পণ্যের বিক্রি বৃদ্ধির কারণগুলি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন

পণ্যের বিক্রি বৃদ্ধির কারণগুলি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন 

পণ্যের ফিউশন,কালার কম্বিনেশন সেন্স ক্রেতাদের আগ্রহ সৃষ্টি করে।

প্রডাক্ট উন্নতমানের হলে,ট্রেন্ডি হলে সেল বৃদ্ধি সহজ হয়।

আগে দর্শনধারী পরে গুণবিচারী। এটা অনলাইনের বেলায় বেশি প্রযোজ্য।

আগে আমরা প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি দেখি।

সেটা ভালো লাগলে তবেই আমরা কন্টেন্ট পড়ি, তাই ফটোগ্রাফি ভালো হলে পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধি পায়

তাছাড়া, যত প্রচার তত প্রসার। এখন সেই সাথে উদ্যোক্তার পরিচিতি অবশ্যই আবশ্যক। তাই,

~ ছোট ছোট গ্রুপে সময় দিতে হবে

~ নিজের আইডিকে কাজে লাগাতে হবে

~ পড়াশোনা করতে হবে ফেসবুক এবং এখানেই আপডেট দিতে হবে নিয়মিত

~ পণ্য সোর্সিং নিয়ে পড়াশোনা করা

পণ্যের উপাদান, কিভাবে নতুনভাবে উপস্থাপন করা যায়,কিভাবে বিদ্যমান পণ্যকে কাস্টমারের কাছে নতুনভাবে তুলে ধরা যায় সেসব কৌশল রপ্ত করতে হবে।এমনভাবে পণ্যটিকে নতুন রূপ দিতে হবে যেম কাস্টমার দেখে মনে করে এটি তার প্রয়োজন।

কাস্টমারের রিভিউ একটা সম্পদ,এটা উদ্যোক্তাদের জন্য শক্তিশালী সম্পদ।

কারণ একটা রিভিউ শখানেক কাস্টমার এনে দিতে পারে।

তাই রিভিউয়ের সত্যিই অনেক বেশি গুরুত্ব। তাই কাস্টমারকে এমনভাবে সার্ভিস দিন, যাতে কাস্টমার নিজ থেকেই রিভিউ দিতে আগ্রহী হয়, এতে আপনার সেল এমনিতেই বৃদ্ধি পাবে


পন্যের প্যাকেজিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ।।। প্যাকেজিং আগের আকর্ষণ পরে পণ্য।।কথায় আছে,,, আগে দর্শনধারী পরে...গুণবিচারী।।। তাই ক্রেতাকে আগে প্যাকেজিং এর মাধ্যমেই দর্শনটা সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে হবে

তাছাড়া, পণ্য বিক্রি বৃদ্ধি এর জন্য আমরা আরো একটা বিষয়ে দক্ষ হতে পারলে তাতে সফল হওয়া যায়। যেমনঃ

~ কাস্টমার সার্ভিস।

একজন কাস্টমার কখন রিপিট হবে? যখন সে পণ্যের সাথে সাথে,

~ আচরণ ভালো পাবে

~ সার্ভিস ভালো পাবে

পণ্যের কৌশলগত সুন্দর উপস্থাপন। পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধির একটি অন্যতম কারন। একটি পণ্য যতই মানুষের কল্যানে আসুক, প্রয়োজনীয় হোক একজন ব্যবসায়ী যদি তার পণ্যের উপযোগ মানুষকে আকর্ষণীয় উপায়ে বোঝাতে সক্ষম না হয়, তার বিক্রয় বাড়বে না।

বিক্রি বৃদ্ধি করার জন্য, আমাদের নিজেদের পেইজ নিয়ে যেভাবে সচেতন আর সতর্ক হওয়া দরকার তা হলো,

~ উদ্যোগের সাথে মিল রেখে পণ্য উৎপাদন করা

~ সুন্দর সহজ একটা নাম দেয়া

~ পেইজ সাজানো।

~ যে কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সবার আগে পেইজে পোস্ট করা

