ইংল্যান্ডে দেশি খাবারের আধিপত্য

Razib Ahmed ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

ব্রিটিশদের সবচেয়ে প্রিয় খাবার হল দক্ষিন এশিয়ার কারি ফুড মানে আমাদের তরকারি বলতে পারেন। ইংল্যান্ডে এর সূচনা জনপ্রিয় করা সবই বাঙালিদের (তখন বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান সব এক সাথে ব্রিটিশ শাসনে ছিল)। এখনো অর্ধেকের একটু বেশি রেস্টুরেন্ট এর মালিক বাংলাদেশি (মূলত সিলেট জেলার) বংশোদ্ভূত ব্রিটিশরা। কিন্তু এসব পরিচিত ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট হিসেবে।

যাই হোক, আপনাদের অনেকেই বলেন যে দেশী পণ্য নিয়ে কাজ করেন বলে অনেকে বাজে কথা বলে লজ্জা দেয়। অথচ দেখেন ব্রিটিশরা সবচেয়ে বেশি খায় বাংলাদেশী রান্না। কি লজ্জার কথা তাই না :D

https://www.telegraph.co.uk/recipes/0/slow-cooked-lamb-neck-curry-recipe/

Comments :

Asma Akhtar

যতই বিদেশি খাই না কেনো দিন শেষে ভাত না খেলে তৃপ্তি মেটেনা

Stecy Hansda

স্যার, খুবই বাস্তব বলেছেন। আমার কর্মসূত্রে সবসময় ইংল্যান্ড এর কর্পরেট ভলেন্টিয়ারদের সাথে কাজ করতে হয়। তারা আমাদের রন্ধনপ্রনালী, তরকারি, বিভিন্ন ধরনের পিঠা ইন্ডিয়ান হিসেবে চেনে। তবে চেষ্টা করি যা একান্তই আমাদের তা তাদেরকে জানিয়ে দিতে, বুঝিয়ে দিতে। তারা আমাদের জামদানি, পাঞ্জাবি, বাটিকের কাপড়, পুলি পিঠা, নারকেলের নাড়ু, সেমাই এই জিনিস গুলো অনেক বেশি পছন্দ করে। 😊

Saiyeda Tahsin

বাঙ্গালি খাবার খেয়ে ইউটিউবে রিভিউ দেয় ওরা.. বাঙ্গালী ফুড সাফারি,😀
Masterchef Australia তেও দেখলাম ইন্ডিয়ান স্টাইল রাইস, কারি.. ☺

Razib Ahmed

এখানে আপনাদের কিছু লোকের কমেন্ট পড়ে চরম বিরক্ত হচ্ছি। এই পোষ্টে ডাল ভাত খেয়ে তৃপ্তির কথা বলিনি। দাম দিয়ে ব্রিটিশ পাউন্ডে মুরগি, খাসির মাংসের বিভিন্ন খাবার কিনে খাওয়ার কথা বলেছি। কারা খায়? ব্রিটিশরা

Afsana Aftab

জ্বি স্যার আর আমরা সেই খাবার প্রচার করতে লজ্জা পাই। আমার কিছু ইন্সটাগ্রামে ফ্রেন্ড আছে অরাও আমাদের দেশের খাবারের খুব ভক্ত 

Sheikh Robi

আমি একবার খামারবাড়ি কেআইবি তে একটি দাওয়াত খেতে গেলাম গতবার বার্মিংহাম এর এক ব্যক্তি ছিলো অতিথি তিনি প্রশংসা করে বলেছেন যে বাংলাদেশী খাবারের টেস্ট সবচেয়ে বেশি

Ibrahim Khalil

রাজিব ভাই, ধন্যবাদ আপনাকে, আমি তার স্বাক্ষী, আমি দশ বছর বৃটেনের শেফ ছিলাম। আমি ইউরোপিয়ান রান্নার পাশাপাশি ইন্ডিয়ান খাবার মানে বাঙালি রান্না করতাম। পাট নিয়ে কাজ করার কারণে আমার ঐ প্রতিভা টা গোপনেই রয়ে গেল

Afrina Sharmin

দারুন একটা উদাহরণ দিয়েছেন স্যার , এখানে আমাদের সংকোচ করার কিছু নেই , দেশি খাবার ও আমাদের ঐতিহ্য, আর ইউরোপ আমেরিকান রা ডলার পাউন্ড দিয়ে আমাদের খাবার কিনছে ।

ঝুমা হোসেন

সিলেটিদের এ ব্যপারে যথেষ্ট অবদান রয়েছে। যেহেতু তাদের মধ্যে একটা সংখ্যা ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত তাই তারা নিজেদের রান্না দিয়ে বাংলাদেশের কারিগুলো প্রমোট করছে।

মৌ মণি

আসলে আমাদের দেশের ফুড কুইজিন অনেক সমৃদ্ধ।রান্নায় বিভিন্ন ধরণের মসলার পরিমাণমত ব্যবহারে যে আলাদা স্বাদ হয়,সেটা র জন্যই মূলত আমাদের রান্নার এত কদর।

