Kamrul Hasan ▶ Women and e-Commerce forum ( WE )
আড্ডা পোস্ট ২৮ আগস্ট ২০১৯।
বিষয়ঃ ই-কমার্সে একটি ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেইজ, এদের পরিচালনা,ব্যবহার,কার্যকারিতা, গুরত্ব,প্রয়োজনীয়তা, সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ নিয়ে একটি তুলনামূলক আলোচনা চাই।
আড্ডা পোস্টে সবাইকে শুভেচ্ছা ও স্বাগতম।
— with Razib Ahmed
Mojidul Islam
ওয়েবসাইট বানানোর থেকে এবং সাইট পরিচালনার থেকে ফেসবুক পেইজ মেইনটেন করা খুব সোজা। এবং সাশ্রয়ী অনেক
Aloka Yesmin Jyoti
আমি ফেসবুক পেইজ খুলতে পারি, অন্যদের পেইজ এ ইনভাইট করতে পারি। আর প্রডাক্টস সেল তো খুবই সহজ।এ ভেবে একদম ই-কমার্স এ এফ -কমার্স শুরু করা যাবে না।ই-কমার্স আংশিক জ্ঞান এর কাজ না।পুরো জ্ঞান থাকা আবশ্যক। আংশিক জ্ঞান দিয়ে ই-কমার্স শুরু করলে সফল হওয়ার সম্ভবনা নাই বললে চলে। প্রয়োজনে বছর খানেক শুধু ই-কমার্স , মার্কেটিং, আইটি জানতে সময় দিয়ে। তারপর ই-কমার্স শুরু করতে হবে
Md Nahid Hasan Rony
বাড়ির পাশের জরিনা ছকিনা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে কাপড় বিক্রি করে অনেক টাকা ইনকাম করছে। এসব দেখে যদি আমরা পাঞ্জাবি বা অন্যকিছু বিক্রির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তাহলে আমরা ভুল করব। কারণ প্রথমের দিকে আমাদের f-commerce এবং ই-কমার্স সম্বন্ধে জ্ঞান অর্জন করা উচিত।
Aloka Yesmin Jyoti
ই-কমার্স মানে ধৈর্য্য ধারনের কাজ। একদিনে পরিচিত হবে না বা সফলতা আসবে না হ্যাঁ অবশ্যই হাজারে ব্যর্থতা আসবে হাজারে বাধার মাঝে ধৈর্য্য ধারন করে টিকে থাকতে হবে। কাজে হাল ছাড়া যাবে না
Imran Hossen
কিছু অসুবিধা আছে যেমন সিকিউরিটি। এটা খুবই সহজ আবার কঠিন। অতিরিক্ত চাপে সাইট ডাউন হও্যা,হ্যাক হওয়া আরও কিছু।এগুলো মোকাবেলা করার প্রধান হাতিয়ার সময়উপযোগি জ্ঞান।মানে আপনি যদি ট্যাকনিকাল বিষয় এর বেসিক ধারনা থাকে তাহলে আপনার সাইট বা পেজ এর জন্যে ঠিক কোন কোন ট্যাকনিকাল বিষয় গুলো দরকার কিভাবে তা নিবেন সেটা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।আর বেসিক জ্ঞান না থাকলে সমাধান লাগবে এক আপনি করবেন আরেক অথবা এক একজন এক এক সমাধান বলবে কিন্তু দেখা গেছে সময়উপযোগী না হওয়ায় আপনার সাইট বা পেজ পিছিয়ে পরেছে অন্যগুলোর থেকে।
Mojidul Islam
ফেসবুক পেইজ।
আপনি আপনার পছন্দের নাম দিয়ে পেইজ খুলনেন। তবে মনে রাখতে হবে আপনি কি চির কাল এই পেজের মাধ্যমেই ব্যবসা করবেন। না আপনি আপনার উন্নতি ঘটাবেন তাই এসন একটি নাম সেলেক্ট করবেন যাতে করে আপনি সেই নাম দ্বারা একটি ওয়েবসাইটও, খুলতে পারেন। যাই হোক চলে আসি অতীতের কথায়। আপনি পেইজ খুলার পর করনীয় হলো। আপনাকে পেইজ কে কিছু রূপ দিতে হবে তবে কোন কিছুই কিনতে হবে না কারন সব কিছুই ফেসবুক দিয়ে দিবে। আপনার ব্যবসার ভিত্তি কি? আপনি কি কি প্রডাক্ট সেল করবেন।এরকম তথ্ড দ্বার আপনি আপনার পেইজের এবাউট রাখবেন।আপনি পেজের ক্যাটাগরি রাখবেন বিসনেস। আবার ই-কমার্স রিলেটেড নাম দিয়ে ক্যাটাগরি দিবেন অন্য তাহলে হবে না। এর জন্য আপনাকে বিসনেস ক্যাটাগরি রাখতে হবে। তারপর পেইজ রেটিং অপশন চালু করে দিবেন। যারা আপনার পেইজ থেকে ভালো সেবা পাবে তারা সবাই আপনার পেজে রিভিউ দিবে এতে করে আপনার পেজে যারা নতুন ক্রেতা আসবে তখন তারা আপনার পেইজকে কার্যকরি মনে করবেন।আপনি আপনার পেজে মেসেজ বাটন বা কল বাটন যোগ করতে পারেন। পেজে আপনার মোবাইল নাম্বার দিতে পারেন মনে রাখবেন যে নাম্বার দিবেন সেটা যেন সব সময় অন থাকে। এবং সব সময় আপনাবে কাস্টমার সাপোর্ট দিতে হবে। কারন সব সময় আপনার নিকট মেসেজ আসবে ভাই এটা কত? ওটা কত? এসব প্রডাক্টের মুল্য মনে রাখতে হবে।
Mojidul Islam
ফেসবুক পেজে ই-কমার্স করে পেমেন্ট নিবেন কি করে?
