অনলাইনে পিঠা নিয়ে আলোচনা

Md Daloare Hossain ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ১৯ জানুয়ারি ২০২০।

বিষয়ঃ অনলাইনে পিঠা।

আজকের আড্ডা পোস্টে সবাইকে স্বাগতম।

 — with Razi

Sirajum Munira

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। আড্ডা পোস্ট এ সবাইকে স্বাগতম।
আজকের টপিক অনলাইনে পিঠা।

এই ব্যস্ততার যুগে অনলাইনে সব কিছু যেমন সহজ করেছে সাথে হাতের নাগালে এনেছে সব চেয়ে প্রয়োজনীয় কিছু খাবার। পিঠার জন্য প্রতিবার মায়ের কাছে আবদার করা সম্ভব না হলেও এবার তা পিঠাশপ এর কাছে আবদার করাই যায়।

Sirajum Munira

এমন সম্ভাবণা ময় একটা সেক্টর কে সবার কাজে লাগানো উচিত যাদের মধ্যে এই পিঠা বানানোর গুন আছে। এটা কিন্তু অনেকটা চর্চার ব্যাপার। আনিস ভাইয়া ভাবি অনেক এগিয়ে আছে এই দিকে কারন গুনে মানে তারা আপোষ করেন নি আজো।

Sirajum Munira

কিন্তু সমস্যা একটাই কেউ আনিস ভাইয়ার মত বোকা না। কেউ ফ্রিতে পিঠার মার্কেটিং করতে চান না। তাই তারা পিছিয়ে আছেন থাকবেন
Moni Akter

অনলাইনে পিঠা 😮😮
এখন কার যুগ হচ্ছে ব্যস্ততার যুগ।পিঠা বানাতে ভালোই সময় প্রয়োজন হয় তাছাড়া এখন অনেকেই এত ঝামেলার মধ্যে যেতে চায় না আবার অনেকে পিঠা বানাতে জানে না কিন্তু পিঠা পছন্দ করে না এমন মানুষ খুবই কম আছে

তাই অনলাইনে পিঠার এখন অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। পিঠা নিয়ে অনলাইনে খুব কম মানুষ ই কাজ করছেন তাই নতুন যারা কিছু করতে চাচ্ছে পিঠা হতে পারে একটি আইডিয়া।
পিঠাশপের আনিস ভাই কাজ করে যাচ্ছেন কিন্তু তার একার পক্ষে সম্ভব নয় সবার চাহিদা পূরন করা
তাই সঠিক ভাবে পর্যাপ্ত জ্ঞান নিয়ে শুরু করতে পারলে পিঠা হতে পারে ই কমার্সে অন্যতম সেরা পন্য
Moni Akter

পিঠা আমাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার
আগের দিনে বিয়ে মানেই ছিল পিঠা আর পিঠা। আস্তে আস্তে পিঠা হারিয়ে যাচ্ছে ।ম্যারা পিঠা, পাকন পিঠা,নকশী ,পুলি, ঝিনুক,পাটিসাপটা, চিতই, ভাপা,বিবিখানা আরো কত রকমের পিঠা রয়েছে আমাদের দেশে
অনলাইনের মাধ্যমে এই সকল পিঠা গুলোকে আবার তুলে নিয়ে আসা যাবে
বিয়ে বাড়িতে বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ,দাওয়াতে আবার পিঠার আয়োজন শুরু হতে পারে ।

Urmi Islam Rumana

মিনিমাম ৫/৬ বছর আগে থেকেই ঢাকায় প্রচুর পিঠা বিক্রি হচ্ছে রাস্তার মোড়ে মোড়ে। যার মানে হচ্ছে বাসায় আমাদের মা চাচীরা যে প্রায়ই পিঠা বানাতো তা একদমই কমে গেছে। সবার ব্যস্ততা বেড়েছে কিন্তু পিঠার চাহিদা কমেনি তাই বাইরে থেকে পিঠা কিনে খেতে হচ্ছে। এখন স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পরিস্কার পরিবেশে পিঠা তৈরি করে তা যদি অনলাইনে বিক্রি করা হয় তাহলে তার ডিমান্ড বাড়তেই থাকবে।

Anisuzzaman Anis

অনেক ধন্যবাদ। আজকের টপিকের জন্য। আমাদের শুরুটা, ঠিক এভাবে। পর পর ২ বছর মেয়ের স্কুলের পিঠা উতসবে যোগ দেবার পর হঠাত করেই আমি আমার বউকে বললাম, চলো সবাইতো অন লাইনে অনেক কিছু বিক্রি করছে আমরা পিঠা বিক্রি করি। আমার বউ প্রথমেই যেটা বললো, তুমি যদি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ম্যানেজ করতে পারো আমিও পিঠা বানায়ে দিতে পারবো। ব্যান শুরু আমাদের যাত্রা। প্রথম প্রথম ১ টআ ২ টা করে আসতো অর্ডার। মাসে সর্বোচ্চ ৩/৪ টি, তাও এ বছরে এসে। আলহামদুলিল্লাহ্‌ 'উই' যোগ দেবার পর প্রথমে ৫০ টি তার পর ১০০ টি পিঠা সবাইকে খাওয়ালাম। সবাই এতো প্রসংসা করতে লাগ্লো, সেটা হাজার গুনে বেড়ে গেলো যখন রাজিব আহমেদ ভাই সরাসরি ডিক্লেয়ার করলেন, ঃপিঠাশপ এর পিঠা ঢাকা শহরের মধ্যে বেস্ট। তার পরেরটা ইতিহাস। ভাইয়া আমাকে বলেছেন প্রিতিটি আড্ডায় আপনি পিঠা খাওয়াবেন। আমরা তাই করেছি। আর এখন চাইলেই আর ফ্রি খাওয়াতে পারি না, কারন কেউ না কেউ তা স্পন্সর করছেন। এখন আলহামদুলিল্লাহ্‌, প্রতিদিনই অর্ডার থাকছে। এবং মাঝে মাঝে অর্ডার ক্যান্সেল্ব করতে হচ্ছে। উই তে এক্টিভ থাকার ফলে শুধু উই তে নয় উই এর বাইরেও অর্ডার আসছে। কারন পিঠা নিয়ে যতই পোস্ট আসছে লাভবান আমি হচ্ছি। সুতরাং সোসাল মিডিয়াতে যত এক্টিভ থাকা যায়। তখন ফেজবুক নিজেই আপনাকে মানুষের সামনে তুলে ধরবে। কোনো ডলার খরচ ছারাই। সর্বোপরি, রাজিব ভাইয়ার প্রতি শুধু লিখে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সারাদিন, প্রতিদিন প্রকাশ করলেও শেষ হবে না। সবাই কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

Moni Akter

তবে অনলাইনে পিঠার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে
কারন এটি একটি খাবার একেক জনের খাবারের রুচি একেকে ধরনের
তাই রিসার্চ করে ক্রেতার চাহিদা সম্পর্কে জানতে হবে তারা কি ধরনের পিঠা চাচ্ছে
যেমন টি আনিস ভাই করেছেন তিনি কিন্তু শুরুতে ফ্রি তে পিঠা খাইয়েছেন ক্রেতা কেমন চায় তা তিনি যেনে নিয়েছেন
পিঠার প্যাকেজিং এর বিষয় টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমি মনে করি যেহেতু অনলাইনে যাতায়াত এ সময় নষ্ট/ভেংগে যেতে পারে ঠিক ভাবে প্যাকেট না করা হলে
এবং মান খাবার যেহেতু তাই অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত যেন মানে কোন হেরফের না হয়
আপনার বা আমার ২ টাকা কম খরচের জন্য যেন কেউ অসুস্থ না হয়ে যায় এতে তার তো ক্ষতি হবেই বরং ব্যবসায়ী যিনি তার ও লস হবে
এটি অনলাইন একটা খারাপ পন্য ক্রেতাকে দেয়া হলে তার একটা খারাপ রিভিউ ব্যবসায়ে অনেক খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে

Md Daloare Hossain ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ১৯ জানুয়ারি ২০২০।

বিষয়ঃ অনলাইনে পিঠা।

আজকের আড্ডা পোস্টে সবাইকে স্বাগতম।

 — with Razi

Sirajum Munira

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। আড্ডা পোস্ট এ সবাইকে স্বাগতম।
আজকের টপিক অনলাইনে পিঠা।

এই ব্যস্ততার যুগে অনলাইনে সব কিছু যেমন সহজ করেছে সাথে হাতের নাগালে এনেছে সব চেয়ে প্রয়োজনীয় কিছু খাবার। পিঠার জন্য প্রতিবার মায়ের কাছে আবদার করা সম্ভব না হলেও এবার তা পিঠাশপ এর কাছে আবদার করাই যায়।

