ই-কমার্সে পণ্যের গুণগত মান ও মার্কেটিং কৌশল-Adda Post

Kamrul Hasan ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ২৭ আগস্ট ২০১৯।

বিষয়ঃ ই-কমার্সে পণ্যের গুণগত মান ও মার্কেটিং কৌশল, কোনটা বেশি জরুরী এবং কেন? বিস্তারিত আলোচনা করুন।

আড্ডা পোস্টে সবাইকে শুভেচ্ছা ও স্বাগতম।

 — with Razib Ahmed.
Imran Hossen

মানসম্মত পন্য বা উচ্চ মানের পন্যের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল ক্রেতাকে সহজেই নিজের করে নেয়া যায়।ব্যবসার একটা মুল্যবান স্তম্ভ হল একি ক্রেতার কাছে বার বার বিক্রি করা সেটার পথ সহজ করে দেয়।ক্রেতা আপনার থেকে ভাল পন্য পাওয়ার পরে আপনি তাকে অন্যান্য পন্য সম্পর্কে যা বললেন বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সে সেটা মেনে নিবে।
Mojidul Islam

আমাদের বাংলাদেশের লোক যেকোন কিছু খুজে গুগল মামার কাছে তাই আনার প্রডাক্ট গুগল মামার কাছে ইনডেক্স করাতে হবে।আর সেই সাথে প্রডাক্ট গুলোকে SEO করতে হবে
Afrin Jahan Rotna

একজন নতুন উদ্দোত্তা কে টেকনিক্যাল ডেভলমেণ্ট, পোডাক্ট ডেভল মেন্ট,পোডাক্ট শোকেসিং, পেমেন্ট কাস্টমার সার্ভিস সব খেয়াল রাখতে হবে।
সব মিলিয়ে অপারেশন ম্যানেজমেন্ট
Mohsin Ali

গুনগুন মান ও মার্কেটিং কৌশল দুটিই নির্ভর করে ক্রেতার উপর। ক্রেতা সব সময় সঠিক। যদি আমরা পণ্যের গুণগত মানের দিকে নজর দিই তাহলে পণ্য মূল্য বেশি হবে। আবার মধ্যম মানের পণ্য মার্কেটিং কৌশলে ক্রেতাকে আকৃষ্ট করা সহজ। কারন দাম কম হয়। দাম একটা বড় প্রভাব ফেলে পণ্যের গুণগত মান ও মার্কেটিং কৌশল এর উপর।
Imran Hossen

আমরা সাধারনত কোন কেনাকাটার ব্যাপারে কাছের বা পরিচিত মানুষগুলোর পরামর্শ নেয়ার চেস্টা করে এবং অনেক ক্ষেত্রেই প্রভাইত হই।যেমন আপনি একটি ল্যাপটপ কেনার ব্যাপারে আপনার কয়েকজন বন্ধুর পরামর্শ চাইলেন এবং সেখান থেকে আপনি দুটি নাম পেলেন যথা ক্রমে এইচপি অথবা ডেল মানে তারা এই ব্র্যন্ড কেই সাপোর্ট করে আপনাকে পজেটিভ পরামর্শ দিল। আপনি কিন্তু ঘুরে ফিরে এই দুইটার এক্টাই কিনে আনবেন হয়ত মডেল এর পার্থক্য হতে পারে।এরকম কিন্তু সব ক্ষেত্রেই সেটা গায়ের সাবানই হোক না কেন।আমরা অন্তত একবার ট্রাই করে থাকি এমন ক্ষেত্রে।ভাল পন্যের কারনে আপনার ক্রেতাই ঠিক এমনভাবেই আপনার মার্কেটিং করে দিবে এবং নতুন ক্রেতা তৈরিতে অনেক বড় অবদান রাখবে।

Asma Akhtar

লাইভ এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং এখন ট্রেন্ড হয়ে গেছে এতে করে ক্রেতাদের বিশ্বাস বাড়বে
Mohsin Ali

ক্রেতার সাথে উত্তম ব্যবহারের কৌশল কাজে লাগাতে হবে। সরাসরি বিক্রির ক্ষেত্রে চা-বিস্কুট অফার করা যেতে পারে‌। অনলাইনে বিক্রির ক্ষেত্রে বিক্রয় পরবর্তী সেবা দেওয়া যেতে পারে। মানে পণ্য ক্রেতার কতটুকু চাহিদা পূরণ করলো। ক্রেতা কতটুকু সন্তুষ্ট হল এই বিষয়ে খোঁজ নিতে হবে। মানে পণ্য গুনসম্পূর্ণ ও মার্কেটিং কৌশল উভয় প্রয়োজন।
Mohsin Ali

পণ্যের যথাযথ ব্যবহারের কৌশল শেখানোর জন্য পডকাস্ট/ভডকাস্ট বানিয়ে সাইটে আপলোড দেওয়া উচিত।