এমরকম প্রশ্ন এসেছে যে ভাই পেসেন্ট নিয়ে বলেন। যাই হোক আপনি যখন কোন প্রডাক্ট বিক্রি করবেন তখন আপনাকে মনে রাখতে হবে টাকা টা আপনি ভাবে আদায় করবেন। আপনারা দুই ভাবে নিকে পারেন প্রমেন্ট যেমন ক্যাস অন ডেলিভেরি। বা বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট একাউন্ট সহ আরও কিছু মাধ্যম আছে। প্রডাক্ট ডেলিভেরি করার আগে কিছু প্রমেন্ট অগ্রিম নিতে পারেন।
Md Nahid Hasan Rony
আমি শুনেছিলাম যে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল এই ফিচারটি ফেসবুকে যোগ হওয়ার কারণে ফেসবুক পেজের সাথে ওয়ার্ডপ্রেসের নাকি সংযোগ করে দেওয়া যায়। এই প্রচেস টা সম্পর্কে কেউ ডিটেইলস জানলে জানাবেন।
Md Nahid Hasan Rony
Shahadat Biplob ফেসবুক আর্টিকেল থেকে যে ইনকাম করা যায়, এটা কেই আসলে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল বলা হয়। এটা আগে বাংলাদেশ ব্যতীত অন্যান্য দেশ সমূহে ছিল।পরবর্তীতে বাংলাদেশি ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সংখ্যা অন্যান্য দেশের তুলনায় ভালো। তাইএখানেও এই সুবিধাটি দেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
Aloka Yesmin Jyoti
ই-কমার্স ওয়েবসাইটে হোক বা ফেসবুক পেইজ মনে রাখতে হবে। নিজেকে অবশ্য ই এসব ওয়েবসাইট ও পেইজ পরিচালনা দক্ষ করে তুলতে হবে।বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ ই-কমার্স এ এগিয়ে এসেছে। তাদের সাথে প্রতিযোগীতাই টিকে থাকতে দক্ষ তাই বড় হাতিয়ার।
part 2
Md. Rabiul Islam
ওয়েব সাইট খোলা এবং নিয়ন্ত্রণ করা একটু ব্যয় বহুল এবং ঝামেলাও আছে। কিন্তু এখন স্টোরিয়া এটিকে এতো সহজ করে দিয়েছে যে ওয়েবসাইট করা এখন ফেসবুক পেজ তৈরি করার মতোই সহজ হয়েছে।
স্টোরিয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই ই-কমার্স সাইট তৈরি করা যায় । এতে কোন টেকনিক্যাল জ্ঞান প্রয়োজন নেই। আমার ই-কমার্স সাইটের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ফিচার একসাথে পাওয়া যাবে স্টোরিয়াতে।
Md. Rabiul Islam
স্টোরিয়া তে ই-কমার্স সাইট খোলা/তৈরি করা খুবই সহজ। আপনি একুশ দিন পর্যন্ত ফ্রি ব্যবহার করতে পারবেন।
Se Tu
কমেন্ট পড়ে যা জানলাম আর নিজে যা বুঝি তার অাদ্যোপান্ত এক কমেন্টে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। ইকমার্স করার জন্য ফেসবুক পেজ আর ওয়েবসাইট দুটোই জরুরী। দুটোই গুরুত্বপূর্ণ। যারা ব্যবসায় নতুন নেমেছে তাদের জন্য ফেসবুক পেজ ভালো কারন কোনো খরচ নাই , খুলা আ র পরিচালনা করতে ততটা জামেলা পোহাতে হয়না। ওয়েবসাইট খুলা থেকে শুরু করে পরিচালনা করা সবকিছুর জন্য দক্ষ হতে হয়। আবার টাকা ও লাগে। ডোমেইন হোস্টিং এর জন্য খরচ করতে হয়। ব্যবসার মান বাড়ানোর জন্য অর্থাৎ ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপণ অনেক লোকের কাছে পাঠানোর জন্য টাকা খরচ করতে হয়। টাকার পরিমাণ অনুযায়ী গুগল বিজ্ঞাপণ টা ছড়িয়ে দেয়। ওয়েবসাইট হ্যাকিং হবার সম্ভাবনা মনে হয় নাই কিন্তু ফেসবুক পেজ হ্যাক হতে পারে। আরও অনেক কিছু জেনেছি কিন্তু পুরোপুরি না বুঝার কারনে তুলে ধরিনি।
Kazi Jewel
বর্তমান সময় তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর। তাই এই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ই-কমার্স নির্ভর ওয়েব সাইট বা ফেসবুক পেইজ এর মাধ্যমে ব্যবসা করা যায়।
এগুলো পরিচালনা এবং ব্যবহারের জন্য এই সাইটগুলোকে সকলের নিকট জনপ্রিয় করে তুলতে হয়।এ সাইটগুলোর কার্যকারিতা ও গুরুত্ব অতুলনীয়। এর অনেক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে যেমন যে কোনো ব্যক্তি চাইলে ঘরে বসেও এ ব্যবসা করতে পারে।সুবিধাঃ স্বল্প সময়, স্বল্প মৃলধন, দ্রুত প্রচার, কোনো প্রতিষ্ঠানের দরকার হয় না ইত্যাদি।
অসুবিধাঃ হ্যাকার, কিছু অসাধু লোক।
Imran Hossen
আসলে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে সব থেকে মুখ্য যে ব্যাপারটা ফোকাস করতে হয় সেটা হল যেখানে করবো যাদের সাথে করবো তাদের পালস বোঝা।আমাদের দেশে অল্প খরচে এ সম্ভাবনাময়য় ক্রেতার যায়গা ফেসবুক।কারন বেশির ভাগ মানুষ এখানে সময় দেয়।এখানে সহজেই ক্রতা পাওয়া যায় এবং সেলস বৃদ্ধির যায়গাও এটি। তবে ভুলে গেলে চলবে না ফেসবুক সামাজিক যোগাযোগ এর মাধ্যম যেখানে সামাজিক লেনদেনই বেশি। আর নিজের স্থায়ি একটি দোকানের জন্য ফেসবুক এর চেয়ে ওয়েবসাইট সব চেয়ে উত্তম যায়গা।ওয়েব সাইট থাকাটা অনেক বেশি জরুরী কারন ব্যবসাটা কয়েকদিনের জন্যে না।
Imran Hossen
