জামদানী নিয়ে আপনার ভাবনা

Tanvir Ahmed ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোষ্ট ঃ ১৭ অক্টোবর ২০১৯

বিষয়- জামদানী নিয়ে আপনার ভাবনা

 — with Razib Ahmed and Kamrul Hasan.

Yesterday at 9:56 PM · 

Public

Md Tuhin Islam Asif

আমি মনে করি জামদানী উদ্যোগতা ও ব্যবসায়দের জন্য যথেষ্ট আজকের আড্ডা পোস্ট, এটার মাধ্যমে তাদের পরিচিতি বাড়বে জামদানীর পরিচিতি বাড়বে।অনেক গুণ এগিয়ে গেলো জামদানী।

Röwshön Ârâ

আমাদের দেশে অতীতে প্রচুর সমৃদ্ধ ছিল হস্তশিল্প এ , সবচেয়ে ক্ষতি হয় বিট্রিশদের শাসনামলে আর ব্রিটেনের শিল্পবিপ্লবের জন্য

Sifat Mahdi Nilima

জামদানী মূলত এক প্রকার মসলিন এবং দেশীয় কৃষ্টি তুলে ধরার অন্যতম মাধ্যম । সেই মুঘল আমল থেকে এর প্রচলন। এই বস্ত্র তৈরীর সুতা সংগ্রহ, সুতা পড়ানো, জামদানী বুনন ইত্যাদি খুবই কষ্টসাধ্য বিধায় এর দাম ও বেশী পড়ে যায়। এই দাম নিয়েই মানুষের মাথা ব্যথা। যদিও অনলাইনের প্রচারের কল্যাণে জামদানীক এখন মানুষ আবারো কিছুটা বেশী মূল্যায়ন শুরু করছে। এই ধারা বজায় রাখতে জামদানী নিয়ে প্রচারণা ও জামদানী নিয়ে কাজের প্রতি উৎসাহ আরো বাড়াতে হবে।

Taslima Siddika Siddika

জামদানি শুধু শাড়ীর মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে বিয়ের লেহেঙ্গা তার সাথে কারচুপির কাজ করা যেতে পারে, জামদানি লেইচ,আরো না দিক থেকে ব্যবহারের প্রসার ঘটানো দরকার। জামদানির জন্য উদ্যোক্তাদের একটু ঝুকি নিতেই হবে।

Röwshön Ârâ

জাম মানে কাপড় আর দানি মানে বুটিদার আবার জাম অর্থ উত্তম শারাব আবার দানি অর্থ পেয়ালা । যে শরাব পরিবেশন করত তার পোশাক নাকি সুক্ষ্ম ছিল এই সব থেকে নাকি নামকরণ

Taslima Siddika Siddika

যারা প্রতিষ্ঠিতো ডিজাইনার হয়েছেন তারা যদি ফ্যাশন শো টা শুধু জামদানির উপর করে তাহলেও অনেক কাজে দিতে পারে বলে মনে হয়।

Arobe Mariam

শুধু পোশাক হিসাবে নয় গৃহসজ্জা সামগ্রী হিসাবে ব্যবহার বাড়াতে হবে। এছাড়াও আরও অনন্য ব্যবহার ক্ষেত্র খুঁজে বের করতে হবে।

Nupur Sharker

শুধু ইভেন্ট দিয়েই জামদানিতে সবাই আগ্রহি হবেনা,ইভেন্টের বাইরে এর প্রচার প্রসারের দরকার,যেনো সবাই জামদানি সম্পর্কে জানতে পারে
Miraz Ahmed

নকশা অনুযায়ী জামদানি বিভিন্ন ধরনের হয়,,যেমন,তেরছা,জলপাড়,বলিহার শাপলা ফল,আংগুরলতা বাঘনল কলমিলতা চন্দ্রপাড় ঝুমকা বুটিদার ময়ুরপাখা জবাফুল ইত্যাদি
Sumaiya Akter

জামদানি পাড়ের নকশাভেদে পাড়ের নামও ভিন্ন হয় ; যেমন : ইঞ্চি পাড়,কলকা পুইলতা, দুবলা, করলা, কাঠি, সিক, কাঁচি, সাল, শ্যামুক, চাদ মরালী, টাঙ্গাইলা গাছ ইত্যাদি।
Eshat Ara

