কাস্টমার সার্ভিস, ফিডব্যাক, কাস্টমার তৈরি নিয়ে আলোচনা


Md Daloare Hossain ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ২১ ডিসেম্বর ২০১৯।

বিষয়ঃ কাস্টমার সার্ভিস, কাস্টমার ফিডব্যাক, নতুন কাস্টমার তৈরি এবং পুরাতন কাস্টমার ধরে রাখতে করণীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করুন।

আজকের আড্ডায় সবাইকে স্বাগতম।

 — with Razib Ahmed and S M Mehdi Hassan.

Yesterday at 9:36 PM · 

Jannatul Ferdus Nipa

পুরাতন কাস্টমার কে ফলোআপ এ রাখা, সেল সারাও বিশেষ দিনে তাদের খোজ নেয়া এতে রিলেশন বিল্ড আপ হয়, তাদের কে টাইম টু টাইম নতুন পন্যের আপডেট জানান উচিত। মাঝেমাঝে তাদের ডিসকাউন্ট দেয়া। এগুলো করলে তারা হ্যাপি থাকবে এবং তাদের পরিচিতদের ও সেলারের কথা বলবেন। এভাবে নতুন কাস্টমার তৈরী হবে। মুল কথা হচ্ছে যে ভালো সাপোর্ট পাবে সে নিজেই সেলারের জন্য নতুন কাস্টমার বেজ তৈরী করে দিবে।
Taslima Tumpa

কাস্টমারদের ক্রয়কৃত পণ্য যতো দ্রুত সম্ভব তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এতে করে সেলারের উপর তাদের একটা আস্থা তৈরি হয় যা কাস্টমারদের ধরে রাখতে সাহায্য করে
Naheed Sultana

কাষ্টমার সার্ভিস, কাষ্টমার ফিডব্যাক ও পুরাতন কাষ্টমার একটা ব্যবসার জন্য মহামূল্যবান সম্পদ। এগুলোকে সবসময় মূল্যায়ন করতে হবে। মান সম্পন্ন পন্য ও সুন্দর ব্যবহার পুরাতন কাষ্টমারকে বার বার ফিরিয়ে নিয়ে আসবে, সাথে সাথে নতুন কাষ্টমার তৈরী করবে।

Tania Akther

আমি আমার কাস্টমার কে 24hour ভিতর দিয়ে দি। কাস্টমার যেই দিন লাগবে ঔদিন তাকে ঔ সময় মতে দিয়ে দি। 
আর আমি কোন দিন ছবি ইডিট করিনা। 
কারন কাস্টমারজেন না বলে ছবি তে পিক দেখলাম এক রকম এখন দেখি অন্য রকম। 

আলহামদুলিল্লাহ আমি এই গ্রুপ থেকে কয়েক জন কাস্টমার পাইছি। 
কালকে এক আপুর 8টা পিরিজ 2টা বাটি কম ছিল। আপু পরো টাকা আমাকে দিয়েছে। 
বলে আপনার যখন সময় হবে তখন দিয়ে দিলে। 
আমার কাসটমার ঠিক।কিন্তু তাদের সাথে আমার খুব ভালো সম্পর্ক।
আলহামদুলিল্লাহ এই ভাবে সবাইর ভালোবাসায় সামনের দিকে আগাতে চাই। 
সুপারি গাছের খোল দিয়ে তৈরি প্লেট বাটি যেইটা কিনা হাইজিন মুক্ত ও নিম পাতার নির্যাস হতে তৈরি।
প্লাস্টিক এর বিপরীতে।
S M Mehdi Hassan

সবাইকে আজকের আড্ডায় স্বাগতম। কাস্টমার সার্ভিস, কাস্টমার ফিডব্যাক, নতুন কাস্টমার তৈরি এবং পুরাতন কাস্টমার ধরে রাখা। এই প্রতিটা বিষয় এত বড় আর বিস্তারিত যে এর প্রতিটি বিষয় নিয়ে বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ্য গবেষণা হয়েছে, বই লেখা হয়েছে এবং আরো অনেক ধরণের কাজ হচ্ছে। তাই খুব সাধারণভাবে এগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা সম্ভব না। এই জন্যে উইয়ের নিরীখে এই বিষয়ের উপরে আলোচনা করা ভাল। 

উইয়ে যেসব নারী উদ্যোক্তারা আছেন তারা সবাই ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা। এখন একজন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার দৃষ্টিকোণ থেকে যদি কাস্টমার সার্ভিস, কাস্টমার ফিডব্যাক, নতুন কাস্টমার তৈরি এবং পুরাতন কাস্টমার ধরে রাখার ব্যাপারটা দেখা যাক। প্রথম কথা হচ্ছে উইয়ের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার বিশাল টাকা নেই, বিনিয়োগ নেই। এই জন্যে তাদের কাস্টমার সার্ভিস, কাস্টমার ফিডব্যাক, নতুন কাস্টমার তৈরি এবং পুরাতন কাস্টমার ধরে রাখার সেরা উপায় হচ্ছে উই এর এই ফেসবুক গ্রুপ। 

