ব্যবসায় সুনাম অর্জনে করণীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা

 বিষয়ঃ ব্যবসায় সুনাম অর্জনে করণীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। 


ক্রেতাদের কানেক্টিভিটি রক্ষা করলে করলে বিজনেস সুনাম ছড়িয়ে পরে।পেন্টাগন ক্লোদিং বিজনেসে ক্রেতার পুরোন জ্যাকেট সেলাই পর্যন্ত করে দেয়,এতে করে ক্রেতার সাথে লং রানে তাদের সম্পর্ক তৈরী হয়.

একজন ব্যবসায়ী কে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে।কারণ দক্ষতা ছাড়া প্রতিযোগিতার বাজারে নিজেকে টিকিয়ে রাখা অনেক কঠিন।

ব্যবসা মানেই হলো ক্রেতার সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজে বের করা।একজন ক্রেতা শুধু পন্য কেনার জন্যই আসেন না,,পন্য কেনার সাথে সাথে তার সমস্যা সমাধানের জন্য ও আসেন।সুতরাং ক্রেতার সমস্যার সুন্দর সমাধান দিতে পারলে অবশ্যই আপনার ব্যবসার সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

সকল কাস্টমার কে সমান সুযোগ দিতে হবে।পন্যের প্রাইসিংয়ের ক্ষেত্রেও কারো সাথে পারসিয়ালিটি করা ঠিক নয়।কারো থাকে বেশি দামে প্রোডাক্ট সেল করলেন,,আবার সেইম প্রোডাক্ট অন্য কারো থেকে কম দামে সেল করলেন,,,এটা করা যাবে না।কারণ এতে ব্যবসার সুনাম নষ্ট হওয়ার আশংকা রয়েছে।

ব্যবসার সুনাম অর্জন করা যতটা সময় সাপেক্ষ এবং কষ্টকর,, তার থেকেও বেশি কষ্টকর অর্জিত সুনাম ধরে রাখা।সুতরাং আপনার ব্যবসার সুনাম ধরে রাখার জন্য আপনাকে আরো বেশি যত্নশীল হতে হবে।

পণ্যের প্যাকেজিং সব সময় কোয়ালিটি ধরে রাখতে হবে,,একটি ব্রান্ডের শপিং ব্যাগও অনেক ভ্যালু রাখে।

অনেক কোম্পানির ব্যাগ রিইউজ করার সুযোগ থাকে,,এতে করে কোম্পানির সুনাম সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় যা ক্রেতার মনে সেটিসফেকশ তৈরী করে।

আমরা অনেক সময় বলি ব্রান্ড দেখতে হবে না.

বিজনেসে দায়িত্বশীল আচরন সুনাম ধরে রাখতে সাহায্য করে।

একটি বিজনেস ইনভল কর্মী,অন্যান্য পক্ষের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখলে তাঁতের মাধ্যমে বিজনেস প্রশংসীত হয়।

সুনাম অর্জনে উদ্যোক্তাকে ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী পন্যে ফিউশন, নতুননত্ব অানতে হবে,ক্রেতার একচুয়াল চাহিদা অনুযায়ী পরিবর্তন অানতে পারলে সুনাম ধরে রাখা সম্ভব।

ব্যবসা একদিনের জন্য নয়,,এরজন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকা প্রয়োজন।ব্যবসার শুরুতেই কিছু পরিকল্পনা করা উচিত যাতে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা চালিয়ে নেওয়া যায়।

কাস্টোমার ক্যাটাগড়ি অনুযায়ী পণ্যের সার্ভিস থাকতে হবে।একটি সমাজে সব পেশার লোক থাকে,,ম্যাক্সিমাম ক্রেতাদের চাহিদা পূরন করতে পারলে বিজনেসের সুনাম বৃদ্ধি পায়.

ব্যবসায় সুনাম অর্জন করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।

ব্যবসাতে সুনাম অর্জনের জন্য স্থায়ীভাবে লাভবান ও টিকে থাকার সুযোগ হয়।

একজন ব্যবসায়ী যদি দীর্ঘমেয়াদি টিকে থাকতে চাই তাহলে তাকে সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।

এতে করে সাফল্য এর সাথে তার এগিয়ে যাওয়ার পথ প্রশস্ত হবে,

ঝকঝকে প্যাকেজিং আর ঠনঠনে প্রোডাক্ট দিলেন তো সেটা হিতে বিপরীত হতে পারে। আপনার ব্যবসায় এর অত্যন্ত বাজে প্রভাব পড়বে।অনেকেই লো কোয়ালিটির প্রোডাক্ট দিবেন,,অথচ চমৎকার প্যাকেজিং করেন,,এতে কিন্তু কোন লাভই হিয়না আসলে।প্যাকেজিং অবশ্যই ভালো ভাবে করতে হবে,,তবে এটাও মাথায় রাখতে হবে যে কাস্টমার প্যাকেট নয়,,প্যাকেটের ভিতরের প্রোডাক্ট টায় কিনেছেন।প্যাকেজিং কিছুটা খারাপ হলেও প্রোডাক্ট যদি ভালো হয় তবে কাস্টমার সেটা সাধরে গ্রহণ করে থাকেন।সুতরাং প্রোডাক্ট কোয়ালিটি তে কখনো আপোষ করা যাবেনা।

একটা সময় যেখানে ক্রেতা সেখানেই বিক্রেতা জড়ো হত,,বর্তমানে ঠিক উল্টো অবস্থা।

যেখানে ক্রেতা সমাগম সেখানেই বিক্রেতার আগমন।

বর্তমানে সুনাম অর্জনে ক্রেতার সাথে কানেক্টিভিটি বাড়াতে ডিজিটাল মাধ্যমে এক্টিভ থাকতে হবে.

কাস্টমারের কথা পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে।কাস্টমার কেমন পন্য চাচ্ছেন,,কি ধরনের সেবা চাচ্ছেন,,সেটা বুঝেই কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী প্রোডাক্ট দিতে হবে।

সুনাম একটি কোম্পানির আলাদা আইডেন্টিটি ক্রিয়েট করে,,,কোম্পানির সকল প্রডাক্টের নাম না জানলেও কোম্পানির নাম সবার মুখে থাকে। যেমন ইউনিলিভার, H&MM তাদের নিত্য নতু প্রডাক্ট সুনামের জন্যই দ্রুত মার্কেট ক্যাপচার করতে পারে.