ওয়েব এ সাইট থাকলে সেটা ইন্টারনেট যতদিন ততদিন রইবে।যদি গুগোল ব্রাউজার জেটাই থাকুক। মানে গুগোল না থাকলেও সমস্যা নেই যেগুলো থাকবে সেটা দিয়েই প্রবেশ করবে।আর সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে সেটা ক্ষনস্থায়ী।আমাদের দেশে যত বেশি সেল ফেসবুক অন্য দেশে সেটা অন্য কোন সাইট এ।বা ধরুন দশ বছর পড়ে হয়ত ফেসবুক এর যায়গায় অন্য কিছু চলে আসতে পারে।সোশ্যাল সাইট হবে প্রেজেন্ট এড্রেস আর ওয়েব সাইট হবে পারমানেন্ট এড্রেস ।
Ahm Rashed
ভাল কিছু করতে হলে অবশ্যই কিছু ট্যাকনিক্যাল জ্ঞান লাগবে। আপনি পেইজ বলেন আর সাইট বলেন। যদিও সাইট থেকে পেইজ পরিচালনা করা সহজ। সাইট পরিচালনা একটু বেশী সাবধানতা অবলম্বন করা লাগে।
সব কিছুর বড় কথা হচ্ছে আপনাকে লেগে থাকতে হবে সাহস থাকতে হবে। সময় দিতে হবে।
আজকের ডিজিটাল সময়ে কেউ কোন কাজে ঠেকে থাকে না। গুগল ইউটিউব সবার জন্য ওপেন। শুধু একটু সময় দিয়ে লেগে থাকা
Mojidul Islam
ওয়েব সাইটের তুলনায় ফেসবুক পেইজ খুব কার্য করি ভুমিকা হলো এতে আপনাকে কোন প্রকার ডোমেইন কিনতে হবে না বা আপনাকে হোস্টিং কিনতে হবে না। ফেসবুক আপনার জন্য সব সময় হোস্টিং সাপোর্ট দিবে।আর আপনার ইচ্ছা মত আপনি পছন্তের একটি নাম দিয়ে আপনার ফেসবুক পেইজ খুলতে পারেন।এবং এই পেইজ টিকে ভালো করে সেটিং গুলো ঠিক ঠাক করকে হবে। এবং নিয়মিত প্রতিদিনের আপডেট পোস্ট পাবলিশ করতে হবে।
Md Nahid Hasan Rony
ই-কমার্স ব্যবসা করার জন্য ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইট অত্যাবশ্যকীয়।ফেসবুক পেজে আজকাল অনেকেই লাইভে এসে পন্য বিক্রয় করতে দেখা যায়। তবে ফেসবুক পেজে পেমেন্ট নিতে গেলে ঝামেলা হয়। আর ওয়েবসাইটে পেমেন্ট গেটওয় থাকার কারণে কোন ঝামেলা পোহাতে হয় না।
Aloka Yesmin Jyoti
আমি ফেসবুক পেইজ খুলতে পারি, অন্যদের পেইজ এ ইনভাইট করতে পারি। আর প্রডাক্টস সেল তো খুবই সহজ।এ ভেবে একদম ই-কমার্স এ এফ -কমার্স শুরু করা যাবে না।ই-কমার্স আংশিক জ্ঞান এর কাজ না।পুরো জ্ঞান থাকা আবশ্যক। আংশিক জ্ঞান দিয়ে ই-কমার্স শুরু করলে সফল হওয়ার সম্ভবনা নাই বললে চলে। প্রয়োজনে বছর খানেক শুধু ই-কমার্স , মার্কেটিং, আইটি জানতে সময় দিয়ে। তারপর ই-কমার্স শুরু করতে হবে
part 3
Kaniz Ilma
পন্য ডেলিভারিতে যত্নশীল হলে বিশ্বস্ততা অর্জন হবে।
এম.এ. মেহেরাজ
ফেসবুকে সূবিধা হলো কিছুটা হলেও ছায়া থাকে অর্থ্যাৎ আত্মীয় স্বজন বা বন্ধুদের সাথে কন্টাক্ট টা একটা এক্সট্রা পাওয়ার এনে দেয়। তাই এটা দিয়ে ই কমার্স শুরু করা বেস্ট
Ahm Rashed
ডিজিটাল এডভারটাইজিং এর একটি খুব কার্যকরি মাধ্যম হল ফেসবুক মার্কেটিং। অনেক কার্যকর এবং ভাল কাজ করে। ই-কর্মাস ব্যবসার জন্য একটি ফেসবুক পেইজ থাকা খুব জরুরী। কারন প্রচার কাজের জন্য
Naima Jannat Munni
ই কমার্স ওয়েবসাইট টি যত বেশি আকর্ষনীয় হবে,তত বেশিই এর প্রসার ঘটবে,বর্তমানে আমরা ই কমার্সের অনেক সুবিধা ভোগ করে থাকি।কর্মসংস্থানের অন্যতম বহুল পরিচিত মাধ্যম।ই কমার্সের মাধ্যমে ব্যাবসা বানিজ্য করার ফলে এটার গুরুত্ব বহুলাংশে বিদ্যমান।
Kaniz Ilma
এছাড়া স্টোরিয়া তো আছেই। সেখানে আপনি ওয়েব সাইট খোলার দক্ষতা না থাকলেও নিজের ওয়েবসাইট খুলতে পারবেন।
Tanvir Ahmed
ওয়েবসাইট হল অনলাইনের জন্য আদর্শ যদিও আমাদের দেশের বলা যায় অধিকাংশ অনলাইন বিজনেস ফেসবুক ভিত্তিক তবুও একটি ওয়েবসাইট সচল রাখা ভাল কারন আমরা প্রায় দেখি অনেক সময় অনেক পেজ বা গ্রুপ নাই হয়ে যায় । যেমন আমাদের গ্রুপ গুলোর সদস্য সাবরিনা আপু এই গ্রুপে শেয়ার করেছে যে টার ৯ লাখ লাইক এর একটা পেজ নাই হয়ে গেছে তাছড়া অনেক সময় শুনতে পাই অনেক গ্রুপ নাই হয়ে যায় অনেক সময় এইসব গ্রুপ আর ফিরে পাওয়া যায় না তাই পেজ বা গ্রুপ নাই হোয়ে গেলেও যাতে ক্রেতাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন বা অনলাইন শপটি সচল রাখতে পারেন সে জনয়ে হলেও ওয়েবসাইট প্রয়োজন
Röwshön Ârâ
অনলাইনের ব্যপারে দক্ষ হতে হবে , অনলাইনে বাঁচতে হবে , অনেকেরই এত সময় অনলাইনে দেওয়ার ধৈর্য্য থাকে না । আপনার প্রতিটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম অন্যটিতে উল্লেখ থাকবে । লেনদেনের জন্য সব রকম উপায় ব্যবহার করতে হবে কারণ এক এক গ্রাহক এক এক ধরনের একাউন্ট ইউজ করে, গ্রাহক দেশের , বিদেশের হতে পারে
Ahm Rashed
তবে হ্যা যাদের পুজি কম বা প্রথমে ইনবেস্ট কম করবে তারা চাইলে প্রথম অবস্থায় ফেসবুক পেইজ দিয়ে শুরু করতে পারেন। এতে করে আপনা জ্ঞান বাড়বে আপনি বুজতে পারবেন কিভাবে কি করতে হবে। ভুল গুলা ধরতে পারবেন।
Masud Rana
ফেইসবুক পেইজ এর একটি অসুবিধা হচ্ছে এ মাধ্যমে পন্যের মূল্য পরিশোধের কোন অপশন নেই, অনেক ক্রেতা অর্ডারের পর নির্দিষ্ট সময়সীমার পর আবার সেই অর্ডার বাদ করে দেয়।
