প্রোডাক্ট সোর্সিং

প্রোডাক্ট সোর্সিং
~ Nafia Sultana, is with Razib Ahmed and নাসিমা আক্তার নিশা.

খুব গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট দিয়েছিলেন। প্রোডাক্ট সোর্সিং না জানলে বিজনেস লসে পড়ে।
আমার সামান্য জানার পরিধি এবং অভিজ্ঞতা থেকে দেয়ার চেস্টা করেছি।
👉পুরান ঢাকার ইসলামপুরের সাথেই সব রকম পন্যের কাচামাল পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকম থান কাপড় গজ কাপড়ের জন্য, সদরঘাট এর সাথে বড় বড় হোলসেল মার্কেট হয়েছে। গুলশান আরা সিটি মার্কেট, বিক্রমপুর সিটি মার্কেট, সমবায় মার্কেট, নওয়াববাড়ি গেট, চায়না মার্কেট। 
👉বোতাম, সুতা,লেস সহ যাবতীয় কাচামালের এক্সেসরিজের জন্য মায়া কাট্রা,চক বাজার।
এছাড়াও গাউসিয়া মার্কেটে পাইকারি লেস সুতা বুতাম ইত্যাদি এক্সেসরিজ পাওয়া যায়।
👉চাঁদনিচক মার্কেটে পাওয়া যায় দেশি থ্রি পিস সহ রেডিমেড পোশাক, থান কাপড়। 
👉পুরান ঢাকায় ঢুকার আগেই পড়ে ইংলিশ রোড,মালিটোলা। এখানে পাওয়া যায় সমস্ত জুট(পাট) এর কাপড় হতে শুরু করে যাবতীয় কাচামাল এক্সেসরিজ।
👉মিরপুর ১০ জুটপট্টি হলো গার্মেন্টস এর যাবতীয় কাচামাল এবং এক্সেসরিজ।
👉নরসিংদী জেলার বাবুরহাট,শেখেরচড়,গাউসিয়া,মাধবদী দেশীয় কাপড়ের মুল উতপাদন স্থল এবং বিক্রয় স্থান।
👉বাংলাবাজার সব রকম পাইকারি বইয়ের জন্য(নতুন পুরাতন)।
👉নীলক্ষেত ও বইয়ের জন্য।
👉টাংগাইলে সবরকম তাতের শাড়ির জন্য।
👉মানিকগঞ্জ ও তাতের শাড়ি ইত্যাদি দেশিয় কাপড়। 
👉নারায়ণগঞ্জ রূপগঞ্জ জামদানীর জন্য।
👉নিউমার্কেটেও সবরকমের জুয়েলারির কাচামাল সহ আরো বহু কিছুই পাওয়া যায় পাইকারিতে।
👉চকবাজার,বাবুবাজার যাবতীয় সবরকমের প্রিন্টিং ক্যামিকেলের জন্য।
👉 চকবাজার সবরকম ইমিটিশন জুয়েলারির ও পাইকারি মার্কেট আছে।
ভাইয়া, যতোটুকু মনে পড়লো জানাতে চেস্টা করলাম সবাইকে। 
তবে এসব সোর্সিং গুলো খুজে পেতে বহু ঘুরতে হয়েছে। বহুজনকে জিজ্ঞাসা করে ভুল সঠিক তথ্য মিলিয়ে নিয়ে আগাতে হয়েছে। আরো অনেক আছে সেগুলো নিজেদেরকে পরিশ্রম করে বের করে নিতে হবে এবং সে খুজে পাওয়ার সার্থকতাই একেকজনকে সফল উদ্দোক্তা হতে সাহায্য করবে।

ইকমার্স কি কোন ব্যবসা ? এটা কি কোন ব্যবসার মডেল ?

ইকমার্স" কি কোন ব্যবসা ? এটা কি কোন ব্যবসার মডেল ?

নতুন উদ্যোক্তাদের অনেকেই ই-কমার্স ব্যবসা নিয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। অল্প পুঁজি আর বিরাট স্বপ্ন নিয়ে টুকটুক করে এগিয়ে যাওয়ার বাসনা থেকেই অনেকে ই-কমার্স ব্যবসায় নেমেছেন, আবার অনেকে নামার পায়তারা করছেন। তাদের জন্যেই আজকের এই লেখা।

প্রথমেই একটা শক দেই। ই-কমার্স আসলে কোন ব্যবসা না। এটা কোন ব্যবসার মডেলও না। কি আৎকে উঠলেন ? এটাই সত্যি। তাহলে প্রশ্ন জাগছে মনে - ই-কমার্স তাহলে কি ?

ই-কমার্স এর সোজা অর্থ করলে যা দাঁড়ায় ইলেক্ট্রনিক্স কমার্স বা বৈদ্যুতিক বানিজ্য ! হাস্যকর বাংলা করলাম। :P ই-কমার্স হচ্ছে, কোন বানিজ্যের ইলেক্ট্রিকিকরন মানে প্রযুক্তির ব্যবহার সংমিশ্রিতি করে বানিজ্যের প্রসেসকে সহজীকরনের পাশাপাশি প্রসারও বৃদ্ধি করা।

মূলত ই-কমার্স একটি টুলস। এই টুলসের মাধ্যমে আপনি আপনার যে কোন ব্যবসাতে প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিতকরনের মাধ্যমে আপনার ব্যবসার প্রসেস ও প্রসারকে বৃদ্ধি করতে পারেন। পাশাপাশি অভ্যান্তরীন ব্যবস্থাপনা ও ভোক্তার জন্যে পণ্য বা সেবা প্রাপ্তির নিশ্চয়তাকে সহজতর করে তুলতে পারেন।