আমাদের মাইজদীতে বিশ্বনাথ কর্মকার নামে একটি গোল্ডের দোকান রয়েছে।ঐ এরিয়ার অনেক গুলো গোল্ডের দোকান একই জায়গায় থাকলেও তাদের কাস্টমার সবসময় বেশি থাকে।দেশের বিভিন্ন জেলা থেকেও তাদের কাস্টমার আসে।নোয়াখালীর যেসব লোক বাইরের জেলায় থাকে,,তারাও এখান থেকেই গোল্ডের জিনিস কেনাকাটা করে। কারণ দীর্ঘদিন ধরে অত্যন্ত সুনামের সাথে তারা ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে।তাদের কাস্টমস সার্ভিস যথেষ্ট ভালো এবং তারা কাস্টমার কে সর্বোচ্চ প্রায়োরিটি দেওয়ার চেষ্টা করেন।একমাত্র সুনামের জন্যই তারা বছরের পর বছর ধরে নিজেদের ব্যবসা ধরে রাখতে পারছে।

একজন ব্যবসায়ী কে কৌশলী হতে হয়।কাস্টমারের সাইকোলজি বুঝে কাজ করতে হয়।সকল কাস্টমারের মানসিকতা এক হয়না।সুতরাং কাস্টমারের মানসিকতা বুঝে কাস্টমার হ্যান্ডেল করার দক্ষতা অর্জন করতে পারলে ব্যবসায় সুনাম অর্জন করা যায় সহজে।

অামরা অনেক পণ্যের ক্রেতা না হয়েও সেই কোম্পানির ব্যাপারে পজেটিভ ধারনা রাখি,নিজ থেকে সেই কোম্পানি অন্যদের রিকমেন্ড করি ।

পণ্য কেনাবেচার বাইরে গিয়েও যে সব কোম্পানি সচেতন মূলক কাজ করে তাদের সুনাম ছড়িয়ে পরে.

যদিও আড়ং এর ফেব্রিক এর সাথে অন্যান্য অনেক আইটেম অাছে।

লিপা আক্তার বলেন,  আমি সবসময় ফিক্সড প্রাইসের দোকান থেকেই কেনাকাটা করি।মাইজদী তে শখ নামের একটা ফিক্সড প্রাইসের দোকান আছে।প্রায় ১০ বছর ধরে আমি তাদের রেগুলার কাস্টমার।ফিক্সড প্রাইসের দোকান হওয়া স্বত্তেও ঐ দোকান থেকে যাই কিনি,প্রত্যেক আইটেমে তারা আমাকে ডিসকাউন্ট দেয়।এমনকি তাদের শপে কাস্টমার কে ফ্রী তে কফি সার্ভ করার ব্যবস্থা রয়েছে।ওদের প্রোডাক্ট কোয়ালিটি ও অনেক ভালো। তাদের এসব নীতির জন্যই অনেক সুনাম রয়েছে।

একজন ব্যবসায়ী কে ধৈর্য্যশীল হতে হবে।সব সময় যে পজিটিভ মাউন্ডের কাস্টমার পাবেন,,এমনটা আশা করা ঠিক নয়।কখনো কখনো কিছু নেগেটিভ মাইন্ডের কাস্টমার ও হ্যান্ডেল করতে হয় একজন ব্যবসায়ী কে।কোন কারণ ছাড়ায় ঝামেলা করার মত লোক ও কাস্টমার হয়ে আসতে পারেন।সেক্ষেত্রে ধৈর্য্য ধরে তার কথা শুনে তাকে ম্যানেজ করার কৌশল আয়ত্ত্ব করতে হবে।এই দক্ষতার উপর ও কিন্তু ব্যবসার সুনাম ডিপেন্ড করে।

ব্যবসায় সুনাম অর্জনের লক্ষ্যে কাস্টমারকে নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করতে হবে।কারণ নিয়মিত লেখালেখি করলে কিন্তু আমাদের জন্যই সুবিধা। তাতে কাস্টমার খুশি হয়।

ব্যবসায় সুনাম অর্জন করার জন্য অন্যতম করনীয় ব্যাপার হলো ভালো মানের বিজ্ঞাপন প্রদান করা।

আসলে ভালো মানের বিজ্ঞাপন দিলে সেই কোম্পানি সম্পর্কে পজেটিভ ধারণা জন্মে।

ব্যবসাতে এটি খুবই ভালো বিষয়।

সময়কে গুরুত্ব দিতে পারলে আর কাজে টিকে থাকতে পারলে ভালো কিছু অর্জন করা সহজ হয়ে যায়।

উদ্যোক্তার বড় শক্তি বিজ্ঞাপন বা প্রচার।


ক্রেতার আস্থা স্থাপনে করণীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা

 - ক্রেতার আস্থা স্থাপনে করণীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

পণ্যেে কোয়ালিটিই কেবল আস্থা তৈরীতে যথেষ্ট না,উদ্যোক্তার ব্যাক্তিত্ব,তার দায়িত্বশীল অাচরন ক্রেতাদের আস্থা অর্জনে সাহায্য করে।

ক্রেতার আস্থা স্থাপনে আন্তরিকতা থাকতে হবে, ক্রেতার প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী পণ্যের যোগান দিকে অাস্থা তৈ্রি হয়।

ক্রেতার অাস্থা অর্জনে পণ্যের প্যাকেজিং গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে,যত্নের সাথে একটি পণ্য ক্রেতার হাতে পৌঁছাতে পারলে ক্রেতা খুশি হয়।

অনেক শখের পণ্য সঠিকভাবে প্যাকেজিং না হলে ক্রেতা আহত হয় আস্থা হারায়

বিজনেস একটি প্রচলিত প্রবাদ আছে, দুই কান একটি মুখের সঠিক ব্যাবহার করা জানতে হবে।

।অর্থাৎ শুনতে হবে বেশি বলবে কম।

ক্রেতার কথা যত বেশি মনোযোগী শ্রোতা হয়ে শুনবে সমস্যা সমাধানে সহজ হবে,,

এতে করে ক্রতার আস্থার জায়গাটি তৈরী হয.

আস্থা শুধু পণ্যে না ব্যাক্তির উপর থাকা জরুরি। যে সকল উদ্যোক্তা নেগেটিভিটি ছড়ায়,সোশ্যাল মিডিয়ার প্রপার ব্যাবহার করতে জানে না,তাকে হালকা ব্যাক্তিত্বের মনে করা হয়,,এতে করে তার প্রতি আস্থা রাখা সম্ভব হয় না.

ক্রেতার সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করতে হবে।। কেউ যদি সমস্যা থেকে সমাধানের পথ খুঁজে পায় তাহলে অবশ্যই সে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।।

অনলাইন বিজনেসে যেহেতু প্রোডাক্ট হাতে ধরে দেখার সুযোগ নেই,,ক্রেতাকে ছবি দেখেই পছন্দ করতে হয়।সেক্ষেত্রে একজন বিক্রেতার উচিত যতটা সম্ভব রিয়েল পিক দেওয়া।কারণ পন্যটা কিন্তু ক্রেতার কাছেই পৌঁছাবে।ক্রেতা পন্য হাতে পেয়ে যখন ছবি এবং বাস্তবের মধ্যে মিল পাবে তখন সেই বিক্রেতার উপর বিশ্বাস আসবে।

প্রোডাক্ট হাতে পাওয়ার পর ক্রেতা যখন ছবি এবং বাস্তবের মধ্যে মিল দেখতে পাবেন তখন সেই ক্রেতা বিক্রেতার প্রতি আস্থাশীল হবেন।

বর্তমানে অনলাইন বিজনেসে অাস্থা অর্জনের পরই বিজনেস শুরু করা বাঞ্ছনীয়, আস্থা অর্জন মানে পার্সোনাল ব্রান্ডিং এর অনুরুপ ও বলা যেতে পারে।

তার কাছ থেকেই কিনি যাকে চিনি,,পরিচিত পর্বেই আস্থা /ভরসার জায়গাটি তৈরী হয়.

