Content planning কনটেন্ট প্ল্যানিং নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা

Content planning নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

 কন্টেন্ট এর প্রধান উদ্যেশ্য হওয়া উচিৎ কারো হৃদয়ে টাচ করা, পাঠক যেন পড়ার পর তৃপ্তি পায় সেই বিষয়টি মাথায় রেখেই কন্টেন্ট এ ফোকাস করা উচিৎ।

কন্টেন্ট প্লানিং সুনির্দিষ্ট প্লান থাকা উচিৎ, প্রত্যেকের লেখার ধরন আলাদা হয়

অন্য কারো লেখার প্যাটার্ন কপি না করে নিজস্ব স্বকীয়তা ধরে রাখতে হবে।

নিজের আইডেন্টিটি ক্রিয়েট করার জন্য কন্টেন্ট রাইটিং সেরা মাধ্যম

যে পণ্য নিয়েই আমরা কাজ করি সেই পণ্য নিয়ে গতানুগতিক লেখা কখনোই গ্রহনযোগ্য হবে না।

সেই পণ্য নিয়ে তথ্য বহুল কন্টেন্ট এর পাশাপাশি গল্প থাকতে হবে।

সব সময় মাথায় রাখতে হবে কনটেন্ট লেখার সময় আমাদের উদ্দেশ্য হবে অডিয়েন্সকে তথ্য উপহার দেওয়া বা তাদের সমস্যার সমাধান তুলে ধরা। সেল করতে হবে বা এই টাইপের মানসিকতা নিয়ে কনটেন্ট লেখা উচিত না। তথ্য সমৃদ্ধ এবং উপকারী কনটেন্ট তুলে ধরলে কাস্টমার নিজ থেকেই আপনার কাছে আসবে।

কন্টেন্ট খুবই ভারাক্কি শব্দ পূর্ন আনকমন ঘটনার অালোকপাত হতে হবে এমন কোন শর্ত নেই।

জিবনে নিত্য ঘটে যাওয়া ঘটানা থেকে যে শিক্ষা আমরা প্রতিনিয়ত পাচ্ছি সেটার উপাস্থাপনে অনেক কন্টেন্ট লেখার সুযোগ অাছে।

এবং এই সাধারণ নিত্য ঘটনাই আমরা অনেক বেশি পছন্দ করি।

একজন উদ্যোক্তা নিজেকে দক্ষ করার জন্য পড়াশোনা করা ছাড়া বিকল্প কোন পথ নেই। তাই শুধু বিজনেস এ ফোকাস না করে পড়াশোনা ও একটু ফোকাস দেওয়া উচিত

কনটেন্ট এর হেডলাইন হতে হবে আকর্ষণীয়। প্রথম হেডলাইন টা পড়ে যাতে পুরো লেখা পড়ার আগ্রহ তৈরি হয়, এমন একটা হেডলাইন বা শিরোনাম হওয়া উচিত।

প্রতিদিন একটা সময়ে তথ্যবহুল কন্টেন্ট লিখলে যেমন অনেকের সেই কন্টেন্ট গুলল পড়ার আগ্রহ বৃদ্ধি পায় তেমনি নতুন নতুন মানুষের সাথে সুসম্পর্কও বৃদ্ধি পায়।

একজন ক্রেতা অনেক সময় একটা পণ্য সম্পর্কে আগ্রহী হলেও যেচে জিজ্ঞেস করতে চায় না এটার কেমন, তার চাহিূার সাথে কতোটুকু সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই কন্টেন্ট এমন হওয়া উচিত যেখানে একজন ক্রেতা সহজেই তার চাহিদার জিনিসটা খুজে পেতে সক্ষম হয়।

সহজ ভাষায়, সাবলীল শব্দে, আকর্ষণীয় ভাষা শৈলির ব্যবহার কন্টেন্ট কে পাঠকদের কাছে পড়ায় আগ্রহী করে তোলে। তাই এ ব্যপারে বিশেষ যত্নশীল হতে হবে।

কনটেন্ট এর কারন কি হবে?

তাছাড়া কনটেন্ট ঠিক কাদের জন্য তা খুঁজে বের করতে হবে।

এখন, পণ্য নিয়েই যে শুধু লিখতে হবে তা নয়, বরং কাস্টমার বা অডিয়েন্স কিভাবে তা গ্রহন করবে তা রিসার্চ করে কনটেন্ট প্লানিং করতে হবে

কন্টেন্ট প্লানিং এর সময় অনেকে টিম মেম্বার রাখেন, টিম মেম্বারদের সকলকে একটা মতামতের উপর এগ্রি হতে হবে, সবাইকে একই ধাঁচের কনটেন্ট লিখতে হবে

আমি কনটেন্ট লেখার পূর্বে সেই বিষয় নিয়ে গুগলে সার্চ করে বা ইউটিউব সার্চ করে প্রায় ১৫-২০ টা আর্টিকেল পড়ি, তারপর সেই অনুযায়ী একটা কনটেন্ট সাজাই। খেয়াল করে দেখেছি এই টাইপের কনটেন্ট অনেক তথ্যবহুল হয় এবং খুব ভালো রিচ পায়।

আমরা যে কোন বিষয়ে দক্ষ কাওকে দিয়ে কাজ করাতে চাই, তাই আমাদের কনটেন্ট প্লানিং ও দক্ষ কাওকে দিয়ে করানো উচিত।

কারন একটা বিজনেস এর জন্য কনটেন্ট রাইটিং করা এবং সেই সাথে প্লানিং করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কনটেন্ট হতে হবে শিক্ষনীয়, তথ্য নির্ভর এবং আকর্ষণীয়। কখনো লেখা উচিত না যে আমার কাছ থেকে কিনুন, আমার পণ্য খুব ভালো, অন্যেরটা ভালো না ইত্যাদি। এই টাইপের কিছু লিখলে আগ্রহ তো বাড়বেই না উল্টো অডিয়েন্স আগ্রহ হারাবে।

কনটেন্ট এর ক্ষেত্রে অবশ্যই সৃজনশীলতা বজায় রাখতে হবে।

কখনও কপি-পেস্ট করে যে কন্টেন্ট গুলো দেয়া হয় সেগুলো কখনো গ্রহণযোগ্যতা পায় না সে ক্ষেত্রে অবশ্যই অল্প হলেও নিজের ভাষায় শ্রুতিমধুর ভাবে লিখতে হবে যাতে করে অন্যের কোন কিছু কপি না করা হয় সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।

নিয়মিত কনটেন্টে নতুনত্ব রাখতে হবে। একই টাইপের কন্টেন্ট বারবার লিখলেও অডিয়েন্স আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। সেজন্য প্রত্যেকটা কনটেন্টের নতুনত্ব থাকা জরুরি।

অনেকে কনটেন্ট লেখার সময় অগোছালো কনটেন্ট লিখে ফেলেন। অর্থাৎ কনটেন্ট এর ভিতরে মূল বিষয়বস্তু থাকে না, অগোছালো কিছু কথা তুলে ধরেন। এতে করে অডিয়েন্স বিরক্ত বোধ করতে পারে। এ জিনিসটা মাথায় রাখা জরুরী।

আমরা অনেক সময় লিখতে লিখতে বিশাল বড় করে ফেলি। মূল প্রসঙ্গের বাইরে ও চলে যাই।কনটেন্ট প্লানিংয়ে কনটেন্ট কখনো অতিরিক্ত বড় না লিখে ছোট আকারে গুছিয়ে উপস্থাপন করলে শ্রোতারা আগ্রহ সহকারে পড়ে।এজন্য বেশি বড় না লিখে সহজভাবে উপস্থাপন করা উচিত কনটেন্ট।