সহজ উদাহরণ দেই। আপনি মানি ব্যাগ তৈরী করবেন। এখন আপনি ছোট একটি কারখানা সেটাপ দিলেন। কারখানায় উৎপাদন হয়। আপনি বিভিন্ন জায়গায় অর্ডার সরবারহ করেন। আপনি চাইছেন আপনার ব্যবসার আরেকটা সেলস উইন্ডো ওপেন হোক। আরো কিছু কাস্টোমার আপনার পণ্য ঘরে বসেই কিনতে পারুক। অথবা অন্য একজন উৎপাদনকারীর পণ্য নিয়ে আপনি একটি টার্গেট গ্রুপের কাছে সেলস করতে চাইছেন। তো, আপনি কি করবেন - একটি স্টোর খুললেন। সেখানে পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসলেন। অনলাইনে পেমেন্টের ব্যবস্থা রাখলেন। ক্রেতা পণ্যের অর্ডার করলে হোম ডেলিভারী দেয়ার ব্যবস্থা রাখলেন।

এখানে দেখুন - আপনার ব্যবসা কি ? মানিব্যাগ তৈরী বা মানিব্যাগ সেলস। অনলাইন স্টোরটা কি করছে, বা এর কাজ কি ? নির্দিষ্ট কাস্টোমারের জন্যে প্রোডাক্ট শোকেসিং করছে এবং বিক্রি বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে। কাস্টোমার কেন কিনছে ? একটি কোয়ালিটিফুল প্রোডাক্ট তারা বাড়িতে বসেই পেয়ে যাচ্ছে। কাস্টোমারের সময় বেঁচে যাচ্ছে।

এই যে কাস্টোমারের ওয়েব সাইটে গিয়ে পণ্য দেখা, পণ্যের অর্ডার করা, পেমেন্ট করা, উৎপাদনকারী বা সরবারহকারী হিসেবে আপনি সেই পন্য আবার লজিষ্টিক সার্ভিস প্রোভাইডারের কাছে দিচ্ছেন সে আবার ক্রেতার ঠিকানায় পণ্য পৌছে দিচ্ছে। এই অর্ডার, পেমেন্ট কালেকশন, পণ্য ডেলিভারী নিশ্চিত করার পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হচ্ছে ডিজিটালি অর্থাৎ ইলেক্টনিক্স টেকনোলজির মাধ্যমে বানিজ্য বা লেনদেনটি সম্পন্ন হয়েছে বলেই এটিকে ই-কমার্স বলা হচ্ছে।

নতুন উদ্যোক্তারা এখন কোন ব্যবসা শুরু করার আগে সেই ব্যবসার মডেলটি ডেভলপ করে নিবেন এবং ই-কমার্স টুলসের মাধ্যমে সেলস করতে চাইলে - টার্গেট কাস্টোমার, মার্কেট সাইজ, মার্কটে সেগমেন্টেশন, প্রোডাক্ট ভ্যালু প্রপোজিশন, ইউনিক সেলস পয়েন্ট, মার্কেট একসেসিং প্ল্যান, মার্কেটিং এন্ড সেলস প্ল্যান, ব্র্যান্ডিং প্ল্যান, কাস্টোমার সার্ভিস প্ল্যান, কম্পিটিটর এনালাইসিস, সোয়াট এনালাইসিস, পিইএসটি এনলাইসিস ইত্যাদি সম্পর্কে আইডিয়া নিয়ে তারপরে ব্যবসায় নামবেন।

ই-কমার্সের জন্যে আরো যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে - আপনি কোন টাইপের ই-কমার্স ফলো করে ব্যবসা করবেন ? বিটুবি ? বিটুসি ? বিটুবিটুসি ? ইত্যাদি।

এছাড়াও আপনি যখন কাজে নামবেন তখন আপনাকে কয়েকটি ডিপার্টমেন্ট সামাল দিতে হবে যেমন - টেকনিক্যাল ডেভলপমেন্ট, প্রোডাক্ট ডেভলপমেন্ট, প্রোডাক্ট শোকেসিং, সেলস এন্ড মার্কেটিং, কাস্টোমার সার্ভিস, লজিষ্টিক ডিপার্টমেন্ট, পেমেন্ট ডিপার্টমেন্ট এবং সব কিছু মিলিয়ে অপারেশন ম্যানেজমেন্ট।

প্রডাক্ট সোর্সিং নিয়ে কিছু কথা

প্রডাক্ট সোর্সিং নিয়ে কিছু কথা
~ রাজিব আহমেদ

আমি কিভাবে কোন কিছু খুঁজে বের করি?

১। গুগল, ইউটিউব, ফেইসবুক মোট কথা অনলাইনে ইংলিশে বাংলাতে যত ভাবে পারি সার্চ করি। লাগলে সারা রাত সার্চ করে। লাগলে এক টানা ১০০ ঘণ্টা সার্চ করি এবং যা আসে তাই পড়ি, ভিডিও দেখি। এভাবে ধরেন সকাল ১১ টার সময় বসলাম কিছু নিয়ে এবং রাত ৩ টার সময় ল্যাপটপ বন্ধ করে শুতে গেলাম। তার মানে ১৬ ঘন্টার মধ্যে অনেক জেনে গেলাম।

২। পরিচিতদের সাথে কথা বলি। বন্ধু, আত্মীয়, ফেইসবুকের ফ্রেন্ড, প্রতিবেশি, অফিসের কলিগ, পাড়ার মুদির দোকানদার। না হলেও ১০০ জনের সাথে কথা বলি। এভাবে অনেক দ্রুত অনেক তথ্য পেয়ে যাই।

৩। তারপর যেখানে যা পাওয়া যায় সেখানে চলে যাই। ধরেন বইয়ের জন্য বাংলাবাজার, কাপড়ের জন্য নীলক্ষেত ইত্যাদি। এর আগে চেষ্টা করি রেফারেন্স এর মাধ্যমে কারো দোকান বা কোম্পানি খুঁজে বের করতে।

৪। অনেকেই মনে করি দোকানের মালিক বা কোম্পানির এমডিকে না পেলে লাভ নেই। আসলে তা ঠিক নয়। আমি অনেক ভাল তথ্য ছোট লেভেলের কর্মচারি এমনকি পিয়ন ড্রাইভার দারওয়ানদের থেকে পেয়েছি।

৫। কমিউনিকেশন স্কিল অনেক বড় ব্যাপার। এটি একদিনে তৈরি হয় না।

source - Razib Ahmed

ই-কমার্স ওয়েবসাইট, ডোমেইন, হোস্টিং, ডিজাইন, ডেভেলপ নিয়ে আলোচনা


Kamrul Hasan ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।

বিষয়ঃ একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট, ডোমেইন, হোস্টিং, ডিজাইন, ডেভেলপ সহ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করুন।

আড্ডা পোস্টে সবাইকে শুভেচ্ছা ও স্বাগতম।

 — with Razib Ahmed.

