হোম মেইড ফুডের চাহিদা, প্রয়োজনীয়তা,সম্ভাব্য মার্কেট নিয়ে আলোচনা করুন

Md Daloare Hossain ▶ ‎Women and e-Commerce forum ( WE )

আড্ডা পোস্ট ২১ জানুয়ারী ২০২০।

বিষয়ঃ হোম মেইড ফুডের চাহিদা, প্রয়োজনীয়তা, সম্ভাব্য মার্কেট সহ ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করুন।

আজকের আড্ডায় সবাইকে আন্তরিক স্বাগতম।

 — with Razib Ahmed and S M Mehdi Hassan.

January 21 at 9:53 PM ·

Mala Chowdhury

বাজারের ফ্রোজেন ফুডের চেয়ে আমি হোম মেড ফুড কেই প্রাধান্য দিবো আমি নিজেই এখন বাজার থেকে কিনি না 😊কারণ পরিবারের স্বাস্থ্যের সাথে কোন আপোষ করতে পারিনা 😁

Nusrat Jahan Bethi

হোমমেইড ফুড নিয়ে কাজ করি।
আমার প্রথম প্রশ্ন হলো,আমরা হোমমেইড জিনিস কেনো খাই,...???
ভেজাল এড়ানোর জন্য এবং ফ্রেশ খাবারের জন্যই তো।

যারা দাম বেশী বলেন,তাদের জন্য বললো,বাসায় নিজে বানানো টা ও অনেক কষ্টের। আর আপনার টা পারফেক্ট না ও হতে পারে।।

আবার অনেকে চার্জের কথা শুনলে অর্ডার ক্যানসেল করেন।সেই ব্যাপারে সবার বক্তব্য পড়বো....


Farjana Yeasmin

হোমমেইড ফুড মানেই সাস্থ্যসম্মত খাবার। বর্তমান কর্মময় জীবনে একটু স্বস্তি হোমমেইড ফুড। সময় আর পরিশ্রম লাঘব করে সুস্বাদু খাবার খেতে কার না ভালো লাগে। যারা এইদিকে কাজ করে তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
S M Mehdi Hassan

সবাইকে আজকের আড্ডায় স্বাগতম। বড় শহরে বিশেষ করে ঢাকায় জীবন অনেক দ্রুত এবং চাপ বেশি থাকে। এই জন্যে শহরের লোকেদের কাছে এই ধরণের খাবারের চাহিদা আছে। অনেক সময় ঘরে মেহমান আসে কিন্তু সময়ের অভাবে বেশি কিছু রান্না হয় না। এমন পরিস্থিতিতে হোম মেইড ফুড অর্ডার করে অনেকে

ঢাকা, চট্টগ্রাম সহ অন্যান্য বড় শহরে এ ধরণের হোম মেইড খাবারের বিশাল বাজার আছে। মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মান বজায় রাখা।

Swadheenta Nusrat

বাড়িতে মেহমান আসলে বা অনেক সময় কাজের চাপে বা বর্তমানে অনেকে খুব বেশি রান্নায় পারদর্শী না এক্ষেত্রে হোম মেড ফুড হতে পারে মানুষের প্রথম পছন্দ আর একটি কারণ হচ্ছে দোকান বা রেস্টুরেন্টে এর খাবার গুলো স্বাস্থ্যসম্মত নয় তার দিক থেকে হোম মেড গুলো স্বাস্থ্যসম্মত এবং কোয়ালিটিফুল ,, এটি যেমন সময় বাঁচায় তেমনি পরিবেশনও সহজ এবং সুস্বাদু,, আমার মতে ভবিষ্যৎ এ হোম মেড ফুড এর চাহিদা দিন দিন বাড়বে
সিদরাত ফারজানা অাঁখি

অামরা সবাই খুব বিজি লাইফ লিড করি, তবুও চাই সবাই ঘরে বানানো একটু শান্তির খাবার। কিন্তু সবসময় বানিয়ে খাওয়া সম্ভব হয়ে উঠেনা।

