বিজনেস গ্রোথ বৃদ্ধির কৌশল।

 টপিকঃ বিজনেস গ্রোথ বৃদ্ধির কৌশল।


বিজনেসে গ্রোথ বৃদ্ধি করার বিভিন্ন কৌশল আছে। অন্যতম কৌশল হলো বিজনেসে গতানুগতিক চিন্তা ভাবনা থেকে বের হতে হবে।

কাজের প্রতি সৃজনশীলতা প্রকাশ করার জন্য নতুন কাজ করতে হয়।এতে সবার কাছে নিজেকে অনন্য করে তুলা যায়।

কাজের প্রতি ইউনিক হলে সহজে সাফল্য লাভ করা যায়।

বিজনেসে গ্রোথ বৃদ্ধির অন্যতম কৌশল হলো ফটোগ্রাফির দিকে ফোকাস করতে হবে।

আসলে ই-কমার্সের মাধ্যমে এখন ব্যবসাতে ফটোগ্রাফির দিকে আলাদা গুরুত্ব দিতে হয়।

যার কারনে সময়ের সাথে কাজে ফোকাস করে টিকে থাকা সহজ হয়।

ব্যবসাতে ভালো করার জন্য সুন্দর ফটোগ্রাফিতে খেয়াল রাখতে হবে।

বিজনেস গ্রোথ বৃদ্ধির কৌশল আজকের টপিকের নাম, আজকের সবার কমেন্ট থেকে অনেক আইডিয়া পাওয়া যাবে, যারা যারা বিজনেস করবেন তারা আজকের আড্ডা পোস্ট থেকে অনেক উপকৃত হবেন।

আমাদের অনলাইন উদ্যোক্তাদের প্রথম যে বিষয় টি তে অবশ্যই কৌশলী হতে হয় সেটা হলো কাস্টমার ডিলিং প্রসেস টা। আমরা আসলে কতোটা পজিটিভ ওয়েতে ক্রেতা হ্যান্ডেল করতে পারছি বা তাদের কে আমাদের কাজ নিয়ে পজিটিভ একটা বিষয় বোঝাতে পারছি এটা ভিশন গুরুত্বপূর্ণ। একজন সেলার যখন ক্রেতা ডিলিং এর এই বিষয় টা তে অনেক বেশী ফোকাসড থাকে এবং অবশ্যই যতোটা সম্ভব হাল ছেড়ে না দিয়ে একজ্ন হবু ক্রেতা কে সম্ভাব্য ক্রেতাতে পরিনত করার মানসিকতা এবং দৃঢ়তা রাখতে হবে। এবং এটি ও এক ধরনের কৌশল যেটাতে করে একজন ক্রেতা অবশ্যই আমাদের ডিলিং এ মুগ্ধ হবেন এবং আমাদের আন্তরিকতায় ক্রেতা হবার কথা চিন্তা করবেন.

বিজনেস গ্রোথ বাড়ানোর জন্য আপনাকে আগে সবচেয়ে আপনার কাজকে নিয়মিত করতে হবে।

আপনি যদি কোনো ফার্মেসি দোকান দেন তাহলে সেই দোকান প্রতিদিন খুলতে হবে আবার দোকান বসতে হবে নিয়মিত না হলে কাস্টমার পাওয়া যাবে না।

তাই সকল বিজনেসের ক্ষেত্রে আপনাকে নিয়মিত হতে হবে।

হোক সেটা অনলাইন বিজনেস আবার হোক সেটা অফলাইনে বিজনেস ।

বিজনেসের গ্রোথ বৃদ্ধি করার জন্য উদ্যোক্তা তার নেটওয়ার্কিং চ্যানেলকে অনেক বেশি সমৃদ্ধ করতে হবে।

একজন উদ্যোক্তা যদি তার নেটওয়ার্কিং চ্যানেলকে অনেক বেশি প্রসারতা ঘটাতে পারেন তাহলে তার বিজনেসের সমৃদ্ধ হবে । এবং সেই বিজনেসে কলেবর বৃদ্ধি পাবে যা ।

