে সবার আগে আমি নজর দেব ৩০-৪০ জন বা ৫০ জনের মত লোক তৈরিতে। জান্নাত আপুকে নিয়ে এদিকে

ওয়ার্কশপ করাবো অনলাইনে। এই ৫০ জন ইলার্নিং এর দিকে কাজ করবে, লিখবে, স্টার্ট আপ করবে, অন্যদের শেখাবে ইত্যাদি। ধীরে ধীরে

হয়তো ১০০ জন হবে। তবে ভেজাল লোক চাই না।
অনু আপুকে নিয়ে বই লিখবো ইলার্নিং নিয়ে।
Tanvir Ahmed ১ বছরের মধ্যে ১ টা উদাহরণ তৈরি করতে পারলে কোন চটকদার বিজ্ঞাপন ছাড়াই কোম্পানির ভ্যালু বৃদ্ধি পাওয়ার

সম্ভাবনা বেশি
Firuj Ahammed সবগুলো কমেন্টস পড়ে আসলাম সবাই সুন্দর কমেন্টস করছে৷ আমি মনে করি এইটাও ই লার্নিংয়ের ফসল৷ কেননা

আমরা এই গ্রুপের মাধ্যমেই নিজেদের জানার পরিধি বৃদ্ধি করছি৷ যার ফলে সুন্দর সুন্দর কমেন্টস বের হচ্ছে৷
Najninaktar Najnin প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে
Tanjila Nisa বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্রছাত্রীদের বর্তমান পড়ালেখা অনেকটাই ই-লার্নিং ভিত্তিক। আমরা সব বিষয়ের এর জন্য গুগল এ

সার্চ করতে হয়, কোন নির্দিষ্ট একটা বই পড়লে চলেনা। তাই আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা টা যেনো আমরা পেতে পারি তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় এর

ওয়েব সাইড গুলোতে নির্দিষ্ট করে দিতে পারি লিংক গুলো। দরেন যেমন CSE ডিপার্টমেন্ট এর এর স্টুডেন্টের স্টুডেন্ট হলে সে তার যেকোন

পড়া বা গবেষণার জন্য লিংক টা তার ভার্সিটির ওয়েব থেকে পেয়ে যাবে। আর A2I এর মত সরকারি সংস্থারর সাথে কানেক্ট হতে পরি
MD. Sohel Rana BBA faculty 'r subject সমূহ সিয়ে একটা সিরিজ করতে পারেন,যাতে সবাই ই-লার্নিং এর মাধ্যমে

সহজে শিখতে পারে
Firuj Ahammed আমি কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে স্টাডি করছি৷ যার ফলে আমি এইটার ভুক্তভোগী যে টিচার রা ক্লাসে যা পড়ায় একটা

স্টুডেন্টের দক্ষতা অর্জনের জন্য যতেষ্ট নয়৷ বাধ্য হয়েই আমাদের ই লার্নিং এর সাহায্য নিতে হয়৷ আমি মনে করি এইটা সবার জন্য প্রযোজ্য৷
MD. Sohel Rana অনার্সে টিউশন ফি অনেক,আর অনার্সে অনেক ছাত্র সোসাল এড়িয়াতে সংযুক্ত। তারা এক্ষেত্রে কার্যকরি ভুমিকা

রাখতে পারে
Najninaktar Najnin একজন দক্ষ শিক্ষক এর মাধ্যমে পডকাস্ট প্রচার করে
Tanjila Nisa যদি শুধু বাঙ্গালির চিন্তা করি আমরা ঝামেলা কম পছন্দ।করি নিজের বেলা, মানি সব সহজে পেতো চাই। যদি এমন হয়

কোন কাজে ইমেইল লাগবে মানুষ সেই কাজ এরিয়ে চলে।তাই ঝামেলা বিহিন সহজ উপায় হলে ভালো হয়। ইন্টারনেট খরচ টা্র যেনো একটু

কমে পোষায় এমন।
Sowrob Hossain আমাদের যদি ই-লার্নিং টা
প্লে থেকে শুরু করা যায়
ভাল হতো
Najninaktar Najnin একজন দক্ষ শিক্ষকের বক্তব্য ভিডিও করে নিয়ে অসংখ স্কুলে ভিডিও টি প্রচার সম্ভব।
Ay Jyoti ই-লানিং এর যদি এমন একটা ব্যবস্থা থাকবে যেখান থেকে অনেক ছাত্রছাত্রী আছে যাদের কেউ নেই কি করতে হবে। কিভাবে

