সামাজিক বিক্রয় দক্ষতা নিয়ে আলোচনা-

 সামাজিক বিক্রয় দক্ষতা নিয়ে আলোচনা-


সোশ্যাল সেল স্কিল বৃদ্ধির জন্য কন্টেন্ট গুরুত্বপূর্ণ

কন্টেন্ট এর মাধ্যমে ক্রেতা পণ্যের ডিটেইলস তুলে ধরবেন।

পণ্য তৈরীর প্রসেস ( আংশিক) উপকরন, উপকারীতা ব্যাবহার বিধি ঐতহ্য এই সব বিষয়ে ক্রেতাকে আগ্রহী করবে।

পণ্যের গুণাগুন,দাম সব কিছু ছাপিয়ে তা ক্রেতার চাহিদা পূরনে কতটুকু সক্ষম সে বিষয়ে উদ্যোক্তাকে সচেতন থাকতে হবে।

পণ্যের কোয়ালিটি থেকে পণ্যের ব্যাবহারের দিকে ফোকাস দিতে হবে

একটি উদ্যোগে কর্মী সন্তুষ্ট থাকলে নিজ দায়িত্বেই পণ্যের প্রচার করে, তাই তাদের সাথে ভালো সম্পর্ক করতে হবে।

সঠিক পারশ্রিক দিতে হবে।কর্মী সন্তুষ্ট থাকলে প্রডাকশন ভালো হবে।বেতন মিনিমাইজ করার ধান্দার চেয়ে সেল বৃদ্ধির জন্য প্রচেষ্টা চালানা উচিত।

কর্মী সন্তুষ্ট থাকলে তাদের প্রডাকশন এবিলিটি বৃদ্ধি পাবে।

অনলাইন দ্রুত সেল বৃদ্ধির অাশা করা যাবে না,নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করার বিষয়ে বেশি ফোকা দিতে হবে।

একজন দক্ষ ব্যাক্তি দশ ঘন্টারকাজ এক ঘন্টায় করার ক্ষমতা রাখে, সেল পুরো বছর জুরে হবার দরকার নেই একমাসে পুরো বছর কাভার করা যায়।

সোশ্যাল মিডিয়া বিনোদন এর জায়গা এটা মানতেই হবে।আমরা স্যারের শিক্ষার্থী তাই এত পড়াশোনা করি হাসিমুখে ঘন্টার পর ঘন্ট গ্রুপে স্টাডি করে কাটাই।

একজন ক্রেতা যখন ফেইসবুক পণ্য কিনতে আসবে তার এত পড়াশোনা করতে ভালো লাগবে না এটাই স্বাভাবিক।

পণ্যের বর্ণনা নিয়ে অনেক বেশি তথ্য একটি কন্টেন্ট এ যুক্ত করা ঠিক না।ইতিহাস পড়তে কেউ পছন্দ করে না।

পণ্যের ইতিহাস তুলে ধরার সময় প্রঞ্জলতা বজায় রাখতে হবে,,এক সাথে সব তথ্য ইনক্লুড না করে সিরিজ অাকারে লিখতে হবে।

সোশাল সেলিং স্কীল টা বাড়াতে হলে অবশ্যই সেলার কে যোগাযোগ দক্ষতা অর্জন করতে হবে।। যোগাযোগ দক্ষতা থাকা মানেি যো সেল উদ্দেশ্য তা কিন্তু নয়।।

মানুষের সাথে যোগাযোগ ভাল থাকলে সম্পর্কে ভাল হয়।। বন্ডিং বারে।। তখব এক সময় না এক সময় সে অবশ্যই কাস্টমারে পরিনত হতে পারে।

সেলিং স্কীল বাড়াতে তে হলে অনেক সময় লসও গুনতে হয়।। স্যার সব সময় বলেন বিজনেস করতে হলে প্রথম অবস্থায় লাভের চিন্তা করলে হয় না।। প্রথম ১০০ পন্য ডেলিভারি ফ্রি দিতে হবে।।

লস টা সাময়িক হলেও পরবর্তী সময়ের জন্য খুব ভাল

দায়িত্বশীল আচরণ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অনলাইন উদ্যোক্তারা ওযান ম্যান আর্মী।

তারা একাই সব কাজ করে কিন্তু সমস্যা হল, দূর্ঘটনা যে কোন সময় হতে পারে,,উদ্যোক্তার অসুস্থতা বা অন্য কারনে এক্টিভ থাকা অক্ষম হলে পরিবারের সাহায্য ডেলিভারি করতে হবে।

তাও যদি সম্ভব না হয় ক্রেতাকে জানাতে হবে বর্তমান পরিস্থিতির কথা সেক্ষেত্রে কাস্টমার ডিটেইলস রেজিস্ট্রি খাতায থাকবে,,যাতে করে যে কেউ নক করতে পারে।

স্টোরি টেলিং এর গুরুত্ব একজন উদ্যোক্তার জন্য অনেক বেশি।

আপনি যখন সোশ্যাল সেলিং স্কিল ডেভেলপ করতে চাইবেন তখন আপনাকে নিজের কন্টেন্ট লেখার জন্য স্টোরিটেলিং এর প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে।

আপনি যখন গল্প আকারে আপনার পণ্য সম্পর্কে কোন তথ্য উপস্থাপন করবেন তখন অবশ্যই আপনাকে সেটা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবে খুব সহজে।

মানুষের কাছে নিজেকে এবং নিজের পণ্যকে গ্রহণযোগ্য করে তোলার জন্য স্টোরিটেলিং এর কোনো বিকল্প নেই। এইভাবে আপনি নিজের সৃজনশীল চিন্তা ভাবনা দিয়ে স্টোরি টেলিং এর মাধ্যমে টার্গেট কাস্টমারের মন জয় করতে পারেন এবং এক্ষেত্রে নিজেকে পারদর্শী করে তুলতে পারেন।

সোশ্যাল সেলিং স্কিল হলো আমরা আমাদের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে মানুষের সাথে একটি সুন্দর সম্পর্ক তৈরী করে নিজের পণ্য তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার যে দক্ষতা অর্জন করতে পারি সেটা।

আমরা যদি এই সোশ্যাল স্কিল অর্জন করতে পারি তাহলে সেটা আমাদের বিজনেসকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সহায়তা করে।

বিজনেস করতে গেলে অবশ্যই দক্ষতার প্রয়োজন পড়ে।

তেমনি এই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিজনেস আরো অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।

সার্পোটিভ মনোভাব সোশ্যাল সেল বৃদ্ধি করে,২৫ তারিখে রবিন ভাইয়ের ইভেন্টে প্রায় সবাই ুদ্যোক্তা যারা একে অপরের ক্রেতা হয়েছেন

সমজাতীয় পণ্য নিযে কাজ করা সত্ত্বেও একে অপরের পণ্য ক্রয় বিক্রয়।

উদূোক্তাদের মধ্যো পণ্য কেনাবেচা করে একে অপরকে সার্পোট করছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় তাতের মত উদ্যোক্তাদের সহজেই পরিচিতি বৃদ্ধি পায়,তাদের সেল বৃদ্ধি পায়।

 ওয়ার্ড অব মাউথ মার্কেটিং সবচেয়ে কার্যকরী। আর এটি অর্জনের জন্য আমাদেরকে পজিটিভ মাইন্ডেড হতে হবে। ক্রেতাদের নিয়ে সমালোচনা টোটালি এভয়েড করতে হবে এবং অবশ্যই তাদের নিয়ে পজিটিভ আলোচনা করতে হবে। খুব ভালো একটি পয়েন্ট তুলে ধরেছেন আপু।

অনলাইন শাড়ি ব্যবসা সম্পর্কে বলুন-

 অনলাইন শাড়ি ব্যবসা সম্পর্কে বলুন-


অনলাইনে শাড়ি নিয়ে কাজ করতে হলে অবশ্যই পণ্যের মান নিয়ে সচেতন হতে হবে। রুচিশীল ও সময়োপযোগী থাকতে হবে। ভোক্তার চাহিদা অনুযায়ী যোগান দিতে চেষ্টা করতে হবে। এটি সম্ভাবনাময় একটি পণ্য, যা বাংলাদেশের ঐতিহ্যে বিশেষ একটি অংশ ও বিশ্বে সমাদৃত।

অনলাইনে শাড়ির বিজনেস করাটা সহজ মনে হলেও সহজ না।

অনেক ধৈর্য নিয়ে টিকে থাকার লড়াই করতে হয়।

এ লড়াইয়ে জেতার জন্য পরিশ্রম করতে হবে বেশি

অনলাইনে শাড়ি নিয়ে কাজ করার ফলে লাভ টা ভালো করতে পারা যায়।

কারণ প্রায় সব শাড়ির দামই ৮০০/১০০০ এর মতো।এর কমদামে হয়না।তাই ভালোভাবে বিজনেস করে টিকে থাকা যায়

