একটি বিজনেস দাঁড় করানোর বেসিক নিয়মকানুন নিয়ে আলোচনা করেন।

  একটি বিজনেস দাঁড় করানোর বেসিক নিয়মকানুন নিয়ে আলোচনা করেন।

 

বিজনেস দাড় করানোর জন্য কাজের ফিল্ড সম্পর্কে ডিটেইলস জানাশোনা থাকতে হবে।মাঠ পর্যায়ে সার্ভে করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

মার্কেটে অনেক পণ্যের সাময়িক চাহিদা তিব্র থাকে,সেখানে ইনভেস্টমেন্ট কতটা নিরাপদ অবশ্যই সে বিষয়ে বিচক্ষণতার পরিচয় দিতে হবে।

বিজনেস মানেই সার্মর্থ্যোর বাইরে গিয়ো কাজ করার মানসিকতা, অনেক বেশি পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকতে হবে।

আমরা যখন চাকুরী করি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই ডিউটি করি কিন্তু একজন ব্যাবসায়ীকে সব সময় অন ডিউটি থাকতে হয়

বিজনেস দাঁড় করানোর জন্য,পণ্যের ফটোগ্রাফি, প্যাকেজিং, গুণগত মান ঠিক রাখার কৌশল ইত্যাদি বিষয় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।

এতে করে কাজে সাফল্য অর্জন সহজ হবে

ইলন মাস্ক কে আমরা সবাই জানি উদ্ভট সব উদ্ভবনের জনক।মুভিতে অলিক বিষয় তিনি বাস্তবে রুপ দিয়েছেন।

একজন ব্যাবসায়ী হিসেবে তিনি চাইতেন নতুন কিছু করতে আর তার জন্য তিনি পর্যাপ্ত পড়াশোনা এবং চ্যালেন্জ নিতে প্রস্তুুত ছিলেন।

ব্যবসা দাড় করানোর জন্য চ্যালেন্জ নোয়ার মানসিকতা থাকতে হবে. বিজনেস এর লাভের টাকা শুরুতেই ব্যাক্তিগত কাজে ব্যাবহার করা ঠিক না,,তাছাড়া বিজনেসে লাভের মুখ দেখতেও সময় লাগে।

উদ্যোক্তা যদি মনে করে এই বিজনেসই তার আযের একমাত্র উৎস তবে অবশ্যই ভেবে চিন্তে পদক্ষেপ নিতে হবে।

বিজনেস করার পূর্ব শর্ত হল ধৈর্য এবং আগ্রহ থাকতে হবে।

কাষ্টোমার ডিল করা যথেষ্ট ধৈর্যের ব্যাপার,একটি বিজনেসে সফল হওয়া সময়ের ব্যাপার।

ধৈর্য ধারন গুণ থাকলেই বিজনেসে টিকে যাওয়া সম্ভব। বিজনেস দাড় করাতে সময় নিয়ে কাজ করতে হবে

অনলাইন বিজনেস এর প্রতিপাদ্য বিষয় হল,'' জেনে বুঝে,শুনে কেনাকাটা করি অনলাইন ''

যাকে চিনি তার কাছ থেকেই কিনি।।উদ্যোক্তার এই জানাশোনার কাজটি করছে বিভিন্ন ছোট গ্রুপ।

এখানে উদ্যোক্তার পণ্য কম উদ্যোক্তা পার্সোনালিটির খবর বেশি জানা যায়,,এতে করে ব্যাক্তি উদ্যোক্তাদার একটি পরিচিতি মহল তৈরী হয়। যাকে সহজেই বিশ্বাস করা যায়।

অনেক ক্রেতাই তখন সেই উদ্যোক্তাকে রিকোমেন্ট করে।

বিজনেস দাড় করানোর জন্য অবশ্যই গ্রুপ গুলোকে গুরুত্বের সাথে নিতে হবে

অনলাইন বিজনেস এর প্রতিপাদ্য বিষয় হল,'' জেনে বুঝে,শুনে কেনাকাটা করি অনলাইন ''

যাকে চিনি তার কাছ থেকেই কিনি।।উদ্যোক্তার এই জানাশোনার কাজটি করছে বিভিন্ন ছোট গ্রুপ।

এখানে উদ্যোক্তার পণ্য কম উদ্যোক্তা পার্সোনালিটির খবর বেশি জানা যায়,,এতে করে ব্যাক্তি উদ্যোক্তাদার একটি পরিচিতি মহল তৈরী হয়। যাকে সহজেই বিশ্বাস করা যায়।

অনেক ক্রেতাই তখন সেই উদ্যোক্তাকে রিকোমেন্ট করে।

বিজনেস দাড় করানোর জন্য অবশ্যই গ্রুপ গুলোকে গুরুত্বের সাথে নিতে হবে

তাছাড়া কিছু অতিরিক্ত গুণ থাকতে হবে, একদম দক্ষ না হলেও মোটামুটি কয়েক বছর এই দক্ষতা দিয়ে বিজনেস করে যেতে পারবেন সেরকম দক্ষতা। যেমনঃ

~ পণ্যের ছবি তোলার দক্ষতা

~ কনটেন্ট লেখার দক্ষতা

~ গ্রুপ, পেইজ কিভাবে মেইনটেইন করো তার দক্ষতা

~ ওয়েবসাইট কি তা জানা

~ ডোমেইন হোস্টিং জানা

~ স্মার্ট ফোনে কিভাবে কাজ করতে হয় তা জানা


কিছু কাজ আমরা করতে করতে দক্ষ হয়ে যাই,তার মানে এই নয় সেটা নির্ভুল।

যেমন হোমমেড ফুডের উদ্যোক্তারা নিজেদের দক্ষতার জোরেই উদ্যোগ নেয়। কিন্তু যখন বিজনেস পারপাসে সেই দক্ষতা কাজে লাগবে তাকে অনেক টেকনিক্যাল নলেজ জানতে হবে।

বাসায় রান্না করে খাওয়া আর পার্সেল করার মধ্যে পার্থক্য অাছে।কতটুকু তাপ মাত্রায় প্যাকেজিং করলে খাবার ভালো থাকবে,প্যককেজিং প্রসেস,ঘরোয়া রেসিপি অনেক সময় তাৎক্ষণিক ভাবে কাজে দেয় কিন্তু একটু বেশি সময়ের জন্য তেমন কার্যকর নাও হতে পারে।

এসব বিষয়ে বেসিক নলেজ এর জন্য বিভিন্ন কোর্স করা যেতে পারে,,এতে আরো বেশ অর্গানাইজ ওয়েতে কাজ করা সম্ভব হয়।