Asma Akhtar
সল্প জ্ঞান নিয়ে ই কমার্স এ না নামাই ভালো। এতে সামান্য ভুলে বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে
এম.এ. মেহেরাজ
বর্তমানে কমার্স নিয়ে যা বেশি আলোচিত হয় সাধারণের মনে তা হলো' দেখাইলো একটা দিলো আরেকটা'
অর্থাৎ দু নাম্বারি। এখন কেউ যদি এটা করে তবে প্রাথমিক অবস্থায় হয়তো দুটা টাকা আসবে বাট কোম্পানি দাড়াবেনা।
Ahm Rashed
পেইজ পরিচালনা করা শিখে যাবেন। পেইজে কি কি ট্যাকনিক প্রয়োগ করতে হবে তার ধারনে হয়ে যাবে। কিন্তু পেইজ আপনাকে পরিচালনা করতে হবে। না পারলে শিখবেন কথায় আছে না ঠেকবেন যেখানে শিখবেন সেখানে। ঠেকে যখন শিখবেন তখন খুব ভাল শিখতে পারবেন।
Asma Akhtar
ওয়েবসাইট খুবি কম মানুষ সার্চ করে কিন্তু ফেসবুকে সার্চ করা একদম সহজ। তাই পেজ কে খুবই সুন্দর করে সাজাতে হবে যাতে ক্রেতার সন্তুষ্টি লাভ করা যায়
Asma Akhtar
পেজ এ এস এম এস রিপ্লাই দেয়ার জন্য ক্রেতাদের যথাসম্ভব দ্রুত উত্তর দিতে হবে। এতে ক্রেতা অন্য পেজ বা গ্রুপ এ খুজতে যাবেনা তার প্রয়োজনীয় জিনিসটা
Md. Rabiul Islam
ই-কমার্স ব্যবসার জন্য ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইট প্রধান উপকরণ । তাই বিষয়ে সম্যক জ্ঞান থাকা খুবই জরুরি
Asma Akhtar
অনলাইনে সাধারণত প্রোডাক্ট এর মূল্য একরেট থাকেই বেশি।
দামাদামি খুবই কম হয়।
MD Sabbir Hosen
Lot of people said that we should replies comment of customer very soon. But, we can impress our customer to buy products by message conversion & they will like this. Now, question is that am i not need to replies there message by inbox. Answers is no. Cause, we can make a AI(Artificial intelligence) chat bot on messenger to keep my business care & at that same moment we can analysis our costumer choice by there input in message to improve our activities via costumer data...
Asma Akhtar
বাহিরের মার্কেটে আমরা কিছু জিনিস এর দামাদামি করি ঠিকি কিন্তু একদাম এর দোকান থেকে খুবই কম কিনি।তেমনি অনলাইনে আগে বিক্রেতা কে জিজ্ঞেস করে নিবেন এক দাম কিনা।তারপর দাম বলবেন
Asma Akhtar
বাহিরের মার্কেটে আমরা কিছু জিনিস এর দামাদামি করি ঠিকি কিন্তু একদাম এর দোকান থেকে খুবই কম কিনি।তেমনি অনলাইনে আগে বিক্রেতা কে জিজ্ঞেস করে নিবেন এক দাম কিনা।তারপর দাম বলবেন
part 4
Ahm Rashed
একটা ব্যবসা পরিচালনার জন্য যেমন একটা দোকান বা অফিস লাগে তেমনি একটা ই-কর্মাস ব্যবসা পরিচালনার জন্য একটি সাইট লাগবে। সেই সাইট হল আপনার দোকান অফিস ডিসপ্লে সেন্টার
Masud Rana
গুরুত্ব ঃ ব্যবসায়ে ফেইসবুক পেইজ গুরুত্ব এর অনেকটা অংশ বহন করে,
কোন দোকান না খুললে যেমন কেও সেই দোকানে ভিড়ে না ও পন্য বিক্রি হয়না তেমনি ফেইসবুক পেইজ এ সময় না দিলে সে ব্যবসায় ক্রেতা ভিড়ে না,এক্টিভিটি ও সময় এ দিক গুলোর মাধ্যমে ব্যবসা এগিয়ে যায়
Mojidul Islam
ই-কমার্স ওয়েব সাইট পোস্ট ৫।
আপনি তো দারুন বাড়ি বানালেন এতো টাকা পয়সা খরচ করে। এখন এই বাড়ির পরিচালনা করার জন্য তো আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে।আপনাকে পুরো সাইট কিভাবে পরিচালনা করতে হয় সে বিষয়ে আপনার হোস্টিং প্রোভাইডার এর কাছে থেকে জেনে নিতে হবে। সেই সাথে একটি পুনাঙ্গ নাইট তৈরি করে নিতে। এবং আপনাকেও ভালো করে এই বিষয়ে জেনে নিতে হবে।
Md Daloare Hossain
তবে পেজের এডমিন অন্য কাউকে বানানো যাবে একমাত্র প্রতিষ্ঠাতা এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা ছাড়া।
এম.এ. মেহেরাজ
আসলে একটা কথা আছে যে,
'সফলতা আসে কচ্ছপের পিঠে অর্থ্যাৎ ধীরে ধীরে'।
বিষয়টা এমন যে, আপনি কখনই দোতলায় উঠতে পারবেননা সিড়ি ছাড়া। আমরা সম্ভবত শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব পড়েছিলাম যে, শিক্ষা হচ্ছে দোতলায় উঠার সিড়ি। একিভাবে যখন আপনি ব্যবসা করতে চাইবেন অর্থ্যাত ই কমার্স করতে চাইবেন আপনাকে জ্ঞানের সিড়ি অর্থ্যাৎ ফেসবুক দিয়ে শুরু করাটা বেটার বিকজ এটা হচ্ছে আপনার ফার্স্ট স্টেপ যা আপনাকে শিখিয়ে দিবে সামনে কী করতে হবে 'আপনি কি দোতলায় উঠেবন না ভেগে যাবেন'। সো এটা একটা গবেষনামূলক বিষয়। আর ধরুণ আপনি দক্ষতা আর অভিজ্ঞতা(জ্ঞান) ছাড়া দোতলায় উঠলেন ভাগ্যের জোরে এখন কোন পথ পাচ্ছেন না। না পাচ্ছেন নেমে যাওয়ার পথ না পাচ্ছেন ৩তলায় উঠার পথ(হার্শা ভোগলের স্পিচ তো শুনেছেন সক্ষমতা প্রথমবার আপনাকে সফলতার দরজা খুলে দিবে দ্বিতীয় বার ও হয়তো দেবে বাট চূড়ান্ত সফলতার পথ খুলে দেবেনা
Ibrahim Khalil
ই-কমার্সের জন্য ওয়েবসাইট.