~ কোথাও থেকে কপি পোস্ট না করা

~ গুগুল বা অন্য কোথাও থেকে ছবি ডাউনলোড করে পোস্ট না করা

পণ্য বিক্রি বৃদ্ধি এর জন্য আমাদের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা দরকার তা হলো,

~ উৎপাদন খরচ কমানোর ব্যবস্থা করা

~ দামে তারতম্য রেখে পণ্য উৎপাদন করা

~ কাস্টমার এর চাহিদামত পণ্য রাখা

~ মার্কেট এর অবস্থা বুঝে পণ্য রাখা

পণ্যের দাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে অনেকগুলো বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, দূরত্ব অনুযায়ী পণ্যের দাম কম বেশি করতে হবে দেশের অর্থনৈতিক পরিবেশ অনুযায়ী পণ্যের দাম কম বেশি করতে হবে এবং কি তার ধরন অনুযায়ী পণ্যের দাম কম বেশি করতে হবে, পণ্যের প্রকারভেদ অনুযায়ী পণ্যের দাম কম বেশি করতে হবে একই সাথে দ্রুত অনুযায়ী পণ্যের ডেলিভারি চার্জ কম-বেশি করতে হবে এতে করে পণ্য বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে

সৃজনশীল বা সৃষ্টিশীল জিনিস কে মানুষ সবসময় ই খুব সাদরে গ্রহণ করে,,,,, সৃজনশীলতা খুব সহজেই মানুষের মনে জায়গায় করে নেয় । সৃজনশীল পন্য মানুষ খুব সহজেই এবং খুব আগ্রহ নিয়ে গ্রহণ করে । এইটা মানুষের একটা সহজাত প্রভৃতি,,,,,কারণ সৃজনশীল পন্য গুলো সবসময় আনকমন ও ইউনিক হয় । আর ইউনিক ও আনকমন কিছু খুব সহজেই মানুষের মনে জায়গা করে নেয় ।

তাই একজন উদ্যোক্তা যদি তার পন্যে সৃজনশীল কিছু যোগ করে বা সৃজনশীল কিছু দিয়ে , ভিন্ন কিছু দিয়ে শুরু করে তাইলে খুব সহজেই তার পন্যের বিক্রি বৃদ্ধি পাই ।

বিজ্ঞাপন অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়, বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে পণ্যের বিক্রয় অনেক গুণ বৃদ্ধি পায় বর্তমান অনলাইনে যুগে ঘরে বসেই ক্রেতারা ফোনে বিজ্ঞাপন দেখার মাধ্যমে পণ্য ক্রয় করে থাকে পণ্যের মানসম্মত ও আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন প্রচারের চেষ্টা করতে হবে।

পণ্য বিক্রি করাই আসল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নয়।

আসল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত কাস্টমার কে তার সমস্যার সমাধান দেওয়া।

সেলের চিন্তা থেকে বেরিয়ে এসে কাস্টমারকে সমাধান দিতে হবে এমন চিন্তা ধারা বজায় রাখলে সেল বৃদ্ধি পায়।

পণ্যের সকল গুণাগুণ চমৎকারভাবে প্রেজেন্ট করতে হবে। মানুষ যাতে সহজেই তা বুঝতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে আমার পণ্যের উপস্থাপন যেন সাধারণের বিরক্তির উদ্রেক না ঘটায়।

অনলাইনে এবং অফলাইনে এখন উভয়ে কাজ করা যায়।তবে শুরুতেই উভয় পাশে কাজ করাটা একটু কঠিন তাই আগে এক পাশ সেট করে নিতে হয়।

যদি আমি অনলাইনে কাজ করিতাহলে অনলাইনে কিভাবে পণ্য বিক্রি হবে বা বিক্রি বৃদ্ধি করব সেই নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে

আমরা যে পণ্য নিয়ে কাজ করছি তা মানুষদেরকে জানাতে হবে। জানানোর একটাই উপায় - কন্টেন্ট। নিয়মিত কন্টেন্ট লিখতে হবে, একদিনও বাদ দেয়া যাবে না। পণ্য নিয়ে লিখিত কন্টেন্ট, ছবি, পডকাস্ট, ভিডিওক্লিপ সবই কন্টেন্ট। আমাদেরকে সব ধরণের কন্টেন্টেই জোর দিতে হবে। একই ধরণের কন্টেন্ট এ মানুষের মাঝে বিরক্তি আসতে পারে যেটা মোটেও কোনো ভালো ব্যাপার নয়।