Mohsin Ali

পণ্যের মোরকীকরন, ডিজাইনের ভিন্নতা ও আকর্ষণীয়তা আনতে হবে।
Sadia Akter

খুব সুন্দর মোড়কে পণ্য সাজিয়ে বাজারজাত ও বিক্রয় মার্কেটিং করা হল। পরে দেখা গেল সেই পণ্য ব্যবহার করে বা ভোগ করে তার হিতে বিপরীত হল, তখন কি লাভ এত মানহীন পণ্য মার্কেটিং করে। তাই পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরী।
Sadia Akter

আপনার হাতের তৈরি খাবার বা পণ্য খুব গুণগতমানের। ঘনঘন অর্ডার আসে কাস্টমারের কাছ থেকে। কারণ ব্যবহারিক ও স্বাস্থগত ব্যাপার খুবই ভালো। কিন্তু পরিচিত কিছু লোকের বাইরে দেশ বিদেশে অনেকেই হয়তো এমন পন্যটা খুঁজছে কিন্তু জানে না বিধায় পাচ্ছে না। সে অবস্থায় পন্যটির সঠিক প্রচার প্রচারনা মার্কেটিংয়ের মত বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

Sadia Akter

পণ্যের সঠিক গুণগতমান , সঠিক মার্কেটিং কিভাবে, কি দিয়ে, কখন, কোথা থেকে বিভিন্ন বিষয়গুলি সঠিকভাবে সুবিন্যস্তভাবে সাজানোর একটা সহজ কৌশল তৈরি করে ব্যবসা পরিচালনা করলে তুলনামূলকভাবে অধিক সফলতা সম্ভাবনা রয়েছে
Salahuddin Ratan

অবশ্যই পন্যের গুনগত মান ঠিক থাকা জরুরি। বর্তমানে ই-কমার্সের মার্কেটিং পন্যের মান ও গুনাগুন যে ভাবে বর্ননা করা হয় অনেক কোম্পানির পন্য ডেলিভারীর পর দেখা যায় যে বর্ননা মোতাবেক গুন এবং মান কোনটাই ঠিক না। যোগাযোগ করা হলে বলে সরি আমাদের এখানে তো ঠিক ভাবে কাজ করে আপনারটি কেন করছে না দেখে কি করা যায়। তার পরে আর কোন যোগাযোগ করে না। এই ধরনের কম্পনীর কারনে মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলবে। তাই আমার মতে প্রথমে গুন গত মান ঠিক রাখতে হবে তার পর ভাল মার্কেটিং করতে হবে। আমি কিছু অনলাইন সপ এর পন্য আমাকে অর্ধেক দামে দিলেও তাদের কাছ থেকে আর কোন পন্য নিব না। সরকারি ভাবে আইন করে এদেরকে বন্ধ করতে হবে। আর তা না হলে সততার সাথে যারা কাজ করবে তাদের অনেক কষ্ট পোহাতে হবে।

Aloka Yesmin Jyoti

ই-কমার্স মার্কেটিং কৌশল পুরোটা নিজের উপর নির্ভর করে। সে কোন উপায়ে মার্কেটিং করবে।বর্তমানে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন, অ্যাড, প্রডাক্টস এর মূল্য ছাড়, বিভিন্ন প্রোগ্রাম মাধ্যমে মার্কেটিং করা হয়

part 2
Asma Akhtar

হেন্ডমেইড জিনিসপত্র এর জন্য ভালো জিনিস ব্যবহার করা উচিত। এমন পন্য ব্যবহার করা উচিত যা লং লাস্টিং করে।এতে ক্রেতার সন্তুষ্টি বাড়বে
Ahm Rashed

আপনার মার্কেটিং আপনার পেকেজিং ও করতে পারে। সুন্দর একটা পেকেজিং এর দিকে খেয়াল রাখতে পারেন। অনেক ভাল প্রোডাক্ট প্রজেন্টেশনের জন্যও খারাপ দেখায়। তাই পেকেজিং এর দিকে খেয়াল রাখতে হবে ।
Sarwat Prova

উভয়ই সমানভাবে জরুরী। কারণ পণ্যের গুণগত মান ভাল হলে মানুষ কেনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করবে বেশি এবং এই আগ্রহ থেকে সে পরবর্তীতে তার চারপাশের মানুষের কাছে পণ্যেটির গুন তুলে ধরবে। এতে করে অন্যেরাও কিনতে উদ্ভুদ্ধ হবে। সে জন্য যেকোন পণ্যের গুনগত মান ভাল হওয়া জরুরি। জনপ্রিয় হওয়ার যেকোন পণ্যের উপর মার্কেটিং কৌশল এপ্লাই করা যায়। যেমন- যেকোন উৎসবে ডিসকাউন্ট দেওয়া যেতে পারে।
Asma Akhtar