আপনার ব্যবসার প্ল্যান সম্পর্কে আগে কোন ওয়েব ডেভেলপারের সাথে কথা বলতে হবে.এবং সেই অনুযায়ী উনি সাইট ডিজাইন ও ডেভেলপ করে দিবেন.
খরচের কথা বলতে গেলে ইহা নির্ভর করছে ওয়েবসাইটের উপর.আপনি যতবেশি ফিচার যোগ করাবেন তত খরচ বাড়বে.তবে প্রফেশনাল ই-কমার্স এর ক্ষেত্রে অবশ্যয় একটি ওয়েবসাইট লাগবে.
আর আপনার যদি ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপম্যান্ট জ্ঞান থাকে তথা html,css,bootstrap,js,php,mysql,wordpress এ দক্ষ হোন তাহলে আপনি নিজেই চাহিদামত ওয়েবসাইট রেডি করে ফেলতে পারবেন.
Ahm Rashed
একটি সাইট একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ড ভ্যালু ক্রিয়েট করে। যা পরবর্তিতে আপনার অনেক কাজে লাগবে। তাই আমার মতে একটি সাইট থাকা খুব জরুরী একটি ই-কর্মাস ব্যবসার জন্য।
Md Daloare Hossain
ফেজবুক পেজ দিয়ে শুরুটা হলেও আস্তে আস্তে ওয়েবসাইটের দিকে ফোকাস করা উচিত। পেজ মার্কেটিং এর একটা অংশ তাই মূল প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওয়েবসাইট গ্রহণ করতে হবে। কারণ ইনভেস্টররা পেজ দেখে ইনভেস্ট করবে না, তারা ইনভেস্ট করবে ওয়েবসাইট দেখে
Ahm Rashed
একটা বিষয় খেয়াল করলে বুজতে পারবেন ফেসবুক পেইজের কথা প্রথম দিকে যখন পেইজ শুরু হয় তখনের কথা একটু চিন্তা করুন কেমন ভিউ রিচ হত যা এখন টাকা দিয়েও পাওয়া যায় না। তাই পেইজের উপর নির্ভর কমাতে হবে। আপনার সাইট আপনার সম্পদ
S M Mehdi Hassan
এই কমেন্টটা অফটপিক হচ্ছে তবুও লিখছি। যারা সত্যি সত্যি সিরিয়াসলি ই-কমার্স ব্যবসা করতে চায় তারা ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স, টি আই এন সহ অন্যান্য কাগজপত্র রেডি করে রাখবেন। এগুলো খুবই জরুরি। এসব কাগজ পত্র একদম ঠিকঠাক মতো করতে হবে। যখনি লোন, ফান্ড বা গ্রান্ট, এমনকি আন্তর্জাতিক বা জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন বিষয়ের জন্যে আবেদন করবেন তখন এগুলোও লাগবে। এখানে কোন ধরণের কৃপণতা বা দুই নম্বরির চিন্তা করা উচিত না। কাগজপত্র একদম জেনুইন হতে হবে।
আর টুনটুন জয়া আপুর এই পরামর্শটাও ভাল লাগছে। পোস্টের লিঙ্ক দিয়ে দিলাম পড়েন।
https://www.facebook.com/groups/wecomforum/permalink/506883880059845/
Röwshön Ârâ
পেজ হোক বা ওয়েব সাইট ইন্টারএ্যকশন স্কিল থাকতে হবে ক্রেতা বাড়ানোর জন্য । কিন্তু উই থেকে যতপেজে গেছি , তারা খুব বেশি এটা করছে না । জানি ব্যস্ততা আছে কিন্তু এটা খুবই জরুরি
NillAbro Ahmed Håkïm
ই-কমার্স ওয়েবসাইট হচ্ছে অনলাইন পন্য সামগ্রিই বিক্রির জন্য একটি নিদিষ্ট সাইট
এই সাইটে পন্যের তথ্য ভালোভাবে উপস্থাপন করতে হয় এবং দাম ও মান সঠিক রাখলে ভালোবাবে কাস্টমার এর আস্থা অর্জন করা যায়
আর ওয়েবসাইট সু্ন্দর মতো সাজালে সবার মনে ধরে ফলে বিক্রি ও ভালো হয়।
Sheikh Robi
আমার ধারণা মতে সবকিছুর উর্ধে রয়েছে যোগাযোগ দক্ষতা। আপনি একজন সফল উদ্যোক্তা তাহলে সফলভাবে আপনার কাজকর্ম চালিয়ে যেতে হলে গ্রাহকদের সাথে ভালো যোগাযোগের মাধ্যমে আপনি স্বতঃস্ফূর্তভাবে নিজের ব্যবসাকে সুপ্রসন্ন করতে পারবেন
part 5
Sheikh Robi
আমরা প্রতিনিয়ত ভালো কিছু চিন্তা করি,নতুন কিছুর কথা ভাবি আপনার সব ঠিক আছে যেমন পরিকল্পনা গ্রহণ তার চাহিদানুযায়ী যোগানবিধি কি হতে পারে ধরুন আপনি একটি বিল্ডিং দিছেন ইট বালু ও সিমেন্ট দিয়া কিন্তু রঙ করেননি তাহলে কি ভালো দেখাবে না কখনোই না তাহলে কি করতে হবে আপনাকে সাজিয়ে গুছিয়ে তুলতে হবে।
Mojidul Islam
ই-কমার্স ওয়েবসাইট কমেন্ট ৪।
আপনি তো দারুন বাড়ি বানালেন।তাও আবার ই-কমার্স বাড়ি। তো আপনার বাড়িতে যারা মেহমান আসবে তাদের তো বসার জায়গা দরকার হবে। তাদেরকে কিভাবে বসতে দিবেন। একদিন দুদিন যে আপনার ই-কমার্স বাড়িতে প্রতিদিন লোক আসবে আপনি কি কি রাখছেন। আর এসব লোকের আসা যাওয়া করার জন্য আপনাকে রাখতে ব্যান্ডউইথ। যার কাছ থেকে আপনি হোস্টিং নিবেন সে প্রতি মাসে কত জিবি করে ব্যান্ডউইত দিবে সেটা জেনে নিবেন। কারন যদি কম ব্যান্ডউইথ দেয় তাহলে মাস না শেষ হতেই আপনার সাইটের ব্যান্ডউইথ শেষ হবে তখন আর আপনার বাড়িতে কেউ আসতে পারবে না দরজা বন্ধ হয়ে যাবে।তাই কম করে হলেও প্রতি মাসের জন্য ৭৫ জেবি ব্যান্ডউইথ রাখতে হবে। তবে এই ব্যান্ডউইথ ভিজিটর এর খরচ হয়। যত বেশি ভিজিটর আসবে ততো বেশি খরচ হবে।
আলী বাবা