Sirajum Munira

এমন সম্ভাবণা ময় একটা সেক্টর কে সবার কাজে লাগানো উচিত যাদের মধ্যে এই পিঠা বানানোর গুন আছে। এটা কিন্তু অনেকটা চর্চার ব্যাপার। আনিস ভাইয়া ভাবি অনেক এগিয়ে আছে এই দিকে কারন গুনে মানে তারা আপোষ করেন নি আজো।

Sirajum Munira

কিন্তু সমস্যা একটাই কেউ আনিস ভাইয়ার মত বোকা না। কেউ ফ্রিতে পিঠার মার্কেটিং করতে চান না। তাই তারা পিছিয়ে আছেন থাকবেন
Moni Akter

অনলাইনে পিঠা 😮😮
এখন কার যুগ হচ্ছে ব্যস্ততার যুগ।পিঠা বানাতে ভালোই সময় প্রয়োজন হয় তাছাড়া এখন অনেকেই এত ঝামেলার মধ্যে যেতে চায় না আবার অনেকে পিঠা বানাতে জানে না কিন্তু পিঠা পছন্দ করে না এমন মানুষ খুবই কম আছে

তাই অনলাইনে পিঠার এখন অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। পিঠা নিয়ে অনলাইনে খুব কম মানুষ ই কাজ করছেন তাই নতুন যারা কিছু করতে চাচ্ছে পিঠা হতে পারে একটি আইডিয়া।
পিঠাশপের আনিস ভাই কাজ করে যাচ্ছেন কিন্তু তার একার পক্ষে সম্ভব নয় সবার চাহিদা পূরন করা
তাই সঠিক ভাবে পর্যাপ্ত জ্ঞান নিয়ে শুরু করতে পারলে পিঠা হতে পারে ই কমার্সে অন্যতম সেরা পন্য
Moni Akter

পিঠা আমাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার
আগের দিনে বিয়ে মানেই ছিল পিঠা আর পিঠা। আস্তে আস্তে পিঠা হারিয়ে যাচ্ছে ।ম্যারা পিঠা, পাকন পিঠা,নকশী ,পুলি, ঝিনুক,পাটিসাপটা, চিতই, ভাপা,বিবিখানা আরো কত রকমের পিঠা রয়েছে আমাদের দেশে
অনলাইনের মাধ্যমে এই সকল পিঠা গুলোকে আবার তুলে নিয়ে আসা যাবে
বিয়ে বাড়িতে বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ,দাওয়াতে আবার পিঠার আয়োজন শুরু হতে পারে ।

Urmi Islam Rumana

মিনিমাম ৫/৬ বছর আগে থেকেই ঢাকায় প্রচুর পিঠা বিক্রি হচ্ছে রাস্তার মোড়ে মোড়ে। যার মানে হচ্ছে বাসায় আমাদের মা চাচীরা যে প্রায়ই পিঠা বানাতো তা একদমই কমে গেছে। সবার ব্যস্ততা বেড়েছে কিন্তু পিঠার চাহিদা কমেনি তাই বাইরে থেকে পিঠা কিনে খেতে হচ্ছে। এখন স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পরিস্কার পরিবেশে পিঠা তৈরি করে তা যদি অনলাইনে বিক্রি করা হয় তাহলে তার ডিমান্ড বাড়তেই থাকবে।

Anisuzzaman Anis

অনেক ধন্যবাদ। আজকের টপিকের জন্য। আমাদের শুরুটা, ঠিক এভাবে। পর পর ২ বছর মেয়ের স্কুলের পিঠা উতসবে যোগ দেবার পর হঠাত করেই আমি আমার বউকে বললাম, চলো সবাইতো অন লাইনে অনেক কিছু বিক্রি করছে আমরা পিঠা বিক্রি করি। আমার বউ প্রথমেই যেটা বললো, তুমি যদি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ম্যানেজ করতে পারো আমিও পিঠা বানায়ে দিতে পারবো। ব্যান শুরু আমাদের যাত্রা। প্রথম প্রথম ১ টআ ২ টা করে আসতো অর্ডার। মাসে সর্বোচ্চ ৩/৪ টি, তাও এ বছরে এসে। আলহামদুলিল্লাহ্‌ 'উই' যোগ দেবার পর প্রথমে ৫০ টি তার পর ১০০ টি পিঠা সবাইকে খাওয়ালাম। সবাই এতো প্রসংসা করতে লাগ্লো, সেটা হাজার গুনে বেড়ে গেলো যখন রাজিব আহমেদ ভাই সরাসরি ডিক্লেয়ার করলেন, ঃপিঠাশপ এর পিঠা ঢাকা শহরের মধ্যে বেস্ট। তার পরেরটা ইতিহাস। ভাইয়া আমাকে বলেছেন প্রিতিটি আড্ডায় আপনি পিঠা খাওয়াবেন। আমরা তাই করেছি। আর এখন চাইলেই আর ফ্রি খাওয়াতে পারি না, কারন কেউ না কেউ তা স্পন্সর করছেন। এখন আলহামদুলিল্লাহ্‌, প্রতিদিনই অর্ডার থাকছে। এবং মাঝে মাঝে অর্ডার ক্যান্সেল্ব করতে হচ্ছে। উই তে এক্টিভ থাকার ফলে শুধু উই তে নয় উই এর বাইরেও অর্ডার আসছে। কারন পিঠা নিয়ে যতই পোস্ট আসছে লাভবান আমি হচ্ছি। সুতরাং সোসাল মিডিয়াতে যত এক্টিভ থাকা যায়। তখন ফেজবুক নিজেই আপনাকে মানুষের সামনে তুলে ধরবে। কোনো ডলার খরচ ছারাই। সর্বোপরি, রাজিব ভাইয়ার প্রতি শুধু লিখে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সারাদিন, প্রতিদিন প্রকাশ করলেও শেষ হবে না। সবাই কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

Moni Akter

তবে অনলাইনে পিঠার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে
কারন এটি একটি খাবার একেক জনের খাবারের রুচি একেকে ধরনের
তাই রিসার্চ করে ক্রেতার চাহিদা সম্পর্কে জানতে হবে তারা কি ধরনের পিঠা চাচ্ছে
যেমন টি আনিস ভাই করেছেন তিনি কিন্তু শুরুতে ফ্রি তে পিঠা খাইয়েছেন ক্রেতা কেমন চায় তা তিনি যেনে নিয়েছেন
পিঠার প্যাকেজিং এর বিষয় টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমি মনে করি যেহেতু অনলাইনে যাতায়াত এ সময় নষ্ট/ভেংগে যেতে পারে ঠিক ভাবে প্যাকেট না করা হলে
এবং মান খাবার যেহেতু তাই অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত যেন মানে কোন হেরফের না হয়
আপনার বা আমার ২ টাকা কম খরচের জন্য যেন কেউ অসুস্থ না হয়ে যায় এতে তার তো ক্ষতি হবেই বরং ব্যবসায়ী যিনি তার ও লস হবে
এটি অনলাইন একটা খারাপ পন্য ক্রেতাকে দেয়া হলে তার একটা খারাপ রিভিউ ব্যবসায়ে অনেক খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে

হোম মেইড ফুডের চাহিদা, প্রয়োজনীয়তা,সম্ভাব্য মার্কেট নিয়ে আলোচনা করুন

Md Daloare Hossain ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ২১ জানুয়ারী ২০২০।

বিষয়ঃ হোম মেইড ফুডের চাহিদা, প্রয়োজনীয়তা, সম্ভাব্য মার্কেট সহ ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করুন।

আজকের আড্ডায় সবাইকে আন্তরিক স্বাগতম।

 — with Razib Ahmed and S M Mehdi Hassan.

January 21 at 9:53 PM ·

Mala Chowdhury

বাজারের ফ্রোজেন ফুডের চেয়ে আমি হোম মেড ফুড কেই প্রাধান্য দিবো আমি নিজেই এখন বাজার থেকে কিনি না 😊কারণ পরিবারের স্বাস্থ্যের সাথে কোন আপোষ করতে পারিনা 😁

Nusrat Jahan Bethi

হোমমেইড ফুড নিয়ে কাজ করি।
আমার প্রথম প্রশ্ন হলো,আমরা হোমমেইড জিনিস কেনো খাই,...???
ভেজাল এড়ানোর জন্য এবং ফ্রেশ খাবারের জন্যই তো।

যারা দাম বেশী বলেন,তাদের জন্য বললো,বাসায় নিজে বানানো টা ও অনেক কষ্টের। আর আপনার টা পারফেক্ট না ও হতে পারে।।

আবার অনেকে চার্জের কথা শুনলে অর্ডার ক্যানসেল করেন।সেই ব্যাপারে সবার বক্তব্য পড়বো....