পণ্যের কোয়ালিটির সাথে দামের ভারসাম্য যেন বজায় থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এজন্য সঠিক প্রাইসিং জানা জরুরি। এটাও একটা দক্ষতা। আপনার পণ্যের কোয়ালিটির সাথে দাম যদি যৌক্তিক হয় তাহলে সেল বৃদ্ধি পাবে

পণ্য বিক্রয় বৃদ্ধির জন্য একজন বিক্রেতাকে কাজের প্রতি ডেডিকেশন হতে হবে

।।শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রচুরপরিমানে ধৈর্য নিয়ে কাজ করে এগিয়ে যেতে হবে।।। এবং ক্রেতার সকল চাহিদার পূরণ করার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

অনলাইন এবং অফলাইন ও ভাই ভাবি পণ্য বিক্রয় করা যায় অফলাইনে পণ্য বিক্রয় বৃদ্ধি করতে হলে আপনার দোকানটি কোথায় আছে এটির ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে যেমন বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্স যদি একটি দোকান থাকে তাহলে বিক্রয় অবশ্যই বৃদ্ধি পাবে কারণ এটি একটি জনপ্রিয় কমপ্লেক্স এখানে সব সময় মাল ক্রেতাদের আনাগোনা থাকে এজন্য আপনাকে অবশ্যই এমন একটি জায়গা বেছে নিতে হবে যেখানে আপনার পণ্যের প্রতি ক্রেতারা বেশি আকর্ষণ হবে এবং আপনার পণ্য বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে।

পণ্য সবসময় কোয়ালিটি সম্পন্ন হতেনহবে।

ভোক্তারা সবসময় চায়... কম দামে ভালো পণ্য যা একজন বিক্রেতাকে দিতে হলে প্রচুর পরিমানে বাজার গবেষনা করে তেরি করতে হবে।

বাজার গবেষনা না করলে একজন ক্রেতার চাহিদামত পণ্য সরবরাহ করা সম্ভব নয়... ক্রেতার রুচি ফ্যাশনও জানা সম্ভব নয়।।। তাই ক্রেতার চাহিদামত এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন পণ্য দিতে পারলেই বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে।

সঠিক পণ্য নির্বাচন করে, কাস্টমার চাহিদা অনুযায়ী পণ্য নিয়ে এসে এবং ভালো মানের পণ্য তুলে ধরলে, ভালো মানের ফটোগ্রাফি করলে কন্টেন্ট বা স্টোরিটেলিং লিখলে, ভাল কাস্টমার সার্ভিস দিলে,

কাস্টমারকে খাতির করলে আপনার সেল এমনিতেই বৃদ্ধি পাবে

এটা প্রমাণিত।

তাই এগুলোর প্রতি যারা মনোযোগী হবেন এবং সচেষ্ট থাকবেন তাদের সেল দিন দিন আরো বৃদ্ধি পাবে

Passive income ideas প্যাসিভ ইনকাম আইডিয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা ।

 Passive income ideas প্যাসিভ ইনকাম আইডিয়াস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা ।

ইউজফুল ব্যবহায জিনিসপত্র ভাড়া দেওয়ার কাজ করা যেতে পারে। সেই ভাড়া দেওয়ার কাজটি করা একজন ব্যাক্তির অন্যতম একটি প্যাসিভ আয়ের ধারনা যার মাধ্যমে সেই ব্যাক্তির খুব বেশি কাজ করা লাগে না।

আপনি চাইলে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ম্যাশিন রাখতে পারেন এবং তা ভাড়া দিয়ে ইনকাম করতে পারেন।জিনিসপত্র ভাড়া দিয়েও প্যাসিভ ইনকাম করা যায়।

নিজের যদি কোন গাড়ি থাকে তাহলে সেই গাড়ি ভাড়া দিয়ে গাড়ির মালিক প্যাসভ আয়ের সুযোগ করে নিতে পারেন। তবে সে ক্ষেত্রে একজন মানুষকে অবশ্যই সতর্কতার সাথে ডিল করতে হবে। কেননা তার অনেক সময় প্রতারনার মাধ্যমে আত্মসাতের ঘটনাও ঘটে।

