অনলাইনে স্টার্ট আপ ব্যবসার ভালো দিক

ব্যবসা শিখতে মানুষ এর কাছে যেতে হয়,  তার উপর কম বেশি ভাল দিক আছে, সময় অনেক লাগে, টাকা পয়সার ব্যপার থাকে, যেমন অনলাইন বিজনেস ট্রেনিং কোর্স কিন্তু রাজিব ভাইয়ের নেতৃত্বে উই গ্রুপের মাধ্যমে কম সময়ে ব্যবসায়িক দিক গুলো আলোচনা করা হয়, স্টার্ট আপ ল্যাংগুয়েজ ডেভেলাপ হয়, ধীরে ধীরে স্টার্ট আপ ব্যবসার উন্নতি ঘটে।
 কম সময়ে লাখ টাকার ব্রান্ডিং করা যায়, অনেকের মনে প্রবেশ করা যায়।
 অনলাইনে ভাল দিক বলতে কিছু স্টার্ট আপ বা তথাকথিত ব্যবসার কিছু সিনেমা আছে,  সেসব সিনেমা অনলাইনে থেকে দেখে অনেক কিছু শিখা যায়, মোট কথা অনলাইনে মুভি কম সময়ের মধ্যে চিন্তা করে শিখায়।

সার্চ ইংলিশের ব্যার্থতার কাহিনী

সার্চ ইংলিশের ব্যার্থতার কাহিনী 🍁

সার্চ ইংলিশের সফলতার কাহিনী আমরা কম বেশি সবাই জানি। দুই বছরেরও বেশি দির্ঘ পথ চলায় এই ইলার্নিং স্টার্ট আপের সাথে যোগ হয়েছে দুই লাখেরও বেশি মানুষ। বিশ্বের টেক্সট বেইজড স্টার্ট আপগুলোর রোল মডেল এই সার্চ ইংলিশ  গত বছর জুন মাসে ফেইসবুক থেকে পঞ্চাশ হাজার ডলার ফান্ড পায়। রাজিব ভাইয়ের নেতৃত্বে দেশের ইলার্নিং স্টার্ট আপের মধ্যে প্রথম এই সম্মান অর্জন করে।
ঘরে বসে অনলাইনে যে কোনো জায়গা থেকে যে কেউ ইংরেজি চর্চা করতে পারে। অনলাইনে ফেইসবুক গ্রুপ রয়েছে যেখানে ফ্রিতে ইংরেজি লেখালেখি  চর্চা করতে পারেন, রিডিং এর জন্য আছে অনলাইন কোর্স ম্যাটারিয়ালস, স্পোকেনের জন্য অনলাইনে ব্যবস্থা আছে।

এই উজ্জ্বল পথচলার পিছনে রয়েছে অনেক ব্যার্থতার গল্প। সাংবাদিক এবং লেখক,  ব্লগার হিসেবে অনলাইনে ক্যারিয়ার শুরু করা রাজিব আহমেদ ইক্যাবের দায়িত্ব নেন ২০১৩ সালে। ইক্যাবের দায়িত্ব নেবার সময়, তিনি বুজতে পারেন, অনলাইন জগতে দেশের যুব সমাজ ইংরেজি এবং আইটি স্কিলে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। সেই চিন্তা থেকে , ২০১৬ সালে ইনকারেজবিডির পথ চলা শুরু করেন। কিন্ত পরে ইকমার্সের জন্য ইকমার্স ওয়াল্ড শুরু করেন।
কিন্তু ইকমার্সে নেতৃত্ব দানের জন্য চাই ইংরেজি দক্ষ যুব সমাজ। সেজন্য, ২০১৭ মাসের এপ্রিলে  সার্চ ইংলিশের পথচলা শুরু হয়। প্রথমে রাজিব আহমেদ স্যারকে দিনরাত পরিশ্রম করতে হয়, চোখে ঘুম নাই, দিন রাত কম্পিউটারের সামনে বসে ছাত্র, মেম্বারদের ইংরেজি শিখিয়ে গেছেন তিনি।
যাত্রা কিছুটা অমসৃণ হলেও কম সময়ে লাখ মানুষের হৃদয় ছিনিয়ে নেয় এই সার্চ ইংলিশ। 

Search English has been enlisted as a success story in the Bangladesh. It's a online text based elearning model and it has engaged two million people in it's journey. Facebook funded 50 thousan dollar last year. Razib Ahmed is a pioneer of this text based e leaning model in Bangladesh. 

Any one can practice there via online from anywhere at home. All members can practise online,  write on facebook group. There are free online arrangements for english reading and spoken.

But on this glorious journey,  there are many faliures in Search English. As an online writer, blogger, journalist Razib Ahmed established Ecab in 2013. But, he soon realizes  there are lack of skilled manpower in english. So, he launched Encouragebd and Ecommerce World. But both are failed due to public interest. 
Then he switched to Search English. Initially he had to work hard to teach students or members.
Inspite of initially harsh journey, Razib Ahmed has won many hearts through Search English.

এক বিলিয়ন ডলারের দুই মিনিট স্টার্ট আপ পিচ

১ বিলিয়ন ডলারের ২ মিনিট স্টার্ট আপ পিচ 🌿

১ বিলিয়ন ডলারের ইংরেজির ই লার্নিং ইন্ডাস্ট্রি। তার উপর বড় বড় ইন্ডাস্ট্রির চাকুরির ভাইভা, প্রেজেন্টেশন, ব্যবসা, কল  সেন্টার, বড়
বড় সরকারি বেসরকারি ডেভেলাপিং প্রজেক্ট,
ফ্রিল্যান্সিং, বই পত্র, টিউশন  সব মিলিয়ে এর অংকটা অনেক বড়।

এই এক বিলিয়ন ডলার ইন্ডাস্ট্রির পথের অগ্রদুত,  সার্চ ইংলিশ হচ্ছে মুলত ইংরেজি চর্চার ই প্লাটফর্ম। সুতরাং বিসিএস, বিশ্ব বিদ্যালয়, চাকুরী, মেডিকেল, ভর্তি পরিক্ষা, স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চার প্রাণ কেন্দ্র হচ্ছে  সার্চ ইংলিশ।
টেক্সট বেইজড স্টার্ট আপের মধ্য থেকে সার্চ ইংলিশ অন্যতম।এই ই লার্নিং স্টার্ট আপের মোটিভ হচ্ছে অনলাইনে হাতে কলমে ইংরেজি শিখানো। রাজিব ভাইয়ের নেতৃত্বে সার্চ ইংলিশ গ্রুপ পরিচালিত হয়  কন্টেন্ট স্ট্রাটেজিকে কেন্দ্র করে।

আমাদের স্কুল কলেজের দশ বছর পাঠদানের পরেও ইংরেজির বেসিক শক্ত হয় না। তার কারণ আমাদের স্কুল কলেজে ইংরেজি পড়ানোর দক্ষ শিক্ষক, মানসম্মত পাঠ্যসূচীর নেই।

শুধু মাত্র শুদ্ধ রুপে ইংরেজি না জানার কারনে,  অনেকে প্রত্যাশিত চাকুরি থেকে বঞ্চিত হয়, ব্যবসাতে বড় রকমের চুক্তি হাতছাড়া হয়, ফ্রিল্যান্সাররা বড় প্রজেক্ট থেকে বঞ্চিত হয়। শুধু 
ইংরেজি না জানার কারনে অনেক দক্ষ ইম্পলয় দেশ থেকে বিদেশী চাকুরির করার সুযোগ হারায়,  সর্বোপরি বিপুল পরিমান রাজস্ব হারায় বাংলাদেশ, এবং স্টান্ডার্ড একটা লাইফ থেকে বঞ্চিত হয়। অথচ সার্চ ইংলিশের মাধ্যমে সহজেই যে কেউ স্বপ্নকে সাকার করতে পারে। (  ডাটার অংকটা পত্রিকা থেকে তুলে দিবেন।)
 
সার্চ ইংলিশএর মাধ্যমে ঘরে বসে দুই তিন দিনের মধ্যে ইংরেজি চর্চাকারী অনর্গল ইংলিশে কথা বলতে পারে। আর এক মাসের মধ্যে তার রাইটিং এ ফ্লুয়েন্সিতে চলে আসবে। 

সার্চ ইংলিশএর মাধ্যমে বিনামুল্যে ইংরেজি চর্চা করতে পারছেন। গ্রুপে মেম্বাররা, রাইটিং প্রাক্টিস করতে পারে, ওয়েবসাইটে পর্যাপ্ত পরিমান রিডিং ম্যাটারিয়াল আছে। রাতে অনলাইনে  অনলাইনে স্পোকেন ইংরেজি চর্চা করা হয়।

  
সার্চ ইংলিশ গ্রুপে চার পাচ জন কো-ফাউন্ডার  রয়েছেন। এই সার্চ ইংলিশ গ্রুপের পিছনে রাজিব আহমেদ সহ এস এম মেহেদি, আবুল খায়ের, নেয়ামত উল্লাহ মহান,  মনসুরা ইসলাম মিম কাজ করছেন। 

সার্চ ইংলিশের আর্নিং মডেল -বলতে গেলে, স্পোকেন আড্ডার জন্য তিনশ টাকা করে নেয়া হয়, মাত্র বিশ জনকেও যদি একটা স্পোকেন প্রাক্টিস প্রোগ্রামে নেয়া হয়, তাহলে ৬০০০ টাকা, সপ্তাহে দাঁড়ায় ৪২০০০ টাকা, মাসে গিয়ে দাঁড়ায় তা  ১৬৮০০০ টাকা, বছরে গিয়ে দাঁড়ায় তা ২,০১৬,০০০ টাকা।  দশ বছরে গিয়ে দাঁড়ায় ২০,১৬০,০০০ টাকা। এই তো গেল  মাত্র দশ এর হিসাব, এক্সাম, টিউশন, এক্সট্রা কেয়ার, স্কুল  কলেজ, ভার্সিটির লেকচার সহ আরও রয়েছে অনেক প্ল্যান।

ভবিষ্যতে সার্চ ইংলিশকে দেশের স্কুল কলেজসহ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দেবার পরিকল্পনায় রয়েছে।

English elearning startup is worth of 1 billion dollar. But this calculation could be excel up if you sum up ecommerce industries, call center  freelancing, job, viva, gov, private projects. ( data collected from news paper)

Search english, the pioneer of English Elearning model platform in the world. So, bcs attendees, medical versity admission examinees, shool colleges students, job aspirants can practise with any kind of free of hesitation. No one can trouble girls rather girls are shown as respectful person there.

This Search English is developed in three categories. Students can practise writing  freely on search English group. Reading materials are organised in search English website,  listening are practised without any charge via online.

Search English has teamed with five persons including founder Razib Ahmed.
Others persons are, SM Mehdi Hasan, Neyamotullah Mohan, Abul Khayer, Monsura Islam Mohan, Kamrul Islam Shaon. 

There are many opportunities in earning model of search English. The spoken charge are taken only 300 tk. If there are 20 students,  then it stands on 6000 tk, then in a week it goes to 42000 tk, and in a month it transfers to 168000 tk and in a year,  it stands total sum of 2,016,000 tk. then in ten years, it will be summed up 20,160,000 tk. There are more catagories to monetize such as exam, tution, school college class care, model tests many more.

Search English helps to change people's lifestyle. In future, we will try to advance this Search English initiative acorss the school college as well as international stages.

এক বিলিয়ন ডলারের ই লার্নিং ইন্ডাস্ট্রি

১ বিলিয়ন ডলারের ই লার্নিং ইন্ডাস্ট্রি।
শুধু মাত্র লেখালেখি করে একটা স্টার্ট আপ কোথা থেকে কোথায় যেতে পারে, সার্চ ইংলিশকে দেখলেই অনুমান করতে পারবেন, 
 সার্চ ইংলিশ ২০১৭-১৮ সালে ফেইসবুক থেকে ৫০ হাজার ডলারের ফান্ড পায়। টেক্সট বেইজড স্টার্ট আপের মধ্য থেকে সার্চ ইংলিশ অন্যতম।
এই সার্চ ইংলিশের মোটিভ হচ্ছে অনলাইনে হাতে কলমে ইংরেজি শিখানো। রাজিব ভাইয়ের নেতৃত্বে সার্চ ইংলিশ গ্রুপ পপুলার হয়  কন্টেন্ট স্ট্রাটেজিকে কেন্দ্র করে।
কন্টেন্ট স্ট্রাটেজি করার আগে আপনার স্টার্ট আপের রণ কৌশল তৈরি করা জরুরী। অর্থাৎ আপনার স্টার্ট আপকে কোথায় দেখতে চান।

সার্চ ইংলিশ মুলত ইংরেজি শিখার প্লাটফর্ম। সুতরাং বিসিএস, বিশ্ব বিদ্যালয়, চাকুরী, মেডিকেল, ভর্তি পরিক্ষা, স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চার কেন্দ্র হচ্ছে  সার্চ ইংলিশ।
 আবার আপনার কন্টেন্ট কোন কোন ক্যাটাগরিতে অবদান রাখতে পারে। যেমন, 
সোয়াপিবুকস গ্রুপে আলোচিত কিশোর ক্লাসিক,  মাসুদ রানা নিয়ে বই, মুভি,  ড্রামা সিরিয়াল তৈরি হচ্ছে।

উই, ইক্যাব এর ফুল মার্কেটিং কন্টেন্ট স্ট্রাটেজি  বাংলা টেক্সট বেইজড।

 যদি স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলতে চান তাহলে ঢাকা কাস্টের কথা বলা যাক।
 এই স্টার্ট আপ মুলত ডায়াবেটিস রোগ কিভাবে সারিয়ে তোলা যায়, এই রিলেটেড কি কি প্রোডাক্ট আছে, ডাক্টারদের পরামর্শ তুলে ধরে। অনলাইনে এখন পর্যন্ত তাদের কন্টেন্ট স্ট্রাটেজি টেক্সট বেইজড।

ফ্যাশন,  ক্রাফটস, কুকিং নিয়ে জানতে চাইলে উই গ্রুপকে ফলো করতে পারেন। অথবা এই রিলিটেড গ্রুপ পেইজ বা জার্নালের দিকে চোখ রাখতে পারেন।

এখন আপনার কন্টেন্ট স্ট্রাটেজিকে কিভাবে সাজাবেন, সেটা আপনার উপর ডিপেন্ড করে। আপনার কন্টেন্ট  ছবি, ট্রল ভিডিও, গান, কৌতুক, মুভি, নাচও হতে পারে।

Only text based platform can be made of as a startup Search English is a great example.
Facebook found 50 thousand dollar from facebook in 2017- 18. The motive of Search English is to teach english in online. Razib sir applied his best effort in content strategy to make popular Search English Group.
Before  applying content streategy, it's necessary to fix up your start up plan.

Mainly, Search English is a English e-learning start up. B.c.s examines, medical exam attendees, versity exam attendies, school college versity can pratise there without any hassles.

Again, in which category,  your content can be put into,  you have to think of. The most talked topics is practised on Swapy Books is Kishor classic, Masud Rana. Books, Movie, drama serials have been been made on the basis of Masud Rana.

WE, Ecab,  are being moderated on the base of Bangla text base.

If you can aware of health, then Dhaka Cast can be highlighted. 
This start up covers how Diabatics can be cured up, doctor advice, Diabatics related products.

We is the best group to follow up fasion trends.
Now its up to you how your content strategy can be curated up. Your content strategy can be on the base of movies, song, troll video, photos, dance etc.
Only text based platform can be made of as a startup Search English is a great example.
Facebook found 50 thousand dollar from facebook in 2017- 18. The motive of Search English is to teach english in online. Razib sir applied his best effort in content strategy to make popular Search English Group.
Before  applying content streategy, it's necessary to fix up your start up plan.

Mainly, Search English is a English e-learning start up. B.c.s examines, medical exam attendees, versity exam attendies, school college versity can pratise there without any hassles.

Again, in which category,  your content can be put into,  you have to think of. The most talked topics is practised on Swapy Books is Kishor classic, Masud Rana. Books, Movie, drama serials have been been made on the basis of Masud Rana.

WE, Ecab,  are being moderated on the base of Bangla text base.

If you can aware of health, then Dhaka Cast can be highlighted. 
This start up covers how Diabatics can be cured up, doctor advice, Diabatics related products.

We is the best group to follow up fasion trends.
Now its up to you how your content strategy can be curated up. Your content strategy can be on the base of movies, song, troll video, photos, dance etc.

স্টার্ট আপ ব্যর্থতার আদলে উন্নয়ন

স্টার্ট আপ ব্যর্থতা 🌱

প্রথমে মনে করলেন সরকার আপনাকে একটা রাস্তা বা জায়গা দিলো। আপনি সেই জায়গায় বা সেই রুটে আপনি বাস সার্ভিস চালু করলেন। কিন্তু এতে অন্যান্য বাস,  ট্রাক,  ভটভটি,  ময়ুরি থাকায় আপনার বাসের সাথে ফ্র‍্যাকশন ঘটে বিধায় বাসের অনেক লস ঘটলো। 
তারপর আপনি চিন্তা করলেন, বাসের জন্য বি আর টি লেনের আদলে এয়ারপোর্ট টু গাজিপুর আলাদা লেন করবেন। কিন্ত লেন বানানোর পর দেখলেন এসি বাসে তেল খরচ বেশি হয়, অন্য ডাবল টেকার গাড়িতে  খরচ কম হয়। সেই চিন্তামতন ডাবল টেকার বাস নামালেন। কিন্তু ডাবল টেকারে তো,  বগি প্রব্লেম। অর্থাৎ বাসের পিছনে আরো বগির মতন কয়েকটা রুম লাগাতে পারতাম তাহলে আমার প্রফিট বেশি হতো। আর একটা সমস্যা হলো, বাসে মালবাহী ট্রেনের মতন মাল নেয়া যায় না। তাই কুরিয়ার অপশনটা মিস হয়ে যাচ্ছে। তারপর আপনার চিন্তামতন সেই রুটে মেট্রো রেলের মতন প্রজেক্ট বানাবেন। বানানোর কাজ শেষ!!
তারপর চিন্তা করলেন, ট্রেনে সব কিছু ভালো মতন চলে, কিন্ত হেলিকপ্টারের মতন খুব বেশি দ্রুত হয় না। তাই আপনি ভি আই পি হ্যালিপেড পোর্ট বানায় ফেললেন। দ্রত সবাই যাতায়াত করছে। এখন কথা হলো, কিভাবে হ্যালিকপ্টার সার্ভিসকে সব মানুষের আওয়াতায় আনবেন। সেই জন্য আপনি রিসার্চ সেন্টার তৈরি করে বড় বড় এয়ারক্রাফট সায়েন্টিস্টদের সাথে কাজ করবেন।

আমি মার্কেট রিসার্চ যেভাবে করি

আমি প্রফেশনালি কোনোদিন মার্কেট রিসার্চ করে নি। তবে অন্য দশ জন সাধারণ মানুষের মতন মার্কেট বা কোনো  টপিক্স নিয়ে চিন্তা ভাবনা করার চেস্টা করি। মার্কেট রিসার্চ প্রথমে আপনার পন্যের উপর নির্ভর করে, ট্রেন্ডিং বা সিজনাল পন্য নাকি ইউনিক কোনো পন্য। যেমন,  আলু,  তরকারির বাজারের কোনো মার্কেটিং এর দরকার পড়ে না। বেচতে যান, বেচতে পারবেন না,  কিন্তু এগুলোর চাহিদা বেশি। উতপাদনে খরচ বেশি,  আবার লাভ কম বেশি থাকে। খুচরা জায়গা বা মার্কেট বুঝে দাম হেরফের করে। আপনি ইচ্ছে করলে গুলসানের আবাসিক এলাকায় তরকারি বেচতে পারবেন না, কিন্তু কাওরান বাজারে সহজেই কম দামে পন্যগুলো বিক্রি করতে পারবেন।

দ্বিতীয়ত, আপনার সক্ষমতা বা যোগ্যতার উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ আপনি যেখান থেকে পন্য আনতে হিমসিম খান বা প্রায় অসম্ভব সেখানে স্বপ্ন বা মিনা বাজার বা আড়ং সহজেই সেই কাজ করে ফেলতে পারে। 