Raju Dev Nath

জি স্যার দক্ষিণ এশিয়ান খাবার পৃথিবীর অন্যান্য দেশ গুলোর চেয়ে আলাদা। যারা একবার খায় তারা অবশ্যই মনে রাখে। আর একটি বিশেষ গুন আছে আমাদের খাবারের যেই কোনো দেশের মানুষই আমাদের খাবার খেতে পারে।
আর আমি যেহেতু মধ্য প্রাচ্চে থাকি তাই এখান কার খাবারের ব্যপারে কিছু আইডি আছে। যেমন এখান কার 80% বেশি খাবার স্থানীয়রা ছার অন্য কোনো দেশে মানুষ খেতে পারে না।

Suraya Sharmin

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমাদের দেশের খাবার যখন বৃটেনের নাগরিকরা পাউনডে কিনে খায়। তখন বুঝতে হবে এই খাবারের চাহিদা আছে। আমাদের খাবার নিয়ে কাজ করার অনেক সুযোগ আছে।ভাই আপনি চাইলে বাংলাদেশি খাবারও অনেক জনপ্রিয় হতে পারে অনলাইনে।

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার মন্ডা

মুক্তাগাছার মন্ডা

মুক্তাগাছার মন্ডার নাম শোনেননি ভোজনরসিকদের মাঝে এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর ।

মন্ডা নিয়ে একটি মজার গল্প রয়েছে । দুই শতাধিক বছর আগে মুক্তাগাছার প্রসিদ্ধ মন্ডার জনক গোপাল পাল এক রাতে স্বপ্নাদিষ্ট হলেন । শিয়রে দাঁড়িয়ে এক পন্ডিত তাকে আদেশ দিচ্ছেন, গোপাল মন্ডা মিষ্টি তৈরি কর । পরদির গোপাল পন্ডিতের আদেশে চুল্লি খনন শুরু করলেন । হঠাত উদয় হলেন সাধু পন্ডিত। তিনি হাত বুলিয়ে দিলেন চুল্লিতে এবং গোপালকে শিখিয়ে দিলেন মন্ডা তৈরির কলাকৌশল। খাটি গরুর দুধ ও চিনি দিয়ে তৈরি হলো মন্ডা । গোপাল তার নব উদ্ভাবিত মন্ডা পরিবেশন করলেন তৎকালীন মুক্তাগাছার জমিদার মহারাজা সূর্যকান্ত আচার্য চৌধুরীর রাজদরবারে ।

মন্ডা খেয়ে মহারাজা পেলেন পরম তৃপ্তি, আর বাহবা দিলেন গোপালকে । শুরু হলো মন্ডার যাত্রা । গোপাল সম্বন্ধে জানা যায়, বাংলা ১২০৬ সালে তৎকালীন ভারতবর্ষের মুর্শিদাবাদে জন্মগ্রহণ করেন । নবাব সিরাজদৌলার মৃত্যুর পর গোপাল মাতৃভূমি রাজশাহীতে চলে আসেন । পরে বাংলা ১২৩০ সালে তিনি মুক্তাগাছায় বসত গড়েন । প্রথম মন্ডা তৈরি হয় বাংলা ১২৩১ সালে ।

মন্ডার মূল উপাদান দুধ ও চিনি । ২০টি মন্ডাতে এক কেজি ওজন হয় । মন্ডা তৈরির পর ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয় না । স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এবং গরমের সময়ও ৩/৪ দিন ও শীতকালে ১০/১২ দিন পর্যন্ত ভালো থাকে ।

পাকিস্তানের ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান, ভারতের পশ্চিম বঙ্গের সাবেক মূখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধান কৃষ্ণ রায় , উপমহাদেশের প্রখ্যাত সারোদ বাদক ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ মন্ডা খেয়ে উচ্ছসিত প্রশংসা করেছেন । মুক্তাগাছা ব্যতিত এই মন্ডা আর কোথাও পাওয়া যায়না। স্বাদও যেমন অসাধারণ, দামটাও সাধারণ মিষ্টির থেকে অত্যাধিক বেশি।

রাতে আলোর ফটোগ্রাফি

#রাতের_আলোর_ফটোগ্রাফি
Ayesha Bhuiyan

অধিকাংশ ই বলে দিনের আলোতে ছবি সুন্দর হয় রাতের আলোতে ছবি সুন্দর হয় না।তবে আমি মনে করি দিনের এবং রাতের আলো দুটোতেই ছবি সুন্দর হয় যদি সঠিকভাবে ছবি তোলা যায়।তবে হ্যা আলোর একটু তারতম্য আসবে তবে সেটা প্রডাক্টের আসল চিত্র ফুটিয়ে তুলতে সমস্যা হয় না।
১|এই ছবিটা রাতে তোলা এবং আমার ৯০% ছবি রাতের লাইটের আলোতেই তোলা হয়।