IKEIA ফার্নিচার প্রতিষ্ঠান ক্রেতাদের সাথে অন্তরিক সম্পর্ক গড়ে তোলার ব্যাপারে অনেক বেশি সচেতন। তাদের ফার্নিচার শোরুমে গ্রাহক এসে অনেকটা সময় কাটানোর সুযোগ পায়,এমনকি ঘুমিয়ে থাকার সুযোগ দেয়।বিয়ের আয়োজন করে এই প্রতিষ্ঠানটি এতে করে অনেক লোকের সাথে তাদের সম্পর্ক তৈরী হয়।

।এমনকি ফ্রী স্নাকস এর ব্যাবস্থা আছে,টানা দশ বছরে সাধারণ মানুষ এই সার্ভিসটি নিতে পারে।

তারা বিশ্বাস করে এতে করে ক্রেতাদের সাথে একটি শুন্দর সম্পর্ক তৈরী হয় যা তাদের ভবিষ্যতে ফার্নিচার কেনার ব্যাপারে উৎসাহিত করবে।

পণ্য বিক্রি না করেও তারা আস্থার একটি জায়গা তৈ্রি করতে পেরেছে.

ক্রেতার সংগে সুসম্পর্ক বজায় রাখাও অনেক বড় একটা বিষয়।ক্রেতার বিশেষ দিন গুলো তে তাকে উইশ করেও তার মধ্যে স্পেশাল ফিল আনা যায়।এক্ষেত্রেও একজন ক্রেতা একজন বিক্রেতার প্রতি আস্থা রাখায় আগ্রহী হতে পারে।

লেনদেনে স্বচ্ছতা, ডেলিভারি চার্জ আছে কিনা,,কোন অফার চলছে কিনা এ বিষয় গুলো ক্লিয়ার করা উচিত।

ফ্রি ডেলিভারি সবাই হয়ত দেয় না কিন্তু ক্রেতা ফ্রি মনে করে পেমেন্ট করল না পরবর্তীতে এই পেমেন্ট দিতে ক্রেতা বিরক্তবোধ করতে পারে

আস্থার জায়গাটা ঠুনকো হয়ে যায়,

অনেকসময় ক্রেতার কাছে ভুল প্রোডাক্ট চলে যেতে পারে।সেক্ষেত্রে প্রোডাক্ট রিটার্নের অপশন রাখতে হবে।প্রয়োজনে প্রোডাক্ট চেইঞ্জ করে দিতে হবে।এসব বিষয় গুলো মাথায় রেখে কাজ করলে অবশ্যই ক্রেতার আস্থা অর্জন করা যায়।

অতিরিক্ত প্রাইসিং,,,,

এই বিষয়টি আমাদের খুব ভালো ভাবে খেয়াল রাখতে হবে।সমজাতীয় পন্য নিয়ে অনেকেই কাজ করেন।সুতরাং পন্যের প্রাইসিং এর ক্ষেত্রে বাজার বিশ্লেষণ করে প্রাইসিং ঠিক করতে হবে।সোর্সিং অনুযায়ী প্রাইসের ক্ষেত্রে একজনের সাথে আরেকজনের কিছুটা এদিক সেদিক হতেই পারে।কিন্তু সেটা যেন একটা রেইঞ্জের মধ্যে থাকে।কারণ একজন ক্রেতা যখন সেইম পন্য আপনার থেকেও অনেক কম প্রাইসে পাবে,,তখন আপনার প্রতি বিশ্বাস হারাবে।

পোষাকের ক্ষেত্রে অনেক সময় ক্যামেরায় রিয়েল কালার আসেনা। সেক্ষেত্রে ক্রেতাকে আগেই কালারের বিষয় টা ক্লিয়ার করতে হবে।তাহলে প্রোডাক্ট হাতে পাওয়ার পর ক্রেতা অসন্তুষ্ট হবে না।

খাবারের ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে ও আমাদের বিশেষ ভাবে এসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।অনেকেই ফিল্টার ইউজ করে খাবারের চকচকে কালারের ছবি তুলে পোস্ট দেন।কিন্তু ক্রেতা যখন প্রোডাক্ট হাতে পাওয়ার পর ছবি আর বাস্তবের সাথে মিল পাবেনা,,তখন আপনার উপর দ্বিতীয় বার ভরসা করতে পারবেনা সে.

ক্রেতার আস্থা অর্জন করার জন্য কয়েকটি বিষয় অত্যন্ত দক্ষতার সাথে রপ্ত করতে হবে।যেমন –

👉প্রোডাক্ট কোয়ালিটি তে কোন কম্প্রোমাইজ করা যাবেনা।

👉কথায় ও কাজে মিল রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।

👉ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী পন্য সরবরাহ করতে হবে।

👉ক্রেতাকে সর্বোচ্চ প্রায়োরিটি দিতে হবে।

👉ক্রেতার কথায় শেষ কথা,,এটা মাথায় রাখতে হবে।

👉ক্রেতার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে।

👉ক্রেতার সমস্যার সমাধানে আন্তরিক হতে হবে।

👉কোন অবস্থাতেই ক্রেতাকে ভুল প্রমাণ করার চেষ্টা করা যাবেনা।

👉ক্রেতা সন্তুষ্টির জন্য নিজের কথার উপর ক্রেতার কথাকে প্রাধান্য দিতে হবে।

ক্রেতা হ্যান্ডেল করার যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করার জন্য কাকুলি আপুর কাস্টমার সার্ভিস রিলেটেড পোস্ট গুলো অসাধারণ ভূমিকা পালন করে।ডিজিটাল স্কিলস গ্রুপে কাস্টমার সার্ভিস লিখে সার্চ দিলেই আপুর পোস্ট গুলো আসে।আপুর কাস্টমার সার্ভিস রিলেটেড পোস্ট গুলো সব একই লিংকেও দেওয়া আছে।গুগলেও কাস্টমার সার্ভিস লিখে সার্চ দিলে কাকুলি আপুর পোস্ট গুলোই আগে আসে।প্রতিটি উদ্যোক্তার অবশ্যই আপুর পোস্ট গুলো পড়া উচিত।