তারপর আপনি কিভাবে বাজারে ঢুকবেন, তা আপনার কৌশলের উপর নির্ভর করে। ব্রান্ডিং টা এখানে প্রাধান্য পাবে। ইউনিক প্রডাক্ট থাকলে ব্রান্ডিং করা লাগবে। এখন কিভাবে কেমনে করবেন সেটা আপনার উপর নির্ভর করে। অনেকে ক্লায়েন্ট বেইজড মার্কেটিং করে, যেমন,  সফটওয়্যার,  হোস্টিং,  ডেভেলেপার কোম্পানি গুলো  ইক্যাব গ্রপ সহ ডিজিটাল গ্রুপগুলোতে ভিড় করে বেশি। আবার স্বপ্ন,  আড়ং, ইভ্যালি ব্রান্ড করে সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে। অনলাইনে পন্য প্রমোশন করতে খরচ কম লাগে, আবার টিভি মিডিয়ায় ব্রান্ড করতে খরচ বেশি লাগে।
আবার সবশেষে পন্যটি নামাবেন কিনা সেটা নির্ভর করে আপনার দক্ষতা বা দৃস্টিভংগির উপর। এই বিষয়ে একটা গল্প বলি। 

অনেক বছর আগের কথা। আফ্রিকার জনগণ তখনও আধুনিক জীবনযাত্রা সাথে পরিচিত নয়। 

ইউরোপের এক সফল জুতা কোম্পানির মালিক চিন্তা করলেন তিনি তার বিজনেস কে ইউরোপের বাইরে ছড়িয়ে দিবেন। অনেক চিন্তা ভাবনা করে তিনি তার বিজনেস সম্প্রসারনের জন্য আফ্রিকা মহাদেশকে টার্গেট করলেন। আফ্রিকায় জুতার মার্কেট যাচাই করার জন্য তিনি তার হেড অফ মার্কেটিং কে আফ্রিকায় পাঠালেন। আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ ঘুরে কয়েক মাস পরে দেশে ফিরে তাঁর হেড অফ মার্কেটিং জানালেন, আফ্রিকায় জুতোর ব্যবসা সম্ভব না। কারণ আফ্রিকার মানুষ জুতাই পরে না।

কোম্পানির মালিক এটা শুনে হতাশ হয়ে আফ্রিকায় ব্যবসা সম্প্রসারণের চিন্তা বাদ দিলেন।

প্রায় একই সময়ে আমেরিকার এক জুতো কোম্পানি একই চিন্তা নিয়ে তাদের প্রতিনিধিকে আফ্রিকায় পাঠালেন। কয়েক মাস পরে তাদের প্রতিনিধি আমেরিকায় ফেরত এসে জানালেন যে, আফ্রিকায় জুতার ব্যবসার ব্যাপক সম্ভাবনা। কারণ আফ্রিকার মানুষ এখন জুতা পরে না। তাই সেই দেশে জুতা ব্যবসার কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নাই। 

এখন আফ্রিকার জনগণকে জুতা পরার উপকারিতা যদি বোঝানো যায়, তাহলে সেখানে একচেটিয়া বিজনেসের বিশাল সুযোগ আছে। 

এরপরে সে জুতা কোম্পানি আফ্রিকাতে জুতা পরার উপকারিতা সম্পর্কে বিশাল ক্যাম্পেইন চালিয়ে মানুষকে জুতা পরার ব্যাপারে সচেতন করলো। কয়েক বছরের মধ্যেই সেই কোম্পানি আফ্রিকায় ফুলে-ফেঁপে ওঠে বিলিয়ন ডলারের কোম্পানিতে পরিণত হলো।

সুতরাং আমরা দেখতে পাচ্ছি, একই জায়গায় একই উদ্দেশ্য নিয়ে ২ জন যাওয়ার পরেও শুধুমাত্র দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যের কারণে একজন সফল হল এবং অন্যজন ব্যর্থ হলো।

তাই সফলতার জন্য সবসময় পজিটিভ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখুন। কোন কিছুকে বাঁধা মনে না করে সুযোগের সন্ধান করতে থাকুন। সফলতা আসবেই।

I am not a professional market researcher. But I am writing about this like others common men. Firstly, it depends on your product whereas it's tranding or seasonal. Such as, you don't need any marketing to sell potato alike seasonal products. It needs place where you can sell as your desired price. This price can be differed from Gulshan Banani to Kawran Bazar.

Secondly, it depends on your ability. Where you can bring out any product from any place, Swapna, Arong can do this easily.

Thirdly, It depends on your strategy, how you could enter the market and take position. Brading prefers in there. Target marketing can save your cost like Software, digital marketing based startup. They try to look out Ecab group as well as other online digital group. Again,  Swapna, Evaly can reach mass people by tv media marketing. It needs much cost in there. 

At last, you step down with the product or not, it depends on you.

An European  thought about his business expansion outside the Europe and took his foot onto Africa. He sent the head regarding the marketing department to analysis the market capture of shoes. But he did not see any possibilities there, because, there nobody put shoes on legs.

That's why company owner depressed and rejected the proposal.

Again, another company sent representatives there. When they saw huge possibilities there,  if they could realize the benefit of shoes. Moreover, people didn't wear shoes in there.

As per this thought, company tried there and at last,  they succeeded.

So, if we think about the mentioned stories, then we see the different angle and
outlook. Keep positive and try your best as your outcome. 

গুগল ক্রমে ডার্ক মুড অপশন চালু করবেন কিভাবে

গুগল ক্রমে ডার্ক মুড অপশন চালু করবেন কিভাবে-
কম্পিউটারে আমরা যতক্ষন পড়ি বা লেখালেখি করি তাদের জন্য ডার্ক মুড অপশন উপকারে আসবে।
গুগল ক্রম ব্রাউজারের সেটিংস অপশনে গিয়ে থিম অপশন সিলেক্ট করে ডার্ক মুড অপশন চালু করুন। এরপর দেখবেন গুগলের সব অপশন ডার্ক হয়ে গেছে।
কিন্তু সাইট বা ব্লগ পড়তে গিয়ে দেখবেন আবার সাদা ফরম্যাট। এখন গুগল ক্রম থেকে সব সাইট ডার্ক মুড করতে chrome://flags  লিখে সার্চ অপশন এ Dark Mode” টাইপ করুন। তারপর, Force Dark Mode for Web Contents অপশনটি এনাবল করে দিন, তারপর ক্রোম Relaunch করে দিন। এরপর ডার্ক মুড অপশন চালু হয়ে যাবে,অর্থাৎ ব্যাকগ্রাউন্ড ব্ল্যাক ফরম্যাট,  কিন্ত টেক্সট থাকবে সাদা ফরম্যাটে।

How do you get facilitation from dark mood in google chrome?
Dark mood gives warm in eyes during reading online reading blogs, watching videos.

First launch google chrome, go to Settings, then Theme option, select Dark Mood option.

Except Google searches result, you can't read blogs or site in this way. That means you will find there all white format. If you want dark mood option for all blogs or sites, then type chrome://flags -> Dark Mode. Then Enable this option,
Force Dark Mode for Web Contents. After that, relaunch your browser. Then you find the full google chrome under the Dark Mood option.


বিলিভ ইন মি মুভি থেকে স্টার্ট আপ শিক্ষা

বিলিভ ইন মি মুভি থেকে স্টার্ট আপ শিক্ষা

আরিফ -ভাইয়া, believe in me মুভিটা কি দেখেছেন? 

আমি- না, কিন্তু এটার রিমেক মুভি চাক দে ইন্ডিয়া দেখেছি। আমি রাজিব স্যারের পোস্ট দেখেছি। কিন্ত, বর্তমানে ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছি।

আরিফ- অহহহহ
 মুভিটা কি কাজের? 

আমি - এটা আপনার উপর নির্ভর করে। সেই মুভিতে শাহরুখ খানের জায়গায় রাজিব স্যার কোচ।  বাস্কেটবলের সেই টিমে দশ থেকে এগারো জন খেলে, আর উইতে সর্বশেষ আমার জানা মতে পনেরো জন মেম্বার নির্বাচিত হয়েছে। এখানে রাজিব স্যার কোচ,  তার টিম মেম্বার নিয়ে বাংলাদেশের মাঠে বিদেশীদের বিপক্ষে প্রতিনিধিত্ব করবে। এক এক জন টিম মেম্বার এক একটি  স্টার্ট আপ নিয়ে মাঠে নামে, কিন্তু এই পথ চলতে স্টার্ট আপের বাইরে বা পারিবারিক জীবনে নানা ধরনের বাধা বিপত্তি ঘটে। এখন দেখবার বিষয়, কিভাবে আপনারা এই বাধা বিপত্তি কাটিয়ে বাংলাদেশ পতাকা বিশ্বের সামনে উঁচু করে ধরবে। :D

অন্য কথায় এই মুভিটা কর্পোরেট কালচার যেমন আড়ং এর মতন অনেকটা।

 ব্যবসায়িক মাঠে খেলার সুযোগ পাওয়া কঠিন ব্যাপার। আমাদের, আপনাদের, সবার রাজিব ভাই এই ব্যাপারে প্রতিনিয়ত সাহায্য সহযোগিতা নির্দেশনা করে চলছেন। :)

Arif- Hello Bro, have you ever seen Believe in Me movie?

Me- No, but, it's a remake movie which i saw, chak de india, i saw the post of Razib sir, But at present, i am cut out from internet.

Arif- Ohhh.
 Is movie very effective?

Me- It's up to you, but nice motivational movie. Srk was a couch in where Razib Sir stands now. Busket ball team has formed 10 players, now there are 15 startsup from WE, but Razib sir is a couch,  he will manage this fund for playing on the business groundm But on the other hand,  every human like start ups faces lots of struggles and negligence in their outer or inner life. Now it's a matter,  how can you be skilled to come out those hinderences?  Then you will be win. You can say, Razib sir opens movie production,  you all are team member and busy in shooting. :D

In a word,  its a somewhat co-operate  movie like Aarong.

As a novice, it's not easy task to gain grisp on the business ground, Razib sir helps you a lot to you to gain power in battlefield. :D

অফলাইনে কিভাবে গুগল ট্রান্সলেট অনুবাদ ব্যবহার করবেন

গুগল ট্রান্সলেট অফলাইন প্যাক--
আমরা কম বেশি সবাই অনলাইন গুগল ট্রান্সলেট ব্যবহার করি। কিন্তু অফলাইনে এটি কিভাবে ব্যবহার করা যায়, আমরা হয়তো তা জানি না। সেখানে শুধু মাত্র একটি ভাষা নয়,  আপনি ইচ্ছা করলে বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি হিন্দি, কোরিয়া, চায়নিজ,  জাপানি ভাষা অনুবাদ করতে পারবেন। এখন প্রশ্ন হলো কিভাবে গুগল ট্রান্সলেটর এ অফলাইন প্যাক ইন্সটল করবেন, অর্থাৎ ইন্টারনেট ছাড়া কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন?
গুগল ট্রান্সলেট ব্যবহার করতে চাইলে প্রথমে গুগল প্লে স্টোর থেকে গুগল ট্রান্সলেট ডাউনলোড করতে হবে। তারপর সাইডবারের মেনু অপশনে গিয়ে অফলাইন ট্রান্সলেশনে ক্লিক করতে হবে। তারপর, সেখানে দেখবেন বাংলা ইংরেজি, হিন্দি সহ অনেকগুলো ভাষা অপশন আছে। তারপর, আপনার পচ্ছন্দ মতন ভাষা নির্বাচন করে, ডাউনলোড করুন। ব্যাস, হয়ে গেলো। এখন আপনি খুশি মনে গুগল ট্রান্সলেশনে অনুবাদ প্রাক্টিস করুন।

Google Translate Offline Pack--
There are many online translator, Google Translator is one of them. You can use it both in online and offline too. It's known to all that this apps can be used in online. But how can you use it in offline? First,  download google translator from play store. Then click to side bar menu and click Offline Translation. There, you will see many language pack. Now, just download those pack what you want like Bangla or Hindi. So, you can use it for many language as you want.


বিরিয়ানি বাই কিলো ব্রান্ডিং থেকে শিক্ষা

বিরিয়ানি বাই কিলো ব্রান্ডিং থেকে শিক্ষা- 

তাদের সিগনেচার ডিশ এক্টাই সেটা হল দম দেয়া বিরিয়ানি। যেটার কারনে সবাই তাদেরকে চিনবে। আর সেই সিগনেচার ডিশের সাথে তাদের স্টার্ট আপের নামকরণ রয়েছে Biriyani by Kilo। বিরিয়ানির সাথে ওজনের হিসাব কিতাব থাকে তাই কিলো নামটি তারা ব্যবহার করেছে।

এক ডিশ নিয়ে তারা থেমে থাকে নি, তারা বিরিয়ানির বিভিন্ন রকম পদ তৈরী করেছে।
ভেজ, নন ভেজ বিরিয়ানি, পনির বিরিয়ানি, প্রোন বিরিয়ানি সহ আরও অনেক ধরনের বিরিয়ানির পদ তৈরী করেছে।

তারা বিরিয়ানি কিভাবে পরিবেশন করে, অর্থাৎ  কিভাবে এটিকে হাড়ির চারিদিকে সুন্দর করে আটা দিয়ে প্যাক আপ করা হয়, যাতে খাবার গরম থাকে তা তারা প্রমোশনে এনেছে। প্রচারে কিছুটা গ্রামিনতার ছোয়া রেখেছে। গুলশানে হান্ডি নামক এক রেস্টুরেন্ট রয়েছে, সেখানেও একই ভাবে বিরিয়ানি বা খাবার সার্ভ করা হয়। 
তারা হাইজেনিক অর্থাৎ বিরিয়ানিতে খাটি মসলা ব্যবহার করেন তা বিজ্ঞাপনে উল্লেখ করেছেন।

এছাড়া পারসোনাল ব্রান্ডিং হিসেবে, বিরিয়ানি বা রান্না বান্নার সংগে কিভাবে তারা আগে থেকে জড়িত এবং স্টার্ট আপ ব্যবসায় কিভাবে তারা দক্ষ তা তারা উল্লেখ করেছে। অর্থাৎ তারা ছাত্র জিবনে হোটেল ম্যানেজমেন্ট এর ছাত্র ছিলেন। পিজা হাট, কাবাব ফ্যাক্টরিতে ফাউন্ডার জিনডাল কর্মরত ছিলেন।
একই ব্রান্ডিং পরিচিতি আমরা দেখতে পাই, পুরান ঢাকার হাজি বিরিয়ানির সাথে। এটা তাদের বাপ দাদার ব্যবসা, অর্থাৎ স্বাধীনতার পর থেকে তাদের পিতৃ পুরুষ এই হাজির বিরিয়ানি চালু করেন এবং পুরান ঢাকায় বিরিয়ানি বলতে এক নামে হাজির বিরিয়ানিকেই চিনে। এমনকি এখন পর্যন্ত এই বিরিয়ানির মসলা বা রেসিপি কেউ উদঘাটন করতে পারে নি।

একটি আদর্শ সাইট স্ট্রাকচার কেমন হওয়া উচিত?

#content_seo_post 07

✓✓একটি আদর্শ সাইট স্ট্রাকচার কেমন হওয়া উচিত?
আদর্শিক একটা সাইট স্ট্রাকচার হওয়া উচিত পিরামাডের মত। পিরামিডের একদম উপরে থাকবে হোমপেজ এবং হোমপেজে থাকবে আরো আনুসাঙ্গিক পেজের লিংক। এই পেজ পরে আবার অন্য পেজের লিংক যুক্ত হবে। 

একটি আদর্শিক কন্টেন্ট এসইও স্ট্রাটেজি হচ্ছে, কিভাবে আপনি কী ওয়ার্ড স্ট্রেটেজি এবং সাইট স্ট্রাকচার করবেন। একটি উন্নত কী ওয়ার্ড স্ট্রেটেজি হচ্ছে সার্চ টার্ম অনুযায়ী আপনি ভাববেন কমন এবং প্রতিযোগিতামূলক কী ওয়ার্ড এমনকি দীর্ঘ নিঃশ্বাস সম্পাদক। সাইট স্ট্রাকচারেও এমন দ্বৈতভাব বজায় রাখতে হবে। পেজ ফোকাস হবে কমন সার্চ টার্মের উপর ভিত্তি করে যা থাকবে পিরামিডের সবচেয়ে উপরে অন‍্যদিকে পেজের বাকি দীর্ঘ কী-ওয়ার্ড থাকবে সাইট স্ট্রাইকারের নিচের দিকে। পিরামিডের নিচের পেজগুলো পিরামিডের উপরের দিকের পেজের সাথে ভালোভাবে লিংক করা থাকবে। 

✓✓ সাইট স্ট্রাকচার এর টিপস:
১. মূল কনটেন্ট নির্বাচন করা : আপনার ওয়েবসাইটের মূল লেখাগুলো নির্বাচন করুন। এগুলো হবে সেই আর্টিকেল যেগুলো আপনি পাঠককে পড়াতে চান এবং যা দ্বারা আপনার ওয়েবসাইটের মিশন প্রকাশ পায়। আপনি যে আর্টিকেলের জন্য র‍্যাংকিং পেতে চান সেইগুলোই হচ্ছে মূল কন্টেন্ট। আপনি যদি এখনও ডিসাইড না করে থাকেন আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট কোনগুলো তো চিনি।তা করা শুরু করে দিন। প্রস্তুত করুন ঐআর্টিকেলগুলো সেরা কনটেন্ট হিসেবে। 

২. আগা থেকে গোঁড়া অবধি সংযুক্ত করুন : একবার যখন আপনি সেরা আর্টিকেল পেয়ে যাবেন মূল আর্টিকেলে লেজুড় আকৃতির আর্টিকেলগুলো জুড়ে দিন। তাহলে গুগল বুঝতে পারবে কোন আর্টিকেলগুলো র‍্যাংকিং করতে হবে। 

৩. ট‍্যাগের ব‍্যবহার (তবে বেশি না) : ট‍্যাগ ব‍্যবহারে সাইট কিন্তু অনেক লাভবান হয়। ট‍্যাগ এবং ট‍্যাক্সোনোমি সাইটের স্ট্রাকচার তৈরি করে- গুগল এতে ভালো বুঝতে পারে। গুগল আপনার আর্টিকেলকে একই রকম টপিকসের তালিকায় আনে। তবে বেশি করতে যাবেন না তবুও কিছু মানুষ আর্টাকেল থেকে ট‍্যাগ বেশি ব‍্যবহার করে। অতিরিক্ত ট‍্যাগ মানুষকে দুর্বল ও দ্বিধাময় সাইটে টেনে আনে। 

৪. ডুপ্লিকেট কনটেন্ট এড়িয়ে চলা : একই এসইও কনটেন্ট আপনার সাইটে অনেক জায়গায় থাকতে পারে , একজন পাঠক হিসেবে ব‍্যাপারটা আপনার খারাপ নাও লাগতে পারে কারণ আপনি যা চাচ্ছেন তা পেয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু সার্চ ইঞ্জিনকেও তো রেজাল্ট পেজে কিছু না কিছু দেখাতে হবে , আর তা কখনোই একই জিনিস ২বার হবে না। আপনার পন‍্যের প্রতিযোগী এমন কোন সাইটের ইউআরএল এর সম্ভাবনা থাকে ১ম বা ২য় হবার কিন্তু এই ইউআরএলগুলো যদি একই সাইটের হয় তো আপনার চান্স সবচেয়ে বেশি থাকবে টপ টেনে থাকার। 

৫. বাদ দিন পুরোনো এসইও কনটেন্ট : আপনার পুরোনো এসইও কনটেন্ট যদি তা আদ‍্যিকালের হয়ে থাকে। হতে পারে পেজে কিছু মূল‍্যবান লিংক আছে , যার ফায়দা আপনি এখনও নিতে চান তো রিডিরেক্ট করুন ইউআরএল গুলো। 

৬. সামলান এতিম কনটেন্ট গুলো : এখানে এতিম বলতে ঐ কনটেন্ট গুলো বোঝানো হচ্ছে যেখানে অন্য আর্টিকেল গুলোর লিংক নেই। কারণ ইউজার এবং গুগল উভয়ের পক্ষেই কষ্টকর ঐ লিংকহীন কন্টেন্ট খুজে বের করা। সুতরাং যদি কোন কনটেন্ট আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে তো সেটা গুগল আর ইউজারকে জানান লিংকিং করে।

কনটেন্ট এসইও এর রয়েছে তিনটি প্রধান উপাদান

#content_seo_post 08

কনটেন্ট এসইও তিনটি প্রধান উপাদান হচ্ছে : 

১. কী ওয়ার্ড স্ট্রাটেজি

২. সাইট স্ট্রাকচার ও

৩. কপিরাইটিং : সর্বশেষ উপাদান ্ টি হচ্ছে কনটেন্ট এসইও স্ট্রাটেজি হচ্ছে কপিরাইটিং। আপনাকে আকর্ষণীয় আর্টিকেল লিখতে হবে এবং  যা পাঠককে আপনার পাঠককে ওয়েবসাইটে ধরে রাখবে। একই সাথে এসইও কনটেন্ট তৈরি করতে হবে গুগলকে আকৃষ্ট করতে। 

কপিরাইটিং শুরু হয় আসল আইডিয়া দিয়ে। কপিরাইটিং এর প্রথম শর্ত শুরু হয় আসল কনটেনৃট লেখা দিয়ে। ব্লগ পোস্ট হবে টাটকা, নতুন এবং আসল। এটা হতে হবে আলাদা অন‍্য যেকোনো পোস্ট থেকে যা আগে থেকেই ইন্টারনেটে আছে এবং যা পাঠক পড়তে চাইবে। আপনি যদি কি ওয়ার্ড রিসার্চ ঠিকভাবে করতে পারেন তো খোঁজাখুঁজির বড় একটা লিস্ট আপনি শেষ করে ফেলেছেন। এই লিস্ট হবে আপনার পছন্দের। একটা কী ওয়ার্ড মানে একটা শব্দ নয় , তাই আপনাকে আসল আইডিয়া নিয়ে আসতে হবে যা ব্লগ পোস্টের জন্য উপযুক্ত। 

এসইও কনটেন্ট বলতে একমাত্র ব্রান্ড নিউ কনটেন্ট বোঝায় না। কিন্তু যদি আপনার টপিকটি একেবারে নতুন হয়ে থাকে অবশ্যই তা আসল। এছাড়াও কোন বিষয়ে পেশাগত পরামর্শও অরিজিনাল কনটেন্ট হিসেবে বিবেচিত ‌। কোন বিষয়ে আপনার নিজের ব‍্যক্তিগত মতামত কনটেন্টকে আসল ও আলাদা তৈরি করে। 

পাঠকদের সম্পর্কে ভাবুন । আপনি যদি আসল কনটেন্ট তৈরি করতে চান তো পাঠকদের সম্পর্কে ভাবুন , কারা তারা? এছাড়াও নিজেকে জিজ্ঞেস করুন:

* আপনি আপনার পাঠককে কি জানাতে চান?