২|যদি বাসায় টিউব লাইট থাকে তাহলে ছবি সুন্দর আসবে কোন রিফ্লেকশন পরবে না।

৩|যদি এনার্জি লাইট ব্যবহার করা হয় সেক্ষেত্রে সব চেয়ে বড় সমস্যা হলো রিফ্লেকশন পরে অনেক সময় কালার পরিবর্তন হয়।তখন যেটা করনীয় লাইটের অপসিট সাইট থেকে,,অথবা ছবির যে কোন এক কোন থেকে অথবা প্রডাক্টের নীচের পোরশন থেকে আপনি ছবি তুলবেন তাহলে একদম সঠিক রঙ এবং পছন্দের ছবি পাবেন।

৪|যাদের বাসায় ল্যাম্পশেট আছে তারা চাইলে ছবির উজ্জ্বলতা বাড়াতে যে কোন একটা সাইটে সেটা ব্যবহার করতে পারেন।অবশ্যই সাদা আলোর ল্যাম্পশেট ব্যবহার করবেন।

৫|যেই মুডেই ছবি তোলেন প্রডাক্টের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ইডিট করবেন। যাতে ছবির আসল সৌন্দর্য ফুটে উঠে।

ধন্যবাদ♥

Source - we

ই-কমার্স এফ কর্মাস উদ্যোক্তারা গ্রাহক সন্তুষ্টির বিষয়টি কীভাবে দেখে থাকেন


Al Amin Dewan ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

উইয়ের সম্মানিত সদস্য ই-কমার্স বা এফ কর্মাস উদ্যোক্তারা গ্রাহক সন্তুষ্টির বিষয়টি কীভাবে দেখে থাকেন বা এই বিষয়ে কী ভেবে থাকেন ?

১. পণ্যের মানে কোনো কারণে সমস্যা হলে তা বদলে দেন কিনা ?

২.অর্ডারকৃত পণ্যে সমস্যার পর বিকল্প পণ্য পছন্দ না হলে টাকা ফেরত দেন কিনা ?

৩. গ্রাহককে পণ্য বাছাই করে ভাল করে দেখার সুযোগ দেন কিনা ? পরিধেয় পণ্যের ক্ষেত্রে ট্র্যায়ালের সুযোগ থাকে কিনা ?

৪. গ্রাহককে পণ্য দেখতে ডেলিভারি ম্যান যথেষ্ট সময় দিচ্ছে কিনা ?

৫. মুনাফার ক্ষেত্রে বিষয়টি সহনীয় (গ্রাহক প্রায়োরিটি) রাখেন কিনা ?

৬. গ্রাহককে ভালবাসেন কিনা ?

আমরা সাংবাদিকরা নিউজের প্রয়োজনে বিভিন্ন অনুসন্ধান করে থাকি। এই খাতে অনেক অনেক অভিযোগ দেখেছি গ্রাহক এক্সপেরিয়েন্স নিয়ে। একজন উদ্যোক্তাও কিন্তু একজন গ্রাহক। সবাই যদি খোলামেলা আলোচনা করেন, নিয়শ্চই সমস্যাগুলো আরো স্পেসিফিক হবে।

উইয়ের সবকিছুই ট্রান্সপারেন্ট দেখছি। সম্ভবত সেটা সম্ভব হয়েছেRazib Ahmed ভাইয়ের কারণে। পেশার প্রয়োজনে দীর্ঘ সময় ধরেই দেখছি তিনি সৎ মানুষ, প্রবল উদ্যমী মানুষ।

Razib Ahmed ভাই, বিষয়টি নিয়ে কোনো উদ্যোগ নেবেন কিনা ?

আমাদের দেশীয় আচরণে গ্রাহক এক্সপেরিয়েন্স বদলে দেয়ার ক্ষেত্রে উই ভূমিকা রাখাবে আশাকরি।

সবসময়ের মতো শুভকামনা।

November 24 at 9:34 PM · 

Kakoly Russell Talokder

১. একবার আমার এক ক্লায়েন্টের অফ হোয়াইট জামদানীতে পানির ফোটা পরাতে সেখানে একটা পানির স্পট হয়ে গিয়েছিল। যদিও সেটা ঘুরির অংশ।এবং পরলে দেখা যাবেনা।উনি ছবি তুলে দেখিয়েছিলেন।আমি সাথে সাথে রিটার্ন দিতে বলেছি।কিন্তু উনি দিতে চান নি।তাও রিকুয়েষ্ট করে ওটা এনে আমি আবার যেখান থেকে কিনেছি সেখানে নিয়ে গিয়েছি।উনারা ক্লিনার দেয়ার পর ক্লিন হয়ে গিয়েছিল আমার সামনে।তাও আমি ছবি তুলে ক্লায়েন্ট কে দেখালাম অন্য শাড়ি পছন্দ হয় কিনা।কিন্তু আমার ক্লায়েন্ট আগের শাড়িটাই নিবেন।এখন উনার সাথে আমার এমন ভালো সম্পর্ক হয়েছে যে আমার বাসায় তার আসা যাওয়া আছে।বেবি হবে হস্পিটালে এডমিট নিয়েই আমাকে জানিয়েছেন।