ফিক্সড দাম রাখার ব্যাপারে আপনাকে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। অনলাইনে শাড়ির ব্যবসাতে আপনি যখন সবার জন্য একই ব্যবস্থা গ্রহন করবেন,

তখন আপনি আপনার কাজে ভালো করার সুযোগ পাবেন।

ব্যবসাতে ভালো করার জন্য সবাইকে সমান গুরুত্ব দিতে পারলে অনেক ভালো করা যায়।

আর নিজের সাফল্য ও আনয়ন করা সহজ হয়।

বর্তমানে দোকানে তুলনায় অনলাইনে শাড়ি ব্যবসা অনেক বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কারণ এই ভাবে একজন নারীর সংসার সামলানোর পাশাপাশি ঘরে বসে শাড়ি নিয়ে কাজ করতে পারছে। এইভাবে অনেক বেশি উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে যারা নিজেদের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য এই পরিশ্রম করে যাচ্ছে।

প্রতিনিয়ত শাড়ি নিয়ে তারা বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করার মাধ্যমে এবং মানুষের মধ্যে নির্দিষ্ট শাড়ি নিয়ে সচেতনতা তৈরি করার ফলে আমাদের দেশীয় শাড়ি সবার কাছে ছড়িয়ে পড়ছে।

শাড়ি নিয়ে অনলাইনে কাজ করতে হলে কাস্টমার সন্তুষ্টি অর্জন করতে হয়।

কাস্টমার কে সঠিকভাবে সন্তুষ্ট করার জন্য শাড়ির সাথে রিলেটেড কিছু যেমন কানের দুল অথবা চুড়ি গিফট দেয়া যেতে পারে

আপনি যখন অনলাইনে শাড়ি বিজনেস করতে যাবেন তখন আপনার সাথে সাথে আরও অনেক মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করা সম্ভব হবে।

অনেক তাঁতী আছে যারা কাস্টমার এর অভাবে নিজেদের কাজ বন্ধ করে রেখেছিল। অনেক কর্মী আছে যারা পরিবারের খরচ যোগাতে না পেরে এই কাজ থেকে সরে এসেছে।

তাই অনলাইন উদ্যোক্তা যারা আছে তারা এই তাঁতিদের কাছে ভরসার জায়গা হিসেবে পরিণত হয়েছে অনলাইনে।

শাড়ি বিজনেস করতে এসে এইসব উদ্যোক্তারা তাঁতিদের জীবিকার জন্য একটি ভরসার জায়গা তে পরিণত হয়েছে।

অনলাইনে শাড়ির ব্যবসার ক্ষেত্রে আমাদের প্রেজেন্টেশনে অনেক বেশি দক্ষতা অর্জন করতে হবে। কেননা প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই যেকোন শাড়িকে খুব সাবলীলভাবে ক্রেতাদের নিকট উপস্থাপন করতে পারব এবং ক্রেতাদেরকে সেই শাড়ি কিনতে অনেক বেশি আগ্রহী করে তুলতে পারব।

শাড়ির ক্রেতাদের বুঝতে হবে তাদের ডিমান্ড এবং বাজেট অনুযায়ী শাড়ি প্রপোজ করলে সেল বৃদ্ধির সুযোগ বেশি।

ক্রেত হয়ত ৩ হাজার টাকার মধ্যে জামদানী কিনবে কিন্তু আপনি দেখাচ্ছেন ১০/১২ হাজার টাকা দামের, এতে করে ক্রেতার তিন হাজার জামদানী কখনোই ভালো লাগবে না।তিনি হাই প্রাইসের শাড়ির সাথে কম্পায়ের করবে।

কম্পায়ার করতে হয় নূন্যতম কম দামী পণ্যের সাথে তখন ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জনে সহজ হয় কিন্তু বেশি দামের পণ্যের সাথে কম্পেয়ার করলে ক্রেতা হতাশ হবে

আমাদের দেশের প্রথম জিআই পণ্য হল জামদানি শাড়ি।

আমরা এই জামদানি শাড়ি নিয়ে যারা কাজ করছি তারা দেশের ঐতিহ্যকে বিদেশের মাটিতেও পৌঁছে দিতে পারছি। তাই আমাদের এই ঐতিহ্যবাহী জামদানি শাড়ি নিয়ে বিভিন্ন মানসম্পন্ন কনটেন্ট তৈরি করা উচিত এবং শাড়িগুলো যাতে ভালোভাবে প্রচারণা পায় তার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।

এই ভাবে অনলাইনে বিজনেস করার মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব।

শাড়ি নিয়ে অনলাইনে কাজ করার ফলে আমরা,

~ কাস্টমার এর হাতে পৌছে দেয়ার জন্য কুরিয়ার ম্যান এর দরকার হয়।

~ শাড়ি তৈরি করার জন্য তাতির দরকার হয়।

~ অনলাইনে বিজনেস এর জন্য একজন ভালো ই-কমার্স সেক্টর জানে এমন কারও পরামর্শ নেওয়ার দরকার হয়।

~ বিকাশ, ব্যাংকিং সুবিধা গুলো বৃদ্ধি পায়

রাজশাহী সিল্ক আমাদের জিআই পণ্য, অনেক চমৎকার এই শাড়ি।

আড়ং এই শাড়িতে যশোরে স্টিচ করে চাহিদা ক্রিয়েট করছে,এক্সপেন্সিভ শাড়িই যা সবাই এর্ফোট করতে পারে না,

এই. শাড়ি নিয়ে কাজ করার সুযোগ অাছে অনলাইনে।

কাজের পরিমান বাড়িয়ে কমিয়ে দামে তারতম্য আনা যায়,এছাড়া বিবিন্ন ক্যাটাগড়ির শাড়ির বাজারে আনা সম্ভব।

এই শাড়ি অনেক ক্লাসি,,

একটি বিজনেস সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় যা করণীয় ও যা বর্জনীয়

 একটি বিজনেস সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় যা করণীয় ও যা বর্জনীয় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করুন।


একটি বিজনেস সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনা করার জন্য আমাদের কে নতুন নতুন ব্যবস্থাপনা দিকে নজর দিতে হবে।

এতে আমরা সাফল্যের দারপ্রান্তে পৌঁছে যেতে পারবো।

যেমনঃ পডকাস্ট।

আর অন্যদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যেন পডকাস্টের মাধ্যমে খারাপ কোন বার্তা সমাজে না যায়,

যাতে সমাজের খারাপ কিছু হয়।

নিজস্ব বোধবুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করা উচিত। অন্য কে কপি করলে নিজের স্বকীয়তা হারিয়ে যায়।

তাই সবসময় নিজের কাজ নিজের মতো করে করা উচিত। কাউকে কপি করা মানে নিজের গুণ নষ্ট করা

উদ্যোক্তা অবশ্যই যা বর্জন করতে হবে,, অন্যের ফটোগ্রাফি ব্যাবহার করা।

একই পণ্য বলে অন্যের ছবি নিজের বলে চালিয়ে দেয়া ঠিক না,,এতে ক্রেতা অাস্থা হারায়।

কোয়ালিটি সম্পন্ন পন্য সংগ্রহ করা, পন্যের দামের দিকে নজর দেওয়া - অর্থাৎ দাম যেন সাধারণের হাতের নাগালে থাকে সেদিকে নজর রাখা, পন্য কাস্টমারের হাতে না পৌঁছা পর্যন্ত যেন এর গুণগত মান বজায় থাকে - সেদিকে লক্ষ্য রাখা একজন বিজনেস ম্যানের খেয়াল রাখতে হয়।

বিজনেস সময় মত কাজ করা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শীতের মৌসম চলছে,শালের সেল ভালো হবে,,

আরো যেহেতু শালের ওয়েব চলছে,,উদ্যোক্তা সময়কে গুরুত্ব দিতে হবে।পণ্যের যোগান সময় দিতে হবে এতে মার্কেটে সার্ভাইভ করা সহজ হবে

উদ্যোক্তাকে কখনও একটি মাত্র সোর্সিংয়ের উপর ভরসা করে রাখা যাবে না বরং বিকল্প সোর্সিং এর ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ একটি দুঃসময়ে বা খারাপ সময়ে বিজনেসের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকবে।

সুষ্ঠু ভাবে বিজনেস পরিকল্পনার জন্য,ক্রেতাদের সন্তুষ্টি ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে ক্রেতারা বিক্ষুপ্ত হলে বিজনেস রেপিটেশন খারাপ হবে।।

উদ্যোক্তা হিসেবে আপনু বিনয়ী কিন্ত আপনার অধিনস্থ সেভাবে আন্তরিক না,ডেলিভারি ম্যানও হয়ত নিজের কাজটি গুরুত্ব দিয়ে করছে না।

আলটিমেটলি দোষ হবে আপনার উদ্যোগের,,তাই নিজের ব্যাবহার নমনীয়,ফ্রেন্ডলি রাখার সাথে সাথে অন্যদের এই ব্যাপারে ট্রেইনাআপ করতে হবে