* আপনার লেখার মূল লক্ষ্য কি?

* আপনার লেখা থেকে কি শেখা যাবে?

* আপনার লেখাটি পড়ে পাঠকদের রিয়াকশন কেমন হবে? 

ভাবুন এই প্রশ্নগুলোর উত্তর এমন হবে যা একটা আসল কনটেন্ট দাঁড় করায়। 

কনটেন্ট ডিজাইন এমন একটি কৌশল যা আসল পাঠককের প্রয়োজনের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়। এটা শুধুমাত্র পাঠককে তার প্রয়োজনীয় কনটেন্ট খুঁজে পেতে সাহায্যই করেনা বরং এই কনটেন্ট এর উপর ফোকাস বাড়িয়ে দেয়। কনটেন্ট এই ভাবে ভেবে বানালে পাঠক তার প্রয়োজনের সময় কনটেন্ট পেয়ে যায় , যে ভাষায় আর ফরম‍্যাটে তারা চায়। 

কপিরাইটিং চায় সুপাঠ‍্য এসইও কনটেন্ট। সহজে পড়া যায় এমন কন্টেন্ট হচ্ছে হাই কোয়ালিটি কনটেন্টের একটি কৌশল।  সুপাঠ‍্যতা পাঠক ও গুগল উভয়ের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শুধু পাঠকই নয় গুগলও আপনার কন্টেন্ট পড়বে। যদি আপনার লেখার গঠন ভালো ও সহজ হয় তো পাঠক সহজেই মূল মন্তব্য বুঝতে পারবে। আর গুগলের কাছে যদি মূলভাব পরিষ্কার থাকে তো আপনার কনটেন্ট এর র‍্যাংকিং করার সম্ভাবনা বেশি। 

লেখার ধরন ,বাক‍্যের দৈর্ঘ্য এবং প‍্যারা দিয়ে পরিচ্ছন্ন ভাবে লেখা ইত‍্যাদি সবই রিডএবিলিটি এর অন্তর্ভুক্ত

মিশোতে ফেইসবুকের বিনিয়োগ

Jannat Kader Chowdhury

দিন দিন ভারতে হোয়াটস অ্যাপের জনপ্রিয়তা ক্রমাগত বাড়ছে। বর্তমানে ভারতে এখন ৪০০ মিলিয়নের এর বেশী মানুষ হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহার করছে এবং এর উপর ভিত্তি করে আবার অনেক স্টার্ট-আপ তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালাচ্ছে। দু বছর আগেও ভারতে মাত্র ২০০ মিলিয়ন মানুষ হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহার করত। কিন্তু এখন স্মার্টফোনের ব্যবহার দ্বিগুন হারে বাড়ছে যার ফলে মানুষ সহজেই বিভিন্ন ধরনের সোস্যাল মিডিয়ায় আসক্ত হয়ে পড়েছে। যেহেতু ভারতে বিভিন্ন কোম্পানি ( শাওমী, স্যামসাং,ওপ্পো) এখন সল্প দামে নানা ফিচারেরে ফোন বিক্রি করছে তাই সল্প মধ্যভিত্ত মানুষরা স্মাটফোন এ আগ্রহী হয়ে পড়ছে এবং অনেক আবার এসব মিডিয়া কে তাদের কেনা বেচার মাধ্যম হিসেবে নিয়েছে। এখন ভারতে ৫০০ মিলিয়নের বেশী ইন্টারনেট ইউজার রয়েছে এবং হোয়াটাপের মাসিক এক্টিভ ইউজার ৪০০ মিলিয়ন রয়েছে।

মূলত হোয়াটস আপে একসাথে অনেকগুলো সুবিধা থাকার কারনে ভারতের মানুষের কাছে এর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলছে। তাছাড়া ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে সোস্যাল কমার্স অ্যাপ Meesho এর জনপ্রিয়তা হোয়াট অ্যাপ থেকে বেশী হওয়ার কারনে ফেইসবুক এই প্রথম ভারতে কোন মার্কেটপ্লেসে বিনিয়োগ করেছে। তাই Meesho এখন খুব সহজেই হোয়াটস অ্যাপের মাধ্যমে ক্রেতা বা বিক্রেতাদের কানেক্ট করতে পারছে।

Meesho,হল ৪ বছর পুরানো একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে বিভিন্ন ধরনের ক্রেতা ও বিক্রেতা রয়েছে। তবে এই মার্কেটপ্লেসের বিশেষত্ব হল এখানে ৮ শতাংশ কাস্টমার হল নারী। বর্তমানে Meesho অনলাইন মার্কেটপ্লেসে ২ মিলিয়ন রিসেলার রয়েছে যারা বিভিন্ন ধরনের গৃহস্থালীর জিনিসপত্র সহ নানা ধরনের পন্য যেমন ইলেক্ট্রনিকস , জামাকাপড় , টয় ইত্যাদি বিক্রয় করে।

বেশীরভাগ রিসেলার হল হোম মেকার এবং যারা ঘরে বসেই তাদের পন্য গুলো বিক্রয় করতে পারে। তারা আরও বলছে তাদের বেশীর ভাগ কাস্টমার হল ভারতের ছোট ছোট যেখানে বেশীরভাগ ইউজাররা অনলাইনে এক্টিভ নয়। আর সেজন্য ফেইসবুক Meesho তে ইনভেস্ট করতে আগ্রহী হয়েছেন বলে জানান ফেইসবুক ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর অজিত মহান।

কারন ভারতের বেশীর ভাগ অনলাইন ইউজার হল পুরুষ কিন্তু Meesho হল এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে অধিকাংশ ইউজার হল নারী যা Meesho এর জন্য সত্যি বিরাট অর্জন। অনেক গবেষনায় দেখা গিয়েছে যে ভারতের ৭০% এর বেশী অনলাইন ইউজার হল পুরুষ তাই Meesho এর মাধ্যমে যদি আরো অনান্য নারীদের প্রোডাক্ট গুলো যদি অনলাইনে নিয়ে আসা যায় তাহলে নারীদের উন্নয়ের সাথে সাথে দু কোম্পানির জন্য উইন উইন অবস্থা সৃষ্টি হবে।

পুর্বেও Meesho বিভিন্ন ইনভেস্টটরের কাছ থেকে ৬৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি ইনভেস্টমেন্ট পেয়েছে,তবে ফেইসবুক থেকে কি পরিমান ইনভেস্টমেন্ট পেয়েছে তা Meesho বা ফেইসবুক কেওই প্রকাশ করেনি।

বর্তমানে Meesho ভারতের হাজার হাজার রিসেলারদের কে সাহায্য করছে যারা প্রতি মাসে ২৫০০০ হাজার রুপির বেশী আয় করছে বলে কোম্পানীটি দাবী করেন। আর হোয়াট অ্যাপ তাদের ক্রেতা বাড়ানোর জন্য ব্যাপক ভাবে সাহায্য করছে এবং Meesho ভবিষ্যতে আরো অনান্য সোস্যাল মিডিয়ার সাথে সংযুক্ত হওয়ার আশা ব্যক্ত করেন। এখন এই স্টার্ট-আপটি নিজেদের দেশের পাশাপাশি আর্ন্তজাতিক মার্কেটে প্রবেশ করার জন্য নানা ধরনের পরিকল্পনা করছে।

ফেইসবুক এখন ভারতের নানা ধরনের স্টার্ট-আপে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী এবং ফেইসবুক মনে করছে ভারতের মার্কেটে বড় ধরনের সুযোগ রয়েছে এবং ভবিষ্যতে তাদের পছন্দসই উদীয়মান স্টার্ট-আপে বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন ফেইসবুক ইন্ডিয়ার প্রোডাক্ট ম্যানেজার অজিত মহান । ফেইসবুক ছাড়াও আরো অনেক বড় বর কোম্পানি যেমন- গুগল, আমাজন্‌ টুইটার ভারতের অনান্য স্টার্ট-আপ গুলোতে বিনিয়োগ করেছে এবং ভারতের মার্কেটে তাদের শেয়ার বৃদ্ধি করছে।

[https://techcrunch.com/2019/06/13/facebook-meesho-first-indian-startup-investment/](https://techcrunch.com/2019/06/13/facebook-meesho-first-indian-startup-investment/)

[https://techcrunch.com/2019/07/26/whatsapp-india-users-400-million/](https://techcrunch.com/2019/07/26/whatsapp-india-users-400-million/)

জেলার ওয়েবসাইট বদলে লেখাপড়ার ব্যপারে সিরিয়াস হোন


Razib Ahmed

সবার আগে দরকার লেখাপড়ার ভিত, জ্ঞানের শক্তি
জেলার ওয়েবসাইট গুলোর ব্যপারে আমার ব্যক্তিগত স্বপ্ন ছিল, এখনো আছে। আমি চাই দেশের প্রতিটি জেলার উপর একটি করে ওয়েবসাইট তৈরি হোক যেখানে জেলার সব তথ্য থাকবে। শিক্ষা, ব্যবসা, পর্যটন, চিকিৎসা মূলত এসব বিষয় নিয়ে তথ্য থাকবে।
যখন যেখানে যার সাথে মিটিং হয় কথা হয় আমি জেলা ওয়েবসাইট গুলোর কথা তুলে ধরি। যারা এই গ্রুপে নিয়মিত সেই ৭-৮ জনের কথাও বলি। শেরপুর, গাজিপুর, নোয়াখালি, ঝালকাঠি, যশোর, রংপুর, মুন্সিগঞ্জ, কুমিল্লা (কামরুল ভাই) এই ৮ জনের উদ্যোগের কথা আমি বলি।
অনেকে আমাকে চেনেন এবং ই-ক্যাবের সাবেক প্রেসিডেন্ট হিসেবে ই-ক্যাবকে একদম শূন্য থেকে ৭০০ মেম্বার কোম্পানির জাতীয় পর্যায়ের একটি অ্যাসোসিয়েশান প্রতিষ্ঠার কাজে নেতৃত্ব দেবার জন্য অনেকেই আমাকে সন্মান করেন, আমার কথাকে গুরুত্বের সাথে নেন।
তাই জেলার ওয়েবসাইট নিয়ে যখন কথা বলি তখন প্রায় সবাই আগ্রহের সাথে আমার কথা শুনেন এবং দুই তিন জায়গা থেকে আমাদের এই তরুণদের সাথে ইনভেস্টমেন্ট বা অন্যান্য ব্যপারে মিটিং এর কথাও প্রায় চূড়ান্ত হয়ে গেছে। যেমন ই-কমার্সের ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে যে ওয়ার্কশপ হবার কথা সেখানে জেলা ওয়েবসাইট গুলোকে প্রথম ধাপেই রেখেছি।
আর এখানেই মূল সমস্যা। যেহেতু তারা ঢাকার বাইরে থাকেন তাই যে কোন ইভেন্ট এর আয়োজন করলেই তারা আসার থেকে না আসার ব্যপারে আগ্রহী বেশি থাকেন। ফলে শুধু তাদের জন্য কিছু করা অসম্ভব হয়ে গেছে। কারন ৮ জনের মধ্যে যদি ৪ জন না আসেন তাহলে ৪ জনের জন্য কিছু করে লাভ নেই।
ফান্ডিং, ইনভেস্টমেন্ট এসবের ভাষা ইংরেজি। পিচ , প্রেজেন্টেশন সব কিছুতেই ইংরেজির ব্যবহার রয়েছে বাংলাদেশেই আর বিদেশের কথা বাদই দিলাম। সেদিকেও তাদের দক্ষ হতে হবে বা চেষ্টা করতে হবে।
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সহ বিভিন্ন দিকে যেসব সুযোগ আছে সেগুলোর বেসিক নিয়েও জানতে হবে। নিজেদের স্টার্ট আপকে গুছানো অবস্থায় অন্তত কাগজে কলমে আনতে হবে।
ই-ক্যাব নিয়ে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি যে শূন্য থেকে কিছু প্রতিষ্ঠা করা অনেক কঠিন। তাই জেলা ওয়েবসাইট নিয়ে যারা কাজ করছেন তারা যদি নিজেরা সিরিয়াস না হন, না জানার চেষ্টা করেন তাহলেই এটি শখের কাজের স্টেজেই থাকবে সারা জীবন এবং আজ না হোক আগামি কাল না হোক পরশু বা আগামিবছর অন্যরা এদিকে কাজ করে এর সুফল পেয়ে যাবে।
শুধু জেলার ওয়েবসাইট না সবাইকে বলবো লেখাপড়ার ব্যপারে সিরিয়াস হতে, জ্ঞানকে শক্তি বানাতে। না হলে বছরের পর বছর পার করে দেবেন হতাশার মধ্যে।

November 25, 2018 at 3:23 PM · 


Md Abu Rihan

জ্বি স্যার,
আমাদের মধ্যে অনেকর হতাশা কাজ করে কিন্তু আমার মাঝে কোন হতাশা নেই।
জেলা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে অনেক সাথে কথা হয়েছে, অনেক এ কাজ করার জন্য উৎসাহ দিয়েছে।
জেলা নিয়ে কাজ করতে যেয়ে গ্রুপ এ আমাদের জেলা অনেক এর সাথে পরিচয় হয়েছে।
শেষ কথা হল জেলা নিয়ে কাজ শুরু করেছি ইনশাআল্লাহ কাজ চালিয়ে যাবো এক বছর লাগুক বা দুই বছর লাগুক।
Mojidul Islam

ইনশাআল্লাহ যেহেতু আপনি বোকা আমি বোকা আমরা সব বোকারা একসাথে বোকার মত কাজ করে এগিয়ে যাচ্ছি এতে করে আমরা বোকারাই এগি যাচ্ছি।ইনশাআল্লাহ ভাইয়া ২৭ তারিখ এ আমার পরিক্ষা শেষ আমি ২৮ তারিক ঢাকায় যাব। এবং সামনের সব ইভেন্ট সহ বিভিন্ন ফান্ডিং সেমিনার সহ সব কাজের মধ্যে আপনার সাথে সময় দিব।আমি চাই আমার মত বাকি ৭জন ও সময় দিবে এই বিষয়ে।।।

Razib Ahmed

লাভটা একদিনে আসে না, একদিনে বুঝাও যায় না। আর কেউ এসে আপনাকে কিছু হাতে তুলে দেবে না। আপনি ধীরে ধীরে এগিয়ে যাবেন এবং তারপর সেই স্টেজে চলে আসবেন যেখানে সঠিক মানুষের সাথে দেখা হবে। ব্যবসা মানে লাভের খেলা। উইন-উইন। যে আপনাকে টাকা দেবে সে আপনি লাভ করলে তার ভাগ নেবে সেই চিন্তা করে দেবে।
Tanvir Ahmed

পড়া ছাড়া জ্ঞানের শক্তি বাড়ানো সম্ভব না, তাই যারা উদ্যোক্তা হওয়ার পথে বা কাজ শুরু করেছেন তাদের অনেক পড়াশোনা করতে হবে জানতে হবে। একটি কথা মনে রাখতে হবে উদ্যোক্তা হতে চান কিন্তু তার জন্যে পার্টটাইম কাজ করবেন এটা হবে না তাহলে বিনিয়োগ পেতে অনেক বেশি সমস্যা হবে। তাই কোম্পানির জন্য ফুলটাইম ও নিজের চলার জন্যে পার্টটাইম কাজ করতে পারেন।অামরা যত কিছুই বলি পার্টটাইম কাজ করে অন্তত ভাল বিনিয়োগ পাওয়া যাবে এটা মনে হয় ভূল ধারণা।
Md Daloare Hossain

ইনশাল্লাহ আমি সিরিয়াস আছি জেলা ওয়েবসাইটের জন্য, প্রতিটি ইভেন্টে উপস্থিত থাকতে প্রস্তুত আছি।
শুধু পিছিয়ে আছি ইংরেজির জন্য, ইংরেজি কে ডেভেলপ করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করতেছি। পড়ার অভ্যাস ডেভেলপ করার জন্য Search Englishওয়েবসাইটের ১০০ দিনের সিলেবাসকে এন্টিবায়োটিক হিসেবে গ্রহণ করছি।

Mojjammel Huqe

আমার জেলা নাটোর আমার ও ইচ্ছা জাগে নাটোর জেলা ওয়েবসাইট তৈরী করতে।কারণ নাটোরে দুইটা রাজবাড়ি আছে, জীবননাশ এর বনলতাসেনের দ্বীঘি আছে। চলন বিল আছে। নাটোরের বিখ্যাত কাঁচাগোল্লা প্রসিদ্ধ। সমস্যা হলো আমি কিভাবে শুরু করব তা জানিনা। স্যার আমাকে হেল্প করলে আমি এইদিকে মন দিতে পারব ইনশাল্লাহ।
Shafin Ahmed

জেলা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে প্রতিটি ধাপেই নতুন কিছুর অভিজ্ঞতা হচ্ছে। শুরুতে যেগুলো অনেক চ্যালেন্জিং মনে হলেও এখন সেগুলো খুব সহজে আয়ত্বে আসছে। আর এই অভিজ্ঞতা সারা জিবন কাজে দেবে বিশ্বাস করি। আপনার নির্দেশনা মত কাজ করে অনেক দূর পর্যন্ত যেতে চাই।
Kazi Sajjad Sipon

জ্বী স্যার ঠিক তাই, জেলা ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করতে হলে আমাদেরকে জানতে হবে অনেক কিছু, আর তার সম্পূর্ণ ভিত্তি তৈরী করা আছে সার্চ ইংলিশ ও DSB গ্রুপে। ইনশাআল্লাহ ,আমাদের উচিত নিজেদের দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলা দক্ষ নাগরিক হিসেবে।

ই-কমার্সে দেশী পণ্য বিক্রয় করা চ্যালেঞ্জ - রাজিব আহমেদ


Razib Ahmed
ই-কমার্সে দেশী পণ্য অনেক বেশি বিক্রি হবে এ বছরের মধ্যেই তা বুঝে গেছি। তবে সব জেলার পণ্য জনপ্রিয় করা বিশাল চ্যালেঞ্জ

February 16 at 6:01 PM ·


Md Daloare Hossain

সব জেলা থেকে তেমন কেউ নেই সিরিয়াস এবং একই সাথে ৬৪ জেলার পণ্য জনপ্রিয় আসলেই সিরিয়াস। তবে এ বছরে ভীত তৈরি হয়ে যাবে এবং দিন দিন জেলা ও পণ্যের সংখ্যা বাড়তে থাকবে।

Anupam Sarkar

ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে যাবে একসময় সব জেলার পণ্য। হয়তো একটু সময় লাগবে। আজ দেশীয় পণ্যের যে চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে তাতে উই এর অবদান অনেক। উই যত মানুষের কাছে যেতে পারবে, দেশীয় পণ্যের চাহিদা তত বৃদ্ধি পাবে স্যার।

Aksa Hoimo

সব জেলা থেকে যদি সিনসিয়ার সেলার পাওয়া যায়,তাহলে কাজ টা অনেক সহজ হবে..কিন্তু এটা সত্যি যে প্রথমে অনেকেই সিনসিয়ার থাকলেও,ধীরে ধীরে কেন জানি সবাই একটু স্থবির হয়ে যায়..😢😢কোনো কাজে লেগে থাকা টা অনেক কঠিন আর চ্যালেঞ্জের.. আর রাজিব ভাইয়া সবার থেকে আলাদা এই কারণেই,যে ভাইয়ার লেগে থাকার চেষ্টা ইনফিনিটি পর্যায়ের..আমার এই স্বল্প সময়ের পরিচয়ে এটাই মনে হয়েছে...