আমরা যখন মার্কেটে যাই তখন কিন্তু ১০-২০ টা দোকান ঘুরে যাচাই করে জিনিস কিনি। অনলাইনে ও একি অবস্থা। তাই ক্রেতার পছন্দও উপর অনেক কিছুই নির্ভর করে
Ahm Rashed

সবসময় শুধু পন্যের মার্কেটিং না করে মাঝে মাঝে কিছু বিনোদন শিক্ষা মুলক এবং একথায় মানুষের উপকারে লাগে এমন বিষয়ও শেয়ার করতে পারেন। যাতে করে কাস্টমার আপনার সাইটে বা পেইজে আসলে কিছু না কিছু শিখতে পারে জানতে পারে।
Imran Hossen

আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে জানি যে সঠিক মার্কেটেইং কৌশল কত জরুরী।আপনি একটা পন্যে ক্রেতাকে খুশি রেখে লাভ করতে চাইবেন আবার আপনার সকল খরচ সহ নিট লাভ চাইবেন।যদি মার্কেটিং কৌশল ভাল না হয় তাহলে এই ক্ষেত্রে আপনি চরম ভাবে ব্যার্থ হবেন।এসব ক্ষেত্রে প্রভাবটা সেল আর ব্র্যান্ড ইমেজ দুটই কমিয়ে দেয়।মার্কেটিং খরচ বেশি হওয়ার কারনে আপনি হয় পন্যের মান কমিয়ে দিতে বাধ্য হবেন অথবা দাম বারিয়ে দিতে বাধ্য হবেন কারন আপনাকে টিকে থাকতে হবে সকল খরচ তুলে।ফলে সামঞ্জস্য নস্ট হয়ে যাবে আর ক্রেতা আপনার কোম্পানির থেকে অনেক নয় বহুদুরে সরে যাবে।
Mojidul Islam

অনেকেই কপি পন্য কে বলে এটা রিয়াল পন্য এটা কিনুন কিন্তু এই কপি পন্য যে কিনবে সে এটা ভালো মত ব্যবহার না করেই নস্ট হলো তখন আপনাকে খারাপ রিভিউ দিবে যা আপনার ব্যবসার খারাপ প্রভাব ফেলবে
Asma Akhtar

আমরা সবাই কেউ না কেউ অবশ্যই মার্কেটে এ বিষয় গুলোতে হ্যারাসমেন্ট হয়ে থাকি যে অনেক গুলো প্রোডাক্ট দেখলাম কিন্তু ভালো লাগলো না তখন অনেক বিক্রেতা বলে তাহলে নামাতে কেনো বললেন। কিন্তু এটা তারা ভুলে যায় যে এটা তাদের দ্বায়িত্ব। আবার অনেকেই বলে কিনবেন্না যখন আসলেন কেনো।এমন আরও নানা কথা।
একবার একটা জিনিস এর দামাদামি করার সময় এটাও বলছে যে আমাকে আমরা ফুটপাতের মাল বিক্রি করিনা। 😔😔
অথচ জিনিস টার কোয়ালিটি অনুযায়ী আমি দাম বলছি।
কিছুদিন পর তার চেয়ে ভালো সেম জিনিস টাই কিনছি তার দামের চেয়ে কম মুল্যে 
এই জন্যই ব্যবহার অনেক গুরুত্বপূর্ণ
Mojidul Islam

আপনারা আপনার পণ্যর মার্কেটিং ডিজিটাল ভাবেও করতে পারেন। এস এম এস মার্কেটিং।ইমেইলমার্কেটিং।
Mojidul Islam

গুগল এডওয়ার, ফেসবুক পেইজ বুস্ট করেও ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন।
Mojidul Islam

আবার কিছু কিছু ওয়েব সাইট আছে যেগুলোতে বিনা মুল্যলে এড দেয়া যায়।মানে পন্যর এড। যেমন আপনার ডেল।বেসতো এসব সাইটে
Ahm Rashed

কথায় আছে প্রচারেই প্রসার। তাই যত বেশী প্রচার করবেন তত আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রসার হবে। মানুষ আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানতে পারবে। চিনবে এখন কথা হল। আপনি যদি আপনার সব টাকা মার্কেটিং এর পিছনে খরচ করেন তাহলে আপনি ব্যবসা রান করবেন কিভাবে? তাই সবসময় পেইড মার্কেটিং না করে কিছু ফ্রি মার্কেটিং করতে হবে। কিছু কাজ নিজে নিজে করতে হবে। মানুষের সাথে পরিচিত হতে হবে আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম বলতে হবে কি করেন তা বলতে হবে। এইভাবেও কিন্তু মার্কেটিং হয়।
Mojidul Islam