Farjana Yeasmin

হোমমেইড ফুড মানেই সাস্থ্যসম্মত খাবার। বর্তমান কর্মময় জীবনে একটু স্বস্তি হোমমেইড ফুড। সময় আর পরিশ্রম লাঘব করে সুস্বাদু খাবার খেতে কার না ভালো লাগে। যারা এইদিকে কাজ করে তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
S M Mehdi Hassan

সবাইকে আজকের আড্ডায় স্বাগতম। বড় শহরে বিশেষ করে ঢাকায় জীবন অনেক দ্রুত এবং চাপ বেশি থাকে। এই জন্যে শহরের লোকেদের কাছে এই ধরণের খাবারের চাহিদা আছে। অনেক সময় ঘরে মেহমান আসে কিন্তু সময়ের অভাবে বেশি কিছু রান্না হয় না। এমন পরিস্থিতিতে হোম মেইড ফুড অর্ডার করে অনেকে

ঢাকা, চট্টগ্রাম সহ অন্যান্য বড় শহরে এ ধরণের হোম মেইড খাবারের বিশাল বাজার আছে। মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মান বজায় রাখা।

Swadheenta Nusrat

বাড়িতে মেহমান আসলে বা অনেক সময় কাজের চাপে বা বর্তমানে অনেকে খুব বেশি রান্নায় পারদর্শী না এক্ষেত্রে হোম মেড ফুড হতে পারে মানুষের প্রথম পছন্দ আর একটি কারণ হচ্ছে দোকান বা রেস্টুরেন্টে এর খাবার গুলো স্বাস্থ্যসম্মত নয় তার দিক থেকে হোম মেড গুলো স্বাস্থ্যসম্মত এবং কোয়ালিটিফুল ,, এটি যেমন সময় বাঁচায় তেমনি পরিবেশনও সহজ এবং সুস্বাদু,, আমার মতে ভবিষ্যৎ এ হোম মেড ফুড এর চাহিদা দিন দিন বাড়বে
সিদরাত ফারজানা অাঁখি

অামরা সবাই খুব বিজি লাইফ লিড করি, তবুও চাই সবাই ঘরে বানানো একটু শান্তির খাবার। কিন্তু সবসময় বানিয়ে খাওয়া সম্ভব হয়ে উঠেনা।

তাই যারা হোম মেইড খাবার/বেবী ফুড এসব নিয়ে কাজ করেন, তারা যদি পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, খাবারেন পুষ্টিগুণ এসবের দিকে নজর রাখেন তাহলে, কাস্টমারদের উপকার হবে। নিজেরও সফল হবার পথটা সহজ হবে।

Nilufar Yesmine

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। ভালো জিনিসের চাহিদা সব যায়গাতে থাকে। আবার যেখানে চাহিদা বেশী সেখানে অনেকেই বিক্রির জন্য ঝুকে পড়ে। বাজার থেকে সেরা মানের পন্য কিনে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে রান্না করা হচ্ছে কিনা এইটা নিশ্চিত করা খুব জরুরি। পাশাপাশি অনলাইন ব্যবসায় খাবারের ছবি দেখে সবাই অর্ডার করেন, তো বিক্রেতার খাবারের মান খুব উন্নত মানের না হলে চিরদিনের জন্য ক্রেতা হারাবেন। আবার খাবার প্যাকেজিং টা ভালো মানের হলে খাবারটা দেখতে খুব লোভনীয় হয়। কথায় আছে না, প্রথমে দর্শনধারী তারপর গুণবিচারী ❤️
part 2
Ummay Shahera Anika

যারা বাইরে কাজ করেন তাদের জন্য খুব উপকার হয়।যেহেতু খাবার তাই মানের দিকে সবার আগে নজর দিতে হবে।গুনগত মান ও স্বাদ ঠিক থাকলে ডেলিভারিতে খাবারের বিজনেস লাভজনক।
Jakia Deepa

হোম মেইড ফুড এর সবচেয়ে উপকারী দিক আমার কাছ,
প্রচন্ড ভাবে হাইজেনিক

স্বাদ নির্ভর

ক্ষতি কারক রসনা বিলাস এর উপকরন গুলো থাকে না এতে।

আর সবচেয়ে ভাল যা তা হল
ভালবাসায় তৈরী খাবার।
S M Mehdi Hassan

গত বছরে প্রকাশিত ডেইলি স্টারের একটি আর্টিকেল। অনলাইনে খাবার অর্ডার দেবার বাজার নিয়ে লেখা হয়েছে। এই ২০১৩ সালের আগেও ফুড ডেলিভারি এত জনপ্রিয় ছিল না। ২০১৩ সালে ঢাকাতে প্রথম HungryNaki বাসায় খাবার ডেলিভারি ব্যবসা শুরু করে এবং তাদের ব্যবসা দারুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এরপরে চট্টগ্রাম, সিলেট , নারায়ণগঞ্জে তারা তাদের ব্যবসা বাড়ায়। এই আর্টিকেলের তথ্য মতে
HungryNaki, Pathao, Food Panda এর মতো খাবার ডেলিভারি প্রতিষ্ঠানগুলো দিনে প্রায় ২০ হাজার অর্ডার ডেলিভারি দেয় এবং সেটাও শুধু মাত্র ঢাকাতে। এটা থেকেই বোঝা যায় যে অনলাইনে খাবার অর্ডার কত জনপ্রিয়।

এই বিচারে অনলাইনের মাধ্যমে সুস্বাদু স্বাস্থ্যসম্মত হোম মেইড খাবারের বাজার যে বিশাল সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
https://www.thedailystar.net/business/foodpanda-bd-pathao-online-food-delivery-services-getting-popular-1714402

TasPia WaFa

হোম মেইড ফুড এর উপকারীতা যেমন বলে শেষ করা যাবে না ঠিক তেমনি এর কোনো অপকারীতা ও নজরে পরেনা।
হোম মেইড ফুড এর চাহিদা যথেষ্ট। এটা যেমন স্বাদের দিক থেকে অসাধারণ তেমনি হাইজেনিক, কোনো কেমিকেল ব্যাবহার করা হয়না ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে চিন্তা করতে হয়না।
Munni Akter

আমি মনে করি বাহিরের খাবারে প্রচুর ভেজাল তারজন্য হোমমেড খাবার খুব দরকার।যদি খাদ্যের গুগত মান রেখে কাজ করা চায়।তাহলে মনে হয় খুব উপকার হতো সবার
Nishat Sultana Chowdhury

হোমমেড ফুডের চাহিদা অনেক। ঢাকার বাইরে খুবই ছোট আকারে আছে চাইলে সেখানে বড় করা যায়। এক্ষেত্রে ডেলিভারি সিস্টেমটা সহজ ও সুলভ হওয়া উচিত। আমি নিজেও অনেক হোমমেড ফুডের অর্ডার করি।

Nazmul Firoz

হোম মেইড খাবারের চাহিদা আছে। খাবারের মানও যথেষ্ট ভাল হলো। যে বা যারা হোমমেইড খাবার সরবরাহ করবে সে কত জনের খাবার সরবরাহ করতে পারবে এবং সেটা ঢাকা শহরের মত একটা যানজটের শহরে কত কিঃমিঃ এর মধ্যে সরবরাহ করতে পারবে। এই বিষয় গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
Abonti Ahmed

হোম মেইড ফুডের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষের ব্যস্ততা বাড়ছে, কাজের লোক সমস্যা বাড়ছে৷ সাথে বাহিরের অসাস্ব্যকর খাবারের প্রতি মানুষের অনিহাও বাড়ছে৷ অন টাইম ডেলিভারির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকলে ইন শা আল্লাহ আগামি দিন গুলোতে হোম মেইড ফুড অনেক প্রসার লাভ করবে

Mala Chowdhury

আমার ধারণা এই হোম মেড ফুডের প্রচুর সম্ভাবনা 😊কারণ এই ব্যাবসা এলাকা ভিত্তিক বেশি সাড়া পাওয়া যাবে 😊 তাহলে খাবার তাজা আর দ্রুত পাওয়া যাবে 😊
Nazmun Naher Shikha

হোমমেইড ফুড নিয়ে আমিও কাজ করি। ডেলিভারি সমস্যা ছাড়াও আর একটি সমস্যা হলো, কিছু ক্রেতার কাছে দাম বেশি মনে হয়, তারা দোকানের খাবারের সাথে তুলনা করে। তারা এটা বুঝতে চায় না যে খাবারগুলো অর্ডারের পর ফ্রেস বানাই, কোনো স্টক রাখি না। তারা টাকা ব্যয় করে খাবার নিবেন, স্টককৃত খাবার দেয়ার চিন্তাও মাথায় আনি না। আর আমাদের দেশে খাবার তৈরির জিনিসপত্রের দাম প্রতি নিয়ত বাড়তে থাকে, যার ফলে একই মূল্য সবসময় রাখা সম্ভব হয় না। এই বিষয় গুলো সবার বুঝতে হবে। যারা হোম মেইড ফুডের ব্যবসা করছেন, সবাইকে অনেক শুভকামনা।।