গ্রুপে যেসব উদ্যোক্তারা নিয়মিত পোস্ট দেবেন ও কমেন্ট করবেন তাদের পরিচিতি বাড়বে। একই সাথে বিভিন্ন ইভেন্ট গুলোতে যোগ দিলে অনেকের সাথে সাক্ষাৎ হবে। এভাবে কাস্টমার তৈরি হবে। আবার পুরাতন কাস্টমারের সাথেও যোগাযোগ রক্ষা হবে। 

যে কোন ধরণের অভিযোগ আসলে সাথে সাথে রেসপন্ড করলে এমনিতেই কাস্টমার আরো কিনতে উৎসাহিত হবে।

Razia Akter

পন্যের মান ভালো রাখলে একজনের থেকে অন্যজন এভাবে নতুন কাস্টমার তৈরি হবে আর নিজের পেজ ইনবক্স একটিভ রাখতে হবে। সাথে সাথে রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করতে হবে।

Jannatul Ferdus Nipa

আমি আজ প্রায় ৮ বছর ধরে একটা রিয়েল স্টেট কোম্পানিতে Marketing এ কাজ করছি। এমন ও হয়েছে কোন কাস্টমারের কাছে আমি ১৫,০০,০০০/- টাকার ল্যান্ড সেল করেছি বাট আমার ভালো সার্ভিস এর কারনে এন্ড ভালো রিলেশন এর কারনে সে আমাকে একজন কাস্টমারের রেফারেন্স দিলো যার কাছে আমি ৩০,০০,০০০/- এর ল্যান্ড সেল করেছি। সো সেলার কে শুধু একবার সেল করার কথা ভাবলেই হবেনা। পরবর্তীতে ভালো মানের সবাও অব্যাহত রাখতে হবে।

Syeda Luthfun Nahar

পুরাতন কাস্টমার কিভাবে রিপিট কাস্টমার হতে পারে সেটা ভাবতে হবে।রিপিট কাস্টমার নতুন কাস্টমার নিয়ে আসবে।
Rakib Sabuj

কাস্টমারের সাথে অবশ্যই সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। কাস্টমার কোন কিছু জিজ্ঞেস করলে তার রিপ্লাই যত দ্রুত সম্ভব দেওয়া। ছোট হোক কিংবা বড়। কাস্টমারের রিকমেন্ডেশন ব্যবসায় খুব কাজ দেয়।

অনিরাজ জামান আয়েশা

আমি সার্ভিসের দিক দিয়ে পিছিয়ে আছি। এটা ডেভলপ করতেই হবে।এটার জন্য ভালো ফিডব্যাক আসে না। এছাড়া আমার পণ্য নিয়ে কারোর কোনো সমস্যা নেই। একেক কাস্টমার তিনবার চারবার করে পণ্য নিচ্ছে।
Abdur Razzak

পুরাতন কাস্টমাররা যদি অামাদের প্রডাক্ট গ্রহণ করে সন্তুষ্টি লাভ করে,তাহলে নতুন কোন পণ্য যোগ করলে তাদের প্রথমে জানানো দরকার।ওখান থেকে ৮০%কাস্টমার পাওয়া যাবে
Fatima Tuj Johora Rafi

অনেক গুরুত্বপূর্ণ টপিক,আমি সাদারণত কাস্টমার প্রোডাক্ট হাতে পাওয়ার পর ফোন দিয়ে আস্ক করি, প্রোডাক্ট কেমন হলো জানতে, এতে বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে

Taslima Siddika Siddika

কমেন্ট পড়ে মনে যা বুজলাম---প্রথমে পন্যের গুনগত মান ঠিক রাখতে হবে। তারপর কাস্টমারের প্রতিটি কথাই গুরুত্বের সাথে নিতে হবে, তা ভাল হোক আর মন্দ হোক। কাস্টমারের সাথে ভাল সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।কাস্টমারের অভিযোগকে গুরুত্বের সাথে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে।যোগাযোগ ব্যবস্থা মজবুত করতে হবে।

ফারিয়া আবেদীন রাফা

ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের আসলেই মার্কেটিং এর জন্য টাকা থাকে না,
নিজের কাজ নিজেকেই সবার সামনে তুলে ধরতে হয়,
রিলেশন মেইনটেইন করতে হয় পুরান কাস্টমার এর সাথে,আর নতুনের বিশ্বাস অর্জনে।
Tanjina Sultana

আমি সময় মত সার্ভিস দেওয়ার চেষ্টা করি।
বাসায় এসে কাস্টমারদের সাথে যোগাযোগ করি 
আমার প্রোডাক্টস উনাদের কাছে কেমন লাগলো তা জানতে চাই। এতে কাস্টমার রা অনেক খুশি হয়

Sabrina Siraji

পণ্যের মান, অতি লাভের আশা ত্যাগ করা, ক্রেতার প্রতি মনোযোগ, কথা দিয়ে কথা রাখার চেষ্টা করা, নিজের ভুল স্বীকার করা, রিটার্ন পলিসি রাখা ( যদি ছবির সাথে না মেলে বা ডিফেক্ট থাকে) , ক্যাশ অন বা কন্ডিশনের সুযোগ রাখা ( এডভান্স বিকাশে অপরিচিতদের অনিহা থাকে), পণ্যের ছবি তোলার সময় স্বাভাবিক আলোয় ছবি তোলা যাতে ছবি আর পণ্য খুব আলাদা না দেখায়৷ - মূলত এই ব্যাপারগুলো মেনে চলে সাফল্য পেয়েছি৷ তাই সবার সাথে শেয়ার করা৷

