সেরা সিইও মারিসা মেয়ার - এম.এ. মেহেরাজ

ধরুণ আমি হতে চাই একজন ভালো শিক্ষক। এখন যদি আমি চেষ্টা করি যে সাথে আমি একজন ভালো বিতার্কিক হবো কিংবা ডাক্তার বা হতে পারে ইঞ্জিনিয়ার। ব্যাপারটা কেমন জটিল তাইনা? এটা কেমন যেন অসম্ভব মনে হয়। একসাথে কীভাবে সম্ভব ভার্সেটাইল জ্ঞানের অধিকারী হওয়া? হুম! পৃথিবীতে খুব কম মানুষ-ই আছেন যারা একসাথে সবদিকে দক্ষ। সেই মানুষদের একজনের কথাই বলছি এখানে।
-
মারিসা মেয়ারের। উইকন্সিনের এক শহরে ১৯৭৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার অসাধারণ জানার ইচ্ছা ছিলো ছোটকাল থেকেই। এটা কি ওটা কী?জানার আগ্রহ ছিলো প্রবল। বাবা ছিলেন প্রকৌশলী শিক্ষক। ছোটকাল থেকেই শিক্ষাদীক্ষা সহ খেলাধুলা আর সাংস্কৃতিতে ছিলেন প্রথমা। ছোটকালে আশা ছিলো ড্যান্সার হবেন পরে তা বিবর্তিত হয়ে স্বপ্ন জাগলো ডাক্তার হওয়ার। এবং স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন কম্পিউটার দেখে তার অসাধারণ কৌতুহল কাজ করে। স্বপ্ন দেখলেন কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়ার। খেলাধুলা আর সাংস্কৃতিক মাঠ কাপিয়েও তিনি দু'টি প্রতিষ্ঠানে এন্ট্রি হয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভিবিন্ন বিষয়ের উপর আবিষ্কার করেন।যা ছড়িয়ে পড়ে দিক থেকে দিগন্তে। এ সফলতা দেখে ১৪ টি বড় বড় কোম্পানি থেকে চাকুরির প্রস্তাব আসে। কিন্তু তিনি তা গ্রহণ করেননি। বরং তখনকার অখ্যাত একটি কোম্পানিতে প্রোডাক্ট ম্যানেজার হিসেবে জয়েন করেন। যেখানে ২০জন মেম্বারের মাঝে তিনি ছিলেন একমাত্র নারী প্রকৌশলী। 
-
আর সে অখ্যাত প্রতিষ্ঠানটি হচ্ছে আজকের বিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন Google. মারিসার তত্ত্বাবধানে গুগল সার্চ, ম্যাপ, নিউজ, টুলবার, জিমেইল ইত্যাদি গড়ে ওঠে। অসাধারণভাবে সাজিয়ে তুললেন Google নামক অখ্যাত কোম্পানিটিকে। যা পরবর্তীতে আর অখ্যাত থাকেনি। ভাবা যায় হাজারো কোটি মানুষ যে সার্চ ইঞ্জিন টি আজ ব্যবহার করছে তার পিছে মারিসা'র কতোটা অবদান ছিলো!!
যদিও পরবর্তীতে তিনি ইয়াহুর সিইও হয়েছিলেন। এবং ম্যাগাজিনে বিখ্যাত সিইও এর খ্যাতি তাঁর ই ছিলো। একাধারে রুপ আর গুনের সমন্বয় আর কোন সিইও'র ছিলোনা।
-
এই সফলতার পিছনে ম্যাজিকের মতো কাজ করেছে মারিসার পরিশ্রম। তিনি প্রতিদিন ১৮ ঘন্টা পরিশ্রম করতেন। তাঁর এই পরিশ্রমের ম্যাজিক এতোটাই যে, সে যেখানেই যায় সফলতা সেখানেই ছুটে যায়। Yahoo কে ধ্বংসের ধারপ্রান্ত থেকে টেনে তুলেন তিনিই।
"I always did something i was a little not ready to do.i think that's how you grow.
-Marissa Mayer