September 6 at 9:58 PM · 

Ahm Rashed

ইকর্মাস সাইট আপনি cms দিয়ে করতে পারেন আবার কোডিং করে করতে পারেন। 

তবে সব থেকে ভাল হল কোডিং করা।এতে আপনার সময় এবং খরচ দুইটাই বেশী লাগবে। 

cms দিয়ে করতে পারেন সময় এবং খরচ তুলনা মুলক কম। আপনার কিছু লিমিটেশন থাকে

Ahm Rashed

সাইটের ডিজাইনের দিকে খেয়াল করতে হবে কারন বেশী গ্রাফিক্স এর কারনে যেন আপনার সাইট লোড হতে বেশী সময় না লাগে। আপনার সাইট লোড হতে যদি বেশী টাইম নেয় তাহলে কেউ আপনার সাইটে আসবে। ইউজার বিরক্ত হবে বিরক্ত হয়ে আপুনার সাইট ভিজিট করবে না।
Rajkumar Shuvo SD

website তৈরি করতে অবশ্যই ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ট্রেনিং করতে হবে।
না হলে কোডিং গুলো জানা সম্ভব না।
Imran Hossen

ই-কমার্স এর জন্যে আজকের আড্ডার বিষয়টি অনেক আবশ্যিক।ভার্চুয়াল জগতে আপনার দোকান ক্রেতার জন্যে যত সহজ ও সুন্দর হবে তত তার গ্রহনযোগ্যতা বাড়বে।তাই হোস্টিং একটা গুরুত্তপুর্ন জিনিস।ই-কমার্স এ নামার আগে এইসকল বিষয় সম্পর্কে ভাল ভাবে বেসিক ডেভেলপ করে নেয়া জরুরি,কেননা তা না হলে সঠিক সময়ে সঠিক ও কার্যকারি সিদ্ধান্ত নিতে আপনি ব্যার্থ হবেন এবং আপনার কোম্পানির অবস্থা নিচে নেমে যাবে।যেমন ধরুন হোস্টিং,এই হোস্টিং এর ধরণ কয়েক রকম। এখন সময় ও অবস্থা ভেদে আপনার কোন ধরনের লাগবে সেটা কি করে বুঝবেন যদি এই সম্পর্কে ধারনা না থাকে। আর যদি কোন সার্ভিস প্রোভাইডার বুঝে যে আপনি কিছু বুঝেন না সেই ক্ষেত্রে আপনার ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনাই কি বেশি নয়?
Reza Ur Rahman

যত বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি করা যাবে আর ইনোভেটিভ করা যাবে তত বেশি রিটার্ন সাইট ভিজিটর পাবেন। আপ৯নার সাইটে ঢুকেই যেন মনে হয় আসলেই আলাদা কোথাও আসতে পেরেছে আপনার ক্লায়েন্টরা
Imran Hossen

সাইট ডিজাইন ও অনেক গুরুত্তপুর্ন কেননা আপনি নিশ্চয়ই চাইবেন আপনার দোকানটি আর সবার থেকে একটু ভিন্ন বা আলদা হোক।তার থেকে বড় ব্যাপার হল সুন্দর দোকানে আমরা কিছু কেনার না থাকলেই অনেক সময় ঢুকি শুধু দেখতে আর এরপরে কিছু না কিছু পছন্দ হয়েই যায়।তখন না কিনলেও পরে এসে ঠিকি কিনে নিয়ে যাই।সাইট এর ব্যাপার ও এরকম। আর এর জন্যে ভাল ডিজাইন করা অনেক জরুরী।
Asadbadal Asaduzzaman

আসলে আমার কাছে মনে হয় domain and hoisting একজন ব্যক্তি সহজে কিনে নিতে পারে এমনি কি আমার কাছে সব চেয়ে বিশ্বস্ত প্লাটফর্ম হচ্ছে Namecheap এবং Wordpress মাধ্যমে কিছু টুলস দিয়ে এটাকে সহজে Customise করা যায় এবং unique Content লিখে পোষ্ট করা যায় কিন্ত সব চেয়ে জানার বিষয় হলো সাগর এর মত SEO On page and off page এগুলো বিষয়ের উপর নিজেকে সঠিক ভাবে গড়ে না তুললে google কাছে কোন Ranking আশা করা যাই না। ধন্যবাদ
Asadbadal Asaduzzaman

সব চেয়ে বড় কথা এই বিষয়ের উপর আপানাদের study, research and youtube এগুলো দেখুন করুন নিজে বুঝতে পারবেন তাছাড়া ২% লোক এটা কিনতে পারবেন কারন international master card or paypal এগুলো থাকতে হবে

Md. Rabiul Islam

ফেসবুক পেজের চেয়ে ওয়েবসােইট গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার কতিপয় কারণ সমূহ।

১. বিশ্বস্থতা: ফেজবুক পেজ যেকেউ বিনামূল্যে খুলতে পারে। কিন্তু একটি ওয়েবসাইট করতে প্রচুর টাকা লাগে। তাই ওয়েব সাইট থাকলে ক্রেতাদের বিশ্বাস অর্জন করা যায়।

২. সৌন্দর্য্য: ফেসবুক পেজে আলাদা আলাদা পোষ্টে পণ্যের প্রচার করতে হয়। এবং বিষয়টি খাপছাড়া লাগে। কিন্তু একটি একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আপনার পণ্যসমূহ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন যা ক্রেতাকে আকর্ষন করবে।

৩. পেমেন্ট সিস্টেম: ফেসবুকে শুধু বিকাশ অথবা ক্যাশঅন ডেলিভারীতে পেমেন্ট নিতে পারবেন। কিন্তু ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আপনি মোবাইল ব্যাকিং এবং কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন।