Monalisa Alam

পুরাতন কাস্টমার ধরে রাখতে অবশ্যই মান সম্মত পন্য সবার আগে ।কিন্তু মান সম্মত পন্য আরো অনেকেরই থাকবে।পুরাতন কাস্টমার কেনো আবার আপনার কাছেই আসবে?আমার মনে হয় ক্রেতা ও বিক্রেতার সম্পর্কের বাইরেও কাস্টমারের সাথে একটি আস্হা ও ভালোলাগার সম্পর্ক তৈরি করতে হবে।যেনো যে পন্যটি আপনি বিক্রয় করেন সেই পন্যটি র দরকার হলে ক্রেতা সবসময় আপনাকেই খুঁজে বের করে।আর এটা তখনই সম্ভব যখন ভালো মানের পন্যের পাশাপাশি আপনার সাথে তার একটি আস্হা ও ভালোলাগার সম্পর্ক তৈরি হবে।সম্ভব হলে ক্রেতার জন্মদিন বা বিশেষ বিশেষ দিনে তাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে।বাৎসরিক মোট কেনাকাটার উপর ছোট ছোট উপহার দিয়ে তাকে আপনার কাছ থেকে পন্য কিনতে উৎসাহিত করা।মোট কথা আপনাকেই আপনার ক্রেতাকে মনে করিয়ে দিতে হবে আপনি তাকে মনে রেখেছেন ।
Tasnia Zahura

★কাস্টমারের সাথে ব্যবহার ভালো করতে হবে
★ কাস্টমার যেমনই বিহেইব করুক, ধৈর্য রেখে ভালো ব্যবহার করতে হবে
★ পুরানো কাস্টমার ধরে রাখতে তাদের খোঁজ নিন, আপনার নতুন নতুন অফার গুলো জানান
★ সময়ের হেরফের না করাই ভালো, যদি মনে করেন আপনার প্রোডাক্ট দিতে দেরী হবে, তাহলে সেই ভাবেই সময় নিন, ৪৮/৭২ ঘন্টার জায়গায় ৫-৭ দিন সময় নিন
★ প্রোডাক্ট নিয়ে কোনে সমস্যা থাকলে কাস্টমারকে জানান, এতে সাময়িক আপনার ক্ষতি হলেও কাস্টমারের আস্থা অর্জন করতে পারছেন যা আপনার ব্যবসা সুদূর প্রসারি হতে সাহায্য করবে এবং এমনও হয় এতে করে পুরোনো কাস্টমারই আপনাকে আরো নতুন কাস্টমার এনে দিবে
★ নতুন কাস্টমারকে কিছু অফার দিন নতুন বলে
★ আপনার অন্যান্য সার্ভিস গুলো জানাবেন
★ তাকে আপনি কতটা ফেভার করতে পারবেন এটা ক্লিয়ার করুন

Kakoly Russell Talokder

১.কাস্টমার সার্ভিস এমন ভাবে দেয়া উচিত যেনো কাস্টমার আবার রিপিট হয়।প্রডাক্ট এর ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে।কোনো কিছু গোপন করা যাবেনা।প্রয়োজনে এক্সট্রা তথ্য এড করা যেতে পারে।
২.কাস্টমার ফিডব্যাক - প্রডাক্ট পাওয়ার পর ফিডব্যাক নেয়ার জন্য নক দিতে হবে।প্রডাক্ট এর ব্যাপারে মতামত নিতে হবে।সার্ভিস নিয়ে স্যাটিসফাই কিনা জানতে হবে,কোনো প্রব্লেম হলে সেটার সমাধান কি হলে ভালো হবে সেটার ব্যাপারে কাস্টমার এর মতামত নিতে হবে।
৩.নতুন কাস্টমার তৈরি - একজন স্যাটিসফাইড কাস্টমার ১০ জন নতুন কাস্টমার তৈরি করে তার ফিডব্যাক এর মাধ্যমে। তাছাড়া নেটওয়ার্কিং বাড়াতে হবে।যেভাবে আমরা উইতে একটিভ থেকে পারছি।
৪.পুরাতন কাস্টমার কে ধরে রাখার জন্য পণ্য এবং সার্ভিস এর মান ধরে রাখাটা জুরুরি।

Nushrat Farjana

পুরাতন কাস্টমারদের সাথে সম্পর্ক ভাল হলে তারাই নতুন কাস্টমার এনে দিতে পারে। 
স্বাভাবিকতভেবে কোন দোকানের সার্ভিস বা পণ্যের কোয়ালিটি ভাল লাগলে আমি অন্যদের বলি ওই দোকানের প্রোডাক্ট ভাল