Lipi Sd

জ্বী স্যার জেলা ভালো ভিওিক পন্য আমরা কয়েকটা মাএ চিনি আর ডেলিভারি সমস্যা তো আছেই। ঢাকার বাইরের এক জেলা থেকে অন্য জেলায় পন্য পাঠানোটা একটু সমস্যা। তবে আশা করছি দেশীয় পন্যের ওয়েভে আমরা সেই প্রতিকূলতা গুলোও কাটিয়ে উঠতে পারবো।

শর্মিলী শর্মি

পন্য পরিবহন ব্যবস্থাটাই বিশাল চ্যালেঞ্জ এর কারণ আমি মনে করি।গ্রামেও অনেকে অনলাইনে কেনাকাটায় আগ্রহী কিন্তু ডেলিভারি সিস্টেম পর্যাপ্ত না থাকার করনে ইচ্ছে থাকলেও সম্ভব হয় না

Saleha Begum

প্রতিটি জেলার ঐতিহ্য তুলে ধরতে সবাই একতাবদ্ব হয়ে কাজ করতে হলে উই এ হল একমাএ , প্লাটফর্ম। ৪৬ টি জেলার দেশিও পন্য তুলে ধরতে সব রকম প্রচেষ্টায় সবসময় পাশে থাকবো। ইনশাআল্লাহ।।

Sadia Newaz Sany

দেশী পন্যর ভীত তৈরি হয়ে গিয়েছে উই তে। নিজের জেলার পন্য কে জনপ্রিয় করতে,সবার সামনে তুলে ধরতে উই এর কোন বিকল্প নেই। তাই সেদিন ইনশাআল্লাহ আসবে ৬৪ জেলার ঐতিহ্য সম্পর্কে আমরা জানব।

সোহাগ শান্ত

চ্যালেঞ্জিং হলেও ইনশাআল্লাহ্‌ আপনি পারবেন, আমরা যারা আপনাকে ফলো করি তারা মোটামুটি জানি আপনি চ্যালেঞ্জ নিতেই পছন্দ করেন, আপনার জিবনের বেশিরভাগ সময় নানান চ্যালেঞ্জিং নিয়েই সামনে আসতে হয়েছে।

TasPia WaFa

ইনশাআল্লাহ স্যার আপনার সার্পোট আর সকলের প্রচেস্টায় ধীরে ধীরে সব জেলার পণ্য জনপ্রিয়তা পাবে। দেশি পণ্যের জনপ্রিয়তা একদিন বিশ্ব বাজার দখল করে নেবে

Maya Rahman

সব জেলা থেকে সিরিয়াস সেলার দরকার।
বা একেক জনকে একেক জেলার একেক পন্য নিয়ে কাজ করতে বলা যেতে পারে। ৬৪ জন ৬৪ রকম পন্য নিয়ে কাজ করবে।
আপনি কে কি পন্য নিয়ে কাজ করবে তা ফিক্সড করে দিতে পারেন🙂

Saima Shahina

জি স্যার। তবে স্যার আমআমার একটা প্রশ্ন সেটা হলো সব জেলায় তো শাড়ী বা কপড় বিখ্যাত নয় আর তৈরি ও হয়না। তাহলে কি করা যায়। আমি ভোলা জেলায় থাকি। এখানে কাপড় তৈরি খুব কম।আমি কাঁথা নিয়ে কাজ করছি। এটা তো মানুষ সবসময় ব্যবহার করেনা। তাহলে আমি কি নিয়ে কাজ করতে পারি..??

নিজের স্টার্ট আপ নিয়ে স্বপ্ন কি? -রাজিব আহমেদ

Razib Ahmed 

নিজের স্টার্ট আপ নিয়ে স্বপ্ন কি?

February 12 at 10:47 AM ·

ফারজানা এলিজা

অসহায়,সমাজে ও সংসারে অবহেলিত মহিলাদের কে কর্মসংস্থান এর ব্যাবস্থা করে সাবলম্বী করতে সাহায্য করা।

সোহাগ শান্ত

আমার স্টার্ট আপ নিয়ে স্বপ্ন হল, ইনশাআল্লাহ্‌ একদিন লোকাল থেকে গ্লোবালে ছড়িয়ে যাব, এর জন্য যা যা করা লাগে সবই করব, আপ্নার সব ট্রেনিংগুলা মনোযোগ দিয়ে করব।

তৌফিকা আনাম চৌধুরী

ছোটো বেলা থেকে গ্রামের মহিলাদের নিয়ে কাজ করার স্বপ্ন দেখতাম সময়ের সাথে সেই ইচ্ছা আল্লাহ্‌ পূর্ণ করেছেন এখন এদের দ্বারা দেশীয় ঐতিহ্যবাহী পণ্য প্রস্তুত করে তা দেশে ও দেশের বাইরে যেন ছড়িয়ে দিতে পারি সেই ভাবে কাজ করা। দেশের বাইরে থাকাতে অনেক প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে তারপরও চেস্টা করে যাচ্ছি।

Taslima Shimu

আমার স্টার্টআপটা হবে "Locally invested ,globally connected"
এই স্লোগান নিয়ে এগিয়ে চলা।

Farhana Farhana

আমার স্টার্টআপ হলো,যাদের নিজস্ব প্রতিভা আছে কিন্তু সুযোগের অভাবে কিছু করতে পারছেনা তাদের সবাইকে নিয়ে কিছু করা।।

Niger Fatema

আমার সপ্ন দেশীয় পণ্য দেশ ও দেশের বাইরের সকলের মাঝে পরিচিতি করা,দেশের অর্থনীতি তে পরিবর্তন আনা আমার নিজের পন্য দিয়ে,আমার পণ্য রপ্তানি হবে ভিন দেশে ভাবতেই ভালো লাগে।

Afsana Khan

নকশিকাঁথার পুরোনো ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনা, নকশিকাঁথা নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ তৈরি করা, বহির্বিশ্বে নকশিকাঁথাকে পরিচিত করা, আধুনিক ফ্যাশনের সাথে নকশিকাঁথার ফিউশন তৈরি করা।

Saiful Islam Rabby

আমার স্টার্টআপ নিয়ে স্বপ্ন নিজের ব্যবসায় কে আরো ব্যাপক ভাবে পরিচিতি লাভ করানো, একটা ব্র্যান্ড হিসেবে দাড় করানো এবং দেশের গন্ডি পেরিয়ে দেশের বাহিরে দেশীয় পণ্যের বাজার তৈরি করা

Kazi Anisa

আমার স্বপ্ন নিজের মামলার ভালো মন্দ মানুষ নিজে বুঝে কোর্টে যাবে। কোন আইনজীবী যেনো সাধারন মানুষকে জিম্মি করতে না পারে। বাংলায় সেল্ফ এসেসমেন্ট সিস্টেম বের করবো। মানুষের জন্য আইনকে সহজ প্রয়োগ ব্যাবস্থা করবো।


Ayesha Siddiqua Tanny

আমার স্টার্টআপের স্বপ্ন হলো বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পন্যগুলো নকশি ফিউশনের মাধ্যমে নতুন আংগিকে দেশ এবং দেশের বাইরে পরিচিত করা। বাংলাদেশকে নতুনভাবে রিপ্রেজেন্ট করা আমার কাজগুলো দিয়ে।

বদরুল মোর্শেদ

বিশ্বব্যাপী বাংলা প্রোডাক্ট (দেশীয় পন্য) ছড়িয়ে দেওয়া।

নারী দের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।

সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য কাজের সুযোগ।

প্রতিভাবান লোক দের খুজে বের করে,কাজে লাগানো।

Kazi Farhana Shuvro

আমার স্টার্টআপ নিয়ে স্বপ্ন হল দেশীয় পন্য নিয়ে কাজ করা....এবং তা থেকে যা লাভ হবে তা দিয়ে প্রতিবন্ধীদের জন্য একটা স্পেশাল স্কুল করা.... যেখানে তারা নিজেদেরকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারে
Najia Ahmed

নিজের স্টার্ট আপ নিয়ে আমার স্বপ্ন বিদেশে আমাদের ঐতিহ্য কে ফুটিয়ে তুলা, তা নিয়ে যেন কাজ করতে পারি, সেভাবে নিজেকে যোগ্য করে তোলা

Nazmun Naher Shikha

নিজের কাজের একটা পরিচিতি তৈরী করা। আমার একটা ট্রেইনিং ইন্সটিটিউট করার স্বপ্ন, বিশেষ করে বেকার নারীদের ট্রেনিং দিয়ে তাদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়া।
Farhana Rahman

আমার স্বপ্ন তাতীদের সাথে কাজ করবো।তাদের জীবন মান উন্নয়নে কাজ করবো।
আর দেশীয় পন্যের একঘেয়েমি দূর করে শাড়িতে ফিউশন করে কাজ করবো।ফিউশন বলতে ব্লক,স্ক্রিনপ্রিন্ট,কারচুপি এসব দুস্থ অসহায় নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যাবস্থা করে তাদের দিয়ে কাজ করাবো। যাতে আমার দেশের নারীদের কর্মসংস্থান হয় আবার বিদেশী ক্রেতাদের আকৃষ্ট করে আমাদের দেশীয় পন্যের প্রচার ও প্রসার বাড়াতে পারি।

Swadheenta Nusrat

আমি প্রথমত শিখতে চাই,, জানতে চাই সবকিছু এরপর আমি আমার হোম মেড ফুড নিয়ে এগিয়ে যেত চাই আমার ফুড নিয়ে অনেক স্বপ্ন যার মধ্যে কেটারিং এবং ভবিষ্যতে একটা রেস্টুরেন্ট দেয়া যেখানে সব কাস্টমার এর জন্য যেমন খাবার থাকবে তার পাশাপাশি স্পেশাল খাবার থাকবে অর্থাৎ হেলদি ফুডগুলো থাকবে কারণ দেখা যারা একটু স্বাস্থ্য সচেতন (ডায়েট,,ডায়বেটিকস)তারা চাইলেই রেস্টুরেন্ট এ যেতে পারেনা তাই আমি যখন রেস্টুরেন্ট করবো আমি এটা নিয়েও কাজ করবো।
Ayesha Akter Rubina

বিদেশি পোশাকের যেই আগ্রাসন দেশীয় পন্য কে ধ্বংস করে দিচ্ছে।মানুষ কে দেশীয় পোশাকে দেশীয় গৃহসজ্জায় ফিরিয়ে আনতে পোশাক শিল্পের অগ্রগতি নতুনত্ত ভারসেটাইল ডিজাইন।অসখ্য কালেকশন যাতে মানুষ বোর না হয়।সেই সাথে বিদেশের বুকে বাংলাদেশ কে নতুনভাবে আরো বেশি পরিচিতি করানো।😊
সেই সাথে সব দেশীয় খাবার আরো বেশি বেশি দেশ এবং দশের বাইরে পরিচিতি করাতে চাই

Nasrin Kayesh

স্বপ্নই জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করে। আজ এ কাজ করবো কাল ওখানে যাব ইত্যাদি ইত্যাদি। মানুষ হোঁচট খেতে খেতে এগোয় বটে তবে যদি তার কোন গন্তব্য জানা না থাকে তাহলে কোথাও পৌঁছাতে পারে না। জীবনের জন্য যেমন প্রয়োজন অক্সিজেন, তেমনি জীবনে বড় হওয়ার জন্য প্রয়োজন স্বপ্নের। স্বপ্ন ছাড়া কেহই হঠাৎ সফল হয় না। অক্সিজেন যেমন বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন তেমনি আমি কোথায় পৌঁছাতে চাই সে সমন্ধে সুস্পষ্ট ধারণা থাকাও আমার প্রয়োজন। শুরু করার আগে আমি কোথায় যাব, কি করবো ,কি নিয়ে করব স্থির থাকা দরকার। ছোট ছোট ভাবনা, ছোট ছোট স্বপ্ন আর ছোট ছোট কাজের সমষ্টি জীবন। প্রতিটি চিন্তা, প্রতিটি স্বপ্ন প্রভাবিত করে জীবনকে ‌ সুতরাং আমি কোথায় যেতে চাই তার নাম স্বপ্ন ।স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে কাজের মধ্যে ডুবে যেতে হবে। স্ট্যাট আপ সম্পর্কে তেমন কিছুই জানতাম না আমি উই গ্রুপটা কে শিক্ষাঙ্গন হিসেবে নিয়েছি। স্টার্ট আপ নামটা জানতে পারলাম ।স্বল্প ধারণা নিতে পেরেছি স্টার্ট আপ কি? তারপরও খুব একটা বোধগম্য হয়নি। ইউটিউবে অনেক স্টার্টআপ সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছি পড়ছি । কাকলি আপুর জামদানি গাউন , দেলোয়ার ভাইয়ের তুলসী মালা চালের স্ট্যাট আপ সম্পর্কে পোস্টগুলো নিয়মিত পড়ছি বারংবার। উইতে যে আপুরা স্ট্যাট আপ সম্পর্কে লিখছে সে পোস্টগুলো পড়ছি। বলতে গেলে এ সম্পর্কে আমি নবীন আমি কাঁচা তবে স্বপ্ন তো অবশ্যই আছে। আর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার প্রয়াস সবসময় চালিয়ে যাচ্ছি হয়তো নিজের গতিতে । তবে যে কোন কাজ করতে গেলে গাইডলাইন থাকলে ভালো ।
আমার স্টার্ট আপ নিয়ে স্বপ্ন-
প্রথমত: যেহেতু আমারব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আছে । সাধ্য অনুযায়ী আমার শোরুম এবং কারখানায় নারী-পুরুষদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়া।
দ্বিতীয়তঃ দেশীয় পণ্য কে নিয়ে কাজ করা এবং নিজেকে এবং নিজের দেশকে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পরিচয় তুলে ধরা গুণগত মান পন্যের মাধ্যমে।
তৃতীয়তঃ নিজের ব্যবসা কে দেশ-বিদেশে ব্র্যান্ডিং হিসেবে পরিচিত লাভ করানো ।

Nazmul Firoz

আমি জানি ঢাকায় মিড লেভেলের মানুষেরা অনেক বেশী ব্যস্ত। আগে মাছ নিয়ে কাজ করার সময় মানুষের ব্যস্ততাকে আমি উপলব্ধি করেছি। শুধু ব্যস্ততাই না, কখনো কখনো উপায়হীনতাও থাকে। তাই আমার প্রডাক্ট ঢাকা নগরীর ব্যস্ত, উপায়হীন প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চাই। এটা শুধু ব্যবসায়ীক লাভের জন্য না। এটাকে আমি এটা সার্ভিস বা সেবা হিসেবে নিতে চাই।


Samsun Nahar

প্রতিদিন ঘরে বা কাজের ক্ষেত্রে দেশের ড্রেস প্রাধান্য পাবে, দেশের বাইরে প্রবাসী দের মনেও দেশী ড্রেস প্রাধান্য পাবে।

ফারিয়া আবেদীন রাফা

সবাই যাতে সুস্থ থাকতে পারে,
নিজের ছোটখাটো রোগ, সমস্যা নিজেই সলভ করতে পারে,

ওষুধের প্রতি নির্ভরশীলতা কমাতে চাই।

সেই লক্ষ্য পূরনের জন্য ঠান্ডা, কাশি, মাইগ্রেন, ওয়েট লস, হাড়ের ব্যথা, থাইরয়েড ইত্যাদি টপিকগুলো নিয়ে কাজ করছি।

Airin Rahman

স্টার্ট আপ মানে শুধু নতুন কোন উদ্যোগ নয় বরং পুরনো কোন আইডিয়া নিয়ে নতুন ধারাই কাজ করাও স্টার্ট আপ। এ স্বেক্টরে কাজ করাতে চাইলে ভালভাবে জেনে বুঝে মাঠে নামতে হবে অন্যথায় বেশীদূর আগানো যাবে না। যারা এ স্বেক্টরে কাজ করছে বা করবে সবার জন্য রইলো শুভকামনা।

Rupaly Akther Rupa

কোনো বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝে উঠতে বেশ কিছু সময় লেগে যায় আমার,যে কারনে স্টার্টাপ সম্পর্কে আমি এখনো এতো ভালো বুঝি না, তারপরও এই পোস্টটির ৪৩ টি কমেন্ট পড়ে এবং গত আড্ডা থেকে যেকুটু বুঝেছি সেইটুকু থেকে বলছি স্টার্টাপ নিয়ে আমার স্বপ্ন হলো,আমাদের দেশের সুবিধাবঞ্চিত নারীরা যারা বিভিন্ন কাজে পারদর্শী তাদেরকে নিয়ে কাজ করা এবং স্বাবলম্বী করে দেশী পন্যকে আমাদের দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশে ছড়িয়ে দেওয়া😊

সায়মা বেগম

আমাদের দেশে যেভাবে মেয়েরা ফর্সা হওয়ার নেশায় বিভোর হয়ে নিজের ত্বকের ক্ষতি করছে আমার স্বপ্ন সবাইকে ফর্সা ত্বকের নেশা থেকে বের করে সুস্থ ও দাগহীন ত্বকের প্রতি উৎসাহিত করা। যেন দেশে বিদেশী রং ফর্সাকারী ক্রিম আমাদের দেশ থেকে বয়কট করা হয়। হারবাল স্কিনকেয়ার নিয়ে এই লক্ষ্যে কাজ করছি।

Shakila Zaman

দেশিয় পন্যকে বিশ্বের দরবারে পৌছাঁতে চাই, আমাদের পন্য মানুষের কাছে পৌছে দিতে চাই আমার চাদর,পর্দা,রানার, টেবিলক্লথ ইত্যাদি নিয়ে কাজ করি।এটাকে নিয়ে যেতে চাই বহুদুর।

Fatema Shalek

নিজের ডিজাইন করা কুরুশের ব্যাগ অনেক দূর যাত্রা

Shaila Binta Hossain Rakhi

আমার স্বপ্ন হল আমার ডিজাইন শাড়িগুলো (হ্যান্ডপেইন্ট আর স্ক্রিনপ্রিন্ট) দেশের বাইরেও পৌছে দেওয়া।

Fahrabi Binte Shadeque Tanny

মনিপুরী কাপরে আরো অনেক ভিন্নতা আনা যাতে করে বাইরের দেশে তা আমাদের রিপ্রেজেন্ট করতে পারে 💛💚
Mahfuza Hussain Bithi

মনিপুরী পন্যকে ভিন্ন আংগিকে আর ভিন্ন ডিজাইনে কিভাবে রপ্তানি যোগ্য করে পরিবেশন করা যায় সেজন্য চেষ্টা চালিয়ে যাবো।

Sunjida H Sikder

নিজের করা হ্যান্ড পেইন্টেড দেশি প্রডাক্ট গুলোকে পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চাই, চাই আমার শোরুম হবে প্রতিটি জেলায়।

বহু বড় স্বপ্ন জানি তবু হাল ছাড়তে চাইনা।

এগুলোর পেছনে আসল উদ্দেশ্য পরিবার আর দেশের জন্যে কিছু করা।

Zinat Sultana

স্যার আমার স্টার্ট আপ নিয়ে স্বপ্ন হল "দেশ বিদেশের রান্না ঘরে,রন্ধন মসলা ঘরে ঘরে"

Afria Akhter Sohana

দেশের মায়েদের নিয়ে শুরু করতে চাই নিজের প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি দেশ এবং বিদেশে সমানভাবে সুনামের সাথে ব্যবসা করবে।
Lipi Sd