source-
মারিসা মেয়ারের

একটি নিখুঁত সিভি বানানোর নিয়ম নিয়ে আলোচনা - Adda Post - Razib Ahmed

Kamrul Hasan ▶ ‎Digital Skills for Bangladesh
আড্ডা পোস্ট ২৮ জুন ২০১৯।
বিষয়ঃ একটি নিখুঁত সিভি বানানোর নিয়ম নিয়ে আলোচনা করুন যেটি প্রত্যেক চাকুরী প্রার্থীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডিএসবির আজকের আড্ডায় সবাইকে স্বাগতম।
 — with Razib Ahmed and 2 others.
Forkan Ramim
সিভি আমাদের জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়৷
MD Parvez Hossain
অনেক গুরুত্বপূর্ণ টপিক। প্রত্যেক চাকরি প্রার্থীদের এ সম্পর্কে নিঁখুতভাবে জানা উচিৎ। অাশা করি কমেন্টগুলো পড়ে অনেক উপকৃত হব
Forkan Ramim
c v এর পূর্নরুপ হল - curriculum vita
Sayka Jabin
কিন্তু আমরা সবাই ভাবি অনার্স পাশ করার পর সিভি বানাবো। কিন্তু এটা অনেক বড় একটা ভুল।
Forkan Ramim
সিভির দিকে তাকালেই আমরা আমাদের জীবনের অর্জন গুলো দেখতে পাই।
Adiba Barra
If you want a perfect cv you should maintain serial.
1) Address
2) personal Information
Thanks.
মুহাম্মদ আবরারুর রহমান
আমি মনে করি ছাত্র থাকা অবস্থায় Cv লেখা শুরু করা উচিত এবং অভিজ্ঞ রা এই বিষয়ে মত দেন :-)
আড্ডা গ্রুপে স্বাগতম সবাই কে <3
Sayka Jabin
সিভি রেডি করার উপযুক্ত সময় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়ার পর। এর পর প্রতিবছর নতুন নতুন স্কিল আপডেট করে সিভি এডিট করা খুব ভালো।
Forkan Ramim
আপনি যেখানে যেতে পারবেন না সেখানে আপনার সিভি যাওয়ার ক্ষমতা আছে
Abdur Rahim Ritu
সিভি হলো একটা ব্যক্তির প্রোফাইল
Kaniz Ilma
আপনি যত দক্ষতা অর্জন করবেন আপনি সিভি ততোই ভারী হবে
উম্মে মরিয়ম
সিভি তে অবশ্যই সঠিক তথ্য দিতে হবে।কোন প্রকার জালিয়াতি বা মিথ্যা তথ্য দেয়া উচিত নয়।
Abdur Rahim Ritu
একটা প্রতিষ্ঠানে সিভি জমা দিলে তারা সেটার মাধ্যমেই ব্যক্তির পারসোনালিটি যাচাই করে
সুতরাং এটা সতর্কতার সাথে করা উচিত
এবং নিজেকে ফুটিয়ে তোলা উচিত
Adiba Barra
Again i come.Ok
3) Objective
4) Educational qualification.
5) Experience
6) Extra curriculum Activities
Thanks
Forkan Ramim
আমাদের প্রধান সমস্যা হল আমাদের অলসতা৷ আমরা সিভি করার ব্যাপারে অনেক অলস।
Atiqul Islam
সিভি তে আপনার অপ্রয়োজনীয় তথ্য দেয়া বন্ধ রাখুন। যেমন আপনার বাবার নাম মায়ের নাম আপনার স্থায়ী ঠিকানা, এবং আপনার জব রেস্পন্সিবিলিটি, কারণ আপনার জব রেস্পন্সিবিলিটিআপনার কোম্পানি ভাল জানে
Md Kamrojjaman
অবজেকটিভ খুবই গুরুত্বপূর্ন একটা অংশ সিভির জন্য, এটাই বেশির ভাগ নির্ভর করে আপনার সিভি টা দেখবে কি দেখবে না
MD Parvez Hossain
একটি পূর্ণাঙ্গ সিভি লিখতে গেলে অনেক কিছু বিবেচনা করতে হয়। তবে লিখার সময় প্রার্থীর সকল যোগ্যতা, দক্ষতাসমূহ ও একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড যেন সংক্ষিপ্তভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়। সেদিকে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। কারণ একটি সুন্দর সিভি সবসময় চাকরিদাতাকে অাকর্ষিত করে
MD Parvez Hossain
একটি পূর্ণাঙ্গ সিভি লিখতে গেলে অনেক কিছু বিবেচনা করতে হয়। তবে লিখার সময় প্রার্থীর সকল যোগ্যতা, দক্ষতাসমূহ ও একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড যেন সংক্ষিপ্তভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়। সেদিকে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। কারণ একটি সুন্দর সিভি সবসময় চাকরিদাতাকে অাকর্ষিত করে
Tadrisha Tasnim
অনেকে আছেন যারা ভালো ছাএছাএী বাট একটা সিভি নিখুতভাবে লিখতে গেলে ভুল হয়। তাই এর জন্য সঠিক চর্চা দরকার।
Md Kamrojjaman
এডুকেশন কোয়ালিফিকেশন দেওয়ার সময় অবশ্যই সর্বশেষ ডিগ্রি থেকে শুরু করতে হবে
Forkan Ramim
সিভি এক পেইজ বা দুই পেইজের বেশি করা যাবে না। কারণ আপনি সিভি লিখতেছেন। থিসিস পেপার নয় ন
Mehedi Hasan Titu
Ami jkhon akta interview dite gieycilam... amk at first asked kortece je introduced yourself...to ami silent hoy aci...pari nai answer dite..asha kri akn full pari..
Obonty Aakhi
সিভি হতে হবে সাবলীল ভাষায়।মিথ্যা কিংবা প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন তথ্য সিভিতে উল্লেখ না করাই ভালো
Forkan Ramim
সিভি তে আপনার জীবনের অর্জন গুলো হাইলাইট করে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে হবে
Md Kamrojjaman
এডুকেশন কোয়ালিফিকেশন এর ক্ষেত্রে,
১.শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর নাম
২. সাব্জেক্টের নাম
৩. সি জি পি এ
৪. সেশন
৫.ডিউরেশন
৬. পাস করার সন
Röwshön Ârâ
সিভি তো অনেক বার বানিয়েছি , কিন্তু দোকান থেকে
Obonty Aakhi
নিজের সিভি নিজে তৈরির চেষ্টা করতে হবে।
Röwshön Ârâ
সিভিতে বর্তমানে ইমেইল আইডি খুব গুরুত্বপূর্ণ , কিন্তু অনেকেই ইমেইল আইডি ব্যবহার করতে জানেনা । নিয়মিত ব্যবহারও করে না
Mojidul Islam
আমাদের উচিত প্রতি বছর একটি করে নিজের জন্য সিভি তৈরি করা কারন আসি গত বছরে কি স্কিল অর্জন করেছি আর এবছরে কি স্কিল অর্জন করলাম প্রতি বছর আপনা সিভিকে আপডেট করতে হবে এতে করে আপনি আপনার জ্ঞানের বিষয়ে অন্যকে অবগত করতে পারবেন
Mohammad Israfil
আমরা একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ডিজিটাল সিভি তৈরি করতে পারি। যা চাকুরীর ক্ষেত্রে আরো বেশী অগ্রাধিকার পাবে
Neymar de Silvah
চাকরিরে ক্ষেত্রে সিভিতে যথ বেশি অতিরিক্ত নলেজ থাকবে সিভি তত মূল্যবান হবে যেমন।
সিজিপিএ এর পাশাপাশি যদি মাইক্রোসফট অফিসের ধারণা থাকে অবশ্যই সেটা উল্লেখ করতে হবে
মো আক্তারুজ্জামান মোল্লা
প্রতিটা একাডেমীক বোর্ড পরিক্ষার পর সিভি আপডেট করা উচিৎ। আর সিভিতে সঠিক তথ্য ছাড়া কোন তথ্য দেওয়া ঠিক নয়।
মু.আবদুস সালাম
আমি নিজের হাতে সিভি তৈরী করে অনেক বার নিয়োগ পরীক্ষা দিয়েছি।
Shahriar Shovo
আমরা অনেকেই আমাদের নিজেদের সিভি নিজেরা বানাই না। আমরা অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে ৮ম শ্রেনী পাশ কোন কম্পিউটার দোকানের ছেলেকে দিয়ে নিজেদের সিভি বানাই।। এটা আমাদের জন্য অনেক লজ্জাজনক
Tanjila Akter Nisa
নিখুঁত সিভি হতে হলে প্রথমে বানান ভুল যেনো না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে।
সকল তথ্য সঠিক দিতে হবে।
প্রথমেই নিজের নাম ইমেইল ফোন নং ও বর্তমান ঠিকানা এড করতে হবে এবং ছবি।
ফ্রেশার হলে শিক্ষাগত যোগ্যতার দিকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে যেমন সর্বশেষ পরীক্ষা ও রেজাল্ট।
আর যদি রিজিওম হয় তাহলে পূর্বে কাজের স্থান ধরণ অভিঙ্গতা ও পদবি উল্ল্যেখ করতর হবে।
অবজেক্টিভ খুব বড় করা ঠিক হবে না অল্প কথা মূল কথা থাকতে হবে।
ANas Mahmud
আমি এই বছর ইন্টার পরিক্ষা দিয়েছি, আমার জন্য সিভি কতটা গুরুত্বপূর্ণ???
মুহাম্মদ আবরারুর রহমান
ANas Mahmud অনেক গুরুত্বপূর্ণ
মুহাম্মদ আবরারুর রহমান