২.এমন সিচুয়েশন এখন পর্যন্ত আসেনি আল্লাহর রহমতে। কিন্তু এই প্রতিশ্রুতিতে আমি এবং আমার পেজ আবদ্ধ।

৩. প্রথমত গ্রাহক এর বাসা যদি আশেপাশে হয়,চেষ্টা করি উনার সাথে মিট করে হাতে হাতে হাতে পণ্য টা দেয়ার।কারণ পণ্য নিয়ে যদি কনো প্রশ্ন থাকে/ডিসস্যাটিসফেকশান থাকে তাহলে যেনো বিকল্প কোনো ব্যাবস্থা রাখতে পারি। আর ঢাকার বাইরে হলে,পণ্য পাওয়ার পর নক দিয়ে খোঁজ নিই কুয়ালিটি নিয়ে কোনো অভিযোগ আছে কিনা।

৪. ডেলিভারি ম্যান অনেক সময় পণ্য হাতে দিয়েই চলে আসে।এক্ষেত্রে আমি বলে রাখি যদি পছন্দ না হয় তাহলে রিটার্ন করে দিতে এবং বিকল্প পণ্যের জন্য ডেলিভারি ফ্রী দেই।

৫. জামদানী সেল টা আমার কাছে সেবার মতো।তাই মুনাফা থেকেও কাস্টমার স্যাটিসফেকশন আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। 

৬. জামদানী যেমন আমি ভালবাসি,এই জিনিস নিয়ে যারা কাজ করেন এবং যারা ব্যবহার করেন তাদেরও আমি ভালবাসি। একজন গ্রাহক একদিনের জন্য এবং শুধুমাত্র একটা পণ্যের গ্রাহক না।সারাজীবনের হতে পারে যদি আমি ভালবেসে সেবা দিতে পারি।

উই এ এসে, রাজিব স্যার এর কাছে থেকে যেটা ভালোভাবে শিখেছি তা হলো ই-কমার্স সেক্টর অনেক পিছিয়ে ছিলো শুধুমাত্র আস্থা/ বিশ্বাসের অভাবে।কিন্তু রাজিব স্যার উই এ এসে সেই ধারণাও চেঞ্জ করে দিয়েছেন। এখন আমি একজন ভালো সেলার পরে কিন্তু ভালো কাস্টমার আগে।চোখ বন্ধ করে উই থেকে এখন কেনাকাটা করি।প্রতিদিন কিছু না কিছু অর্ডার করছি।যেমন আজকেও মিস্টির অর্ডার করলাম।

এখানেই স্যার সফল,স্যার এর উই সফল! শুভকামনা স্যার এর জন্য!

Tasnia Zahura

এখন পর্যন্ত এমন অভিজ্ঞতা হয়নি। তবে পণ্যের কোন ত্রুটি থাকলে অবশ্যই একটা নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে জানাতে হবে, সেটা চেঞ্জ করে দিবো বা টাকা ব্যাক করবো। এমন ধারণা নিয়েই কাজ শুরু করেছি। আর হ্যা, কাস্টমারদের ভালোবাসি, আর ভালো ব্যবহার ও করি, সামনেও করবো। কারন, তাদের জন্যই আমার এই কাজ। তারা না থাকলে আমার কাজ ও নাই😁

Farhana Mukta

১.পণ্যের মান বলতে ,আমি পণ্যের সুতার বুনন থেকে শুরু করে সব বলি । তাই মান নিয়ে সংশয় থাকে না । ( ক্রেতাকে যদি লিখার মাধ্যমে বুঝাতে পারছি না বলে মনে করি , তাহলে ফোনে তার সাথে কথা বলি । তার পর অর্ডার কনফার্ম করি ।
২. আগেই বলে নেই , অনলাইনে অর্ডার ছবির সাথে কিছুটা তারতম্য হতেই পারে , খুব আকাশ পাতাল সমস্যা হবে না , হয়ে থাকলে - টাকা রিটার্ন । পণ্য রিজেক্ট হলে অব্যশই ফেরত নিবো । আর তাছাড়া পণ্য প্যাকিং করার আগের মুহূর্তে ও পণ্যের pic দেই ,যেন ক্রেতার সাথে পণ্য ডেলিভারির পর কোনও রকম সমস্যা তৈরি না হয়। ( ৯৯% নিশ্চিত হয়ে পরে পণ্য ডেলিভারি করি ) 
৩. সেলাইয়ের বিষয় নেই ,যেহেতু বড়দের পোশাকে তাই ট্রায়াল প্রয়োজন হয় না।
৪, পণ্য সামনে দাঁড়িয়ে চেক করে নেয়ার সুযোগ দেই । 
৫, পণ্যের মানের সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ মূল্য নির্ধারণ করি । 
৬. গ্রাহক না থাকলে আমি শুন্য । নিজের আচার আচরণে সর্বোচ্চ নমনীয়তা বজায় রাখি।