তাই যারা হোম মেইড খাবার/বেবী ফুড এসব নিয়ে কাজ করেন, তারা যদি পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, খাবারেন পুষ্টিগুণ এসবের দিকে নজর রাখেন তাহলে, কাস্টমারদের উপকার হবে। নিজেরও সফল হবার পথটা সহজ হবে।

Nilufar Yesmine

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। ভালো জিনিসের চাহিদা সব যায়গাতে থাকে। আবার যেখানে চাহিদা বেশী সেখানে অনেকেই বিক্রির জন্য ঝুকে পড়ে। বাজার থেকে সেরা মানের পন্য কিনে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে রান্না করা হচ্ছে কিনা এইটা নিশ্চিত করা খুব জরুরি। পাশাপাশি অনলাইন ব্যবসায় খাবারের ছবি দেখে সবাই অর্ডার করেন, তো বিক্রেতার খাবারের মান খুব উন্নত মানের না হলে চিরদিনের জন্য ক্রেতা হারাবেন। আবার খাবার প্যাকেজিং টা ভালো মানের হলে খাবারটা দেখতে খুব লোভনীয় হয়। কথায় আছে না, প্রথমে দর্শনধারী তারপর গুণবিচারী ❤️
part 2
Ummay Shahera Anika

যারা বাইরে কাজ করেন তাদের জন্য খুব উপকার হয়।যেহেতু খাবার তাই মানের দিকে সবার আগে নজর দিতে হবে।গুনগত মান ও স্বাদ ঠিক থাকলে ডেলিভারিতে খাবারের বিজনেস লাভজনক।
Jakia Deepa

হোম মেইড ফুড এর সবচেয়ে উপকারী দিক আমার কাছ,
প্রচন্ড ভাবে হাইজেনিক

স্বাদ নির্ভর

ক্ষতি কারক রসনা বিলাস এর উপকরন গুলো থাকে না এতে।

আর সবচেয়ে ভাল যা তা হল
ভালবাসায় তৈরী খাবার।
S M Mehdi Hassan

গত বছরে প্রকাশিত ডেইলি স্টারের একটি আর্টিকেল। অনলাইনে খাবার অর্ডার দেবার বাজার নিয়ে লেখা হয়েছে। এই ২০১৩ সালের আগেও ফুড ডেলিভারি এত জনপ্রিয় ছিল না। ২০১৩ সালে ঢাকাতে প্রথম HungryNaki বাসায় খাবার ডেলিভারি ব্যবসা শুরু করে এবং তাদের ব্যবসা দারুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এরপরে চট্টগ্রাম, সিলেট , নারায়ণগঞ্জে তারা তাদের ব্যবসা বাড়ায়। এই আর্টিকেলের তথ্য মতে
HungryNaki, Pathao, Food Panda এর মতো খাবার ডেলিভারি প্রতিষ্ঠানগুলো দিনে প্রায় ২০ হাজার অর্ডার ডেলিভারি দেয় এবং সেটাও শুধু মাত্র ঢাকাতে। এটা থেকেই বোঝা যায় যে অনলাইনে খাবার অর্ডার কত জনপ্রিয়।

এই বিচারে অনলাইনের মাধ্যমে সুস্বাদু স্বাস্থ্যসম্মত হোম মেইড খাবারের বাজার যে বিশাল সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
https://www.thedailystar.net/business/foodpanda-bd-pathao-online-food-delivery-services-getting-popular-1714402

TasPia WaFa

হোম মেইড ফুড এর উপকারীতা যেমন বলে শেষ করা যাবে না ঠিক তেমনি এর কোনো অপকারীতা ও নজরে পরেনা।
হোম মেইড ফুড এর চাহিদা যথেষ্ট। এটা যেমন স্বাদের দিক থেকে অসাধারণ তেমনি হাইজেনিক, কোনো কেমিকেল ব্যাবহার করা হয়না ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে চিন্তা করতে হয়না।
Munni Akter