আমাদের দেশের নতুন এবং যাদের বাজেট কম এরকম উদ্দোক্তাদের উচিৎ প্রথমে ফেসবুক পেইজ দিয়ে ব্যবসা শুরু করা এবং তার পরে আস্তে আস্তে ওয়েবসাইট বানিয়ে নেওয়া।কারন একদিকে আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষ যেতটা সহজে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারে অন্যদিকে এখনো আমাদের দেশের মানুষ এতোটা সহজে ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেনা বা করেনা,অন্যদিকে আমাদের দেশের অনেক মানুষ কিন্তু এখনো ইন্টারনেট বলতে শুধু ফেসবুককেই বুঝে।সব মিলিয়ে আমাদের দেশে এখনো ই-কমার্সের জন্য সব গ্রাহকের কাছে সহজে পৌঁছানোর জন্য ফেসবুক-ই সব চেয়ে উত্তম মাধ্যম।
Oli Ahmed
আমরা যদি ফেইজবুক পেইজ বা ওয়েবসাইট যেটাই খুলি তাতে যদি About সেকশনে ব্যবসা সম্পর্কিত তথ্য যুক্ত করা যায় তাহলে কিন্তুু আনেক ভালো হবে ব্যবসা ক্ষেতে।
Masud Rana
ওয়েবসাইট ও ফেইসবুক পেইজ পরিচালনার ক্ষেত্রে উদ্যোক্তার ধৈর্যশক্তি বাড়াতে হবে ও কোমলভাষী হওয়া জরুরী কারন পন্য এর মান সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে তার এ দুটি গুন অবশ্যই প্রাধান্য পাবে।
Tasmia Zannat
ই-কমার্সে ওয়েবসাইট একটি বাধ্যতামূলক উপাদান। ওয়েবসাইটকে ব্যবসায়ের ধরন অনুযায়ী সাজানোটাও অতীব জরুরি। পণ্যের ডিটেইলস, পেমেন্ট ইজি সিস্টেম বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে পণ্যের ছবি সব ওয়েবসাইটে থাকতে হবে। কারম ওয়েবসাইট ছাড়া ই-ক মার্স পূর্ণতা পায় না।
তেমনিভাবে বর্তমানে অধিকাংশই ফেসবুক ব্যবহারকারী। তাই ই-কমার্স সাইট সম্পর্কিত ফেইসবুক পেইজও দরকার। এবং এর জন্য পেইজে সবকিছুর সংযোজন করতে হবে। একজন বা অধিক অ্যাক্টিভ অ্যাডমিন বানাতে হবে যারা ক্রেতার বিভিন্ন মন্তব্যগুলো দেখবে এবং উত্তর দিবে। সাথে সাথে উত্তর পেলে ক্রেতারা ক্রয়ে আগ্রহী হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ডিসকাউন্টের অফার দিতে হবে। পণ্য সম্পর্কিত লাইভও করা যেতে পারে ফেসবুক পেইজে।
Md Daloare Hossain
নতুন উদ্যোক্তাদের ই-কমার্স ফেসবুক পেজের মাধ্যমে শুরু করার সুবিধা-
👉 পেজ খুলে কোন অর্থ লাগে
👉 পেজের মাধ্যমে পরিক্ষামূলক ভাবে ব্যবসা শুরু করা যায়
👉 যেকোন সময় বন্ধ করে দেওয়া যায়
👉 মার্কেট রিসার্স করা যায়
👉 সঠিক অর্ডিয়েন্সের কাছে পৌঁছা যায়।
Röwshön Ârâ
অনলাইনে একটি বড় সুবিধা ও অসুবিধা হল এটা সবসময় জীবন্ত । আপনি ২৪×৭ সবসময় কাজ করতে পারবেন । ক্রেতার চাহিদা , ক্রেতার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন কোন মিডিল ম্যান নেই । অসুবিধা আপনার পুরাতন ঘটে যাওয়া স্ক্যান্ডেল সবসময় জীবন্ত থাকবে মুছবে না। আর ক্রেতা আপনার থেকে অন্য ক্রেতাকে বিশ্বাস করবে । ফলে তারা রিভিউ চেক করবে ।
Tasmia Zannat
পেজের মন্তব্যের প্রত্যুত্তর সুন্দর, নম্র ও মার্জিত হতে হবে। কারণ, মানুষ পণ্য কিনে না। কিনে ভালো ব্যবহার ব্যবহার। অর্থাৎ, আচরণ পণ্য ক্রয়ে প্রভাব ফেলে। বিপরীত দিকে পণ্য যতই ভালো হোক বিক্রেতার ব্যবহার ভালো না হলে ক্রেতা তাতে আকৃষ্ট হয় না।
Tasmin Bhuiyan
পেজে অ্যানগেজমেন্ট বৃদ্ধি শুরু করতে হবে। কারণ, অ্যানগেজমেন্ট বৃদ্ধি শুরু করলে, পেজ মেম্বারও নিয়মিত বৃদ্ধি পাবে।
Oli Ahmed
একটা কথা আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে ওয়েবসাইট ও ফেইসবুক পেইজ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তার ধৈর্যশক্তি হতে হবে খুব। না হলে কিন্তুু হবে না।
Md Daloare Hossain
কোন প্রকার টেকনিক্যাল জ্ঞান ছাড়াই ফেসবুক পেজ দিয়ে বিজনেস করা যায়। খুব সহজে পোস্ট করা যায় এবং রেসপন্স করা যায় কমেন্ট এবং মেসেজের মাধ্যমে
part 6
Röwshön Ârâ
Jimdo একটি সহজ ও সস্তায় ব্যবহার উপযোগী ছোট অনলাইন স্টোর বিল্ডার করার জন্য ব্যবহৃত সাইট । কিন্তু Weebly এর মত এত বিস্তৃত নয় । Weebly এ 5 ডলার থেকেও প্যাকেজ কেনা যায় ।
Tasmin Bhuiyan
ই-কমার্সে একটি ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেইজ:
ফেসবুকে ব্যবসা সম্পর্কিত একটি পেজ তৈরি করতে হবে।
এর জন্য ব্যবসা সম্পর্কিত সঠিক নাম বাছাই করে ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে।
মূলত, পেজের নামটি হবে ব্যবসার নাম।
তাই, লং টাইম ব্যবসা করার টার্গেট করেই নামটা ঠিক করতে হবে।
Saikat Hasan Kabbo