Momotaz Fariha

১,২ হ্যা
৩. ট্রায়ালের সুযোগে বেশ কিছু সমস্যা থাকায় সেই সুযোগ দেই না, তবে পণ্য পাঠানোর পুর্বে এনিয়ে যেটুকু তথ্য প্রয়োজন তা ক্রেতার থেকে নেই। তাও যদি আমার তরফ থেকে ভুল হয় তখন ক্রেতাকে সুযোগ দেই।
-ক্রেতাকে সুযোগ না দেওয়ার কারণ কিছু ক্রেতা ট্রায়ালের নামে পণ্য নষ্ট করেন, সবাই এক না কিন্তু এমন কিছু সমস্যার জন্য এই সুযোগটা দেই না। ক্রেতার সমস্যায় তিনি আমাকে/পেইজকে বলতে পারবেন কিন্তু বিক্রেতা হিসেবে ক্রেতাকে এভাবে বলা যায় না।
৪.যেটুকু সম্ভব বলে দেই যেনো ক্রেতা তাদের সামনেই সব ভালো করে দেখে নেন,কোনো সমস্যা হলে সাথে সাথে ফিরিয়ে দিতে বলি।
৫. কিছু সময়ে, তাও যখন সব ক্রেতাকে ছাড় দেই, আলাদা করে একজন ক্রেতাকে ছাড় দেওয়াটা আমার কাছে সঠিক মনে হয় না,এরচেয়ে একটা ছোট্ট উপহার দিয়ে দেই।
৬. হ্যা

Resmi Akter Poli

১.পণ্যের মানে কোন সমস্যা হলে বদলে দেই।
২.অর্ডার করা পণ্য সমস্যা বা পছন্দ না হলে টাকা ফেরত দেই।
৩.আমার পণ্য আমি ১০০% ট্র্যায়ালের সুযোগ দেই।
৪. ডেলিভারি ম্যান নাই বা কোনো ডেলিভারি কোম্পানির মাধ্যমে দেইনা নিজে এবং হাসবেন্ড দুজনে মিলে ডেলিভারি দেই।
৫. মুনাফা বিষয়ে সবসময় নিজেকে গ্রাহক মনে করে মুনাফা নির্ণয় করি।
৬.গ্রাহক কে ভালবাসি কারন সে আমার রুটিরুজি

Niger Fatema

ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর প্রশ্নের জন্য। কিছু না মনে করলে আমি পিছন থেকে উত্তর দেই।আমার কাছে গ্রাহক হচ্ছে আশীর্বাদ। গ্রাহক না থাকলে আমার ব্যাবসার অস্তিত্ব থাকবে না। তাই ভালোবাসা পুরা ভাগ গ্রাহকের জন্য বা ফার্স্ট প্রায়োরিটি ক্রেতা।
৫. আমি বিক্রেতাও আবার অন্যজনের জন্য আমি ক্রেতা। দুই পক্ষের মনোভাব আমার জানা আছে।তাই মুনাফার ব্যাপারটা অবশ্যই সহনীয়। পণ্যের দাম ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়।
৪. জ্বি গ্রাহক পন্য দেখতে পাচ্ছে ঠিক সময় নিয়ে।কারন দেখার পরে পেমেন্ট করা হয়। ডেলিভারি ম্যান এর কাজই পন্য দেয়া এবং পেমেন্ট রিসিভ করা। সে কোন ভাবেই জোর পূর্বক কিছু করতে পারবে না।
৩. অনলাইন বিজনেস এর কারণে ট্রাইয়াল অপশন টি নেই।পণ্যের ছবি, ভিডিও আকারে এক বার না অনেক বার দেয়া হয়। অনেক সময় বাসায় এসে রিসিভ করে সেই ক্ষেত্রে গ্রাহক পণ্য ভালোভাবে দেখতে পারবে।
২. অবশ্যই এই অপশন আছে। গ্রাহক পণ্য পছন্দ না হলে টাকা ব্যাক পেয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে আমরাও আশা করি পন্য টি সুন্দরভাবে যাতে হাতে পাই।
১. পণ্যের মানে কোন সমস্যা হলে তা বদলে দেয়া হয়। সেক্ষেত্রে ডেলিভারি চার্জ নেওয়া হয় না।
পিছন থেকে যাবার একটি কারণ হচ্ছে ভালোবাসা আছে বলেই এসব সব ধরনের অপশন রাখতে পারছি।