আমি মনে করি বাহিরের খাবারে প্রচুর ভেজাল তারজন্য হোমমেড খাবার খুব দরকার।যদি খাদ্যের গুগত মান রেখে কাজ করা চায়।তাহলে মনে হয় খুব উপকার হতো সবার
Nishat Sultana Chowdhury

হোমমেড ফুডের চাহিদা অনেক। ঢাকার বাইরে খুবই ছোট আকারে আছে চাইলে সেখানে বড় করা যায়। এক্ষেত্রে ডেলিভারি সিস্টেমটা সহজ ও সুলভ হওয়া উচিত। আমি নিজেও অনেক হোমমেড ফুডের অর্ডার করি।

Nazmul Firoz

হোম মেইড খাবারের চাহিদা আছে। খাবারের মানও যথেষ্ট ভাল হলো। যে বা যারা হোমমেইড খাবার সরবরাহ করবে সে কত জনের খাবার সরবরাহ করতে পারবে এবং সেটা ঢাকা শহরের মত একটা যানজটের শহরে কত কিঃমিঃ এর মধ্যে সরবরাহ করতে পারবে। এই বিষয় গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
Abonti Ahmed

হোম মেইড ফুডের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষের ব্যস্ততা বাড়ছে, কাজের লোক সমস্যা বাড়ছে৷ সাথে বাহিরের অসাস্ব্যকর খাবারের প্রতি মানুষের অনিহাও বাড়ছে৷ অন টাইম ডেলিভারির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকলে ইন শা আল্লাহ আগামি দিন গুলোতে হোম মেইড ফুড অনেক প্রসার লাভ করবে

Mala Chowdhury

আমার ধারণা এই হোম মেড ফুডের প্রচুর সম্ভাবনা 😊কারণ এই ব্যাবসা এলাকা ভিত্তিক বেশি সাড়া পাওয়া যাবে 😊 তাহলে খাবার তাজা আর দ্রুত পাওয়া যাবে 😊
Nazmun Naher Shikha

হোমমেইড ফুড নিয়ে আমিও কাজ করি। ডেলিভারি সমস্যা ছাড়াও আর একটি সমস্যা হলো, কিছু ক্রেতার কাছে দাম বেশি মনে হয়, তারা দোকানের খাবারের সাথে তুলনা করে। তারা এটা বুঝতে চায় না যে খাবারগুলো অর্ডারের পর ফ্রেস বানাই, কোনো স্টক রাখি না। তারা টাকা ব্যয় করে খাবার নিবেন, স্টককৃত খাবার দেয়ার চিন্তাও মাথায় আনি না। আর আমাদের দেশে খাবার তৈরির জিনিসপত্রের দাম প্রতি নিয়ত বাড়তে থাকে, যার ফলে একই মূল্য সবসময় রাখা সম্ভব হয় না। এই বিষয় গুলো সবার বুঝতে হবে। যারা হোম মেইড ফুডের ব্যবসা করছেন, সবাইকে অনেক শুভকামনা।।

Razia Akter

হোমমেড ফুড অনেক উপকারী আর স্বাস্থ্যকর। আর যারা এদিকে ২ নাম্বারি করবে তারা টিকে থাকতে পারবে নাহ। কারণ ক্রেতা সবসময় ভালোকিছু ফিডব্যাক চায় সবদিক মিলিয়ে তখন ক্রেতা হারাবে আর কিছুনা। তাই এদিকে খুব ভালোভাবে সময় দিলে অনেকদূর এগিয়ে যেতে পারবে।
Razia Akter

হোমমেড ফুড এর আরেকটা দিক হলো যেমন পিঠাজাতীয় খাবারগুলো দেয়া কষ্টসাধ্য কারণ কিছু পিঠা গরম গরম না খেলে তৃপ্তি পাওয়া যায় নাহ।
Tahmina Hasan Roney