ফেসবুক পেজ এ ই-কমার্সের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি অসুবিধাও রয়েছে।অনেক সময় দেখা যায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ফেসবুকে লোভনীয় বিভিন্ন পণ্য ও এর সাথে ডিকাউন্টের এড দিছে।এটা দেখে অনেকে পণ্য অর্ডার করে আবার অনেক সময় টাকা পেমেন্ট করে দেয়।তারপর দেখা যায় তিনি উনার ক্রয়কৃত পণ্য পাচ্ছে না।আবার পেলেও পণ্যের গুণগতমান ঠিক নাই।আবার কখনো কাপড়ের সাইজ উল্টা পাল্টা দেয়।তাই সবাই সাবধানে লেনদেন করবেন।কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর জন্য ই-কমার্সের প্রতি মানুষের বিশ্বাসের গুরুতর প্রতিফলন ঘটে নাই।তাই আমাদের সবাইকে পণ্য ক্রয়ের সময় সব কিছু দেখে এবং সর্তকতার সাথে পণ্য অর্ডার করতে হবে।
Rodela Rodela
ই-কমার্সে ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য টাকার প্রয়োজন হয়, এবং এটি ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয় করে তৈরি করতে হয়। আর যেমন টাকা দিয়ে ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনবেন সে ওওয়েবসাইট ব্যবহারে ঠিক তেমন সুবিধা পাবেন। অন্যদিকে ফেইসবুক পেজ খুলতে টাকার প্রয়োজন হয় না। যে কেউ চাইলেই অতি সহজে এটি খুলতে পারে। দুটোই পরিচালনায় দক্ষ হতে হবে। ব্যবহারে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে সেই সাথে সত্তর্ক থাকতে হবে। এবং এর কার্যকারিতা আপনার শ্রম এবং দক্ষতার উপর নির্ভর করবে। ক্রেতা চাহিদার উপর গুরুত্ব দিতে হবে, পণ্যের গুনগত মান রক্ষা করতে হবে, বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে হবে যা আপনার ব্যবসার টিকিয়ে রাখতে বা বৃদ্ধি করতে অবশ্যই প্রয়োজনীয় বা গুরুত্বপূর্ণ । দুটোই অনেক সুবিধা রয়েছে। ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ডোমেইন নাম দিয়ে সার্চ দিলে তা সহজে পাওয়া যাবে। আর ফেইসবুক তো সামাজিক যোগাযোগের বড় মাধ্যম। এটির মাধ্যমে পণ্যের বিজ্ঞাপন করা সহজ। এটি সবাই দেখতে পারে অতি সহজেই। কিন্তু আবার দেখা যায় ফেইসবুক পেইজ এর একটি বড় অসুবিধা হল এটি হ্যাকিং। হ্যাকার অতি সহজেই ফেইসবুক পেইজ হ্যাক করতে পারে
এম.এ. মেহেরাজ
ব্যাবসার জন্য চাই দোকান। কিন্তু ব্যাবসাটা যখন অনলাইন ভিত্তিক হবে তখন দোকান কোথায় হবে প্রশ্নতো আসে..! সুতরাং ওয়েবসাইট আর ফেসবুক হলো ই কমার্সের দোকান। এই দোকান যতো বেশি ডেভেলাপ হবে গ্রাহক ততোবেশি আকর্ষিত হবে সেবার প্রতি।
ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেইজের গুরুত্ব অপরিসীম ই কমার্সে। ই কমার্সে ব্যাবসা পরিচালনায় ভুমিকা রাখে এগুলো।
Röwshön Ârâ
Mozello যারা বিভিন্ন ভাষায় পন্যের পরিচিতি তুলে ধরতে চায় তাদের জন্য এই সাইট। এটা একটি মাল্টিলিঙ্গুয়াল সাইট ।
Röwshön Ârâ
অনলাইনে যেটাই শুরু করুন সিকিউরিটি আগে মেইনটেন করা জানতে হবে , বিশ্বস্ত এডমিন নির্বাচন করতে হবে। না হলে শুরুতেই বদনাম এবং আর্থিক ক্ষতি হতে পারে ।
Sheikh Robi
ফেইজবুক পেইজটি হতে হবে তথ্য নির্ভর। পণ্যের গুণগত মান যাচাই বাচাই করার জন্য যখন যা প্রয়োজন তার সঠিক প্রয়োগ যেন হয়ে ওঠে আমাদের নিত্যদিনের সংগী। ইনপুট টি ভালো হলে আউটপুট অটোমেটিক্যালি ভালো হয়ে যাবে। এখানে অসুবিধা নাই বললেই চলে তবে ভোক্তাদেরকে পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার সময় কিছু জটিলতার সৃষ্টি হয় তবে তাকে নিয়ন্ত্রণ করার শক্তি সামর্থ্য অবশ্যই আমাদের আছে যারা আমরা ব্যবসা করতেছি বা সামনে করবো
Masud Rana
ওয়েবসাইট ও ফেইসবুক পেইজ হচ্ছে আপনার ব্যবসায়ের একটা পরিচয় বা আইডেন্টি।
কোন একটা দোকানে কি পন্য বেচাকেনা হয় তার ভিতর গেলেই বুঝা যায় ঠিক তেমনি ওয়েবসাইট ও ফেইসবুক পেইজ এর মাধ্যমেই আমরা ই-কমার্সে ব্যবসায়িক রূপ ধরতে পারি।
Mojidul Islam
ই-কমার্স ওয়েবসাইট কমেন্ট ৩।
আপনার সাইটের নাম ক্রয় করা শেষ। হোস্টিং কেনা শেষ।এবার বাকি থাকলো ডিজাইনের পালা।
আপনি যে বাড়িটি ক্রয় করলেন তাকে তো সাজাতে হবে। আপনি তো নিজে সেই বাড়ি সাজাতে পারবেন না।কারন আপনি তো ডেভেলপার না। তাই আনাকে একজন দক্ষ বাড়ি বানানোর কারিগর খুজতে হবে। মানে যিনি ওয়েবসাইট ডিজাইন করে থাকে। তার কাছ থেকে আপনার নিজের পরিচয়ের বাড়িটি সাজিয়ে নিবেন। কোথায় কোথায় কোন জিনিস রাখবেন সেটা বলে বলে সাজিয়ে নিবেন। কি কি ক্যাটাগরিয়েতে আপনি আপনার বাড়ির পরিচর্চা করবেন সেভাবে বলে সাজাতে হবে। এভাবে যখন আপনার বাড়িতে লাইটিং করা শেষ সুন্দর রূপ ধারন করল।
part 7
Moni Akter