ই-কমার্স ও অনলাইন মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা

 - ই-কমার্স ও অনলাইন মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করুন।


ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য আমরা পডকাস্ট কর‍তে পারি।

অনেকেই এই ব্যাপারটি পছন্দ করে থাকেন।

পডকাস্ট ব্যবসায়ীক সাফল্য আনতে সাহায্য করে থাকে।

আর পডকাস্ট এর মাধ্যমে পণ্যের উপস্থাপন কর‍তে পারলে ভালো রেসপন্স ও পাওয়া যায়।

একজন উদ্যোক্তার জন্য পডকাস্ট অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য ভালো বিজ্ঞাপন দিতে পারি।

কন্টেন্ট দিয়ে বিজ্ঞাপন দিলে সহজেই ক্রেতা বা সবার মনেই জায়গা করে নেয়া যায়।

এক্ষেত্রে সবার কাছ থেকেই ভালো রেসপন্স পাওয়া যাবে।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য নিজের পারসোনাল প্রোফাইলের শক্তিকে কাজে লাগাতে পারি।

পারসোনাল প্রোফাইলে নিয়মিত কন্টেন্ট লেখার কারনে দ্রুত পরিচিতি পাওয়া যায়,

আর সবার কাছে গ্রহনযোগ্যতাও পাওয়া যায়।

কাজে টিকে থাকতে হলে আমাদের সঠিক দিকে ফোকাস করার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে।

সাফল্য আনতে আমাদের সব সময় বিচক্ষণতার সাথে কাজ কর‍তে হবে।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য স্টোরি টেলিং কে গুরুত্ব দিতে হবে।

ভালো স্টোরি টেলিং ব্যবসাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ভালো স্টোরি টেলিং ব্যবসাতে দারুণ অবদান রেখে থাকে।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য আমরা পণ্যের নতুন বাজার গড়ে তোলার জন্য কাজ করতে পারি।

এক্ষেত্রে একটি পণ্যের নিয়মিত ১০০ টি কন্টেন্ট লেখার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে।

ব্যবসায়ীক সাফল্য আনার জন্য আমাদের নিয়মিত কাজ করাতে গুরুত্ব দিতে হবে।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য আমরা ভালো কন্টেন্ট রাইটারের সাহায্য নিতে পারি।

এখনকার সময়ে ভালো কন্টেন্ট ছাড়া টিকে থাকা যাবেনা।

ভালোভাবে টিকে থাকতে হলে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ.

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য আমরা ছোট ছোট গ্রুপগুলোতে সময় দিতে পারি।

এখানে খুব দ্রুত পারসোনাল ব্রান্ডিং করা যায়।

আর দ্রুত সাফল্য ও লাভ করা যায়।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের ওয়ার্কশপ করার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

আপডেট তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান থাকলে কাজে টিকে থাকা সহজ হয়।

টেকনোলজির জ্ঞান একজন উদ্যোক্তার সাফল্য আনতে সাহায্য করে থাকে।

ততথ্যপ্রযুক্তির সঠিক জ্ঞান কাজে এগিয়ে দিতে সাহায্য করে .

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য পারসোনাল ব্রান্ডিং মজবুত করতে হবে।

পারসোনাল ব্রান্ডিং যার ভালো তিনি সফল হন খুব দ্রুত।

তাই এইদিকে আমাদের ফোকাস রাখতে হবে।

ব্যবসার সাফল্য আনতে এদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য ইউটিউব এর মাধ্যমে পণ্যের প্রচার কর‍তে পারি।

এখনকার সময়ে অনেক উদ্যোক্তা তাদের পণ্যের নামে চ্যানেল খুলে প্রচার করছেন।

আর এতে দ্রুত প্রচার করা সম্ভব হচ্ছে।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য ক্রেতাদের নিয়ে অনলাইন ইভেন্ট করা যেতে পারে।

এখানে ক্রেতাদের সমস্যার সমাধানের ব্যাপারে কাজ করতে হবে।

ক্রেতাদের সুযোগ দিলে সঠিকভাবে এগিয়ে যাওয়া সহজ হবে।

আর সময়ের সাথে টিকে থাকা যাবে।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য সেরা মাধ্যম হলো দেশী পণ্য।

আজ ই-কমার্সের কল্যানে আমরা দেশি পণ্য নিয়ে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি।

দেশী পণ্যের বাজার বিস্তৃত হচ্ছে, যা আমাদের দেশের জন্য অসাধারণ অবদান রাখতে সাহায্য করছে।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য আমরা পরিচিত সেলিব্রিটি এর মাধ্যমে প্রচার করতে পারি।

এতে দ্রুত ব্যবসাতে সফলতা লাভ করা যায়।

অনেক কোম্পানি নিজেদের পণ্যের প্রচারের জন্য ক্রিয়েটার, নায়ক, নায়িকাদের ব্যবহার করেন।

ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য ইন্সট্রাগ্রাম এর মাধ্যমে প্রচার করতে পারি।

এখনকার সময়ে সচেতন উদ্যোক্তারা এইদিকে খেয়াল রাখেন।

এতে করে ব্যবসায়ীক সাফল্য আনা সহজ হয়ে যায়।

ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা

  ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা-  


ইউটিউব মার্কেটিং সমস্য হল কোন খারাপ বা ভুল দ্রুত ভাইরাল হয়,,তারচেয়ে বড় সমস্যা কিছু ইউটিউবার আছে যাদের কাজ হল ক্রিটিসাইজ করা,এরা অনেক সময় কাটকপি করে পুরো ঘটনা থেকে চুম্বক অংশ টুকু ভাইরাল করে যা একজন ব্যাক্তির পার্সোনালিটির উপর নেগেটিভ প্রভাব ফেলে।

এজন্য খুব সর্তকতার সাথে এই মাধ্যম ব্যাবহার করা উচিত.

ইউটিউব মার্কেটিং বাংলাদেশে একটি সম্ভবনাময় প্লেস,,আমরা যদি প্রাকটিক্যালি দেখে সিংহভাগ তরুন তরুনী এই প্লাটফর্ম কাজে লাগাচ্ছে।

।এদের সঠিক নির্দেশনা দিলে,সার্পোট করলে এই সেক্টরেে সুফল আমরা পাব.

বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইটের আর্টিকেল পড়ার মানুষের সংখ্যা কমছে, কারন ধৈর্য্য নিয়ে পড়ার সময় অনেকের থাকেনা।

আর এই জন্য দারস্থ হয় ইউটিউবের।

সময়ের সাথে কাজে ফোকাস থেকে ইউটিউবের মাধ্যমে প্রচার করতে পারলে ব্যবসাতে সফলতা লাভ করা যায়।

টিকে থাকতে গেলে ইউটিউব মার্কেটিং গুরুত্বপূর্ণ।

ইউটিউব মার্কেটিং বড় সুবিধা হল ব্যাক্তি নিজের মার্কেটিং নিজেই করতে পারছে,,,।ইউটিউবে অনেক সিঙ্গার আছে যারা ভালো গান করছে।ট্রাডিশনাল ওয়েতে নিজেদের স্টাবিলিশ করা কঠিন হতে,অনেক ক্ষেত্রে অসম্ভভ বলা যায় তারাই আজ নিজেদের প্রমোট করছে

ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে অবশ্যই সঠিকভাবে ভিডিও করার পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যাপার লক্ষ্য রাখতে হবে।

ইউটিউবের বিভিন্ন সেটিংস আছে যা গুরুত্বপূর্ণ।

সঠিকভাবে সব কিছুর খেয়াল রাখতে পারলে সহজেই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ বেড়ে যাবে।

ব্যবসাতে সফলতা আনতে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

ইউটিউব র্মকেটিং মানবতার চর্জা করা সম্ভব হচ্ছে ,যারা বিভিন্ন ভাবে ইউটিউবে কাজ করছে একটি কমিউনিটি েতৈরী করতে পেরেছে তাদের হাজার হাজার ফলোয়ার।এই পরিচিতির সুফল এর জন্যই বানভাসি লোকদেন জন্য তহবিল গঠন সহজ হয়েছে।

ইউটিউবে পণ্যের উপস্থাপন করে সহজেই ব্যবসাকে সম্প্রসারিত করা যায়।

ব্যবসার সাফল্যের জন্য অবশ্যই সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে।

আপনি যখন ব্যবসাতে সফলতা আনতে চাইবেন তখন ভালো পরিকল্পনার দিকে আপনাকে নজর দিতে হবে।

এতেকরে আপনি ব্যবসাতে সফলতা আনতে পারবেন।

ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে দক্ষ হতে হবে।

আর এই জন্য ইউটিউবে ভিডিও দেয়ার বিভিন্ন প্রক্রিয়া বা মাধ্যম কি কি?

কিভাবে আপলোড করতে হবে?

কিভাবে ফিচার বানাতে হবে এটি জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ব্যবসার ক্ষেত্রে সাফল্য আনতে আমাদের সচেতনতা অনেক জরুরি,

তাই আগে নিজে স্কিলড হতে হবে।

ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আগে থেকেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

ব্যবসার সাফল্য আনতে সঠিকভাবে এডিটিং করার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে।

ভিউয়ার বাড়াতে এডিটিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

তাই এইদিকে ফোকাস করতে হবে।

ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে অবশ্যই সৃজনশীলতা নিয়ে কাজ করতে হবে।

একটি পণ্যের উপস্থাপন অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

একটি পণ্যের উপস্থাপন এর উপর নির্ভর করে ব্যবসাতে সফলভাবে এগিয়ে যাওয়া যায়।

ক্রেতা বা দর্শক সবসময় সৃজনশীলতাকে পছন্দ করে থাকেন।

ভালো উপস্থাপন মানেই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ বেড়ে যায়

ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য পর্ব আকারে বিভিন্ন পণ্য নিয়ে কাজ করতে পারেন।

এক্ষেত্রে দেখা যায়,

ভালো পণ্যের ব্যাপারে অনেক তথ্য থাকলে সেই পণ্যের ব্যাপারে ক্রেতারা আগ্রহী হয়

ব্যবসাতে সফলতা আনতে আমাদের একটু প্রচেষ্টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

সময়ের সাথে আপডেট থেকে কাজ করাতে গুরুত্ব দিতে হবে।

ইউটিউবে মার্কেটিং সুবিধা হলে নিজের মত করে কাজের সুযোগ তৈ্রি হয়।

সাপোজ কোন উদ্যোক্তা ব্লক বাটিকের কাজ করে,,কিন্তু তার ফিস্যিক্যাল সমস্যা বা অন্য কোন কারনে কাজ কন্টিনিউ করতে পারছে সেক্ষেত্রে তিনি টিউটোরিয়াল কোর্স নিয়ে ভিডিও কন্টেন্ট করতে পারেন,,এতে করে তার পরিশ্রম কমে যাবে,,আবার প্রীয় কাজের সাথে কানেক্ট থাকতে পারবে।

ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে ভালো কন্টেন্ট এর উপর জোর দিতে হবে।

ভালো কন্টেন্ট হলে ক্রেতাই আপনাকে খুঁজে বের করবে।

আপনাকে আলাদাভাবে প্রমোশন করতে হবে।

ভালো কন্টেন্ট এর আলাদা চাহিদা আছে আমাদের সবার কাছে।

তাই পণ্যের মার্কেটিং করার আগে এই ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে।

সময়ের সাথে টিকে থাকতে গেলে আমাদের সার্বিকভাবে খেয়াল রাখতে হবে

ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আপনার জ্ঞান থাকা আবশ্যক।

যেমনঃ

আপনি যখন ভালো ভিডিও মেকিং করলেন,

তখন আপনার উচিত হবে ভালো শিরোনাম দেয়া।

মানুষেরা কি চাচ্ছে, কি সার্চ দেয়?

এই ব্যাপারগুলো মাথায় রেখে আপনাকে সার্চ দেয়ার উপর গুরুত্ব দিতে হবে।

ব্যবসাতে এগিয়ে যেতে সাফল্য আনতে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেরা উপায় হলো ইউটিউব,

আর এখানে আপনি সহজেই ব্যবসার প্রচার ও প্রসার কর‍তে পারেন।

ইউটিউব আমাদের জীবনযাত্রার মান সহজ করে দিয়েছে।

ব্যবসার প্রসার বাড়াতে, নিজের পণ্যের প্রচার বাড়াতে সেরা উপায় হলো ইউটিউব।

ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আপনি সঠিক বার্তা নিয়ে কাজ করতে পারেন।

সুন্দর ও গঠনমূলক কন্টেন্ট হলে কাজ সহজ হয়ে যায়,

ব্যবসার সফলতা লাভ করার জন্য আমাদের সার্বিকভাবে সচেতন থাকতে হবে।।আপনি সচেতন থেকে কাজ করলে কাজে টিকে থাকবেন।

আর আপনার পণ্যের ভ্যালু প বেড়ে যাবে

ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে সময় প্রমোশন করার দিকে নজর দিতে হবে।

ফেসবুকে যেমন বুস্ট করা যায়, তেমনি ইউটিউবের মাধ্যমে আপনি বুস্ট করতে পারবেন।

এক্ষেত্রে আপনার ভিডিও এর ভিউ বাড়বে।

ভিডিও এর ভিউ বাড়ার কারনে ব্যবসাতে সফলতা লাভ করা যায়।

ইউটিউবে মার্কেটিং করার আগে নাম সিলেক্ট করার জন্য আপনাকে উদ্যোগের নামেই কাজ করতে হবে

এক্ষেত্রে আরো কিছু বিষয় লক্ষ্যনীয়।

যেমনঃ

আপনার প্রোফাইল পিকচার,।কাভার পিকচার।

এগুলো সঠিকভাবে সেট করতে পারলে ভালো সাফল্য পাওয়া যায়.

ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে সঠিক দিকের উপর নজর দিতে হবে।

আপনি যদি সঠিক ব্যাপারগুলো জানতে পারেন, তাহলে ব্যবসাতে সফলতা আনতে পারবেন।

ইউটিউব মার্কেটিং সহজ প্রক্রিয়া, তবে ভালোভাবে রপ্ত করতে পারলে কাজ সহজ হয়ে যায়।

সময়ের সাথে সাথে টিকে থাকা সহজ হয়ে যায়।

ব্যবসার ব্যান্ড ও পণ্যের প্রচার করার জন্য আপনাকে অবশ্যই ইউটিউবের সাহায্য নিতে হবে।

আপনি যখন কোন সমস্যার সমাধান করতে চান, তখন আপনাকে ভিডিও দেখতে হয়।

এইজন্য উদ্যোক্তা তাদের পণ্যের মাধ্যমে যদি সঠিক বার্তা পৌঁছে দিতে পারে তাহলে ভালো সাফল্য পাবেন ইন'শা'আল্লাহ।

ব্যবসাকে সম্প্রসারিত করতে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

বিভিন্ন ধরনের কাপড় চেনার উপায় বা কৌশলসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন

 বিভিন্ন ধরনের কাপড় চেনার উপায় বা কৌশলসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।  


চায়না বয়েল কাপড় আপাতদৃষ্টিতে সফট, আরামদায়ক মনে হলে এই কাপড় পরিধানে গরম অনুভব হয়,,অনেক সময় অস্বস্তি অনুভব হয.

আমরা সাধারণ ব্লকের কাজের ড্রেসের উপর সুতার কাজ দেখতে পাই বাংলাদেশ এর বুটিক্স শোরুম গুলোর যেমনঃ

~ আড়ং

~ অন্জন্স

~ বিশ্বরঙ

~ বিবিআনা

~ দেয়ীআনা ইত্যাদি।।

খেয়াল করে দেখবেন এরা কিন্তু ড্রেসে প্রচুর ব্লক আর সুতার কাজ করায় এবং বাটিক রাখে।

কারন এই তিনটা সেক্টর আমাদের দেশের ঐতিহ্য

আড়ং কটন কাপড় সুতি হলে একটু ভাড়ি মনে হয়। হিজাব হিসেবে পরছি,ডাবল ভাজে গরম অনুভব বেশি হয়।।

সুতি মানেই আরাম কিন্তু ব্যাবহারের কারনে সব সময় আরামদায়ক হয় না।

কাপড় নিয়ে জানার জন্য পড়াশোনা এবং মাঠপর্যায়ে তাঁত ভিজিট অতন্ত জরুরী।যেমন মানিকগঞ্জের শাড়ির চেনার সুযোগ হয়েছে ইডিসি টিমের মাধ্যমে।

মেলায় হরেক রকমের শাড়ি দেখার সুযোগ হয়েছে,,একটি বিষয় কমন তা হল মানিকগঞ্জের শাড়ির সুতার মান ভালো, কালারফুল, বিভিন্ন ক্যাটাগড়ির হলেও প্রতি টাইপ শাড়িই আরামাদায়ক।

সবচেয়ে ভালো মানের সুতি কাপড়কে বলে,

বেক্সি। এটির বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার কারনে মানুষ এটি সহজে চিনতে পারি।

~ অনেক পাতলা এবং স্মুথ হয়

~ সুতার বুণন অনেক নিঁখুত হয় যা হাতে স্পর্শ করলে অনেকটা পিচ্চিল লাগে।

এটি গজে বিক্রি হয় আবার ব্যবসায়ীরা এটি মিটারোও কিনে থাকেন,

মিল্ক মানেই গরম না,,হিজাবে সাধারণত যে ধরনের সিল্ক কাপড় ব্যাবহার হয় তা যথেষ্ট আরাম দায়ক।

সিল্ক মিহি,চকচকে হলেও বায়ু প্রবাহে বাধা দেয় না তাই লম্বা সময় পরে থাকা যায়.

লিনেন কাপড়গুলো পাতলা হওয়ার সুবাদে এই কাপড় গুলো গরমের সময় বেশি প্রচলন দেখা যায়।

গরমের সময় পাতলা টাইপের কাপড় পড়তে পারলে আরাম অনুভব করা যায়।

তাছাড়া এই কাপড় গুলো পরার কারনে আলাদা প্রশান্তি পাওয়া যায়।

কোটা শাড়ি খুব সুন্দর একটি শাড়ি,কোটা শাড়িতে পেইন্টিং খুব ভালো লাগে।

কোটা কাপড়ের কালার গুলো মাইল্ড হয়।এর বুননে সুতি সুতা এবং নাইনল বা পলেস্টারের সুতা দেখা যায়।

তবে সুতি সুতাই সবার কাছে গ্রহনযোগ্যতা পায়.

বেক্সি কাপড়ের যে কোন ড্রেসের দাম ও বেশি কারন এই কাপড়টি মসলিন এর পরের স্থানে রয়েছেন।

এপি ভয়েল সকল ভয়েল থেকে দামী এবং সুন্দর। বলা যায় এটি বেক্সি এর পরেই রয়েছে এপি। আমার বুটিক্স এর গত ৬মাস আগেও সকল ড্রেস এপি ছিলো।

বর্তমানে আমি কাপড়ের উপর এক্সপেরিমেন্ট করছি তাই সকল ধরনের কাপড় দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করছি কারম বাজারে খুব একটা এপি ভবিষ্যতে পাওয়া যাবে না।

বর্তমানে এপির দাম ও কাস্টমার নিতে চায় না কারন অনেক বেশি খরচও হয়ে যায় আমাদের।

কিছু কাজের কিছু ফ্রেবিক অলটাইম বেস্ট,,,যেমর রাজশাহী সিল্কের শাড়িতে হাতের কাজের যে সৌন্দর্য প্রকাশ পায় তা কটনে হয় না।

বিশেষ করে কাথা স্টিচে রাজশাহী সিল্কে অলঅভার কাজ খুবই অার্কষনীয়।আড়ং এ শাড়ি খুব দেখা যায়.

নরমাল ভয়েল কাপড়ে ব্লক করার পর কিছাুটা ভারি বা মোটা হয়েযায় তাই আমরা সবসময়ই ই অলওভার ব্লক করার সময় পালতা মর্সিন কাপড়টাই সিলেক্ট করি.

সুতি কাপড় বা কটন ফেব্রিকস আমাদের জন্য খুবই আরামদায়ক আমরা সারাবছর এটির উপর নির্ভরশীল।

বাংলাদেশের এর প্রায়৯৯% মানুষ সুতিকে গুরুত্ব দৈনন্দিন পোশাক হিসাবে.