বিজনেসের পরিধি বৃদ্ধি করতে হবে,বিজনেস পরিধি বাড়াতে হলে অবশ্যই উদ্যোক্তা সার্ভিসে মনোযোগী হবে,পণ্যে পরিবর্তন করবে,এতে করে বিজনেস এক্সপান্ড হবে,একটি সুষ্ঠ পরিকল্পনা থাকলে বিজনেস এর পরিধি বড় হলে কাজে শৃঙ্খলা থাকবে

পণ্যের প্রচারে সচেতন হতে হবে নিজের পণ্যের প্রচার করার সময় অন্যান্য উদ্যোক্তাকে ছোট করা যাবে না।

নিজের পণ্যের কোয়ালিটি অন্য কারো উদ্যোগে সাথে কম্পায়ার করা ঠিক না

বিজনেস কি সুষ্ঠুভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সকলের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।

শুধুমাত্র কাস্টমারের সাথেই নয় বরং বিজনেস এর সাথে জড়িত সকল ধরনের মানুষের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার মাধ্যমে বিজনেস কে এগিয়ে নিতে হবে। একটি সুন্দর সম্পর্ক ভাল ফলাফল নিয়ে আসে।

প্রতিটি কর্মী থেকে শুরু করে সোর্সিং এবং পাইকার সকলের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে এতে করে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের উপকার পাওয়া যায় কোন ধরনের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

বিজনেস সুষ্ঠ ভাবে পরিচালনার জন্য দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন,উদ্যোক্তার একার পক্ষে সব কাজ সম্ভব না, যাদের সাহায্য কাজটি হবে তাদের প্রপার ট্রইনআপ করতে হবে।

বিজনেসে নিয়োজিত কর্মীরদের দক্ষতা উন্নয়নে ট্রেইনিং এর ব্যাবস্থা করতে হবে।

পণ্য উপস্থাপন করার জন্য সুষ্ঠু পদক্ষেপ নেয়া উচিত।

যেমন কন্টেন্ট, পডকাস্ট, ফটোগ্রাফি, স্টোরি টেলিং এসব কে গুরুত্ব দিতে হবে বেশি বেশি।

এসব সঠিকভাবে করতে না পারলে ভালো করা যায় না

হিসাব রাখা,,প্রতিটি খরচের হিসেব রাখতে হবে।ছোটখাট খরচ গুলো বাদ দেয়া যাবো না,এতে করে বছর শেষে একচুয়াল লাভ ক্ষতি নির্ণয় করা সহজ হবে।

ঠিক মত হিসাব না রাখলে উদ্যোক্তা লাভের মুখ দেখতে সক্ষম হবে নর

পণ্য সম্পর্কে জানতে হবে,উদ্যঁক্তা যত বেশি জানবে ততই ভালো কন্টেন্ট লিখতে পারবে।

।আশা আপু মাসলাইস শাড়ির ইতিহাস নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখেছে,সুতার তৈরির প্রসেসিং, ইংল্যান্ডের কে আবিষ্কার করল,ইত্যাদি বিষয় জানানোর জন্য ক্রেতা খুশি হবে।

।আমরা সব সময় জানতে চাই আমরা কি ব্যাবহার করছি,সেক্ষেত্রে পণ্য নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে নিয়মিত


Market analysis নিয়ে আলোচনা-

 

মার্কেট বিশ্লেষণ নিয়ে আলোচনা-

কোন সময়ে পণ্যের কেমন চাহিদা, কিভাবে সেই সময়ে পণ্য কে তুলে ধরতে হবে সব ধরনের ধারণা দিয়ে থাকে মার্কেট এনালাইসিস।

এটি আমাদের কে কাজের বিভিন্ন ধারা বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকে

পণ্যের মার্কেট সাইজ বড় করার জন্য এনালাইসিস প্রযোজন।

যেমন শাড়ি নিয়ে যিনি কাজ করছেন তার উচিত শাড়িতে ফিউশন এনে নতুন লুক আনা,মনিপুরী শাড়ি সুন্দর, তবে ব্লক বা হেন্ডস্টিচ ক্রেতার সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করবে,।সেই সাথে ত্রিপিস এর ব্যাবস্থা করতে পারলে সারা বছর জুরেই সেল করা সুযোগ থাকে.

মার্কেট এনালাইসিস করতে পারলে কাজের পরিকল্পনা করা অনেক সহজ হয়ে যায়। কারন মার্কেট এনালাইসিস করে কি করতে হবে, কি ধরনের ক্যাপাসিটি থাকতে হবে, ঘাটতি আছে কোথায় কোথায়, সেই সাথে কতোটা সময় পাওয়া যাবে সেগুলো সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

এবং এই ধারণাগুলোকে কাজে লাগিয়ে খুব সুন্দর পরিকল্পনা তৈরি করা সম্ভব হয়।

ক্রেতার ডিমান্ড বোঝা অনেক বেশি জরুরি, সাইকোলজি বুঝতে পারলে কাজ অনেকটাই এগিয়ে রাখা সহজ হয়।

ফ্যাশন সচেতন মেয়েরা টপস এর সাথে শালের কোটির চেয়ে পঞ্চ পড়তে বেশি পছন্দ করতে পারে,টার্গেট কাস্টোমার সাইলোজি বোঝা মার্কেট রিসার্চের অন্তর্ভুক্ত

অন্যের ক্যাপাসিটি জানার জন্য বাজার বিশ্লেষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে তাদের যে ভুলগুলো থাকে সেগুলো যাতে নিজের মধ্যে না থাকে এবং নিজের বিজনেস কে সুন্দরভাবে গোছাতে অনেক বেশি সাহায্য করে।

একজন উদ্যোক্তা কে সবার থেকে এগিয়ে থাকতে হবে তাহলেই সে নিজেকে সকলের থেকে এগিয়ে থাকতে পারবে এবং সকলের কাছে পৌছে দিতে পারবে নিজের পন্যগুলোকে এবং সকলের গ্রহণযোগ্যতা পাবে।

মার্কেট এনালাইসিস না করলে অনেক বেশি লসের সম্মুখীন হতে হয়। অনেক সময় দেখা যায় না জেনে অনেক কৃষক একই পন্য উৎপাদন করে একই এলাকায়।

এতে করে দেখা যায় প্রচুর পরিমাণে যোগন থাকার কারনে দাম একেবারে কমে যায়। তখন কৃষকরা লসে পরে যান। এমনও অনেক সময় হয় যে কেনার জন্য কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় না।

সেক্ষেত্রে ফসল রোপনের আগে এনালাইসিস করলে কতোজন কৃষক এই পন্য রোপন করছেন তা জানা যায়।

প্রাইসিং এর জন্য মার্কেট রিসার্চ জরুরি। আনকমন পণ্য বলেই খুব দাম দিয়ে সেল করবেন,সেটা হবে না।পণ্যের উপযোগ এবং চাহিদা কেমন, মার্কেটে ক্রেতার সংখ্যা, সমগোত্রীয় পণ্য আছে কিনা তার উপর নির্ভর করেই প্রাইসিং করা হবে।

তবে অবশ্যই সোর্সিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ,সোর্সিং খরচ বেশি পরলে দাম ও বেশি পড়বে সেক্ষেত্রে টার্গেট কাষ্টোমার পাওয়া যাবে কিনা সে বিষয়ে বিবেচনা করেই প্রাইসিং করতে হবে.

কাষ্টোমারের সন্তষ্টি অর্জনই উদ্যোক্তার মুল লক্ষ্য থাকে,,সেক্ষেত্রে মার্কেট রিসার্চ ক্রেতার খুশির জায়গাটা ধরতে পারে,,

তরুণরা আরামের চেয়ে ফ্যাশনাবল লুকে বেশি ঝোঁক দেয় তেমনি বয়স্ক এবং বাচ্চাদের জন্য আরাম আগে।

।এজন্য পেনসিল হিল,হাইহিল তরুনীদের জন্যই হয়।

বয়স্কদের জন্য ফ্লাট হিল, বেল্টে ভিন্ন তা আনা হয়।

মুল লক্ষ্য সব ধরনের ক্রেতার আরাম এবং ফ্যাশন নিশ্চিত করা

মার্কেট এনালাইসিস করে উপযুক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে বাজার সৃষ্টি করা খুব সহজ হয়ে যায়।

নতুন নতুন পণ্য উদ্ভাবন করা যায় কাস্টমারদের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে। এতে করে নতুন করে অনেক বাজার সৃষ্টি হয় এবং নতুন প্রোডাক্ট পাওয়ার মাধ্যমে অনেক বেশি চাহিদা তৈরি হয়।