Riva Khan

১। পণ্যের মান আমার দিক থেকে আমি শতভাগ নিশ্চিত করি। তারপর ও রঙ 
বা অন্য কিছু নিয়ে ক্রেতা অসন্তুষ্ট হলে সেটা বদলে দেই। 
২। বিকল্প পণ্য নিতে চায় কি না সেটা প্রথমেই জিজ্ঞেস করি। নিতে চাইলে 
পণ্য দেই না হলে প্রথম বারেই টাকা ফেরত দিয়ে দেই। 
৩। ফেরত দেয়ার সুযোগ থাকে ডেলিভারি ম্যানের কাছে। আমি যেহেতু 
আনস্টিচ কাপড় বিক্রি করি তাই ট্রায়াল দেয়ার সুযোগ নেই কোন। 
৪। এই বিষয়ে আমি ডেলিভারি ম্যানকে বলে দেই। আশা করি ক্রেতা সন্তুষ্ট 
কেননা এখনো কেউ বলেনি যথেষ্ট সময় দেয়া হয় না। ৫। মুনাফার বিষয়ে মাথায় রাখি এই প্রোডাক্ট টি একজন ক্রেতা হিসেবে আমি 
কিনতাম কি না, না কিনলে কত দাম হলে কিনতাম- চেষ্টা করি এগুলো 
বিষয় মাথায় রেখে দাম নির্ধারণ করতে। ৬। গ্রাহক কে ভালো না বাসলে ব্যবসা করার চিন্তা বাদ দিতে হবে এটা খুব 
ভাল করে জানি। একটি ব্যবসায়ের আসল মূলধন হল এর ক্রেতা বা 
গ্রাহক

Razib Ahmed

আমি একে একে সব প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছি। তবে সবার আগে এটি মনে রাখতে হবে যে উই কিন্তু অ্যাসোসিয়েশান না। ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রির এক মাত্র অ্যাসোসিয়েশান হল ই-ক্যাব এবং আমি রাজিব আহমেদ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলাম। তাই যে কোন ধরনের নীতি নির্ধারনি বিষয়ে কাজ করবে ই-ক্যাব উই না। এটি মাথায় রেখে সব প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছি।

Razib Ahmed

৪. গ্রাহককে পণ্য দেখতে ডেলিভারি ম্যান যথেষ্ট সময় দিচ্ছে কিনা ?
* না। এর কারন হল ডেলিভারি চার্জ খুবই কম রাখা হয় এদেশে। ফলে কুরিয়ার কোম্পানি গুলো একদিনে অনেক গুলো ডেলিভারি করতে বাধ্য হয়। তাছাড়া ঢাকার যানজট তো আছেই। 
তবে তারপরেও যে সময়টূকু পাওয়া যায় তা পণ্যে কোণ গুনগত মানে ত্রুটি আছে কিনা তা দেখতে ও বুঝতে পারার জন্য যথেষ্ট। 
এই অবস্থা বদলাতে হবে ডেলিভারি চার্জ প্রায় দিগুণ করতে হবে যা আবার ক্রেতা মানতে চাইবে না।
Razib Ahmed

৫. মুনাফার ক্ষেত্রে বিষয়টি সহনীয় (গ্রাহক প্রায়োরিটি) রাখেন কিনা ?
* দেশী পণ্যের ক্ষেত্রে দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা হয়। এক্ষেত্রে দুটী উদাহরণ দিতে চাইঃ
১। পাকিস্তানি লনের ড্রেস গুলো রেপ্লিকা বা নকলের দাম শুরু হয় প্রায় ৪ হাজার টাকা দিয়ে আর আসলটার দাম শুরু হয় ৮ হাজার টাকা দিয়ে। 
সেই তুলনায় টাংগাইলের শাড়ির দাম ১-২ হাজার টাকার মধ্যে। জামদানী পাঞ্জাবির দাম ১-২ হাজার টাকার মধ্যে। 
২। ভারতের পশমিনা শালের দাম ৭-১০ হাজার টাকা। দেশী শাল ১-২ হাজার মধ্যে খুব ভাল কোয়ালিটী পাওয়া যায়।

Razib Ahmed

৬. গ্রাহককে ভালবাসেন কিনা ?
গ্রাহককে যাতে ভালবাসেন সেই চেষ্টা উই গ্রুপে আমি সর্বাত্ত্বক ভাবে আমরা করছি। সেরা গ্রাহকদের ক্রেস্ট দিয়ে সন্মানিত করার কালচার শুরু হয়েছে। আর কিছু কিছু মানুষ এখন অনলাইনে ভাল কেনাকাটা করার অভিজ্ঞতার আশায় উইতে এসেছেন। অনেক সাইলেন্ট মেম্বার কেনার পর জানতে পারি যে তারা গ্রুপে কেনাকাটা করে কতটা স্যাটিস্ফাইড।