বাটিকের গজ কাপড়ে অনেক সময় রঙ ওঠে,এছাড়া অনেক রঙিন কাপড়ে রং ওঠার প্রবনতা দেখে যায।

এসব ক্ষেত্রে।খাবারে লবন পানিতে মিশিয়ে কাপড় ভিজিয়ে রাখলে রং পাকা হয়।

বাটিক করার পর অনেক সময় লবন পানিতে কাপড় ভিজিয়ে রাখা হয়.

সুতি কাপড়ের চওড়াকে টেইলারিং বা গার্মেন্টস এর ভাষা বলে বহর। আর এই বহরা যত বড় হবে কাপড়ের দামও ততই এবং কাপড়ের মানের উপর নির্ভর করে।

উলের কাপড় পরিধান করার কারনে শীত নিবারন করা যায়।

উলের কাপড়ের ভিতরের অংশের কারনে তা চেনা যায়।

প্রকৃত উলের কাপড়ে হাত দিলে গরম অনুভব করা যায় বেশি।

আর মেশিনের সাহায্যতে অন্য ভাবে বানানো হলে তা সহজেই টের পাওয়া যায়।

তাছাড়া বেক্সির পর হলো এপিভয়েল আমরা অনেকেই ভয়েল কাপড়ের কথা শুনি তবে এই ভয়েলের মধ্যে ও অনেক ধরন বা ধারাবাহিকতা আছে। যেমনঃ

~ এপি ভয়েল

~ অরবিন্দু ভয়েল

~ অরগিন্ডি ভয়েল

~ মদিনা ভয়েল

~ কাকলি ভয়েল

~ ভয়েল

জামদানী শাড়ি কারখানায় এবং হাতে বোনা উভয় প্রক্রিয়া বোনা হয়।

মিলের শাড়ির দাম তুলনা মুলক কম কিন্তু ক্রেতা না জানার কারনে বেশি দাম দিচ্ছে।

জামদানী হাতের বুননে মিহি থাকে আর নিচের দিকে সুতা থাকে মিলের বুননে হয় না

রেয়ন টাইপের কাপড়ে সাধারণত ভাঁজ পড়েনা।

এই কাপড় গুলো পরিধান করলে ভালো লাগে।

আর এই কাপড় গুলো অতিরিক্ত আয়রন করতে হয়না।

এটি খুবই ভালো ব্যাপার।

\সুতির কাপড় গুলো ভেলাতে পাকা রং হলে তা থেকে রং বের হবেনা।

সুতি কাপড় ভেজানোর পর তা রোদে শুকালে টান টান একটা ভাব আসে।।এক্ষেত্রে এই কাপড় গুলো বেশি পরিধান করতে পছন্দ করে মানুষেরা।

প্রাইড সুতি শাড়িতে এপ্লিকের কাজ খুব ভালো মানায়,,আলগা কাপড় কেটে নকশা করে হেমসিলি দিয়ো ডিজাইন করা হয়

এই কাপড়ে অন্যরকম অাভিজাত্য ফুটে ওটে,,মাঝবয়সী নারীদের অসাধারণ লাগে.

ব্যবসায় লাভের মুখ না দেখার কারণসমুহ নিয়ে আলোচনা

  ব্যবসায় লাগাতার লোকসান হচ্ছে না, কিছুতেই লাভের মুখ দেখছে না, এ অবস্থায় করণীয় কী তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

কোন কাজে নিয়মিত হৃদয় দিয়ে চেষ্টা করলে ব্যার্থ হবার সুযোগ নাই,,সেখানে ব্যার্থ হলেও শেখার থাকে।

অভিজ্ঞতা থেকে আমরা সবচেয়ে বেশি শিখি,উদ্যোক্তাকে তার পূর্ব অভিজ্ঞতার আলোকে নতুন করে পরিকল্পনা করতে হবে.

লাগাতার একটি বিজনেস লস মানে উদ্যোক্তার মনে নেগেটিভ ইফেক্ট পরা,সেক্ষেত্রে তাকে মনবল দৃঢ় রেখে সমস্যা সমাধানে হি করণীয় সে বিষয়ে পড়াশোনা, বিশেষজ্ঞদের মতামত নিতে হবে।

গোঁড়ামি থেকেও এমন লাগাতার লস হতে পারে, উদ্যোক্তা নিজের ভালোলাগা থেকে কোন কাজ শুরু করতেই পারে কিন্তু ক্রেতা সেভাবে নিচ্ছে না,,,তখন পছন্দে অাংশিক বিশেষ ক্ষেত্রে পুরোপুরি পরিবর্তন আনতে হবে।

দিনশেষে ক্রেতার উপরই নির্ভর করছে একজন উদ্যোক্তার সফলতা।

এক ছেলে পরীক্ষায় কিছুতেই পাশ করছে না,হুজুরের থেকে তাবিজ নিল।তারপরেও লাগাতার ফেল করছে তখন তাবিজ খুলে দেখতে চাইল কি লেখা আছে, লেখা ছিল'' পড়িলেই পাশ করিবে""

বিজনেস মানেই ক্যাবল পণ্যের কেনাবেচা বুঝায় না,বিজনেস নিয়েও পড়াশোনা করতে হয়।

একসময় ব্যাবসায়ীর ছেলে ব্যাবসায়ী হত,,তাদের জেনেটিক ভাবে বিজনেস এর লেসন পেত কিন্তু বর্তমান সময় সবার ব্যাক গ্রাউন্ড বিজনেস পরিবার থেকে না।

একটি বিজনেস সফল হবার জন্য অনেক খুঁটিনাটি সূক্ষ্ম বিয়ষ থাকে যা বোঝার জন্য ব্যাবসায়ীকে দক্ষ হতে হয়।

খুব সুন্দর এবং শিক্ষনীয় টপিক এ আশা করি সবাই খুব ভালো ভাবে লিখবে

আমি ছাড়া😭

এক্ষুনি বাহিরে যেতে হবে কাজে তাই লিখার প্রচন্ড ইচ্ছে থাকায় ও পারছি না😭

লাগাতার লস হলে উদ্যোক্তাকে স্থীর থেকে তার কাজের প্রতিটি ধাপ বিশ্লেষণ করতে হবে,,,,একটি বিজনেসে অনেকগুলো পার্ট থাকে এক জায়গায় গ্যাপ থাকলে তা অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে।

মানব দেহে এক স্থানে সংক্রামিত হলে তার প্রভাব পুরো শরীরে পরে।

একটি বিজনেস পরিকল্পনা থেকে শুরু করে তা ইমপ্লিমেন্ট পর্যন্ত যে চেইন অব কমান্ড থাকে তার প্রতিটি ধাপে সমস্যা থাকলে তা সমাধান করতে হবে

পণ্যের প্রেজেন্টেশন এর পাশাপাশি পণ্যের জন্য প্যাকেজিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অনেক ক্রেতা এই দিকে লক্ষ্য রাখেন না।

এটি মোটেও ঠিক সিদ্ধান্ত নই।

তাই আমাদের এই দিকে খেয়াল রেখে কাজ করাতে গুরুত্ব ফিতে হবে।

কাজ সঠিকভাবে করতে পারলে নিজের ই লাভ হবে.