আমি হোম মেড ফুড এর ক্রেতা হিসাবে বলবো ۔۔۔ফুড ডেলিভারি প্রতিষ্ঠান গুলো ডেলিভারি চার্জ খুব বেশি রাখে
Humaira Anzum

আর সম্ভাব্য মার্কেট কর্পোরেট এরিয়া মূলত। সবাই এখন অনেক ব্যস্ত, হোমমেড খাবার তাদের চাহিদা পূরণ করবে এই সেক্টরের উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে।
হোম মেইড ফুড

Salma Jharna

হোম মেইড ফুডের চাহিদা ব্যাপক।আজকাল ঘরে বাহিরে মেয়েরা খুব ব্যস্ত।তাদের জন্য হোম মেইড ফুডটা খুব প্রয়োজনীয়।সেক্ষেত্রে যারা খাবার নিয়ে কাজ করেন তারা আস্থার জায়গাটা ধরে তৈরী করতে পারলে ঘরে ঘরে মেয়েদের সুবিধা হবে।সেই সাথে খাবারের ব্যবসায়টাও এগিয়ে যাবে।



Shakila Rahman

আমি হোম মেইড ফুড নিয়ে কাজ করি।।এটার অরডার নিয়ে ঝামেলায় পড়তে হয় বিশেষ করে cetaring items নিয়ে। এছাড়া দাম নিয়ে ও কথা বলে।।ক্রেতা কেন

Nondini Alam

আজ ঢাকায় থাকি না বলে😞😞😞
হোম মেড ফুড এর যা বাজার তৈরী হতে পারে তার কিছুই হয়নি এখনো। মনে হয় যে একটি খাবার খুব ভাল বানাতে পারে, সেটি নিয়ে নামলেও হয়ে যেতে পারে বাজিমাত। আর কত ধরণের, কত প্রয়োজনের খাবার যে প্রতিনিয়ত দরকার তার কোন শেষ নেই। আবার রিচ ফুড এর পাশাপাশি রেগুলার ফুড গুলোর ও ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে বলে আমার মনে হয়। মিষ্টি, নাশতা, পিঠা, কেক, আচার, বিয়ে বাড়ির খাবার, দেশি তরকারি, ভর্তা, চাইনিজ আইটেম, ফ্রোজেন স্নাক্স, বাচ্চাদের টিফিন সহ যে কোন নতুন আইটেম সাদরে গ্রহণ করবে উইবাসী। সেক্ষেত্রে ফুড সেফটি ঠিক রাখতে হবে এবং কাগজ পত্র রাখতে পারলে আরও ভাল।
শুভকামনা।
Sadia Basher

হোমমেড খাবার এর ক্ষেএে অনেক কিছু খেয়াল রাখতে হয়। সবার প্রথম পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা,তারপর স্বাদ ( এক এক জনের এক এক রকম), প্যাকাজিং।বেবি ফুড এ ক্ষেএে সবচেয়ে টেনশনের বিষয়। কোন বাচ্চা কোন খাবারের প্রতি অ্যালার্জি আছে এটা অনেক বাবা মা ই বলতে পারেনা। সে ক্ষেএে কাজ করাটা একটু কঠিন হয়।
Yesmin Shawon

আমরা যারা হোমমেড ফুড নিয়ে কাজ করি আমাদের অনেক সীমাবদ্ধতা নিয়ে অনেক ভাল মানের কাজ করি কিন্তু আমাদের কাজের তুলনা বা মূল্য বাইরের খাবারের সাথে তুলনা করা হয়,,,হোমমেড ফুড সম্ভবনাকে বড় করে ভাবা তখনই সম্ভব হবে যখন সবার ধারণা পরিস্কার হবে