Razia Akter

হোমমেড ফুড অনেক উপকারী আর স্বাস্থ্যকর। আর যারা এদিকে ২ নাম্বারি করবে তারা টিকে থাকতে পারবে নাহ। কারণ ক্রেতা সবসময় ভালোকিছু ফিডব্যাক চায় সবদিক মিলিয়ে তখন ক্রেতা হারাবে আর কিছুনা। তাই এদিকে খুব ভালোভাবে সময় দিলে অনেকদূর এগিয়ে যেতে পারবে।
Razia Akter

হোমমেড ফুড এর আরেকটা দিক হলো যেমন পিঠাজাতীয় খাবারগুলো দেয়া কষ্টসাধ্য কারণ কিছু পিঠা গরম গরম না খেলে তৃপ্তি পাওয়া যায় নাহ।
Tahmina Hasan Roney

আমি হোম মেড ফুড এর ক্রেতা হিসাবে বলবো ۔۔۔ফুড ডেলিভারি প্রতিষ্ঠান গুলো ডেলিভারি চার্জ খুব বেশি রাখে
Humaira Anzum

আর সম্ভাব্য মার্কেট কর্পোরেট এরিয়া মূলত। সবাই এখন অনেক ব্যস্ত, হোমমেড খাবার তাদের চাহিদা পূরণ করবে এই সেক্টরের উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে।
হোম মেইড ফুড

Salma Jharna

হোম মেইড ফুডের চাহিদা ব্যাপক।আজকাল ঘরে বাহিরে মেয়েরা খুব ব্যস্ত।তাদের জন্য হোম মেইড ফুডটা খুব প্রয়োজনীয়।সেক্ষেত্রে যারা খাবার নিয়ে কাজ করেন তারা আস্থার জায়গাটা ধরে তৈরী করতে পারলে ঘরে ঘরে মেয়েদের সুবিধা হবে।সেই সাথে খাবারের ব্যবসায়টাও এগিয়ে যাবে।



Shakila Rahman

আমি হোম মেইড ফুড নিয়ে কাজ করি।।এটার অরডার নিয়ে ঝামেলায় পড়তে হয় বিশেষ করে cetaring items নিয়ে। এছাড়া দাম নিয়ে ও কথা বলে।।ক্রেতা কেন

Nondini Alam

আজ ঢাকায় থাকি না বলে😞😞😞
হোম মেড ফুড এর যা বাজার তৈরী হতে পারে তার কিছুই হয়নি এখনো। মনে হয় যে একটি খাবার খুব ভাল বানাতে পারে, সেটি নিয়ে নামলেও হয়ে যেতে পারে বাজিমাত। আর কত ধরণের, কত প্রয়োজনের খাবার যে প্রতিনিয়ত দরকার তার কোন শেষ নেই। আবার রিচ ফুড এর পাশাপাশি রেগুলার ফুড গুলোর ও ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে বলে আমার মনে হয়। মিষ্টি, নাশতা, পিঠা, কেক, আচার, বিয়ে বাড়ির খাবার, দেশি তরকারি, ভর্তা, চাইনিজ আইটেম, ফ্রোজেন স্নাক্স, বাচ্চাদের টিফিন সহ যে কোন নতুন আইটেম সাদরে গ্রহণ করবে উইবাসী। সেক্ষেত্রে ফুড সেফটি ঠিক রাখতে হবে এবং কাগজ পত্র রাখতে পারলে আরও ভাল।
শুভকামনা।
Sadia Basher

হোমমেড খাবার এর ক্ষেএে অনেক কিছু খেয়াল রাখতে হয়। সবার প্রথম পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা,তারপর স্বাদ ( এক এক জনের এক এক রকম), প্যাকাজিং।বেবি ফুড এ ক্ষেএে সবচেয়ে টেনশনের বিষয়। কোন বাচ্চা কোন খাবারের প্রতি অ্যালার্জি আছে এটা অনেক বাবা মা ই বলতে পারেনা। সে ক্ষেএে কাজ করাটা একটু কঠিন হয়।
Yesmin Shawon

আমরা যারা হোমমেড ফুড নিয়ে কাজ করি আমাদের অনেক সীমাবদ্ধতা নিয়ে অনেক ভাল মানের কাজ করি কিন্তু আমাদের কাজের তুলনা বা মূল্য বাইরের খাবারের সাথে তুলনা করা হয়,,,হোমমেড ফুড সম্ভবনাকে বড় করে ভাবা তখনই সম্ভব হবে যখন সবার ধারণা পরিস্কার হবে

MehZabin Rakhee

চাহিদা - প্রয়োজনীয়তা - মার্কেট

*চাহিদা নিয়ে বলতে গেলে প্রথমেই আসে ব্যস্ততার কথা।কর্মব্যস্ত মানুষদের জন্য আর অসুস্থ মানুষদের জন্য অবশ্যই এটি একটি দরকারি জিনিস।অন্তত ভেজাল বিহীন ভালো জিনিসটি পাওয়া যাবে অথচ সময়ও বাঁঁচবে,মানুষ এমন ই চায়,চাইছে,চাইবেও।অন্তত এই কর্ম ব্যস্ততার জন্যই মানুষ ঠিকঠাক খাবারটা সময়মত খেতে পারেন না বা মন মত পান না তো সেক্ষেত্রে খুব দ্রুতই ভাল চাহিদা বাড়বে এই হোম মেড ফুড এর

*খাবার যদি সময় মতো খেতেই না পারি তাহলে এত কিছু করার দায় কি? সত্যিই কিন্তু আমরা খাদ্যের জন্যেই খেটে বেড়াই,বেড়াচ্ছি।তাছাড়া পেট তথা শরীর ফিট থাকলেইতো কাজ ভাল হবে।সেক্ষেত্রে সময় আর কাজ দুটোরই সমন্বয় করবে এই হোম মেড ফুড এর পেইজগুলো।সুতরাং প্রয়োজনীয়তা অবশ্যই আছে।

*মার্কেট ধরে রাখতে গেলে সবার আগে আস্থা তৈরি করা দরকার! যেকোনো কিছুর ক্ষেত্রে, ফুডের ক্ষেত্রে আরো বেশি দরকার।মান,স্বাদ আর মূল্য এই তিনটির প্রতি নজর দিতে হবে অবশ্যই।কারণ মান ভালো করতে হলে স্বাদ অটুট রেখেই করতে হবে আবার এই দুটি ই ঠিকঠাক হবে যদি মূল্য নির্ধারণ হাতের নাগালে হয়।আর প্যাকেজিং এর ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করে।খাবারের প্যাকেজিং যেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয় তাতে করে অনলাইন এ কেনা খাবারের প্রতি কারোর অনীহা জন্মাবেনা ইনশাআল্লাহ


যদিও আমি কিচ্ছু জানিনা তবুও একজন ফুডি হিসেবেই মতামত দিলাম।ধন্যবাদ অনেকের কমেন্ট দেখে অনেক কিছু জানলাম❤

Kakoly Russell Talokder

চাহিদাঃ আমাদের এই যান্ত্রিক যুগে দিন দিন ব্যাস্ততা বাড়ছে,সেই সাথে এসেছে খাওয়া দাওয়ায় সিম্পলিসিটি এবং শর্টকাট পদ্ধতি। সেজন্য হোম মেড খাবার এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।

প্রয়োজনীয়তাঃ এখন উবার ইটস,পাঠাও ফুড,ফুড পান্ডার মতো খাবার হোম ডেলিভারি এজেন্সিগুলোর বৃদ্ধিই বুঝিয়ে দেয় আমরা খাবার নিয়ে কতো রকম এক্সপিরিমেন্ট করি।এসব ব্যাপারে যদি হোমমেড ফুড এর অথেনটিক সোর্স পাই তাহলে টেস্টের সাথে সাথে স্বাস্থ্যসম্মত বলে এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি বলে আমি মনে করি।

সম্ভাব্য মার্কেটঃ হোমমেড ফুড আরবান এরিয়াতে বিশেষ করে বানিজ্যিক এলাকাতে চাহিদা সবচেয়ে বেশি হওয়ার সম্ভাবনা। কারণ অফিসে বসে ঘরের খাবার এর স্বাদ দিতে পারবে শুধুমাত্র হোমমেড ফুড সার্ভিস।