নিজেদের এলাকার কৃষকের উৎপাদিত পন্যকে অনলাইন বা অন্যকোন প্লাটফর্মকে কাজে লাগিয়ে তা বিক্রির ব্যবস্থা করে দেওয়া। কেননা তার জন্য সেই ব্যাক্তির খুব বেশি পরিশ্রম করতে হয় না। যা তার জন্য একটি অন্যতম প্যাসিভ আয়ের মাধ্যমে হতে পারে।

প্যাসিভ ইনকাম আইডিয়াগুলোকে কাজে লাগিয়ে ইনকাম করতে হলে একজন ব্যাক্তিকে কৌশলী হতে হবে কেননা সেই কৌশলকে কাজে লাগিয়ে একজন লোক প্যাসিভ ইনকামের আ্ইডিয়া গুলোকে কাজে লাগাতে পারবেন এবং তার মাধ্যমে সে নিজের জন্য অর্থের সংস্থান করতে পারবেন।

আমাদের মধ্যে অনেকে আছি যারা ভালো ভালো কন্টেন্ট লিখতে পারদর্শী। তারা বিভিন্ন ই-বুক লিখতে পারেন এবং সেই ই-বুকের মাধ্যমে সেই ব্যাক্তি তার নিজের জন্য আয়ের পথ তৈরি করতে পারেন এবং তার দক্ষতাকে আরো বেশি শানিত করার সুযোগ পান যা তাকে আরো বেশি দক্ষ করে তুলবে।

প্যাসিভ ইনকাম বহু ভাবেই হতে পারে।যেমন, যিনি লিখতে পারেন তিনি বই প্রকাশ করে ইনকাম করতে পারবেন। যতোবার বই ছপা হবে ততোবার আপনি ইনকাম পাবেন তার থেকে।

আমরা রিয়েল এস্টেট করার মাধ্যমেও কিন্তু সহজেই টাকা আয় করতে পারি।

কারণ অনেকেই বাসা ভাড়ি চাইলেও খুঁজে পায়না।তাই একটি এজেন্সি খুললে সেটাতে নিয়মিত খোঁজ খবর রাখলেই সহজেই বাসা ভাড়ি ভাড়া নেওয়া সম্ভব

রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগের মাধ্যমে ইনকাম করা যাবে।প্রপার্টি বছরের পর বছর ভাড়া দিয়ে রাখলে যত পাবেন, এই উপায়ে তার থেকে কম আয় হবে, কিন্তু কম সময়ে কম ঝামেলায় এটি করে অনেক লাভ করা যায়।টাকা হলে এর চেয়ে সহজে ঝামেলা বিহীন আয় আরবহয় না।

অনেক গুলো সেলাই মেশিন ক্রয় করতে পারেন এবং অল্প কমিশনের মাধ্যমে কিছু সেলাই কাজ জানা কর্মী নিয়ে টেইলারিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।কর্মীরা ড্রেস তৈরি করবেন আপনি যা করবেন তা হলো বড় ব্র্যান্ডেড প্রডাক্ট তৈরির অর্ডার নেবেন।তাহলে ইনকাম সহজ হবে।

আপনি হয়তো ভালো আবৃত্তি করতে পারেন, তাহলে ঘরে বসেই পডকাস্ট তৈরি করতে পারবেন।পডকাস্ট বহু কাজেই লাগে বিশেষ করে বিজনেস এর জন্য ভিডিও তৈরি করে তাতে বর্ণনা দিতে হয়।এই কাজটা আপনার জন্য সহজ হবে।

প্যাসিভ ইনকামের আইডিয়াগুলো একজন মানুষের জন্য টাকা জমানো বা বাড়তি আয়ের সুযোগ করে নেওয়ার একটি মাধ্যম হতে পারে কেননা সেই মাধ্যমে একজন লোক সহজেই তার জন্য তার নিজের দক্ষতা ও বেসিক স্কিলকে কাজে লাগিয়ে অর্থ এর সংস্থান করতে পারে এবং নিজেকে সাবলম্বী করতে পারে।

বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেও প্যাসিভ আয়ের সোর্স হিসেবে তৈরি করা যায়। যেখানে এক্সপার্টরা অন্যদের প্রশিক্ষন দিবে এবং সেই সাথে মালিক হিসেবে বিষয়ব্যাক্তি প্যাসিভ আয়ের সুযোগ পাবেন।

আপনি যদি গ্রামের দরিদ্র শ্রমিক কে কোন কাজে দক্ষ করে তৈরি করতে পারেন তবে তাদের অল্প বেতনে চাকরি দিয়েও অধিক ইনকাম করতে পারবেন। যেমন, কাঁথা সেলাই করতে পারেন এমন কয়েকজন কে দারুণ কিছু ডিজাইন দিলেন তারা তৈরি করে দিলো আপনি অধিক দামে তা সেল করতে পারবেন। আড়ং যেমন করে।

প্যাসিক ইনকাম গুলো এমন দক্ষতা নির্ভর কাজ যেই দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে একজন মানুষ সহজেই তার খারাপ সময়ের ব্যাক আপ দিতে পারে। যেমন প্যানডেমিকের সময় অনেক মানুষের চাকুরি চলে গেছে কিন্তু আমরা এও দেখি যে সে সমযে অনেকে অনলাইনে কাজ করে তাদের জন্য আয়ের সুযোগ করে নিয়েছি যা তার জন্য প্যাসিভ ইনকামের ক্ষেত্র।

জমি চাষের আধুনিক যন্ত্রপাতি ক্রয় করতে পারেন এবং স্বল্প মূল্যের মাধ্যমেও ভাড়া দিয়ে তার থেকে আয় করতে পারেন।এতে বহু উপকার হবে।কারণ কৃষক অনেক টাকা দিয়ে জমি চাষের আধুনিক যন্ত্রপাতি কিনতে হয়তো পারবেন না কিন্তু ভাড়া নিয়ে কাজ করতে পারবেন।

একজন ব্যাক্তি অনলাইনের সহযোগে ড্রপশিপিং এর বিজনেসে করতে পারেন যার মাধ্যমে সেই ব্যাক্তি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ ইনকাম করতে পারেন। যা তার জন্য একটি অন্যতম প্যাসিভ ইনকামের ধারনা যা তাকে অর্থ সংস্থান করার সুযোগ করে দেয়।

নিজের কোন জমি থাকলে সেই জমিকে রিসোর্ট বা অবকাশ কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলেও একজন মানুষ তা ভাড়া দিয়ে আয় করতে পারেন । যা তার জন্য একজন অন্যতম প্যাসিভ আয়ের একটি ধারনা। কেননা অনেকে তা করে সফলতা লাভ করেছে।ে

ব্লগার হতে পারেন।হতে পারে তা ফ্যাশন ব্লগার,বা বিউটি প্রসাধনীর ব্লগার।এই অনলাইন জগতে এখন ব্লগারদের অনেক দাম।তবে আপনাকে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে।ভালো ইংরেজি জানতে হবে বলার মতো দক্ষতা থাকতে হবে

বিভিন্ন সেভিং এ্যাকাউন্ট প্রস্তুত করেও আয় করার সুযোগ ঘটে। কেননা তার মাধ্যমে একজন লোক একটি নির্দিষ্ট সময় পরে তার মো্ট জমা করা অর্থ এবং তার মুনাফা সহ ফেরত পাবেন যা তার আয়ের খাত তৈরি করতে সহায়তা করে। যা তার জন্য অন্যতম প্যাসিভ ইনকামের উপায়।

আজকাল মানুষ অনেক বেশি স্বাস্থ্য সচেতন। তাই বিভিন্ন ধরনের জিমনেশিয়াম তৈরি করা যেতে পারে এবং সেখানে ফিটনেস ট্রেইনার নিয়োগ করে নারী ও পুরুষ উভয়ের জিমের সুযোগ রেখে আয় করার ব্যবস্থা করা যায়। কেননা তার মাধ্যমে ব্যাক্তির খুব বেশি কাজ করতে হয় না। যা তার জন্য একটি প্যাসিভ আয়ের আইডিয়া।