ANas Mahmud আজই ১টা লেখে ফেলুন না!
Neymar de Silvah
প্রতি বছর সিভি তৈরী করেলে নিজের দক্ষতার উন্নতি বুঝা যায়
Md Elias Khan
সিভিতে কখনো পচা গপ্প লিখবেন না, সিভির ভিতরে আপনাকে এবং আপনার কার্যক্রম, আপনি কি কাজে পারদর্শী এগুলো সুন্দরভাবে উপস্থিত করাবেন। যত সিম্পলভাবে করা যায় আরকি।
P S PriTom
সিভি এটা খুব কমন যেটা তৈরি করতে আমাদের ১০ মিনিটের উপর লাখে না। তবু অনেকেই এটা তৈরি করতে পারি না । এটা খুব হতাশাজনক
Md Kamrojjaman
একটা ভাল সিভি তৈরি করতে হলে অবশ্যই সিরিয়াল মেইনটেইন করতে হবে যেমনঃ
১. আপনার নাম
২. মেইলিং এড্রেস
৩. ক্যারিয়ার অবজেকটিভ
৪.এডুকেশন কোয়ালিফিকেশন
৫. প্রোফেশনাল
এক্সপেরিয়েন্স
৬. আপনার স্কিল
৭. ভাষা দক্ষতা
৮. অন্যান্য আরও অনেক কিছু
৮.পারসোনাল ইনফরমেশন
৯. রেফারেন্স
১০. সাক্ষর
উম্মে মরিয়ম
অনেকেই চাকরির ক্ষেত্রে সিভি অনলাইনের মাধ্যমে ইমেইল করে দেন।কিন্তু আমি মনে করি যদি প্রতিষ্ঠানে হার্ডকপি জমা দেয়া সম্ভব হয় তাহলে হার্ডকপি দেয়াই ভাল।এটার গুরুত্ব বেশি দিবে।
বনলতা প্রধান
এটা কোম্পানির চাহিদার উপর নির্ভর করে
বনলতা প্রধান
অনেক সময় সিভি অনলাইন এও চায়
Tanjila Akter Nisa
অনেকেই বলে রেফারেন্স দিতে যদিও বর্তমানে এটা সিভির একটা বড় অংশ হয়েগেছে তবে কারো যদি একান্ত ই বাস্তবিক কোন রেফারেন্স না থাকে তবে কাছে আত্মীয়র রেফারেন্স দিবেন না চেষ্টা করবেন প্রাতিষ্ঠানিক পরিচিত এমন দের রেফারেন্স দিতে শিক্ষক হতে পারে বা কখনো তার সাথে কোন ভালো কাজের খাতিরে পরিচয় এমনন দের রেফারেন্স দিবেন এবং অবস্যয় অনুমতি নিয়ে কারো অনুমতি ছাড়া তাকে রেফারেন্স হিসেবে ইউজ করবেন না।
Oli Ahmed
প্রথমেই নিজের নাম ইমেইল ফোন নং ও বর্তমান ঠিকানা এড করতে হবে এবং ছবি সাথে দিতে হবে
Md Kamrojjaman
এখন অনেকেই সিভি তে ফেইসবুক লিংক দিয়ে দেয়। আমি এটা করি
Oli Ahmed
শিক্ষাগত যোগ্যতার দিকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে আমাদের সিভিতে
Röwshön Ârâ
রেফারেন্স হিসেবে পরিচিত নামি ব্যক্তি খুঁজে না পেলে , সবচেয়ে ভালো অপশন থাকে শিক্ষকের নাম ।
ভালো হয় যদি তাকে জানিয়ে নাম দেন । সর্বোত্তম হয় যার নামে রেফারেন্স লিখছেন তার কাছেও একটা সিভি জমা দেওয়া
Oli Ahmed
সিভি তৈরি করার সময় খেয়ার রাখবে হবে। বতর্মান সময়ে যে সিভি নিয়ম চলছে ঠিক সেই ভাবে সিভি তৈরি করা
Oli Ahmed
আপনি কি কাজে পারদর্শী এগুলো সুন্দরভাবে উপস্থিত করাবেন।যাতে যে সিভি দেখবে তার চোখে পড়ে
Rimon Deb Nath
যোগ্যতার উপর নির্ভর করে CV কিন্তু বিভিন্ন ধরনের হয় যেমন : নরমাল, উচ্ছগুণসম্পূর্ণ বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন দ্বারা তৈরি করা যায়। তবে এখানে ব্যক্তির সম্পূর্ণ তথ্য লাগবে।
Razib Ahmed
সিভিতে সবাই একাডেমিক রেজাল্ট এর দিকে ফোকাস করেন। এটি ঠিক আছে হয়তো। আপনার বয়স যখন ২৫ তখন একাডেমিক রেজাল্ট ছাড়া আর কি দিতে পারেন? তবে এটিও মাথায় রাখতে হবে যে সব অনার্স মাস্টার্স পাশের একাডেমিক রেজাল্ট আছে। তাই আপনাকে একটু আলাদা হবার চিন্তা করতে হবে।
Rimon Deb Nath
সিভিতে একাডেমিক রেজাল্টের পাশাপাশি লক্ষ্য করা হয় স্কীল তার কী স্কীল আছে।এবং কী অভিজ্ঞতা আছে এসব দিক দেখে লক্ষ্য করা হয়।
Nusrat Jahan Nipa
সিভি তে একাডেমিক রেজাল্ট ছাড়া ও
আপনি কয়টি ভাষা জানেন এবং অভিজ্ঞতার উপর ফোকাস টা একটু বেশি থাকে।
S M Mehdi Hassan
সবাইকে আজকের আড্ডায় স্বাগতম। বড় কমেন্ট হয়ে গেল বিধায় দুই ভাগ করে দিচ্ছি।
প্রথমভাগ-
আজকের আড্ডার টপিকে একটি বিশেষ শব্দ প্রয়োগ করা হয়েছে। এই শব্দটা হচ্ছে "নিখুঁত" এবং এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় সমস্যা। ধরা চোটেই কোন কিছু নিখুঁত হবে না। ২০০৭ সালে আই ফোন বাজারে আসে। কিন্তু তখন এটা নিখুঁত কোন ফোন ছিল না। অ্যাপল প্রতিমূহুর্তে এই ফোন নিয়ে গবেষণা করেছে, পড়াশুনা করেছে, চেষ্টা করেছে কিভাবে একে আরো উন্নত করা যায়। তাই বলা যায় যে অ্যাপল ধরা চোটেই নিখুঁত কোন প্রডাক্ট বানায় নি এবং এটা কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির পক্ষে সম্ভব নয়। ধরা চোটেই কোন জিনিস নিখুঁত হয় না। তাই সিভি তৈরি করার সময়ে এই নিখুঁত কথাটা মাথা থেকে একদম ঝেড়ে ফেলুন। ধরা চোটে নিখুঁত সি ভি তৈরি করতে গেলে আপনার আর সি ভি তৈরি করাই হবে না। 
প্রথমেই যেটা করবেন, গুগলে Sample CV অথবা CV Template লিখে সার্চ করুন। সিভি লেখার কি কি নিয়ম আছে সেটা নিয়ে আধা ঘন্টা পড়ুন। 
এরপরে সিভির একটা টেমপ্লেট বেছে নিয়ে আস্তে আস্তে সেটা তৈরি করে ফেলুন। 
আমার মতে সিভি লেখার সময়ে যেসব বিষয় গুলো গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো হচ্ছে-
আপনি যে চাকরির জন্যে সি ভি দিচ্ছেন সেই চাকরির বিজ্ঞাপন টা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে ভাল ভাবে পড়ুন, বার বার পড়ুন। আবেদনকারীর কাছে কি কি দক্ষতা চাওয়া হচ্ছে সেগুলো বার বার পড়ুন এবং সেসব তথ্য নির্দিষ্ট ভাবে, সুন্দর করে, স্পষ্টভাবে সিভিতে উল্লেখ করুন। অপ্রয়োজনীয় অপ্রাসঙ্গিক জিনিস সি ভি তে ঢুকিয়ে অযথা সি ভি লম্বা করবেন না। যে সি ভি দেখবে তার সময়ের দাম আছে। তাকে হাজারটা সি ভি চেক করতে হচ্ছে। আপনারটায় সে বেশি সময় দেবে না। তাই অপ্রয়োজনীয় বিষয় দিবেন না। 
যে প্রতিষ্ঠানে সি ভি জমা দিচ্ছেন তা সম্পর্কে ইন্টারনেটে পড়ুন এবং জানুন। তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখেন, গুগলে সার্চ করে তাদের সম্পর্কে যা কিছু আছে পড়ার চেষ্টা করেন। 
সারাটা সময় বসে থেকে অনেকে একদম শেষমুহুর্তে সিভি তৈরি করতে বসে। এমনটা করা মোটেও ঠিক নয়। প্রতিটা সি ভি সময় নিয়ে ভালভাবে মনযোগ দিয়ে তৈরি করতে হবে। 
সি ভি তে ইংরেজি ভাষায় লিখতে গেলে অত্যন্ত সাবধান হোন যাতে কোন ভুল না থাকে। দেখা গেল আপনার সি ভি তে তথ্য দিতে গিয়ে আপনি গ্রামারের ভুল করেছেন। এটা তো মোটেও ভাল জিনিস না।
S M Mehdi Hassan
দ্বিতীয় অংশ-
আরেকটা বিষয় হচ্ছে অনেকে একটা সিভি তৈরি করার পরে দেখা যায় গণ হারে একই সিভি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দিয়ে দিচ্ছে। এটা মোটেও ভাল না। কারণ প্রতিটা প্রতিষ্ঠান আলাদা। তারা আবেদনকারীর কাছে নির্দিষ্ট কিছু তথ্য চায়। ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠান ভিন্ন ভিন্ন তথ্য চায়। দেখা যাবে আপনি হয়তো দুটো অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপিং কোম্পানিতে আবেদন করবেন কিন্তু তাদের স্টাইল বা কাজের ধারা ভিন্ন। একই পদে তারা হয়তো লোক নেবে কিন্তু তাদের কাজের মধ্যে সূক্ষ তফাৎ আছে। এই ব্যাপারটা আপনাকে অনুধাবন করতে হবে। সেটা বুঝে প্রতিটা কোম্পানির চাকরির বিজ্ঞাপন খুব ভাল ভাবে পড়তে হবে। সেই প্রতিষ্ঠান দুটি সম্পর্কে পড়ে তারা কি চাইছে সেটা বুঝে খুব সুন্দর ভাবে দুটো সিভি তৈরি করতে হবে। 
সব কথার শেষ কথা যেটা আমিও মানি,