ধন্যবাদ।
Anisuzzaman Anis

হোমমেড খাবারের এক্টা বিশাল চাহিদা রয়েছে বর্তমানে ঢাকা শহরে। এক হাজারো ভেজালের ভিড়ে সবাই এক্টু ফ্রেশ খাবার খেতে চায়, এটা এক দিক। অন্য দিকে যারা খুব ব্যস্ত অথবা ওয়ার্কিং কাপল আছ্রন, হঠাত করে তাদের বাসায় যদি কোনো আত্মিয় আস্তে চায়, তারা কি করবে ভেবে পান না। সারাদিন চাকুরী করে বাসায় ফিরে আর এনার্জি থাকে না গেস্ট খাওয়ানোর। তাদেরকে যদি এই ক্যাটারিং সার্ভিসটা দেয়া যায়। তারা সনন্দে তা গ্রহন করবে।

Silvia Mahmud

হোমমেইড খাবার বিশেষ করে চাকরিজীবি মায়েদের জন্য খুব ভালো। কাজের ব্যাস্ততার কারনে হয়ত সময় করে নিজের বা বাচ্চার জন্য সময়সাপেক্ষ রান্নাগুলো করা হয় না। তেমনি বাইরের দোকানের খাবার খুব আনহেলদি হয়। এর মধ্যে যদি অন্য মায়ের হাতের একদম ফ্রেস রান্নাটাই নিজেদের জন্য আনা যায়, এর থেকে ভালো কিছু আর হতে পারেনা। চাকরি জীবি মায়েরা যেমন খাবার নিয়ে আশ্বস্ত হতে পারে তেমনি গৃহিণীরাও ঘরে বসে কিছু ইনকাম করতে পারে।

Shirin Sultana Khanom

আমার মতে খাবারের স্বাদ অক্ষুণ্ণ রেখে ডেলিভারি করাটা খুব জরুরি। খাবার কিভাবে প্যাকিং করলে সবচেয়ে ভালো থাকবে জানতে চাচ্ছি?


প্রোডাক্ট ডেলিভারি পদ্ধতি, সমস্যা, সমাধান, অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা

Md Daloare Hossain ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ২৪ ডিসেম্বর ২০১৯।

বিষয়ঃ প্রোডাক্ট ডেলিভারি পদ্ধতি। সমস্যা, সমাধান এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করুন।

 — with Razib Ahmed and S M Mehdi Hassan.

December 24 at 9:35 PM · 


নাদিয়া রওশন

খুব কঠিন সমস্যার মধ্যে আছি ডেলিভারি নিয়ে 
থাকি চাঁদপুর 
ঢাকায় কাস্টমার বেশি
সবাই হোম ডেলিভারি চায়
কি বিপদ

নাদিয়া রওশন

Md Daloare Hossain আমার দেবর প্রতি রবিবার সকালে ঢাকায় অফিসে যাবার সময় নিয়ে যায় 
সেখান থেকে কুরিয়ার কোম্পানির লোক নিয়ে হোম ডেলিভারি দেয়

সৈয়দা রাজিয়া বিল্লাহ

নাদিয়া রওশন আমি ঢাকার বাইরে থাকি। সুন্দরবনে হোম ডেলিভারি দেই প্রিপেইড বিকাশে। প্রিপেইড না করলে এস এ পরিবহন কন্ডিশন। ব্যবসার নীতি ঠিক করে নাও আপু। যেটা সম্মত হলে প্রোডাক্ট পাঠাবা বা অর্ডার নিবা, নইলে না।

নাদিয়া রওশন

সৈয়দা রাজিয়া বিল্লাহ আপু সুন্দরবন তো লিকুইড, আচার ক্যারি করে না

সৈয়দা রাজিয়া বিল্লাহ

সেক্ষেত্রে এক কাজ করবা। Md Eaman Hossainভাইয়ের কুরিয়ার আছে। আলাদা আলাদা প্যাক করে ঠিকানা লিখে, একটা কার্টনে করে কয়েকটা ডেলিভারি একেবারে ইমান ভাইকে এস এ তে পাঠাবা। উনি ঢাকায় হোম ডেলিভারি করে দিবেন।

Rakib Sabuj

সামর্থ্য থাকলে নিজের ট্রান্সপোর্ট হলে খুব ভালো হয়। বিশেষ করে হোম ডেলিভারি এবং আর্জেন্ট ডেলিভারির ক্ষেত্রে। আমার আব্বার দোকান থেকে আমরা নিজেদের ট্রান্সপোর্টে করে মালামাল পাঠাই
Farhana Kanan Lucky

আমি শুরু থেকে একটি নির্দিষ্ট ডেলিভারি কোম্পানির সাথে কাজ করছি ।এখন পর্যন্ত তাদের সাথে আমার কোন প্রবলেম হয়নি ।কিছু কিছু ডেলিভারিতে সমস্যা হলেও সেটি দু'পক্ষের আন্তরিকতায় সমাধান হয়ে গেছে।

Barna Tabreez

আমি প্রথম থেকে ড্রাই খাবারের জন্য দুইটা ডেলিভারি কোম্পানির সাথে কাজ করে আশানুরূপ ফল না পেয়ে এখন তৃতীয় কোম্পানিতে এসে থেমেছি, এক বছর প্রায় হতে চলল। ডেলিভারি নিয়ে বিন্দুমাত্র ঝামেলা নাই, একটাই সমস্যা, চার্জ টা একটু বেশি, কাস্টোমার রা অর্ডার ক্যানসেল করে দেয়। 
সেইম কেক এর ডেলিভারির ক্ষেত্রেও। চার্জ শুনে অনেকে আর এগোয় না। তবে ডেলিভারি নিয়ে আমি পুরা সন্তুষ্ট।
সৈয়দা রাজিয়া বিল্লাহ

আমি বগুড়া থাকি। কুরিয়ার করার আগেই টাকা নিয়ে নেই কাস্টমারের থেকে। তারপর সুন্দরবনে কুরিয়ার করি, ওরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হোম ডেলিভারি দেয় ঠিকানা সঠিক থাকলে। আর যারা ফুল পেমেন্ট আগে করতে চাননা তাদের জন্য এস এ পরিবহন কন্ডিশন। আর এইটা অর্ডার নেবার আগেই বলে নেই। আমার প্রডাক্ট যেহেতু কাস্টমাইজ করা প্রতিটা কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ি যেহেতু এই কন্ডিশনে মিললে অর্ডার নেই। আমার কোন ক্যাশ অন ডেলিভারি সিস্টেম নাই।
Rakib Sabuj

বর্তমানে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটে অনেক লোকাল কুরিয়ার সার্ভিস আছে। এরা আপনাকে হোম ডেলিভারির পাশাপাশি ক্যাশ অন ডেলিভারি এর সুবিধা দেবে। কিন্তু বেশিরভাব ক্ষেত্রেই এই সব কুরিয়ার বেশি প্রফেশনাল হয় না। তাই সব বুঝে শুনে ব্যবস্থা নিতে হবে।

Rakib Sabuj

কাস্টমার আপনার অফিস থেকে বা তার বাসার কাছের কিছু নির্দিষ্ট পয়েন্ট থেকে পণ্য সংগ্রহ করবে। ঢাকার বাইরের অর্ডারের ক্ষেত্রে এই পন্থা বেশি জনপ্রিয়। এর মাধ্যমে কাস্টমার কুরিয়ার সার্ভিসের অফিস থেকে আপনার পাঠানো পণ্য কালেক্ট করে নিতে পারে (টাকা কি পণ্য পাওয়ার আগে দেবে, নাকি পরে?)।

Humda Yasmin

আমি জানতে চাচ্ছি খুব কাছের পরিচিত তাদের কাছ থেকে প্রি-অর্ডার এর জন্য কোন অ্যাডভান্স নেই নি। তারপর ঢাকার বাইরে কুরিয়ার করার পরে বলে যে অন্য রংয়ের জিনিস টা চায়। এক্ষেত্রে কুরিয়ার খরচ টা আমাকেই দেওয়া লাগবে। সেটা তো আমার লস হয়ে গেলো। কিন্তু পরিচিত তাই কিছু বলতেও পারছি না। এসব ক্ষেত্রে কিভাবে ডিল করতে পারি?