আপনি যদি বিদেশ থেকে পন্য ইমপুট করতে পারেন সরাসরি তাহলে আপনি লাভ বেশি করতে পারবেন।আর যদি বাংলাদেশ থেকে কিনে আবার আপনি আপনার সাইটের মাধ্যমে পন্য বিক্রি করেন তাহলে সীমিত লাভ হবে
Mojidul Islam

আমরা অনেকেই বাংলাদেশে যারা ইমপুট করে তাদের থেকে বেশি দরে ক্রয় করি। কিন্তু যখন আমরা বাজারে বিক্রি করবো তখন মুল্য নির্ধারন করতে গেলে দেখা যাদের থেকে ক্রয় করছি তারা কম রেটে বিক্রি করে ফলে সিমিত লাভ চলে আসে যা দিয়ে ব্যবসা করা সম্ভব হয় ফলে ব্যবসায় সবুজ বাতির স্থানে লাল বাতি
Asma Akhtar

আমাদের দেশে এখন সৎ লোকের বড় অভাব।নিজের দেশের লোকেরাই চক বাজার,জিঞ্জিরা সহ নানা জায়গায় বিদেশি নামি দামি ব্রান্ড এর নকল কসমেটিক, খাবার,আরও নানান কিছু নকল বানায়
Ahm Rashed

মার্কেটিং বন্ধ করা যাবে না মনে রাখতে হবে। নিয়মিত মার্কেটিং করতে না পারেন মাঝে মাঝে হলেও মার্কেটিং করতে হবে। 

সাইট থাকলে seo করতে হবে কারন কারন seo একটি দীর্ঘ মেয়াদি মার্কেটিং এবং খুব কার্যকর। যদিও ফল পেতে সময় লাগে। seo করার সাথে সাথে আপনি ফল পাবেন না। তাই ধৈর্য রাখতে হবে। 

ব্যবসা করতে হলে সাহস রাখতে হবে ভেংগে পড়া যাবে না।

part  3
Saikat Hasan Kabbo

পণ্যের গুনগত মান বজায় রাখলে ক্রেতা পণ্য ক্রয় করে সন্তুুষ্ট হয়।এতে করে একদিকে যেমন ব্যবসায় প্রসার বাড়ে।অন্যদিকে ক্রেতার সংখ্যা বাড়তে থাকে।আর আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে এই প্রতিযোগিতা বাজারে টিকে থাকতে হলে ক্রেতা সন্তুুষ্টি অতীব প্রয়োজন।আর এর জন্য পণ্যের গুনগত মান বজায়ের ব্যাপারে আমাদের এক চুল পরিমাণ ছাড় দেওয়া উচিত নয়।তাহলেই আমরা প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে পারব।
Ahm Rashed

পন্যের ছবি ইডিট করতে হবে কিন্তু এমনভাবে করা যাবে না পন্যের বাস্তব রুপ পরিবর্তন হয়ে যায় সেই দিকেও খেয়াল রাখতে হবে
Kulsum Akter Rupali

মার্কেটিং এর সহজ কৌশল হলো ক্রেতাকে হাতকরা।হাতকরতে হলে বিক্রেতা কে অবশ্যই সৎ হয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো মানের পন্য দিতে হবে । ক্রেতার সন্তুষ্টির জন্য মাঝে মাঝে নিজের প্রফিটকে বাদ দিতে হবে।গুনগতমান ভালো থাকলে ক্রেতা আস্থাশীল হলে মার্কেটিং বৃদ্ধি পাবে।
Md Imran Tahir

বিক্রয়কারীকে প্রথমতো সৎ হতে হবে । তারপর পণ্যের অবস্থা ভালো হতে হবে । যদি পণ্যের গুনগত মান ভালো থাকে তাহলে ক্রেতারা মনের আনন্দে ক্রয় করবেন । এবং এর প্রচার প্রসার বাড়তে থাকবে
স্ট্যান্ডার্ড ওয়ার্ডস

ফার্স্টেই পণ্যের গুনগত মান নিশ্চিত করতে হবে।পণ্য পর্যাপ্ত মান সম্পন্ন না হলে সুদক্ষ মার্কেটিং এর মাধ্যমে হয়তো পণ্য গ্রাহকদের কাছে পৌছানো যাবে কিন্তু এতে করে পন্য ব্যবহারের পর গ্রাহকের অসন্তুষ্টি ব্যবসার নাম ইন্সট্যান্টলি নষ্ট করে দিবে।অন্যদিকে মান নিয়ে কম্প্রমাইজ না করলে গ্রাহক নিজেই মার্কেটিং এর কাজ করে দিবে।