Nushrat Farjana

আমি এখনও পর্যন্ত অনলাইনে ক্রেতা। আমি যখন কোন প্রোডাক্ট পছন্দ করি তখন ঐ পেইজের হালচাল দেখি। রিভিই কেমন, পোস্ট কেমন, পেইজ একটিভিটিস কেমন, কিছু কিছু কমেন্ট ও পরি।এককথায় পেইজটা সম্পর্কে একটা ধারণা নেয়ার চেষ্টা করি। তারপর ভাল লাগলে প্রোডাক্ট নিই। তাই অনলাইন উদ্যোক্তাদের উচিত নিজেদের পেইজে নিজেদের প্রোডাক্ট নিয়ে নিয়মিত পোস্ট দেয়া।কাস্টমারদের রিভিই নিয়ে পোস্ট করা। অনেক সময় কাস্টমার মেসেন্জারে রিভিই দেয়, সেটাও কিন্তু পোস্ট আকারে দেয়া যায়। 
এতে করে পুরাতন কাস্টমারদের আস্থা পাওয়া যায় আবার নতুন কাস্টমার ও আগ্রহী হয় পণ্য কিনতে
Aliza Mustafiz ET

সৎ থাকা
কাস্টমারদের সংগে উত্তম ব্যাবহার করা। 
উৎকৃষ্ট পন্য ডেলিভারী দেওয়া
আমি ডেলিভারী ছেড়ে দিয়ে একবার ফোন করে নিশ্চিত করি। আবার পার্সেল রিসিভের পর ফোন দিয়ে খোজ খবর নেই। প্রডাক্ট সম্পর্কে জানতে চাই।
আমি আগে পেমেন্ট কমই নেই। ভাবি তারা আমাকে বিশ্বাস করুক বা না করুক। আমি বিশ্বাস করে দেখি।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে কেও এখনও ঠকাইনি। এবং আমার কাস্টমার গুলো বেশির ভাগ স্থায়ী হয়ে রয়ে যায়।

Munni Akter

কাস্টমারের সাথে যত ভালো ব্যবহার করবো তত ফিটভাগ ভালে হবে।পণ্যের গুনগত মান যত ভালো হবে তত বিজনেস উন্নতি হবে।কাস্টমার পোডাক্ট হাতে পাওয়ার কাস্টমারকে নিজপর থেকে ফোন করে খোঁজে খবর নিতে হবে এতে বিশ্বাস আরও বাড়বে।কাস্টমারের যত সম্পর্ক গভীর হবে তত বিজনেস উন্নত হবে। আমি সব সময় কাস্টমারের সাথে ইনবক্সে কথা না বলে ফোনে কথা বলি।

Abu Noman Sayem

উই এর কাস্টমারেরা পরিবারের সদস্যের চেয়ে কোন অংশে কম না। কিছু কিছু সদস্যের সাথে আমার সরাসরি দেখা করার সুযোগ হয়েছে। সে অভিজ্ঞতা থেকে উই পরিবারের সদস্যদের সাথে সম্পর্ক দুই একদিনের না, কিংবা শুধু পণ্য বেচাকেনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ না। একে অন্যের সাথে থেকে উই পরিবারকে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার একটি পরিবার উই।

Munni Akter

আর পুরাতন কাস্টমারকে নিজের থেকে ইনবক্সে নক করে পোডাক্ট সম্পর্কে জানানো।নতুন নতুন প্রোডাক্ট আসলে ছবি তোলে দেওয়া। মাজঝ মাঝে অফার প্রাইজ দিলে তারা খুব খুশি হয়।এতে করে আপনার বিজনেস এর উন্নতি আরও বাড়বে আমার মনে হয়। আমি যেটা করে থাকি সব সময় সেটা তুলে ধরলাম আপনাদের মাঝে।

Umme Ishrat Ritul

১.ধৈর্য রাখতে হবে
২.ভালো ব্যবহার করতে হবে
৩.কাস্টমারের সাথে সৎ থাকতে হবে।
৪.প্রোডাক্ট সম্পর্কে খুটিনাটি জানাতে হবে
৫.কমিটমেন্ট ঠিক থাকতে হবে
৬.ভালো মানের লোগো সহ প্যাকেট থাকতে হবে
Syeda Luthfun Nahar আপু ব্লক বাটিক ইভেন্টে কারণটা খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছিলেন।
৭.বিজনেস কার্ড ব্যাবহার করা, এতে আপনার বিজনেসকে নতুন কাস্টমারের কাছে পৌছাবে
Asha Anusha

প্রথমত অবশ্যই সৎ থাকতে হবেএবং ভালো ব্যাবহার করতে হবে।।মান সম্মত প্রডাক্ট দিতে হবে।আর আমি যেটা করি তা হল যদি কোন কারনে ভুল বশত প্রডাক্ট এর ত্রুটি থাকে অথবা ক্লাইন্টের মনে হয় ছবির সাথে মিল নেই তাহলে অবশ্যই ব্যাক করতে পারবে।বুকিং দিয়ে তার সময় মত নিতে পারে।সময় মত সার্ভিস দেয়ার চেষ্টা করি কিন্ত ডেলিভারি বয় দের জন্য সবসময় হয়ে উঠে না।তার জন্য সরি বলা।তবে আমার পন্য নিয়ে কাস্টমার এর কোন অভিযোগ নেই।আলহামদুলিল্লাহ