Jakeya Moon

এস, এ পরিবহনে কন্ডিশনে পাঠাই কারন এডভান্স নিতে খারাপ লাগে।আর বলা থাকে যদি 5% এর বেশী ডিফারেন্স মনে হয় পিক এর থেকে তাহলে ডেলিভারি চার্জ সহো ফেরত পাঠানোর অপশন আছে।

Tamanna Rubaiyat

আমি প্রথম দিকে সুন্দরবন, কনটিনেনটাল ইউজ করতাম। তারপর কেস অন ডেলিভারে দিতাম। মাঝে দুই বছর গেপ ছিল। এখন আবার শুরু করেছি। কিন্তু গুটি কয়েক কেস অন ডেলিভারি খুব ধীরে কাজ করে। এতে ক্রেতা বিক্রেতা সবাই বিরক্ত হই। এতে আস্থা কমে যায়। কুরিয়ার এখন দরজির দোকানের মতো। অরডার নেয় কিন্তু টাইমলি দেয় না। হা হা হা।
Munni Akter

আমি নুতুন কাস্টমার হলে প্রি অডার হলে ৩০০/৫০০এডভ্যান্স রাখি। আর পুরাতন হলে পাঠাও কুরিয়ারে মাধ্যমে অল বাংলাদেশ ক্যাশঅন ডেলিভারি দেই সব সময়।
Mondira Dewan

আমি ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে সুন্দরবন কুরিয়ারে দিয়ে থাকি। আর ২ টা পিকআপ পয়েন্ট ও আছে যদি কাস্টমার রাজি থাকে, সেই পয়েন্ট থেকে নিয়ে থাকে।
প্রডাক্ট পাওয়ার পর পেমেন্ট, আবার কেউ কেউ এডভান্স দিয়ে থাকে। এখনো কোন সমস্যা হয়নি

Salma Alam

হোম ডেলিভারি দেই নিজস্ব ডেলি ভারি ম্যান আছে।আলহামদুলিল্লাহ কোন সমস্যা হয় নি। ক্যাশ অন ডেলিভারি তবে যদি কোন ইভেন্টে খাবার পাঠাই তবে হাফ টা এডভ্যান্স নেই।

S M Mehdi Hassan

সবাইকে আজকের আড্ডায় স্বাগতম। এই কিছুক্ষণ আগে উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ফোরাম (উই) ফেসবুক গ্রুপ ২০ হাজার সদস্য সংখ্যা পার হলো। এটা একটা বড় মাইলস্টোন উই পণ্য ডেলিভারি আমাদের দেশের ই-কমার্স সবচেয়ে বড় সমস্যা গুলোর একটা। বর্তমান বাস্তবতায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট এর মতো কয়েকটি শহরের ভাল ডেলিভারি ব্যবস্থা আছে। ঢাকাতে বাসায় ডেলিভারি হয় কিন্তু অন্যান্য জায়গায় কুরিয়ার অফিস থেকে পণ্য সংগ্রহ করতে হয়। মোটামুটি সব জেলায় এখন ডেলিভারি দেয়া যায়। 

আমাদের দেশের অবকাঠামো এত উন্নত না এবং ভাল হতে আরো সময় লাগবে। তাই এই অবস্থার মধ্যেই চালিয়ে নিতে হবে। এটাই বাস্তবতা। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় পণ্য পছন্দ না হলে পণ্য ফেরত নিতে গেলে। 

এই বাস্তবতায় একমাত্র উপায় হচ্ছে ক্রেতার সাথে ভাল সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং ক্রেতার মধ্যে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান, প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবা সম্পর্কে আস্থা তৈরি করা। ক্রেতা যদি বিক্রেতার উপরে বিশ্বাস রাখে তাহলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যাবে এবং পণ্যের রিটার্ণের হারও কম হবে।


সুলতানা শায়েরি

পিঠা এমন একটা জিনিস, কুরিয়ার করতে পারিনা সব আইটেমস। বিপাকে আছি।নিজে গিয়ে দিয়ে আসতে হয় ঢাকার ভিতর অথবা নারায়ণগঞ্জ হলে।বাকি অনেক অর্ডার এই ডেলিভারি সমস্যার কারনে নিতে পারিনা।

Resmi Akter Poli

আমি নিজে এবং আমার সাহেব ডেলিভারি দেই তাই আমার সমস্যাটা হলো বমি যেই ডেলিভারি চার্জ নেই তাতে হয়না সবার সাথে তাল মেলাতে চার্জ নেই ৬০ টাকা কিন্তু নিজেদের খরচ তার চেয়েও বেশি হয়ে যায় আর আমার লাভের অংশটা ওখানেই চলে যায় 😥 তবুও আমি হতাস নই কারন আমি চাই আমার পরিচিতি টা বাড়ুক আমাকে সবাই চিনুক লাভ করতে পারবো ইনশাআল্লাহ যখন আল্লাহ তাআলা ঠিক করে দিবেন সব কিছু

Jannatul Nayem

আমি সুন্দরবন ব্যবহার করি আগে কন্ডিশনে দিতাম পরে টাকা আনাটা ঝামেলা হয়ে যাওয়ায় 
এখন পুরা টাকা এডভান্স নিয়ে ডেলিভারি দেয় এতদিন শুধু ঢাকায় হোম ডেলিভারি দিতো 
কয়েকদিন ধরে চট্টগ্রামে ও হোম ডেলিভারি দিতে পারছি

Syeda Humayara Shampa

বেশি নাজুক জিনিষপত্র পাঠানো নিয়ে সমস্যায় আছি,শক্ত কাগজের প্যাকেট খুজছি,নিজে বানানোর চিন্তাও আছে।
সিলেট এর ভিতরে i-serve দিয়ে পাঠাই, জিনিষ ফেরত দিয়ে আবার নিয়ে গেছে,সমস্যা হয়নি।সিলেট এর বাইরে হলে সুন্দরবন কুরিয়ারই ভরসা

Anisuzzaman Anis

আমাদের পন্য যেহেতু আমি নিজেই ডেলিভারি করছি। আশা করি এক বছর পর আমি এ ব্যাপারে পুরো অভিজ্ঞতা অর্জন করব। এবং ডেলিভারি নিয়ে সবাইকে ভালো কোন সাজেশান দিতে পারবো। একটা সমস্যা ফেস করেছি, সেটা হলো। সবাই যখন ঠিকানা দেন। সাথে লোকেশানটা একটু সঠিক ভাবে লিখলে । ভালোভাবে ঠিকানায় পউছানো যায়। কাষ্টোমারকে বার বার ফোন করে বিরক্ত করতে হয় না। ধন্যবাদ। ‍
Ishrat Jahan Jasy

আমি শপ আপ এর সার্ভিস নেই।আগের তুলনায় তাদের সার্ভিস এখন অনেক ভালো।তারা ডেলিভারি হবার পর দিন ই পেমেন্ট দিয়ে দেয়।টাকা লেনদেনে কোন ঝামেলা হয় নি। আমি তাদের দিয়ে ২ বার আর্জেন্ট ডেলিভারি করিয়েছি।তারা খুব চমৎকার ভাবে ডেলিভারি দিয়েছে ।

Sanzida Sathi

হাজার হাজার.... লাখ টাকা পন্য
কুরিয়ার আর কনডিশন এ করেছি গত ৫ বছর, ২/৩ টা ছোট ঝামেলা ছাড়া তেমন কোন সমস্যা পড়ি নাই,চট্টগ্রাম ভিতর হলে ডেলিভারি মেন অথবা নিজে ডেলিভারি দিয়ে থাকি।

Afsana Khan

ডেলিভারিতে আমি যে প্রবলেম গুলো ফেস করেছি বিল এমাউন্ট বেশি হলে বিল আটকিয়ে রাখা, ঢাকার বাইরের প্রডাক্টগুলো অন-টাইম ডেলিভারি না করা, রিটার্ন পার্সেল অনেক লেট করে ব্যাক করা। প্রোডাক্ট হারিয়ে ফেলা। সুন্দরবন এসএ পরিবহন ভালো সার্ভিস দেয় বাট গিয়ে দিয়ে আশাটা কষ্টকর।
Lutfun Nahar

আমি ডেলিভারি ঠিক ভাবে দেয়ার চিন্তায় দূরের অর্ডার নিতে পারি না😭। আমার বর ই যতটুকু পারে ডেলিভারি দিয়ে আসে। খুব সমস্যা হয় ডেলিভারি চার্জ বেশি তাই।

Rockshana Ashrafy

সেদিন উই গ্রুপ থেকে একজন ভাই অামার কাছে দুটো শাড়ি অরডার করেছিলেন। কুমিল্লা চান্দিনায়, কিন্তু আমি ডেলিভারি দিতে পারিনি।😥সুন্দরবন কুরিয়ার থেকে অামাকে ফিরে অাসতে হয়েছে কারণ চান্দিনায় ওদের কোন শাখা নেই। আমার পারসেল এখনো প্যাকেট করাই আছে।
Abdullah Al Masum

ক্যাশ অন ডেলভারি ইস্যুতে এখন পর্যন্ত পাঠাও বেটার সার্ভিস দিচ্ছে। অন্যদের মধ্যে পেপারফ্লাই বিদ্যুত ও ভালো করেছে তবে পেমেন্ট মাঝে মধ্যে দেরি করে