কোন সিভি ধরা চোটেই নিখুত হবে না। কিন্তু সেটাকে নিয়মিত আপগ্রেড করতে হবে। সময়ে সময়ে সংশোধন, পরিবর্তন, পরিবর্ধন করতে হবে। এভাবেই আপনার সি ভি নিখুঁত হয়ে উঠবে।
Razib Ahmed
ফেইসবুকে কোন একটি গ্রুপে এক্টিভ থাকাও সিভিতে দিতে পারেন। এ নিয়ে হয়তো অনেক হাসবেন। কিন্তু সার্চ ইংলিশ গ্রুপে ইংলিশে ১০০০ ভিডিও দিয়েছেন বা জুন মাসে সার্চ ইংলিশ গ্রুপে আপনি প্রথম ১০ জন সেরা মেম্বারের একজন তা সিভিতে উল্লেখ করার মত বিষয়।
স বুজ
দক্ষ কত টুকু।তার পরে একাডেমিক ফলাফল।
একটা ভালো সিভি তে ভালো ভাবে ফোকাস করাতে হবে।
আহাম্মেদ সালাহ
একটা সিভি একজন কে ইন্টারভিউ পর্যন্ত পোছে দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যপক ভুমিকা রাখে।এ জন্য. সিভি ব্যপক গুরুত্ববহন করে। এমন ভাবে সিভি তৈরিকরতে হবে যেন যোগ্যতা গুলি সহজ ভাবে ফুটিয়ে তোলা যায়।
আহাম্মেদ সালাহ
একটা সিভি একজন কে ইন্টারভিউ পর্যন্ত পোছে দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যপক ভুমিকা রাখে।এ জন্য. সিভি ব্যপক গুরুত্ববহন করে। এমন ভাবে সিভি তৈরিকরতে হবে যেন যোগ্যতা গুলি সহজ ভাবে ফুটিয়ে তোলা যায়।
Tanjila Akter Nisa
এক্সট্রা কারিকুলাম এড করেদেয়া প্লাস পয়েন্ট তবে বানিয়ে বানিয়ে না। নিজের যোগ্যতা তুলে ধরবেন। যেমন ভালো ইংলিশ পারেন, কমিউনিকেশন স্কিল ভালো ইত্যাদি টাইপস।
কারণ শিক্ষাগত যোগ্যতা সেইম অনেকের ই থাকবে কিন্তু বাস্তবিক অভিগ্যতা বা কিছুটা ভিন্নর দিকে মানুষ লক্ষ করে
Razib Ahmed
সিভির সাথে যে চাকুরিতে এপ্লাই করছেন তার সম্পর্কিত কোন লেখালেখি থাকলে তার প্রিন্ট কপি বা ফটোকপি দিতে পারেন। এটি আপনার সিভিকে অন্য ৯৯ জনের থেকে এমনিতেই এগিয়ে রাখবে।
বনলতা প্রধান
আপডেটেড সিভিগুলো কেমন হয় সেটা খেয়াল রেখে সিভি করতে হবে
নাবিহা নিতা
চাকরির ক্ষেত্রে সিভির গুরুত্ব অনেক । চাকরির প্রথমে সিভি দেখে যদি ভুল না মান সম্মত মনে না হয় এতে বাদ পড়ে যাওয়া সম্ভবনা থাকে ।চাকরির জন্য যোগ্য লোক চায় ।
আর অযোগ্য কে তো বাদ দিবে ।তাই সি ভি ভালো হলে একটু ভালো হয় ।কখন ও কখন সিভি খেয়াল করে কখন ও করে না ।
তবু নিজে কে যোগ্য বুঝতে ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে সিভি নিজে করতে পারা জরুরী ।চাকরির জন্য না হলে ও জানতে হবে ।
Oli Ahmed
সিভি সাধারনত দুই পাতায় দেওয়া বা করা ভালো
Md Kamrojjaman
খুব ভাল মানের ২ টা স্মার্ট পাসপোর্ট সাইজের ছবি এটাস্ট করতে হয়
বনলতা প্রধান
বেসিক ইংলিশ বা আইটি দক্ষ হলে সেটাও সিভিতে উল্লেখ করা যেতে পারে
Md Kamrojjaman
সিভির পেইজে কোন বর্ডার দেওয়া যাবে না
Tasmin Bhuiyan
সিভিতে যা যা থাকবে:
নাম ও যোগাযোগের ঠিকানা:
সিভির প্রথম অংশে পুরো নাম লিখতে হবে। কোনোভাবেই ডাকনাম বা ছদ্মনাম লেখা যাবে না। মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক বা বিশ্ববিদ্যালয়েরসনদপত্রে যে নাম লেখা আছে তা-ই লিখতে হবে। নামের আগে মিস্টার বা মিসেস ব্যবহার করা যাবে না।
ঠিকানা লেখার ক্ষেত্রে চিঠিতে যোগাযোগ করা যায়, এমন ঠিকানা স্পষ্ট কিন্তু সংক্ষিপ্ত আকারে লিখতে হবে। যোগাযোগের জন্য দিতে হবে ফোন নাম্বার। অপ্রয়োজনে ২-৩টি ফোন নম্বর লেখা যাবে না। আর বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে ই-মেইল ঠিকানার ক্ষেত্রে। iamgreat@gmail. com বা sweetdreams@ymail. com—এ ধরনের হাস্যকর ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করা যাবে না। নিজের নামের সঙ্গে মেলে এমন সংক্ষিপ্ত ই-মেইল ঠিকানা তৈরি করে সিভিতে ব্যবহার করতে হবে।
প্রয়োজন না হলে ফেসবুক আইডি যুক্ত না করাই শ্রেয়। তবে ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট কিংবা নিজ কাজের পোর্টফোলিও প্রকাশিত হয়েছে এমন ওয়েবসাইটের নাম লেখা যেতে পারে।
Tamalika Toma
এক জন সাধারণ মানুষের সাধারণত ২পৃষ্টা সিভি তৈরি করতে হয়। কিন্তু যখন একজন মানুষের চাকরির বয়স ৮/৯ বছর হয়ে যায় তখন ৩বা তার বেশি পৃষ্ঠর সিভি তৈরি করা যায়।
Röwshön Ârâ
Extra quality means
Computer skills, language skills , typing skills , internet skills, any kinds of training that will help you to ahead from other .
Oli Ahmed
ভালো সিভি একজন কে ইন্টারভিউ পর্যন্ত পোছে দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যপক ভুমিকা রাখে। তাই এমন ভাবে সিভি তৈরি করতে হবে যেন যোগ্যতা গুলি সহজ সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা যায় আর যিনি দেখবেন তার চোখে যেন সহযে পড়ে
Bonya Ali
আজকের বিষয়টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ
Nusrat Jahan Mitu
একটি ভাল সিভি প্রেজেন্ট করতে পারলে ইন্টারভিউ বোর্ড এ অনেক ভাল হয়। কারণ সিভি দেখেই তারা আপনার সম্পর্কে জানতে পারবে।
Tamalika Toma
বর্তমানে পাওয়ার পয়েন্টে সিভি তৈরি করা হচ্ছে।
Khondokar Najnin Nahar
But at modern time there are new forms to make.
আইরিন আক্তার
আমার মনে যা আসলো তাই লিখলাম সেগুলো সিভিতে লিখা যাবে না কারন একটা সিভি যখন তৈরি করে অন্যের কাছে প্রেজেন্ট করবেন তখন তিনি যাতে সেটা দেখে আপনার সম্পর্কে বা আপনার যোগ্যতা সম্পর্কে খারাপ ধারনা প্রসন করতে না পারে।তাই মনোযোগ দিয়ে এটি তৈরি করতে হবে।
Tasmin Bhuiyan
■ সিভিতে কোনোভাবেই বানান ভুল করা যাবে না। তাই, বারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। সিভি যেন কোনোভাবেই দুই পৃষ্ঠার বেশি না হয়। এক পৃষ্ঠায় শেষ করতে পারলে ভালো।
Khairul Abrar
সেইদিন সিভির বিভিন্ন ফরমেট ডাউনলোড করেও সিভি লেখা হইলো না।।
Nusrat Jahan Mitu
জাতীয়তা, ধর্ম, রক্তের গ্রুপ, ম্যারিটাল স্টাটাস সিভিতে যুক্ত করতে হবে।
Kazi Sajjad Sipon
অনার্সে উঠার পর ১ম বর্ষেয় সিভি তৈরী করা প্রয়োজন। আর প্রতি ইয়ার পর তাকে আপডেট করা দরকার। যদি আপডেট করার মত কিছু না থাকে তার মানে হলো আমরা ঐ বছর কিছুই শিখলাম না!! যখন প্রতি ইয়ার পর সিভি আপডেট করার হবে ,তখন চার বছর পর আমরা দেখবো আমরা অনেক কিছু জানি!!
Oborohe Oborohe
কমেন্ট পড়ার মাধ্যমে আজকের গুরুত্বপূর্ণ টপিক সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ সবাইকে।
Tasmin Bhuiyan
■ একই সিভি অনেক জায়গায় জমা দেওয়া বা ই-মেইল করা ঠিক হবে না। চাকরি ও পদভেদে সিভির ভাষা পরিবর্তন করতে হবে। পেশাগত লক্ষ্য কিন্তু একেক পদের জন্য একেক রকম হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
Md Julhas Uddin
সিভি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম। আজকের টপিকের এই গুরুত্বপূর্ণ কমেণ্ট করার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আইরিন আক্তার
আর হ্যা কঠিন শব্দ সিভি লিখার সময় বর্জন করতে হবে। আমি একটও সিভি লিখব সেটাতে যদি কঠিম শব্দ ব্যবহার করি যা অন্যের বুঝতে কষ্ট হয় তাহলে সেটা শুধু লিখায় সাধ এর কোন মূল্যই নাই। সবসময় চেষ্টা করবো সিভির ভাষা যাতে সহজ ও প্রানবান্চ হয় যাতে সেটা সহজে বুঝা যায়।
MD. Golam Mostafa