MehZabin Rakhee

চাহিদা - প্রয়োজনীয়তা - মার্কেট

*চাহিদা নিয়ে বলতে গেলে প্রথমেই আসে ব্যস্ততার কথা।কর্মব্যস্ত মানুষদের জন্য আর অসুস্থ মানুষদের জন্য অবশ্যই এটি একটি দরকারি জিনিস।অন্তত ভেজাল বিহীন ভালো জিনিসটি পাওয়া যাবে অথচ সময়ও বাঁঁচবে,মানুষ এমন ই চায়,চাইছে,চাইবেও।অন্তত এই কর্ম ব্যস্ততার জন্যই মানুষ ঠিকঠাক খাবারটা সময়মত খেতে পারেন না বা মন মত পান না তো সেক্ষেত্রে খুব দ্রুতই ভাল চাহিদা বাড়বে এই হোম মেড ফুড এর

*খাবার যদি সময় মতো খেতেই না পারি তাহলে এত কিছু করার দায় কি? সত্যিই কিন্তু আমরা খাদ্যের জন্যেই খেটে বেড়াই,বেড়াচ্ছি।তাছাড়া পেট তথা শরীর ফিট থাকলেইতো কাজ ভাল হবে।সেক্ষেত্রে সময় আর কাজ দুটোরই সমন্বয় করবে এই হোম মেড ফুড এর পেইজগুলো।সুতরাং প্রয়োজনীয়তা অবশ্যই আছে।

*মার্কেট ধরে রাখতে গেলে সবার আগে আস্থা তৈরি করা দরকার! যেকোনো কিছুর ক্ষেত্রে, ফুডের ক্ষেত্রে আরো বেশি দরকার।মান,স্বাদ আর মূল্য এই তিনটির প্রতি নজর দিতে হবে অবশ্যই।কারণ মান ভালো করতে হলে স্বাদ অটুট রেখেই করতে হবে আবার এই দুটি ই ঠিকঠাক হবে যদি মূল্য নির্ধারণ হাতের নাগালে হয়।আর প্যাকেজিং এর ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করে।খাবারের প্যাকেজিং যেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয় তাতে করে অনলাইন এ কেনা খাবারের প্রতি কারোর অনীহা জন্মাবেনা ইনশাআল্লাহ


যদিও আমি কিচ্ছু জানিনা তবুও একজন ফুডি হিসেবেই মতামত দিলাম।ধন্যবাদ অনেকের কমেন্ট দেখে অনেক কিছু জানলাম❤

Kakoly Russell Talokder

চাহিদাঃ আমাদের এই যান্ত্রিক যুগে দিন দিন ব্যাস্ততা বাড়ছে,সেই সাথে এসেছে খাওয়া দাওয়ায় সিম্পলিসিটি এবং শর্টকাট পদ্ধতি। সেজন্য হোম মেড খাবার এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।

প্রয়োজনীয়তাঃ এখন উবার ইটস,পাঠাও ফুড,ফুড পান্ডার মতো খাবার হোম ডেলিভারি এজেন্সিগুলোর বৃদ্ধিই বুঝিয়ে দেয় আমরা খাবার নিয়ে কতো রকম এক্সপিরিমেন্ট করি।এসব ব্যাপারে যদি হোমমেড ফুড এর অথেনটিক সোর্স পাই তাহলে টেস্টের সাথে সাথে স্বাস্থ্যসম্মত বলে এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি বলে আমি মনে করি।

সম্ভাব্য মার্কেটঃ হোমমেড ফুড আরবান এরিয়াতে বিশেষ করে বানিজ্যিক এলাকাতে চাহিদা সবচেয়ে বেশি হওয়ার সম্ভাবনা। কারণ অফিসে বসে ঘরের খাবার এর স্বাদ দিতে পারবে শুধুমাত্র হোমমেড ফুড সার্ভিস।