৪. কাস্টমার কন্ট্রোল: ফেসবুক পেজে সাধারণত কাস্টমাররা মেসেজ দিয়ে এবং কল করে অর্ডার দেয় । আপনি এক সাথে একাধিক কাস্টমার এর সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন না। কিন্তু ওয়েবসাইটে একসাথে হাজার কাস্টমার অর্ডার করতে পারে।

৫. ব্যবসার প্রসারতা: আপনি আপনার ব্যবসাকে ছোট থেকে বড় করতে চাইলে আপনার অবশ্যই ওয়েবসাইট থাকতে হবে

Imran Hossen

নাম ঠিক করার সাথে সাথে আগেই চেক করে নেয়া দরকার সে নামের ডোমেইন আছে কিনা।যদি থাকে তাহলে পেজ খোলার আগেই ডোমেইন কিনে ফেলা প্রথম কাজ।
Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ৭।
আপনার ওয়েবসাইটের একটি পরিচিতি হলো।সেই সাথে সাইটের বাড়ি বানালেন ইট, বালু, সিসেন্ট দিয়ে। কিন্তু আপনার বাড়ির কাজ কি শেষ? বা আপনার ই-কমার্স সাইট কি রেডি? না এখনো বাড়িতে রং, চুন, পালিস,মালিস, অনেক কিছু বাকি, এখন আপনাকে যা করতে হবে হলো। আপনাকে একজন্য দক্ষ কারিগর দ্বারা আপনার সাইটেকে ডিজাইন করতে হবে যাকে বলা হয় ওয়েব ডিজাইন। আপনি কোথায় পাবেন সেই ওয়েব ডিজাইনার রে। আপনি আপনার আশে পাশে খোজ করলেই তাদের দেখা পেয়ে যাবেন। বা যাদের থেকে আপনি ডোমেইন ও হোস্টিং কিনেছেন তাতের থেকেও ডিজাইন করে নিতে পারেন। তবে ডিজাইন এর সময় অবষ্যই মাথা রাখতে হবে আপনার ওয়েবসাইটি কিন্তু স্টাটিক হতে হবে। লিনিয়ার হলে চলবে না। তবে বর্তমানে সকল ই-কমার্স সাইট হলো স্টাটাটিক ওয়েব সাইট। আপনাকে এই সাইট ডিজাইন করার জন্য কিছু টাকা পে করতে হবে যিনি ডিজাইন করে দিবে।কম করে হলেও একজন ডিজাইনার এর পারিশ্রমিক কম করে হলেও একটা সাইট বানাতে তাদের মজুরি দিতে হবে ৯০০০-১০০০০ টাকা। আর এমন ভাবে ডিজাইনার এর সাথে কথা বলে রাখতে হবে যাতে করে যেন আপনি তার কাছ থেকে টুক টাক হেল্প পান

Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ৮।
আপনার সাইট রেডি এখন আপনাকে জা করতে হবে তা হলো সাইট কিভাবে পরিচালনা করতে হয় সেসব বিষয়ে জেনে নিতে হবে। কিভাবে প্রডাক্ট ইন্ট্রি করতে হয়। প্রডাক্টর বিষয়ে কি কি লিখতে হবে কোথায় লিখতে হবে। কোন ক্যাটাগরি তে কোন প্রডাক্ট রাখবেন, প্রডাক্টর এর দান কোথায় বাসাতে হবে। সেসব বিষয়ে আপনাকে জেনে সিতে হবে। কার থেকে জেনে নিবেন? আপরার সাইট টি যিনি ডিজাইন করেছে তার থেকে সব কিছু শিখে নিবেন।

Kazi Rejaul Karim

ডোমেইন হচ্ছে একটা বাড়ির ঠিকানা আর হোস্টিং হচ্ছে একটা ঘর যে ঘরের রুমগুলো আপনি নিজের মতো তৈরি করতে পারেন এবং সাজাতে পারেন!
Shamsul Huda

ইকমারস সাইট কোন cms দিয়ে করা ভালো? আর পেমেন্ট মেথড কি ব্যবহার করেন? ইজিলি কাস্টমাইজ করা যায় এমন কিছু থিম সাজেস্ট করেন? ডিজিটাল প্রোডাক্ট ভালো নাকি ফিজিক্যাল প্রোডাক্ট?

Ahm Rashed

ই-কর্মাস এর জন্য প্রথমত একটি ডোমেইন খুব গুরুত্বপুর্ন বিষয়। যা আপনার ব্রান্ড ভ্যালু তৈরী করবে। আপনার প্রোডাক্ট এর সাথে যায় এমন নাম নেয়ার চেষ্টা করবেন। 

খুব ভাল একটা কোম্পানি থেকে রেজিঃ করতে হবে

Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ৯।
আপনি আপনার পুরো সাইট এর কাজ শেষ করেছেন কিন্তু এখনো কাজ বাকি আছে তা হলো আপনি যে নামে আপনি সাইট করেছেন সেই নামে আপনাকে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে। এই লাইসেন্স দ্বারা আপনার সাইটে নিবন্ধন করতে হবে এবং সরকার কে জানাতে হবে আপনি ব্যবসা করছেন ই-কমার্স নিয়ে। আপনি এই লাইসেন্স উপজেলা পরিষদ সহ ইউনিয়ন পরিষদেও পাবেন।
Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ১০।
১, টপ লেভেল ডোমেইনঃ মুলত আমরা আসাদের চারপাশে অনেক কিছু চাকুরীজীবী লোক দেখতে পাই যারা কিনা কেউ প্রথম শ্রেনির গেজেট চাকুরিজীবি অন্তরভুক্ত। সামজে তাদের স্থান সবার উপরে। ঠিক তেমনি ভাবে ডোমেইন বা নাম এর মধ্যেও লেভেল বা গেজেট বলতে পারেন এদেরও প্রথম শ্রেনির মধ্যেও ভাগ করা হয়।যেমনঃ .com, .info, .org, .net , .edu, এই ডোমেইন এক্সটেনশন গুলো আন্তজাতিত ভাবে নির্বাচিত। প্রতিটি দেশে এই ডোমেইন গুলো কে প্রাধন্য দেওয়া হয়।

Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ১০।
১, টপ লেভেল ডোমেইনঃ মুলত আমরা আসাদের চারপাশে অনেক কিছু চাকুরীজীবী লোক দেখতে পাই যারা কিনা কেউ প্রথম শ্রেনির গেজেট চাকুরিজীবি অন্তরভুক্ত। সামজে তাদের স্থান সবার উপরে। ঠিক তেমনি ভাবে ডোমেইন বা নাম এর মধ্যেও লেভেল বা গেজেট বলতে পারেন এদেরও প্রথম শ্রেনির মধ্যেও ভাগ করা হয়।যেমনঃ .com, .info, .org, .net , .edu, এই ডোমেইন এক্সটেনশন গুলো আন্তজাতিত ভাবে নির্বাচিত। প্রতিটি দেশে এই ডোমেইন গুলো কে প্রাধন্য দেওয়া হয়।

Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ১১।
কান্ট্রি বা দেশ লেভেল এর ডোমেইনঃ 
মুলত এই কান্ট্রি ডোমেইন গুলো হয়ে দেশ ভিত্তি হিসাবে। প্রথম সারির অন্তরভুক্ত ডোমেইন এক্সটেনশন গুলোর মধ্যে এই কান্ট্রি লেভেল কোড ডোমেইন গুলোতে যোগ করা হয়। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন কান্ট্রি কোড যেমন বাংলাদেশের bd, ইন্ডিয়ার in, যুক্তরাজ্য uk, চীন দেশের cn, যুক্তরাষ্ট্র us। এই কোড গুলো প্রথম সারির যে ডোমেইন এক্সটেনশন রয়েছে সে গুলোর সাথে যোগ হয়। উদাহরনঃ .com.bd, gov.bd, org.bd, net.bd, edu.bd ইত্যাদি। তবে আপনি বা আমি চাইলেও যেকোনো ডোমেইন প্রভাইডার এরর কাছ থেকে এসব টপ কান্ট্রি লেভেল ডোমেইন কিনতে পারবো না। বাংলাদেশর কান্ট্রি লেভেল CLD ডোমেইন কিনতে আপনাকে আবেদন করতে BTRC হবে। তবে অনেকেই আছে ডোমেইন সার্ভিস প্রতিষ্ঠান যারা আপনার থেকে তথ্য এই btrc এর কাছে আবেদন করে আপনাকে কিনতে সহায়তা করবে।

 

এম.এ. মেহেরাজ

আপনি কিসের ব্যাবসা করবেন? হয়তো বিলাসজাত দ্রব্যের কিংবা নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর তাইতো। ধরুণ আপনি হার্ডওয়্যার জাতীয় কিছু নিয়ে ই-কমার্স ব্যাবসা খুলছেন সেখানে যদি আপনার দোকানের নাম দেন বিলাসজাত দ্রব্য বিতান। গ্রাহক দোকানে আসবে ঠিক কি মনে করে আসবে? তারা ভাববে হয়তো দোকানে বিলাসজাত(ঘড়ি, কসমেটিক, শাড়ী, মোবাইল) ইত্যাদি আছে! বাট যদি দেখে বিপরীত অবস্থা তবে কী হবে? 
-
এতো কথা বাদ দেই। আপনি যেই দিকটা সিলেক্ট করেছেন ই-কমার্সে ব্যাবসার জন্য আপনার দোকানের নামের সাথে যেন তার মিল থাকে এতে গ্রাহক লাভবান হবেন। আর অনলাইন দোকান মানেই হচ্ছে ওয়েবসাইট আর ওয়েবসাইট এর নাম ই হচ্ছে দোকানের নাম আর এই দোকানের নামকেই বলা হচ্ছে ডোমেইন নেইম। ধরুণ আমি লিখলামwww.amazon.com এখানে আমাজন টা হচ্ছে ডোমেইন। যা কিনে নিতে হয়।

Mustafa Kamal

ডায়নামিক ওয়েবসাইটের অসুবিধাগুলো কি কি?
১.তুলনামুলক ব্যয়বহুল।
২.ব্রাউজিংয়ে বেশি সময় লাগে।
৩.তৈরী করা জটিল ও সময় সাপেক্ষ।

বিবর্ন নিশীথ

শুরু তে কিছু জানতাম না, কিন্তু এখন মোটামুটি অনেক কিছুই জেনে গেছি। যেমন ডোমেইন হলো ওয়েবসাইট এর নামকরণ, আর হোস্টিং হলো সব ধরনের তথ্য নিয়ন্ত্রক।
এম.এ. মেহেরাজ

আপনার ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। প্রথমত কেমন সেবা চান? আপডেট ওয়েবসাইট চান না এনালগ? 
দুইধরনের ওয়েবসাইট বিদ্যমান।
ডায়নামিক ঃ
যা তৈরী করার পর প্রছন্দানুযায়ী পরিবর্তন এবং আপডেট করা যায়। 
আর স্ট্যাটিকঃ
এটা হচ্ছে ডায়নামিকের উলটো। 
আপনি একবার তৈরী করেছেন তো শেষ আর পরিবর্তন বা কোন কিছু এড করা যাবেনা। তাই ডায়নামিক ওয়েবসাইট ই বর্তমানে যোগ্য।

Mustafa Kamal

মানুষের নাম আর ডোমেইন নেমের মধ্যে পার্থক্য কি?
মানুষের একটি নাম একাধিক মানুষের থাকতে পারবে কিন্তু ডোমেইন নেম সম্পূর্ণ ইউনিক ও অদ্বিতীয়
Tasmin Bhuiyan

হোস্টিং:

ই-কমার্স সাইটের জন্য ডোমেইনের পরেই যেটা বেশি প্রয়োজন, সেটা হলো হোস্টিং। 

হোস্টিং হলো আপনি যে সাইটটা তৈরি করবেন, সেটার যাবতীয় ডেটা, ফাইল ও দরকারি জিনিসপত্র রাখার জায়গা, মানে কম্পিউটার সার্ভার। 
হোস্টিং যেকোনো দেশি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে নেওয়া যায়। 
সাইট রাখার এই কাজটা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন: ডেডিকেটেড হোস্টিং, শেয়ার (ভার্চ্যুয়াল), ভার্চ্যুয়াল প্রাইভেট সার্ভার (ভিপিএস হোস্টিং), ক্লাউড হোস্টিং ইত্যাদি।
এম.এ. মেহেরাজ