সিভি তৈরির প্রথমে লক্ষ্য রাখতে হবে এটি যেন খুব বড় না হয়। অনেকেই দু তিন পাতার সিভি তৈরি করেন যেটা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। যাদের চাকুরীর বয়সসীমা ১০ বছরের উপরে তাদের জন্য তিন পাতার সিভি লাগে। সিভি তৈরিতে কালারফুল ওয়ার্ড ব্যবহার না করাই শ্রেয়। ফন্ট সাইজের প্রতি অবশ্যই লক্ষ্য রাখা উচিত। অভিজ্ঞতা অবশ্যই প্রথমে শেয়ার করা উচিত। মোবাইল নাম্বার দিলে তাতে অবশ্যই দেশের কোড যেমন +৮৮ ব্যবহার করা উচিত। ইমেইল ঠিকানা নিজ নামে হওয়া চাই। অল্পতেই যেন সিভিটি পরীক্ষকের নজরে আসে তার ব্যবস্থা করুন।
ধন্যবাদ।
Asrafi Shah
Tasmin Bhuiyan
■ এ-ফোর আকারের কাগজের মাপে সিভি তৈরি করতে হবে। চারপাশে ১ ইঞ্চি পরিমাণ ‘মার্জিন’ রাখতে হবে। সাদা কাগজে কালো কালিতে তথ্যগুলো লেখা থাকবে। সিভির পটভূমিতে অন্য কোনো রং ব্যবহার না করাই ভালো।
Razia Sultana
সিভি তৈরি করার কিছু নিয়ম আছে।
Kazi Sajjad Sipon
আমরা যখন সিভি তৈরী করি আমরা সাধারণত শিক্ষাগত যোগ্যতায় প্রথমত SSC তারপর HSC দিয়ে শুরু করি , কিন্তু আমার কাছে মনে হয় আমরা যদি আমাদের সিভিতে প্রথমে মাস্টার্স তারপর অনার্স/ ডিগ্রী এরপর ধারাবাহিক ভাবে HSC বা SSC এরপর JSC দিতে পারি ,তাহলে যে কারো আমাদের সিভি দেখে আমাদের ব্যাপারে ভালো মানুষিকতা তৈরী হবে।
Tasmin Bhuiyan
■ শুধু সিভি কোথাও জমা দেবেন না বা ইমেইল করবেন না। সিভির সঙ্গে ‘কভার লেটার’ যুক্ত করতে হবে। আপনি কেন চাকরির জন্য আবেদন করছেন, আপনি কেন যোগ্য, তা সংক্ষিপ্ত আকারে কভার লেটারে লিখতে হবে।
Razia Sultana
নিয়ম গুলো মেনে সিভি তৈরি করতে পারলে তাহলে যেখানেই সিভি জমা দেয়া হোক না কেন জব দাতা বুঝবে যে সে কিছু পারে।
Khondokar Najnin Nahar
CV means curriculum vitae.we have to give all information about the person who will be.
Razia Sultana
সিভি দুই রকম একটা প্লেন সিভি বা কোন অভিজ্ঞতা ছাড়া সিভি আর যারা অন্য কোথায় ও কাজ করে তাদের সিভিতে অভিজ্ঞতা লিখে থাকে
Kazi Sajjad Sipon
একটা সিভিতে আমরা সাধারনত আমাদের ছবি এড করি কিন্তু আমরা অনেকে সিভিতে পাসপোর্ট সাইজ যে ছবিটা অন্য কাজের জন্য তৈরী করি তা সিভিতে দিয়ে থাকি ,অনেকে আবার NID কার্ডের মত ছবি দিয়ে থাকি সিভিতে !! আমরা অবশ্যই জানি আমাদেরকে সাধারণত NID এর ছবিতে চোরের বা ডাকাতের মত লাগে। আমরা কিন্তু আমাদের ফেইসবুকের প্রফাইল পিকের ছবিটা অনেক সুন্দর করে দি, ঠিক তেমনি আমাদের উচিত যেই ছবিটা দেখে অন্য কেউ আমাদের ভালো প্রপেশনের জন্য সিলেক্ট করবে সেই ছবিটি কি সুন্দর হওয়া উচিত নয়?
মু.আবদুস সালাম
Exactly
Kazi Sajjad Sipon
আমরা সিভিতে কন্টাক্ট করার জন্য মোবাইল নাম্বার দিয়ে থাকি ,কিন্তু আমাদেরকে লক্ষ করতে হবে যেন , আমরা এমন নাম্বার না দিই, যেই নাম্বারে কল করলে নাম্বারটি বন্ধ থাকবে বা আমাদেরকে পাওয়া ও যাবেনা!! তাই আমাদের উচিত যে নাম্বারটি আমাদের সব সময় খোরা থাকে সেটি সিভিতে এড করা
Razia Sultana
প্রথমে যার সিভি তৈরি করবে তার নাম ব্লক অক্ষরে লিখতে হবে, তারপর মেলিং এড্রেস লিখতে হবে সাথে মোবাইল নাম্বার, এমেল এড্রেস লিখতে হবে। এর পর আপনি কি করতে চান মানে কেরিয়ার ডেভেলপমেন্ট করার জন্য কি করবেন সে সম্পর্কে দুই লাইন লিখতে হবে। এর পর আপনার সম্পর্কে সামারি লিখতে হবে কি পারেন, শিক্ষাগত যোগ্যতা কি , এর পর সব শিক্ষাগত যোগ্যতা, এর পর কোন স্কিল থাকলে বা কোন ট্রেনিং আছে কিনা, এর যদি প্লেন সিভি হয় কোন পরিচিত লোকের রেফারেন্স লিখতে হবে তান নাম, মোবাইল নাম্বার, ঠিকানা। তার পেশা বা তার পদ। যেমন কলেজ বা ইউনিভার্সিটির শিক্ষক এর নাম বা কোন চাকুরী জীবি বা প্রিতিষ্টিত ব্যবসায়ীর ঠিকানা যার রেফারেন্স দিলে জব দাতারা চিনেন
Mehedi Hasan
Most two important part of CV 
1. Your future vision. What kind of job you are looking for and what kind of portfolio you will bring for company or for your job sector.
2. Your availability full-time or part time or any challenging situation handle mentality
Razia Sultana
যারা জব করেন তাদের সিভি একটু ভিন্নতা আছে। সামারিতে তাদের কাজের বিবরন থাকবে। অভিজ্ঞতা লিখতে হবে, তার অফিস এর নাম, তার পদ, অফিস এর ঠিকানা, কত সাল থেকে কাজ করে বা করেছে। যদি এখন ও করে তাহলে লিখতে হবে জানুয়ারি ১, ২০১৯ টু টিল নাউ। আর করে থাকলে লিখতে হবে ০১ জানুয়ারি, ২০১৯ টু ৩০ জানুয়ারি, ২০১৯. যে কয়টা জায়গাতে জব করেছে সব কয়টা তে লিখতে হবে। এর পর রেফারেন্স কারেন্ট বসের নাম, পদ, ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার
Kazi Sajjad Sipon
সিভিতে মোবাইল নাম্বার যোগ করার পর আমরা ই-মেল এড্রেস দিয়ে থাকি । কিন্তু আমাদের অনেকের এড্রেসটি থাকে paglababa@gimall.com/lalpori, nilpori@gimall.com. এই ধরনের এড্রেস একদম ই জবের জন্য যথোপযুক্ত নয়, আমাদের এমন ইমেল এড্রেস সিভি দিতে হবে যাতে শুধু আমাদের সার্টিফিকেটের নামের সাথে মিল রেখে নাম দিয়ে ১ টা বা ২ টা নাম্বার দেওয়া। কেননা আমাদের নামের সাথে অন্য কারো নাম মিলেও যেতে পারে।
gimall.com -&nbspThis website is for sale! -&nbspantique Resources and Information.
gimall.com
Saifullah Saifullah
সব কমেন্ট পড়ে জানতে পারলাম সিভি লিখতে
প্রথম নির্ভুল বানান
নিজের রিয়েল পরিচয়
শিক্ষাগত যগ্যতা
কাজের দক্ষতা ,
কোন গ্রুপে সময় কাটান
দশ হাজার ভিডিও করলে সে তথ্য
ফেসবুক আইডি নাম
জিমেইল বা েইমেইল
ও নাম্বার যোগ করলে এবং অপ্রয়োজনিয় তথ্য বর্জন
স্টান্ডার্ড হবে বলে আশাবাদি।
বি:দ্র: যেটা যেমন প্রতিষ্ঠান তেমন সেই বিবেচনায় সিভি দিতে পারলে আরও বেটার হবে।
SH Sobuj Hasan
একটি সিভি এর সব চাইতে বেশি মূল্য বান হলো তার কাঠামো গত বৈশিষ্ট্য।যার সিভি যত শুস্পষ্ট পাঠকের নিকট তার সিভি তত গুরুত্বপূর্ণ।আজকাল সবার রেজাল্ট, কাজের অভিজ্ঞতা প্রায় একই।কেউ কারো থেকে কম না। একটা সিভি তৈরি করতে যে কেউ পারে বা দোকানে গেলেও ওরা বানিয়ে দিতে পারে। তাই সিভি টা যাতে পাঠকের বোধগম্য হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
Md Amirul Islam
CV করতে হলে তাতে বিস্তারিত বর্ন্না করতে হবে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট থেকে সম্মান শ্রেণি পর্যন্ত যাতে করে খুব সহজেই পাঠকের বোধগম্য হয়। আর হ্যা সিভি এর সাথে কভার লেটার অবশ্যই থাকা চাই।
মাহ্দী মর্তুজা রাহাত
আমরা প্রায়ই cv এবং resume এর মাঝে ভুল করে থাকি। cv হলো কারিকুলাম ভিটা যেটাতে আপনার জীবন বৃত্তান্ত মানে আপনি কোথায় কি পড়া শুনা করছেন, স্রেনংথনেস, উইকনে, ব্যাকগ্রাউন্ড এসব। আর resume হলো subject purpose মানে আপনি একটা চাকুরীতে একটা পোস্টে আবেদন করতেছেন সেখানে শুধু আপনার সেই পোস্ট নিয়ে past experience, future goal, what you will do for your company এসব লিখবেন এবং বাকী জিনিসগুলো এভোয়েড করবেন।।। পার্থক্য টা আবার দেখুন cv হলো আপনার লইফের পাস্ট যা আছে সব আর resume হলো আপনার subject goal আর নির্দিষ্ট পোস্টের উপর অতীত অভিজ্ঞতা