জামদানি আমাদের ঐতিহ্য। অন্যান্য দেশের মানুষ নিজেদের ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখতে কতরকম চিন্তাভাবনা করে এবং সেটার প্রসার ঘটায়। কিন্তু আমরা আমাদের নিজেদের দেশীয় শিল্পকে অবহেলা করে বিদেশী শিল্পের দিকে বেশি অগ্রসর হই।
ই - কমার্সের মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া জামদানির ঐতিহ্য পুনরায় ফিরে আসুক৷ আমাদের দেশীয় পণ্যের জয়লাভ হোক। সেজন্য শুধু উদ্যোক্তাদের নয়, এগিয়ে আসতে হবে আমাদের মতো সকল সাধারণ মানুষ দের। আমরা বিদেশী পণ্যের আগে যদি নিজের দেশের শিল্পকে বেশি প্রাধান্য দেই। তাহলে দেশের জামদানি শিল্পের নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে যাবে।
সেই দিন বেশি দেরি নয়।

Kakoly Russell Talokder

জামদানীর ব্যাপারে আমার ভাবনা হলো প্রথমত, সবার আগে অরিজিনাল ঢাকাই জামদানী এবং ইন্ডিয়ান জামদানীর পার্থক্য বুঝতে হবে।চিনতে হবে। যেন পিক দেখেই শাড়ি চেনা যায়,ধরে দেখার প্র‍্যয়োজন না হয়। দ্বিতীয়ত,এই পণ্যটি শুধুমাত্র উচ্চ বিত্তের জন্য না,মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যে এই বিশ্বাস টা ক্রিয়েট করতে হবে।
তৃতীয়ত,জামদানী একটা ক্লাস রিপ্রেজেন্ট করে এই জিনিসটা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিতে হবে।

Tasmia Tazan

শাড়ি, জুয়েলারি সম্পর্কে আমি একেবারে আনাড়ি। আজ অবধি কখনো শাড়িই পরলাম না ভালোমতো
Rup Jaman

ইন্ডিয়ান পাকিস্তানি থ্রীপিচের প্রচারে বাঙালি শাড়ি পরাই এক রকম ভুলে গেছে।তাই আমরা যারা বিজনেস করি বিভিন্নরকম মিটিং বা প্রোগ্রামে জামদানী শাড়ি পরার মাধ্যমে প্রচার করতে পারি। পাশাপাশি আরও যুগোপযোগী ডিজাইনের মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য করতে পারি।
Niger Fatema

জামদানি নিয়ে আমার প্রথম ভাবনা মানুষকে জামদানির সৌন্দর্য বোঝানো। কারণ আমাদের একটি সমস্যা হচ্ছে আমরা ইন্ডিয়ার সব্যসাচীর ডিজাইনার লেহেঙ্গা কিনতে অনেক টাকা ব্যয় করি কিন্তু নিজেদের জামদানি কিনতে অনীহা করি দাম বেশি বলে।
দ্বিতীয়তঃ জামদানি ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য আমাদের এখন জামদানি নিয়ে অনেক কাস্টমাইজ ডিজাইন করতে হবে যেমন পাঠ ও জামদানি দিয়ে মেয়েদের বেল্ট বানানো যায়। মেয়েদের জিন্স প্যান্টের নিচে বা পকেটে জামদানির দিয়ে কিছু নতুন করা যায়। বিয়েতে বড় ও কনে দুই জনেই জামদানি র পোশাক পরতে পারে। জামদানি দিয়ে বরের শেরানি বা পাগ্রি করানো যায়।
তৃতীয়তঃ জামদানির কাঁচামাল খরচ কমানো চেষ্টা করতে হবে। অনেক সময় ব্যবসার খাতিরে অনেক ১৯/২০ করে বানানো হয়। কিন্তু বিক্রি করানো হয় মিথ্যা বলে। এটা বন্ধ করতে হবে।

Razib Ahmed

জামদানী নিয়ে আমার ভাবনা হল এটির ভাল প্রচার দরকার। গুগলে সার্চ করে খালি নেগেটিভ ইনফরমেশন পাবেন। জামদানী চলে না, বিক্রি হয় না, তাঁত বন্ধ ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবে করে কোন দিন বিক্রি বাড়বে না, আগ্রহ বাড়বে না।
Naima Jannat

অনেকের ধারণা জামদানী তো বড়লোকের শাড়ী, এত দাম এ শাড়ীর।কিন্তু আমি মনে করি জামদানী সকলেরই প্রিয় এবং সবার গর্বের বস্তু।একে টিকিয়ে রাখতে হবে।তাঁতীরা যে পরিমাণ সময় ও শ্রম দিয়ে জামদানী বুনে তার যথাযোগ্য মর্যাদা দিতে হবে।
Farzana Munni

জামদানী বলতে শুধু শাডি এটা থেকে ও বের হতে হবে আমাদের এটা আমার মত।আপনারা কি বলেন?