আমার স্টার্ট- আপ নিয়ে স্বপ্ন হচ্ছে আমি আমার ফেসবুক এডভাটাইজিং নলেজ নিয়ে সেবা প্রদান করবো৷

Aysha Siddika

স্টার্টআপ নিয়েআমার ইচ্ছাঃ
১)সারা বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় ফরমালিন মুক্ত মাছ এর ওয়ার হাউজ করে দক্ষিণ বঙ্গের সব ধরনের মাছ সবার হাতের নাগালে পৌছে দেয়া।
২)সেই সাথে দেশের বাইরে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা।
৩) প্রথম বছরে কম্পক্ষে ১০০ জনের জন্য কাজের ক্ষেত্র তৈরি করে দেয়া।
৪) বিদেশী অর্থ বিনিয়োগের ব্যবস্থা করতে চায়।

Shahnaj Hasi

গ্রামীন মহিলাদের নিয়ে দেশীয় পন্য বিশ্ব দরবারে পরিচিতি করিয়ে দেয়া।আমি গ্রামীণ নকশিপিঠাসহ বিভিন্ন পিঠা ও হাতের এমব্রয়ডারি (সুইসুতা),ব্লক বাটিক নিয়ে কাজ করি স্যার

Md Daloare Hossain

স্টার্টআপের সাথে আপনি ১৮ সালের দিকে পরিচয় করিয়ে দেন তারপর থেকে বাড়তে থাকে জ্ঞান ও স্বপ্ন। আমার স্টার্টআপ আইডিটাও আপনার। আস্তে আস্তে বুঝতে শুরু করলাম এটা গুরুত্ব ও সম্ভাবনা।

শেরপুর জেলাকে এখনো মানুষ চিনেনা ঠিক মতো।
👉 শেরপুর জেলার পরিচিতি বাড়ানো।
👉 সরাসরি কৃষক থেকে পিউর পণ্য সংগ্রহ করে কাস্টমারের হাতে তোলে দেওয়া।
👉 জেলা ওয়েবসাইট হিসেবে রুলমডেল হবে।
👉 শেরপুরের অর্থনীতি বৃদ্ধি করবে এবং দেশের জিডিপিতে ভূমিকা রাখবে।

Abdur Razzak

অামার হোম ডিসট্রিক্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ, থাকি রাজশাহীতে তাই উভয় জেলাই বিখ্যাত ও ঐতিহ্যগত প্রডাক্ট নিয়ে কাজ করতে চাই। এর মাধ্যমে অামাদের হারিয়ে যাওয়া পণ্যগুলো সম্পর্কে জানতে পারবে সাথে বাড়বে দেশীয় পণ্যের প্রসার।

Rehnuma Rafsun

আমার হাতের তৈরি খাবার গুলো সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়া। বিশেষ করে যারা ব্যস্ততার কারণে ঘরে তৈরি খাবারের স্বাদ নিতে পারেন না।

স্টার্টআপ পরিচালনায় আইটি দক্ষতাসমূহ

Razib Ahmed - with Shafin Ahmed

স্টার্টআপ পরিচালনার ক্ষেত্রে কিছু আইটি দক্ষতাসমূহ:

স্টার্টআপ এর কথা আসলে শুরুতেই আমাদের যে বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হয় তা হল ইনফরমেশন টেকনোলজি বা আইটি। যেহুতো বর্তমান যুগটি হল একটি প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক যুগ যেখানে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে সেবা গ্রহন এবং প্রদান করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি হয়েছে এবং এর সংখ্যা নিয়মিত বেড়েই চলেছে । সুতরাং প্রযুক্তিনির্ভর এই যুগে আইটি জ্ঞান এবং ব্যবহার ছাড়া ম্টার্টআপ গড়ে তোলা অনেক বেশি ঝুকিপূর্ন।
স্টার্টআপ করতে হলে আপনাকে একজন পুরোপুরি আইটি বিশেষজ্ঞ হতে হবে এমন কোন ধরাবাধা নিয়ম নেই। অনেকক্ষেত্রে আইটির কিছু ব্যসিক নিয়মসম্পর্কে কিছু ধারনা থাকলেই আপনার স্টার্টআপটি পরিচালনা করতে পারবেন। এক্ষেত্রে জটিল দক্ষতাসম্পূর্ন কাজগুলো অন্য কোন সোর্স থেকে আউটসোর্স করে নিতে পারেন। এছাড়া আপনার স্টার্টআপ টিম মেম্বারের কেউ হয়তোবা আইটি বিষয়ে দক্ষ হতে পারে এই বিষয়গুলো আসলে ইনভেস্টরদের আকর্ষন করে এবং তাদের বার্তা দেয় যে আপনার স্টার্টআপটি ভালোভাবে পরিচালনায় প্রস্তুত্ ।
নিচে স্টার্টআপে গুরুক্বপূর্ন আইটি দক্ষতা সম্পর্কে আরোচনা করা হল:
  • টেকনিক্যাল: স্টার্টআপের ক্ষেত্রে আইটির মূল স্তম্ভ বলা হয় ওয়েসাইটকে। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের সকল তথ্য প্রদর্শন সার্ভিস প্রদানসহ নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করা যায়। বর্তমানে ডোমেইন ও হোস্টিং প্যাকেজ সাথে অনেক কোম্পানি ওয়ার্ডপ্রেস ইনশ্টলেশন করার সুবিধা প্রদান করে। তাই এখন ওয়েবসাইট তৈরি এবং ব্যবহার অনেক বেশি সহজ হলেও ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা এবং একটি কাস্টম ওয়েবসাইট তৈরিতে অবশ্যই বিশেষ আইটি দক্ষতার প্রয়োজন হয়ে থাকে।
  • এসইও: সার্চ ইঞ্জিন অপটোমাইজেনশন অনলাইন ট্রাফিক জেনারেট করার অন্যতম অর্গানিক উৎস। যদি সঠিকভাবে কি-ওয়ার্ড রিসার্চ ,ওপটোমাইজড কন্টেন তৈরি এবং নিয়মিত ওয়েসাইটের লক্ষ রাখা না যায় এসইও এর উন্নয়নে তাহলে আপনার ওয়েসাইট কম্পিটিশনের বা্ইরে চলে যাবে। তাই এই বিষয়ে অবশ্যই সঠিক জ্ঞান এবং দক্ষতা রাখতে হবে।
  • কন্টেন্ট তৈরি করা: কন্টেন্ট ইজ দ্য কিং বহুল ব্যবহৃত এই বাক্যটির আসলেই যথার্থতা রয়েছে। কারন কন্টেন্টে মানুষকে আকর্ষন করে ,বিশ্বস্ত হতে সাহায্যে করে। আর্টিকেল এর পাশপাশি মানসম্মত ভিডিও এবং পডকাস্ট এ্র্র্রখস অনেক জনপ্রিয়।
  • এক্টিভিটি সম্পর্কে সঠিক ধারনা: স্টার্টআপ মূলত প্রযুক্তি উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠবে তাই এর এক্টিভিটি নিয়ে প্রয়োজনীয় নলেজ থাকতে হবে। এটি এমন নয় যে আপনার সবাকিছুর উপর বিশেষজ্ঞ হতে হবে । তবে অবশ্যই অবশ্যই ধারনাগুলো এমন হতে হবে যে আপনি এই ইন্ডাস্ট্রির একজন অভিজ্ঞতাসম্পূর্ন ব্যক্তি।
  • পেইড এডভারটাইজিং: অর্গানিং ট্রাফিক এর পাশাপাশি অবশ্যই পেইড এ্যডভারটাইজমেন্ট এর মাধ্যমেও ট্রাফিক ব্যবস্থা করা গুরুত্বপূর্ন এতে আপনার কাস্টমার ও ইউজারদের সাথে নিয়মিত ইন্টরেকশন এর সুযোগ তৈরি হয়। ফেসবুক , গুগলসহ অন্যন্য ইন্টারনেট মাধ্যম এই সুবিধা প্রদান করে থাকে।

স্টার্ট-আপের প্রাথমিক ধাপ এমভিপি তৈরি করা

Razib Ahmed. is with Jannat Kader Chowdhury
একটি স্টার্ট-আপ ব্যবসায় শুরুর প্রাথমিক ধাপ হল মিনিমাম ভায়াবল প্রোডাক্ট (এমভিপি)তৈরি করা৷ কারন যখন আপনি ব্যবসায় শুরু করবেন সেক্ষেত্রে এমভিপি মার্কেটে কাস্টমারদের চাহিদা সম্পর্কে ধারনা দিবে এবং ব্যবসায়ের গ্রোথ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। তাছাড়া বিভিন্ন ইনভেস্টদের কাছে আপনি যখন আপনার আইডিয়া উপস্থাপন করবেন তখন তারা শুরুতেই আপনার এমভিপি দেখতে চাইবে। সেজন্য স্টার্ট-আপ ব্যবসায়ের শুরুতেই এমভিপি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।
এমভিপি হল একটি পন্য তৈরির প্রাথমিক ধাপ যেখানে আপনার আর্লি বা শুরুর কাস্টমাররা আপনার পন্য টেস্ট করবে এবং পন্য সম্পর্কে বিভিন্ন ফিডব্যাক দিবে যাতে করে একটি চূড়ান্ত পন্য তৈরি করা যায়।
যেমন ঃ ধরুন ঊই এর ইভেন্টে একজন আপু নিজের তৈরি একটি খাবার (যেমন পিঠা) নিয়ে আসল। এখন ইভেন্টে আসা মানুষজন টেস্ট করল এবং কোথায় কি ধরনের সমস্যা রয়েছে সেগুলো বলল। হয়ত কেও বলল মিষ্টি একটু কম দিতে, কেও বলল পিঠাটা আরেক্টু নরম হলে ভাল হত। ওই আপু পরের ইভেন্টে সবার দেওয়া মতামতের উপর ভিত্তি করে ওই পিঠা সংস্করন করে নিয়ে আসল এইটাই হল এমভিপি।
এমভিপি তৈরির পুর্বে আপনাকে অবশ্যই যে জিনিস গুলো নিয়ে চিন্তা করতে হবে--
সাফল্যের কাঠি পরিমাপঃ যখন আপনি স্টার্ট-আপ ব্যবসায় শুরু করবেন তখন আপনাকে একটি দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করে আগাতে হবে। আপনার এমভিপি তৈরিতে কি পরিমান ইনভেস্ট করতে হবে এবং সেখান থেকে কি ধরনের রির্টান পেতে পারেন তার জন্য আগে থেকেই পরিকল্পনা বা ম্যাপ তৈরি করতে হবে৷ তাছাড়া ভবিষ্যতে এমভিপি তে কি কি ধরনের পরিবর্তন আনতে হবে এবং মূল ফিচারে কি ধরনের জিনিস সংযুক্ত করতে হবে সেগুলো নিয়ে পূর্বপরিকল্পনা করতে হবে। তাছাড়া আপনি নিজেকে জিজ্ঞেস করুন কেন আপনি এমভিপি তৈরি করছেন এবং আপনার ব্যবসায়ের বিজনেস মডেল কি হবে বা কেন করছেন সেগুলো নিয়ে ভাবতে হবে৷
কাস্টমারদের ইন্ডগোল নির্ধারণ করাঃ আপনার আর্লি কাস্টমারদের মতামতের উপর ভিত্তি করে আপনি নতুন করে পন্য সস্করন করলেন এবং সেজন্য শুরু থেকে কি কি ধরনের পরিবর্তন এসেছে সেগুলো পয়েন্ট আউট করতে হবে। তাছাড়া কাস্টমারদের চাহিদা অনুযায়ী পন্য বা সেবা নিতে আসার পরেও তাদের জন্য নতুন কি ধরনের ভেল্যু সংযুক্ত করা যায় সেগুলো নিয়ে ভাবতে হবে।
তাছাড়া যখন এমভিপি তৈরি করবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে দেখতে হবে আর্লি কাস্টমাররা কোন সমস্যার কথা বেশী ফোকাস করছেন এবং আপনি যে সমস্যার সমাধান করতে চাচ্ছেন তার কোথায় কি ধরনের পরিবর্তন আনতে হবে তা অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। যদি আপনার পন্য বা সেবার মূল ফিচার ঠিক না থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার ব্যবসায় ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকবে৷ তাই এমভিপি তৈরির সময় আপনাকে প্রচুর পরিমান মার্কেট রিসার্স করতে হবে যেইটি আপনাকে দ্রুত মার্কেট বুঝতে সাহায্য করবে ব্যবসায়ের অনিশ্চয়তা থেকে রক্ষা করবে।

নিজের স্টার্ট আপ নিয়ে স্বপ্ন কি?আলোচনা


Razib Ahmed ▶ ‎Digital Skills for Bangladesh

নিজের স্টার্ট আপ নিয়ে স্বপ্ন কি?

February 12 at 10:47 AM ·

Public
তৌফিকা আনাম চৌধুরী

ছোটো বেলা থেকে গ্রামের মহিলাদের নিয়ে কাজ করার স্বপ্ন দেখতাম সময়ের সাথে সেই ইচ্ছা আল্লাহ্‌ পূর্ণ করেছেন এখন এদের দ্বারা দেশীয় ঐতিহ্যবাহী পণ্য প্রস্তুত করে তা দেশে ও দেশের বাইরে যেন ছড়িয়ে দিতে পারি সেই ভাবে কাজ করা। দেশের বাইরে থাকাতে অনেক প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে তারপরও চেস্টা করে যাচ্ছি।
Afsana Khan

নকশিকাঁথার পুরোনো ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনা, নকশিকাঁথা নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ তৈরি করা, বহির্বিশ্বে নকশিকাঁথাকে পরিচিত করা, আধুনিক ফ্যাশনের সাথে নকশিকাঁথার ফিউশন তৈরি করা

Saiful Islam Rabby

আমার স্টার্টআপ নিয়ে স্বপ্ন নিজের ব্যবসায় কে আরো ব্যাপক ভাবে পরিচিতি লাভ করানো, একটা ব্র্যান্ড হিসেবে দাড় করানো এবং দেশের গন্ডি পেরিয়ে দেশের বাহিরে দেশীয় পণ্যের বাজার তৈরি করা
Kazi Anisa

আমার স্বপ্ন নিজের মামলার ভালো মন্দ মানুষ নিজে বুঝে কোর্টে যাবে। কোন আইনজীবী যেনো সাধারন মানুষকে জিম্মি করতে না পারে। বাংলায় সেল্ফ এসেসমেন্ট সিস্টেম বের করবো। মানুষের জন্য আইনকে সহজ প্রয়োগ ব্যাবস্থা করবো।

Ayesha Siddiqua Tanny

আমার স্টার্টআপের স্বপ্ন হলো বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পন্যগুলো নকশি ফিউশনের মাধ্যমে নতুন আংগিকে দেশ এবং দেশের বাইরে পরিচিত করা। বাংলাদেশকে নতুনভাবে রিপ্রেজেন্ট করা আমার কাজগুলো দিয়ে।
বদরুল মোর্শেদ

বিশ্বব্যাপী বাংলা প্রোডাক্ট (দেশীয় পন্য) ছড়িয়ে দেওয়া।

নারী দের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।

সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য কাজের সুযোগ।

প্রতিভাবান লোক দের খুজে বের করে,কাজে লাগানো।
Nazmun Naher Shikha

নিজের কাজের একটা পরিচিতি তৈরী করা। আমার একটা ট্রেইনিং ইন্সটিটিউট করার স্বপ্ন, বিশেষ করে বেকার নারীদের ট্রেনিং দিয়ে তাদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়া।

Farhana Rahman

আমার স্বপ্ন তাতীদের সাথে কাজ করবো।তাদের জীবন মান উন্নয়নে কাজ করবো।
আর দেশীয় পন্যের একঘেয়েমি দূর করে শাড়িতে ফিউশন করে কাজ করবো।ফিউশন বলতে ব্লক,স্ক্রিনপ্রিন্ট,কারচুপি এসব দুস্থ অসহায় নারীদের প্রশিক্ষণের ব্যাবস্থা করে তাদের দিয়ে কাজ করাবো। যাতে আমার দেশের নারীদের কর্মসংস্থান হয় আবার বিদেশী ক্রেতাদের আকৃষ্ট করে আমাদের দেশীয় পন্যের প্রচার ও প্রসার বাড়াতে পারি।
Swadheenta Nusrat

আমি প্রথমত শিখতে চাই,, জানতে চাই সবকিছু এরপর আমি আমার হোম মেড ফুড নিয়ে এগিয়ে যেত চাই আমার ফুড নিয়ে অনেক স্বপ্ন যার মধ্যে কেটারিং এবং ভবিষ্যতে একটা রেস্টুরেন্ট দেয়া যেখানে সব কাস্টমার এর জন্য যেমন খাবার থাকবে তার পাশাপাশি স্পেশাল খাবার থাকবে অর্থাৎ হেলদি ফুডগুলো থাকবে কারণ দেখা যারা একটু স্বাস্থ্য সচেতন (ডায়েট,,ডায়বেটিকস)তারা চাইলেই রেস্টুরেন্ট এ যেতে পারেনা তাই আমি যখন রেস্টুরেন্ট করবো আমি এটা নিয়েও কাজ করবো।

Ayesha Akter Rubina

বিদেশি পোশাকের যেই আগ্রাসন দেশীয় পন্য কে ধ্বংস করে দিচ্ছে।মানুষ কে দেশীয় পোশাকে দেশীয় গৃহসজ্জায় ফিরিয়ে আনতে পোশাক শিল্পের অগ্রগতি নতুনত্ত ভারসেটাইল ডিজাইন।অসখ্য কালেকশন যাতে মানুষ বোর না হয়।সেই সাথে বিদেশের বুকে বাংলাদেশ কে নতুনভাবে আরো বেশি পরিচিতি করানো।😊
সেই সাথে সব দেশীয় খাবার আরো বেশি বেশি দেশ এবং দশের বাইরে পরিচিতি করাতে চাই
Nasrin Kayesh

স্বপ্নই জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করে। আজ এ কাজ করবো কাল ওখানে যাব ইত্যাদি ইত্যাদি। মানুষ হোঁচট খেতে খেতে এগোয় বটে তবে যদি তার কোন গন্তব্য জানা না থাকে তাহলে কোথাও পৌঁছাতে পারে না। জীবনের জন্য যেমন প্রয়োজন অক্সিজেন, তেমনি জীবনে বড় হওয়ার জন্য প্রয়োজন স্বপ্নের। স্বপ্ন ছাড়া কেহই হঠাৎ সফল হয় না। অক্সিজেন যেমন বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন তেমনি আমি কোথায় পৌঁছাতে চাই সে সমন্ধে সুস্পষ্ট ধারণা থাকাও আমার প্রয়োজন। শুরু করার আগে আমি কোথায় যাব, কি করবো ,কি নিয়ে করব স্থির থাকা দরকার। ছোট ছোট ভাবনা, ছোট ছোট স্বপ্ন আর ছোট ছোট কাজের সমষ্টি জীবন। প্রতিটি চিন্তা, প্রতিটি স্বপ্ন প্রভাবিত করে জীবনকে ‌ সুতরাং আমি কোথায় যেতে চাই তার নাম স্বপ্ন ।স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে কাজের মধ্যে ডুবে যেতে হবে। স্ট্যাট আপ সম্পর্কে তেমন কিছুই জানতাম না আমি উই গ্রুপটা কে শিক্ষাঙ্গন হিসেবে নিয়েছি। স্টার্ট আপ নামটা জানতে পারলাম ।স্বল্প ধারণা নিতে পেরেছি স্টার্ট আপ কি? তারপরও খুব একটা বোধগম্য হয়নি। ইউটিউবে অনেক স্টার্টআপ সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছি পড়ছি । কাকলি আপুর জামদানি গাউন , দেলোয়ার ভাইয়ের তুলসী মালা চালের স্ট্যাট আপ সম্পর্কে পোস্টগুলো নিয়মিত পড়ছি বারংবার। উইতে যে আপুরা স্ট্যাট আপ সম্পর্কে লিখছে সে পোস্টগুলো পড়ছি। বলতে গেলে এ সম্পর্কে আমি নবীন আমি কাঁচা তবে স্বপ্ন তো অবশ্যই আছে। আর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার প্রয়াস সবসময় চালিয়ে যাচ্ছি হয়তো নিজের গতিতে । তবে যে কোন কাজ করতে গেলে গাইডলাইন থাকলে ভালো ।
আমার স্টার্ট আপ নিয়ে স্বপ্ন-
প্রথমত: যেহেতু আমারব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আছে । সাধ্য অনুযায়ী আমার শোরুম এবং কারখানায় নারী-পুরুষদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়া।
দ্বিতীয়তঃ দেশীয় পণ্য কে নিয়ে কাজ করা এবং নিজেকে এবং নিজের দেশকে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পরিচয় তুলে ধরা গুণগত মান পন্যের মাধ্যমে।
তৃতীয়তঃ নিজের ব্যবসা কে দেশ-বিদেশে ব্র্যান্ডিং হিসেবে পরিচিত লাভ করানো ।