একজন উদ্যোক্তা কে অনেক বেশি সাহায্য করে মার্কেট এনালাইসিস।

যেমন -- খেশ আগে শুধু একটি শাড়ি ছিল এটিকে এখন বিভিন্নভাবে কাস্টমারদের চাহিদা অনুযায়ী মোডিফাই করার কারণে অনেক নতুন নতুন বাজার সৃষ্টি হচ্ছে এবং কাস্টমার অনেক বেশি আগ্রহী হচ্ছেন।

বাজার গবেষণা নতুন চাহিদা সৃষ্টি করে,,অনেক নতুন পণ্য দেখা যায় যা অামাদের খুবই প্রয়োজনীয় কিন্ত মার্কেটে ছিল না।।।

সহজ করে যদি বলি কুলি পিঠার সেপ অনেকেই ভালো ভাবে করতে জানে না,পিঠা তৈরির ডাইস দিয়ে খুব সহজেই পিঠা তৈরী হয়।

মার্কেট রিসার্চের ফলেই এই অভাব বোধ আইডেন্টিফাই করা সম্ভব হয়েছে।

পিঠা তৈরীর অনেক ডাইস পাওয়া যায়,,নিত্য নতুন অনেক ডিজাইন সংযোজন হচ্ছ

মিস্টি ব্যবসায়ীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কাচামাল হলো দুধ। কিন্তু ঢাকায় দুধের দাম অনেক বেশি সেই সাথে যোগানের তুলনায় চাহিদা অনুযায়ী বেশি।

সেক্ষেএে বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা গেলো দোহারে বেশ ভালো পরিমাণ দুধ পাওয়া যায় এবং দামও অনেক কম।

এখন অনেক ব্যবসায়ী দোহার থেকে ছানা কিনে আনেন মিস্টি তৈরি করার জন্য এতে করে তাদের উৎপাদন খরচ অনেক কমে যায় এখন।

বাজার বিশ্লেষণ করে ফরেইন কান্ট্রিগুলো বাংলাদেশকে পোশাক শিল্পের জন্য বাছাই করেছেন।

কারন এদেশে কাচামাল এবং শ্রমিক খরচ কম সেই সাথে অনেক সহজেই মানসম্মত পন্য তৈরি করা সম্ভব।

এই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রফিটেবল সিদ্ধান্ত তারা নিতে পেরেছেন বাজার বিশ্লেষণের কারনেই। সুতরাং বাজার বিশ্লেষণ করে কাজ করলে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বৃদ্ধি পায়।

আপনি হয়তো পোশাক যেমন শাড়ি নিয়ে কাজ করেন৷ এবং সবসময় একই ধরনের শাড়ি সেল করেছেন৷ কিন্তু সেই আপনিই যদি মার্কেট রিসার্চ করেন তাহলে দেখতে পাবেন মানুষ গায়ে হলুদের জন্যও আলাদা ডিজাইনের শাড়ি, বিভিন্ন উৎসব যেমন পহেলা বৈশাখ, পহেলা ফাল্গুন এসবের জন্য আলাদা ডিজাইনের শাড়ি পড়ে এবং আপনিও সময় ও ইভেন্ট ভেদে তাদের জন্য শাড়ি তৈরী করতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার ব্যবসা ভালো চলবে৷


বাংলাদেশের কিছু লাভজনক ব্যবসা নিয়ে আলোচনা

 বাংলাদেশের কিছু লাভজনক ব্যবসা নিয়ে আলোচনা--


*আমাদের দেশীয় শাল গুলো দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি আরামদায়ক।

দেশীয় শালের চাহিদা বেশি থাকার কারণে এটা অনেক বেশি লাভজনক হবে।

*কাঠের তৈরি বিভিন্ন পণ্যের চাহিদা অনেক বেশি রয়েছে।

যেমন কাঠ কে খোদাই করে নাম, ছবি ইত্যাদি দিয়ে গিফট আইটেম তৈরি করতে পারলে অনেক ভালো করা যায়।

ফলে এ ধরনের পণ্য নিয়ে বিজনেস করা লাভজনক

*বিভিন্ন ধরনের কৃষিজ পণ্য নিয়ে কাজ করতে পারলে ভালো করা যায়।

কারণ এগুলো মানুষের চাহিদার মধ্যে থাকে সবসময়ই। যেমন নারিকেল, সুপারি, সয়াবিন ইত্যাদি

*রাঙামাটি এলাকার বম শাল পুরো বাংলাদেশ জুরেই চাহিদা আছে।পিনান একধরনের সেলাই করা কাপড় চাহিদা অাছে, এক্ষেত্রে কাজ করলে লাভবান হবার সুযোগ তৈরী

*ফ্রোজেন আইটেম এর চাহিদা স্কুল গোয়িং বাচ্চার মায়েদের অনেক বেশি সময় সাশ্রয় করে।

এক্ষেত্রে আইটেমে ফিউশন আনা যেতে পারে,মাংসের সাথে সবজির ব্যাবহারে হেলদি ফুডের ব্যাবস্থা করা যেতে পারে

*এলাকায় তরুণ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা, দুঃস্থ পথ শিশুদের নিয়ে কাজ করতে পারে,,অনেকেই ফ্লাট বাসা থেকে চাইলেও তাদের বাড়তি খাবারটা গরিবদের মাঝে বিলাতে পারে না।

।এলাকায় সবাই মিলে সংগঠন করে, সম্পদের সুষম বন্টন করতে পারে,বাড়িত খাবার, শীতের পোষাক দিয়ে সাহায্য করতে পারে।।।এসব কাজের মাধ্যসে তরুন শ্রেনী নিজেদের ইমেজ তৈরী করতে পারে, যা তাদের ক্যারিয়ার সহায়ক হব

*পাট পণ্য নিয়ে কাজ করতে পারি ।পাটের তৈরি বিভিন্ন বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র এর চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে আমরা খুব অল্প পরিসরে আমাদের এলাকায় উৎপাদিত পাট পণ্য নিয়ে কাজ করতে পারি এবং অল্প পরিসরে লাভবান হতে পারি।

*আমরা দেশীয় হারিয়ে যাওয়া তাত শিল্প কে তুলে ধরতে পারি। তাতের শাড়ি,থ্রিপিচ সম্পকে ভালো মানের কনটেন্ট লিখে প্রকাশ করতে পারি। কনটেন্টের মাধ্যমে ক্রেতাদের কাছে সহজে উপস্থাপন করা যায়। এবং আমরা বিজনেসে লাভবান হই

*বিভিন্ন রকমের অনলাইন সার্ভিস এর ব্যাবস্থা করার সুযোগ অাছে।

পড়াশোনা সংক্রান্ত টপিকে নিয়ে কন্টেন্ট অনেক চাহিদা অাছে।

*কাঁথা নিয়ে কাজ করতে পারি। হাতের সেলাই করা কাঁথা গুলো সব সময় অনেক সুন্দর এবং আরামদায়ক হয়ে থাকে।তাই চাহিদা থাকলে বিজনেসে ভালো করা সম্ভব।

*ছাদ বাগান ঢাকা শহরের মানুষের জন্য সখের এবং ভালো লাগার।নার্সারি সার্ভিস নিয়ে কাজ করতে পারে।

কয়েকজন নার্সারী ম্যানকে নিয়ে গ্রুপ করে কাজ করা যেতে পারে।অনলাইনে ছাদ বাগানের প্রয়োজনীয়, মাটি সার,টব,চারার অর্ডর নিয়ে নার্সারী থেকে সাপ্লাই দিতে পারে,হোম সার্ভিস এখন সবাই পছন্দ করে।

এছাড়া গাছের পরিচর্চা এবং যত্নের জন্য সার্ভিস দিতে পারে

*শীতের পিঠা এর পাশাপাশি যদি ১২ মাস ঘরে রেখে খাওয়া যায় এমন পিঠা নিয়ে কাজ করা যায় তাহকে লাভবান হওয়া যায় কারন শীত কাল কয়দিনই থাকে তাই সবসময়ই মানুষের চাহিদা ধরে রাখতে পিঠার মধ্যে ও ভ্যারিয়েশান আমতে পারলে লাভবান হওয়ার যায়

*আপনি যদি বড় কোন শহরে থাকেন এবং ব্যাচেলর হন৷ তাহলে একটা বড় বাসা ভাড়া নিয়ে তাতে লোক উঠিয়ে, বুয়া রেখে, ওয়াইফাই সহ সকল বেসিক দৈনন্দিন সুবিধা দিয়েও বিজনেস করতে পারেন৷ ঢাকা, চট্টগ্রাম সহ বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে এধরনের সার্ভিস দিনকে দিন অনেক বেশি জনপ্রয়িতা অর্জন করছে৷

*পাখির পালন করে তা নিয়ে বিজনেস করতে পারলে ভালো করা যায়।

আমাদের মধ্যে অনেকেই শখের বশে পাখি পালন করে থাকেন।তাদের চাহিদা রয়েছে বিভিন্ন জাতের পাখির।ফলে পাখির বিজনেসে লাভ করা যায়