Naima Jannat

অনেকেই ভয় পায় এই ভেবে যে, এত টাকা দিয়ে জামদানী কিনব তা আসল জামদানী হবেতো? নাকি নকল টা পায়।এই বিষয়ের সমাধান টাও জরুরী।
KM Hasan

নিজের ব্যবসায় ক্ষেত্রটা বড় করতে পারলে এলাকার চাহিদা পূরণে কাজ করব
Miraz Ahmed

জামদানীকে সাধারণ মানুষের আওতায় আনার মাধ্যমে তৃণমুল সাধারনের নাগালে নিতে হবে।গ্রামের সাধারণ মানুষ, বধু ও তরুণীদের উদ্বুদ্ধ করে বেকারত্ব হ্রাস করে অর্থনীতির চাকা সচল করা যাবে।
Rafiq Islam

জামদানী তৈরি হয়। খটখটি, পিতলোম তাত, যাপানি তাত এই যন্ত্র দিয়ে হাতে তৈরি হয় জামদানী । বর্তমানে বেশি তৈরি পাললোম যা মেশিন বলে থাকি।

Miraz Ahmed

ঢাকাকে জামদানিরর আদিঘর বলা হলেও এখন তার তেমন জনপ্রিয়তা নেই।আর তার একমাত্র কারণ হল, পরিশ্রম বেশি,আর সাধারণ ক্রেতাদের ধরাছোঁয়ারর বাইরে।তাই জামদানীর মুল্য সাধারণ এর নাগালে আনা আবশ্যিক।
Tanin Saroare

আমাদের সুতা কিনতে হয় অনেক বাহিরে থেকে,এই জিনিসটার চাহিদা দেশে মেটানো যাতো তাহলে সবরকমের পোশাক দাম কমতো আরো।

Rafiq Islam

সবাই বলছে জামদানী মূল্য অনেক বেসি। জামদানী দাম নেই বল্যে চলে। এক ভাল মানের জামদানী ১০০০ থেকে ৩ হাজার টাকা এটা সর্বাচ্য দাম

Röwshön Ârâ

ঢাকাই আর টাঙ্গাইল হচ্ছে বাংলাদেশের আর শান্তিপুরি আর ধনিয়াকালি হচ্ছে ভারতের

Asrafi Shah

বিয়ের সময় বর পক্ষকে বলে দিবো জামদানী চাই

Tanzeela Omi

জামদানী অনেক সম্ভবনাময় খাত।কারন বাংলাদেশে এখন এক্টা উচ্চবিত্ত শ্রেনী দ্রুত তৈরি হচ্ছে মধ্যবিত্ত থেকে।সাথে দেশীয় পন্য ব্যবহার আস্তে আস্তে হলেও বাড়ছে ফেসবুকের কারনে।
আর এক্টা ব্যাপার সরকার ও বিভিন্ন সংস্থা জামদানী নিয়ে আগ্রহী।তাই যারা এদিকে কাজ করছে শুধু বেচাকিনিতে মন না দিয়ে যদি বড় আকারে কিছু করতে চায় সুযোগ আছে আমার মতে।☺

ঝুমা হোসেন

জামদানি আমাদের দেশীয় পন্যের মধ্যে ঐতিহ্যবাহী পন্য। মুঘল আমলে জামদানীর গ্রহনযোগ্যতা রাজকীয় ছিল। জামদানীর মূল্যমান সবসময় একটু বেশী ।যার কারনে সাধারন মানুষ ইচ্ছা থাকলেও জামদানী ক্রয়ের সাহস করতে পারে নি।
কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট ভিন্ন। এখনকার মানুষরা পোশাক সম্পর্কে খুবই সচেতন ।তারা জানে পোশাকেই মানুষের গ্রহনযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়।তাই তারা পোশাকের তালিকায় জামদানীকে রাখতে চায়। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে জামদানী পরতে পছন্দ করে।

Miraz Ahmed

সাধারণত জামদানী বলতে শাড়িকে বুঝালেও, জামদানি দিয়ে নকসী ওড়না, রুমাল, কুর্তা চাদর ও তৈরি করা হয়।

Naima Jannat

জামদানী নিয়ে যারা কাজ করছে এবং করতে চাই তাদেরকে সম্মান দিতে হবে, উৎসাহ দিতে হবে,পুরস্কৃত করতে হবে।তাহলে আরো মানুষ জামদানী নিয়ে কাজ করার আগ্রহ পাবে।