কনটেন্ট বেশি বড় হওয়া যাবে না কারণ বড় ধরনের কনটেন্ট গুলো মানুষ তেমন একটা পড়তে চায় না।

তাই কনটেন্ট এমন হতে হবে যাতে অল্প কথায় বেশি জিনিস বোঝানো যায় এজন্য প্রচুর পরিমানের কনটেন্ট পড়তে হবে এতে করে খুব কম সময়ের মাঝে কিভাবে সুন্দর কনটেন্ট লেখা যায় সেটা বুঝতে পারা সম্ভব হবে।

কনটেন্টের লিখা হবে একদম নিজের ভাষায় এবং সুন্দর এবং গুছানো।

কারণ কনটেন্ট যত গুছিয়ে লিখবো ততোই কাস্টমার আমার প্রতি আকৃষ্ট হবে।তখন আমার সেলও বৃদ্ধি পাবে।

আমরা সবার প্রথমে একটা ছবির প্রতি আকৃষ্ট হই। তারপরে আমাদের চোখ যায় সেই ছবির কন্টেন্ট বা লেখার দিকে। সেজন্য কনটেন্ট এর পাশাপাশি অবশ্যই একটা ভালো মানের ফটোগ্রাফি হওয়া অতীব জরুরী।

কনটেন্ট প্লানিং করার সময় ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নিতে হবে।এবং ভবিষ্যতে মূখী কনটেন্ট রাইটিং করতে হবে।

কারন কনটেন্ট এমন এক হাতিয়ার যা দিয়ে আমরা ~কাস্টমার কে আকৃষ্ট করতে পারি

~ সঠিক তথ্য জানতে পারি

~ কোথায় কি পাওয়া যায় তা জানা সহজ হয়

~ কোন ধরনের পণ্যের উপস্থাপনা কি ধরনের উপকার পাওয়া যায় তা জানা সহজ হয়।

কন্টেন্ট প্লানিং এর সময় অবশ্যই নিয়মিত কনটেন্ট লেখার শিডিউল তৈরি করতে হবে। সে জন্য অনেকে কনটেন্ট শিডিউল দিয়ে রাখেন বা ক্যালেন্ডারের মত করে শিডিউল করে রাখেন। সেটা অটোমেটিক আপলোড হতে থাকে এর ফলে কাস্টমাররা অলওয়েজ আপনার সাথে আপডেটেড থাকতে পারে।

কন্টেন্টে ভাষার প্রায়োগিক ব্যবহার করতে হবে। গুরুচণ্ডালী দোষ পরিহার করতে হবে, সহজ সাবলীল ভাষায় তুলে ধরতে হবে।

কনটেন্ট প্লানিং আমরা আমাদের পণ্যের উপর করতে পারি,

~ বাজার গবেষণা করে

~কাস্টমার এর রিভিউ থেকে

~ কাস্টমার এর চাহিদা থেকে

প্রতিটি কন্টেন্ট কে নিবিড় ভাবে আামদের পযবেক্ষন করা প্রয়োজন কেননা তার মাধ্যমে আমরা সেই কন্টেন্ট কে সফল ভাবে আমাদের বিজনেসের মার্কেটিং এর কাজে লাগাতে পারি। আর এজন্য কন্টেন্ট প্লানিং করা প্রয়োজন।

ভিডিও কন্টেন্টের ক্ষেত্রে বেশ কিছু জিনিস খেয়াল রাখতে হবে৷ আলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ সেই সাথে ভয়েজ যাতে ক্লিয়ার হয় সেদিকেও নজর দিতে হবে।

অনেকেই উচ্চারণগত সমস্যা দূর না করে ভিডিও তৈরি করেন এগুলো অনেক নেগেটিভ ফিডব্যাক নিয়ে আসে।

একটি কন্টেন্টের উপরেই নির্ভর করে থাকে একজন বিক্রেতা কতোটুকু সফলতা অর্জন করবে। এবং গ্রাহকের আস্থা কতোটুকু অর্জন করতে সক্ষম হবে।

নির্বাচিত পণ্য সম্পর্কে কন্টেন্ট লিখা উচিত। সেই সম্পর্কে নতুন নতুন কিছু লিখলে গ্রাহকরা তা নতুন করে জানবে। তাই কন্টেন্টে সৃজনশীলতা বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কনটেন্ট প্লানিং হতে পারে যে কোন বিষয়ের উপর।

~ বিজনেস এর পণ্য

~ কোন বিষয়

~ কোন রাজনৈতিক টপিক

~ কোন চিকিৎসা বিষয়

~ এছাড়া কোন ব্যক্তিও

মূল কথা যখন যে কোন বিষয়ের উপর তথ্য মূলক কিছু গুছিশে উপস্থাপন করা হয় তাই কনটেন্ট আর সেইবিষয়ে অনেক মতামত নেওয়া বা পরিকল্পনা করাই কনটেন্ট প্লানিং

যারা কপি করে কন্টেন্ট দেন তারা একটা সময় ঝরে যায় বা হারিয়ে যায়। নিজেদের সৃজনশীলতা প্রকাশ করতে হবে, সৃজনশীলভাবে প্রত্যেকটা কনটেন্ট উপস্থাপন করতে হবে।

একজনকে দেখেছিলাম যিনি তার পণ্য সম্পর্কে বাড়িয়ে বাড়িয়ে বা বানিয়ে অনেক কিছু লিখেছেন। এতে করে সেই সেলার অডিয়েন্সের আ"ক্রম'ণের শি'কার হয়েছিলেন. কারণ সবাই ধরে ফেলেছিল যে এগুলো অতিরঞ্জিত বা বাড়িয়ে লেখা। তাই এগুলো প্রত্যাহার করে জেনে শুনে পড়াশোনা করে তথ্য তুলে ধরা উচিত।

কনটেন্ট লেখার সময় বানান শুদ্ধ হওয়া খুব জরুরি। বানান ভুল বা শুদ্ধ চলিত ভাষার মিশ্রণ দেখলে সত্যিই খুব বিরক্ত লাগে। সেটা আমরা বরাবরই এড়িয়ে যাই। তাই এই ভাষার বানানটা সঠিক ভাবে তুলে ধরা উচিত।

ভালো কন্টেন্ট এর উপর বয়বসায়ের প্রসার বা পরিচিত অনকটা নির্ভর করে থাকে। তাই আমাদের কন্টেন্ট প্লানিং এর উপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত

একটা কনটেন্ট এর মাধ্যমে প্রকাশ পায় যে আপনি কতটুকু সেই পণ্য সম্পর্কে দক্ষ বা আপনি আসলেই অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কিনা। সেজন্য বুঝেশুনে কনটেন্ট তুলে ধরা উচিত।

কন্টেন্ট একটি সৃজনশীল বিষয় সেই সাথে এটিতে নিজস্বতা থাকতে হবে। কারন নিজের মতো করে লেখার ক্ষমতা থাকলেই ভালো রেসপন্স পাওয়া সম্ভব হয়।

ফেসবুকের মাধ্যমে যত বৈধ উপায়ে টাকা উপার্জন করা যায় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা

ফেসবুকের মাধ্যমে যত বৈধ উপায়ে টাকা উপার্জন করা যায় সেসব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।  

১। সবচেয়ে সোজা উপায় হল পেইজ খুলে কিছু বিক্রি করা- এফ কমার্স। তবে এখন পেইজের পাশাপাশি গ্রুপে এবং প্রফাইলেও পোস্ট দিয়ে বিক্রি হচ্ছে। পেইজের রিচ অনেক কমে যাচ্ছে।

২। যে ফেইসবুকে আপনি কিছু সেল করে ইনকাম করতে চাচ্ছেন সেখানে আপনি কতটা সময় দেন, ফেইসবুক সম্পর্কে কতটা জানেন?