source- 

উদ্যোক্তা জীবনে টাকা কিভাবে জমাবেন - Rajib Haider

আমি কিছু বই পরে জেনেছি কিছু টেকনিক। টেকনিক টা কি?

Save money. How?

মনেকরেন আপনি অনেক নিডি আপনার অনেক চাহিদা কিন্তু আপনার পকেটে টাকা কম। 
আপনার হাতে আছে ১০০০ টাকা এই টাকা দিয়ে আপনার পুরা ১ সপ্তাহ পারকরতে হবে। কি ভাবে সম্ভব?

প্রথমেই আপনি ১০০০ এর ১০ % জমান কত? ১০০ টাকা জমান। এখন বাকি ৯০০ টাকা দিয়ে আপনার চাহিদা মিটান ৪০০ টাকা যাতায়ত, ২০০ টাকা খাওয়া ২৫০ টাকা বই কিনা, ১০০ টাকা ইন্টারটেইনমেন্ট ৫০ টাকা চ্যারাটি। মাসিক বাজেট না করে সাপ্তাহিক বাজেট করুন তাহলে সব মনে থাকবে।

যাদের বেশী টাকা তারা টাকার এমাউন্ট বাড়ায়া নেন। 
প্রতি বছর সরকার বাজেট করে আপনিও আপনার ইনকাম বা টাকা পয়সা বাজেট করুন।

এভাবে ১ বছর পর আপনার হাতে কিছু টাকা জমবে এবার চেষ্টা করুন জমানোর ৫০% কোথাও ইনভেস্টমেন্ট করতে। জমানো একটা অভ্যাস উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আপনাকে টাকা জমানো শিখতে হবে এবং যোগ্যতা অনুসারে খরচ করা শিখতে হবে।

Lets Try... 

source - টেকনিক

ই কমার্স উদ্যোক্তা হতে যে সকল গুনাবলি থাকা দরকার

লেখক- Shahida Akther & Razib Ahmed

ই কমার্স উদ্যোক্তা হতে যে সকল গুনা বলি থাকা দরকার, -

১. একজন ই কমার্স উদ্যোক্তাকে প্রথমেই একজন সৎ মনের মানুষ হতে হবে।
২. অনেক বেশি পরিশ্রমী হতে হবে।
৩. সঠিক পন্য বাছাই করতে হবে, তা না হলে ব্যবসা কখনোই সফল হবে না।
৪. পন্য কিভাবে ডেলিভারি দেওয়া হবে সে ব্যাপারে আগের থেকেই চিন্তা করে রাখতে হবে।
৫. ক্রেতাদের সাথে মার্জিত সুন্দর ভাবে কথা বলতে হবে।
৬. যত তারাতারি সম্ভব অর্ডারকৃত পন্য ডেলিভারি দেওয়ার ব্যবস্হা করতে হবে।
৭. ক্রেতাকে তার সঠিক পন্যটি ডেলিভারি দিচ্ছেন কি না সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৮. আপনার পন্যটির আকর্ষনীয় বিজ্ঞাপন করতে হবে যেন ক্রেতারা পন্যটি ক্রয় করতে আগ্রহ প্রকাশ করে।
৯. কখনো যদি মনে করেন আমার অনেক টাকা আছে আর আমি ই কমার্স উদ্যোক্তা সহজেই হতে পারবো তাহলে আপনি একদম ভুল ভাবছেন। 
১০. তবে একদম শূন্য হাতেও এই ব্যবসা শুরু করা যায় না।
source -
ই কমার্স উদ্যোক্তা

শিয়ালের খুব পছন্দ মুরগী খাওয়া। "

শিয়ালের খুব পছন্দ মুরগী খাওয়া। " 
একদিন শিয়াল এক মুরগীকে বলল, হে মুরগী
তোরে যে কত সুন্দর দেখায় অথচ তুই কেন এই সামান্য সংকীর্ণ খুপরির মধ্যে ঘুমাস। চারদিকে দেয়ালে ঘেরা।
এর ভিতর কতো গরম আর কষ্ট। এই শস্য শ্যামল, সুজলা সুফলা বাংলাদেশটা একটু ফ্রিভাবে ঘুরে ফিরে দেখবি, মুক্ত বাতাসে ঘুরবি, বার ঘাটের সুমিষ্ট পানি পান করবি এই বুদ্বিটাও তোর নেই। হায় আফসোস।
শিয়ালের কুপরামর্শে মুরগীটি চিন্তা করে নিজের পকপকা শরীর দেখে বল্ল,
হায়, ঠিকই তো আমাকে অনেক রুপালি ও সুন্দরী দেখায় আর আমি কত কষ্ট করে খুপড়ির মধ্যে থাকছি। মনে মনে স্থির করলো, শুনবো না আজ থেকে মালিকের কথা, পালিয়ে যাবো মুক্ত পৃথিবীতে।
তারপরের দিন মুরগীটা আর মালিকের খুপরির ভিতর ঢুকলোনা বরং বাহিরেই রয়ে গেলো।
আর রাতে শিয়াল এসে ঘাড়ে কামর দিয়ে গর্তের ভিতর নিয়ে গেল এবং বলল, 
দেখ হে মুরগী,
তোর মালিক তোর জন্য ঘরের চারদিকে দেয়াল দিয়েছে এবং নিরাপত্তার জন্য প্রশিক্ষিত কুকুর ও রেখেছে। কিন্তু তুই আমার পরামর্শে পা দিয়ে মালিকের সব এহছান ভূলে গেলি এই বলে শিয়াল তার আশা পূরণ করল।