সাবজেক্ট চয়েজ করতে হবে। এমন কি ক্লাস ৯ এ ভর্তি এর সময় অনেকে সঠিক গ্রুপ চয়েজ করতে পারে না। বুঝতে পারে না কি করবে। এসব

ক্ষেত্রে যদি একটা হেল্পফুল উপায় থাকতো
Shahadat Hossain Shabbir Ay Jyoti আপু আপনার ভাবনাটা খুবই ভালো। আমিও ৯ এ উঠে বুঝতে পারি নাই আমার

লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে কোন সাবজেক্ট নিয়ে পরতে হবে। উল্টাপাল্টা সাবজেক্ট চয়েজ এর ফলে এখন আমার পড়াশোনাই শেষ
Biplob Kishore Deb আমরা যখন ই-লার্নিং নিয়ে ভাবছি তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই ফোকাস করছি যে গ্রামের শিক্ষার্থীরা কিভাবে সে

সকল সুবিধা পাবে যেগুলো সাধারণত শহরের শিক্ষার্থীরা পেয়ে থাকে। যেমন বিভিন্ন বিষয়ের উপর দেশের সেরা শিক্ষকদের লেকচার। অবশ্যই

এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
কিন্তু এর পাশাপাশি আমাদের এটাও ভেবে দেখা উচিত যে যারা শহরে বাস করছেন তারাও গ্রামের মানুষের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে

পারবেন। এমন অনেক বিষয় আছে যেগুলোতে গ্রামের মানুষের দক্ষতা শহরের মানুষের থেকে ঢের বেশি। যেমন ধরুন শহরের একজন শিক্ষার্থী

কৃষি বিষয়ক কোন একটা অ্যাসাইনমেন্ট করতে যাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে গ্রামের একজন শিক্ষার্থী, যার হয়ত বিষয়টির উপর ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা

আছে, সে যেভাবে হেল্প করতে পারবে সেটা শহরের কেউ সেভাবে পারবে না। ফলে ই-লার্নিং এর মাধ্যমে গ্রাম ও শহরের মধ্যে জ্ঞানের

আদান-প্রদানটা হবে সত্যিকার অর্থেই টু-ওয়ে।
Razib Ahmed আমি রাস্তার লোক এবং রাস্তা থেকেই শুরু করতে চাই। মানে কোন বাঁধা ধরা নিয়মের মধ্যে না থেকে শুরু করতে চাই।

আমার মনে হয় এভাবেই ভাল ফল আসবে। যারা সাধারন মানুষ তাদের সব দিকে বেসিক ডেভেলপ করা গেলে তারাই সবচেয়ে বড় কাস্টমার

হবে, ইউজার হবে।
Tanjila Nisa ই-লানিং হবে তবে তা যেনো অনলাইনে থেকে অফলানে নিয়ে পড়া যায়
Tanjila Nisa নেটওর্য়াক প্রবলেম কমেন্ট আপ হচ্ছেকিনা তাও বুঝিনা
Arif Hasan প্রফেশনাল কাজ করতে গেলে বা সেই লেভেলে চলতে গেলে অনেক ধরণের এটিকুয়েট থাকতে হয় যা বেশিরভাগেরই থাকে

না । এদিকটাতেও ই- লার্নিং খুবই ভাল ফল দিতে পারে।
Imran Hossen আমাদের দেশের ঝরে যাওয়া শিক্ষার্থিদের একটা অংশ পুনরায় ভোকেশনাল বা উন্মুক্ত স্কুলে আবার লেখাপড়া শুরু করে

থাকে।এদের মধ্যে গৃহিণী থেকে চাকুরী বা ব্যবসায়ী সবাই আছেন।সমস্যা হল তারা যে বিভাগে ভর্তি হন তার মধ্যে অনেক সাবজেক্ট থাকে যা

নিজে নিজে বুঝা সম্ভব নয়।আবার আলাদা করে প্রাইভেট টিউশন নেয়ার ও সুযোগ থাকে না বিভিন্ন কারনে।এমতবস্থায় তাদের জন্যে যদি সেই

সব সাবজেক্ট এর এক একটি অধ্যায় নিয়ে টেক্সট কন্টেন্ট এবং ভিডিও কন্টেন্ট থাকে তাহলে অনলাইন এই তারা প্রয়োজনীয় সাবজেক্ট এর

সমস্যা গুলো সমাধান করতে পারবে। এতে করে অনেক বড় সংখ্যক মানুষ উপকার পাবে । আর এর জন্যে অনলাইন যে ফি আসবে সেটাও