৩। ফেইসবুকের মাধ্যমে কিছু শেখানো- এটিও জনপ্রিয় হবে আগামী এক বছরে।

সব সময় সব কাজের গ্রহণযোগ্যতা থাকে। এজন্য সর্বোপরি থাকতে হবে লেগে থাকার মত মন-মানসিকতা ও ধৈর্য। আমরা খুব সহজেই সাফল্যকে পেতে চাই কিন্তু সে মোতাবেক কাজ করতে চাইনা।

যেকোনো ভালো কাজের জন্য সাধনা প্রয়োজন। তাই নির্দিষ্ট ব্যক্তির লক্ষ্যকে ঠিক করে ধীরে ধীরে নিজেকে সময় দেওয়াটাই আমার কাছে বেস্ট মনে হয়। একটু একটু করে নিজেকে পারদর্শী করে তুলতে পারা যায়। নিজেকে বোঝা যায় এবং নিজেকে কিভাবে এবং কোন দিকে মোড় নেওয়ায় সম্ভব তাও একটা সময় কাজ করতে করতে খুঁজে পাওয়া যায়।

আসলেই ফেসবুকের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করে আয় করা যায়।

এখন অসংখ্য ছোট ছোট গ্রুপ তৈরি হয়েছে, এসব ছোট ছোট গ্রুপে নিয়মিত সময় দিলে অসংখ্য মানুষের কাছে নিজেকে এবং নিজের পণ্যেরর পরিচিতি বাড়ানো যায়। এসব গ্রুপের মাধ্যমে অনেকের খুব ভালো সেল হচ্ছে, পরিচিতি ও তৈরি হচ্ছে

ফেসবুকে এখন অসংখ্য প্রডাক্ট আমরা দেখতে পাই, যেসব প্রোডাক্ট এর নাম হয়তো আগে আমার মত অনেকেই শোনেন নি কিন্তু সেগুলো। প্রচারের মাধ্যমে ভালো চাহিদা তৈরি হচ্ছে, তাই চাহিদা পূর্ণ পণ্য খুঁজে বের করে আনলে এবং প্রচার করলে অবশ্যই ভালো আয় করা সম্ভব।

ফেইসবুক এ কাজ করা এত সহজ না যারা ভালো মানের কনটেন্ট লিখতে পারেন এবং ভালো ফটোগ্রাফি করে পণ্য উপস্থাপন করতে পারেন, তারাই সবসময় ভাল সাড়া পান, তাই কনটেন্ট লেখায় পারদর্শিতা অর্জন করতে চাইলে ১০ মিনিট রাইটিং প্রজেক্ট প্র্যাকটিস করা উচিত।

ফেসবুক হলো, এখন বিজনেস এবং পড়াশোনা এর জোন। তাই এখানে চাইলেই আমরা আমাদের দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে উপার্জন এর উপায় বের করা যায়

বেশিরভাগ নারী উদ্যোক্তারা, হয় কাপড় নিয়ে কাজ করছেন, না হয় খাবার নিয়ে কাজ করছেন। দুটোতেই বেশ ভালো সাড়া পাওয়া যায় কারণ ফেসবুকে এগুলোর চাহিদা অনেক বেশি।

আমরা ফেইসবুকের মাধ্যমে আমরা পড়াশোনা করে নিজের দক্ষতা অর্জন করেও টাকা আয় করতে পারি।

কারণ ফেইসবুকে পড়ালেখা করে বিজনেস করার জন্য দক্ষতার দরকার।

আমরা আমাদের পণ্য গুলোকে সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করে আমাদের নিজের প্রোফাইলে পোস্ট দিয়েও প্রচার করতে পারি।

তাতে করেও টাকা আয় করা সম্ভব এবং বৈধ।

ফেসবুকের মাধ্যমে নিয়মিত কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য পড়াশুনার অভ্যস্ততা খুব প্রয়োজন। বিভিন্ন ওয়েবসাইট সার্চ করে জানা দক্ষতা,, কোন কিছু সার্চ করে জেনে নিজের ভাষায় লেখার ক্ষমতা অবশ্যই থাকতে হবে।

ডিজিটাল গ্রুপে স্যারের নির্দেশনা এই ১০ মিনিট রাইটিং পোস্ট চর্চা সবচেয়ে বেশি অন্যতম। যা খুব সহজে নিজের ভাষায় লেখা দক্ষতা অর্জন করতে পারা যায়।

নিজের পণ্যের উপস্থাপনা নিজেকেই তৈরি করা উচিত। নানান উপায়ে পণ্য নিয়ে পড়াশোনা করা, পণ্যের ফটোগ্রাফি জানা, কনটেন্ট রাইটিং সব কিছুই আমাদের জেনে কাজে নামা উচিত।

যারা ভাল কনটেন্ট লিখতে পারেন, তাদেরকে অনেকে কাজে নিয়োগ দেন অর্থাৎ পেইজে বা ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লেখার জন্য সেসব কনটেন্ট রাইটার কে নিয়োগ দেন। এতে করে কনটেন্ট লেখায় যারা দক্ষ থাকেন তাদের টাকা আয় করার সুযোগ হয়।

আমরা অনেকেই মনে করি বিজনেস মানেই পণ্য কেনা-বেচা। আসলে এই ধরনের চিন্তা ভাবনায় খুব সহজেই একটি ব্যবসাকে অনেকদূর পর্যন্ত এগিয়ে নেওয়া যায়না।

ফেসবুক সম্পর্কে এছাড়াও এফ কমার্স ভিত্তিক যাবতীয় বিষয়াদির উপর ভালোভাবে পড়াশোনা করতে পারার মাধ্যমেও দক্ষতা অর্জন করতে পারতে হয়।

একজন f-commerce ব্যবসায়ীকে একটি পেজ পরিচালনা করার জন্য পারদর্শিতা থাকতে হবে।

এছাড়াও কাস্টমার হ্যান্ডেলিং, দ্রুত অ্যান্সার দিতে পারা, বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় কাস্টমারদের সাথে কথা বলতে পারা দক্ষতা ও থাকতে হয়।

নিয়মিত লেখাপড়ার মধ্য দিয়ে তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে নিজের পরিচিতি বৃদ্ধি করতে হয়। এছাড়াও যে বিষয়টি সম্পর্কে একজন ব্যক্তি পারদর্শী হবেন,, সে বিষয়ে নিয়মিত কন্টেন্ট দিলে একটা সময় ফেসবুকের মাধ্যমে পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং তৈরি হয়। যা পরবর্তীতে কোন উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে যেমন আয়ের সুযোগ হয় তেমনি ফেসবুকের মাধ্যমেই অডিয়েন্সের কাছে পৌছানো যায়।

অনেকোই অফলাইনে বিজনেস নিয়ে অনেক ধরনের কাজে ব্যস্ত থাকেন বিশেষ করো উদ্যোক্তারা। যারা মাঝারি উদ্যোক্তা তারা এই দিকে বেশি ঝামেলায় থাকেন তাই দেখা যায় অধিকাংশ সময় পেইজ মেইনটেইন এর জন্য এডমিন বা এডিটর রাখতে হয়।