পণ্যের পরিবর্তনে লস হবার সম্ভবনা কমাতে সাহায্য করে। শাড়িতে ব্লক,হাতের কাজের চাহিদা সব সময ধরে রাখা যায় না,,সেক্ষেত্রে ওড়না,সেলোয়ার-কামিজ, ওয়াস পিছে ডাইভার্ট করলে লাগাতার লস থেকে উত্তরন করা সহজ হয়।

শাড়ির ক্রেতা ১০ জন হরে থ্রিপিচ এর ক্রেতা ১০০ হতে বাধ্য যদি সঠিকভাবে কাজ করা যায়.

ব্যাবসায় লাগাতার লস হচ্ছে,,,ধারাবাহিক ভাবে লস হলে অবশ্যই কিছু নির্দিস্ট কারন অাছে

ব্যাবসায়ীকে আগে সেই সমস্যা গুলো ডিটেক্ট করতে হবে।

অনেক বেশি মজুত করলেও লাগাতার লসের কারন হতে পারে।যেমন হ্যান্ডলুম, দেশি শাড়ির চাহিদা ডে বাই ডে বাড়ছে,,সোর্সিং ভালো পেয়েছেন,পর্যাপ্ত ক্যাপিটাল অাছে তাই অনেক মাল মজুদ করলেন।

যেই পরিমান মজুদ আছে তার সিকিভাগ মার্কেট চাহিদা উদ্যোক্তা তৈরী করতে পারে নাই,স্বাভাবিক ভাবেই তার অনেকদিন যাবে এই মজুদ শেষ করতে,, এক পর্যায়ে লসে সেল করতে বাধ্য হবে.

ব্যবসা শুরুর পরে ভালো সার্ভিস না দিতে পারলে ব্যবসাতে সফলতা লাভ করা যায়না।

লসের সম্মুখীন হতে হয় আমাদের।

এক্ষেত্রে আমাদের লসের থেকে বাঁচার জন্য ভালো সার্ভিস প্রদান করা।

ব্যবসাতে ভালো সার্ভিস প্রদান মানেই সাফল্য আনা।.

ব্যবসায় লাগাতার লসের সম্মুখীন হওয়ার অন্যতম কারন বাজার এনালাইসিস না করা।

বাজার বা মার্কেটে কেমন পণ্যের চাহিদা আছে তা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ভালো কিছুর সাফল্য আনতে গেলে আমাদের সবসময় বাজার ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে।

এতে লাভের সুযোগ বাড়বে.

ব্যবসাতে লসের সম্ভাবনা বেশি থাকে সঠিক পরিকল্পনার অভাবে।

সঠিক পরিকল্পনা আমাদের কাজকে সহজ করে দেয়।

সময়কে কাজে লাগাতে গেলে অবশ্যই সঠিক পরিকল্পনার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

সঠিক পরিকল্পনা করে কাজ করাতে লাভের সম্ভাবনার সুযোগ আসবে।

সৃজনশীলতা আনয়ন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ব্যবসাতে সফলতা আনতে গেলে আমাদের সবসময় বিচক্ষণতার দিকে ফোকাস করতে হবে।

সময়ের সাথে সাথে অনেক ব্যাপার অন্তর্ভুক্ত হয়,

সেদিকে লক্ষ্য রেখে কাজ করাতে গুরুত্ব দিতে হবে।

নেটওয়ার্কিং গ্যাপের কারনে লস হতে পারে, একজন উদ্যোক্তাকে ক্রেতা,পণ্যের যোগান দাতা, বিজনেস রিলেটেড সকল পক্ষের সাথে সুসম্পর্ক থাকতে হবে।

এতে করে বিভিন্ন দিক থেকেই তার কাজ স্মুথ থাকে,তাঁতীদের সাথে ভালো সম্পর্ক থাকলে সোর্সিং এ সুবিধা হয় আবার কোন পরিবর্তন হলে তারাই নক করবে

সকল পক্ষের সাথে ভালো সম্পর্ক থাকলে লস মোকাবিলা করা সহজ হয.

ব্যাবসায়ে লাগাতার লস, হলে উদ্যোক্তাদার উদাসীনতা কারন একটি বিজনেসে লাগাতার লস মানে উদ্যোক্তা সাংগঠনিক কাজে দক্ষ নন।

হতে পারে তার অজ্ঞতা না হয় উদাসীনতা।

উদ্যোক্তা অবশ্যই অনেক ব্যাস্ত সময় পার করেন,তার কাজ ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জনে শতভাগ এর্ফোট দেয়া,, কিন্তু ক্রেতার সাথে যোগাযোগ রক্ষায় বিলম্ব করলে তা অবহেলা পর্যায়ে চলে যায

ক্রেতাকে সব সময় অগ্রাধিকার দিতে হবে.

বাচ্চাদের জন্য অর্ডার করা ফ্রক হোমডেলিভারি হল বৃষ্টির পানিতে ভিজে,,,,প্যাকেজিং এ পলি না থাকায় বৃষ্টিতে ভিজে যায়।ডেলিভারি ম্যান এর কোন দায়বদ্ধতা নেই তার কাজ পৌঁছে দেয়া তিনি তাই করেছেন।

উদ্যোক্তার ব্যাস্ততা দায়িত্বজ্ঞানহীনতার কারনে ক্রেতা অসন্তোষ, প্যাকেজিং এমন অবহেলা কখনোই কাম্য নয়.

বিজনেস খরচ দুই রকম

স্থায়ী খরচ--যেমন মেশিন, ভারি যন্ত্রপাতি,,

অস্থায়ী খরচ--কাঁচামার,মজুরী,,

অস্থায়ী খরচের অর্থায়ন করতে না পারলে স্থায়ী খরচ অকেজো হয়ে যায়,,এক্ষেত্রে প্রডাকশন বন্ধ মানে লস,,

এ সময় লস করে হলেও প্রডাকশ চালিয়ে নেয।

কারন ভ্যারিয়াবেল কস্ট এর ফিক্সড কস্টের ব্যালেন্স করে।

অনেক সময় লসে সেলে করেও ব্যাবসায়ীরা টিকে থাকার জন্য কাজ করে যায়.

দেখা যায় বিক্রেতার ভালো আচরণ ক্ষমতা না থাকার কারনে ক্রেতা পায়না।

ভালো ক্রেতা আনতে গেলে অবশ্যই আচরণ ভালো হতে হবে।

একটি ভালো আচরণ ক্রেতার কাছে ভালো বার্তা পৌঁছে দেয়।

আমাদের সুনির্দিষ্ট চিন্তাভাবনা আমাদের কে এগিয়ে রাখতে সাহায্য করে।