তাদের জন্যে বাধা হবে না আশাকরি।
Ay Jyoti ই-লানিং থেকে শুধু পড়াশোনা না স্কুল, কলেজে ভর্তি সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনেন পরামর্শ মূলক উপায় থাকলে। সাধারনের জন্য

অনেক উপকার উপায় হবে।
Belal Ahmed ই- লার্নিং এর জন্য সহজ পদ্ধিগুলি খুজে বের করতে হবে।
S M Mehdi Hassan বিভিন্ন ধরণের সফটওয়্যার তৈরি করা যায়। কিন্তু মূল সমস্যা হচ্ছে আমাদের দেশে সফটওয়্যার লোকে তেমন

কেনে না। একটা সফটওয়্যার জনপ্রিয় হলে সেটার পাইরেটেড কপি বাজারে চলে আসে।

মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন আরেকটি দারুণ উপায় হতে পারে। অ্যাপ্লিকেশনে আগে থেকে বিষয়বস্তু দেয়া থাকবে। ব্যবহারকারী ডাউনলোড করে

পড়বে। সময়ে সময়ে এসব অ্যাপ্লিকেশনের তথ্য ও কনটেন্ট সমূহ আপগ্রেড করতে হবে। অথবা অ্যাপ ডাউনলোড করার পরে সেই অ্যাপের

শিক্ষকের সাথে সরাসরি যুক্ত হবে এবং শিখবে।

মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে ই-লার্নিং এর মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এর ছোট ডিসপ্লের দিকে বেশিক্ষণ তাকানো সম্ভব না। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে

মোবাইলে খুব সিরিয়াস লার্নিং সম্ভব নয়। এর কারণটা কি? আপনি চিন্তা করেন আপনি মোবাইল কিভাবে ব্যবহার করেন। হয়তো বা কাজ

করছেন তার মধ্যে। যেমন-বাসে যাচ্ছেন তখন বসে বসে স্মার্টফোনে কিছু দেখছেন বা শুনছেন। অথবা আপনি রান্না করছেন। রান্নাঘরে রান্না

করার সময়ে মোবাইলে একটা ভিডিও বা অডিও চালু করে দিলেন এবং রান্না করতে করতে সেটা শুনতে থাকলেন। তাই এমন সব বিষয় যেখানে

একজন শিক্ষার্থীকে দীর্ঘ সময় ধরে মনোনিবেশ করতে হবে এবং চর্চা করতে হবে। সে ধরণের বিষয়ের জন্যে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন খুব ভাল

অপশন নাও হতে পারে। স্মার্টফোনের মাধ্যমে যদি কিছু করতে হয় তাহলে ১০ মিনিট বা ১৫ মিনিটের ভিডিও, বা অডিও অর্থাৎ পডকাস্ট তৈরি

করা যেতে পারে।

ওয়েবসাইট- এখানে বিভিন্ন বিষয়ের উপরে কনটেন্ট দেয়া থাকবে। শিক্ষার্থী ওয়েবসাইটে লগ ইন করে নিজের সুবিধা মতো পড়বে। আমার মতে

অংক, বিজ্ঞান সহ বিভিন্ন জটিল বিষয়গুলোকে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শিখালে সবচেয়ে ভাল ফলাফল পাওয়া যেতে পারে। ওয়েবসাইটে লগ ইন

করে কনটেন্ট ডাউনলোড করবে বা ওয়েবসাইটেই কনটেন্ট পড়বে।

ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে লাইভ ক্লাস করান যেতে পারে।

ওয়েবসাইটে আলাদা ফোরাম থাকবে যেখানে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের পড়ার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলাপ করবে বা যেগুলো তারা বোঝে না সেগুলো

সম্পর্কে তাদের শিক্ষককে জানাবে।

আরেক্টা যে ব্যাপার হতে পারে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শিক্ষার্থী শিক্ষকের সাথে ওয়ান-টু-ওয়ান বেসিসে পড়বে।
Najninaktar Najnin শিক্ষাক পাঠ দানের পাশাপাশি ইচ্ছে করলেই মাল্টিমিডিয়ার সাহায্য নিয়ে একটি এক্সপেরিমেন্ট করিয়ে

দেখাতে পারেন শিক্ষার্থীদের। ফলে শিক্ষার্থীরা হাতে কলমে এক্সপেরিমেন্ট করার অভিজ্ঞতা পাবে।
Razib Ahmed কোর্স ফি, ক্লাস ফি এসব কত হবে এটি অনেক বড় প্রশ্ন। তবে আমার মনে হয় তা বাজারের হাতে ছেড়ে দেয়াই ভাল। চাহিদা