Röwshön Ârâ

বুটিদার, তোরসা, ময়ূরপঙ্খী, কলমিলতা, আঙ্গুরলতা, সোনা ঝুরি, কটিহাতা, কচুপাতা, চন্দ্রপাড়, জুঁই বুটি, পান্নাহাজার, দুবলিজাল, ঝালর, পুঁইলতা, কলকাপাড়, নীলাম্বরী, কঙ্কাপাড়, প্রজাপতি, শাপলাফুলি, শবনম, পাল্কিছাপ, ঝুমকালতা, লক্ষ্মীবিলাস, মধুমালা, ঝুমকা, জবাফুলি, হংসবলাকা—নকশার ভিন্নতা থেকে শাড়ির বিচিত্রসব নাম।
Rokeya Haider Nila

আমার ভাবনা হলো আমি ফিউশন করতে চাই জামদানি আর সিল্ক কম্বিনেশন জামদানি আর মসলিন কম্বিনেশন ।যেমন একটা শাড়ি হাফ হবে জামদানি আর হাফ সিল্ক অথবা মসলিন । এই সিল্ক বা মসলিনে কারচুপি, ব্লক, স্ক্রিনপ্রিন্টের, হ্যান্ড পেইন্টিং হবে। আমি এমন করেছিলাম কাস্টমাইজড ডিজাইন ছিল

দেশি পণ্যের মাধ্যমে বেকারত্ব কমতে এবং জিডিপিতে ভূমিকা রাখতে কি কি করতে হবে তা নিয়ে আলোচনা


Md Daloare Hossain ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ১৬ অক্টোবর ২০১৯

বিষয়: দেশি পণ্যের মাধ্যমে বেকারত্ব কমতে এবং জিডিপিতে ভূমিকা রাখতে কি কি করতে হবে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করুন।

আড্ডা পোস্টে সবাইকে স্বাগতম।
Sharmin Akther

আমাদের এক শ্রেণীর মানুষের বিদেশি পণ্য নিয়ে অনেক বেশি উচ্ছাস কাজ করে আর আমাদের দেশে তাদের আধিপত্য বেশি। এসব শ্রেণীর মানুষেরা যতদিন দেশীয় পণ্য নিয়ে কাজ না করবে আমরা আগাতে পারবোনা। To be honest

ঝুমা হোসেন

আমাদের দেশীয় পন্যের মধ্যে এমন অনেক পন্য আছে যেগুলো বিশেষভাবে ঐতিহ্যবাহী।যুগ যুগ থেকে সবাই গুনগান গেয়ে আসছে। মসলিন বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ায় আমরা আফসোস করি। অনেকেই ভাবেন আমাদের সময় কেন সেই মসলিন আর নেই ।সেরকমটা যেন জামদানীর ক্ষেত্রে না হয়।সবাইকে মিলে এই ঐতিহ্যকে তুলে ধরতে হবে। 

বেকার একটা বিরাট অংশ এখন ব্যবসার প্রতি আগ্রহী বিশেষ করে অনলাইন বিজনেস। তারা যদি দেশীয় পন্য নিয়ে কাজ করাকে গুরুত্ব দেয় তবে দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারবে। এছারা দেশীয় হস্তশিল্পের প্রতি বিদেশীদের আগ্রহ অনেক বেশী। তাই হস্তশিল্পের প্রচার এবং প্রসারের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব যা জিডিপির বৃদ্ধি ভূমিকা রাখতে পারবে।

তাই তো বলি ---
দেশীয় পন্য আমাদের গৌরব
যা নিয়ে আমাদের থাকতে হবে সরব।

দেশের উন্নয়ন হলে নিজেরও উন্নয়ন সম্ভব।

Shakila Afrin

দেশি পণ্যকে বিভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করতে হবে যাতে করে আমরা বিদেশি পণ্যকে গুড বাই বলতে পারি এতে জাতীয় আয় অন্তত বাড়বে আর যখন আমরা এর ব্যবহার বাড়াবো তখন এসব দেশীয় পণ্যের চাহিদা বাড়বে সবাই দেখবে জানবে আর এভাবেই এর চাহিদা বাইরের দেশেও হবে এবং আমরা আমদানি বাদ দিয়ে রপ্তানি করা শুরু করব।

Kazi Anisa

ছোট ব্যাবসায়ীদের সবচেয়ে বড় সমস্যা স্টোর, আর নিজে ডিজাইন করে কিছু করতে গেলে জায়গা বের করাটা মহা সমস্যা। আমার তো একটা রুম রং, আঠা, গ্লুগান, ক্রাফ্টিং ম্যাটেরিয়াল এ ভরা। মাঝে মাঝে অপরাধবোধ কাজ করে। অপেক্ষায় আছি একটু বড় করতে পারলে অফিস নিব।
Md. Rabiul Islam