স্টকের বিজনেস করতে পারেন।ধরুন, আপনি কাঠ,বা এমন কিছু যা স্টক করে রাখবেন।কিন্তু সেগুলো ঘুরে ঘুরে বিক্রি না করে এমন কাউকে দায়িত্ব দিলেন যারা সেল করবে আপনি কমিশন দেবেন বা পাবেন।আপনি কোন ভাবে ইনকাম চান আপনাকে ঠিক করতে হবে।

একটি প্রি মেড ব্লগ তৈরি করতে পারেন।ধরুন আপনি ডোমেইন, হোস্টিং কিনে ওয়েবসাইট তৈরি করলেন এবং তা কিছুদিন ব্যবহার করলেন পরে আরও বেশি দামে বিক্রি করেও দিতে পারবেন।

প্যাসিভ ইনকাম আইডিয়াগুলোকে কাজে লাগাতে হলে একজন ব্যাক্তিকে তার স্বীয় দক্ষতাকে বিকশিত করতে হবে। কেননা দক্ষতা ছাড়া সেই ব্যাক্তি কোন প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন না। তাই দক্ষতা ও সক্ষমতার বিকাশ ঘটাতে হবে প্যাসিভ ইনকাম করতে হলে।

ভাড়ায় চালিত গাড়ি( রিকশা, অটো, ভ্যান, টেক্সি, ট্রাক,বাস ইত্যাদি যানবাহন) কিনে ভাড়া দেওয়াও প্যাসিভ ইনকামের অন্তর্ভুক্ত ।

তবে এক্ষেত্রে বিশ্বস্ত ও যত্নশীল লেকোর কাছে যানবাহন টি ভাড়া দিতে হবে। নয়ত দুর্ঘটনা ঘটে নষ্ট হবার সম্ভাবনা থাকে।

এক্ষেত্রে ও মাঠ পর্যায়ে তদারকি থাকা চাই।

অনেকেই আছেন জমি কিনে রাখেন এবং সেই জমি যদি এমন হয় যে, আপনি হয়তো কম দামে কিনে রাখলেন এবং যখন সেল করবেন তখন তারচেয়ে বেশি দামে সেল করলেন।এভাবেও ইনকাম করে কেউ কেউ। জমি এবং গোল্ড কাউকে ঠকায় না।এমনই মনে করেন অনেকেই।

নিজের ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেলে অন্য কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের পন্য প্রচার করার কাজ করতে পারে। সেই প্রচারনার মাধ্যমে আয়ের সুযোগ তৈরি করতে পারেন। সেই কাজে একজন মানুষের মিনিমাল কাজ করতে হয়।

সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন কোম্পানী বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হয়ে স্পন্সর পোস্ট দিয়েও আয়ের পথ তৈরি করা যায় এবং তার মাধ্যমে সেই ব্যাক্তি তার নিজের জন্য অর্থ সংস্থান করতে পারে। যা তার জন্য আধুনিক যুগে অন্যতম একটি প্যাসিভ ইনকামের আইডিয়া

আমরা কোন বন্ধুর দোকানের জন্য টাকা ইনভেস্ট করেও টাকা আয় করতে পারি কোন রকম পরিশ্রম করা ছাড়া।

একসাথে খামার করতে পারেন কয়েকজন মিলে।গরুর খামার হলে, ভালো হবে।গরুর দুধ সেল করা যাবে এবং প্রয়োজনে কুরবানির সময় গরু সেল করে আবার নতুন করে দুগ্ধ গরু ক্রয় করে রাখবেন।এটা করতে পারলেও ভালো ইনকাম হতে পারে। আপনি নিজে না করলেও এখানে টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন.

বিভিন্ন ধরনের এপস ও সফটওয়ার ডেভলপমেন্ট করেও প্যাসিভ আয় করা যেতে পারে তবে এ জন্য একজন মানুষকে অবশ্যই প্রোগ্রামিং এ জ্ঞান রাখার প্রয়োজন হবে এবং সে বিষয়ে তার বেসিক স্কিলকে ডেভলপড হতে হবে।