একটি দোকান স্থাপনের জন্য আমাদের অবশ্যই কোন একটি স্থান প্রয়োজন তাইনা? এই স্থানটি কি ফ্রি কেউ আমাদের দিয়ে দেয়? নাকি এর ভাড়া চালাতে হয়? অবশ্যই ভাড়া দিতে হয়।
ঠিক একিভাবে আপনার অনলাইন ওয়েবসাইটটি(দোকান) কে একটি নির্দিষ্ট সার্ভারে রাখতে হবে যাতে করে সেখানে গ্রাহক চব্বিশ ঘন্টা আপনার দোকানে প্রবেশ করতে পারে আর পণ্য অর্ডার করতে পারে। চুরি হয়না কেন? কারণ আপনার সিকিউরিটি আছে। এখানেই অনলাইন অফলাইন পার্থক্য৷ এখন হোস্টিং কোথায় থেকে করা যায়? এমন কোম্পানি থেকে হোস্টিং করতে যারা আমাদের দেশীয় কোন কোম্পানি।

Mustafa Kamal

বিশ্বের প্রথম ডোমেইনের কোনটি?
বিশ্বের প্রথম Domain হচ্ছে symbolics.com । এটা Massachusetts computer
company রেজিস্টার করেছিল Symbolics দ্বারা মার্চ ১৫, ১৯৮৫ সালে
Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ৬।
আপনি যে হোস্টিং ক্রয় করতে চাচ্ছেন আপনি কেমন হোস্টিং নিবেন? আমরা অনেকেই আছি এসব হোস্টিং এর বিষয়ে জানি না। আর না জেনে আমরা অনেক সময় এই হোস্টিং এর জন্য আমাতের সাইট নিয়ে নানা রকম বিপাকে পরতে হয়। দেখা যায় অনেক সময় হোস্টিং সমস্যার জন্য আমাতের সাইট গুলো বন্দ দেখা যায়।
আপনারা হোস্টিং ক্রয় করার সময় মনে রাখবেন আপনি আপনার সাইটের জন্য কোন হোস্টিং নির্বাচন করবেন আমি আপনাদেরকে কিছু হোস্টিং নাম বলি। সাধারনত শেয়ার হোস্টিং পাওয়া যায। VPS হোস্ট, SSD হোস্টিং, ক্লাউড হোস্টিং। এসব হোস্টিং এর মুল্য কোম্পানি গুলো ভিন্ন ভিন্ন দামে বিক্রি।করে। তবে এদের মধ্যে কম দামি যে হোস্টিং হলো সেটি হলো শেয়ার হোস্টিং। আপনারা যারা ই-কমার্স সাইট করবেন তাদের কে বলতে চাই আপনারা কোন সময় এই শেয়ার হোস্টিং কিনবেন না। আপনারা ssd হোস্টিং নিতে পারেন।আপনাদের সাইট দ্রুততার সাথে লোড নিবে সেই মোতাবেক আপনারা ssd হোস্ট আপনার সাইটের জন্য নির্বাচন করতে। পারেন।
এই হোস্টিং গুলোর একটি সময় কাল থাকে। ১ বছরের জন্য আপনি ২ জেবি হোস্টিং নিলেন ২৫০০ টাকা দিয়ে। ঠিক ১ বছর পর আপনাকে উক্ত টাকা দিয়ে বা এর থেকে একটু কম টাকা দিয়ে আবার নতুন করে নবায়ন করতে হবে।

এম.এ. মেহেরাজ

ব্যাবসার জন্য প্রয়োজন কী? অবশ্যই বলবেন দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, আরো আরো আরো। এবার বলি এর পরে কী প্রয়োজন? উত্তর হবে মূলধন সংগ্রহ, পণ্য ক্রয়, এক কথায় একটি ই-কমার্স মডেল বানানো। যাক বানালাম। কিন্তু সব কিছু আছে কিন্তু আমার দোকান নেই তাহলে কীভাবে হবে? দোকান ছাড়া কী ব্যাবসা হয়? আচ্ছা দোকানতো থাকে অফলাইনে তো অনলাইনে কী থাকে? অনলাইনের দোকান হলো ওয়েবসাইট।
ধরুন, অফলাইনে আপনি একটি দোকান দিলেন কিন্তু দোকানটি জরাজীর্ণ শীর্ণজীর্ণ দেখতে কুতসিত। বলুন তো কেউ আসবে আপনার দোকানে? 
তাই আপনার অনলাইন দোকান অর্থ্যা ওয়েবসাইটকে সাজাতে হবে। কীভাবে সাজাবেন এর জন্য প্রয়োজন HTML কোডিং CSS Java script এবং অন্যান্য এপ্লিকেশন। এগুলোর সমন্বয়ে আপনার দোকান সাজাতে পারেন।
Abu Sayed Baten

আর খরচ একটু বেশি হলেও ভালো ডেভলপার দিয়ে সাইট বানাতে চেষ্টা করবেন,কারন ভাল ডেভলপার চেষ্টা করবেন সকল সিকিউরিটি প্রদান করে একটি নিরাপদ ওয়েবসাইট তৈরি করতে। জানেন তো সস্তা এর তিন অবস্থা। সস্তাতে সাইট বানাতে পারবেন কিন্তু এতে অনেক সমস্যা দেখা দিবে এবং ওয়েব সাইট হ্যাক হবার সম্ভাবনা আছে।
Sheikh Robi

ডিজাইন যত ভালো হবে ব্যবসা ততো ডেভেলপ হবে মনে রাখতে হবে মানুষ সুন্দরের পূজারী তাই অবশ্যই ভালো ডিজাইনের দিক সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে
Mustafa Kamal