আর যারা অনলাইন নিয়ে জানেন তারা অন্যের পেইজের দায়িত্ব নিয়েও বৈধ আয় করতে পারেন।

হাতে তৈরি গহনা চাহিদা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেকে খুব সুন্দর সুন্দর হাতে তৈরি গহনা বানাচ্ছেন এবং এগুলো খুব ভালো সাড়া ফেলেছে।

আমরা বিভিন্ন বেনোভলেন্ট ইভেন্ট বা অনুষ্ঠারের জন্য বা কাজের জন্য ফান্ড রেইজিং এর কাজ টি করে ফেসবুকের মাধ্যমে আয় করার সুযোগ করে নিতে পারি। কেননা তার মাধ্যমে আমরা আমাদের ইভেন্ট এর জন্য সন্তোষজনক ভাবে অর্থ সংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়।

ফেসবুকে বর্তমানে মার্কেটপ্লেস অনেক জনপ্রিয়। এখানে যে কেউ তার প্রোডাক্ট লিস্ট করে দেখাতে পারে। এতে প্রথম দিক টাকা না আসলেও পরবর্তীতে মোটামুটি ভালোই সেল করা যায়৷

এখন অনেে ধরনের ব্লগার দেখতে পাওয়া যায়,

~ ফুড ব্লগার

~ দর্শনীয় স্থান নিয়ে ব্লগ

~ বাংলাদেশের এর বিভিন্ন প্রকৃতিল সৌন্দর্য নিয়ে ব্লক

~ এছাড়া নিজেদের ব্যক্তিগত টপিকেও ব্লগ করেন অনেক যেমনঃ ঘুরতে যাওয়া,খাওয়া দাওয়া, ইত্যাদি।

অনেকে হোমমেড সাবান তৈরি করছেন, এগুলো বেশ ভালো চাহিদা দেখতে পেলাম। কারণ বাজারে যেসব সাবান আছে সেগুলো বেশিরভাগই চর্বি জাতীয় সাবান বা ক্ষারযুক্ত সাবান। তাই হোমমেইড সাবান গুলোর বেশ চাহিদা তৈরি হয়েছে।

ফেসবুকে যারা সব সময় সেল পোস্ট দেন, তারা কখনো টিকে থাকে না। টাকা আয় করা দূরে থাক। সেজন্য সেল পোস্ট বাদ দিয়ে শিক্ষামূলক কনটেন্ট লিখতে হবে, উপকারী কন্টেন্ট বা স্টোরি টেলিং তুলে ধরলে খুব ভালো সাড়া পাওয়া যায় সহজেই।

ফেসবুকে বিভিন্ন তথ্যবহুল কন্টেন্ট লিখে নিজের পণ্যের প্রচারনা করা যেতে পারে। তথ্যবহুল কন্টেন্ট গ্রাহকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে অনেকটা সহায়ক।

একটি ই-কমার্স পেজের ওয়েবসাইট গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই যারা ফেসবুকের মাধ্যমে পড়াশোনা করে আর্টি সংক্রান্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানবেন,, তারা একটি ওয়েবসাইট খুব সহজেই করে দিয়ে আয়ের সুযোগ তৈরি করে নিতে পারেন।

বিজনেস উদ্দেশ্যে পার্সোনাল প্রোফাইলকে কাজে লাগানো যায় তা নিয়ে আলোচনা

 বিজনেস উদ্দেশ্যে পার্সোনাল প্রোফাইলকে কিভাবে স্মার্টলি কাজে লাগানো যায় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। 


সমস্যা নিয়ে কথা না বলে সমাধান নিয়ে কথা বলার চর্চা করতে হবে।

আমরা সবাই বিভিন্ন রকমের সমস্যার মধ্য দিয়ে যাই,,সবাই জানি কমন সমস্যার কথা,,এবং সবাই প্রাই একই ভাবে তা প্রকাশ করি,, একটু ব্যাতিক্রম ভাবে আমরা এসব সমস্যা র সমাধান নিয়ে কথা বলতে পারি এতে করে ক্রেতা সম্ভব্য ক্রেতাদের মধ্যে একটি নির্ভরতার জায়গা তৈরী সহজ হয়।

কারন সমস্যা নিয়ে সবাই কথা বললেও সমাধান নিয়ে খুব কম লোকই কথা বলে।

নিজের ঢোল যেমন নিজেকে পেটাতে হয় তেমনি নিজের পণ্যের দোষ নিয়ে নিজেকেই বলতে হয়।

একটি বিজনেস যে কোন সমস্যায় আলটিমেটলি দোষ পরে উদ্যোক্তার উপর।

ডেলিভারি সংক্রান্ত সমস্যার কারন কুরিয়ার, ডেলিভারিম্যান এর অসাবধানতা তথাপি তাদের বিষয়ে নেগেটিভ চর্চা করা যাবে না।

নিরপেক্ষ ভাবে সমস্যার কথা বলতে হবে,, এতে করে পরবর্তীতে কুরিয়ার বা ডেলিভারি সংক্রান্ত কোন সমস্যা সমাধানে অনেকই আন্তরিকতা প্রকাশ করবে

নিজ প্রফাইল নিজের আবাসস্থল এর মতই কর্মফোর্টজন। যেখানে যেভাবে খুশি নিজেকে প্রেজেন্ট করার সুযোগ থাকে।

সাধারণত সব গ্রুপে নিজের উদযোগ নিয়ে বিস্তারিত লেখার সুযোগ থাকে না,নিজ প্রফাইলে উদ্যোক্তা যেভাবে খুশি পণ্য নিয়ে লিখতে পারে।

বলা হয় "" আগে ঘর তবে তো পর""" উদ্যোক্তা নিজ আইডিতে উদ্যোগ নিয়ে এক্টিভ না কিন্তু অন্যান্য গ্রুপে এক্টিভ এতে সে অাস্থা পাবে না।

আমরা সব সময় দুটো ঠিকানা ব্যাবহার করি, স্থায়ী এবং অস্থায়ী,, যাতে যে কোন অবস্থায় আমাদের খুঁজে পাওয়া যায়।

একজন উদ্যোক্তার নিজ আইডি তার স্থায়ী ঠিকানা,,তিনি যদি উদ্যোগ সেখানে নিয়মিত থাকেন ক্রেতা তাকে অবশ্যই বিশ্বাস করবেন।

নিজ আইডিতে উদ্যোগ সম্পর্কে এক্টিভ না থেকে যতই বিভিন্ন গ্রুপে এক্টি ভ থাকুক এতে আস্থা অর্জন হয় না।

নিজের উদ্যোগ সম্পর্কে সবাইকে জানানোর প্রথম ধাপ আছে ফেসবুক আইডি। নিয়মিত উদ্যোগ সম্পর্কিত কাজগুলো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে কনটেন্ট লিখতে হয়।

ধৈর্য সহকারে নিয়মিত লিখে যেতে হয় যা পরবর্তীতে বিজনেসের জন্য সুফল বয়ে নিয়ে আসে।