বীরশ্রেষ্ট মতিউর রহমানের চিঠি

বীরশ্রেষ্ট মতিউর রহমানের চিঠি।
( যতবারই পড়ি বুকটা ধু ধু করে ওঠে)
.
প্রিয়তমা মিলি,
একটা চুম্বন তোমার পাওনা রয়ে গেলো.. .সকালে
প্যারেডে যাবার আগে তোমাকে চুমু খেয়ে
বের না হলে আমার দিন ভালো যায় না। আজ
তোমাকে চুমু খাওয়া হয় নি। আজকের দিনটা কেমন যাবে জানি না... এই চিঠি যখন তুমি পড়ছো, আমি তখন তোমাদের কাছ থেকে অনেক দূরে। ঠিক কতোটা দূরে আমি জানি না। মিলি, তোমার কি আমাদের বাসর রাতের কথা মনে আছে? কিছুই বুঝে উঠার আগে বিয়েটা হয়ে গেলো।বাসর রাতে তুমি
ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে যখন কাঁদছিলে,আমি তখন তোমার হাতে একটা কাঠের বাক্স ধরিয়ে দিলাম।তুমি বাক্সটা খুললে... সাথে সাথে বাক্স থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে জোনাকী বের হয়ে সারা ঘরময় ছড়িয়ে গেলো।মনে হচ্ছিলো আমাদের ঘরটা একটা আকাশ... আর জোনাকীরা তারার ফুল ফুটিয়েছে!
কান্না থামিয়ে তুমি অবাক হয়ে আমাকে জিজ্ঞেস
করলে,"আপনি এতো পাগল কেনো!?" মিলি,আমি আসলেই পাগল. ..নইলে তোমাদের এভাবে রেখে যেতে পারতাম না। মিলি, আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় দিন প্রিয় কন্যা মাহিনের জন্মের দিনটা।তুমি যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিলে। বাইয়ে আকাশ ভাঙ্গা বৃষ্টি... আমি বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে কষ্টে পুড়ে যাচ্ছি।অনেকক্ষণ পরে প্রিয় কন্যার আরাধ্য কান্নার শব্দ... আমার হাতের মুঠোয় প্রিয় কন্যার হাত!
এরপর আমাদের সংসারে এলো আরেকটি ছোট্ট
পরী তুহিন.... মিলি, তুমি কি জানো...আমি যখন আমার প্রিয় কলিজার টুকরো দুই কন্যাকে এক সাথে দোলনায় দোল খেতে দেখি, আমার সমস্ত কষ্ট - সমস্ত যন্ত্রণা
উবে যায়। তুমি কি কখনো খেয়াল করেছো,
আমার কন্যাদের শরীরে আমার শরীরের সূক্ষ
একটা ঘ্রাণ পাওয়া যায়?মিলি... আমাকে ক্ষমা করে দিও।
আমার কন্যারা যদি কখনো জিজ্ঞেস করে,"বাবা
কেনো আমাদের ফেলে চলে গেছে?"
তুমি তাঁদের বলবে, "তোমাদের বাবা তোমাদের
অন্য এক মা'র টানে চলে গেছে...যে মা'কে
তোমরা কখনো দেখো নি।সে মা'র নাম
'বাংলাদেশ'। মিলি...আমি দেশের ডাককে উপেক্ষা
করতে পারি নি।আমি দেশের জন্যে জকে ছুটে
না গেলে আমার মানব জন্মের নামে সত্যিই কলঙ্ক
হবে।আমি তোমাদের যেমন ভালোবাসি,তেমনি
ভালোবাসি আমাকে জন্ম দেওয়া দেশটাকে। যে
দেশের
প্রতিটা ধূলোকণা আমার চেনা।আমি জানি... সে
দেশের নদীর স্রোত কেমন... একটি পুটি
মাছের হৃৎপিন্ড কতটা লাল, ধানক্ষেতে বাতাস
কিভাবে দোল খেয়ে যায়....!
এই দেশটাকে হানাদারের গিলে খাবে,এটা আমি কি
করে মেনে নিই? আমার মায়ের আচল শত্রুরা ছিড়ে
নেবে...
এটা আমি সহ্য করি কিভাবে মিলি?আমি আবার ফিরবো
মিলি... আমাদের স্বাধীনদেশের পতাকা বুক
পকেটে নিয়ে ফিরবো। আমি, তুমি, মাহিন ও তুহিন...
বিজয়ের দিনে স্বাধীন দেশের পতাকা উড়াবো
সবাই। তোমাদের ছেড়ে যেতে বুকের
বামপাশে প্রচন্ড ব্যথা হচ্ছে... আমার মানিব্যাগে
আমাদের পরিবারের ছবিটা উজ্জ্বল আছে...
বেশি কষ্ট হলে খুলে দেখবো বারবার।ভালো
থেকো মিলি... ফের দেখা হবে।আমার দুই
নয়ণের মণিকে অনেক অনেক আদর।
ইতি,
মতিউর।

বিশ্বের সেরা ১০ টি স্টার্টআপ - Nazmun Nahar Nupur & Razib Ahmed

বিশ্বের সেরা ১০ টি স্টার্টআপ...।

1. Ant Financial US$150 billion

অ্যান ফাইন্যান্সিয়াল জ্যাক মা'র আলিবাবা গ্রুপের একটি অফশট এবং বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র হেক্টোকন যা ১00 মার্কিন ডলারেরও বেশি মূল্যের স্টার্টআপ। এর মূল্যমান গোল্ডম্যান শ্যাস এবং মর্গান স্ট্যানলি এর চেয়েও বেশি মূল্যবান।

চীনা বাজারে এর সাফল্যের কারণ তার সাফল্যের কারণ - কোম্পানির অনলাইন পেমেন্ট প্ল্যাটফর্মের আলিপাই মোবাইল বাজারের 54%।

2. ByteDance: $US75 billion

সিরিয়াল উদ্যোক্তা ইয়িমিং ঝাং দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, বাইটড্যান্স বিভিন্ন সামগ্রী প্ল্যাটফর্ম পরিচালনা করে যেমন টাউটিয়াও, চীনের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামগ্রী সংগ্রাহকগুলির মধ্যে একটি এবং বিভিন্ন ছোট আকারের ভিডিও অ্যাপস।

তারা অধিকাংশ পণ্যের ক্ষেত্রে মেশিন লার্নিং ব্যবহার করে।উদাহরণস্বরূপ, Xiaomingbot, একটি বট যা বেইজিং অলিম্পিকের জন্য ৪৫০ টি নিবন্ধ লিখে এবং প্রকাশ করেছিল। কিন্তু এখন বাইটড্যান্স এআই এর সাথে আরও অনেক কিছু করার পরিকল্পনা করেছে।

3. Uber: US$62 billion

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক নম্বর স্টার্টআপ, "অ্যাক্সেস ইকোনমি" -এ অগ্রদূত হিসাবে উবার শীর্ষে। বর্তমান বিশ্বের প্রায় বিভিন্ন দেশ উবার সেবা গ্রহণ করছে।

4. Didi Chuxing: US$56 billion

চাইনিজ রাইডিং শেয়ারিং স্টার্ট আপ। উবারের প্রতিদ্বন্ধি হিসেবে পরিচিত কেননা ইউরোপ , আমেরিকা বা অস্ট্রেলিয়ার বাইরে উবার সার্ভিস লক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেক্ষেত্রে চীনের নিজস্ব এই রাইডিং শেয়ার বেশ এগিয়ে রয়রছে।

5.Alibaba Cloud: US$39 billion

আলিবাবা ক্লাউড যা সাধারণত আলিয়ুন নামে পরিচিত, আলীবাবা এফিলিয়েটেড় দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বা স্টার্ট আপ যা অনলাইনে ক্লাউড কম্পিউটিং সার্ভিস প্রদান করে থাকে। এটি বর্তমানে কেপিএমজি এর সাথে যুক্ত হতে চলছে যার ফলে তারা বিশ্বব্যাপি সেবা দিতে পারবে।

6. Airbnb: US$38 billion

এটি কয়েকটি লাভজনক স্টার্টআপগুলির মধ্যে একটি এবং অভিজ্ঞতার আলোকে বিভিন্ন উদ্ভাবনী বৈশিষ্ট্য যুক্ত করে। এর বর্তমান সংযোযিত লক্ষ্য হল ট্রাভেলের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ওয়ান স্টপ সার্ভিস প্রদান করা। ।

7. Meituan-Dianping: US$30 billion

মেইটান ডট কম একটি শপিং পোর্টাল যা অফলাই ভেন্ডরদের অনলাইনে কেঙ্কাটার সুযোগ দেয়। শেষ বছরের দিকে বিসনেসে বৈচিত্র্যতা আনয়নের জন্য এরা রাইড়িং শেয়ার হিসেবে বাইক শেয়ারিং সার্ভিস এড করে।

8. Tencent Music: US$30 billion

চাইনিজ মিউজিক স্টিমিং স্টার্ট আপ যার স্পটিফাই নামক অন্য প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারিত্ব রয়েছে। স্পটিফাই একটি আইপিও ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান যা নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের সাথে বিজনেস পরিকল্পনা করছে।

9.SpaceX: US$27 billion

স্পেস এক্স বর্তমান বিশ্বে ট্রাভেলের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী একটি স্টার্ট আপ যার সিইও হলো এলন মাস্ক। ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানের বছর জুড়ে আয় প্রায় ২৭ বিলিয়ন ডলার।

10. Flipkart: US$20.8 billionঃ

দশটি বিখ্যাত স্টার্ট আপের মধ্যে ফ্লিপকার্ট একমাত্র ইন্ডিয়ান বা ভারতীয় ই-কমার্স ওয়ালমার্ট যা বছরে ২০.৮ বিলিয়ন ডলার আয় করে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।
source
স্টার্টআপ