Nazmul Firoz

আমি জানি ঢাকায় মিড লেভেলের মানুষেরা অনেক বেশী ব্যস্ত। আগে মাছ নিয়ে কাজ করার সময় মানুষের ব্যস্ততাকে আমি উপলব্ধি করেছি। শুধু ব্যস্ততাই না, কখনো কখনো উপায়হীনতাও থাকে। তাই আমার প্রডাক্ট ঢাকা নগরীর ব্যস্ত, উপায়হীন প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চাই। এটা শুধু ব্যবসায়ীক লাভের জন্য না। এটাকে আমি এটা সার্ভিস বা সেবা হিসেবে নিতে চাই।
ফারিয়া আবেদীন রাফা

সবাই যাতে সুস্থ থাকতে পারে,
নিজের ছোটখাটো রোগ, সমস্যা নিজেই সলভ করতে পারে,

ওষুধের প্রতি নির্ভরশীলতা কমাতে চাই।

সেই লক্ষ্য পূরনের জন্য ঠান্ডা, কাশি, মাইগ্রেন, ওয়েট লস, হাড়ের ব্যথা, থাইরয়েড ইত্যাদি টপিকগুলো নিয়ে কাজ করছি।
Airin Rahman

স্টার্ট আপ মানে শুধু নতুন কোন উদ্যোগ নয় বরং পুরনো কোন আইডিয়া নিয়ে নতুন ধারাই কাজ করাও স্টার্ট আপ। এ স্বেক্টরে কাজ করাতে চাইলে ভালভাবে জেনে বুঝে মাঠে নামতে হবে অন্যথায় বেশীদূর আগানো যাবে না। যারা এ স্বেক্টরে কাজ করছে বা করবে সবার জন্য রইলো শুভকামনা।

Rupaly Akther Rupa

কোনো বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝে উঠতে বেশ কিছু সময় লেগে যায় আমার,যে কারনে স্টার্টাপ সম্পর্কে আমি এখনো এতো ভালো বুঝি না, তারপরও এই পোস্টটির ৪৩ টি কমেন্ট পড়ে এবং গত আড্ডা থেকে যেকুটু বুঝেছি সেইটুকু থেকে বলছি স্টার্টাপ নিয়ে আমার স্বপ্ন হলো,আমাদের দেশের সুবিধাবঞ্চিত নারীরা যারা বিভিন্ন কাজে পারদর্শী তাদেরকে নিয়ে কাজ করা এবং স্বাবলম্বী করে দেশী পন্যকে আমাদের দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশে ছড়িয়ে দেওয়া😊

সায়মা বেগম

আমাদের দেশে যেভাবে মেয়েরা ফর্সা হওয়ার নেশায় বিভোর হয়ে নিজের ত্বকের ক্ষতি করছে আমার স্বপ্ন সবাইকে ফর্সা ত্বকের নেশা থেকে বের করে সুস্থ ও দাগহীন ত্বকের প্রতি উৎসাহিত করা। যেন দেশে বিদেশী রং ফর্সাকারী ক্রিম আমাদের দেশ থেকে বয়কট করা হয়। হারবাল স্কিনকেয়ার নিয়ে এই লক্ষ্যে কাজ করছি।
Mahfuza Hussain Bithi

মনিপুরী পন্যকে ভিন্ন আংগিকে আর ভিন্ন ডিজাইনে কিভাবে রপ্তানি যোগ্য করে পরিবেশন করা যায় সেজন্য চেষ্টা চালিয়ে যাবো।
Sunjida H Sikder

নিজের করা হ্যান্ড পেইন্টেড দেশি প্রডাক্ট গুলোকে পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চাই, চাই আমার শোরুম হবে প্রতিটি জেলায়।

বহু বড় স্বপ্ন জানি তবু হাল ছাড়তে চাইনা।

এগুলোর পেছনে আসল উদ্দেশ্য পরিবার আর দেশের জন্যে কিছু করা।

Zinat Sultana

স্যার আমার স্টার্ট আপ নিয়ে স্বপ্ন হল "দেশ বিদেশের রান্না ঘরে,রন্ধন মসলা ঘরে ঘরে"
Afria Akhter Sohana

দেশের মায়েদের নিয়ে শুরু করতে চাই নিজের প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি দেশ এবং বিদেশে সমানভাবে সুনামের সাথে ব্যবসা করবে।
Lipi Sd

আমার স্টার্ট- আপ নিয়ে স্বপ্ন হচ্ছে আমি আমার ফেসবুক এডভাটাইজিং নলেজ নিয়ে সেবা প্রদান করবো৷

Aysha Siddika

স্টার্টআপ নিয়েআমার ইচ্ছাঃ
১)সারা বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় ফরমালিন মুক্ত মাছ এর ওয়ার হাউজ করে দক্ষিণ বঙ্গের সব ধরনের মাছ সবার হাতের নাগালে পৌছে দেয়া।
২)সেই সাথে দেশের বাইরে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা।
৩) প্রথম বছরে কম্পক্ষে ১০০ জনের জন্য কাজের ক্ষেত্র তৈরি করে দেয়া।
৪) বিদেশী অর্থ বিনিয়োগের ব্যবস্থা করতে চায়।

Saima Shahina

গ্রামীণ নারীরদের কর্মসংস্থান গড়ে তুলবো। তাদের করা নকশিকাঁথা সেলাইয়ের এবং বিভিন্ন হাতের কাজ থাকবে

Shahnaj Hasi

গ্রামীন মহিলাদের নিয়ে দেশীয় পন্য বিশ্ব দরবারে পরিচিতি করিয়ে দেয়া।আমি গ্রামীণ নকশিপিঠাসহ বিভিন্ন পিঠা ও হাতের এমব্রয়ডারি (সুইসুতা),ব্লক বাটিক নিয়ে কাজ করি স্যার

Eshita Akter Tania

Ishraf style zone. কে একটা ব্র্যান্ড করে গড়ে তোলা যার নাম শুনলেই সবাই জানবে যে ও হ্যা ওখানে তো দেশী সবধরনের শাড়ী পাওয়া যায় উইথ ফিউশন আর হাতে তৈরী গয়না পাওয়া যায়।

ব্যবসায় টিকে থাকা - রাজিব আহমেদ

টিকে থাকা 

ধরেন দেলোয়ার ভাইয়ের থেকে সালমা নেহা আপু মাসে চাল নেন ১ হাজার টাকার। আর দেলোয়ার ভাই নেহার আপুর থেকে প্রতি মাসে মিস্টি কিনেন ১ হাজার টাকার। শুধু তাই না কেউ চাল এর কথা বললেই নেহা আপু বলেন, “চাল মানেই তুলশীমালা আর দেলোয়ার ভাইয়ের মত কাস্টমার সার্ভিস সারা দেশে আর কারো নেই।“ আর মিস্টির কথা উঠতেই দেলোয়ার ভাই বলেন, “আদি চমচমের ধারে কাছে মিস্টি নেই। নেহা আপুর আর হাজব্যান্ড এত ভাল মানের মিস্টি দেন যে ঢাকার সব দোকান ফেল।“ 

 এই সামান্য ব্যপারটি যারা বুঝেন তারা অনেক দ্রুত এগিয়ে যাবেন।

কনটেন্ট এসইও কি?

#seo_content_post 1

Content SEO কি?

কনটেন্টই হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের প্রাণ। কোন ওয়েবসাইট ভালো মানের কনটেন্ট ছাড়া কখনো র‍্যাংকিং পায়না, ভালো মানের কনটেন্ট তৈরি করা আবার কষ্টসাধ্য ব্যাপার। কনটেন্ট এসইও হচ্ছে এমন কনটেন্ট তৈরি করা যা আপনার ওয়েবসাইটের র‍্যাংকিং এ সাহায্য করে। এসইও কনটেন্ট এ থাকবে সেই সকল উপাদান যা সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজে আনতে সাহায্য করে। ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলোর লেখা থেকে শুরু করে গঠন সবকিছুই এর অন্তর্ভুক্ত। এক্ষেত্রে তিনটি প্রধান উপাদান হচ্ছে : 

১.কী ওয়ার্ড স্ট্রাটেজি

২.সাইট স্ট্রাকচার ও

৩. কপিরাইটিং 

যা আপনার কনটেন্টের মাধ‍্যমে ওয়েবসাইটটির র‍্যাংকিং বাড়াতে সাহায্য করবে। 

কনটেন্ট এসইও খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ গুগলের মত সার্চ ইঞ্জিন আপনার কনটেন্ট পড়েই ঠিক করে কনটেন্ট এ ব‍্যবহৃত শব্দ অনুযায়ী আপনার পোস্টটি তাদের সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে আসবে কিনা। অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন হবে ভালো মানের, দারুন ইউজার ইন্টারফেস এবং যত ধরনের টেকনিক্যাল বিষয়গুলো যা আপনার ওয়েবসাইটকে র‍্যাংক করতে সাহায্য করে। কিন্তু ভালো কনটেন্ট ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট কোনদিনই সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংকিং পাবে না।

✓কীওয়ার্ড স্ট্রাটেজি : কী ওয়ার্ড স্ট্রাটেজি হচ্ছে এমন একটি কী ওয়ার্ডের লিস্ট তৈরি করা যা র‍্যাংকিং পেতে সাহায্য করবে। প্রতিটি কনটেন্ট তৈরির কাজ শুরু হয় কী ওয়ার্ড স্ট্রাটেজি দিয়ে, কারণ ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য আপনাকে জানতে হবে অডিয়েন্স কি খুঁজছে। কী ওয়ার্ড রিসার্চ আপনাকে সাহায্য করবে ঐ লক্ষ‍্যবস্তু খুঁজে বের করতে, র‍্যাংকিং পেতে যে বিষয়গুলোর উপর আপনার নিশানা করা উচিত।

✓ সাইট স্ট্রাকচার : দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে কনটেন্ট অনুযায়ী সাইট স্ট্রাকচার। তার আগে আপনাকে জানতে হবে কেন সাইট স্ট্রাকচার এতটা গুরুত্বপূর্ণ। অনেক কারণ আছে কেন সাইট স্ট্রাকচার এতটা গুরুত্বপূর্ণ র‍্যাংকিং পাবার জন্য।

✓কপিরাংটিং : কনটেন্ট এসইও এর  সর্বশেষ এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে কপিরাইটিং আপনাকে এমন কনটেন্ট লিখতে হবে যা হবে আলাদা ও আনন্দময় যা পাঠক পড়তে আপনার ওয়েবসাইটে ফিরে আসবে। সাথেই আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনের জন্যও আকর্ষণীয় এসইও কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। কিন্তু মানুষ একটু বেশিই করে ফেলে , ফলে তাদের লেখা অদ্ভুতুড়ে লাগে। তাই উদ্ধৃতি খোঁজার সময় লক্ষ্য রাখুন এমনভাবে যেন নিজের মূল আইডিয়া অক্ষুন্ন ও লেখার সহজবোধ্যতা বজায় থাকে।

বিশ্বের সেরা ১০ টি স্টার্টআপ

বিশ্বের সেরা ১০ টি স্টার্টআপ 

সময়ের সাথে স্টার্টআপ এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়ছে। এর অন্যতম কারন হল প্রযুক্তির ধারাবাহিক  উন্নতি এবং সহজলভ্যতা।  স্টার্টআপ প্রযুক্তির সাথে এখন এত বেশি  সংযুক্ত যে বর্তমানে অন্যতম জনপ্রিয় সব স্টার্টআপগুলো মধ্যে প্রযুক্তিভিত্তিক উদ্যেগুলোই সবচেয় বেশি এগিয় আছে। এগুলোকে আবার ভ্যালুয়েশন এর দিক থেকে unicorn,  decacorn and hectocorn ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়। মূলত   unicorn  হয় যে স্টার্টআপগুলোর ভ্যালুয়েশন ১ বিলয়ন ডলার তাদেরকেই বোঝায়।  Decacorn  স্টার্টআপ  এর ভ্যালুয়েশন ১০ বিলিয়ন  ডলার এবং  hectocorn  স্টার্টআপ  এর ভ্যালুয়েশন হয় ১০০ বিলিয়ন  ডলার। 

নিচে সেরা ১০ টি স্টার্টআপ  সম্পর্কে বিস্তারিত  বর্ননা দেওয়া  হলঃ

১ Ant Financial :   চায়নার বিখ্যাত ই -কমার্স প্রতিষ্ঠান আলীবাবার অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বা স্টার্টআপ  হিসেবে পরিচিত বিশ্বের প্রথম হেক্টকোর্ন স্টার্ট যার ভ্যালুয়েশন ১০০ বিলিয়ন  ডলারের উপরে। মূলত চায়নার অলনাইন পেমেন্টের সিংহভাগই  আলী পে এর নিয়ন্ত্রনাধীন যেটা এই স্টার্টআপ  এর ডিজিটাল পেমন্ট সার্ভিস।  প্রায় ৫৪% গ্রাহক চায়নাতে এই সার্ভিসটি ব্যবহার করে আসছে।

২.  Byte Dance:  একটি চাইনিস কন্টেন্ট  অপারেটিং প্লাটফর্ম। প্রধানত আর্টিফিশিয়াল  ইন্টেলিজেন্স  ব্যবহার এর মাধ্যমে তাদের কন্টেন্ট  মেকিং প্লাটফর্ম গুলো তৈরি করা হয়। যেগুলো মাধ্যমে টেকস্ট,  ছবি এবং ভিডিও  প্রস্তুত করা হয়ে থাকে। বর্তমানে  অন্যতম জনপ্রিয় কন্টেন্ট  মেকিং এপ টিকটক এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই তৈরি হয়েছে৷ ইমিং জেং হলেন বাইট ডান্সের প্রতিষ্ঠাতা এবং এর ভ্যালুয়েশন হল ৭৫ বিলিয়ন  ডলার।

৩.  UBER: জনপ্রিয় রাইড শেয়ারিং স্টার্টআপ উবার আধুনিক  পরিবহন সেবার অন্যতম জনক বলা যায়। উবারের বর্তমান ভ্যালুয়েশন প্রায় ৬২ বিলিয়ন  ডলার।   ২০০৯ সালের মার্চে ট্রাভিস কলানিক এবং গ্রারেট ক্যাম্প মিলে উবার প্রতিষ্ঠা করেছিল। বর্তমানে প্রায় ৬৭ টি দেশের ৭৩৫ টি সিটিতে এটি সেবা প্রদান করে আসছি। 

৪.  DiDi: আমেরকায় উবার এবং চায়নাতে ডিডি আরেকটি রাইড শেয়ারিং  স্টার্টআপ  প্রতিষ্ঠিত হয় ২০১২ সালে। উবার এশিয়ায় স্পেসিফিক  অঞ্চলে ব্যর্থতার অন্যতম কারন হিসেবে ডিডির জনপ্রিয়তাকে বলা হয় থাকে এজন্যই তারা অনেক স্থান থেকে নিজেদের অপারেশন বন্ধ করে দিতে বাধ্য  হয়।

৫.  AliBaBa Cloud:  আলীবাবার আরেকটি স্টার্টআপ  যেটা ক্লাউড কম্পিটিং  সার্ভিস প্রদান করে।  বর্তমানে এর ভ্যালুয়েশন প্রায় ৩৮ বিলিয়ন  ডলার। 

৬.  Air BnB: উবারের মত এয়াবিএনবি রুম শেয়ারিং  কিংবা  বাসস্থান  সমস্যার বৈপ্লবিক  সমাধানে ভূমিকা রেখেছে। এয়ারবিএনবি এর নতুন ইনোভেটিভ ফেচারের জন্য অনেক জনপ্রিয়। বর্তমানে এর ভ্যালুয়েশন প্রায় ৩৮ বিলয়ন ডলার। 

৭.  Meituan-Dianping : শপিং এবং কেনকাটাকে আরও বেশি সহজ করার জন্য মূল এই অনলাইন পোর্টালটি তৈরি করা হয়।  যেটা অফলাইন বিক্রেতাদেরকে অনলাইনে যুক্ত করতে সাহায্য  করেছে। বর্তমানে এর ভ্যালুয়েশন প্রায় ৩০ বিলয়ন ডলার।

৮.  Techcent music: চায়নার টেক জায়ান্ট  টেকসেন্ট এর একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান যেটা জনপ্রিয় মিউজিক ট্রিমিং সার্ভিস স্পটিফাই এর সাথে যুক্ত। এর ভ্যালুয়েশন প্রায় ৩০ বিলয়ন ডলার।

৯. Space X : বিখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যেক্তা ইলন মাস্ক এর স্টার্ট স্পেস এক্স মূলত মহাকাস ভ্রমন এবং যাতায়াত  করার কাজ করছে। স্পেস এক্স কে অন্যতম ভ্যালুয়েবল একটি স্টার্টআপ  বিবেচনা করা হয় কারন ২০২৩ সালে চাদে বানিজ্যিকভাবে মানুষ প্রেরনের জন্য রকেট ফ্যালকন  প্রস্তুত করছে প্রতিষ্ঠানটি।

১০.  Flipkart  : ইন্ডিয়ার ই-কমার্স স্টার্টআপ  মূলত  ইন্ডিয়ার  এক তৃতীয়াংশ  লোকাল মার্কেট দখল করে আছে স্টার্টআপটি। ফ্লিপকার্ট আমরিকা  কিংবা চায়না বাদে তৃতীয় কোন দেশ থেকে গঠিত বর্তমানের সবচেয়ে আকর্ষণীয়  স্টার্টআপ  হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে এর ভ্যালুয়েশন প্রায় ২০.৮ বিলিয়ন  ডলার।

কী ওয়ার্ড স্ট্রাটেজির ৪ টি স্টেপ

#seo_content_post 2

১. কীওয়ার্ড স্ট্রাটেজি : কী ওয়ার্ড স্ট্রাটেজি হচ্ছে ঐ সমস্ত সীদ্ধান্ত যা আমরা কী ওয়ার্ড রিসার্চ করতে ব‍্যবহার করে থাকি যে কৌশল র‍্যাংকিং পেতে সাহায্য করবে। প্রতিটি কনটেন্ট তৈরির কাজ শুরু হয় কী ওয়ার্ড স্ট্রাটেজি দিয়ে, কারণ ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য আপনাকে জানতে হবে অডিয়েন্স কি খুঁজছে। কী ওয়ার্ড রিসার্চ আপনাকে সাহায্য করবে ঐ লক্ষ‍্যবস্তু খুঁজে বের করতে, র‍্যাংকিং পেতে যে বিষয়গুলোর উপর আপনার নিশানা করা উচিত। 

 কী ওয়ার্ড স্ট্রাটেজির ৪ টি স্টেপ

১. প্রথমত লক্ষ্য নির্ধারণ

২. একটি লিস্ট তৈরি করা যে কী ওয়ার্ড সম্পর্কিত তথ‍্য খূজে বের করতে হবে 

৩. সার্চের উদ্দেশ্য পরীক্ষা করা

৪. এরপর কী ওয়ার্ডেগুলোর জন্য ল‍্যান্ডিং পেজ তৈরি করা। 

আপনি যদি ঠিকভাবে কী ওয়ার্ড রিসার্চ করা শিখে যান তো আপনি একটি স্পষ্ট ধারণা পারবেন মানুষের কাজের ধরণ এবং কিভাবে আপনার ওয়েবসাইটে কোন পেজটি খুঁজে পাওয়া যাবে। এই স্পষ্ট ধারণাই  আপনার ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লেখার জন্য গাইডের মত কাজ করবে।

✓✓ কী ওয়ার্ড রিসার্চ কি?