*ছোটো ছোটো কিন্ডারগার্টেন স্কুলের মাধ্যমে বিজনেসে ভালো করা যায়।

এ ধরনের বিজনেসের মাধ্যমে দেশোর সেবা করার পাশাপাশি বিজনেসেও অভাবনীয় সাফল্য আনা যায়

*কিছু কাজের প্রফিট দ্রুত পাওয়া যায় না কিন্তু দীর্মেয়াদে বিভিন্ন ভাবেই লাভবান হবার সুযোগ অাছো।

যেমন জেলা ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করা।নিজ জেলার পণ্য,স্থান ইত্যাদি বিষয় নিয়ে ভিডিও কন্টেন্ট,আর্টিকেণ, ইউটিউব, ওয়েবসাইট দেয়া যেতে পারে।একটা পর্যায়ে অনেকেই তথ্যের জন্য ভিজিট করবে আপনার সাইট, ভিডিও,

*বিভিন্ন ধরনের ঘর সাজানোর জিনিসের শপ দিতে পারি এবং এর মাধ্যমে আমরা খুব লাভজনক ব্যবসা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারি । কারন ঘর সাজানোর জিনিস এর চাহিদাও অনেক বেশি বেড়ে গেছে এবং মানুষ তা কিনতে অনেক বেশি তার প্রতি আগ্রহী হচ্ছে

*আমরা হোমমেড শেম্পু তৈরী করতে পারি।

বিশেষ করে যারা ওয়েল নিয়ে কাজ করপন।

শ্যাম্পু তৈরী করে সহজে বিজনেসে লাভবান হই। ঘরে তৈরি শেম্পু সবাই পছন্দ করে। এক্সটা কেমিক্যাল না থাকার কারণে ক্রেতা থেকে ক্রেতা সৃষ্টিকরা যায়

*স্কিন কেয়ার রিলেটেড বিভিন্ন ন্যাচারাল প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করা অনেক লাভবান একটি বিজনেস।

কারন এখন সবাই অনেক সচেতন সেই সাথে চায় ন্যাচারাল স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট।

যেগুলো বেশ চড়া দামে বিক্রি করা হয় এটি একটি লাভজনক বিজনেসের আওতাভুক্ত

*সার্ভিস একদম নতুন করে অাবিষ্কার হযনা পুরোন বিজনেস ই নতুন ভাবে নতুন ধারার করা যায়।।

হোম সার্ভিসের আওয়াতায় আনতে পারলে অনেক ধরনের কাজেরই সুযোগ থাকে। অনেক বয়স্ক মানুষ কাজের লোকের অভাবে বাজার করতে পারে না,,খুজে খুজে তাদের তালিকা করে হোম সার্ভিস দেয়া যেতে পারে,,একই ভাবে তাদের প্রয়োজনীয় মেডিসিন এর ব্যাবস্থা করা যেতে পারে।

তাদের ছেলেমেয়েরা হয়ত বিদেশে অাছে,তাদের টাকার সমস্যা না লোকের সমস্যা এসব মানুষকে সার্ভিসের আওয়াতায় আনা যেতে পারে।

*ঘরে বসে ব্লক ও বাটিকের কাজ করতে পারি এবং আমরা সেই ব্লক ও বাটিকের কাজ করে অল্প বিনিয়োগে অনেক বেশি পরিমাণে লাভ করতে পারি যার মাধ্যমে আমরা অনেকেই স্বাবলম্বী করতে পারি।

*ড্রাই ফ্রুটস নিয়ে কাজ করতে পারলে বিজনেসে ভালো করা যায়।

কারণ ডায়েটের জন্য আজকাল অনেকেই এটা বেছে নিচ্ছে। তাই চাহিদা রয়েছে বলে বিজনেস লাভজনক হয়ে ওঠে

*ড্রাইওয়াশ এর বিজনেস করে লাভ করা যায়।

আমাদের এলাকায় একটা রয়েছে ড্রাইওয়াশ এর দোকান।ওখানে সবাই কাপড় দিয়ে ভালো করতে পারে ফলে লাভজনক হয়ে ওঠে বিজনেস

*বেবিড্রেস নিয়ে কাজ করতে পারলে বিজনেস লাভজনক হয়ে ওঠে

*আমরা নারিকেলের নাড়ু তৈরী করতে পারি। এটা লাভজনক বিজনেস।নারিকেলের নারু ছোট থেকে শুরু করে বয়স্কদের জন্য প্রযোজ্য। নারিকেল নাড়ুতে অনেক পুষ্টি গুণ থাকার কারণে সবাই আগ্রহী হয় খাওয়ার জন্য। এবং ক্রেতাদের চাহিদা বৃদ্ধি করতে পারি।

*বাংলাদেশের প্রচুর পরিমাণে চামড়া পাওয়া যায়। কোরবানির সময় প্রচুর চামড়া কালেক্ট করা হয় এবং যারা এ বিজনেসে যুক্ত থাকেন তারা বেশ লাভবান হন।

কারণ কোরবানির সময় কম দামে চামড়া সংরক্ষণ এবং চামড়া প্রসেসিং করে বিভিন্ন ধরনের উন্নত মানের পণ্য তৈরি হয় যেগুলো দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা সম্ভব।

আমাদের দেশে চামড়ার বিজনেস একটি লাভজনক বিজনেস এর অন্তর্ভুক্ত

*সুন্দরবনের মধুর সুখ্যাতি মোটামুটি সবারই জানা। এগুলোর চাহিদা এতোই বেশি যে অনেক সময় গাছ থেকে সংগ্রহের পর প্রসেসিং করার আগেই বিক্রি হয়ে যায়।

সুন্দরবনের মধু নিয়ে কাজ করে অনেক বেশি কাস্টমার পাওয়া সম্ভব। কারন এই মধু অনেক বেশি সুস্বাদু এবং উপকারী।

*শুঁটকি নিয়ে কাজ করলে বিজনেস লাভজনক হয়ে ওঠে।

যেমন আমাদের দেশে শুঁটকি প্রায় সব জেলাতেই পছন্দ করে মানুষেরা।তাই এদিকটায় ভালো ভাবে মন দিয়ে কাজ করতে পারলে ভালো করা যায়

*ইভেন্ট প্লান নিয়ে কাজ করা একটা প্রফিটেবল ব্যবসা এখন ৷ তবে সেই বিষয়ে একটা পরিবেশ অনুযায়ী প্যাকেজ বা ছাড় সেই কাজকে আরো গ্রহণযোগ্য করতে পারে

*চা পাতা নিয়ে বিজনেস করে লাভ করা যায়।

সিলেটের চা পাতার সুনাম অনেক আগের। এ পণ্য নিয়ে কাজ করলে চা প্রেমীদের চা এর চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিজনেস লাভজনক করা যায়

*বাশ ও বেতের বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র নিয়ে কাজ করতে পারি এবং বাশ ও বেত যেহেতু সহজলভ্যতা । তােই খুব অল্প পরিসরে এবং অল্প বিনিয়োগে আমরা অধিক লাভজনক করতে পারি। বাশ ও বেতের জিনিসের চাহিদা বর্ধমান।

*বাচ্চা দের জন্য ছোটো ছোটো কার্টুন দিয়ে স্টিকার তৈরি করে সেল করতে পারলে অনেক ভালো করা যায়।

স্টিকার আমিও পছন্দ করি।

তাই ছোটো বড় সকলেরই এর চাহিদা রয়েছে

*ক্লে দিয়ে তৈরি শোপিসের অনেক চাহিদা রয়েছে। কারন শোপিসগুলো যেমন ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তেমনি এগুলো গিফট করার জন্য পারফেক্ট।

ক্লে নিয়ে করা কাজের জন্য খরচ কম এবং এগুলোর চাহিদা অনুযায়ী যোগান দেয়া হলে বেশ ভালো দামে বিক্রি করা যায়।

*বিজনেস কার্ড,লোগো,ব্যানার এসব তৈরি করে বিজনেস করতে পারলে ভালো করা যায়।

গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ করতে পারলে এদিকটায় ভালো করা যায়।

অনেকেই এদিকটায় ভালো করছেন

* ব্যগঃ যে কোন ধরনের ব্যগ হতে পারে। যারা শুধু ব্যগ বা পার্টস নিয়ে কাজ করেন নানান ধরনের অনেক সুন্দর সুন্দর ইউনিক কালোকশন নিয়ে কাজ করতে পারেন।

এটি খুবই লাভজনক এবং চাহিদাপূর্ণ

* মগ গ্লাস এসবে পেইন্ট করে অনেক ভালো করা যায়।

অনেকেই এসব নিয়ে কাজ করে৷ ভালো করছেন ইদানীং

* ঘি,মাখন নিয়ে কাজ করতে পারলে বিজনেস লাভজনক হয়ে ওঠে।

আমাদের যদি এসব খাঁটি ও ভালো নিশ্চয়তা দেয়ার সক্ষমতা থাকে তাহলে অনেক ভালো করা যায়।