Asma Akhtar

ফ্রেন্ডস, রিলেটিভরা ভালো রিভিউ দিলে মার্কেট ভালো হবে
Röwshön Ârâ

ডিসকাউন্ট অফার , কুপন , ভাউচার এগুলোও এক ধরনের মার্কেটিং
Aloka Yesmin Jyoti

ই-কমার্স এ মার্কেটিং প্রথমে বড় আকারে সম্ভব না।তাই যে প্রডাক্টস নিয়ে কাজ করবেন তা একটা নির্দিষ্ট এলাকার মানুষ কে টার্গেট করে তা সেল করতে হবে। এভাবে প্রডাক্টস যদি ভালো হয় ১০ জন থেকে ২০ জন ২০ জন থেকে ৪০ জন,৪০ জন থেকে ৮০ জন। এভাবে ধীরে ধীরে মার্কেটিং বৃদ্ধি করতে হবে
Saikat Hasan Kabbo

মার্কেটিং কৌশল সম্পর্কে বলতে গেলে আমাদের বাজার সম্পর্কে আগে ধারণা নিতে হবে।বাজারে কি রকম প্রতিযোগিতা বিদ্যমান,বাজারে আমার পণ্য অবস্থান কেমন হবে,বাজারে কি কি সুবিধা রয়েছে আর কি কি অসুবিধা রয়েছে,বাজারে ক্রেতার সমাগম কেমন?বাজারের অবস্থান।এইসব বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন।এতে করে ব্যবসায়ের লাভ ক্ষতি সহজেই অনুমান করা যায়।যেই বাজারে সুবিধা বেশি,যেই বাজারে আমার পণ্যের জন্য ক্রেতার সমাগম বেশি,যেই বাজারে আমি প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে পারব সেই বাজারে আমাদের মার্কটিং করা উচিত।আমি মনে করি মার্কেটিং করার ক্ষেএে উপরোক্ত বিষয়গুলো বা কৌশলগুলো প্রয়োগ করা প্রয়োজন।
Ahm Rashed

আপনার ব্যবসার বিজনেস কার্ড আপনার মার্কেটিং করে। তাই আমাদের মাথায় রাখতে হবে ভাল সুন্দর একটি ভিজনেস কার্ড করা। যাতে করে কার্ডটা দেখার জন্য হলেও রাখে
Jainul Abedin

পণ্যের মান ঠিক রাখাই ই-কমার্সে ক্ষেত্রে অপরিহার্য বিষয়। যদি পণ্যের মান খারাপ হয় তাহলে দ্বিতীয় বার ক্রেতা আর কিনতে চাইবে না। আর এই বিষয়টা অন্য ব্যবসাদের মাঝেও ছড়িয়ে পড়তে পারে,ব্যবসা কখনো একদিনে হয়না,ব্যবসা ধরে রাখতে হয়,তাই পণ্যের মান সমসময় ভালো রাখতে হবে।
S M Mehdi Hassan

ই-কমার্সে পণ্যের গুণগত মান ও মার্কেটিং কৌশল দুটোই জরুরি। কারণ পণ্য ঠিক মতো মার্কেটিং করতে না পারলে ক্রেতা পাওয়া যাবে না। আবার মার্কেটিং করে ক্রেতা পাবার পরে যদি পণ্যের মান নিশ্চিত না করা যায় তাহলে সেই ক্রেতা ধরে রাখা যাবে না। তার উপরে খারাপ পণ্য পেলে নেগেটিভ মার্কেটিং বেশি হবে। কারণ ফেসবুকে এখন অনেকেই খারাপ পণ্য পেলে ভিডিও আপলোড করে দেয়। এতে করে শেষ পর্যন্ত ঐ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্যবসার ক্ষতি হয়। এই জন্যে মার্কেটিং বাজেট কম হলেও সমস্যা নেই। কিন্তু পণ্যের মান নিশ্চিত করার ব্যাপারে খুবই সিরিয়াস হতে হয়।
Ahm Rashed

এমনভাবে মার্কেটিং করতে হবে যাতে করে প্রতিষ্ঠানের নাম কাস্টমারের মনে গেথে থাকে। এর জন্য কাস্টমার কে কিছু গিপ্ট দিতে পারেন ছোত কিন্তু কাজের। কাস্টমারকে মেসেজ করতে পারেন বিভিন্ন অকেশনে। সম্ভব হলে জম্মদিনেও

Mojidul Islam

আপনার পন্য যখন কোন ব্যক্তি কিনবে আর সে যদি আপনার পন্য ব্যবহার করে ভালো ফিল করবে তার মানে সেই ব্যক্তির রেফারেন্সে আরও ক্রেতা আসবে।
Imran Hossen