কী ওয়ার্ড রিসার্চ বলতে একটা লিস্ট তৈরি করাকে বোঝাতে পারি, যেখানে র‍্যাংকিং পাওয়ার জন্য কী ওয়ার্ড গুলো থাকবে। সার্চ ইঞ্জিনে অনুসন্ধান করতে সাধারনত একগুচ্ছ কীফ্রেজ ব‍্যবহার করে ইউজার , আর সব এসইও এক্সপার্ট কী ওয়ার্ড ব‍্যবহার করার পরামর্শ দেয় কিন্তু তার মানে এই নয় যে কী ওয়ার্ড বলতে তারা মাত্র একটা শব্দ বোঝায়। এক্ষেত্রে কী ওয়ার্ড হচ্ছে একটি বাক‍্য শুধুমাত্র একটি শব্দ না।

দীর্ঘ কী ওয়ার্ড একটু বেশিই সুনির্দিষ্ট এবং সচরাচর দেখা যায় না কারণ এটা একটি নিশের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড লম্বা হলেও যা সার্চ টার্ম অনুযায়ী র‍্যাংকিং পাওয়া সহজ হয়ে থাকে। সাধারণত তাই একটু দীর্ঘ কী ওয়ার্ড ব‍্যবহার করা হয় সবসময়। 

ফোকাস কী ফ্রেজ হচ্ছে ঐ শব্দ বা ফ্রেজ যা খোঁজার জন্য আপনি চান আপনার লেখাটা র‍্যাংক করুক। আপনাকে ফোকাস কী ওয়ার্ডগুলি এসইও প্লাগইন এর মেটা বক্সে যোগ করতে হবে।

আর সার্চ ইনটেন্ট হচ্ছে ঐ সমস্ত কিছু যা অনুসন্ধানকারী খুঁজে বেরাচ্ছে যা শুধুমাত্র কয়েকটি শব্দ নয় বরং একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্যকে চিহৃিত করা যেটা সম্পর্কে অনুসন্ধানকারী জানতে চায় বা কিনতে চায়।

মার্কেট রিসার্চ নিয়ে কিছু কথা

I am not a professional market researcher. But I am writing about this like others common men. Firstly, it depends on your product whereas it's tranding or seasonal. Such as, you don't need any marketing to sell potato alike seasonal products. It needs place where you can sell as your desired price. This price can be differed from Gulshan Banani to Kawran Bazar.

Secondly, it depends on your ability. Where you can bring out any product from any place, Swapna, Arong can do this easily.

Thirdly, It depends on your strategy, how you could enter the market and take position. Brading prefers in there. Target marketing can save your cost like Software, digital marketing based startup. They try to look out Ecab group as well as other online digital group. Again,  Swapna, Evaly can reach mass people by tv media marketing. It needs much cost in there. 

At last, you step down with the product or not, it depends on you.

An European  thought about his business expansion outside the Europe and took his foot onto Africa. He sent the head regarding the marketing department to analysis the market capture of shoes. But he did not see any possibilities there, because, there nobody put shoes on legs.

That's why company owner depressed and rejected the proposal.

Again, another company sent representatives there. When they saw huge possibilities there,  if they could realize the benefit of shoes. Moreover, people didn't wear shoes in there.

As per this thought, company tried there and at last,  they succeeded.

So, if we think about the mentioned stories, then we see the different angle and
outlook. Keep positive and try your best as your outcome. 

আমি প্রফেশনালি কোনোদিন মার্কেট রিসার্চ করে নি। তবে অন্য দশ জন সাধারণ মানুষের মতন মার্কেট বা কোনো  টপিক্স নিয়ে চিন্তা ভাবনা করার চেস্টা করি। মার্কেট রিসার্চ প্রথমে আপনার পন্যের উপর নির্ভর করে, ট্রেন্ডিং বা সিজনাল পন্য নাকি ইউনিক কোনো পন্য। যেমন,  আলু,  তরকারির বাজারের কোনো মার্কেটিং এর দরকার পড়ে না। বেচতে যান, বেচতে পারবেন না,  কিন্তু এগুলোর চাহিদা বেশি। উতপাদনে খরচ বেশি,  আবার লাভ কম বেশি থাকে। খুচরা জায়গা বা মার্কেট বুঝে দাম হেরফের করে। আপনি ইচ্ছে করলে গুলসানের আবাসিক এলাকায় তরকারি বেচতে পারবেন না, কিন্তু কাওরান বাজারে সহজেই কম দামে পন্যগুলো বিক্রি করতে পারবেন।

দ্বিতীয়ত, আপনার সক্ষমতা বা যোগ্যতার উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ আপনি যেখান থেকে পন্য আনতে হিমসিম খান বা প্রায় অসম্ভব সেখানে স্বপ্ন বা মিনা বাজার বা আড়ং সহজেই সেই কাজ করে ফেলতে পারে। 

তারপর আপনি কিভাবে বাজারে ঢুকবেন, তা আপনার কৌশলের উপর নির্ভর করে। ব্রান্ডিং টা এখানে প্রাধান্য পাবে। ইউনিক প্রডাক্ট থাকলে ব্রান্ডিং করা লাগবে। এখন কিভাবে কেমনে করবেন সেটা আপনার উপর নির্ভর করে। অনেকে ক্লায়েন্ট বেইজড মার্কেটিং করে, যেমন,  সফটওয়্যার,  হোস্টিং,  ডেভেলেপার কোম্পানি গুলো  ইক্যাব গ্রপ সহ ডিজিটাল গ্রুপগুলোতে ভিড় করে বেশি। আবার স্বপ্ন,  আড়ং, ইভ্যালি ব্রান্ড করে সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে। অনলাইনে পন্য প্রমোশন করতে খরচ কম লাগে, আবার টিভি মিডিয়ায় ব্রান্ড করতে খরচ বেশি লাগে।
আবার সবশেষে পন্যটি নামাবেন কিনা সেটা নির্ভর করে আপনার দক্ষতা বা দৃস্টিভংগির উপর। এই বিষয়ে একটা গল্প বলি। 

অনেক বছর আগের কথা। আফ্রিকার জনগণ তখনও আধুনিক জীবনযাত্রা সাথে পরিচিত নয়। 

ইউরোপের এক সফল জুতা কোম্পানির মালিক চিন্তা করলেন তিনি তার বিজনেস কে ইউরোপের বাইরে ছড়িয়ে দিবেন। অনেক চিন্তা ভাবনা করে তিনি তার বিজনেস সম্প্রসারনের জন্য আফ্রিকা মহাদেশকে টার্গেট করলেন। আফ্রিকায় জুতার মার্কেট যাচাই করার জন্য তিনি তার হেড অফ মার্কেটিং কে আফ্রিকায় পাঠালেন। আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ ঘুরে কয়েক মাস পরে দেশে ফিরে তাঁর হেড অফ মার্কেটিং জানালেন, আফ্রিকায় জুতোর ব্যবসা সম্ভব না। কারণ আফ্রিকার মানুষ জুতাই পরে না।

কোম্পানির মালিক এটা শুনে হতাশ হয়ে আফ্রিকায় ব্যবসা সম্প্রসারণের চিন্তা বাদ দিলেন।

প্রায় একই সময়ে আমেরিকার এক জুতো কোম্পানি একই চিন্তা নিয়ে তাদের প্রতিনিধিকে আফ্রিকায় পাঠালেন। কয়েক মাস পরে তাদের প্রতিনিধি আমেরিকায় ফেরত এসে জানালেন যে, আফ্রিকায় জুতার ব্যবসার ব্যাপক সম্ভাবনা। কারণ আফ্রিকার মানুষ এখন জুতা পরে না। তাই সেই দেশে জুতা ব্যবসার কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নাই। 

এখন আফ্রিকার জনগণকে জুতা পরার উপকারিতা যদি বোঝানো যায়, তাহলে সেখানে একচেটিয়া বিজনেসের বিশাল সুযোগ আছে। 

এরপরে সে জুতা কোম্পানি আফ্রিকাতে জুতা পরার উপকারিতা সম্পর্কে বিশাল ক্যাম্পেইন চালিয়ে মানুষকে জুতা পরার ব্যাপারে সচেতন করলো। কয়েক বছরের মধ্যেই সেই কোম্পানি আফ্রিকায় ফুলে-ফেঁপে ওঠে বিলিয়ন ডলারের কোম্পানিতে পরিণত হলো।

সুতরাং আমরা দেখতে পাচ্ছি, একই জায়গায় একই উদ্দেশ্য নিয়ে ২ জন যাওয়ার পরেও শুধুমাত্র দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যের কারণে একজন সফল হল এবং অন্যজন ব্যর্থ হলো।

তাই সফলতার জন্য সবসময় পজিটিভ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখুন। কোন কিছুকে বাঁধা মনে না করে সুযোগের সন্ধান করতে থাকুন। সফলতা আসবেই।

স্টার্টআপ কথন-৫ ( কাস্টমার এবং কম্পিটিশন)

বিষয়ঃ স্টার্টআপ কথন-৫ ( কাস্টমার  এবং কম্পিটিশন)।

★★★
 স্টার্টআপ পীচ তৈরির পর ডিটেইলস বিজনেস প্ল্যানের অংশ হিসেবে যে কয়টা গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে প্ল্যান সাজানো হবে তার মধ্যে - কাস্টমার এবং কম্পিটিশন দুইটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। 

৫.কাস্টমার- স্টার্টআপ কোম্পানির পণ্য/ সার্ভিস কাদের কে টার্গেট করে তৈরি করা মানে টার্গেট কাস্টমার কারা,কেনো আমার এই পণ্য টার্গেট কাস্টমার কিনবে,এবং এই টার্গেট কাস্টমার এর সংখ্যা বৃদ্ধি করবো কিভাবে তার একটা সুস্পষ্ট বর্ণনা থাকতে হবে। তবে পণ্য যেনো কাস্টমার ওরিয়েন্টেড হয় সেটা গুরুত্বপূর্ণ। কাস্টমারের চাহিদা মাথায় রেখে পণ্য/ সার্ভিস এর ফিচার হবে।

যেমন- আমার জামদানীর টার্গেট কাস্টমার কারা তার বর্ণনায় থাকবে গাউন এর জন্য দেশের পাশাপাশি  ইউরোপীয়ান কান্ট্রি কারণ ওখানে গাউন এর প্রচলন বেশি তাই ডিমান্ড বেশি। তেমনি করে জামদানী বোরকা/ আবায়ার জন্য মিডল ইস্ট, লেহেঙ্গা,ঘাগরা-চোলি,লাসা,কোটি ফ্রক এর জন্য এশিয়ান কান্ট্রির কাস্টমার হতে পারে বেস্ট টার্গেট কাস্টমার। 
তবে পণ্যের ধরন বুঝে কাস্টমার সিলেক্ট করতে হবে। জামদানী লেহেঙ্গার জন্য যদি ইউরোপীয়ান কাস্টমার কে টার্গেট কাস্টমার দেখানো হয়,তাহলে কাস্টমার কম হবে,রেভিনিউ জেনারেট কম হবে।আল্টেমেটলি আমার প্ল্যানিং ভুল হবে।

৬.কম্পিটিশন - প্রতিটি বিজনেসে কম্পিটিশন থাকবেই।একই পণ্য নিয়ে স্টার্টআপ কোম্পানি অনেক,ইনভেস্টর কম। আমার স্টার্টআপ কোম্পানির কম্পিটিটর কারা অথবা এখন না থাকলেও ভবিষ্যৎ এ কারা হতে পারে তার একটা আইডিয়া দিতে হবে।এবং আমার কম্পিটিটর রেখে আমার টার্গেট কাস্টমার কেনো আমার পণ্য /সার্ভিস কিনবে তা বর্ণনা করতে হবে। মোট কথা আমার পণ্য কেনো আলাদা তা যৌক্তিকভাবে তুলে ধরতে হবে।

যেমন - তুলসিমালা চাল অনেকেই সেল করছেন।যারা করছেন তারা দেলোয়ার ভাইয়ের কম্পিটিটর।এখন কথা হচ্ছে আমারা কেনো দেলোয়ার ভাইয়ের তুলশিমালা কিনবো? কেনো উনার তুলশিমালা চাল আলাদা?
কারণ হতে পারে- উনার চাল মিক্সড না,অর্গানিক,কাস্টমার ফিডব্যাক এ দেখা গিয়েছে গ্যাস হয়না এবং বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী।

ধন্যবাদ।

(আগের পোস্টের লিংক https://m.facebook.com/groups/218210075390452?view=permalink&id=636594090218713)

স্টার্টআপ কথন-৪ (এক্সিকিউটিভ সামারি, কোম্পানি ডেসক্রিপশন)

বিষয়ঃ স্টার্টআপ কথন-৪ (এক্সিকিউটিভ সামারি এবং কোম্পানি ডেসক্রিপশন)। 

★★★
স্টার্টআপ পীচের পর বিস্তারিত বিজনেস প্ল্যান এর অংশ হিসেবে যে পয়েন্টগুলো আসে তার মধ্যে এক্সিকিউটিভ সামারি এবং কোম্পানি ডেসক্রিপশন নিয়ে আজকের পোস্ট।

১. এক্সিকিউটিভ সামারি- স্টার্টআপ বিজনেসের এক্সিকিউটিভ সামারি দেখেই ইনভেস্টররা পুরা বিজনেস মডেলের ধারণা করে ফেলে ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে। তাই বিজনেসের মূল প্ল্যান কি হবে এবং আপনার আইডিয়া কিভাবে কাস্টমারের জন্য আকর্ষণীয় হবে তা সংক্ষিপ্ত আকারে এক পৃষ্ঠার মধ্যে উপস্থাপন করতে হবে এক্সিকিউটিভ সামারিতে।

যেমন- তুলশিমালা চাল সব জায়গায় উৎপাদন হয়না।কিন্তু এই চালে গ্যাস হয়না এবং বাচ্চাদের জন্য ভালো। তাই দেশের ৬৪ জেলায় ডিমান্ড আছে। কিন্তু ডিমান্ড অনুযায়ী সাপ্লাই নাই।এখানে ইনভেস্ট করলে উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।সারা দেশের মানুষের চাহিদা ফুলফিল হবে পাশাপাশি রেভিনিউ জেনারেট হবে।এটা হতে পারে দেলোয়ার ভাইয়ের তুলশিমালার এক্সিকিউটিভ সামারি।

২. কোম্পানি ডেসক্রিপশন - কোম্পানি ডেসক্রিপশনে স্টার্টআপ কোম্পানির মালিকানা নিয়ে সংক্ষিপ্ত বর্ননা থাকবে।একক নাকি যৌথ মালিকানাধীন। যৌথ হলে ওয়ার্কিং পার্টনার নাকি আইডিয়া পার্টনার তা উল্লেখ থাকবে।

যেমন- তুলশিমালা চালের শেরপুর জেলা ওয়েবসাইট এর উত্তরাধিকারী দেলোয়ার ভাই যখন কোম্পানি ডেসক্রিপশন দিবেন সেখানে তার পার্টনার রবিউল ভাই এর ভূমিকা উল্লেখ করবেন।

ধন্যবাদ।
(আগের পোস্টের লিংক https://m.facebook.com/groups/218210075390452?view=permalink&id=635863546958434)

স্টার্টআপ কথন- ৩ ( বিজনেস প্ল্যানিং)

বিষয়ঃ স্টার্টআপ কথন- ৩ ( বিজনেস প্ল্যানিং)।

★★★
স্টার্টআপ পীচ দেখে ইনভেস্টর রা যখন ওই স্টার্টআপ নিয়ে আগ্রহী হয় এবং মনে করে এই কোম্পানিতে ইনভেস্ট করলে ভালো রেভিনিউ জেনারেট হওয়ার সম্ভাবনা আছে,তখন তারা ওই বিজনেসের ডিটেইলস প্ল্যান জানতে চাইবে। তাই স্টার্টআপ ব্যাবসার জন্য একটা পরিকল্পিত প্ল্যান দরকার যেটা রেভিনিউকে হাইলাইটস করবে পাশাপাশি  সমাজের উন্নয়ন সাধন করবে। তবে প্ল্যান হতে হবে বাস্তবসম্পন্ন।

স্টার্ট-আপ বিসনেসের যে বিষয়গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তার উপর হাইলাইটস করে একটা বিজনেস আউটলেট এর উপর ভিত্তি করে বিজনেস প্ল্যান / বিজনেস মডেল তৈরি করা যায়।যেমন -

১. এক্সিকিউটিভ সামারি- সমস্যা,সমাধান এবং রেভিনিউ। সমস্যা থেকে শুরু করে রেভিনিউ জেনারেট পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত বর্ননা। 

২. কোম্পানি ডেসক্রিপশন- স্টার্টআপ কোম্পানি কি একক মালিকানাধীন নাকি যৌথভাবে পরিচালিত তার বর্ণনা। 

৩. প্রডাক্ট /সার্ভিস-প্রধান স্টার্টআপ প্রডাক্ট/ সার্ভিস কি তার বর্ণনা। 

৪. মার্কেট এনালাইসিস- মার্কেট এ এটার ডিমান্ড কেমন এবং এর বিকল্প এখন কি চলছে তার বর্ণনা।

৫. কাস্টমার- টার্গেট কাস্টমার কারা এবং তারা কেনো এই পণ্য/ সেবা নিবে?

৬. কম্পিটিশন- বর্তমান কম্পিটিটর কারা এবং ভবিষ্যতে কারা হতে পারে এবং এদের থেকে কেনো আমি আলাদা হবো?

৭. মার্কেটিং- পণ্যের প্রচারের জন্য এবং গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য আমার পলিসি কি হবে?

৮. অপারেশন- উৎপাদন সম্পর্কিত সকল পরিকল্পনার ডিটেইলস। 

৯. ম্যানেজমেন্ট - উৎপাদন থেকে বাজারজাতকরণে যারা কোম্পানিতে জড়িত থাকবে তার ডিটেইলস। 

১০. ফিন্যান্সিং- উৎপাদন খরচ, প্রডাক্ট একচুয়াল প্রাইস,প্রফিট ইত্যাদির ডিটেইলস বর্ণনা। 

উপরোক্ত কী-পয়েন্টসগুলোর উপর ভিত্তি করে একটি স্টার্টআপ বিজনেস মডেল দাড় করানো যায়।
পরবর্তী পোস্ট গুলোতে প্রতিটি পয়েন্ট এর ডিটেইলস আলোচনা করার চেষ্টা করবো।

ধন্যবাদ।

( আগের পোস্ট এর লিংক https://www.facebook.com/groups/digitalskillsbd/permalink/635247063686749/)

স্টার্টআপ কথন-২ ( স্টার্টআপ-পীচ)

বিষয়ঃ  #স্টার্টআপ কথন-২ ( স্টার্টআপ-পীচ)।

★★★
আচ্ছা ধরুন, আপনার কাছে ১০ লক্ষ্য টাকা আছে এবং সেটা আপনি কোনো একটা সেক্টরে বিনিয়োগ করতে চান। আপনার সামনে ১০০ টা সুযোগ মানে ১০০ টা ইনোভেটিভ কোম্পানি আছে যেখানে ইনভেস্ট করতে পারেন।তাহলে আপনি কোনটাতে ইনভেস্ট করবেন? সেটা কি দেখে ঠিক করবেন?