আর যোগানের মাধ্যমে তা নির্ধারিত হবে।
Imran Hossen এখন যেহেতু এপ্স এর দুনিয়া আর স্মার্ট ফোন ও বেশিরভাগ মানুষের হাতে আছে তাই এপ্স এর মাধ্যমেও সেবা দেয়া যেতে

পারে। এটা বেসিক চাহিদা পুরন করবে।আর যাদের সরাসরি গাইড লাগবে তারা অনলাইন লাইভ ক্লাস এ অংশ নিবে।
Sonia Sohana Seme একটি ওয়াবসাইট যদি হয় MCQ এর জন্য। ক্লাশ ৯—১০ এর। তাহলে বাসায় বসে পরীক্ষার প্র‍্যাক্টিস হয়ে যাবে।

এক পরীক্ষা বারে বারে দিবে। যত দিবে তত শিখবে।
Razib Ahmed প্রচলিত শিক্ষার মত ইলার্নিং এর প্রতিটি ধাপে টাকার সাথে সম্পর্ক আছে। তাই যাদের মনে হবে এসব ধান্দাবাজি তারা দয়া

করে দূরে থাকেন। ক্লাস নেয়া, কনটেন্ট তৈরি, টেকনলোজি, ওয়েবসাইট, এপ ইত্যাদি প্রতিটি ধাপেই টাকা খরচ ও আয়ের ব্যপার আছে।
Nazmun Nahar Nupur ই-লার্নিং গ্রুপের মাধ্যমে বিষয় ভিত্তিক সাব্জেক্টের আড্ডা দেওয়া যেতে পারে যার ফলে আইটি র মত অন্যান্য

বিষয়ের ব্যাসিক ডেভেলপ হবে।
Razib Ahmed ইলার্নিং নিয়ে কোন ওয়েবসাইট আর এপ বানাতে প্রথমেই লাখ টাকার বেশি খরচ হবে।
Razib Ahmed অনলাইন এডুকেশনে আমি ম্যাথ ঢাকাকে রোল মডেল হিসেবে নিতে বলবো সবাইকে। এটি প্রায় বিনা খরচে শুরু হয়েছে।

ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে। এখন এ থেকে রেভিনিউ মডেল বের করতে হবে।
Hosna Khatun ই-লার্নিং সেবা দিতে গেলে যিনি সেবা দিবেন যে বিষয়ে দিবেন সে বিষয়ে ভালো জানা থাকতে হবে।
Razib Ahmed ই-লার্নিং ফোরাম হওয়াতে অনেক ভাল হয়েছে। এখন অনেক দ্রুত এদিকে মানুষ জানবে।
Imran Hossen edx এ ফ্রি এবং পেইড দুইটাই আছে কিন্তু ফ্রি যেটা সেটার সার্টিফিকেট নিতে হলে টাকা দিতে হবে।তবে এখানে ফির

পরিমান সহনীয় মানে ধরেন ৪-৫ হাজার । কোন কোন টা এর চেয়ে ও বেশি আবার কম।কিন্তু এখানে কথা হচ্ছে কোন প্রতিষ্ঠানে গেলে আমাকে

কি এই একটি সাবজেক্ট পড়তে দিবে? কখনোই না।আর একটা ডিগ্রি নিতে গেলে প্রাইভেট এ ২-৩ লাখ এর নিচে তো হবেই না।সরকারি তেও

হবে না ।তাহলে আমি কেন এই অল্প টাকায় পছন্দের সাবজেক্ট এর কোর্স করবো না যেটা দিয়ে আমি হাজার হাজার টাকা চাকুরী বা ব্যবসা করে

আয় করবো।
Razib Ahmed সরকারি স্কুল, কলেজ আর ইউনিভার্সিটিতে অনেক কম খরচ লাগে কারন টাকা দেয় সরকার।
Mehadi Hasan Edx যা থাকে সেগুলো বেশির ভাগই স্কিলড developed করার কোর্স। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় তাদের রেগুলার কোর্স

খুব কম দেয়। বরং ইন্ডাস্ট্রিতে যেগুলো কাজে লাগে সেসব কোর্স গুলো বেশি থাকে। সেগুলোর popularity বেশি।
Imran Hossen Razib Ahmed সরকারিতে কারিগরি ছাড়া অন্য কোন যায়গায় একটা নির্দিস্ত সাবজেক্ট পড়তে দিবে না তাই খরচ

কম হয়েও লাভ নাই।কিন্তু ই-লার্নিং আমাকে সেই সব সুবিধা দিবে যা অন্য প্রতিষ্ঠান দিতে ব্যার্থ।
Razib Ahmed Imran Hossen ভাই সেটাই। ই-লার্নিং এমন সব সুযোগ দেবে যা প্রচলিত ভাবে আমরা পাচ্ছি না। ধরেন আপনি