নিজের প্রোফাইলটাকে দোকান ভেবে সুন্দর করে পোস্ট দিয়ে সাজিয়ে রাখতে হবে।

যেন কেউ চাইলেই আমার প্রোফাইলে এসে ঘুরে পণ্য কিনতে পারে।

সময় অনেক মূল্যবান,, অনেকে উদ্যোগের শুরুতে চায় না পরিবারের লোকজন জানুক।

তারা একটি বেটার পজিশনে যাবার পরই চায় সবাই জানুক।

তাই নিজ আইডিতে এড়িয়ে যায়।

এতে করে তাদের বিজনেস গ্রোথ হয় না।

বর্তমান ক্রেতা অনেক সচেতন তিনি অর্ডার করার অাগে অবশ্যই সেলারের আইডি দেখবে,,

নিজকে নিজের কাজ প্রকাশে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।প্রতিনিয়ত গল্পের ছলে নিজ উদ্যোগ এর কথা তুলে ধরতে পারে।।।এতে করে গল্প পড়ার জন্যও নিয়মিত পাঠক প্রফাইলে ভিড় জমায়।

উদ্যোক্তাকে কন্টেন্ট রাইটিং দক্ষ হতে হবে।

পার্সোনাল আইডিতে যথাযথ ব্যাবহার বিজনেসে সাফল্য নিশ্চিত করে।

উদোক্তার ব্যাক্তিত্ব জানার সুযোগ থাকে পার্সোনাল আইডির মাধ্যমে।

আমরা আমাদের লেখার মান যেন সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় হয় সেদিকেও নজর দিতে হবে।

কারণ সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় পোস্ট দিলে কাস্টমার আকৃষ্ট হয়।।

সুযোগের স্বদব্যাবহার আমাতের সব ক্ষেত্রেই এগিয়ে থাকতে সাহায্য করে।

বিজনেস উদ্দেশ্য নিজের প্রফাইল ব্যাবহার এর গুরুত্ব আগে বুঝতে হবে।

বিজনেস পেজ,গ্রুপে আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেল,আত্নীয় স্বজন সবাইকে পাচ্ছি না কিন্তু নিজ প্রফাইলে তার সহজেই পাচ্ছি,,বিজনেস গ্রোথ এর জন্য প্রচার প্রসারে ভুমিকা রাখছে নিজ আইডি।

পজেটিভিটি একটি স্ট্রং পজিশন ক্রিয়েট করে,,,,অনেক সময় যাচাই বাছাই না করেই আমরা কোন ব্যাপারে দ্রুত নেগেটিভ ফিডব্যাক দেই,,হক তা যৌক্তিক বা অযৌক্তিক একজন উদ্যক্তাকে এমন নেগেটিভ ফিডব্যাক থেকে নিজেকে সংযত রাখতে হবে।

পার্সোনাল প্রোফাইল এ নিয়মিত একটি করে কনটেন্ট অবশ্যই লিখতে হয়। নিয়মিত কনটেন্ট লেখার মাধ্যমে প্রোফাইল গোছানো হয়ে যায়।

পার্সোনাল প্রোফাইল কে স্মার্টলি তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে নিজে উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে নেওয়া যায়।

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা আমরা ভাইরাল টপিক গুলো নিয়ে আলোচনা করি পার্সোনাল প্রোফাইলে।

এগুলো থেকে একদম বিরত থাকা উচিত কারণ এ ধরনের পোস্ট গুলোতে মানুষের পজেটিভ এবং নেগেটিভ ইম্প্যাক্ট জড়িত থাকে কিছু শ্রেণীর মানুষ এগুলো পছন্দ করেন কিছু মানুষ পছন্দ করেন না তাই আমাদের এগুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখা উচিত।

পারসোনাল প্রোফাইলে আমরা খুব সহজেই নিজেদের বিজনেসের পণ্যগুলোর এ টু জেড বর্ণনা দিতে পারি এতে করে একদিকে প্রোফাইল যেমন যতটা শক্তিশালী হবে তেমনি ধীরে ধীরে পারসোনাল ব্র্যান্ডিং গড়ে ওঠে এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে কাস্টমার খুব সহজে সবকিছু জানতে পারেন।

নিয়মিত ও সাবলীল ভঙ্গিতে পডকাস্ট করেও একটি প্রোফাইল কে সুন্দর করে এগিয়ে নেওয়া যায় এবং অডিয়েন্স এর কাছে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়।

পণ্যর প্রেজেন্টেশন ,,ফটোগ্রাফি,, ভিডিও করার মাধ্যমেও প্রোফাইলে নিয়মিত কনটেন্ট দেওয়া যায়।

পার্সোনাল প্রোফাইল কে পরিচ্ছন্ন রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ হলো একেবারে খোঁচা মূলক কোনো ধরনের কথা বার্তার না লেখা।

আমরা যদি কাউকে নিয়ে কোন ধরনের কথাবার্তা লিখি সেটা আমাদের নেগেটিভ পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং করতে অনেক বেশি সাহায্য করে যা আমাদের বিজনেস কে আরো বেশি পেছনে ফেলে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই কখনো কাউকে খোচা দিয়ে কোনো পোস্ট লেখা যাবেনা।

পার্সোনাল প্রফাইল বিজনেস পারপাসে ব্যাবাহার করার জন্য দক্ষতা এবং আন্তরিকতা থাকতে হবে,নিয়মতি হতে হবে।

উদ্যোক্তার জন্য এটা তার দোকান।যা প্রতিদনিই নিয়ম করে খুলতে হবে।

কনটেন্ট যেন তথ্য বহুল হয় সেদিকে গুরুত্ব দিয়ে আমরা

পার্সোনাল আইডিতে লিখলে প্রতিদিন তাতে করে সেল যেমন বৃদ্ধি পাবে তেমনি করে কিন্তু কাস্টমারও আস্থা রাখতে পারে আমাদের ওপর।

ম্যাসেঞ্জারে তো স্টোরি আছে,

অনেকেই পোস্ট করতে আগ্রহী না হলেও স্টোরিগুলোর ভিউ হয় বেশী। এক্ষেত্রে সুযোগ থাকল সেটা স্কিপ করে যাওয়ার। তাই পণ্যের স্বচ্ছ ফটোগ্রাফি তকন সহজেই একজন ক্রেতার আকর্ষণ কারতে পারে।

 

সমস্যা নিয়ে কথা না বলে সমাধান নিয়ে কথা বলার চর্চা করতে হবে।

আমরা সবাই বিভিন্ন রকমের সমস্যার মধ্য দিয়ে যাই,,সবাই জানি কমন সমস্যার কথা,,এবং সবাই প্রাই একই ভাবে তা প্রকাশ করি,, একটু ব্যাতিক্রম ভাবে আমরা এসব সমস্যা র সমাধান নিয়ে কথা বলতে পারি এতে করে ক্রেতা সম্ভব্য ক্রেতাদের মধ্যে একটি নির্ভরতার জায়গা তৈরী সহজ হয়।

কারন সমস্যা নিয়ে সবাই কথা বললেও সমাধান নিয়ে খুব কম লোকই কথা বলে।

নিজের ঢোল যেমন নিজেকে পেটাতে হয় তেমনি নিজের পণ্যের দোষ নিয়ে নিজেকেই বলতে হয়।

একটি বিজনেস যে কোন সমস্যায় আলটিমেটলি দোষ পরে উদ্যোক্তার উপর।

ডেলিভারি সংক্রান্ত সমস্যার কারন কুরিয়ার, ডেলিভারিম্যান এর অসাবধানতা তথাপি তাদের বিষয়ে নেগেটিভ চর্চা করা যাবে না।

নিরপেক্ষ ভাবে সমস্যার কথা বলতে হবে,, এতে করে পরবর্তীতে কুরিয়ার বা ডেলিভারি সংক্রান্ত কোন সমস্যা সমাধানে অনেকই আন্তরিকতা প্রকাশ করবে