Saleha Begum

অউট ঢাকা হোম ডেলিভারি সিস্টেম প্রেমেট নেই। হোম ডেলিভারি না দেওয়ার কারোনে অনেক সময় অডার করতে অনিহা প্রকাশ করে কাস্টমার। তাই ঢাকার বাহিরে কেশ অন ডেলেবারি । ডেলেবারির টাকা টা এডভান্স নেই। না হলে অনেক সময় ডেলেবারি রিটার্ন আসে।
তখন আবার লস গুনতে হয়
Kazi Anisa

আমি সপআাপ. বিদ্যুৎ এর মাধ্যমে ডেলিভারি দেই। নিজেরা ও কিছু দিয়ে ছি। ঢাকার বাহিরে আগে কোন এডভান্স নেয়া ছাড়া পাঠাতাম ছেলেদের অর্ডারগুলো রিটার্ন এসেছে মন চায়না নেয় না। এখন ছেলে কাষ্টমার হলে ১০০ টাকা এডভান্স নেই। তার পর পাঠাই। তবে ভঙ্গুর পন্য ডেলিভারি দিতে খরচ বেশী ওজন বেশী হলে চার্য বেশী আবার কাস্টমার অনেক পন্য নিচ্ছে বলে ডিসকাউন্ট চায়। অনেক বিনয়ের সাথে তখন জানাই কেন কমাতে পারি না।

Shampa Reza

আমার পেজ যেহেতু নতুন তাই আমার পরিচিতরাই নিচ্ছে।আর বিক্রিও না হয় বললেই চলে ।এজন্য বতর্মানে যারা নেয় তাদেরকে আমাকেই ডেলিভারী দিতে হয়।তাই এখনও কোন ঝামেলায় পড়িনি।😄

সুলতানা শায়েরি

পিঠা এমন একটা জিনিস, কুরিয়ার করতে পারিনা সব আইটেমস। বিপাকে আছি।নিজে গিয়ে দিয়ে আসতে হয় ঢাকার ভিতর অথবা নারায়ণগঞ্জ হলে।বাকি অনেক অর্ডার এই ডেলিভারি সমস্যার কারনে নিতে পারিনা।

Resmi Akter Poli

আমি নিজে এবং আমার সাহেব ডেলিভারি দেই তাই আমার সমস্যাটা হলো বমি যেই ডেলিভারি চার্জ নেই তাতে হয়না সবার সাথে তাল মেলাতে চার্জ নেই ৬০ টাকা কিন্তু নিজেদের খরচ তার চেয়েও বেশি হয়ে যায় আর আমার লাভের অংশটা ওখানেই চলে যায় 😥 তবুও আমি হতাস নই কারন আমি চাই আমার পরিচিতি টা বাড়ুক আমাকে সবাই চিনুক লাভ করতে পারবো ইনশাআল্লাহ যখন আল্লাহ তাআলা ঠিক করে দিবেন সব কিছু

Jannatul Nayem

আমি সুন্দরবন ব্যবহার করি আগে কন্ডিশনে দিতাম পরে টাকা আনাটা ঝামেলা হয়ে যাওয়ায় 
এখন পুরা টাকা এডভান্স নিয়ে ডেলিভারি দেয় এতদিন শুধু ঢাকায় হোম ডেলিভারি দিতো 
কয়েকদিন ধরে চট্টগ্রামে ও হোম ডেলিভারি দিতে পারছি

Syeda Humayara Shampa

বেশি নাজুক জিনিষপত্র পাঠানো নিয়ে সমস্যায় আছি,শক্ত কাগজের প্যাকেট খুজছি,নিজে বানানোর চিন্তাও আছে।
সিলেট এর ভিতরে i-serve দিয়ে পাঠাই, জিনিষ ফেরত দিয়ে আবার নিয়ে গেছে,সমস্যা হয়নি।সিলেট এর বাইরে হলে সুন্দরবন কুরিয়ারই ভরসা

Anisuzzaman Anis

আমাদের পন্য যেহেতু আমি নিজেই ডেলিভারি করছি। আশা করি এক বছর পর আমি এ ব্যাপারে পুরো অভিজ্ঞতা অর্জন করব। এবং ডেলিভারি নিয়ে সবাইকে ভালো কোন সাজেশান দিতে পারবো। একটা সমস্যা ফেস করেছি, সেটা হলো। সবাই যখন ঠিকানা দেন। সাথে লোকেশানটা একটু সঠিক ভাবে লিখলে । ভালোভাবে ঠিকানায় পউছানো যায়। কাষ্টোমারকে বার বার ফোন করে বিরক্ত করতে হয় না। ধন্যবাদ। ‍
Ishrat Jahan Jasy

আমি শপ আপ এর সার্ভিস নেই।আগের তুলনায় তাদের সার্ভিস এখন অনেক ভালো।তারা ডেলিভারি হবার পর দিন ই পেমেন্ট দিয়ে দেয়।টাকা লেনদেনে কোন ঝামেলা হয় নি। আমি তাদের দিয়ে ২ বার আর্জেন্ট ডেলিভারি করিয়েছি।তারা খুব চমৎকার ভাবে ডেলিভারি দিয়েছে ।

Sanzida Sathi

হাজার হাজার.... লাখ টাকা পন্য
কুরিয়ার আর কনডিশন এ করেছি গত ৫ বছর, ২/৩ টা ছোট ঝামেলা ছাড়া তেমন কোন সমস্যা পড়ি নাই,চট্টগ্রাম ভিতর হলে ডেলিভারি মেন অথবা নিজে ডেলিভারি দিয়ে থাকি।

Afsana Khan

ডেলিভারিতে আমি যে প্রবলেম গুলো ফেস করেছি বিল এমাউন্ট বেশি হলে বিল আটকিয়ে রাখা, ঢাকার বাইরের প্রডাক্টগুলো অন-টাইম ডেলিভারি না করা, রিটার্ন পার্সেল অনেক লেট করে ব্যাক করা। প্রোডাক্ট হারিয়ে ফেলা। সুন্দরবন এসএ পরিবহন ভালো সার্ভিস দেয় বাট গিয়ে দিয়ে আশাটা কষ্টকর।
Lutfun Nahar

আমি ডেলিভারি ঠিক ভাবে দেয়ার চিন্তায় দূরের অর্ডার নিতে পারি না😭। আমার বর ই যতটুকু পারে ডেলিভারি দিয়ে আসে। খুব সমস্যা হয় ডেলিভারি চার্জ বেশি তাই।

Rockshana Ashrafy

সেদিন উই গ্রুপ থেকে একজন ভাই অামার কাছে দুটো শাড়ি অরডার করেছিলেন। কুমিল্লা চান্দিনায়, কিন্তু আমি ডেলিভারি দিতে পারিনি।😥সুন্দরবন কুরিয়ার থেকে অামাকে ফিরে অাসতে হয়েছে কারণ চান্দিনায় ওদের কোন শাখা নেই। আমার পারসেল এখনো প্যাকেট করাই আছে।
Abdullah Al Masum

ক্যাশ অন ডেলভারি ইস্যুতে এখন পর্যন্ত পাঠাও বেটার সার্ভিস দিচ্ছে। অন্যদের মধ্যে পেপারফ্লাই বিদ্যুত ও ভালো করেছে তবে পেমেন্ট মাঝে মধ্যে দেরি করে

Saleha Begum

অউট ঢাকা হোম ডেলিভারি সিস্টেম প্রেমেট নেই। হোম ডেলিভারি না দেওয়ার কারোনে অনেক সময় অডার করতে অনিহা প্রকাশ করে কাস্টমার। তাই ঢাকার বাহিরে কেশ অন ডেলেবারি । ডেলেবারির টাকা টা এডভান্স নেই। না হলে অনেক সময় ডেলেবারি রিটার্ন আসে।
তখন আবার লস গুনতে হয়
Kazi Anisa

আমি সপআাপ. বিদ্যুৎ এর মাধ্যমে ডেলিভারি দেই। নিজেরা ও কিছু দিয়ে ছি। ঢাকার বাহিরে আগে কোন এডভান্স নেয়া ছাড়া পাঠাতাম ছেলেদের অর্ডারগুলো রিটার্ন এসেছে মন চায়না নেয় না। এখন ছেলে কাষ্টমার হলে ১০০ টাকা এডভান্স নেই। তার পর পাঠাই। তবে ভঙ্গুর পন্য ডেলিভারি দিতে খরচ বেশী ওজন বেশী হলে চার্য বেশী আবার কাস্টমার অনেক পন্য নিচ্ছে বলে ডিসকাউন্ট চায়। অনেক বিনয়ের সাথে তখন জানাই কেন কমাতে পারি না।