অতন্দ্রিলা হৃদ্ধি

কাস্টমারেরর জন্য তৈরীকৃত জিনিসটা নিজের জন্য যেভাবে চাইতাম,সেভাবেই বেস্ট কোয়ালিটি মেনটেন করে দিলে সেই কাস্টমার সন্তুষ্ট হবে এবং বার বার কিনবে।ভালো ব্যবহার দিলে সে অন্য কাস্টমার কালেক্ট করে দেবে।এভাবে পুরোনো কাস্টমারই নিজে থাকবে + নতুন কাস্টমার নিয়ে আসবে।জিনিসের মানের ওপর দাম নির্ধারন করা হলে ক্রেতা ঠিকই বুঝকে কোনটা প্রাঞ্জল কোনটা স্বাভাবিক।নির্ধারিত সময়ে পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে ফিডব্যাকও ভালো পাওয়া যায়,সুনাম-সন্তুষ্টি-প্রচারনা সব আপনাতেই হয়ে যায় 

ই-কমার্সে কেনাকাটা করতে ক্রেতাদের কি ধরণের দক্ষতা, বৈশিষ্ট ও গুণাবলি থাকতে হবে


Md Daloare Hossain ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯।

বিষয়ঃ ই-কমার্সে কেনাকাটা করতে ক্রেতাদের কি ধরণের দক্ষতা, বৈশিষ্ট ও গুণাবলি থাকতে হবে। কাস্টমারদের কেনাকাটার প্রয়োজনীয় জ্ঞান সম্পর্কে আলোচনা করুন।

আড্ডা পোস্টে সবাইকে স্বাগতম।

 — with Razib Ahmed and S M Mehdi Hassan.

Alamin Muttaque

কে বিক্রি করে? কি বিক্রি করে? বিক্রেতা কতোটুকু তার পণ্য নিয়ে জানেন এসব বুঝতে হবে। এবং সেইসাথে বিক্রতা ও সঠিক প্রডাক্ট সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে ক্রেতারও।

Rakib Sabuj

আরেকটু লোকাল মার্কেট এর দাম টা জেনে নিলে ভালো হয়। কারণ অনলাইনে পণ্যের দর-কষাকষি করা হয় না। পরে দেখা যায় যে অনলাইনে কিনলেন লোকাল মার্কেটে তার থেকে দাম অনেক কম।
Tasnia Zahura

★সবার আগে মনে রাখতে হবে, আমি অনলাইনে কিনছি, সো, আমাকে শুধু ছবি দেখেই বিশ্বাস রাখতে হবে
★ডেলিভারি নিয়ম টা জানতে হবে এবং কতদিনে ডেলিভারি দিতে পারবে সেটা দেখতে হবে
★ পেইজ রিভিউ দেখলে অনেকটা নির্ভরতা আসে, সো রিভিউ দেখতে হবে
★ সবচেয়ে বড়কথা হলো, ইনবক্সে কাস্টমারের সাথে কেমন ভাবে কথা বলে, সেটা দেখে বুঝতে হবে, এইটা ফেইক নাকি রিয়েল পেইজ 
★ যিনি নিয়মিত অনলাইনে কেনাকাটা করেন, তিনি ইনবক্সে কথা বললেই বুঝবেন এখানে বিশ্বাস করা যায় কি না

Inti Nath

প্রথমে আমাদের দেখতে হবে পেইজ টি আসল কিনা পেইজ এর অ্যাক্টিভিটি কেমন সেজন্য কয়েকদিন ধরে পেইজ এর অ্যাক্টিভিটি দেখা দেন ভালো ভাবে কথাবার্তা বলে নিয়ে বিক্রেতা সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা নেওয়া দেন প্রোডাক্ট সম্পর্কে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করা এবং এই বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। হুট করে যাতে কোন কিছু যাচাই-বাছাই করা ছাড়া কোনো পণ্য না কিনি এবং টাকাটাও যাতে সাথে সাথে না দেখে-শুনে দিয়ে দেওয়া না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে সেজন্য সব দিক থেকে নিজেকেই সচেতন হতে হবে
S M Mehdi Hassan

সবাইকে আজকের আড্ডায় স্বাগতম। অনলাইনে জিনিস পত্র কেনার জন্যে আসলে ক্রেতার বিশেষ কোন গুণ থাকতে হবে এটা আমার কাছে খুব প্রয়োজন মনে হয় না। 

আমার মতে আমাদের দেশে অনলাইনে কেনাকাটা কম হবার পিছনে মূল সমস্যা হচ্ছে অপর্যাপ্ত তথ্য। 
অনেকে জানে অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় কিন্তু প্রক্রিয়াটা জানে না। 
অনেকে জানে কিন্তু জিনিস কিনতে অস্বস্তি বোধ করে প্রতারিত হবার ভয়ে।
আমাদের দেশে আত্মীয়-স্বজন পরিবার পরিজন একটা বড় ফ্যাক্টর। কেউ যদি অনলাইনে পণ্য কিনে তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয় তখন সেটা সে তার পরিবারের অনেকের সাথে শেয়ার করে এতেও অনেকে অনলাইনে পণ্য ক্রয়ে নিরুৎসাহিত হয়। 