Razib Ahmed

উইয়ের সবকিছুই ট্রান্সপারেন্ট দেখছি। সম্ভবত সেটা সম্ভব হয়েছে Razib Ahmed ভাইয়ের কারণে। পেশার প্রয়োজনে দীর্ঘ সময় ধরেই দেখছি তিনি সৎ মানুষ, প্রবল উদ্যমী মানুষ।
Razib Ahmed ভাই, বিষয়টি নিয়ে কোনো উদ্যোগ নেবেন কিনা ?
মাত্র ১০০ দিনের মধ্যে উইকে পুরো ই-কমার্সের দেশী পণ্যের প্লাটফর্মে পরিণত করে ফেলেছি। একজন সাংবাদিক হিসেবে আপনি নিজেই জানেন যে দেশী পণ্য নিয়ে কাজ করলে কেউ স্পন্সরশীপ দিতে আগ্রহী নয়। সেই ঝুকি মাথায় নিয়েই চেষ্টা করছি।

S M Mehdi Hassan

Al Amin Dewan ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আপনি যে প্রশ্ন গুলো করেছেন সেগুলো ১০০% যুক্তিযুক্ত। তবে আপনার প্রশ্ন গুলো গ্রাহকের দৃষ্টিকোণ থেকে। সমস্যা হচ্ছে বাংলাদেশে অনলাইনে পণ্য বিক্রেতাদের মধ্যে যেমন ভাল খারাপ আছেন আবার গ্রাহকদের মধ্যেও কিন্তু ভাল খারাপ আছে। অনেক সময় গ্রাহকের কারণেও কিন্তু ই-কমার্স ব্যবসায়ীরা ভোগান্তির এবং হয়রানীর শিকার হন এবং ক্ষেত্র বিশেষে অনেক সময় ই-কমার্স ব্যবসায়ীরাও প্রতারিত হন। 

অন্তত এই বিষয়টা বিবেচনায় রাখতে আপনাকে বিনীত অনুরোধ করছি।
Razib Ahmed

আমাদের দেশীয় আচরণে গ্রাহক এক্সপেরিয়েন্স বদলে দেয়ার ক্ষেত্রে উই ভুমিকা রাখাবে আশাকরি।
* এদিকে উই অনেক বড় ভুমিকা রাখা শুরু করেছে। জামদানী এর সেরা উদাহরণ। আমি আশা করি যে আগামী এক বছরের মধ্যে অফলাইনের থেকে অনলাইনে জামদানী বেশি বিক্রি হবে। এর কারন হল আমরা কিছু লোক ডেডিকেটেড ভাবে চেষ্টা করছি।
Razib Ahmed

উইয়ের সম্মানিত সদস্য ই-কমার্স বা এফ কর্মাস উদ্যোক্তারা গ্রাহক সন্তুষ্টির বিষয়টি কীভাবে দেখে থাকেন বা এই বিষয়ে কী ভেবে থাকেন ?
উত্তরঃ উইতে অনেক উদ্যোক্তা আছেন এবং তাদের বড় অংশ নারী। গ্রাহক সন্তুষ্টির দিকে তারা অন্য যে কোন প্লাটফর্মের উদ্যোক্তাদের থেকে অনেক বেশি সচেষ্ট। না, নিজের ঢাক নিজে পেটাচ্ছি না। এই গ্রুপের পোস্ট গুলোই তা প্রতিদিন প্রতি ঘণ্টায় প্রমাণ করছে

Razib Ahmed

১. পণ্যের মানে কোনো কারণে সমস্যা হলে তা বদলে দেন কিনা ?
উত্তরঃ এটি বিভিন্ন উদ্যোক্তা বিভিন্ন পলিসি নিয়ে থাকেন। তবে আমার মনে হয় কেউ প্রোডাক্ট ডেলিভারি নেবার সময় যদি আপত্তি করেন এবং পণ্য ফিরিয়ে দেন তাহলে ঝামেলা দুপক্ষেই অনেক কম হয়। একবার পণ্য নিয়ে ফেললে তারপর এর সমস্যা নিয়ে আপত্তি করলে অনেক বিক্রেতা আর মানতে চান না। এ নিয়ে হয়তো তর্ক বিতর্ক হতে পারে। আমি বাস্তব অবস্থার আলোকে একথা বললাম।

Razib Ahmed

২.অর্ডারকৃত পণ্যে সমস্যার পর বিকল্প পণ্য পছন্দ না হলে টাকা ফেরত দেন কিনা ?
অনেকে ফেরত দেয় অনেকে দেয় না। এটি কেনার সময় কাস্টমারদের বলে নেয়া হয় বলেই আমার বিশ্বাস। যদিও আমি কাস্টমারদের পক্ষে থাকি ৯০% ক্ষেত্রে কিন্তু এ ব্যপারে আমি সেলারদের পক্ষে। কারন হল অনেক পন্যই অর্ডারের পর বানাতে হয়। যেমন জামদানী শাড়ি। তাই ঐ পণ্য কাস্টমার না নিলে তা অন্য কারো কাছে বিক্রি করা কঠিন হয় আবার অনেক টাকাও আটকে থাকে। 
উইতে যারা আছেন তাদের কারোই ১ লাখ টাকার মত চলতি মূলধন বা রানিং ক্যাপিটাল নেই।