বিজনেসে এদিকটায় উন্নতি করছেন অনেকেই

*ফুলের বিজনেস নিয়ে কাজ করলে বিজনেস লাভজনক হয়ে ওঠে।

যেমন আর্টিফিশিয়াল ফুলের গাজরা তৈরি করে তা সেল করতে পারলে অনেক লাভ করা যায়।আজকাল মেয়েরা ফ্যাশনের জন্য এসব পছন্দ করে থাকেন

* অনেকে ছাত্র অবস্থায় ছবি তোলা পছন্দ করে,বন্ধুদের পারিবারিক অনুষ্ঠানে ছবি তুলে নিজেদের কাজের সুযোগ তৈরী করতে পারে

* রেন্ট কার সার্ভিস আমাদের দেশে এখনো যথেষ্ট বিভিন্ন অকেশনে ক্রাইসিস দেখা যায়,, এি সেক্টরে কাজ করা সুযোগ অাছে ক্যাপটাল িনভেস্ট না করে যোগাযোগ দক্ষতার মাধ্যমে, ব্যাক্তিগত গাড়ি, বিভিন্ন মেকানিজ থেকে গাড়ির সার্ভিস করা যেতে পারে।

অনেকের ব্যাক্তি গত একাধিক গাড়ি অযাথাই গ্যারেজে থাকে,,এসব গাড়ির খোজ খবর নেযা যেতে পারে,,বিশনেসের আওয়াতায় আনা সম্ভব

* বগুড়ার দই নিয়েও কাজ করে লাভবান হতে পারবেন।

কারন এই পণ্যের আলাদা চাহিদা আছে।

আর ক্রেতারা ভালো পণ্যের জন্য মুখিয়ে থাকে।

ভালো দইয়ের ব্যবস্থা করতে পারলে আপনি লাইফটাইম ক্রেতা পাবেন।

আর ভালো করার সুযোগ পাবেন।

* ফ্রোজেন রুটি, পড়োটা নিয়ে কাজ করতে পারি। ফ্রোজেন খাবার ঝটপট বের করে প্রসেসিং করে খাওয়া যায় বলে সবাই ক্রয়,করতে চান।কারণ ব্যস্ততায় সবাই চায় দ্রুত সময়ে কাজ করতে। এতে করে আমরা বিজনেসে লাভবান হই

* মোটরযান রিপিয়ারিং বা মেরামত শপ তৈরি করতে পারি । যার মাধ্যমে আমরা অন্যদের সেবা প্রদান করতে পারি এবং সে কাজটি যেহেতু দক্ষতার ওপরই নির্ভর করে তাই খুব অল্প বিনিয়োগ হলেও আমরা অধিক পরিমাণ লাভজনক ব্যবসা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারি।

* ইউটিউবার হিসেবে কাজ করা যায় ভালোভাবে।কারণ ইউটিউবে ভালো উপস্থাপন করতে পারলেই সেই বিজনেসের চাহিদা বৃদ্ধি পায়।ফলে ভালো করতে পারা যায় সহজেই

*ল্যাপটপ,মোবাইল, হেডফোন সহ সব ধরনের ইলেকট্রনিক পণ্য নিয়ে কাজ করতে পারলে বিজনেসে ভালো করা যায়।

কারণ অনলাইন এ এসব নিয়ে কম লোকই কাজ করে।

আমরা পরিচিত এক ভাইয়া অনেক লাভ করছেন এদিক টায়


মানব সম্পদ ম্যানেজমেন্ট নিয়ে আলোচনা

 মানব সম্পদ ম্যানেজমেন্ট  নিয়ে আলোচনা-  


রিসোর্স ম্যানেজম্যান্টে কারনে আমার বড় বড় ঝুঁকি নিতে সাহস পাই।কারন অনেকটাই জেনে কাজে হাত দিতে পারি।

একদম শূণ্য হয়ে কাজে হাত দেয়া যায় না

বিজনেসে ধৈর্যের সাথে টিকে থাকতে হয়। ধৈর্য ব্যতীত সফলভাবে বিজনেস টিকে থাকে না। পরিশ্রমের সাথে কাজের প্রতি ডেডিকেটেড থেকে বিজনেস কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। এজন্য রিসোর্স ম্যানেজমেন্টে পারদর্শী হতে হয়

বিজনেস রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট করার জন্য আপনাকে বেশি বেশি টেকনোলজির ব্যবহার জানতে হবে

আপনি যদি ভালো ভাবে টেকনোলজির ব্যবহার জেনে রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট করতে পারেন তাহলে আপনার এই রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট টা সঠিক পথে সঠিক কাজে ব্যয় হবে।

বিজনেসে ছোট উদ্যোগ বা ছোট ছোট কোনো সিদ্ধান্ত কে অবহেলা করা বা হেলা করা চলবে না । কারণ প্রত্যেক ক্ষেত্রে আমাদের সম্পদ এর খরচ বা সম্পদের যোগ রয়েছে তাই প্রত্যেক ক্ষেত্রে আন্তরিক ভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আমাদের সম্পদ ব্যবস্থাপনা করতে হবে

বিজনেস রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট এর কারনে যেকোনো পরিস্থিতিতে কোন সমস্যা দেখা দিলে সেই সমস্যার বিকল্প সমাধান দেয়া যায়।

এতে কিন্তু কাজের দিক থেকে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকে।

আর পরিস্থিতি অনুযায়ী ভালো করা যায়।

কর্মী নির্বাচনে স্বজনপ্রীতি না করে দক্ষ কর্মী নিতে হবে।

দক্ষ ৫ জন কর্মী যা কাজ করবে অদক্ষ ১০ জন সেি কাজ করতে পারবে না,,এতে সময় নষ্ট, অর্থ নষ্ট

বিজনেস গোল কে অর্জন করার জন্য ও টাইম শিডিউলিং করতে হবে এবং আমরা তার টাইম শিডিউলিং করার মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ে নির্ধারিত সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করে আমরা কাঙ্খিত সফলতা লাভ করতে পারব । যার মাধ্যমে আমরা আমাদের সম্পদ এর ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারব।

বিজনেসে ক্রেতাদের চাহিদা শীর্ষে রেখে এগিয়ে যেতে হয়। পন্যের ফিউশন আনতে পারি। এতে করে বিজনেস কে সফলভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো। এজন্য রিসোস ম্যানেজমেন্টে দক্ষ হতে হয়

একটি বিজনেস মে কি পরিমান ইনভেস্ট হচ্ছে তার উপর সাফল্য নিশ্চিত করে না বরং কিভাবে কতটা দক্ষতার সাথে বিনিয়োগ হচ্ছে সেটার উপর নির্ভর করছে

উপস্থাপন দক্ষতা অনেক বিষয় সহজ করে দেয়। ম্যানেজমেন্ট কর্মীদের দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে যথেষ্ট কৌশল অবলম্বন করতে হয়।

উপাস্থাপন ফ্রেন্ডলি হলে কর্মী স্বতঃস্ফুত ভাবেই কাজ করবে।

দক্ষ ম্যানেজমেন্ট সুকৌশলে কাজ আদায়ে সক্ষম। হয়

সকল বিজনেসের জন্য রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট জরুরি। পন্যের সোসিং থেকে শুরু করে ক্রেতাদের নিকট পৌঁছানোর জন্য অনেক বেগ পেতে হয়।এজন্য বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ঝুঁকি নিয়ে সফল ভাবে এগিয়ে যেতে পারি রিসোর্স ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে

প্রতিটি মুহুর্তকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করতে হবে। যেমন -- বর্ষাকালে যদি শাক লাগানো হয় তবে তা নস্ট হবে বন্যার পানিতে তই বলা যায় সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি যা লস হতে বাধ্য করবে এবং সম্পদকে নস্ট করবে।

বিজনেস রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট এর কারনে ক্রেতাদের জন্য কি কি সুবিধা বাড়িয়ে দেয়া যায় সেই ব্যাপারে আলাদা খেয়াল রেখে কাজ করার সুযোগ থাকে।

ব্যবসায়ীক সাফল্য আনার জন্য আমাদের কে সব সময় খেয়াল রেখে কাজ করে যেতে হবে।

এতে আমাদের এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকে।

রিসোর্স বা সম্পদ ম্যানেজমেন্ট এর জন্য আমরা অনেক ধরণের প্ল্যান পরিকল্পনা গ্রহণ করলেও অনেক সময় দেখা যাচ্ছে আমরা তার প্রয়োগ ঘটাতে পারি না । আমাদের সম্পদ সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট সিদ্ধান্তগুলো কার্যক্রম সফলভাবে অন্তর্ভূক্তকরণের মাধ্যমে আমরা আমাদের বিজনেসে সফলতা লাভ করতে পারব