ডাইনামিক ওয়েবসাইটের সুবিধাগুলো কি কি?
১.তথ্য বা বিষয়বস্ত দ্রুত আপডেট হয়।
২.সহজেই পেজের তথ্য পরিবর্তন করা যায়।
৩.ব্যবহারকারীরা তাদের চাহিদামত তথ্য পরিবর্তন করতে পারে।
আলী বাবা

ওয়েবসাইটের ডিজাইনের ক্ষেত্রে কিছু জিনিস মাথায় রাখতে হবে, সে ওয়েবসাইট কিধরনের মানুষ ব্যবহার করবে তার উপর নির্ভর করে ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে হবে,যেমন ওয়েবসাইটি যদি সর্বসাধারণের জন্য হয়ে থাকে তাহলে সর্বসাধারণের যেভাবে সহযে ব্যবহার করতে পারে সেভাবে ডিজাইন করতে হবে আবার ওয়েবসাইটি যদি কোন বিশেষ শ্রেনীর মানুষের জন্য হয়ে থাকে তাহলে ওয়েবসাইটি তাদের সক্ষমতার উপর নির্ভর করে ডিজাইন করতে হবে।

Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ৫।
যাক আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন বা নাম ক্রয় করা শেষ। এখন বাকি কি থাকলো হোস্টিং। আপনি ডোমেইন কিনলেই কিন্তু আপনার সাইট ব্রাউজিং করতে পারবেন না। কারন আপনার সাইটের নাম কেনা হয়েছে শুধু মাত্র কিন্তু আপনার সাইটে তথ্য,ডাটা রাখার মত কিছু করা হয় নি। আপনার নামের মধ্যে প্রবেশ করে যেন লোক জন কিছু দেখতে পারে বা নিজের পছন্দ মত কিছু কিনতে পারে তার জন্য। আপনার সাইটের নামের পরে আপনাকে কিনতে হবে হোস্টিং। আর আমি এই হোস্টিং কে বলে থাকি বাড়ি। কারন আমরা আমাদের বাড়িতে থান রাখার জন্য একটা আলাদা রুম করে থাকি সেখান চাষকৃত ফসল মজুত রাখি। ঠিক তেমনি ভাবে আপনি যে বিষয়ে ব্যবসা করবেন। সেগুলোর ডাটা রাখার জন্য আপনার একটি বাড়ি বা রুম দরকার সেটি হলো হোস্টিং।এই হোস্টিং এর মধ্যে আপনি আপনার যাবতীয় ডাটা রাখতে পারবেন। আপনার প্রডাক্টের সকল প্রকার ডাটা,ছবি, রাখতে পারবেন। যখনে আপনার বাড়িতে মানে আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট মানে ঘুরতে বা বেড়াতে আসবে বা কেউ কিনতে আসবে তখন তার সামনে আপনার বাড়িতে রাখা সব জিনিস তারা দেখতে পারবে। সব ডাটা আপনার হোস্টিং এ জমাকুত থাকবে।
Tasmin Bhuiyan

নামকরণ ও ডোমেইন:

ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রথম কাজ হচ্ছে সাইটের নাম ঠিক করা। 
আর এই নামে ডোমেইন খালি আছে কি না তা দেখা। একটি সুন্দর ডোমেইন নাম নির্বাচন করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কেননা, প্রতিষ্ঠান পরিচিতি পাবে এই নামেই। 
পেশাদারত্বের সঙ্গে সাইট তৈরি করতে চাইলে অবশ্যই নতুন নাম নির্বাচন করতে হবে।

তাছাড়া পণ্য, সেবা বা ব্যবসার সঙ্গে মেলে এমন ডোমেইন নাম পছন্দ করতে হবে।
নাম যত ছোট নেওয়া যায়, তত ভালো। এতে আপনার সাইটের নামটা মনে রাখা সহজ হবে।

ডোমেইন এক বা দুই বছরের জন্য নিবন্ধন করা যায়। 
মেয়াদ শেষে নবায়ন (রিনিউ) করতে হয়।
ডোমেইনের নিয়ন্ত্রণ (কন্ট্রোল প্যানেল)নিজের হাতে রাখতে হবে। অবশ্যই বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ডোমেইন কিনতে হবে, যেন সমস্যা হলে সহজেই যোগাযোগ করা যায়।
Sheikh Jamal

ই-কমার্স একটি অনলাইন মার্কেটিংক । একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে যা যা প্রযোজন তা হলো , 
1/ ডোমেইন 
2/ হোস্টিং 
3/ ডিজাইন ও ভেভেলপ ইত্যাদি ।

ডোমেইন কি ?
আসলে ডোমেইন হচ্ছে আপনি যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরী করবেন । তখন আপনার প্রযোজন আপনার ওয়েবসাইট একটি নাম দেওয়া । এই নামটিকেই মূলত ডোমেইন বলা হয় ।
আমি একটি উদাহরণ দেয় ।
যেমন ধরেন Facebook. Com , Google. Com. YouTube. ComDhaka.com .Thakurgaon. com . কুমিল্লা . কম , দিনাজপুর .কম , রংপুর .কম Ect . ইত্যাদি ।

এখন আসি হোস্টিংক কি ?

হোস্টিংক হলো ডোমেইন এর দ্বিতীয় ধাপ । আপনি যখন একটি ডোমেইন তৈরী করে ফেললেন । এর পর আপনার কাজ হলো আপনার ওয়েবসাইট টিকে সাজানো । আর আপনি সাজানোর কাজটি করতে যাবেন । তখন এই কাজটি করা লাগবে আপনার হোস্টিংক এর মাধ্যমে ।

Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েব সাইট ২।
আপনি আপনার ই-কমার্স ওয়েব সাইট করবেন কিন্তু আপনি জানেন না ওয়েব সাইট কিভাবে পরিচালনা করতে । কি কি করতে হবে ওয়েব সাইট পরিচালনা করার জন্য। একটি ওয়েব সাইট করতে কি কি উপকরন লাগতে পারে। আমি কার থেখে এই ওয়েব সাইট তৈরি করে নিতে পারবো। ই-কমার্স সাইট এর বিস্তারিত আপনাকে জানতে হবে।বেসিক লেভেল গুলো আপনাকে আগে জেনে নিতে হবে। তারপর আপনি ই-কমার্স সাইট বানাবেন।