অফিসে বসে সন্ধ্যা বেলা কোর্স করতে চাচ্ছেন, তা এক মাত্র অনলাইনেই সম্ভব।
S M Mehdi Hassan Razib Ahmed ভাই যেই মডেলটা বলল Math Dhaka এর অর্থাৎ ফেসবুক গ্রুপকে ভিত্তি করে। সেটা

ভাল মডেল। ইনিশিয়াল কোন খরচ নাই এবং খুব সহজেই বাস্তবায়ন করা যায়।
Sonia Sohana Seme স্কুলে স্কুলে ই – লার্নিং ফেয়ার করলে কেমন হয়? সার্চ ইংলিশ, ম্যাথ ঢাকা, পডকাস্ট, MCQ সাইট সম্পর্কে

জানবে অভিভাবকেরা। আর স্কুল এর শিক্ষকেরাও। তাদের সম্পৃক্ত করতে হবে।
ফারিহা মাহযাবিন আমরা যারা ই-লার্নিং সম্পর্কে একটু জানি, তাদের উচিত বাড়ীর সকল সদস্যদের এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা। তাহলে এর

প্রসার দ্রুত বাড়বে। মানুষের আগ্রহ বাড়বে
Sg Saha ভারতে ই-লার্নিং অনেক এগিয়ে গেছে। মাত্র ১৫০০/ টাকায় 4G স্মার্টফোন পাওয়া যায়। কম্পিউটার ও পাওয়া যায় কিস্তির মাধ্যমে।

সেজন্য সেখানে ই-লার্নিং সুবিধা নেওয়া যায় খুব সহজে।
Ali Hossain Hanif আমাদের দেশের সরকার একটু সুদৃষ্টি থাকলে এই সেক্টরে বাংলাদেশ অনেকাংশে এগিয়ে যাবে ভারত থেকে।
Obonty Aakhi আমাদের দেশে ও এসকল টেক রিলেটেড ডিভাইস গুলোর সহজলভ্যতা হলে আরো অনেক বেশি ফলপ্রসূ হতো।
ফারিহা মাহযাবিন ই- লার্নিং অবশ্যয় মান সম্মত হতে হবে। তাহলে সবাই গ্রহন করবে
Imran Hossen ই-লার্নিং প্রসারের পরিকল্পনা অবশ্যই স্থান কাল ক্ষেত্র ভেদে করতে হবে।যেমন- "রাজীব ভাই বলেছেন বাংলাদেশে

সবচেয়ে বেশি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে তাই সার্চ ইংলিশ ফেসবুক এর মাধ্যমেই মুল শিক্ষা কার্যক্রম চালাচ্ছে" এখন দেখেন এর ফলে

অনেক মানুষ সহজেই শিক্ষা গ্রহন করতে পারছে সহজেই। যদি তা না হয়ে অন্য কোন প্লাটফর্ম এ এটা হত তাহলে এত মানুষ সহজেই একসাথে

হতে পারতো না এই গ্রুপে।তাই অবশ্যই এই বিষয় গুলো ভেবে প্রসার প্লান করতে হবে।
Saiful Islam Manik মেডিকেলের বিষয় নিয়ে ই-লার্নিং এর ব্যবস্থা করা গেলে মেডিকেল স্টুডেন্ট, মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট এবং এবং

চিকিৎসকরাও উপকৃত হতে পারে।
Md Nazim Uddin Shah সবাই খুব গুরুত্ববহ কমেন্ট করছেন,,,অনেক শিখার আছে এখান থেকে,,,,আমি মনেকরি এভাবে যদি

আমরা প্রায় ২০ দিন শুধু ইলার্নিং নিয়ে আড্ডা দেই এবং সক্রিয় থাকি তাহলে আমাদের কাছে বিষয়টা একদম ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
Mehadi Hasan আমার ওয়াইফ ডক্টর। তো মেডিক্যাল এর একটি কোর্স এ ভর্তি হয়েছে। যারা কোর্স টি করাচ্ছে তারা অফলাইন একদিন

ক্লাস নিচ্ছেন। আর অনলাইন এ পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। বেশির ভাগ পরীক্ষা মডেল টেস্ট আকারে এবং mcq. সে প্রথমে বুঝতে

পারে নাই কিভাবে কি করতে হবে। তাদের ইনস্ট্রাকশন পড়ে যখন তাকে বুঝালাম তখন সে বুঝতে পারলো এবং খুব উৎসাহিত হল অনলাইন