১০০ কম্পানির সাথে নিশ্চয়ই ১০০ দিন বসে দিনব্যাপী আলাপ আলোচনা করবেন না? বরং প্রত্যেক কোম্পানির মূল পরিকল্পনা সামারি আকারে দেখতে চাইবেন। এই ক্লিয়ার সামারি টা হলো স্টার্টআপ-পীচ।

স্টার্টআপ-পীচ এ লক্ষনীয় বিষয়ঃ

১. স্টার্টআপ -পীচ এর প্রেজেন্টেশন এর জন্য সময় পাবেন ৫-৭ মিনিট সময়। যার মধ্যে প্রথম ২-৩ মিনিট গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মধ্যে ইনভেস্টরের প্রাথমিকভাবে মাইন্ড সেট আপ হয়ে যায় তারা এই ব্যাপারে আগ্রহী কিনা।

২. বিজনেস প্ল্যান অল্প কথায় টু দ্যা পয়েন্ট উপস্থাপন করতে হবে।সেটা হতে পারে কোনো গল্প কিংবা স্ট্র‍্যেটেজিক কোনো ডাটা।

৩. স্টার্টআপ -পীচ যতো বেশি স্পষ্ট এবং গুছালো হবে ততো আকর্ষণীয় হবে।

৪. স্টার্টআপ সমস্যা কি? এর সমাধান কি? টার্গেট কাস্টমার কারা? আমার সমাধান টার্গেট মার্কেট কে কিভাবে ইনফ্লুয়েন্স করবে? সামাজিক উন্নয়ন এর পাশাপাশি রেভেনিউ জেনারেট কিভাবে হবে? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর থাকবে একটা স্টার্টআপ পীচের প্রেজেন্টেশনে।

৫. স্টার্টআপ বিজনেস প্ল্যান হবে সময়োপযোগী। বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতে কিন্তু এর সাথে ভবিষ্যতের সম্ভাবনার লিংক থাকতে হবে।যেনো আজকের ইনভেস্টমেন্ট ভবিষ্যতেও সমাধানের মাধ্যমে রেভিনিউ জেনারেট করতে পারে।

৬. একটা স্টার্টআপ বিজনেস মডেলে সবকিছুই স্পষ্ট সমাধান দিবে। ২+২=৪ হয়। এখানে ৪ হতে যেমন কোনো ভ্যারিয়েবল থাকা যাবেনা তেমনি সমসা= সমাধান = রেভিনিউ এই স্ট্র‍্যেটেজিতে কোনো 'ইফ/বাট'(If/ but) থাকা যাবেনা।

৭. সমস্যা, সমাধান এবং রেভিনিউ এর প্ল্যানিং চিত্র হতে হবে বাস্তবসম্মত।অতিরঞ্জিত কিছু হওয়া যাবেনা।

৮. স্টার্টআপ প্ল্যান নিয়ে কনফিডেন্ট থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমি ইনভেস্টর হলে বুঝার চেষ্টা করবো যার আইডিয়ায় আমি ইনভেস্ট করবো সে তার আইডিয়া নিয়ে কতোটা পজিটিভ।

মোটকথা, আমার সার্টআপ-পীচ এর প্রেজেন্টেশন এমন হবে যেনো আমার কথা শেষ হয়ে গেলেও আমি কিংবা আমার আইডিয়া ইনভেস্টর এর মাথায় রয়ে যায় এবং ইনভেস্টর যেনো মনে করে এটাই বেস্ট কোম্পানি ইনভেস্টমেন্ট এর জন্য। 

ধন্যবাদ।

(আগের পোস্ট এর লিংক https://m.facebook.com/groups/218210075390452?view=permalink&id=634739143737541)

স্টার্টআপ কথন-১ (স্টার্টআপ ব্যর্থ হওয়ার কারণ)

বিষয়ঃ #স্টার্টআপ কথন-১( স্টার্টআপ ব্যর্থ হওয়ার কারণ)। 

★★★
স্টার্টআপ হলো একটা সম্পূর্ণ নতুন এবং ইউনিক আইডিয়া যা সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি রেভিনিউ জেনারেট করে।মূলত সামাজিক সমস্যা দূরিকরনে কাজ করে স্টার্টআপ। 
উদাহরণঃ জামদানী গাউন হতে পারে স্টার্টআপ আইডিয়া।বিদেশি গাউন এর বিকল্প হিসেবে দেশী জামদানী গাউন মার্কেট শেয়ার করতে পারে।পাশাপাশি দেশের বাইরে এক্সপোর্ট করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারে (রেভিনিউ জেনারেট)। 

স্টার্টআপ ব্যর্থ হওয়ার কারণ -

১. পণ্যের গ্রহণযোগ্যতাঃ স্টার্টআপে শুধুমাত্র সমস্যার সমাধান এবং রেভিনিউ জেনারেটই আসল ব্যাপার না; ওই পণ্য মানে ওই আইডিয়া সাধারণ মানুষ এর কাছে কতোটা গ্রহণযোগ্যতা পাবে তার উপর নির্ভর করবে এর সফলতা। 
যেমন - জামদানী গাউন বিদেশি গাউনের বিকল্প হতে পারে।কিন্তু যদি দেখতে আকর্ষণীয় না হয় এবং সাধারণ মানুষ কিনতে, ব্যাবহার করতে আগ্রহী না হয় তাহলে এটা ব্যার্থ হবে।

২. পণ্য বা আইডিয়া নিয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যঃ  স্টার্টআপ আইডিয়া কি এবং এটা কিভাবে কাজ করবে সেটা ঠিক করা থাকলেও এই আইডিয়া নিয়ে স্টার্টআপ কোম্পানি কতোদূর কি স্বপ্ন দেখে তার একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকতে হবে।নয়তো আইডিয়া পরিপূর্ণ রূপ লাভ করবেনা।তখন একটা সময় পর পণ্য নিয়ে আর এগুনো যাবেনা।তখন ব্যার্থ হবে। 
যেমন - জামদানী গাউন তৈরি করলাম,এটা বিদেশী গাউন এর জায়গা দখলও করলো কিন্তু আমার লক্ষ্য কি হবে সেটা স্থির করে নিতে হবে(বিদেশের মার্কেট দখল করা/ বিদেশের মার্কেট এ ওই গাউন সফল করার প্ল্যান কি কি হতে পারে)।নয়তো ওখানেই আমার আইডিয়া শেষ। 

৩. রেভিনিউ -প্ল্যানিংঃ স্টার্টআপ আইডিয়া কিভাবে রেভিনিউ জেনারেট করবে তার একটা সুনির্দিষ্ট মডেল থাকতে হবে।মানে শুরু থেকেই রেভিনিউ টা ফোকাসড হতে হবে।শুরুতেই পরিচিতি এবং প্রচারের কাজে ইনভেস্ট করে ফেল্লে পরবর্তীতে রেভিনিউ ঘাটতি দেখা দেয়।তখন ব্যার্থ হয়।
যেমন- জামদানী গাউন এর মার্কেটিং এর জন্য অনেক টাকা খরচ করে ফেল্লাম কিন্তু পরবর্তীতে যখন বাইরের মার্কেট ধরার সময় আসবে তখন ইনভেস্ট করতে পারলাম না।তাহলে আল্টেমেটলি লস হবে প্রজেক্ট।

৪. পণ্যের ব্যাকআপঃ স্টার্টআপ কোম্পানির আইডিয়া পণ্য যদি কোনো কারণে গ্রহণযোগ্যতা হারায়,তাহলে তার বিকল্প পণ্য রাখতে হবে যা স্বল্প মুল্যের এবং কাস্টমার এর চাহিদা সৃষ্টি করে এমন পণ্য।তা নাহলে,পুরা আইডিয়াই ব্যার্থ হতে পারে।
যেমন- গাউন কোনো কারণে(হাই প্রাইস) ব্যার্থ হলো,তাহলে এটার বিকল্প হতে পারে সিল্ক এর গাউন এ জামদানী কাপড় এর ফ্লোরাল ডিজাইন করা।

৫. ধৈর্য্যঃ ধৈর্য্যের অভাব স্টার্টআপ আইডিয়া কে ব্যার্থ করে দিতে পারে। একটা আইডিয়া কে সফল করতে দীর্ঘ সময় ধরে লেগে থাকতে হয়, খারাপ সময় গুলোতে হতাশ না হয়ে এর শেষ দেখার জন্য একটা লক্ষ্য নিয়ে মাটি আকড়ে পরে থাকতে হয়।যদি তা না পারা যায় তাহলে আইডিয়া ব্যার্থ হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।কারণ শর্টকাটে কিছু হয়না।
যেমন- গাউন দেশি মার্কেট এ ব্যার্থ হলো,তারমানে আমি হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দিলাম।এমন না যে এটা মিডলইস্টেও কিংবা ইউরিপিয়ান মার্কেটেও গ্রহণযোগ্যতা পাবেনা।সেজন্য আমাকে ধৈর্য্য ধরে চেষ্টা করে যেতে হবে,শেষ পর্যন্ত কি হয় দেখার জন্য। না হলে আমি ব্যার্থ।

পরিশেষে,সব হ্যাপি এন্ডিং এর পিছনে একটা স্যাড স্টোরি থাকে তাই পরিশ্রম করে চড়াই-উতরাই পার হয়ে সফলতার দিকে এগিয়ে যেতে হবে তবেই ব্যার্থতা ছুতে পারবেনা কোনো কাজে।

ধন্যবাদ।

সার্চ ইংলিশের ব্যার্থতার কাহিনী

সার্চ ইংলিশের ব্যার্থতার কাহিনী 🍁

সার্চ ইংলিশের সফলতার কাহিনী আমরা কম বেশি সবাই জানি। দুই বছরেরও বেশি দির্ঘ পথ চলায় এই ইলার্নিং স্টার্ট আপের সাথে যোগ হয়েছে দুই লাখেরও বেশি মানুষ। বিশ্বের টেক্সট বেইজড স্টার্ট আপগুলোর রোল মডেল এই সার্চ ইংলিশ  গত বছর জুন মাসে ফেইসবুক থেকে পঞ্চাশ হাজার ডলার ফান্ড পায়। রাজিব ভাইয়ের নেতৃত্বে দেশের ইলার্নিং স্টার্ট আপের মধ্যে প্রথম এই সম্মান অর্জন করে।
ঘরে বসে অনলাইনে যে কোনো জায়গা থেকে যে কেউ ইংরেজি চর্চা করতে পারে। অনলাইনে ফেইসবুক গ্রুপ রয়েছে যেখানে ফ্রিতে ইংরেজি লেখালেখি  চর্চা করতে পারেন, রিডিং এর জন্য আছে অনলাইন কোর্স ম্যাটারিয়ালস, স্পোকেনের জন্য অনলাইনে ব্যবস্থা আছে।

এই উজ্জ্বল পথচলার পিছনে রয়েছে অনেক ব্যার্থতার গল্প। সাংবাদিক এবং লেখক,  ব্লগার হিসেবে অনলাইনে ক্যারিয়ার শুরু করা রাজিব আহমেদ ইক্যাবের দায়িত্ব নেন ২০১৩ সালে। ইক্যাবের দায়িত্ব নেবার সময়, তিনি বুজতে পারেন, অনলাইন জগতে দেশের যুব সমাজ ইংরেজি এবং আইটি স্কিলে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। সেই চিন্তা থেকে , ২০১৬ সালে ইনকারেজবিডির পথ চলা শুরু করেন। কিন্ত পরে ইকমার্সের জন্য ইকমার্স ওয়াল্ড শুরু করেন।
কিন্তু ইকমার্সে নেতৃত্ব দানের জন্য চাই ইংরেজি দক্ষ যুব সমাজ। সেজন্য, ২০১৭ মাসের এপ্রিলে  সার্চ ইংলিশের পথচলা শুরু হয়। প্রথমে রাজিব আহমেদ স্যারকে দিনরাত পরিশ্রম করতে হয়, চোখে ঘুম নাই, দিন রাত কম্পিউটারের সামনে বসে ছাত্র, মেম্বারদের ইংরেজি শিখিয়ে গেছেন তিনি।
যাত্রা কিছুটা অমসৃণ হলেও কম সময়ে লাখ মানুষের হৃদয় ছিনিয়ে নেয় এই সার্চ ইংলিশ। 

Search English has been enlisted as a success story in the Bangladesh. It's a online text based elearning model and it has engaged two million people in it's journey. Facebook funded 50 thousan dollar last year. Razib Ahmed is a pioneer of this text based e leaning model in Bangladesh. 

Any one can practice there via online from anywhere at home. All members can practise online,  write on facebook group. There are free online arrangements for english reading and spoken.

But on this glorious journey,  there are many faliures in Search English. As an online writer, blogger, journalist Razib Ahmed established Ecab in 2013. But, he soon realizes  there are lack of skilled manpower in english. So, he launched Encouragebd and Ecommerce World. But both are failed due to public interest. 
Then he switched to Search English. Initially he had to work hard to teach students or members.
Inspite of initially harsh journey, Razib Ahmed has won many hearts through Search English.

স্টার্ট আপে সরকারি ব্যর্থতা

Faliure story of Start Up🌱
At first, assume, Gov. offers you a land or road to develop a project. Initialy, you launch a bus service on that route. But the bus service idea is failed due to clashes of traffic jam or others vehicles. Then, you create  a single lane for bus. But the bus can not load heavy goods and compartment like train. So, you replace the single and double tacker bus with metro train. But, you find out that helicopter is speedier than the train. So, you build up a vip helicopter pad. But, it is not available for common man. So, you invite the famous researchers to find out the solution.

স্টার্ট আপ ব্যর্থতা, 🌿

প্রথমে মনে করলেন সরকার আপনাকে একটা রাস্তা বা জায়গা দিলো। আপনি সেই জায়গায় বা সেই রুটে আপনি বাস সার্ভিস চালু করলেন। কিন্তু এতে অন্যান্য বাস,  ট্রাক,  ভটভটি,  ময়ুরি থাকায় আপনার বাসের সাথে ফ্র‍্যাকশন ঘটে বিধায় বাসের অনেক লস ঘটলো। 
তারপর আপনি চিন্তা করলেন, বাসের জন্য বি আর টি লেনের আদলে এয়ারপোর্ট টু গাজিপুর আলাদা লেন করবেন। কিন্ত লেন বানানোর পর দেখলেন এসি বাসে তেল খরচ বেশি হয়, অন্য ডাবল টেকার গাড়িতে  খরচ কম হয়। সেই চিন্তামতন ডাবল টেকার বাস নামালেন। কিন্তু ডাবল টেকারে তো,  বগি প্রব্লেম। অর্থাৎ পিছনে বাসের পিছনে আরো বগির মতন রুম লাগাতে পারতাম তাহলে আমার প্রফিট বেশি হতো। আর একটা সমস্যা হলো, বাসে মালবাহী ট্রেনের মতন মাল নেয়া যায় না। তাই কুরিয়ার অপশনটা মিস হয়ে যাচ্ছে। তারপর আপনার চিন্তামতন সেই রুটে মেট্রো রেলের মতন প্রজেক্ট বানাবেন। বানানোর কাজ শেষ!!
তারপর চিন্তা করলেন, ট্রেনে সব ভালো মতন চলে, কিন্ত হেলিকপ্টারের মতন খুব বেশি দ্রুত হয় না। তাই আপনি ভি আই পি হ্যালিপেড পোর্ট বানায় ফেললেন। দ্রত সবাই যাতায়াত করছে। এখন কথা হলো, হ্যালিকপ্টার সার্ভিসকে সব মানুষের আওয়াতায় আনবেন। সেই জন্য আপনি রিসার্চ সেন্টার তৈরি করে বড় বড় এয়ারক্রাফট সায়েন্টিস্টদের সাথে কাজ করবেন।

বিলিয়ন ডলারের স্টার্ট আপের ২ মিনিট পিচ

১ বিলিয়ন ডলারের ২ মিনিট স্টার্ট আপ পিচ 🌿

১ বিলিয়ন ডলারের ইংরেজির ই লার্নিং ইন্ডাস্ট্রি। তার উপর বড় বড় ইন্ডাস্ট্রির চাকুরির ভাইভা, প্রেজেন্টেশন, ব্যবসা, কল  সেন্টার, বড়
বড় সরকারি বেসরকারি ডেভেলাপিং প্রজেক্ট,
ফ্রিল্যান্সিং, বই পত্র, টিউশন  সব মিলিয়ে এর অংকটা অনেক বড়।

এই এক বিলিয়ন ডলার ইন্ডাস্ট্রির পথের অগ্রদুত,  সার্চ ইংলিশ হচ্ছে মুলত ইংরেজি চর্চার ই প্লাটফর্ম। সুতরাং বিসিএস, বিশ্ব বিদ্যালয়, চাকুরী, মেডিকেল, ভর্তি পরিক্ষা, স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চার প্রাণ কেন্দ্র হচ্ছে  সার্চ ইংলিশ।
টেক্সট বেইজড স্টার্ট আপের মধ্য থেকে সার্চ ইংলিশ অন্যতম।এই ই লার্নিং স্টার্ট আপের মোটিভ হচ্ছে অনলাইনে হাতে কলমে ইংরেজি শিখানো। রাজিব ভাইয়ের নেতৃত্বে সার্চ ইংলিশ গ্রুপ পরিচালিত হয়  কন্টেন্ট স্ট্রাটেজিকে কেন্দ্র করে।

আমাদের স্কুল কলেজের দশ বছর পাঠদানের পরেও ইংরেজির বেসিক শক্ত হয় না। তার কারণ আমাদের স্কুল কলেজে ইংরেজি পড়ানোর দক্ষ শিক্ষক, মানসম্মত পাঠ্যসূচীর নেই।

শুধু মাত্র শুদ্ধ রুপে ইংরেজি না জানার কারনে,  অনেকে প্রত্যাশিত চাকুরি থেকে বঞ্চিত হয়, ব্যবসাতে বড় রকমের চুক্তি হাতছাড়া হয়, ফ্রিল্যান্সাররা বড় প্রজেক্ট থেকে বঞ্চিত হয়। শুধু 
ইংরেজি না জানার কারনে অনেক দক্ষ ইম্পলয় দেশ থেকে বিদেশী চাকুরির করার সুযোগ হারায়,  সর্বোপরি বিপুল পরিমান রাজস্ব হারায় বাংলাদেশ, এবং স্টান্ডার্ড একটা লাইফ থেকে বঞ্চিত হয়। অথচ সার্চ ইংলিশের মাধ্যমে সহজেই যে কেউ স্বপ্নকে সাকার করতে পারে। (  ডাটার অংকটা পত্রিকা থেকে তুলে দিবেন।)
সার্চ ইংলিশএর মাধ্যমে ঘরে বসে দুই তিন দিনের মধ্যে ইংরেজি চর্চাকারী অনর্গল ইংলিশে কথা বলতে পারে। আর এক মাসের মধ্যে তার রাইটিং এ ফ্লুয়েন্সিতে চলে আসবে। 

সার্চ ইংলিশএর মাধ্যমে বিনামুল্যে ইংরেজি চর্চা করতে পারছেন। গ্রুপে মেম্বাররা, রাইটিং প্রাক্টিস করতে পারে, ওয়েবসাইটে পর্যাপ্ত পরিমান রিডিং ম্যাটারিয়াল আছে। রাতে অনলাইনে  অনলাইনে স্পোকেন ইংরেজি চর্চা করা হয়।

  
সার্চ ইংলিশ গ্রুপে চার পাচ জন কো-ফাউন্ডার  রয়েছেন। এই সার্চ ইংলিশ গ্রুপের পিছনে রাজিব আহমেদ সহ এস এম মেহেদি, আবুল খায়ের, নেয়ামত উল্লাহ মহান,  মনসুরা ইসলাম মিম কাজ করছেন। 

সার্চ ইংলিশের আর্নিং মডেল -বলতে গেলে, স্পোকেন আড্ডার জন্য তিনশ টাকা করে নেয়া হয়, মাত্র বিশ জনকেও যদি একটা স্পোকেন প্রাক্টিস প্রোগ্রামে নেয়া হয়, তাহলে ৬০০০ টাকা, সপ্তাহে দাঁড়ায় ৪২০০০ টাকা, মাসে গিয়ে দাঁড়ায় তা  ১৬৮০০০ টাকা, বছরে গিয়ে দাঁড়ায় তা ২,০১৬,০০০ টাকা।  দশ বছরে গিয়ে দাঁড়ায় ২০,১৬০,০০০ টাকা। এই তো গেল  মাত্র দশ এর হিসাব, এক্সাম, টিউশন, এক্সট্রা কেয়ার, স্কুল  কলেজ, ভার্সিটির লেকচার সহ আরও রয়েছে অনেক প্ল্যান।

ভবিষ্যতে সার্চ ইংলিশকে দেশের স্কুল কলেজসহ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দেবার পরিকল্পনায় রয়েছে।

English elearning startup is worth of 1 billion dollar. But this calculation could be excel up if you sum up ecommerce industries, call center  freelancing, job, viva, gov, private projects. ( data collected from news paper)

Search english, the pioneer of English Elearning model platform in the world. So, bcs attendees, medical versity admission examinees, shool colleges students, job aspirants can practise with any kind of free of hesitation. No one can trouble girls rather girls are shown as respectful person there.

This Search English is developed in three categories. Students can practise writing  freely on search English group. Reading materials are organised in search English website,  listening are practised without any charge via online.

Search English has teamed with five persons including founder Razib Ahmed.
Others persons are, SM Mehdi Hasan, Neyamotullah Mohan, Abul Khayer, Monsura Islam Mohan, Kamrul Islam Shaon. 

There are many opportunities in earning model of search English. The spoken charge are taken only 300 tk. If there are 20 students,  then it stands on 6000 tk, then in a week it goes to 42000 tk, and in a month it transfers to 168000 tk and in a year,  it stands total sum of 2,016,000 tk. then in ten years, it will be summed up 20,160,000 tk. There are more catagories to monetize such as exam, tution, school college class care, model tests many more.

Search English helps to change people's lifestyle. In future, we will try to advance this Search English initiative acorss the school college as well as international stages.