আমাদের এতো বিদেশ প্রীতি কেন আমি বুঝিনা। শহরের গেলে যতগুলো চাইনিজ এবং থাই রেষ্টুরেন্ট দেখা যায় তার দশ ভাগ বাংলা রেষ্টুরেন্ট দেখা যায় না। বাংলা রেষ্টুরেন্ট গুলো চিপাচাপায় গরীব দুঃখী মানুষের জন্য । আর সাহেব দের জন্য বিলাস বহুল চাইনিজ এবং থাই রেষ্টুরেন্ট। 
সাহেব রা সেসব বিদেশি খাবার খেয়ে নিজেদের সাহেবী বজায় রাখেন । 

এমন অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে বিদেশি ব্র্যান্ড হাতে, পায়ে, শরীরে ও পেটে না থাকলে জাত যায় জাত যায় অবস্থা । 
নিজেদের কে একটু স্মার্ট করে তোলার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত বিদেশি পণ্যের দিকে ঝুকছি। আজব একটি ট্রেন্ড চলছে
Arfatun Nabila

বেকারত্ব শব্দটা মুছে দেয়ার জন্য সবার আগে নিজের ভেতর আগ্রহটা আনা জরুরি। এরপর দেশের ঐতিহ্যগুলোকে নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। সবার এলাকাতেই এমন কিছু আছে যা অন্যের এলাকায় নেই। এক এলাকার সাথে আরেক এলাকার সমন্বয় তৈরিটাই জরুরি। ব্যবসায়িক এই ধারা হয়ে গেলে তখন আর বেকারত্ব এত বেশি থাকবে না। আর বেকারত্ব কমা মানেই জিডিপির বৃদ্ধি।
অনিরাজ জামান আয়েশা

দেশী পণ্যের প্রতি আকর্ষণ বেশি থাকলেও এগুলো হয়তো দামে বেশি নয়তো মূল উৎপাদনের স্থান দূরে । এগুলো নিয়ে কাজ করতে ইচ্ছা থাকলেও সময় বা সাহস করতে পারি না।
সবচেয়ে বড় সমস্যা আমরা আধুনিক মানুষ মানেই বিদেশী পণ্য বুঝি।

Eshita Akter Tania

বেকারত্ব এক অভিশাপ, যে বেকার জন্য তার পরিবারের জন্য।বেকারত্ব দূর করতে আমাদের দেশীয় পন্যের জুড়ি মেলা ভার।আমাদের এমন এমন ঐতিহ্য আছে বিশ্ব বাজারে চাহিদা অনেক কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য যে বমরা অনেকেই সে সব পন্য সম্পর্কে সঠিকভাবে কিছু জানি না।
আর আমাদের মধ্যে পরশ্রীকাতরতা বেশী। ইন্দো ওয়েস্টার্ন কালচারে নিজেদের সাজাচ্ছি।বাঙালীয়ানা চুলোয় যাচ্ছে।

Md Daloare Hossain ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ১৬ অক্টোবর ২০১৯

বিষয়: দেশি পণ্যের মাধ্যমে বেকারত্ব কমতে এবং জিডিপিতে ভূমিকা রাখতে কি কি করতে হবে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করুন।

আড্ডা পোস্টে সবাইকে স্বাগতম।

Hafiza Akter Rani

দেশীয় পন্য উৎপাদনে বেকার সমস্যার সমাধান এবং মোট জিডিপি বৃদ্ধির সম্ভাবনা অনেক । পন্য উৎপাদন বৃদ্বি পেলে কর্মস্ংস্হান বৃদ্ধি পাবে।ফলে বেকারত্ব হ্রাস পাবে। দেশের অভ্যন্তরে মোট বাৎসরিক উৎপাদন অর্থাৎ জিডিপি বাড়বে।ধন্যবাদ।

এম.এ. মেহেরাজ

শীতল পাটি চিনেন?
এ দেশীয় ঐতিহ্য। এখনো এটি বাংলার বুকে বেচে আছে। দু'বছর আগেও সকাল বেলা সাইকেল চালিয়ে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে আসতাম এই পাটি। অথচ এই বছরের প্রথমদিকে একদিন দেখতে পেলাম আগের সেই জৌলুস আর নেই। বাজারে মানুষের সমাগম নেই আগের মতো। মানুষ আধুনিক জীবন পেয়ে এই শিল্পকে ভুলে যেতে বসেছে। 
এখন যদি এই দেশীয় শিল্পটিকে আগের মতো করে সরব করা যায় এবং ই-কমার্স এর মাধ্যমে বিক্রির স্বীকৃতি আদায় হয় তবে শীতল পাটি বানিয়ে অনেকে বেকারত্বের হাত থেকে মুক্তি পাবেন। একটি শীতল পাটির দাম ১০০০-১৫০০ পর্যন্ত হয়।