পরীক্ষার ব্যাপারে। তারপর নিজেই অনলাইন বসে পরীক্ষা দিয়েছে। সে বলল সব পরীক্ষা বা ক্লাস যদি এরকম অনলাইন হতো তাহলে অনেক

ভালো হতো।
Hosna Khatun আমাদের দেশে অনেক শিক্ষিত বেকার আছে যারা বিভিন্ন কোচিং সেন্টারে ক্লাস নেয়। এরা যদি এই ক্লাস গুলি অডিও

আকারে রেকোর্ড করে অনলাইনে দেয় তাহলে তাদের এক্সট্রা সময় দেয়া লাগেনা।
Amuly Chandra Barmon সার্চ ইংলিশ গ্রুপের মতো করে আমাদর মধ্যে যারা যে বিষয়ে আভিজ্ঞ সে বিষয়ে সিরিয়ালি ই-লার্নিং

ফোরামের মাধ্যমে প্রচার করা গেলে দ্রুত ছাত্র-ছত্রীরা উপকৃত হবে।
ফারিহা মাহযাবিন ই- লার্নিং এ যেন প্রতারণার শিকার না হয় কোনো স্টুডেন্ট, এ বিষয়ে কি করা হবে?
Jannat Tabassum আমরা যারা নন আইটির লোক,ইন্টারনেট বলতে ফেইসবুক ছাড়া কিছুই বুঝতাম না,আর ফেইসবুক মানে দুটো ছবি

আপলোড আর কখনো খুশির আবেগে আবার কখনো কষ্টে কিছু লিখা ছাড়া কিছুই বুঝতাম না,আমরা কী কখনো কল্পনা করেছিলাম যে

ফেইসবুক দিয়ে ইংলিশ এর মতো ক্লাস ওয়ান থেকে আজ পর্যন্ত ভয় পাওয়া একটা সাবজেক্ট এতো সহজে শিখতে পারবো মুখস্থ বিদ্যা

ছাড়া,আবার আমরা যারা আইটি সম্পর্কে কোনো ধারণাই ছিলো না তারা কখনো আইটির মতো সিরিয়াস বিষয়ে কিছু লিখতে পারবো,সেটা কী

কল্পনা ও করতে পেরেছিলাম ??
Razib Ahmed ফারিহা মাহযাবিন আপু, সরকারী আইন তেমন কড়া না এদিকে। তবে ভোক্তা অধিকার নিয়ে সরকারী সংস্থা আছে। মূল

সমস্যা হল যারা শিক্ষার্থী তাদের আরো বুদ্ধিমান হতে হবে। চমক জাগানো বিজ্ঞাপনে গেলে ধরা খাবেই।
যেমন ধরেন সার্চ ইংলিশের কথা বলি। প্রথমত আমরা কোন বিজ্ঞাপন দেই না। তাই গ্রুপে যারা একটিভ তারা উপকার পেয়ে তারপর আসে।

সেখানেও বলি যে একটি ক্লাস ফি মানে ১৫০ টাকা অগ্রিম নেই। ভাল না লাগলে ঐ ১৫০ টাকা লস। আর ভাল লাগলে পরের ক্লাসে আসেন

আবার ১৫০ টাকা। যে কেউ যে কোন সময় চাইলেই ক্লাস করা বন্ধ করে দিতে পারেন।
Rana Raihan ব্যাসিকাল্লি আমরা ৪ টি মাধ্যম এ ই-লার্নিং সেবা দিতে পারি।
১.সোশাল মিডিয়া
২.ভিডিও
৩.পডকাস্ট
৪.কন্টেন্ট
Rana Raihan ই-লার্নিং সেবা দানে বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে সব চেয়ে কার্যকর মাধ্যমে হলো সোশ্যাল মিডিয়া। উদাহরণ স্বরূপ ফেইসবুক।

এর থেকে আমরা অনেক ভালো ভালো গ্রুপ পেইজ থেকে লার্নিং করতে পারি।যেমন সার্চ ইংলিশ, ডিএস বি,ম্যাথ ঢাকা।
Rana Raihan দ্বিতীয়ত ভিডিও। এটি অনেক এফেক্টিভ প্রক্রিয়া। ইউটিউব,লাইভ ক্লাস,এনিমেশন ইত্যাদি। তবে যেখানে ইন্টারনেট স্পিড

কম থাকে সেখানে।ইউটিউব ব্যবহার কষ্টকর।
Rana Raihan তৃতীয় পডকাস্ট। সবচেয়ে পারফেক্ট মাধ্যমে হবে।এমবি লাগবে কম।এবং সহজ বোধগম্য হবে সবার জন্য।তাই এই দিকে