Abu Sayed Baten

তবে যে যাই করেন ডোমেইন এবং হোস্টিং পরিচিত বড় ভাই, অমুক, তমুক এর থেকে না নিয়ে সরাসরি যে কোম্পানি গুলো প্রোভাইড করে তাদের থেকে নিবেন।নেম চিপস,গো ডেডি।ব্লু হোস্ট হলো বিশ্ববিখ্যাত ডোমেইন হোস্টিং প্রভাইডার
Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ৩।
ওয়েবসাইট তৈরি করতে যা যা দরকার হবে তা হলো সর্বো প্রথম যা লক্ষ রাখতে হবে আপনাকে সেটি হোল ওয়েবসাইটের নাম। যাকে বলা হয় আইটির ভাষায় ডোমেইন। আর আপনার আমার জন্য সহজ ভাষায় নাম। আপনি কোন কোন পন্য নিয়ে ই-কমার্স করবেন সেই অনুযায়ী একটি নাম নির্বাচন করবেন। তবে তারাহুরা করে নাম নির্বাচন করবেন। ভেভে চিন্তে নাম নির্বাচন করবেন। কারন এজন্য বলা হলো আপনার এই নামটি হয়তো আল্লাহপাক ব্যান্ডে পরিনত করতে পারে। তাই নাম সিলেক্শন করার সময় মাথায় রাখতে হবে। আপনারা চাইলে ইন্টার নেট থেকেও ভালো নাম চয়েজ করতে পারেন।

আলী বাবা

কেউ যদি দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে ব্যবসা করতে চায় তাহলে তাকে অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে,আর একটি ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য একটা নাম এবং ঠিকানা প্রয়োজন আর এটাই হচ্ছে ডোমেইন, আর ওয়েবসাইট দিয়ে ব্যবসা করতে হলে এটাকে অবশ্যই প্রচার করতে হবে আর এটাকেই বলে হোস্টিং।
Tasmia Tazan

ডোমেইন এবং হোস্টিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ একটা নাম একটা কোম্পানির ব্রান্ড। তাই ডোমেইন নাম এবং কোম্পানিভিত্তিক ডোমেইন এক্সটেনশন সিলেক্ট করতে হবে। আর ভিজিটরদের নিকট ওয়েবসাইট সার্বক্ষণিক প্রদর্শিত হওয়ার জন্য অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টা ওয়েবসাইট চালু রাখার জন্য ভালো মানের হোস্টিং কিনতে হবে। তেমনিভাবে ওয়েবসাইট ডিজাইনটাও প্রফেশনাল ডিজাইনার দিয়ে করাতে হবে। কারণ, মানুষ সাজানো গোছানো স্থান দেখতে পছন্দ করে। তেমনি প্রতিটা বিষয়, প্রতিটা পণ্য, ডিটেইলস সব ভিন্ন আঙ্গিকে আই ক্যাচিং করে তৈরি করতে হবে। তবেই ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বাড়বে
Mustafa Kamal

ওয়েবসাইট কি?
ওয়েব সাইট হলো এক বা একাধিক সম্পর্কযুক্ত ওয়েব পেজের সমন্বয়ে তৈরি যা ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত কোনো কম্পিউটারে বরাদ্দকৃত স্পেস বা লোকেশন সংরক্ষণ করে রাখা যায়। ওয়েব সাইট এর একটি ইউনিক (অদ্বিতীয়) নাম থাকে।

Tasmin Bhuiyan

ই-কমার্স:

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বেচা-কেনার ধারাটা আমাদের দেশে দ্রুতই জনপ্রিয় হচ্ছে। অনলাইনে বসে মাত্র কয়েকটা ক্লিকে নিজের চাহিদামত পণ্য অর্ডার করলেই নির্দিষ্ট সময়ে পণ্য চলে আসছে নিজের ঠিকানায়।
বই, পোশাক, চাল-ডাল-সবজি, ইলেকট্রনিকস পণ্য কিংবা কোনো সফটওয়্যার—সবই বেচাকেনা করা যায় অনলাইনে। 
আর এটাই ই-কমার্স।

এবার আসুন, পণ্য বিক্রি করতে যেমন দোকান লাগে, ই-কমার্সেও তা-ই। 
আর এখানে দোকান হিসেবে কাজ করে একটি ই-কমার্স সাইট। 
তাই ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে প্রথমেই বেচাকেনার একটা সাইট বানাতে হবে।

Mojidul Islam

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ৪।
আপনি আপনার পছন্দমত একটি নাম এতোক্ষনে সিলেক্ট করে ফেলেছেন। এখন কি করবেন তা জানেন না। এখন আপনাকে যা করতে হবে তা হলো আপনাকে জানতে হবে এই ডোমেইন বা নাম এগুলো কারা বিক্রি করে। মানে ডোমেইন কোন কোন কোম্পানি বিক্রি করে।যেতেহু আপনার ওয়েবসাইটের একটি পরিচয় থাকার জন্যই কিন্তু ডোমেইন টি কিন্তু হবে। আর এই ডোমেইনটি হবে আপনার ব্যবসার মুল পরিচয়। আপনি যখন ডোমেইন কিনবেন তখন এর মুল্য নিতে পারে ৯০০-১২০০টাকা পর্যন্ত। তবে কোম্পারি ভিন্নতার কারনে দাম কোথাও কম আবার কোথাও বেশি। আর এই ডোমেইন বা আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটের জন্য যে নাম কিনলেন এটার মেয়াদ কাল হলো ১ বছর। তবে আপনি এটাকে ২ বছর বা ৩ বছর মেয়াদেও কিনতে পারবেন। আপনি যত টাকা দিয়ে ডোমেইন কিনবেন ঠিক ততো টাকা দিয়ে পরবর্তীতে ডোমেইন নবায়ন করতে হবে সোজা বাংলায় যাকে বলে মেয়াদ বাড়াতে হবে।