Razib Ahmed

৩. গ্রাহককে পণ্য বাছাই করে ভাল করে দেখার সুযোগ দেন কিনা ? পরিধেয় পণ্যের ক্ষেত্রে ট্র্যায়ালের সুযোগ থাকে কিনা ?
ট্রায়ালের সুযোগ এদেশে কোন ই-কমার্সেই নেই। অ্যামাজন আলিবাবাতেও আছে কিনা আমার জানা নেই।

Sirajum Munira

ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ পোস্ট এর জন্য। গ্রুপের পরিবেশ এমন হচ্ছে আস্তে আস্তে ক্রেতা এবং বিক্রেতা দুজনের মাঝেই একটা সচ্ছতা তৈরি হচ্ছে। সবাই এখানে নিজেদের আলাদা ভাবে তুলে ধরতে পারছেন যার ফলে ক্রেতা তার উপর আস্তা অর্জন করেই অর্ডার করছেন আবার বিক্রেতা নিজেকে এক দিনের ব্যবসায়ী না ভেবে নিজের অবস্থান দৃড় করতে নিজের পন্য আর তার পরবর্তী সেবা নিয়ে সচেতন হচ্ছেন। যে সব সমস্যা উঠে আসছে তাও দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। 

রাজিব ভাইয়া এখানে আমাদের ক্রেতাদের প্রতি পজিটিভ মনোভাব নিয়ে কাজ করার অনুপ্রেরণা দিয়ে যাচ্ছেন। সবাই এগিয়ে আসলেই খুব সুন্দর একটা মার্কেট প্লেস তৈরি হয়ে যাবে
Tanzeela Omi

৫.মুনাফা আমি অবশ্যই আমি সহনীয় রাখি।প্রথম বার অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি থাকে।এছাড়াও রাউন্ড ফিগার করে দেয়া হয় বিল এ।অনলাইন থেকে অফ্লাইনে কম রাখি।কারন অফলাইন ইভেন্ট এ মানুষ টাকা খরচ করে আসে।

৬.অবশ্যই ভালোবাসি।গ্রাহককে ভালো না বাসলে তাকে সার্ভিস দেয়ার প্রশ্নই আসেনা

Faujia Afroz

আমরা আমা‌দের পে‌জের ক্ষে‌ত্রে যেটা ক‌রি বা আগে দোকান থাক‌তেও যা করতাম সেটা হ‌চ্ছে সর্বপ্রথম একজন ক্রেতার সন্তু‌ষ্ঠি নি‌য়ে কাজ, এবার সেটা প‌ন্যের মান, সা‌থে বি‌ক্রেতার ব্যবহার দু‌টোই জ‌ড়িত ৷ আমা‌দের প্রথম প্রায়‌রি‌টিই হ‌চ্ছে প‌ন্যের গুনগত মান সব‌চে‌য়ে উন্নত করা, যে‌নো দেশী কাপড় বি‌ক্রেতা ব‌লে লামছাম টাইপ কো‌নো কিছু না ধ‌রি‌য়ে দেয়া ৷ আমা‌দের দে‌শের আবহাওয়া ভি‌ত্তিক কাপ‌ড় তৈ‌রি করা, কেননা একটা পোশাক প‌রে য‌দি ক্রেতা আরাম না পায় এবার তা য‌তো ট্রে‌ন্ডিই হোক বা দা‌মি সে সেটা প‌রে ব্যবহার ক‌রেনা ৷ আর চেনা জানা না সকল কাস্টমার আমা‌দের কা‌ছে সব‌চে‌য়ে গুরত্বপূর্ন, সব‌চে‌য়ে সেরা ৷ বি‌ক্রেতার আগে নি‌জে‌দের ক্রেতার আস‌নে বসা‌নো যে আমরা কিন‌লে কিভা‌বে কিনতাম ৷ মোটামু‌টি একটা স্ট্যান্ডার্ড ক‌স্টিং বের ক‌রে সে অনুযায়ী দাম রাখা, সে‌ক্ষে‌ত্রে কেনা দামের সা‌থে অনে‌কে নামমাত্র মূ‌ল্যে এড ক‌রে আবার অনে‌কে ১০০% এ ৪০০% লাভ ধ‌রে তো আমরা এর কো‌নোটাই ক‌রিনা ৷ এগু‌লি সহ আরো অনেক কিছু আমরা নি‌জেরা ফ‌লো ক‌রি ৷আর বর্তমা‌নে যে নানা সমস্যা দেখা দি‌চ্ছে সেটা ম‌নে হয় এক সময় কে‌টে যা‌বে ইনশা আল্লাহ, কেননা কোয়া‌লি‌টি দিন‌শে‌ষে ঠি‌কে থা‌কে