আমাদের মন দেয়া উচিৎ।
Rana Raihan কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আমরা আলরেডি অনেক অনেক ই-লার্নিং করে থাকি।কোনো সমস্যা হলেই গুগলে যাই।এটি কে

আরো উন্নত করে গ্রাহকের নিকট পৌছে দিতে হবে।
Amuly Chandra Barmon সর্চ ইংলিশ, ডিএসবি এবং ম্যাথ ঢাকা এর মত সোসাল মিডিয়াতে ই-লার্নিং সেবা দেয়া যেতে পারে।
Rana Raihan আমি বিশ্বাস করি আমাদের দেশের মানুষের চিন্তা ধারা ডেভলপ হচ্ছে।সে সকল গ্রামে বিদ্যুৎ আছে সেই সকল গ্রামে মানুষ

মোবাইল ব্যবহার করে না।এটা আমার বিশ্বাস হয় না।আর ই-লার্নিং এর প্রধান অংশ হলো মোবাইল লার্নিং বা এম-লার্নিং।তাই গ্রাহকের কাছে

সহজে পৌছে যেতে পডকাস্ট এর সোস্যাল মিডিয়া অনেক বেশি ভূমিকা রাখতে পারে।পরে কমেন্টে ব্যাখ্যা।
Rana Raihan দোস্ত আমি গত সপ্তাহে শহরে আন্টির বাসায় গেছিলাম।দেখি কাজিন অনলাইনে ভিডিও ক্লাস করে।কত ভালো ভাবে

শিক্ষক রা বুঝায়। বাসার বাইরে যে যানযট তাতে বাহিরে পড়তে গেলে ওদের আর পড়া হত না।আমাদের গ্রামে ইন্টারনেট ভালো থাকলে আমিও

ক্লাস করতাম।হ তুই তো কাজিন দেখে শিখছস আমাকে দেখে তো শিখলি না।তুই অডিও ক্লাসে ভর্তি হ। চাইলে ডাউনলোড ও করতে

পারবি।দেখবি ভিডিও এর চেয়ে ভালো বুঝাবে।এটাকে বলে পডকাস্ট। আমরা গ্রামে থাকি তো কি। ই-লার্নিং করে আমরাও ভালো শিক্ষা নিতে

পারি।
Mojjammel Huqe ই লার্নিং কি এটা নিয়ে আর নতুন করে আমার মনে হয় কারো জানার বাকি নাই। এখন সবাই ই লার্নিং কিভাবে তেরী

করা যায় সেদিকে মনোযোগ দেন। আপনি ও পারেন মানুষকে ই লার্নিং এর মাধ্যমে শিক্ষা দিতে।
Rana Raihan দোস্ত এস এস সি তে ভালো এক্সাম হয় নি বলে বাবা টাকা দেয়া বন্ধ করে দিছে।পোলা পাইনে তিনমাসে ইংলিশ কোর্স করে

কত এগিয়ে যাচ্ছে।ক করি বল তো।তুই কি? ফেইসবুক চালাও।দূর কি যে কস।কাজ নাই সাড়া দিন তো ফেইসবুকেই থাকি।চ্যাটিং ফ্যাটিং

নিয়া।আরে শোন এখন থেকে ফেসবুকেই থাকবি সাথে তোর ইংলিশ ও শেখা হয়ে যাবে।কি বলো কিভাবে? তোকে সার্চ ইংলিশ এ এড করে দিচ্ছে

নিয়মিত প্রাকটিস কর দেখবি ৩ মাসে তুই কোর্স করাদের মতই এগিয়ে যাবি।সত্যি!!অনেক ধন্যবাদ দোস্ত।
Mojjammel Huqe কম খরচে মানসম্মত জ্ঞান ও দক্ষতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ই লার্নিং গোটা পৃথিবীতে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
Rana Raihan মুলত কথা হলো গ্রাহকের আগ্রহ থাকতে হবে লার্নিং এর।তাহলে ই-লার্নিং থেকে সে অনেক কিছুই পাবে।আর বর্তমানে

মানুষ অনেক বেশি সচেতন শিক্ষা ক্ষেত্রে।এইচ এস সি লেভেলেই সবাই ক্যারিয়ার নিয়া চিন্তা করে তাই তাদের জন্য ই ই-লার্নিং অনেক হেল্পফুল

হবে।
Mojjammel Huqe ই লার্নিং এর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও পিছিয়ে নেই। বাংলাদেশেও রয়েছে একাধিক ই লার্নিং এর কার্যক্রম। এগুলোর মধ্যে