নিজ প্রফাইল নিজের আবাসস্থল এর মতই কর্মফোর্টজন। যেখানে যেভাবে খুশি নিজেকে প্রেজেন্ট করার সুযোগ থাকে।

সাধারণত সব গ্রুপে নিজের উদযোগ নিয়ে বিস্তারিত লেখার সুযোগ থাকে না,নিজ প্রফাইলে উদ্যোক্তা যেভাবে খুশি পণ্য নিয়ে লিখতে পারে।

বলা হয় "" আগে ঘর তবে তো পর""" উদ্যোক্তা নিজ আইডিতে উদ্যোগ নিয়ে এক্টিভ না কিন্তু অন্যান্য গ্রুপে এক্টিভ এতে সে অাস্থা পাবে না।

আমরা সব সময় দুটো ঠিকানা ব্যাবহার করি, স্থায়ী এবং অস্থায়ী,, যাতে যে কোন অবস্থায় আমাদের খুঁজে পাওয়া যায়।

একজন উদ্যোক্তার নিজ আইডি তার স্থায়ী ঠিকানা,,তিনি যদি উদ্যোগ সেখানে নিয়মিত থাকেন ক্রেতা তাকে অবশ্যই বিশ্বাস করবেন।

নিজ আইডিতে উদ্যোগ সম্পর্কে এক্টিভ না থেকে যতই বিভিন্ন গ্রুপে এক্টি ভ থাকুক এতে আস্থা অর্জন হয় না।

নিজের উদ্যোগ সম্পর্কে সবাইকে জানানোর প্রথম ধাপ আছে ফেসবুক আইডি। নিয়মিত উদ্যোগ সম্পর্কিত কাজগুলো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে কনটেন্ট লিখতে হয়।

ধৈর্য সহকারে নিয়মিত লিখে যেতে হয় যা পরবর্তীতে বিজনেসের জন্য সুফল বয়ে নিয়ে আসে।

নিজের প্রোফাইলটাকে দোকান ভেবে সুন্দর করে পোস্ট দিয়ে সাজিয়ে রাখতে হবে।

যেন কেউ চাইলেই আমার প্রোফাইলে এসে ঘুরে পণ্য কিনতে পারে।

সময় অনেক মূল্যবান,, অনেকে উদ্যোগের শুরুতে চায় না পরিবারের লোকজন জানুক।

তারা একটি বেটার পজিশনে যাবার পরই চায় সবাই জানুক।

তাই নিজ আইডিতে এড়িয়ে যায়।

এতে করে তাদের বিজনেস গ্রোথ হয় না।

বর্তমান ক্রেতা অনেক সচেতন তিনি অর্ডার করার অাগে অবশ্যই সেলারের আইডি দেখবে,,

নিজকে নিজের কাজ প্রকাশে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।প্রতিনিয়ত গল্পের ছলে নিজ উদ্যোগ এর কথা তুলে ধরতে পারে।।।এতে করে গল্প পড়ার জন্যও নিয়মিত পাঠক প্রফাইলে ভিড় জমায়।

উদ্যোক্তাকে কন্টেন্ট রাইটিং দক্ষ হতে হবে।

পার্সোনাল আইডিতে যথাযথ ব্যাবহার বিজনেসে সাফল্য নিশ্চিত করে।

উদোক্তার ব্যাক্তিত্ব জানার সুযোগ থাকে পার্সোনাল আইডির মাধ্যমে।

আমরা আমাদের লেখার মান যেন সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় হয় সেদিকেও নজর দিতে হবে।

কারণ সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় পোস্ট দিলে কাস্টমার আকৃষ্ট হয়।।

সুযোগের স্বদব্যাবহার আমাতের সব ক্ষেত্রেই এগিয়ে থাকতে সাহায্য করে।

বিজনেস উদ্দেশ্য নিজের প্রফাইল ব্যাবহার এর গুরুত্ব আগে বুঝতে হবে।

বিজনেস পেজ,গ্রুপে আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেল,আত্নীয় স্বজন সবাইকে পাচ্ছি না কিন্তু নিজ প্রফাইলে তার সহজেই পাচ্ছি,,বিজনেস গ্রোথ এর জন্য প্রচার প্রসারে ভুমিকা রাখছে নিজ আইডি।

পজেটিভিটি একটি স্ট্রং পজিশন ক্রিয়েট করে,,,,অনেক সময় যাচাই বাছাই না করেই আমরা কোন ব্যাপারে দ্রুত নেগেটিভ ফিডব্যাক দেই,,হক তা যৌক্তিক বা অযৌক্তিক একজন উদ্যক্তাকে এমন নেগেটিভ ফিডব্যাক থেকে নিজেকে সংযত রাখতে হবে।

পার্সোনাল প্রোফাইল এ নিয়মিত একটি করে কনটেন্ট অবশ্যই লিখতে হয়। নিয়মিত কনটেন্ট লেখার মাধ্যমে প্রোফাইল গোছানো হয়ে যায়।

পার্সোনাল প্রোফাইল কে স্মার্টলি তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে নিজে উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে নেওয়া যায়।

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা আমরা ভাইরাল টপিক গুলো নিয়ে আলোচনা করি পার্সোনাল প্রোফাইলে।

এগুলো থেকে একদম বিরত থাকা উচিত কারণ এ ধরনের পোস্ট গুলোতে মানুষের পজেটিভ এবং নেগেটিভ ইম্প্যাক্ট জড়িত থাকে কিছু শ্রেণীর মানুষ এগুলো পছন্দ করেন কিছু মানুষ পছন্দ করেন না তাই আমাদের এগুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখা উচিত।

পারসোনাল প্রোফাইলে আমরা খুব সহজেই নিজেদের বিজনেসের পণ্যগুলোর এ টু জেড বর্ণনা দিতে পারি এতে করে একদিকে প্রোফাইল যেমন যতটা শক্তিশালী হবে তেমনি ধীরে ধীরে পারসোনাল ব্র্যান্ডিং গড়ে ওঠে এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে কাস্টমার খুব সহজে সবকিছু জানতে পারেন।

নিয়মিত ও সাবলীল ভঙ্গিতে পডকাস্ট করেও একটি প্রোফাইল কে সুন্দর করে এগিয়ে নেওয়া যায় এবং অডিয়েন্স এর কাছে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়।

পণ্যর প্রেজেন্টেশন ,,ফটোগ্রাফি,, ভিডিও করার মাধ্যমেও প্রোফাইলে নিয়মিত কনটেন্ট দেওয়া যায়।

পার্সোনাল প্রোফাইল কে পরিচ্ছন্ন রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ হলো একেবারে খোঁচা মূলক কোনো ধরনের কথা বার্তার না লেখা।

আমরা যদি কাউকে নিয়ে কোন ধরনের কথাবার্তা লিখি সেটা আমাদের নেগেটিভ পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং করতে অনেক বেশি সাহায্য করে যা আমাদের বিজনেস কে আরো বেশি পেছনে ফেলে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই কখনো কাউকে খোচা দিয়ে কোনো পোস্ট লেখা যাবেনা।

পার্সোনাল প্রফাইল বিজনেস পারপাসে ব্যাবাহার করার জন্য দক্ষতা এবং আন্তরিকতা থাকতে হবে,নিয়মতি হতে হবে।