Aloka Yesmin Jyoti

দেশি পন্যের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হলে প্রথমে আমাদের সবাইকে আগে দেশি পন্য ব্যবহারে বিশ্বাসী হতে হবে।কারন কোন পন্য কিনতে গেলে আমরা আগে শপকীপারকে বলে দি বিভিন্ন দেশের পন্য চাই।কিন্তু নিজ দেশের পন্য ৫% এর ও কম মানুষ কিনতে আগ্রহী হয়।দেশি পন্য ব্যবহার যত বেশি বৃদ্ধি পাবে। তত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বেকারত্ব দূরে

Taslima Tumpa

উৎপাদিতে পণ্য গুলো সবার সামনে তুলে ধরতে ই-কমার্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে৷ এখন মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা করতে বেছি পছন্দ করে সেই জন্য বিভিন্ন পণ্যের গুনগত মান ঠিক থাকলে গ্রাহকদের সংখ্যা বাড়তে থাকে।
Razia Akter

আমাদের দেশে ৪ ভাগ থেকে প্রায় ৩ ভাগ যুবসমাজ বেকার আর এই বেকারত্ব দূর করতে পারবে দেশি পন্য এবং দেশে নিজেদের পন্য নিয়ে কাজ করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারবে। আর তখন চাকরি পেতে নয় দেশের অর্থনৈতিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং আরো ১০ জনের বেকারত্ব দূর করতে পারবে।

Kakoly Russell Talokder

দেশীয় পণ্যের উৎপাদনে অধিক সংখ্যক লোকের কর্মসংস্থান হবে।এক্ষেত্রে বেকারত্ব কমবে।যেমন ক্রাফটিং এর ব্যাপারে আগ্রহী হলে লোকজন ঘরে বসে স্বল্প 
পুঁজিতে ব্যাবসা করে আয় করতে পারে।আমিতো মনে করি শিক্ষিত হয়ে চাকরির আশা করে বসে থাকার চাইতে নিজের মেধা আর ক্রিয়েটিভিটি কাজে লাগিয়ে অনেক ভালো ইনকাম করা যায়।একজন শিক্ষিত লোক ক্রাফটিং এ জামদানী ঢুকিয়ে একটা ভিন্ন ভিন্ন কম্বিনেশনের সুভিন্যার তৈরি করতে পারে স্বল্প সময়ে যা একজন স্বল্প শিক্ষিত লোকের পক্ষে সময় সাপেক্ষ হতে পারে।পড়াশোনা করে চাকরির আশা করে বেকারত্ব না বাড়িয়ে নিজ উদ্যোগে কিছু করলে ব্যাক্তিগত আয় বাড়বে।আর ব্যাক্তিগত আয় বাড়লে জাতীয় আয় বাড়বে।

Taslima Siddika Siddika

উদ্যোক্তারা সব ক্ষেত্রে দেশী পন্যকে অগ্রাধিকার দিলে জিডিপিতে তা অনেক বড় ভুমিকা রাকতে পারে। তাছাড়া সাম্প্রতিক ই- কমার্সের ফলে গৃহিনীরাও ব্যবসায় জড়াচ্ছে।এতে করে অধিকাংশ নারীও জিড়িপিতে ভুমিকা পালন করবে।জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী। তাই তারাও যদি সমানভাবে জিডিপিতে অবদান রাখতে পারে, তাহলে ভবিষ্যতে যে জিডিপি বৃদ্ধিতে দেশি পন্যই সবচেয়ে বেশি ভুমিকা রাখবে তাতে সন্দেহের কোনই অবকাশ নাই
শাহ্জীদা নাজনীন সুরভী

শিক্ষিত ছেলেপিলে বেকার থাকে বলে গলায় দড়ি দিয়ে মরতে যায় অথচ হাতের কাজ/কায়িক শ্রম/ব্যবসাপাতিকে হেয় করে, এ দায় কাদের? শিক্ষকদের! 
শ্রেণীকক্ষ পরিষ্কার করিয়ে ছবি তুলবার সময় দেখলাম আমার শিক্ষার্থীরা মুখ লুকায়। বললাম,"চুরি করেছো? খারাপ কাজ করেছো?"
বলে,"না!"
-"তাহলে মুখ লুকাবে কেন? সিনা টান করে দাঁড়াবে, মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।"

সবসময় শেখাই প্রতিটি শ্রেণীপেশার মানুষকে যথাযথ সম্মান দিতে, কোন কাজকে ছোট না করে দেখতে।
আমাদের তো গোঁড়ায় গলদ। যে শেখাবে সে নিজেই ঘেন্নায় রত, সে নিজেই অলস... শেখাবে কি?