ধন্যবাদ।
Anisuzzaman Anis

হোমমেড খাবারের এক্টা বিশাল চাহিদা রয়েছে বর্তমানে ঢাকা শহরে। এক হাজারো ভেজালের ভিড়ে সবাই এক্টু ফ্রেশ খাবার খেতে চায়, এটা এক দিক। অন্য দিকে যারা খুব ব্যস্ত অথবা ওয়ার্কিং কাপল আছ্রন, হঠাত করে তাদের বাসায় যদি কোনো আত্মিয় আস্তে চায়, তারা কি করবে ভেবে পান না। সারাদিন চাকুরী করে বাসায় ফিরে আর এনার্জি থাকে না গেস্ট খাওয়ানোর। তাদেরকে যদি এই ক্যাটারিং সার্ভিসটা দেয়া যায়। তারা সনন্দে তা গ্রহন করবে।

Silvia Mahmud

হোমমেইড খাবার বিশেষ করে চাকরিজীবি মায়েদের জন্য খুব ভালো। কাজের ব্যাস্ততার কারনে হয়ত সময় করে নিজের বা বাচ্চার জন্য সময়সাপেক্ষ রান্নাগুলো করা হয় না। তেমনি বাইরের দোকানের খাবার খুব আনহেলদি হয়। এর মধ্যে যদি অন্য মায়ের হাতের একদম ফ্রেস রান্নাটাই নিজেদের জন্য আনা যায়, এর থেকে ভালো কিছু আর হতে পারেনা। চাকরি জীবি মায়েরা যেমন খাবার নিয়ে আশ্বস্ত হতে পারে তেমনি গৃহিণীরাও ঘরে বসে কিছু ইনকাম করতে পারে।

Shirin Sultana Khanom

আমার মতে খাবারের স্বাদ অক্ষুণ্ণ রেখে ডেলিভারি করাটা খুব জরুরি। খাবার কিভাবে প্যাকিং করলে সবচেয়ে ভালো থাকবে জানতে চাচ্ছি?


4 comments:

  1. বাংলাদেশে একেবারেই নতুন ও অন্যরকম একটি খাবার আইটেম "গরুর মাংসের আচার" পাওয়া যাচ্ছে এখানে :
    https://www.facebook.com/Nooh.EIT

    ReplyDelete
  2. চাহিদা ঃ শহুরে নানা ব্যস্ততার মাঝে বাজার করা,গুছানো,পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ভিন্নভিন্ন রেসিপি মাথায় রেখে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে রান্না করে পরিবেশন করা অনেক অনেক পরিশ্রম এবং সময়ের প্রয়োজন। হোম মেড ফুড ব্যস্ত জীবনে একটু স্বস্তি। প্রয়োজনের তাগিদে এর চাহিদা দিন দিন বাড়বে।
    প্রয়োজন ঃ বর্তমান বাজারে গ্রাহক এবং ভোক্তা দুজনের এর প্রয়োজন আছে। গ্রাহক সময় এবং পরিশ্রম বাচিয়ে স্বাস্থ্যস্মত সুস্বাদু খবার সহজেই পাচ্ছে এবং পাশাপাশি একজন গৃহিণী ঘরে বসে আয় করতে পারছে।
    গৃহিণী ঘরে যেন বসে সহজেই ব্যবসা পরিচালনা করে কাস্টমার সেবা দিতে তার জন্য তা সহজ করে দিতে হবে।

    ReplyDelete
  3. আসসালামু আলাইকুম।আমি শারমিন হাসান।আমার বাড়ি সিলেট। আমি ঢাকার হাজারিবাগে থাকি।আমি হোম মেইড ফুড নিয়ে কাজ করছি।আমার একটা পেইজ আছে।sharmins galary। আমি হোম মেইড ফুড ডেলিভারি করছি কয়েকবার আমার হাসবেন্ড এর মাধ্যমে।ডেলিভারি ঝামেলার জন্য বাধ্য হয়ে বিজনেস টা অফ রেখেছিলাম।এখন BSDI এর মাধ্যমে ফুড এন্ড বেভারেজ এর ৩ মাস মেয়াদি কোর্স
    টা করছি।খাবারের গুনাগুন এবং মানসম্মত নতুন আইটেম এর খাবার দিতে পারি আপনাদের।আমার জন্য দোয়া করবেন।

    ReplyDelete