উদ্যোক্তার জন্য এটা তার দোকান।যা প্রতিদনিই নিয়ম করে খুলতে হবে।

কনটেন্ট যেন তথ্য বহুল হয় সেদিকে গুরুত্ব দিয়ে আমরা

পার্সোনাল আইডিতে লিখলে প্রতিদিন তাতে করে সেল যেমন বৃদ্ধি পাবে তেমনি করে কিন্তু কাস্টমারও আস্থা রাখতে পারে আমাদের ওপর।

ম্যাসেঞ্জারে তো স্টোরি আছে,

অনেকেই পোস্ট করতে আগ্রহী না হলেও স্টোরিগুলোর ভিউ হয় বেশী। এক্ষেত্রে সুযোগ থাকল সেটা স্কিপ করে যাওয়ার। তাই পণ্যের স্বচ্ছ ফটোগ্রাফি তকন সহজেই একজন ক্রেতার আকর্ষণ কারতে পারে।


টিম ম্যানেজমেন্ট নিয়ে আলোচনা-

 টিম ম্যানেজমেন্ট নিয়ে আলোচনা- 

যেকোনো টিমে অনেক কাজ থাকে সেগুলোকে আলাদা আলাদা মানুষের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয় এবং লাস্টে সবকিছুকে একএে মিলিয়ে একটি সুন্দর ফলাফল পাওয়া যায়.

টিম ম্যানেজমেন্টর ক্ষেত্রে একজন টিম লিডারের দায়িত্ব অপরিসীম। কারণ একটি অর্ডার বা আদেশ দেয়ার পরে সেটি যথাযথভাবে পালন করা হচ্ছে কিনা সেদিকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে না হলে পরবর্তীতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে

টিম ম্যানেজমেন্ট এর জন্য নিজেকে তৈরি করতে হয়, নিজের প্রতিভার দরকার হয় তাই নিজের কাজকে গুরুত্ব দিয়ে করা উচিত.

টিম ম্যানেজমেন্ট হলো কোনও ব্যক্তি বা সংস্থার কোনও কাজ সম্পাদনের জন্য একদল ব্যক্তিকে পরিচালনা এবং সমন্বিত করার ক্ষমতা।

টিমে গন্ডগোল বা মনোমালিন্য হওয়া খুব স্বাভাবিক, সেক্ষেত্রে টিম লিডারকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে সমাধান করার জন্য।

টিম লিডারের মারাত্মক অহংকারী মনোভাব খুব ভালোমতো পরিলক্ষিত হয় অনেক সময়। এতে করে টিমের মেম্বারদের হারিয়ে ফেলবেন একদম

টিম লিডার, কর্মীদের কাজের রুটিন তৈরি করে দেন। এতে করে নিয়ম অনুযায়ী কাজ করা যায় এবং সবাই উপকৃত হয়।

টিম ম্যানেজমেন্ট যেকোনো প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির জন্য এক ধরনের শক্তি। যে শক্তিকে কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই কঠিন কাজকে সহজ করা যায়।

টিম ম্যানেজমেন্টে একটি আর্ট। এটার মাধ্যমে আমরা আমাদের কর্মদক্ষতা অনেক বেশি বাড়াতে পারি এমনকি আমরা আমাদের কর্মক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারি।

টিম মেম্বারদের কে নিয়মিত উৎসাহিত করতে হবে কারণ এতে করে কাজের ফলাফল ভালো আসে এবং তাদের মধ্যে অন্যরকম আনন্দ কাজ করে এবং এই আনন্দ নিয়ে কাজ করার মাধ্যমে কাজের ফলাফলও খুব ভালো আসে।

টিম ম্যানেজমেন্টে সফল হওয়ার জন্য প্রত্যেকটি কর্মীকে দক্ষ হতে হবে এবং পরিশ্রমী হতে হবে। কারণ এটি একটি চেইন প্রসেস একটি কাজ ভুল হলে বাকি সবগুলো কাজে ভুল হবার সম্ভাবনা থাকে তাই টিম ম্যানেজমেন্টের সকলকে হতে হবে দক্ষ এবং পরিশ্রমী।

টিম ম্যানেজমেন্ট এর মাধ্যমে যে কোনো সিদ্ধান্তের জন্য সবচেয়ে ভালো সলিউশন বের করা যায়। কারন এখানে একসাথে অনেকে কাজ করে এবং একেক জনের মতামত সংগ্রহ করার মাধ্যমে সবচেয়ে বেস্ট সলিউশন সিলেক্ট করা যায়।

টিম ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে সকলের মতামত শুনে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে কারণ একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে কাজে সফলতা লাভ করা যায় না।

তবে এক্ষেত্রে সকলের মতামত আগে শুনে নিতে হবে।

টিম ম্যানেজমেন্ট এর কারনে একটি কাজের সঠিক পরিকল্পনা করা হয়,

আর সেইভাবে কাজ করার কারনে কাজের গতি বেড়ে যায়।

সেই জন্য সাফল্য আসে বেশি।

টিম ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে নেতৃত্ব হতে হবে দক্ষ কারন ভুল নেতৃত্বে কখনোই ভালো কাজ আশা করা যায় না তাই টিম ম্যানেজমেন্টের প্রধানকে হতে হবে অনেক বেশি দক্ষ।

টিম ম্যানেজমেন্টের যেহুতু একাধিক মানুষ কাজ করে সে ক্ষেত্রে যাতে কোন ঝামেলা না হয় তাই সকলের উদ্দেশ্য এক হতে হবে।

তবে যদি উদ্দেশ্য ভিন্ন ভিন্ন হয় তখন সে ক্ষেত্রে কাজের পরিবেশ যেমন নস্ট হবে তেমনি কাজের ফলাফলও খারাপ আসবে

ফিউশন কি?

 ফিউশন কি? 

ফিউশন হলো ধরুন একটি শাল তা নিয়ে অনেক দিন আপনি কাজ করছেন কিন্তু কাস্টমার শাল দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে গেল। তারা নতুন কিছু চাইলো।তখন আপনি শাল দিয়ে কটি তৈরি করে নতুনত্ব আনতে পারে।অর্থাৎ কোন পণ্যকে নতুন ভাবে তার কাস্টমাটের চাহিদা অনুযায়ী উপস্থাপন করা।

ছোট বিজনেসে কোয়ালিটি ও গ্রোথ এর মধ্যে ব্যালেন্সিং নিয়ে আলোচনা-

 ছোট বিজনেসে quality ও growth এর মধ্যে  balancing নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।-


বিজনেস গ্রোথ এর জন্য এখন সেল পোস্ট এর কোন ভ্যালু নাই,,,

পণ্যের উপাস্থাপনে অনেক বেশি ভিন্নতা আনতে হয়,,

ছোট ব্যাবসায়ীকে নিজ উদ্যোগ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ হতে হবে,,এতে করে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরী হয় যা বিজনেস গ্রোথে ভুমিকা রাখে।

বিজনেস গ্রোথ এর জন্য অবশ্যই উদ্যোক্তাকে নৈতিকতা ধরে রাখতে হবে,রিপিট ক্রেতাদের ক্ষেত্রে আন্তরিক থাকতে হবে।

সুযোগ বুঝেই কাষ্টমারদের কাছ থেকে বেশি দাম আদায় করা ঠিক না বরং সব সময় ন্যায্য মুল্য ধরে রাখতে হবে এতে করে ক্রেতা সন্তুষ্ট বজায় থাকবে,,বিজনেস গ্রোথ হবে