আবার মানসম্মত পন্য আছে আপনার কাছে কিন্তু সেটা জানবে কি করে?ক্রেতা একবার ব্যবহার করলে হয়ত বুঝবে কিন্তু সেটাই বা কি করে হবে?এই ক্ষেত্রে মার্কেটিং কৌশল একমাত্র সমাধান।ভাল মার্কেটিং কৌশল এর কারনে অনেক কম খরচে পন্যর সঠিক প্রচারনা করা যায় যা ব্যবসাকে দিগুন ত্বরান্বিত করে।

part 4
Jannat Sheikh

কোনভাবেই নিম্নমানের মানের পণ্য দেওয়া যাবে না। নিম্নমানের পণ্য দিলে ক্রেতাগণদের আর্কষণ হারাবে
Md Masba

Product quality and marketing policy both are important. Because if your product quality were so high but you don't have any sales and marketing knowledge you couldn't over come with your business, on the other hand you know top level marketing policy but your product quality is not so good you couldn't long trum ran your business. So product quality and marketing policy both are very important. I know better because i'm a skilled marketing officer.
Sharmin Shakila

দুটিই জরুরি। একটা অন্যের পরিপূরক। 
পন্যের গুনগত মান ভালো হলে ভোক্তা অন্যদের উৎসাহিত করবে এবং প্রতিষ্ঠান এর উপর আস্থাশীল হবে

অন্যদিকে মার্কেটিংকৌশল ও ভালো হতে হবে।বাংলায় একটি কথা প্রচলিত আছে 'প্রথমে দর্শনধারী পরে গুনবিচারী'।
Md Daloare Hossain

প্রথমে গুণগত মানকে গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ পণ্য উৎপাদনের পর মার্কেটিং করতে হয়। আর পণ্য মার্কেটিং করে প্রথম বার বিক্রি করতে পারবেন, তবে যদি গুণগত মান ভালো না থাকে তাহলে দ্বিতীয় বার থেকে কাস্টমার এ পণ্য আর ক্রয় করবে না।
Moni Akter

২ টি দিক ই গুরুত্বপূর্ণ,, 
কিন্তু ব্যবসায়ী কে বুজতে হবে কোন ধাপটি তাকে আগে সম্পন্ন করতে হবে,,,খারাপ পন্য দিয়ে যদি আমি মার্কেটিং করি তাতে ৫/৬ মাস টিকে থাকা সম্ভব,,
তাই আগে পন্যের কোয়ালিটি ভাল করতে হলে,,তাছাড়া কোয়ালিটি ভালো হবে একজন কাস্টমার থেকে আরেকজন কাস্টমার তৈরি হবে,,,যেটা হল অটো বিজ্ঞাপন,, এইভাবে আস্তে আস্তে পন্যের মার্কেটিং হবে,,
কিন্তু ব্যবসা কে যথাযথ ভাবে সফল করার জন্য অবশ্যই মার্কেটিং করতে হবে,,

HM Jainul Abedin

ই-কমার্সে পণ্যের গুনগত মান সবচেয়ে বেশি মানুষের চাহিদা, মানুষ চাই ভাল পণ্য, তাই পণ্যের গুণগত মান যাতে ভাল এবং মানুষের চাহিদা অনুযায়ী সেদিন লক্ষ্য রাখতে হবে। এর আসতেছে মার্কেটিং কৌশল, এটা অবশ্যই ই-কমার্সের সকল উদ্যোক্তার কাছে জানতে হবে। সমসাময়ীক চ্যালেঞ্জ ও মার্কেটিং কৌশল একজন ই-কমার্স উদ্যোক্তার জন্য পূর্বশর্ত
Röwshön Ârâ

নতুন নতুন ব‍্যবসায় শুরু করলে অনেকেই কম মূল্যে বেষ্ট প্রোডাক্ট সেল করে , কিন্তু নিয়মিত কিছু গ্রাহক পাবার পর দাম বাড়িয়ে কোয়ালিটি কমিয়ে দেয় । এতে কিছু অভ্যস্ত ক্রেতা থাকে কিন্তু নতুন ক্রেতা তৈরি হয়না । ইন্ডিয়ান সিরিয়াল গুলো এইভাবেই টিকে আছে প্রথমে হাইফাই তারপর টেস্ট নাই 😁
Atiqul Alam Tuhin

ব্যবসার মূল মন্ত্র হচ্ছে সততা। ই-কমার্সের হোক অথবা ট্রেডিশনাল হোকনা কেন ব্যবসায় সততা থাকতে হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু এদিক সেদিক করে ব্যবসা চলতে থাকলে কি হবে একটা সময় পরে আর ব্যবসা টিকে না। তাই প্রতিটি প্রদখেপে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে এগোতে হবে। বর্তমান সময়ে এই সব ভেজাল থেকে নিজেকে আগলে রেখে ব্যবসা পরিচালিত করা অত্যন্ত কষ্ট কর
Md Daloare Hossain