কিভাবে একটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তোলার নিয়ে আলোচনা করুন-

 কিভাবে একটি দৃঢ়, শক্তিশালী এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তোলার উপায় বা উপাদান নিয়ে আলোচনা করুন- 

দীর্ঘমেয়াদী বিজনেস সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রে সব সময় নিজের মধ্যে কোন চুক্তি হয়ে থাকে সেই চুক্তির শর্ত গুলো কে সঠিকভাবে মানতে হবে এবং তার পূর্ণ বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাদের লেনদেনকে সফল করে তুলতে হবে যাতে বিজনেস সম্পর্ক অটুট রাখতে সহায়তা করবে।

স্পষ্ট ভাষী হতে হবে এবং নিজের কাজের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।

এটা করতে পারলে অবশ্যই ভালো করা যায় যেকোনো কাজে।সঠিক কথা ও তথ্য স্পষ্ট ভাবে দিতে পারলে অবশ্যই ভালো করা যায় বিজনেস রিলেশনশিপ বিল্ডআপ করার ক্ষেত্রে

নিজের স্বার্থের কথা না ভেবে অন্য জনের উপকার করার দিকে মন দিতে হবে।

এতে করে অনেক ভালোভাবে রিলেশনশিপ বিল্ডআপ করা যায়।

তবে নিজের লস হয় এমন কাজ করাটা উচিত না

সলিড সম্পর্ক তৈরি করার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই নিজেদের ইউনিকনেস তৈরি করতে হবে। আমরা যখন বাজারে নিজেদের কে আলাদাভাবে তুলে ধরতে পারব এবং সবার চেয়ে ইউনিক বিষয় নিয়ে উপস্থাপন করতে পারব ততই আমরা বিজনেসের বাজারে নিজেদেরকে ভালো একটি পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারবো। এইভাবে প্রতিযোগিতার বাজারে নিজেকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়। তেমনি আমরা সবার সাথে একটি দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক তৈরি করতে সক্ষম হবো।

বিজনেস এর কাজের ক্ষেত্র কে অনেক বেশি প্রসারিত করার চেষ্টা করতে হবে যার মাধ্যমে ধীরে ধীরে অনেক বেশি মানুষ বা বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান সাথে পরিচয় ঘটবে এবং তাদের সাথে দীর্ঘ মেয়াদী কাজ করার অভিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে সুসম্পর্ক বজায় রাখা সম্ভব হবে।

বিজনেসের জন্য অনেক বেশি ফরমালিটি করার দরকার নেই।

তবে ভদ্রতা বা বিনয় বজায় রাখাটা খুব জরুরি।

যেমন কাস্টমার নক দিলে তাকে স্যার/ ম্যাডাম বলে সম্বোধন করলে সে সন্তুষ্ট হয়।

এতে করে রিলেশনশিপ বিল্ডআপ হয়

সোর্সিং যেখান থেকে করা হয় সেখানে ভালো সম্পর্ক তৈরি করতে হবে।

কারণ সোর্সিং এর জায়গায় ভালো সম্পর্ক রাখলে সব সময়ই না গিয়েও পণ্য আনা সম্ভব হবে।

বিজনেসে কোনো ধরনের চুক্তি বা বন্ড করতে হলে তা অবশ্যই যথাযথ প্রমাণ সহকারে করতে পারলে রিলেশনশিপ বিল্ডআপ করা যায়।

কারণ অনেকসময় এসব নিয়ে ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়

লেনদেনের দিক দিয়ে স্বচ্ছতা অবলম্বন করতে হবে।

কাস্টমার যদি আপনার পরিবারের সদস্যও হয়ে থাকে তাহলে তার সাথেও লেনদেন টা সঠিকভাবে করুন যাতে করে ভালোভাবে সব করতে পারা যায়

অফলাইনে কাস্টমারকে নিয়ে মিট আপ এর ব্যস্থা করা।এবং যে কোন মিটআপে নিজের সুবিধা মত অংশগ্রহণ করা

সোর্স,কর্মী,ডেলিভারিম্যান, কাস্টমার সবার সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে।

সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য যা যা করা দরকার সবই করতে হবে।

তা না হলে ভালো করা যায়না

গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া বা ফিডব্যাক পাওয়ার গুরুত্ব

 গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া বা ফিডব্যাক পাওয়ার গুরুত্ব সম্পর্কে কথা বলুন

ক্রেতাদের ফিডব্যাকের মাধ্যমে আমরা আরো বেশি দায়িত্বশীলতার সাথে আমাদের কাজকে সম্পাদন করতে পারি এবং ক্রেতাদের সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি। এই দায়িত্বশীলতা মাধ্যমে আমরা অনেক বেশি কাজ সম্পাদন করতে পারি।
কাস্টমারের রিভিউ গুলো পুঁজি করে কিন্তু বিজনেস অনেকদূর এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। কারণ রিভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আমাদর ক্রেতা সামগ্রিকভাবে আমাদের সেবা নিয়ে আ কতটুকু সন্তুষ্ট থাকলেও আমাদের প্রতি কতটুকু আস্থাশীল থাকত তার সম্পূর্ণরূপে ধারনা পেতে পারি ফিডব্যাক এর মাধ্যমে । যা আমরা কাজে লাগিয়ে আমাদের পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করতে পারি এবং সে অনুযায়ী কাজ করে আমরা আমাদের সফলতা লাভ করতে পারি।
ফিডব্যাক না থাকলে নতুন কাস্টমারা এসে নতুন তথ্য জানতে পারেন না তাই পুরনো ক্রেতাদের ফিডব্যাক গুলো নতুন ক্রেতাদের সাহায্য করে
কাষ্টমার ফিডব্যাকের মাধ্যমে একজন উদ্যোক্তা তাহার পন্য সম্পর্কে অন্যের মতামত নিরুপন করতে পারেন এবং কাষ্টমার সার্ভিসে উন্নয়ন করার সুযোগ পাওয়া যায়।।
কাষ্টমার ফিডব্যাক পজেটিভ নেগেটিভ উভয় ধরনের‌ই হ‌ইতে পারে।
উভয় প্রকার ফিডব্যাক‌ই একজন উদ্যোক্তার পজেটিভ ভাবে গ্ৰহন করা উচিত।
ফিডব্যাকের মাধ্যমে বিজনেসের সেবামান কেমন বা তিনি এ কেমন মানের সেবা প্রদান করে থাকেন তারা সম্পূর্ণ ধারণা পাওয়া যায়। ফিডব্যাক এর মাধ্যমে আই ধারণাগুলো পেয়ে আমরা সেই বিজনেস এর প্রতি আগ্রহী হই বা অনাআগ্রহ দেখায়।
ক্রেতাদের ফিডব্যাকের মাধ্যমে আমাদের পণ্যের ব্র্যান্ড কোয়ালিটিকে নিশ্চিত করে এবং সেটিকে বাজারে একটি সুপ্রতিষ্ঠিত পণ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে অনেক সময় বেশি এগিয়ে যাবে সুতরাং ফিডব্যাককে কখনো অবহেলা করা যাবে না।

একজন নতুন উদ্যোক্তার চ্যালেঞ্জসমূহ উল্লেখ করুন এবং তার সমাধান নিয়ে কথা বলুন।

 একজন নতুন উদ্যোক্তার মুখোমুখি হতে পারে এমন কিছু চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করুন এবং সেগুলি কীভাবে সমাধান করা যায় সে সম্পর্কেও কথা বলুন।

শুরুতে মার্কেট ধরতে দাম কমানোর মতো কাজ করে অনেকে। নিজের ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর দিক এতে করে পরবর্তী সময়ে ব্যবসা লাভ হয় ন বা প্রোডাক্টের দাম বাড়লেও পণ্যের দাম বাড়ালে ক্রেতা হারিয়ে যায়।

পণ্যের গুণাগুণ সঠিক ভাবে বজায় রাখার জন্য নতুন উদ্যোকৃতাকে অনেক কষ্ট করতে হয়।

বিজনেসে পণ্যের গুণাগুণ বজায় রাখতে না পারলে কাস্টমার হারানোর মতো দুঃখজনক ঘটনা ঘটে যায়। 

একটা বিজনেস এর জন্য অনেক স্কিল এর প্রয়োজন হয়।এই ফাউন্ডেশন টাইমে কিছুটা ফটোগ্রাফি, প্রোডাক্ট কন্টেন্ট রাইটিং, প্রোডাক্ট পরিচিতি, পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং, পডকাস্ট, ভিডিও মেকিং, বিজনেস রিলেটেড বই, আর্টিকেল --- এমন সবকিছু অর্জন করার মাধ্যমে বিজনেস এর ভিত ও মজবুত হবে। এবং নিজের স্কিল ও বাড়বে। তখন পেইজের ছোট ছোট কাজের জন্য অন্য কারো উপর ডিপেন্ড করতে হবেনা।মানসিক শক্তি ও পাওয়া যায় এর মাধ্যমে