Shampa Reza

আমার পেজ যেহেতু নতুন তাই আমার পরিচিতরাই নিচ্ছে।আর বিক্রিও না হয় বললেই চলে ।এজন্য বতর্মানে যারা নেয় তাদেরকে আমাকেই ডেলিভারী দিতে হয়।তাই এখনও কোন ঝামেলায় পড়িনি।😄




তাহমিনা কবীর

পাটের ফেব্রিকস এ সুতার কাজ করা একটা ফ্রেম উত্তরায় পাঠাতে পারিনি কাঁচের বলে কেউ নিতে চায়নি
Inti Nath

খাবার ডেলিভারী দেওয়া তে সমস্যা
খাবার কিভাবে ক্যুরিয়ার সার্ভিস /কোন ক্যুরিয়ার সার্ভিসে পাঠানো যায়??
আবার এমনো অভিজ্ঞতা হয়েছে ডেলিভারী চার্জ বেশি হওয়ায় সেটা গ্রাহক থেকে নিতে চাইলে খাবার আর নেয় না। অর্ডার ক্যান্সেল করে 
এই বিষয়ে যদি কেউ কিছু বলতে পারেন উপকৃত হবো

Handy Craft Feni

আমি সব কিছু প্রি - অর্ডার নেয়া কাজ করি । মিনিমাম 50 % পেমেন্ট নিয়া নিয়। ফেনী আর ঢাকার বাইরে থেকে হলে ফুল পেমেন্ট নিয়। এই ভাবে তিন বছর কাজ করি।

Nishat Sultana Chowdhury

আমি শুরু থেকেই ডেলিভারি পাঠাও এর মাধ্যমে দিয়েছি। আমার কাছে ওদের সার্ভিস খুবই ভালো লাগে। পেমেন্ট সময়মতো দিয়ে দেয়।যেহেতু আমি ঢাকার বাইরে থেকে কাজ করি তাই একমাত্র পাঠাও ই বড় শহরগুলো থেকে পিক আপ এবংডেলিভারি দেয়।। ছোটখাটো কিছু ঝামেলা তো থাকেই ডেলিভারির ক্ষেত্রে। যেমন এস এ পরিবহন এর চার্জ বেশি সুন্দরবনের রিটার্নস বেশি ।এগুলো ছাড়া ভালোই চলছে
Sharmin Akther

আমার প্রথম প্রোডাক্ট ডেলিভারি অভিজ্ঞতা একদম ভালো ছিল না। ডেলিভারি ম্যান কাস্টমার এর কাছ থেকে বেশি টাকা নিয়ে তা আর ফেরত দেয়নি।পরে আমাকে কাস্টমার কে সে টাকা ফেরত দিতে হয়েছিল।
MD Saim Hossain Sohel

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম এটি । এর মাধ্যমেই একজন ক্রেতা ও বিক্রেতার মাঝে ভবিষ্যত সম্পর্ক ও লেনদেন এর পরিমাণ নির্ভর করে।
Sajuti Das Dewanji

আমার ব্যাবসা এখনও ছোট পরিসরে তাই কোন কুরিয়ার এখন পারর্মানেন্টলি নি নিই।সুন্দরবন ব্যবহার করি মাঝে মাঝে। চিটাগাং এর মধ্যে হলে নিজেই ডেলিভারি করি।

লিজা আফরোজ

সুন্দরবন কুরিয়ার টা বেশি ব্যাবহার করি, যেহেতু আমি ঢাকার বাইরে থাকি। তবে এদের অনেক শাখাতেই হাতে লিখা রিছিট দেয়,তাই ভুল হয় অনেক সময়, কোনো কোনো প্রডাক্ট যেতে 2/3/4 দিন লেগে যায়।কাস্টমার ফোন না রিছিভ করলে কোনো কারিনে রিটার্ন করার আগে আমাকে জানানো হয় না। পরে আবার আমাকে পার্সেল পাঠাতে হয়। কন্ডিশনের টাকা আসতেও অনেক লেট হয়।
MD Saim Hossain Sohel

কন্ডিশন এ পার্সেল নেওয়ার ক্ষেত্রে এখনো অনেকের অনেক ভয় বিরাজ করে । আমরা আশাবাদী যে উই এর মাধ্যমে আমরা এই ভয় জয় করে নির্দ্বিধায় পন্য নিতে পারবো।

Khadiza Mukta

আমি বিদ্যুৎ' এ ডেলিভারি করি... সার্ভিস খুবি ভাল। 
তবে ই-ক্যাব অথবা উই' গ্রুপ থেকে ডেলিভারি সার্ভিস আশা করছি। 
(কোন কোম্পানি আছে কিনা জানা নাই😞) প্লিজ জানাবেন।

Narmin Sultana Upama

আমি উডেন জুয়েলারি নিয়ে কাজ করি।সাভারে থাকি। সাভার থেকে পাঠাও এ ডেলিভারী দিতে হলে কমপক্ষে ৫ টা পার্সেল দিতে হয়। যেটা অসুবিধাজনক। আর সুন্দরবনে কুরিয়ার করতে গেলে ঢাকার ভেতরে চার্জ বেশি পড়ে যায়। কি করা যায়?

Resmi Akter Poli

Narmin Sultana Upama আপু আমি ও সাভারের তাই নিজেই ডেলিভারি দেই আর খরচ অনেক পরে

Niger Fatema

শাড়ি,ড্রেস ক্যাশ অন ডেলিভারি দিয়ে থাকি আল্লাহ রহমতে ভালো যাচ্ছে। ঢাকার বাইরে এস এ পরিবহন এর সাহায্যে ডেলিভারি করে থাকি।আমি যখন আরটিএন বাটনা ঢাকার বাইরে ডেলিভারি করতে গেলাম দেখলাম যে মাটির জিনিস গুলো তে সমস্যা হয় ঢাকার ভিতরে ক্যাশ অন ডেলিভারি কনফার্ম করতে পারবেনা যে মাটির জিনিস ভেঙে যাবে কিনা।আমার মনে হয় মাটির জিনিস বাগলাস পণ্যের জন্য আরো কি রকম হওয়া উচিত ডেলিভারি সার্ভিস

Md Daloare Hossain

মাটির জিনিসের জন্য কাঠের বাক্স হলে ভালো হতো কিন্তু খরচ তো অনেক পড়ে যাবে


Ree Nahid

পাঠাও।টুক টাক কিছু সমস্যা হলেও কাজ করে যাচ্ছি। এস এ পরিবহন ও ব্যাবহার করি।কিন্তু ইদানিং তাদের মেজাজ মনে হয় সবসময় চরম এ থাকে।

Sujana Haque

আমি একেবারেই প্রত্যন্ত গ্রামে থাকি এবং সুন্দরবন কুরিয়ার ছাড়া কোন কুরিয়ার ই নাই।তাই এডভান্স পেমেন্ট নিয়ে তারপর প্রোডাক্ট কুরিয়ার করি।তবে তাদের কাজে বিহেভে মাঝেমধ্যে মেজাজ বিগড়ে যায়। কিন্তু উপায় নাই বলে হজম করা লাগে
Abonti Ahmed

ঢাকার ভিতরে ইকুরিয়ার সার্ভিস ব্যবহার। ওরা আলহামদুলিল্লাহ ভালো সার্ভিস দেয়। ঢাকার বাইরে সুন্দরবন কুরিয়ার কন্ডিশনে ব্যবহার করি।

Tania Akther

আমি সুন্দর বনকুরিয়া সাভিস দি। ফুল টাকা দেওয়ার পর অডার না। এইটা ঢাকার বাইরের জন্য। 

ঢাকার ভিতরে প্রডাক্ট কয়টা নেয় ওটাকা দেওয়ার পর অডার নি। বাকি ডেলিভারি হাতে পাবার পর 60টাকা সে দিবে
Sauda Rahman

আমি সুন্দর বন এ দেই .কিন্তূ কন্ডিশন এ বেশি টাকা কাটে .আর টাকা আসতে দেরি হয় .3-4 টা ডেলিভারি যাইতে অনেক দেরি ও jamela হয়েসে .hot লাইন এ ফন ও দেয়া লাগসে .ete করে আমার customar দেড় কাজে আমার emaj কষ্ট হয়েসে .jodiyo customar কিসু মনে করে নাই. তার পর ও আমার খারাপ লেগেসে.

Munia Sabrina

ক্যাশ অন ডেলিভারিতে কাজ করার আগে কুরিয়ারের সাথে এগ্রিমেন্ট করে নেওয়া দরকার এর পর অবশ্যই সাপ্তাহে পেমেন্ট ক্লিয়ার করা অতি জরুরি না হলে টাকা লস হওয়ার সম্ভবনা ১০০%