ছোট বিজনেস সাধারণত ব্যাক্তি একাই সব নিয়ন্ত্রণ করে,, কোয়ালিটির দিকেই সর্বোচ্চ ফোকাস দিয়ে একটি ছোট বিজনেস আগায়।

এক্ষেত্রে ব্যালেন্সিং করা অনেক কঠিন,,কারন উদ্যোক্তাদের আবেগ এখানে বেশি এক্টিভ থাকে।

ছোট বিজনেস ব্যালেন্স এর সব দিক একজন উদ্যোক্তাকেই মেইনটেইন করতে হয়,,অনেক কিছু চাইলেও তিনি এড়িয়ে যেতে পারেন,অনেক ক্ষেত্রেই ছাড় দিতে হয় যা বিজনেস গ্রোথ এর অন্তরায়

ছোট বিজনেস নজরদারি রাখা সহজ আবার কঠিন।

কঠিন হবার কারন হল সময়ের অভাব,

ক্ষুদ্র বিজনেসে উদ্যোক্তা কোয়ালিটি ইনসিউর করতে পারলেও অন্যান্য দিক সময়ের অভাবে অনেক সময় স্কিপ করে বা হয়ে যায়।

যার প্রভাব পরে ডেলিভারিতে, প্যাকেজিং, সময়মত ডেলিভারি।।ফলাফল ক্রেতা অসন্তুষ্টি।

কোন বিজনেসে কোয়ালিটি এবং গ্রোথ ধরে রাখার জন্য প্রপার পরিকল্পনা থাকতে হবে,,এবং তা বাস্তবায়নে যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে

অতিরঞ্জিত করে পণ্যের ফটোগ্রাফি এবং কন্টেন্ট লেখা ঠিক না। সঠিক তথ্য দিলে ক্রেতার আস্থা তৈরী হয়

ছোট বিজনেস পলিসি থাকতে হবে,,বিজনেস গ্রোথ এর জন্য টার্ম অনুযায়ী কাজ করতে হবে, একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিজনেস কতটুকু এক্নপান্ড করার সক্ষমতা অাছে বা বৃদ্ধি করা সম্ভব সেটা বুঝতে হবে

বিজনেসে ঝুঁকি থাকবেই।তবে ছোট বিজনেসের জন্য ঝুঁকি টা অনেক।

তাই ঝুঁকি গ্রহন করার মত মনমানসিকতা তৈরি করেই বিজনেস করতে হবে।

অনেক বেশি সেল হলেই বিজনেস গ্রোথ হবে এমনটা অনেক ক্ষেত্রেই হয় না।

ছোট বিজনেসে সঠিকভাবে হিসেব না রাখলে ব্যায় সংকোচন করা সম্ভব হয় না।

অনেক সময় দেখা যায় আয় ব্যায় সমান হয়ে যাচ্ছে কারন উদ্যোক্তার সচেতনতার অভাব

বিজনেস ছোট হলেও কাজে সিরিয়াস হতে হবে, কারন বিজনেস এর আয়তন ছোট হলেও এর কাজগুলোকে গুরুত্ব দিলে পরবর্তী তে এটি বড় হতে সাহায্য করে

বিজনেস ছোট করে শুরু করলে সুবিধা এতে করে কোন ভুল হলে বিশাল ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া যায় এবং বিজনেস গ্রোথ হওয়ায় সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হয়

দ্রুত বিজনেস বড় করতে হলে আমাদের নিদিষ্ট দিনে হিসাব টানতে হবে এবং এই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে চল্লে বিজনেস গ্রোথ করতে সহজ হয়

তবে গুনগত মান ঠিক রেখে যদি কোয়ালিটি বৃদ্ধি করতে পারি তাহলে কিন্তু বিজনেসে আসলেই টিকে থাকা এবং লাভবান হওয়া সহজ।

বিজনেস শুরু করার জন্য আমরা যখন দক্ষতা নিয়ে কাজ শুরু করি তবুও কাজ শুরুর পর বুঝা যায় আমার কোথায় গ্যাপ আছে,

তাই ছোট থেকে শুরু করে আসৃতে আস্তে গ্রোথ করতে হয়

অল্প সময়ে আমরা ভালো কিছু করতে পারি যখন আমরা বিজনেস এর কাজগুলো নিজে করি, নিজের আত্মবিশ্বাস তৈরি করতে পারি।

ছোট বিজনেস মেইনটেইন করা, কাজ হ্যান্ডেল করা, কাস্টমার কে যত্ন নোওয়া সব কাজ কম থাকায় যত্নশীল হওয়া যায় এতে করে আমরা বিজনেস একটু একটু করে বড় হতে থাকে,

বিজনেস গ্রোথ বৃদ্ধির জন্য কোয়ালিটি মাস্ট এবং সেই সাথে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা বা লক্ষ্য থাকতে হবে,,নির্দিষ্ট সময় পর বিজনেস আমি কোথায় দেখতে চাই।

অনেক সময় দেখা যায় কোয়ালিটি সম্পূর্ণ পণ্য এবং সার্ভিস প্রদান করেও বিজনেস গ্রোথ করছে না,,

বেহেসি খরচ নির্দিষ্ট লক্ষ্যের অভাবে।

আয়ের চেয়ে ব্যয় যেন বেশি না হয় সেদিকেও নজর দিতে হবে।

শুরুতেই বেশি পণ্য স্টক না করে আগে কাস্টমারের চাহিদা বুজার চেষ্টা করতে হবে।

আমরা যখন বিজনেসের পণ্যের কোয়ালিটি ঠিক রাখার কথা চিন্তা করবো তখন কিন্তু তার মধ্যে অনেক কিছু ওঠ আসে।

তবে দাম বৃদ্ধি পেলেও কোয়ালিটিকে ধরে রাখতে হবে।

ছোট বিজনেস এরআরেকটা সুবিধা হলো, যখন আমি বিজনেস সম্পর্কে পূণাঙ্গ না জেনে কাজ শুরু করি তখন বিজনেস সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়, পড়াশোনার সুযোগ পাওয়া যায়

পন্যকে এমনভাবে উপস্থাপন করতে হয় যাতে ক্রেতা স্পষ্ট ও সাবলীল ভাবে ধারণা লাভ করতে পারে।এতে বিজনেসের গ্রোথ এবং সফলতা বৃদ্ধি পায়।

বিজনেস করার জন্য যথেষ্ট জ্ঞান থাকা আবশ্যক। তারজন্য শুরুতে বিজনেস এ সময় না দিয়ে ছোট বিজনেস হলে পড়াশোনা করা যায়

বিজনেস গ্রোথ এর জন্য উদ্যোক্তাকে নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে,,বর্তমানে কম্পিটিটিভ মার্কেটে উদ্যোক্তাকে বিভিন্ন মাধ্যমে পণ্যের প্রচার করতে হয়,,

ডিজিটাল মার্কেটিং নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করার জন্য অনেক বেশি দক্ষ হকে হবে।

ছোট বিজনেসে কোয়ালিটি ও গ্রোথ এর মধ্যে সামঞ্জস্য রাখার জন্য সব সময় সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে।

একটি কাজে যত ভালো পরিকল্পনা গ্রহণ করা যাবে তত সাফল্যের সাথে কাজে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে।

ছোট বিজনেসে কোয়ালিটি ও গ্রোথ এর মধ্যে সামঞ্জস্য রাখার জন্য সব সময় সময়ের উপর নির্ভর করে কাজ করতে হবে।

এতে করে কাজের সাফল্য লাভ করা সম্ভব হবে।