মার্কেটিং করার সময় মিথ্যা কোন পলিসি গ্রহণ করা যাবে না
Saikat Hasan Kabbo

ব্যবসায় পরিচালনা করতে হলে এবং ব্যবসায়ে সফল,টিকে থাকতে অবশ্যই পন্যের গুনগত মান ভালো হতে হবে।কারণ,একজন ভোক্তা চায় সীমিত মূল্যে ভালো পণ্য,টেকসই পণ্য ক্রয় করতে।অধিক সেবা পেতে।তাই অবশ্যই পণ্যের গুনগত মান সঠিক রাখতে হবে।যেনো ক্রেতা পণ্য ক্রয় করে অখুশি না হয়।এতে করে ব্যবসার প্রসার অধিক বেড়ে যাবে।আর ব্যবসায় সফলতার মূলমন্ত হলো ক্রেতা সন্তুুষ্টি।আর মার্কেটিং করতে হলে অবশ্যই বাজার সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে হবে।বাজার যাচাই,বাছাই করতে হবে।সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে জানতে হবে।কিন্তু সবার আগে পণ্যের গুনগত মান বজায় রাখা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।

Ahm Rashed

মার্কেটিং এ এমন কোন কিছূ বা হিডেন কোন শর্ত থাকা যাবে না। যাতে করে পন্য ডেলিভারি করার পরে কাস্টমারের সাথে কথা কাটাকাটি হয়
Ghashful Ghashful

পণ্যের মানকে প্রথমে অগ্রাধিকার দিতে হবে ।বর্তমানে প্রতিযোগিতা মূলক বাজারে একই পণ্য কিন্তু গুণগত মান ভিন্ন হয় ।তাই প্রতিযোগিতায় বাজার ধরে রাখতে হলে অবশ্যই পণ্যের গুনগত মান ভালো হতে হবে ।

পণ্যের গুনগত মান যদি ভালো হয় তাহলে মার্কেটিং ও সহজ হয় ।তবে মার্কেটিং এর প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে ।এর মাধ্যমে পণ্যের প্রসারতা বৃদ্ধি পাবে
Nusrat Jahan Mitu

পণ্যের গুণগত মান ঠিক রাখার পাশাপাশি পণ্যসামগ্রী বিক্রি করার জন্য এর মার্কেটিং কৌশল ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে৷ এদুটি বিষয় একে অপরের পরিপূরক। একটি ছাড়া অন্যটি অচল। অর্থাৎ পণ্যের মান ঠিক রেখে পণ্যসামগ্রী বিক্রি করতে, ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন কার্যকরী কৌশল অবলম্বন করতে হবে৷ তবেই ই-কমার্স এ টিকে থাকে ব্যবসা পরিচালিত করতে পারবে বিক্রেতাগণ।

part 5

Masud Rana

পন্যের মান সঠিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে পারলে য়া আশেপাশের মানুষের কাছে পৌছিয়েও প্রোডাক্ট সেল করা যাবে প্রথমত, কিন্তু গুনগত মান নিশ্চিত করতে না পারলে পন্য বাজারজাতকরণের প্রথম ধাপেই থেমে যাবে বিনিময়ে ক্রেতার অসুন্তষ্টি তো আছেই।
MD Saim Hossain Sohel

দুটোই খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা ভালো পন্য ছারা ভালোভাবে মার্কেটিং করা গেলেও বিশষসথতার অভাবে কাস্টমার পাওয়া যাবেনা।
অপর পক্ষে ভালো পন্য আছে কিন্তু মার্কেটিং এর অভাবে মানুষ কে জানানো হলোনা তবে কাস্টমার পাওয়া যাবে না তাই তাই আমি মনে করি এই দুটি বিষয় ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
Sowrob Hossain

পণ্যের গুণগত মান রক্ষা
:::::::::::::::::::::::::::::::::
প্রোডাক্ট ভালো এবং সুন্দরভাবে সুরক্ষিত উপায়ে পৌঁছে দিতে সক্ষম হতে পারা ব্যবসার জন্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ। কত সময় প্রোডাক্ট ভালো থাকবে এবং কিভাবে রাখলে ভালো অবস্থায় সংরক্ষিত থাকবে তা নিজেকে সঠিক উপায়ে ঠিক করতে হবে । প্রোডাক্টকে ভালোভাবে প্যাকিং করতে হবে, যাতে ভালোভাবে সংরক্ষিত থাকে। প্রোডাক্ট সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। ক্রেতা যেই ধরণের প্রোডাক্ট বিষয়ে কথা বলা হয়েছে সেই প্রোডাক্ট অক্ষুন্নভাবে মান নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

Ghashful Ghashful

পণ্যের গুনগত মান ও মার্কেটিং কৌশল দুটোই জরুরি । কারন গুনগত মান ভালো না হলে ক্রেতার কাছে পণ্য ক্রয় এটাই প্রথম এবং এটাই শেষ হতে পারে