এখন এই সমস্যা গুলো মোকাবেলা করার এক্টাই উপায়। মানুষকে জানানো, অনলাইনে কিভাবে পণ্য ক্রয় করা যাবে, সেটা দেখানো, মেলা,সেমিনার, ইত্যাদির মাধ্যমে সচেতনতা গড়ে তোলা। মিডিয়াতে ই-কমার্সের উপরে বেশি বেশি করে অনুষ্ঠান প্রচার করা। এখন এই যে সচেতনতা বাড়ানোর ব্যাপারটা এটার জন্যে অনেক লোককে এক সাথে এগিয়ে আসতে হবে এবং সবাইকে কাজ করতে হবে। কারণ মিডিয়া (সেটা পত্র-পত্রিকা, টিভি চ্যানেল, বা ইউটিউব ভিডিও নির্মাতা, অনলাইন সংবাদ প্রতিষ্ঠান যাই হোক না কেন) যখন দেখবে যে একটা জায়গায় এত লোক কাজ করছে তখন স্বাভাবিক ভাবেই তারা সেটা নিয়ে কথা বলতে 
এই জন্যেই Razib Ahmed ভাই বিভিন্ন পণ্য নিয়ে বিভিন্ন ইভেন্ট করে যাতে সবাইকে একসাথে করে বেশি বেশি করে প্রচার চালানো যায়। কিন্তু পলিটিক্স, অলসতা এসব কারণে অনেকে আসে না। এটাই হচ্ছে মূল সমস্যা।
Nusrat Jahan Mim

যে পণ্য নিবে সেটার সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞান নিয়ে তারপর ১০০% সিউর হতে হবে পণ্য কিনবে কিনা! 
এরপর সেই পণ্যের কোড / ছবি পেজের ইনবক্স এ দিয়ে নিজের ঠিকানা ও ফোন নং দেওয়া। 

অরডার দেওয়ার আগে দেখে নেওয়া পেজ এর ছবিগুলো পেজ মালিকের নিজেদের / অন্য পেজ / গুগল থেকে নেওয়া। যদি ছবি অন্য পেজ এর মনে হয় তাহলে সেখান থেকে ক্রয় না করা। 
আর অবশ্যই ডেলিভারি নেওয়ার সময় ডেলিভারি বয় এর সামনেই চেক করে নেওয়া। পণ্যের দাম নিয়ে দামাদামি না করা। প্রয়োজনে একি ধরনের প্রোডাক্ট আরো দশটা পেজে যাচাই করে নেওয়া। 
অরডার দিয়ে সেটা কেন্সেল না করা।

MD Saim Hossain Sohel

সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে সততা যখনি আমরা সততা অবলম্বন করতে পারবো বিক্রেতা তার পন্যের সকল দোষ গুণ আমাদের কাছে প্রকাশ করে দেবে তখন ক্রেতারা ও কিনতে সাচ্ছন্দ্য বোধ করবে এবং বিক্রেতাও তার পন্য খুব ভালো ভাবে বিক্রি করতে পারবে।
Sunzida Sheikh

ক্রেতারা ঠকে যাওয়ার ভয়ে অনলাইন শপিং করতে চায়না। কিন্তু নিজেরা একটু সচেতন থাকলেই ধরা খাওয়া থেকে বেঁচে যেতে পারে। একটা পেইজে অনেক লাইক আছে মানেই তাদের প্রোডাক্ট বা অরিজিনাল এমন কিছুনা। কারন লাইক টাকা দিয়ে কেনা যায়। তাই যেই পেইজ থেকে কেনাকাটা করতে চাচ্ছে সেই পেইজ আগে ভালোভাবে ঘুরে দেখা উচিত। পেইজের পোস্টের কমেন্ট/ রিভিউ দেখে কেনা উচিত। আর কোনো প্রোডাক্ট এর দাম অন্যসব পেইজ দেখে কম দেখলেই অনেকে অনেক বেশি করে একসংগে অর্ডার করে ফেলে। অগ্রীম টাকাও দিয়ে দেয়। পরে দেখা যায় পেইজে যেই প্রোডাক্ট এর ছবি দেওয়া ছিলো তা পায়নি। তখন মন খারাপ করে। তাই বলবো কোনো পেইজ থেকে কিছু কিনতে হলে অল্প করে কিনে দেখুন। সার্ভিস ভালো পেলে পরে আবার নিবেন 😊

Nasrin Sultana

অর্ডার করার পরে তা ক্যান্সেল করা উচিৎ নয়। অনেক কাস্টমারকে ফোনের পর ফোন দিলেও পাওয়া যায় না কিন্তু ডেলিভারি কোম্পানিকে ঠিকই ডেলিভারির টাকাটা নিজের পকেট থেকে দিতে হয়
Nondini Alam

বিক্রেতার কোন ভুল না থাকলেও যদি পণ্যটি রিটার্ন দিতে চায়, ভদ্রতার খাতিরে ডেলিভারি চার্জটা পে করা