নেটওয়ার্কিং গড়ে তোলার সক্ষমতা না থাকলে কোনোভাবেই ভালো করা যায়না।

কারণ অনলাইন বিজনেসে প্রপার নেটওয়ার্ক তৈরি করে একে অপরের সাথে কানেক্টেড থাকতে হবে তবেই ভালো করা যায়।

নতুনরা অনেক সময় সেল এর আশায় শুধু সেলিং পোস্ট ই করেন। কিন্তু পণ্য নিয়ে ভালো কোনো কন্টেন্ট লিখেন না। অথচ সেল হোক বা না হোক সবসময় মার্কেটিং করে যেতে হবে নিজের পণ্যের আর অবশ্য ই ভালো কনটেন্ট লিখতে হবে

উদ্যোক্তা কে বাংলা টাইপিং জানার জন্য ডিজিটাল স্কিলস এ জয়েন হয়ে নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে এবং লিখতে হবে।

মূলধন নিয়ে সচেতন হওয়া।

এটি খুবি গুরুত্বপূর্ণ কাজ ।কারন মূলধন ছাড়া কোন ব্যবসা চালু করা যায়না ।প্রথমত নিজের সল্প কোন মূলধন দিয়ে শুরু করলেও পরবর্তীতে আমাদের কে খুজতে হবে কথায় থেকে আমরা মূলধন যোগান দিতে পারবো । বর্তমানে সরকার ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই মূলধন দিয়ে থাকে টা সম্পর্কে খোঁজ খবর রাখা।

নতুন শুরু করলে সময় লাগবে এবং সময় দিতে হবে নিয়মিত।

দলবদ্ধ হয়ে কাজ করাটাও নতুন উদ্যোক্তার জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ একটা দলের হয়ে কাজ করলে এইখানে একজন মাত্র লীড দিবে।তাই তাতে একমত হয়ে সবাই মেনে কাজ করতে পারেনা।

পণ্য রিটার্ন করার সক্ষমতা রাখতে পারলে অবশ্যই ভালো করা যায়।

সেক্ষেত্রে অনকসময় নতুন উদ্যোক্তারা এ সুযোগ টা রাখেন না বলেই চ্যালেঞ্জ আসে


কেন আপনার ব্যবসার উন্নতি হচ্ছে না তা বিশ্লেষণ করুন

 কেন আপনার ব্যবসার উন্নতি হচ্ছে না বা কেন আপনি পেশাগতভাবে অগ্রসর হচ্ছেন না তা বিশ্লেষণ করুন। আপনার নিজের ত্রুটিগুলি চিহ্নিত করুন এবং সমাধানের চেষ্টা করুন।--

আমাদেরকে স্টোরিটেলিং এর প্রতি গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। আমরা যত ভালোভাবে গল্প তৈরীর মাধ্যমে আমাদের পণ্য কে সবার সামনে তুলে ধরতে পারবো ততোই কাস্টমার সেটাতে আকৃষ্ট হবে এবং পণ্য কেনার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবে।তাই আমাদেরকে আগে নিজেদেরকে স্টোরিটেলিং এর ক্ষেত্রে দক্ষ করে তুলতে হবে। যাতে আমরা আমাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে কাস্টমারের মনে নিজের জায়গা করে নিতে পারি।
আমাদেরকে অবশ্যই পণ্যের প্রচারণা চালানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং পলিসি অবলম্বন করতে হবে।যত ভালোভাবে আমরা টার্গেট কাস্টমারের কাছে নিজের পণ্য পৌঁছে দিতে পারব ততই আমরা এগিয়ে যেতে পারব। তাই অবশ্যই আমাদের প্রচারণা চালানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে যা আমাদের বিজনেস কে প্রগ্রেস করতে পারে।
কাস্টমারের কাছ থেকে সমালোচনা গ্রহণ করার মানসিকতা থাকতে হবে।কোন কাস্টমার যদি নেগেটিভ রিভিউ বা ফিডব্যাক তাহলে অবশ্যই আপনাকে সেটা গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে।কাস্টমারের অভিযোগ গুরুত্বের সাথে নিয়ে নিজের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে সেটা ব্যবসা ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে হবে।
দামের ধারাবাহিকতা রাখার গুরুত্ব কেমনঃ যদি সকল পণ্য ৫০০ টাকার হয় তাহলে সারা বছর একজন কাস্টমার ৫০০ টাকার পণ্যের নিবেন না।বা যদি পণ্যের দাম ৩০০০ টাকা হয় এই দামের প্রতিদিন পণ্য নিবেন না।তাই দাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।যার মাধ্যমে কাস্টমার এর অনুভূতি জড়িত
কাস্টমার কে সম্মান দেওয়ার জন্য আপনি বিভিন্ন রকম প্রোগ্রাম এর ব্যবস্থা করতে পারেন ।কাস্টমার মিট আপ করতে পারেন।
এই ধরনের প্রোগ্রামগুলোতে লাঞ্চ বা ডিনারের আয়োজন করে আপনি তাদের সাথে মত বিনিময় করতে পারেন।এখানে কিছু সমস্যা আর তাদের পরামর্শ শুনে সেটা নিজের ব্যবসার ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন।
ব্যবসায় সফল হতে হলে আপনার অধীনস্থ কর্মচারী যারা আছে এবং আপনার ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত প্রত্যেকটি ব্যক্তির সাথে আন্তরিকতার সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।আপনার প্রোডাক্টের সাপ্লায়ার এবং অন্যান্য যারা আপনার ব্যবসা কাজ করে তাদের সাথে আপনার ভালো সম্পর্ক রাখতে হবে।তাদের সুখ দুঃখে পাশে থাকতে হবে।তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকতে হবে। আপনি তাদের পাশে দাঁড়ালে তাহলে সে আপনার ব্যবসার কাজ আনন্দ নিয়ে করবে।

বিদ্যমান পণ্যের বিক্রয় কিভাবে বাড়ানো যায় তা আলোচনা করো

 বিদ্যমান পণ্যের বিক্রয় কিভাবে বাড়ানো যায় তা আলোচনা করো-

পণ্য বিক্রি হয়ে গেলে যে আর কোন কাজ নেই তা কিন্তু না। আফটার সেলস সার্ভিস নিশ্চিত করতে হবে।

পণ্য পৌঁছে দেওয়ার পর সেটি ফিডব্যাক বা রিভিউ নেওয়া একজন উদ্যোক্তার অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। এইভাবে আফটার সেলস সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে একজন ক্রেতা বিক্রেতার প্রতি আরো বেশি সন্তুষ্ট হয়। এইভাবে ক্রেতার সমস্যার সমাধান করার মাধ্যমে এবং তার অনুভূতি জেনে নেওয়ার মাধ্যমে আমরা আমাদের পণ্য বিক্রির কৌশল গুলো বৃদ্ধি করতে পারি।
কাস্টমারের বিভিন্ন বিশেষ দিনগুলোতে তাকে সারপ্রাইজ দেয়া যেতে পারে। যেমন জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী বা বাচ্চাদের জন্মদিনে তাদের কে সারপ্রাইজ গিফট পাঠানো যেতে পারে।
সবসময় যে টাকার গিফটই দিতে হবে তাও কিন্তু নয়। অনেক কাস্টমার কে ইনবক্সে একটা সুন্দর মেসেজ দিয়ে উইশ করলেই সে অনেক খুশি হয়। তাছাড়া পেইজের বা গ্রুপের কভার করা হলেও অনেক খুঁশি হয়।
এইভাবে কাস্টমারের কাছে পণ্য বিক্রি বৃদ্ধি করা সম্ভব.।
কাস্টমারকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করার জন্য কাস্টমারদের কি নিয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম এর ব্যবস্থা করা যায়।যেমন চা আড্ডা,কাস্টমার মিট-আপ, কাস্টমারদের নিয়ে একটি লাঞ্চ এই ধরনের প্রোগ্রামগুলো ব্যবস্থা করার মাধ্যমে কাস্টমারের সাথে কিছু সময় কাটানো সম্ভব।
এতে কাস্টমার সম্পর্কে ভালো ধারণা যেমন রাখা সম্ভব হবে তেমনি তাদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে নিজের উদ্যোগ সম্পর্কে বিভিন্ন পরামর্শ নেওয়া যাবে।এতে কাস্টমার নিজেকে সম্মানীত অনুভব করবে এবং পণ্যের বিক্রি বৃদ্ধি করার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে।
এছাড়া , পন্যের গুনগত মান, প্রডাক্ট ফটোগ্রাফি, স্টোরি টেলিং, কাস্টমারের সাথে যোগাযোগ বজায় রাখা পন্য বিক্রয়ের প্রধান কৌশল।