আমি কেমিস্ট্রি পড়াই কিন্তু সব ক্লাসে আমার শিক্ষার্থীদের মাঝে কিছু না কিছু হাতের কাজ করবার এবং কাজ শিখবার বীজ বুনে দিই মনে। 
ওরাও অনেক খুশি!

শিক্ষক, অভিভাবক এবং সব স্তর থেকেই কিছু কিছু মানুষ এমন মনোভাব নিয়ে একত্রে আগালে ভাল কাজ হবে মনে করি। বেড়ে উঠছে যারা তাদেরকে থেকে অর্থাৎ গোঁড়া থেকে আবার আমাদের ভাবতে হবে। শুধু বেকার যারা, বড় যারা, তারা নয়। ইনক্লুসিভ এজুকেশনের কথাটা ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিক উভয় ক্ষেত্রে রাখতে হবে। এরা চারু ও কারুকলা পড়ে, ওয়ার্ক এন্ড লাইফ পড়ে... দিনশেষে সব খেয়ে বসে থাকে কেননা মজা নাই, কি কি চমৎকার কাজের সুযোগ আছে তা জানা নাই। সচেতনতা ও উৎসাহ দেয়ার কাজ করে যেতে হবে।

Gulam Kibria

দেশি পণ্য দিয়ে ব্যবসা শুরু করা টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমি মনে করি, কারণ, 

এতে দেশের ঐতিহ্যের রক্ষা যেমন করা সম্ভব তেমনি ধীরে ধীরে ব্যবসায়,জন থেকে শতক, শতক থেকে হাজার মানুষের কর্ম সংস্থান সম্ভব

Gulam Kibria

দেশের পণ্য দেশের পাশাপাশি বিদেশে ও তুলে ধরে দেশের বেকারত্ব লাঘবের সুযোগ যেমন আছে, দেশের পণ্য বিশ্ব বাজারে তুলে ধরা ও অনেক সম্মানের,। 

বর্তমানে বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে, পণ্যের মান ঠিক রেখে তা এগিয়ে নিতে হবে আমাদের! 
এবং 

জনমানুষের কর্ম সংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে

Sash Kabbo

গ্রামাঞ্চলে এমন এমন জায়গা আছে ভাল ভাল পন্য আছে। যাহ প্রচারের জন্য ভাল দাম পাই নাহ।
লসে বিক্রি করতে হয়

Taslima Tumpa

দেশি পণ্যের মাধ্যমে বেকারত্ব কমানো অনেকাংশেই সম্ভব। কারণ দেশি পণ্য গুলো খুব সহজেই হাতের কাছে পাওয়া যায়। আর উৎপাদিত পণ্য গুলো বিদেশে রপ্তানি করে জিডিপির হার বাড়ানো যায়
Gulam Kibria

জিডিপির ভূমিকা রাখার সম্ভব এবং তা আমাদের দেশের সকল উন্নয়নের সার্থে কাজে লাগবে!

দেশের পণ্য দেশের মানুষের কাছে বিক্রি করলে, দেশের টাকা দেশের মধ্যে থাকবে এবং জিডিপির বৃদ্ধি পাবে, 

আমাদের উচিত দেশের মধ্যে, দেশের মানুষের মাঝে দেশি পণ্য নিয়ে আগ্রহ জাগানো, তাদেরকে দেশি পণ্য ক্রয় করতে উদ্বুদ্ধ করা! 

এতে দেশের লাভ,জনমানুষের লাভ, দেশের ঐতিহ্যে রক্ষা করা ও সম্ভব
Md Ali Akbar

দেশী পণ্যের দ্বারা বেকারত্ব দূর করতে আর দেশের জিডিপিতে ভুমিকা রাখতে হলে , আমাদেরকে অবশ্যই দেশীয় পণ্যের চাহিদা বাড়াতে হবে এবং এর প্রচার প্রচারনা চালাতে হবে। যাতে করে সকলে এর প্রতি আগ্রহী হয়। কেননা দেশী পণ্যে আগ্রহ না থাকলে এটা নিয়ে তেমন কিছূ করা যাবেনা।

Gulam Kibria

আজ দেশের শিক্ষিত যুব সমাজ যদি চাকরির আশায়, সময় হেলায় নষ্ট না করে, দেশের পণ্য নিয়ে, দেশের ঐতিহ্যের রক্ষার্থে,

নিজের দেশকে ভালোবেসে দেশি পণ্য নিয়ে কাজে নামে, এতে হাজার হাজার বেকার তাদের কর্ম শক্তি ফিরে পাবে এবং দেশ আর পিছেয়ে থাকবে না, কেউ বেকার বসে থাকার চিন্তা না করে কাজে মন দিবে আশা করি