Nondini Alam

শুধু তথ্য সংগ্রহের জন্য বিক্রেতার সাথে কথা বলার আগে একটু জানিয়ে দেয়া,
যেমন: পছন্দ হলে ১৫ দিন পর নেব।
Maliha Farjana

অর্ডার কনফার্মেশন করার আগেই প্রোডাক্ট ডিটেইলস দু'পক্ষেরই উচিত ভালো ভাবে জানানো আর জেনে নেয়া।

এফ-কমার্সে প্রতারণার ঝুঁকি মুক্ত হতে করণীয় নিয়ে আলোচনা


আড্ডা পোস্ট ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯।

বিষয়ঃ এফ-কমার্সে (ফেসবুক বিজনেস) প্রতারণার ঝুঁকি। ঝুঁকি মুক্ত হতে আমাদের করণীয় নিয়ে আলোচনা করুন। যারা ভিডিওটি দেখেননি নিচের লিংকে গিয়ে দেখে আসুন । https://youtu.be/Y9twavccr_4

সবাইকে বিজয় দিবসের ‍শুভেচ্ছা।

 — with Razib Ahmed and S M Mehdi Hassan.
MD Saim Hossain Sohel

এর জন্য প্রথমেই বিক্রেতার সাথে ভালো ভালো পরিচয় হতে হবে ।
যেমন আমাদের সুজন ভাইয়া উনার প্রতি বিশ্বাস করতে করো কোন সন্দেহ নেই নির্দ্বিধায় অর্ডার করতে পারি।
MD Saim Hossain Sohel

এর জন্য প্রথমেই বিক্রেতার সাথে ভালো ভালো পরিচয় হতে হবে ।
যেমন আমাদের সুজন ভাইয়া উনার প্রতি বিশ্বাস করতে করো কোন সন্দেহ নেই নির্দ্বিধায় অর্ডার করতে পারি।

MD Saim Hossain Sohel

কাকলি আপুর মত বিক্রেতার কাছ থেকে কারো কোন কিছু কিনতে আর কোন সন্দেহ নেই।

রিয়াদ হাসান বাদশা

ভাই করনীয় একটাই আপাতত আমার কাছে যতটুকু সম্ভব পরিচিত মানুষের কাছে থেকে নেয়া উচিৎ সে জন্য যদি নিজের পছন্দ এবং প্রোয়জন এর বেপারেও কিছুটা ছার দিতে হবে (মেডিসিন ছাড়া), আসুন দেশীয় পণ্য কিনি পরিচিত দের কাছে থেকে।

Munni Akter

পেইজ এর রিভিউ গুলো ভালোভাবে চেক করতে হবে। পরিচিত ব্যক্তির সাথে লেনদেন করতে হবে। আইডি ভালো ভাবে চেক করতে হবে রিয়াল অাইডি কিনা। ক্যাশঅন ডেলিভারিতে প্রোডাক্ট দিতে হবে

Munia Sabrina

কাস্টমার দের অবশ্যই করণীয়ই হলো পেইজ থেকে পণ্য নেওয়ার সময় অবশ্যই পেইজের রিভিউ চেক করে নিতে হবে

Jannatul Ferdus Nipa

সেলার / বিক্রেতার আইডি চেক করা যখন যেটা প্রয়োজন হয়, পেজ রিভিউ দেখা, ক্যাশ অন ডেলিভারি দেয়া ও নেয়া।
Humay RA

পরিচিতি র জন্য আড্ডা গুলোতে অংশ গ্রহণ করা জরুরী। কিন্তু আমি পারি না
 
Md Daloare Hossain

অপরিচিত পেজ থেকে ক্রয় করা ঠিক হবে না এডভান্স দিয়ে

Rosen Keya

উই এ সব কিছুই পাওয়া যায়।তাই সবাইকে বলব উই থেকেই সব কেনাকাটা করুন তা হলে আর কারো প্রতারিত হওয়ার সুযোগ থাকবেনা।
Fatima Tuj Johora Rafi

মীর বাজার থেকে আমি ড্রেস কিনবো ভেবেছিলাম, কিন্তু ঐখানে বিভিন্ন জনের নেগেটিভ কমেন্ট দেখে আর অর্ডার করি নাই,করলে নির্ঘাত ধরা খেতাম

S M Mehdi Hassan

সবাইকে আজকের আড্ডায় স্বাগতম। সব জায়গায় খারাপ লোক এবং ভাল লোক আছে। ফেসবুকও এর ব্যতিক্রম নয়। আসলে অনুষ্ঠানে Razib Ahmedভাই যেটা বলেছেন। যারা ফেসবুকের মাধ্যমে পণ্য ক্রয় করেন তারা কিন্তু অশিক্ষিত না, তারা কিন্তু লেখাপড়া জানা লোক। অনুষ্ঠানে ভায়া বলেছেন ও যে পণ্য দেখে অনেকেই তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়। কোন পেজ থেকে পণ্য কেনার আগে উক্ত পেজ, তাদের কমেন্ট, ইত্যাদি দেখে তারপরে তাদের সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। 