শিক্ষায় ইন্টারনেট - Mojidul Islam & Razib Ahmed

শিক্ষায় ইন্টারনেট
লেখক- Mojidul Islam & Razib Ahmed

শিক্ষায় ইন্টারনেট বলতে বুঝানো হয়েছে আপনি আমি,বা আমরা ইন্টারনেট কে কাজে লাগিয়ে পড়ালেখা করতে পারি। আমরা আগে পড়ালেখা করেছি ব্লাকবোর্ডে তারপর একটু বড় হতে না হতেই আপনার আমার হাতে চলে আসলো বই।এখনো বই আমাদের নিত্য দিনের সঙ্গী।আর এসব বই গুলোকে বর্তমানে ডিজিটাল উপায়ে নিদিষ্ট রূপ দেয়া হয়েছে। আর এসব বই গুলোকে বলা হয় পিডিএফ বই। আর ইন্টারনেট কে কাজে লাগিয়ে বই পড়াকে বুঝায় ই-লার্নিং। আর এই ই-লার্নিং এর মাধ্যমে ইন্টারনেট কে ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রকার শিক্ষা ও প্রশিক্ষন দেয়া হয়। আপনারা সবাই এখন নিত্য ইন্টারনেট শব্দটির সাথে পরিচিত।আবার আপনি, আমি,আপনারা, এই ইন্টারনেট ব্যবহার করছি। আবার কেউ কেউ এই ইন্টারনেট বিষয়ে জানেও না বা ব্যবহারও করে না।এই বহুল পরিচিত ইন্টারনেট প্রযুক্তিটি বর্তমানে সারা প্রথিবী জুড়ে খুব বড় পরিবর্তন সাধন করেছে। কিন্তু আপনি আমি চাইলেই এই ইন্টানেট কে আমাদের পড়া লেখার কাজে লাগাতে পারবো না।নিশ্চই আপনার মনে প্রশ্ন এসেছে যে কেনো কাজে লাগে পারবো না? কারন হলো এই ইন্টারনেট কে পড়ালেখার কাজে লাগাতে হলে প্রথমে আপনাকে এর অবকাঠামোর সাথে পরিচিত সহ ব্যবহার জেনে নিতে হবে।এবং এই ইন্টারনেট কিন্তু বিনামুল্যে ব্যবহার করতে পারবেন না। ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হলে আপনার আর্থিক ভাবে সচ্ছলতা থাকতে হবে। আর আপনি আপনার সাধ্য ও প্রয়োজন মত, কম্পিউটার,ল্যাপটপ,ট্যাবলেট,মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আপনি আপনার শিক্ষার কাজে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।তবে শিক্ষার কাজে আপনি ট্যাবলেট কে কাজে লাগাতে পারেন।দাম ও কাজ দুটোই মাথায় রেখে বর্তমানে ট্যাবলেটকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। আপনার হাতে ল্যাপটপ,কম্পিউটার,ট্যাবলেট, মোবাইল ফোন চলে আসলেই কিন্তু আপনি আপনার শিক্ষার কাজে এসব ব্যবহার করতে পারবেন না।কারণ হলো আমি আগেই বলেছি বিনামুল্যে ইন্টারনেট ব্যবহার যোগ্য নহে,এরজন্য আপনাকে মেগাবাইট কিনতে হবে। আপনি আপনার সিমের অফার অনুযায়ি ইন্টারনেট কিনতে পারেন।আর যাদের কাসায় ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে তারা তাদের উক্ত সংযোগ দিয়ে শিক্ষার কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিজিটাল কন্টেন্ট,বা ডিজিটাল ক্লাস গুলো ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।যেকোন গণিতের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। আপনি আপনার ক্লাসের বই গুলো ইন্টারনেট থেকেই ডাউনলোড করতে পারবেন। যেমন ই-বুক। বর্তমানে আমাদের শিক্ষায় এমন ভাবে প্রভাব পরেছে যে আপনি চাইলে আপনার স্কুল,কলেজ এ না গিয়েও ঘরে বসে আপনার ক্লাস গুলো করতে পারবেন। এরকম অনেক কাজে ইন্টারনেট আমাদের কে শিখতে সাহায্য করতেছে। আপনি কি শিখতে চান তা ঘরে বসেই শিখতে পারবেন।আর এভাবেই শিক্ষায় ইন্টারনেট কাজ করছে।
বর্তমানে আপনার,আমার,কিংবা আমাদের জীবনের প্রায় সব ক্ষেত্রেই সফলভাবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিই ব্যবহৃত হচ্ছে। কর্মক্ষেত্র থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হচ্ছে এই তথ্য প্রযুক্তির একটি বহন তা হলো ইন্টারনেট। চারি দিকে যখন এই ইন্টারনেটের গতি ছড়িয়ে পরছে তখন কেনই বা থেমে থাকবে শিক্ষার ক্ষেত্রে আর এজন্যই ইন্টারনেটকে শিক্ষার কাজে বিশেষ ভাবে ব্যবহার করার জন্য সরকার নানা রকন পদক্ষেপ গ্রহন করেছে।

এবছরে এই ইন্টারনেট নামক আবিষ্কারকে কাজে লাগিয়ে আরও শক্তিশালি ই-লার্নিং এর কাজে ব্যবহার করবে সরকার এমনটিই জানানো হয়েছে গনমাধ্যম গুলোকে। এই ইন্টারনেটের সেবা দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত পৌঁছে গেছে ইতিমধ্যে। এবং বড় বড় স্কুল,কলেজ,ভার্সিটি গুলোতেও ইন্টারনেট সংযোগ চালু করা হয়েছে। এতে করে ক্লাসের পাঠ্য দানের সময় বিশেষ করে জীববিজ্ঞান, রসায়ন,পদার্থ বিজ্ঞান,গনিত, সহ অন্যান্য সাবজেক্টের প্রতিটি বিষয়ে শিক্ষক মহাদয় গন শিক্ষার্থীদের কে পাঠ্য পরিচালনা দেয়ার সুযোগ পেয়েছে। ফলে শিক্ষকদের ও বেশি উন্নতি সাধিত হয়েছে। একদিকে তারাও যেসব বিষয়ে দূর্বল ছিল সেসব দূর্বল পয়েন্ট গুলোকে লিষ্টা আকারে তারা তাদের সেসব বিষয়ে দক্ষতা অর্জন শুরু করেছে। আর সেই দক্ষতার আঙ্গিকে তারা ক্লাসের মধ্যে পাঠ্য দান করতে আরও বেশি উৎসাহ পাচ্ছে। আর এসব সম্ভব হয়ে এই ইন্টারনেটের ফলে।

বর্তমানে শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার শিক্ষাকে আরও আধুনিকরন ও আনন্দদায়ক করে তুলেছে।হয়তো আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে পড়া লেখায় তো এতো দিন জেনে এসেছি কষ্ট আর কষ্ট এখন আপনি বলতেছেন আনন্দদায়ক? আপনার মনে যদি এমন প্রশ্ন জেগে থাকে তবে আপনার প্রশ্নর আলোকে বলতেই হয় হ্যা আনন্দদায়ক।কিভাবে তা হলো-এখন আপনি, আমি, আমরা ইচ্ছা করলেই যে কেউ বাংলাদেশে বসে আমেরিকার কোন লাইব্রেরি থেকে বই পড়তে পারবো শুধু বই যে পড়তে পারবো তা নয় সেই সাথে ক্লাসও করতে পারবো।বিদেশের কথা বাদ দিলাম আমাদের বাংলাদেশে বর্তমানে আপনি আপনার ঘরে বসে থেকে আপনার স্কুল, কলেজের ক্লাস গুলো করতে পারবেন। বর্তমাসে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের যেকোন সেরা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে এসব বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ক্লাস করতে পারবেন। অর্থাৎ বলা যায় অনলাইন বা ই-লার্নিং পদ্ধতিতে একজন শিক্ষার্থী এখন ক্লাসে উপস্থিত না থেকেও দেশ,বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় হতে বিভিন্ন ডিগ্রী অর্জন করতে পারবে।

এছাড়াও আমি আমার গত পোস্টে আলোচনা করেছি যে বর্তমানে স্মার্টফোন,ল্যাপটপ,ট্যাবলেট,কম্পিউটার এসব ডিভাইসে ইন্টারনেট সংযোগ সংযুক্ত করে সহজেই শিক্ষার যাবতীয় বিষয়ে জ্ঞানার্জন করা যায়।বর্তমানে প্রচলিত বইয়ের স্থান দখল করেছে ই-বুক বা ইলেকট্রনিক বই। আর এই ই-বুকের জনক হলো মাইকেল এস হার্ট। তবে ই-বুক বা ইন্টারনেট থেকে জ্ঞানার্জন করার জন্য অনেক ই-লার্নিং ওযেবসাইট রয়েছে।এধরনের কয়েকটি সাইট হলো।
2.www.searchenglish.com (ইংরেজী শেখার সাইট)
3.www.khanacademy.com
4.www.nctb.gov.com (সরকারি সাইট)
উদাহরন 
5. www.ebook.com (বিভিন্ন ক্লাসের পিডিএফ বই পাওয়া যায়) এছাড়াও আরও অনেক সাইট রয়েছে।

বর্তমানে তথ্য ও প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে নতুন নতুন মাধ্যমের সুচনা করেছে যা পূর্বের থেকে অনেক শক্তিশালী ও কার্যকর।আর এসব শক্তিশালী কার্যকরি শ্রেনিকক্ষে পাঠদান সহজতর করতে প্রাথমিক পর্যায় থেকে মাল্টিমেডিয়া ক্লাসরুম চালু হয়েছে। আর এই সুযোগ সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্টান গুলো পাঠ্যদান পরিচালনা করছে বর্তমানে।

আজকাল আপনি,আমি,বা আমরা যেকেউ ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টানে পড়াশুনার পাশাপাশি পরিক্ষাও দিতে পারবো আর এটি হলো অবাক করার বিষয়।