ই কমার্সে ওয়েবসাইটের গুরুত্ব অনেক বেশি এবং ওয়েবসাইট হল প্রধান অংশ,,, এখানেই বিক্রেতা তার পন্যের সকল তথ্যাদি দিয়ে থাকে,,,ওয়েবসাইট এর কন্ট্রোল প্যানেল অবশ্যই বিক্রেতার হাতে থাকতে হবে,,,
ওয়েবসাইট এর বড় সুবিধা হল একই সাথে একই সময়ে অনেক ক্রেতা পন্য দেখতে পারবে এবং অর্ডার করতে পারে,,
অসুবিধা হিসেবে ওয়েবসাইট অনেক সময় নিরাপদ থাকে না,,সেই বিষয় এ সাবধান থাকতে হবে,,,
Moni Akter
ফেইসবুক পেইজ হল ই কমার্সের প্রান বলা যায়,,কারন খুব সহজেই একটি পেইজ ওপেন করা যায়,,দেশের ম্যাক্সিমাম মানুষ ফেইসবুক ব্যবহার করে বলে খুব সহজেই কম পুজিতে তাদের কাছে মার্কেটিং সহজ হয়,,
কিন্তু এর কিছু অসুবিধা ও আছে,,,যেমন অনেক সময় ফেইসবুক বিভিন্ন কারনে বন্ধ করে দেয়া হয় তখন কোন ভাবে কাজ করা যায় না,,।
তাছাড়া পেইজের সবচেয়ে বড় প্রধান অসুবিধা হল আইডি হ্যাক করে খুব সহজেই পেইজ হ্যাক করা যায়,,যার ফলে সেই পেইজে কাজ করা সম্ভব হয়না,
Saikat Hasan Kabbo
বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ৮০% লোক ফেসবুক ব্যবহার করে।তাদের মাঝে বেশিরভাগই হলো আমাদের মতো ইয়ং জেনারেশন।তাদেরকে পণ্যের প্রতি আকৃষ্ট করতে ফেসবুক পেজ গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।তাছাড়া এটি কম ব্যয়বহুল।যেহেতু,সবাই এখন ফেসবুকের প্রতি আকৃষ্ট তাই এ সুযোগ ব্যবহার করে ই-কমার্সের প্রসার বাড়াতে হবে।ভবিষৎতে ফেসবুক পেজ ই-কমার্সের যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে উঠবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
Mojidul Islam
১,ই-কমার্স ওয়েব সাইট।
প্রথমে আপনাকে একটি সাইট বানানোর জন্য প্রয়োজন হবে একটি নাম।তবে যেমন তেমন নাম দিলে হবে না মনে রাখতে হবে হয়তো বা আল্লাহ আপনাকে এমন কিছু দিল সে থেকে আনার নাম টি একটি ব্যান্ড হয়ে গেল তাই সাইটের নাম নির্বাচন এর দিকে মনোযোগ রাখতে হবে।আর এই সাইট নাম কে বলা ডোমেইন নেম।এবারে আসুন নাম নির্বাচন করা শেষ হলে আপনাকে খুজতে কে ভালো হোস্টিং সেল করে। আপনি আপনার পরিচিত কোন হোস্টিং সেলার এর কাছ থেকে আপনি আপনার পছন্দের ডোমেিন নেম সহ হোস্টিং কিনে নিবেন।
S M Mehdi Hassan
যারা প্রথম প্রথম ই-কমার্স ব্যবসায় এসেছেন তাদের জন্যে ফেসবুকের মাধ্যমে শুরু করা খুবই ভাল উপায়। কারণ ফেসবুকে পেজ তৈরি করতে পয়সা লাগে না। সব কিছু ফ্রি।
তবে যদি চিন্তা থাকে যে ব্যবসা আস্তে আস্তে বাড়াব তাহলে ওয়েবসাইট হচ্ছে সবচেয়ে ভাল। তাই ফেসবুক দিয়ে শুরু করলেও আস্তে আস্তে ওয়েবসাইট খোলার চিন্তা মাথায় রাখা উচিত। বিভিন্ন ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড, সরকারি প্রজেক্ট বা অন্য কোন কিছুতে আবেদন করলে যদি তারা দেখে যে ওয়েবসাইট আছে তখন উক্ত ব্যবসায়ীকে সিরিয়াসলি নেবে।
MD Saim Hossain Sohel
ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিক্রির ধারাটা আমাদের দেশে দ্রুতই জনপ্রিয় হচ্ছে। অনলাইনে বসে কয়েকটা মাত্র ক্লিকে চাহিদা জানানো যাচ্ছে। নির্দিষ্ট সময়ে পণ্য চলে আসছে নিজের ঠিকানায়। বই, পোশাক, চাল-ডাল-সবজি, ইলেকট্রনিকস পণ্য কিংবা কোনো সফটওয়্যার—সবই বেচাকেনা করা যায় অনলাইনে। আর এটাই ই-কমার্স। আর ই-কমার্সে তরুণ উদ্যোক্তাদের আগ্রহও বেশি।
পণ্য বিক্রি করতে যেমন দোকান লাগে, ই-কমার্সেও তা-ই। একটি ই-কমার্স সাইট এখানে দোকান হিসেবে কাজ করে। তাই ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে প্রথমেই বেচাকেনার একটা সাইট বানাতে হবে।
Mojidul Islam
ই-কমার্স ওয়েবসাইট কমেন্ট ২।
আপনি যখন ডোমেইন মানে আপনার সাইট নাম কিনলেন তার মানে আপনার একটি পরিচয় হলো সেই নামে। এবং সেই সাথে আপনি হোস্টিং কিনলেন তখন একটি বাড়ি পেলেন। আপনার নামের মাধ্যমে যত তথ্যই থাকৃক না কেন সব তথ্য গুলো হোস্টিং নামক বাড়িতে থাকবে।এখানে হোস্টিং হলো বাড়ি। কারন আপনার ব্যবহারের সক পোষাক থেকে শুরু করে সবকিছুই আপনি বাড়িতে রাখেন তেমনি ভাবে আপনার সাইটে যেসব বিষয়ে প্রডাক্ট থাকবে মানে আপনার সাইট টি হলো বাড়ি আর সেই বাড়ির নাম হলো আপনি যে নামটি নির্বাচন করেছেন সেই নাম। আর অবশ্যই মনে রাখবেন আপনি যখন হোস্টিং কিনবেন তখন যেন আপনাকে শেয়ার বাড়ি না দেই মানে শেয়ার হোস্টিং যেন না দেয় কারন বুজতেই তো পারছেন সেখানে অনেক লেকের গ্যাম জ্যাম তাই আপনার সাইটিও জ্যামে পরে থাকবে। আপনি SSD হোস্টিং নেয়ার চেস্টা করবেন।এতে করে আপনার বাড়ি আপনার ইচ্ছা মত ব্যবহার করতে পারবেন।
No comments:
Post a Comment