শিক্ষক ডটকম,জাগো অনলাইন স্কুল, টেনমিনিট স্কুল প্রভৃতি।এছাড়া সম্প্রতি জনপ্রিয় হয়েছে খান একাডেমির বিভিন্ন কোর্স। এ মাসে চালু

হয়েছে অপর ই লার্নিং প্লাটফর্ম মুক্তপাঠ।
Mojjammel Huqe মুক্তপাঠ ই লার্নিং : সম্প্রতি ই লার্নিং নিয়ে এগিয়ে এসেছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন

(এটুআই)।' শিখুন যনখ যেখানে ইচ্ছা'- এই স্লোগানকে সামনে রেখে 'মুক্তপাঠ' নামের একটি ই লার্নি চালু হয়েছে।ওয়েবসাইটের ঠিকানা

www.muktopaath.gov.bd
Shafin Ahmed ই-লার্নিং এর সেবা দেওয়ার বেষ কিছু মাধ্যম এর মধ্যে থাকতে পারে মোবাইল এ্যাপ, ভিডিও বা অডিও কনটেন্ট কিংবা

সোসাল মিডিয়ার ব্যবহারের মাধ্যমে কমিউনিটি ব্যাজড লার্নিং সিস্টেম গড়ে তোলা। যেহুতো আমাদের দেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে

ফেসবুক অনেক বেশী জনপ্রিয় তাই ই-লার্নিং এর ক্ষেত্রে এটির ব্যবহার গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখবে।
Masud Mojumdar আমাদের প্রায় পরিবারেই এখনও বাবা -মা তাদের সন্তানদের হাতে ফোন দেখলেই বলতে শুরু করবে ফোন টিপাটিপি

করে আর কোন পড়ালেখা নেই কাজ নেই ইত্যাদি ইত্যাদি কম্পিউটার বা ল্যাপটপের জন্য ও ওই একই কথা।
তাই আমাদের অভিভাবকদের কে ও সচেতন করার দিকে সচেষ্ট হতে হবে ই-লার্নিং এর বিষয়ে
Abubakar Siddik We can give e- learning with different ways
01. Video conferencing
02. Skype
03. Search english group /DSB/Dhaka math
04. Using different social media
05. Electronic media
06. Podcast
07. From different blog
Nuria Binta Ali সবার মতন আমিও বলতে চাই সবার আগে বেসিক জানতে হবে।
এরপর পডকাস্ট এর মাধ্যমেই সহজেই ই লার্নিং করা যাবে।এতে করে যা হবে,তা হলো-
১)সহজেই মানুষ যে কোন বিষয় বস্তু সম্পর্কে জানতে পারবে।
২)পডকাস্ট যেহেতু অডিও কন্টেন্ট তাই শ্রোতা যে কোন সময় তার কাংখিত বিষয়টি শিখতে পারবেন।
৩)অডিও কনেন্ট তাই অনেক কম নেট খরচ হয়।তাই সল্প আয়ের মানুষও এ সুবিধা নিতে পারবে।
৪)একটি বিষয় ডাউনলোড এর মাধ্যমে বার বার শুনতে পারবে।
৫)পডকাস্ট এর মাধ্যমে বেশির ভাগ মানুষই ই লার্নিং এর সুবিধা নিতে পারবে।কারন এর জন্য এত ভাল ফোন দরকার পরে না।
৬)ই লার্নি ব্যপক ভাবে সহজ হয়ে যাবে
৭)যারা পডকাস্ট তৈরি করবে তাদের অনেক লাভ হবে।কারন তারা কাজ পাবে।
৮)সর্বপরি, আমাদের প্রিয় পডকাস্ট সহজেই মানুষের কাছে পৌছে যাবে।

তাই পডকাস্ট এর মাধ্যমে ই লার্নি হলে এক সাথে মানুষ শিখবে আবার বাংলাদেশে পডকাস্ট ইন্ড্রাস্টিও সমৃদ্ধিশীল হবে।

সবার কমেন্ট পড়ে অনেক কিছু শিখলাম। ধন্যবাদ সবাইকে
Fahreen Hannan কত দেরিতে আসলাম আজকে।।
অয়ার্কশপ এরপর ভয়েস অভার রেডি। দেরি করে ফেললাম
Nazmun Nahar Nupur ধন্যবাদ সকল কে। সবাই খুব ভালো বলেছে। ই-লার্নিং নিয়ে মোটামুটি ক্লিয়ার কন্সেপ্ট এসে গেছে।
source: কি কি উপায়ে আমরা ই-লার্নিং সেবা দিতে পারি