Razia Akter

দেশি পন্য নিয়েই আমাদের এগিয়ে আসতে হবে বেকারত্ব দূর করতে হবে কারণ আমাদের দেশে সবাই কিন্তু চাকরি করবে এমন কথা নেই বা সবাই পছন্দ করে নাহ তাই আমাদের বিজনেস রিলেটেড কাজ করতে হবে আর সেটা যদি হয় দেশি পন্য নিয়ে তাহলে তো কথাই নেই।
Mohammed Abdullah Al Mamun

যেমন,জামদানি শাড়ী যদি অারো বেশি তৈরী হয় তাহলে অনেক শ্রমিকের কর্মসংস্থান হবে, অনেক উদ্যোক্তা তৈরী হবে।আর উদ্যোক্তাগণ অন্য কাউকে চাকুরি দিতে পারবে।এভাবে দেশীয় পণ্য উৎপাদনে বেকারত্বের হার অনেকাংশে কমে যাবে।

Razia Akter

আমাদের দেশে অনেক প্রতিভাবান মানুষ আছে যারা তাদের সৃজনশীলতা প্রকাশের জায়গা পাচ্ছে না বা অর্ধশিক্ষিত অজপাড়া গায়ে থাকে। কিন্তু আমরা যদি খুঁজে খুঁজে তাদের সৃজনশীলতা গুলো দেশে ছড়িয়ে দেই বেকারত্ব আর থাকবে নাহ।
Rafiq Islam

আমি আপনি সবাই মনে করি আমাদের দেশে যে পন্যগুলো তৈরি হয় এটাই দেশীয় পন্য বলে। আমাদের দেশে ৬৪ টা জেলা আছে। আমাদের সব জেলায় কি একই রকম পণ্য উৎপন্ন হয়? আর সব জেলায় কি সব দেশীয় পন্য এর জন্য বিখ্যাত? আমার মতে না! একেক জেলায় একেক রকম পন্যের জন্য বিখ্যাত। যেমন রাজশাহী আম, সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ী লুঙ্গি। বগুড়ায় দই। আমার মনে হয় নিজ জেলায় যে পণ্য গুলো উৎপন্ন হয় এটাকেই দেশীয় পন্য বলে। আমার মতে!

Taslima Tumpa

দেশের ঐতিহ্যবাহী পণ্য যেমন জামদানী, নকশিকাঁথা এগুলো রক্ষা করেতে হবে। যারা এগুলো তৈরি করে তাদের সঠিক মজুরি দান, তাদের নানারকম দায়িত্ব নিতে হবে৷ তৈরিকৃত পণ্যের গুন মান যাচাই করে গ্রাহকদের সামনে উপস্থাপন করতে হবে

Naima Jannat

অনেক এলাকায় খুব ভালো মানের পণ্য উৎপাদিত হয়।স্হানীয় এলাকায় পণ্যের সঠিক মূল্য না পাওয়ায় লোকজন লসে পণ্য বিক্রি করে।ঐসব এলাকার পণ্য সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশীয় মুদ্রা উপার্জন সম্ভব

Urmi Rumana

একজন ব্যবসায়ী যদি দেশি পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে শুরু করে, নিজেও স্বাবলম্বী হতে পারে আবার অন্যদেরও কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে, একই সাথে দেশের টাকা দেশেই থাকে

Taslima Tumpa

দেশিয় পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে অনেক মানুষ কর্মসংস্থান গড়ে তুলতে পারে। তার পাশাপাশি অনেক বেকারকে কাজ দিতে পারে। এতে করে বেকারত্বের হার যেমন কমে যাবে তেমনি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নও ঘটবে
Anowara Akter Shuley

দেশি পণ্য মানে দেশের সম্পদ দেশে থাকা সেই সাথে দেশের মানুষের বেকারত্ব সমস্যা দুর করা।
দেশি পণ্য যত উৎপাদন হবে কর্মীদের কাজের চাহিদা তত বাড়বে ফলে মানুষের আয়ের পথও বাড়বে।
আলী বাবা

আমার মাঝে মাঝে মনে হয় সরকার বিভিন্ন সময়ে যে ভর্তুকি দেয় খাদ্যশস্যে এই ভর্তুকি যদি নতুন উদ্যোক্তাদের দেওয়া হয় তাহলে একদিকে যেমন অনেক উদ্যোক্তা তৈরি হবে অন্যদিকে এর ফলে একজন নতুন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার চলার পথ অনেক সহজ হয়ে যাবে।