আরেক্টা ব্যাপার হচ্ছে আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ এখনো অনলাইনে সেভাবে কেনাকাটা করতে অভ্যস্ত নয়। অনুষ্ঠানে ভায়া এটাও বলেছেন যে অনলাইনে নিরাপদে কেনাকাটা করবার সেরা উপায় হচ্ছে ই-ক্যাব এর সদস্য প্রতিষ্ঠান থেকে পণ্য ক্রয় করা। এখন অনেকেই হয়তো এই ব্যাপারটা সম্পর্কে অবগত নন। 

এই জন্য অনলাইনে কিভাবে নিরাপদে কেনাকাটা করা যায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন অনলাইন উদ্যোক্তারা কোথায়, তাদের ফেসবুক পেজ, ওয়েবসাইট, কি কি পণ্য বিক্রি করছে, এসব নিয়ে পত্র-পত্রিকা এবং মিডিয়াতে আরো বেশি বেশি প্রচার হওয়া দরকার। এটাই হচ্ছে সমস্যা।

Taslima Siddika Siddika

ঝুঁকি কমাতে আমাদের লেনদেনে সাবধান হতে হবে

Imran Hossen

সর্ব প্রথম কম দামে ভাল পন্য পাওয়ার মানসিকতা ত্যাগ করতে হবে ,কারন এটা কখনো সম্ভব না।

Salma Alam

এডভান্স না দিয়ে ক্যাশ অন ডেলিভারি করতে হবে।এজন্য উভয় পক্ষেকে সাবধান হতে হবে।
Jannatul Fardaous Jannat

পেজের মালিকের সম্পর্কে ধারনা থাকা। অনেক পেজের মালিক কে তা গুগল করে ও পাওয়া যায় না। এখানে যারা হাইড এন্ড সিক খেলে তাদেরকে ইগনোর করা।

Jannatul Fardaous Jannat

পেজে ফোন নাম্বার, ঠিকানা ও এমন সব দরকারি তথ্য না থাকলে সেখানে লেনদেন না করা
Jannatul Fardaous Jannat

অনেক পেজে দাম ও অন্যান্য সব কিছুই ইনবক্সে বলে। কমেন্ট পাবলিকলি কিছু জানায় না। সেখান ও লেনদেন করার আগে চিন্তা করা উচিৎ।
Jannatul Fardaous Jannat

আর আমাদের ও মাথায় রাখতে হবে সস্তার তিন অবস্থা 😀।

Imran Hossen

যে কোন শপের থেকে প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় কেনাকাটা গুলো সব টাকা অগ্রিম ছাড়া করতে হবে
Jannatul Fardaous Jannat

যে পেজে তাদের নিজস্ব কোনো পণ্যের ছবি নাই। অন্য পেজের ছবি নিয়ে পোস্ট করে কম দামে দিতে চায় তাদের কে নিয়ে ভাবা উচিৎ। আসলেও কি ওদের কাছে পণ্য আছে কি না 😀

শতাব্দী সোম

ঝুঁকি ক্রেতা বিক্রেতা দুই দিকেই আছে।একজন ক্রেতা হিসেবে যেমন আমি এডভান্স টাকা দিতে ভয় পাই তেমন একজন বিক্রেতা হয়ে অনেক সময় এমন হয়ে কোন এডভান্স ছাড়া কুরিয়ার করার পর ক্রেতা সেই কুরিয়ার আর নেন নি।উপরন্তু আমাকে ব্লক করে রেখেছেন।অথচ কুরিয়ার পাঠাতে এবং রিটার্ন নিতে আমার টাকা খরচ হয়েছে। পণ্যটি তৈরি করতে এবং কুরিয়ার অফিসে দিয়ে আসতেও অনেক সময় খরচ হয়েছে। তাই এই বিষয়ে ক্রেতা বিক্রেতা দুই পক্ষই অসহায়।
Jannatul Fardaous Jannat

অগ্রীম দেয়া নেয়া দুই দিকেই সুবিধা ও অসুবিধা আছে। বিশেষ করে ঢাকার বাইরের কাস্টমারদের বেলায় এই সমস্যা টা বেশী হয়। সুন্দরবনে যেমন সব ব্রাঞ্চ থেকে কন্ডিশনে দেয়া যায় না। তখন তো পেমেন্ট আগে নিতে হয়।
Jannatul Fardaous Jannat

রিভিউ পজিটিভ ও নেগেটিভ দুটোই পেইড রিভিউ হয়। সবসময় রিভিউ দেখেও যাচাই করা যায় না

Jannatul Fardaous Jannat

আপনি কোনো একটা পেজে পণ্য সম্পর্কে জানতে চেয়ে কমেন্ট করলেন আর ঐ কমেন্টের রিপ্লাই যদি অন্য পেজ বা পেজ ওনার আপনাকে ইনবক্সে নক করে বলে আমি এটা দিতে পারবো আরো কম দামে। ঠিক তখনই আপনার ভাবা উচিৎ হবে ঐ ২য় পেজ সম্পর্কে যে লেনদেন করবেন কি না

নাদিয়া রওশন

দু পক্ষই সাবধান হতে হবে
দুষ্টু সেলার যেমন আছে
দুষ্টু ক্রেতা ও তেমন আছে
তাই অল্প কিছু হলেও এডভান্স নিতে হবে,দিতে হবে