Masud Rana

পন্যের মান ঠিক রেখে যে কেও ৫/১০ জন ক্রেতার নিকট পন্য সেল করে তাদের সন্তুষ্টি অর্জনের সাথে সাথে ধীরেধীরে ব্যবসা প্রসারিত করতে পারবে,তারা বারবার ই পন্য গ্রহন করবে তাই এটাই আগে প্রধান কাজ।

অতপর,পন্যের মান ঠিক রেখে ব্যবসায়িক কৌশল অবলম্বন করে এগিয়ে যাওয়া যায়।

Esrath Pori

মার্কেটিং এবং গুনগত পণ্য একে অপরের পূরিপূরক বলা যেতে পারে কারণ এক ভালো পণ্য নিয়ে মার্কেটিং করলে আপনি ভাল রেসপন্স
পাবেন। আর খারাপ পণ্য নিয়ে মার্কেটিং করলে লোকে আপনাকে বাটপার বলে
সম্বোধন করবে।
সুতরাং মার্কেটিং করতে হলে ভাল পণ্যের গুনগত মান ঠিক রেখে এগিয়ে যেতে হবে
তবেই মার্কেটিং এবং ভালো পণ্য বেচা আপনার জন্য সাফল্য আনবে ১০০%

Imran Hossian

ই-কর্মাস বিজনেস করার জন্য প্রোডাক্ট কোয়ালিটিরর মান ১০০% থাকতে হবে।এবং কোয়ালিটির প্রোডাক্ট থাকলে হবে না, আপনার প্রোডাক্ট টি ভাল সেটা মানুষ কে জানাতে হবে।সেই জন্য মাকেটিং প্ল্যান করা টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অতএব,২ পার্ট ই-কর্মাস বিজনেসের জন্য গুরুত্ব।
Razib Ahmed

একদম নতুন যারা বা সার্চ ইংলিশ ও ডিজিটাল স্কিলস থেকে এখানে এসেছেন তারা ই-কমার্স নিয়ে শুধু উই গ্রুপের মধ্যে থাকেন দয়া করে। রাজিব আহমেদ এর সেরা ধান্দাবাজি এটি। আমি এটি মানবো না। অন্য গ্রুপ কি দোষ করলো? শুধু উই গ্রুপে কেন থাকবো? 
অন্যখানে গিয়ে লস খেলে, টাকা নষ্ট করলে করবো। আমার টাকা আমি যা খুশি করবো তাতে রাজিব আহমেদ এর কি?

Nusrat Jahan Mitu

ই-কমার্স ব্যবসা অনলাইন ভিত্তিক৷ তাই পণ্যের গুণগত মান অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এ ব্যবসাতে৷ কারন কাস্টমার পণ্যের ছবি, ভিডিও দেখে পণ্য অর্ডার করে। এক্ষেত্রে যেসব মানের পণ্য দেখিয়ে অর্ডার নেয়া হয় সেসব মানের পণ্যসামগ্রী ডেলিভারি করা উচিৎ। এতে ক্রেতারা আকৃষ্ট হবে অনলাইন থেকে কেনাকাটা করতে। ফলে বিক্রেতাও লাভবান হতে পারবে। সৎ থাকার কারনে তার পণ্যসামগ্রী ক্রেতারা নির্ভয়ে কিনবে৷
Rodela Rodela

পণ্যের গুনগত মান যতটাই গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি কৌশলটাও। ধরুন পণ্যের গুনগত মান ভাল না। সে ক্ষেত্রে আমি ক্রেতার বিশ্বাস অর্জন করতে পারবো না। তা যতই কৌশল প্রয়োগ করি না কেনো। যে ক্রেতা একবার পণ্য কিনে ঠকবে সে দ্বিতীয় বার আমার কোন পণ্য কিনবে না। আবার ধরুন আমার পণ্যের গুনগত মান ভাল কিন্তু আমি কোন কৌশল প্রয়োগ করিনা। তাহলে যেটা হবে আমি সহজে ৫ জন ক্রেতাকে আমার পণ্যের প্রতি আকৃষ্ট করতে পারবো না। যার ফলে আমার বিক্রিও ভাল হবে না। তাই আমি যদি আগে কৌশল প্রয়োগ করে ক্রেতাদের আমার পণ্যের প্রতি আকৃষ্ট করতে পারি। তবেই ক্রেতারা আমার পণ্যের অডার করবে আর তখন আমি যদি ক্রেতাদের পণ্যের গুনগত মান অক্ষুণ্ন রেখে তাদের হাতে পণ্য তুলে দিতে পারি। তবেই আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সুনাম বৃদ্ধি পাবে সেই সাথে আর্থিক দিক দিয়েও লাভবান হবো।

No comments:

Post a Comment