প্রকারান্তরে সেই বিজনেসের গ্রোথ বৃদ্ধি করে দিবে।

বিজনেসের গ্রোথিং এর জন্য ডেলিভারী সমস্যা গুলোকে বের করে সমাধান করা উচিত।

অনেক সময় দেখা যায় ডেলিভারী সমস্যা থাকতে পারে পণ্য ডেলিভারী।তে দেরি হয়।

এজন্য কাষ্টমারের সাথে ভালো বিল্ড আপ করতে পারলে বিজনেসের গ্রোথিং পসিবল।

বিজনেসের জন্য ঐটি অনেঈ গুরুত্ব একটা অংশ।

আমাদের মার্কেটিং জনক ফিলিপ কটলারের মার্কেটিং বই থেকে আমরা জেনেছি যে আমাদের বিজনেস গ্রোথ টা মূলত আমাদের কাজের মার্কেটিং ওরিয়েন্টটেড হয়ে থাকে। তাই এক্ষেত্রে আমাদের কে ক্রেতাদের কে এনগেজড করার পাশাপাশি অবশ্যই ক্রেতাদের চাহিদা পূরনে কাজ করতে হবে। অর্থাৎ আমাদের কৌশল থাকবে ক্রেতা কে তাদের চাহিদা অনুযায়ী বেস্ট পন্য দিয়ে তাদের সন্তুষ্টি অর্জন। এতে করে একটি বিজনেসের গ্রোথ অবশ্যই পজিটিভলি হবে.

বিজনেসের গ্রোথ বৃদ্ধি করার অন্যতম কৌশল হলো নিয়মিত পন্য নিয়ে তথ্যবহুল লেখা।যা আমরা স্টোরি টেলিংয়ের মাধ্যমে সহজে করতে পারি। স্টোরি টেলিংয়ের মাধ্যমে কনটেন্ট লিখে উপস্থাপন করা যায়।

স্টোরি টেলিংয়ের মাধ্যমে পন্য উপস্থাপন করলে সহজে ক্রেতাদের স্মৃতিতে গেঁথে যায়। নিয়মিত কনটেন্ট লেখার মাধ্যমে পন্যকে সৃজনশীলভাবে উপস্থাপন করা যায়।

বিজনেস গ্রোথ বৃদ্ধির অন্যতম কৌশল হলো ফেসবুক ভিত্তিক গ্রুপগুলোতে নিয়মিত থাকা। বর্তমান সময়ে আরিফা মডেল ফলো করা ছোট ছোট গ্রুপগুলোতে সময় দিয়ে অনেকেই ব্যবসাতে ভালো ফলাফল করতে পারছেন।

নিয়মিত সময় দিয়ে নিজের পরিচিতির পাশাপাশি ব্যবসাতে ভালো করার সুযোগ পাচ্ছেন।

একমাত্র পড়াশোনার মাধ্যমে অর্জিত দক্ষতার বলে ই-কমার্স বিজনেসের গ্রোথ বাড়ানো সম্ভব। সবার আগে পড়াশোনার মাধ্যমে অনেক ধরনের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। রিডিং, রাইটিং, সার্চ করে পড়ার দক্ষতা ও অভ্যাস গঠন করতে হবে। আর অল্প সময়ে উদ্যোক্তাদের জন্য এগুলো অর্জন করতে ডিজিটাল স্কিলস্ গ্রুপের প্রণীত আরিফা মডেল সবচেয়ে বেশি উপযোগী। বর্তমান যুগে এটি স্কিল ডেভেলাপমেন্টের সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি।

বিজনেসের গ্রোথ বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের অফলাইন অনলাইন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট করতে হবে। যার মাধ্যমে ক্রেতাদের সাথে বিভিন্ন ধরনের মিথস্ক্রিয়া সম্পর্ক তৈরি হবে ।

যা সেই বিজনেসের প্রতি ক্রেতাদেরকে আকৃষ্ট করার পাশাপাশি নতুন ক্রেতাদের গ্রাব করতে পারবে এবং এভাবে ধীরে ধীরে একটি বিজনেস বৃদ্ধি করতে পারবে।

লেখাপড়া কি বিজনেসে প্রয়োজন আছে?

অবশ্যই আছে।স্যার বলেন আমাদের সবার উচিত নিজে যেই ফিল্ডে কাজ করিনা কেনো হোক চাকরি কিংবা বিজনেস আমাদের ঐ বিষয়ে পড়াশোনা করা উচিত। এবং পাশাপাশি বেসিক বৃদ্ধি জন্য আমাদের দরকার আরিফা মডেল অনুসরণ করা। এতে করে আমাদের বেসিক যেমন বাড়ে তেমনি কাজের গতিশীলতা বাড়বে.

বিজনেসের গ্রোথিং এর জন্য পণ্যের ক্রিয়েশন অবশ্যই একটু ইউনিক হতে হবে।

সৃজনশীল দক্ষতা কে কাজে লাগাতে পারলে বিজনেসের ভালো ডেভেলপমেন্ট করা সহজ হয়।

এজন্য ফিউশনে অনেকটা ভিন্নতা আপতে পারলে

বিছনেসের জন্য অনেক বেশি রেপুটেশন বাড়বে।

No comments:

Post a Comment