বিজনেস উদ্দেশ্যে পার্সোনাল প্রোফাইলকে কাজে লাগানো যায় তা নিয়ে আলোচনা

 বিজনেস উদ্দেশ্যে পার্সোনাল প্রোফাইলকে কিভাবে স্মার্টলি কাজে লাগানো যায় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। 


সমস্যা নিয়ে কথা না বলে সমাধান নিয়ে কথা বলার চর্চা করতে হবে।

আমরা সবাই বিভিন্ন রকমের সমস্যার মধ্য দিয়ে যাই,,সবাই জানি কমন সমস্যার কথা,,এবং সবাই প্রাই একই ভাবে তা প্রকাশ করি,, একটু ব্যাতিক্রম ভাবে আমরা এসব সমস্যা র সমাধান নিয়ে কথা বলতে পারি এতে করে ক্রেতা সম্ভব্য ক্রেতাদের মধ্যে একটি নির্ভরতার জায়গা তৈরী সহজ হয়।

কারন সমস্যা নিয়ে সবাই কথা বললেও সমাধান নিয়ে খুব কম লোকই কথা বলে।

নিজের ঢোল যেমন নিজেকে পেটাতে হয় তেমনি নিজের পণ্যের দোষ নিয়ে নিজেকেই বলতে হয়।

একটি বিজনেস যে কোন সমস্যায় আলটিমেটলি দোষ পরে উদ্যোক্তার উপর।

ডেলিভারি সংক্রান্ত সমস্যার কারন কুরিয়ার, ডেলিভারিম্যান এর অসাবধানতা তথাপি তাদের বিষয়ে নেগেটিভ চর্চা করা যাবে না।

নিরপেক্ষ ভাবে সমস্যার কথা বলতে হবে,, এতে করে পরবর্তীতে কুরিয়ার বা ডেলিভারি সংক্রান্ত কোন সমস্যা সমাধানে অনেকই আন্তরিকতা প্রকাশ করবে

নিজ প্রফাইল নিজের আবাসস্থল এর মতই কর্মফোর্টজন। যেখানে যেভাবে খুশি নিজেকে প্রেজেন্ট করার সুযোগ থাকে।

সাধারণত সব গ্রুপে নিজের উদযোগ নিয়ে বিস্তারিত লেখার সুযোগ থাকে না,নিজ প্রফাইলে উদ্যোক্তা যেভাবে খুশি পণ্য নিয়ে লিখতে পারে।

বলা হয় "" আগে ঘর তবে তো পর""" উদ্যোক্তা নিজ আইডিতে উদ্যোগ নিয়ে এক্টিভ না কিন্তু অন্যান্য গ্রুপে এক্টিভ এতে সে অাস্থা পাবে না।

আমরা সব সময় দুটো ঠিকানা ব্যাবহার করি, স্থায়ী এবং অস্থায়ী,, যাতে যে কোন অবস্থায় আমাদের খুঁজে পাওয়া যায়।

একজন উদ্যোক্তার নিজ আইডি তার স্থায়ী ঠিকানা,,তিনি যদি উদ্যোগ সেখানে নিয়মিত থাকেন ক্রেতা তাকে অবশ্যই বিশ্বাস করবেন।

নিজ আইডিতে উদ্যোগ সম্পর্কে এক্টিভ না থেকে যতই বিভিন্ন গ্রুপে এক্টি ভ থাকুক এতে আস্থা অর্জন হয় না।

নিজের উদ্যোগ সম্পর্কে সবাইকে জানানোর প্রথম ধাপ আছে ফেসবুক আইডি। নিয়মিত উদ্যোগ সম্পর্কিত কাজগুলো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে কনটেন্ট লিখতে হয়।

ধৈর্য সহকারে নিয়মিত লিখে যেতে হয় যা পরবর্তীতে বিজনেসের জন্য সুফল বয়ে নিয়ে আসে।

নিজের প্রোফাইলটাকে দোকান ভেবে সুন্দর করে পোস্ট দিয়ে সাজিয়ে রাখতে হবে।

যেন কেউ চাইলেই আমার প্রোফাইলে এসে ঘুরে পণ্য কিনতে পারে।

সময় অনেক মূল্যবান,, অনেকে উদ্যোগের শুরুতে চায় না পরিবারের লোকজন জানুক।

তারা একটি বেটার পজিশনে যাবার পরই চায় সবাই জানুক।

তাই নিজ আইডিতে এড়িয়ে যায়।

এতে করে তাদের বিজনেস গ্রোথ হয় না।

বর্তমান ক্রেতা অনেক সচেতন তিনি অর্ডার করার অাগে অবশ্যই সেলারের আইডি দেখবে,,

নিজকে নিজের কাজ প্রকাশে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।প্রতিনিয়ত গল্পের ছলে নিজ উদ্যোগ এর কথা তুলে ধরতে পারে।।।এতে করে গল্প পড়ার জন্যও নিয়মিত পাঠক প্রফাইলে ভিড় জমায়।

উদ্যোক্তাকে কন্টেন্ট রাইটিং দক্ষ হতে হবে।

পার্সোনাল আইডিতে যথাযথ ব্যাবহার বিজনেসে সাফল্য নিশ্চিত করে।

উদোক্তার ব্যাক্তিত্ব জানার সুযোগ থাকে পার্সোনাল আইডির মাধ্যমে।

আমরা আমাদের লেখার মান যেন সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় হয় সেদিকেও নজর দিতে হবে।

কারণ সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় পোস্ট দিলে কাস্টমার আকৃষ্ট হয়।।

সুযোগের স্বদব্যাবহার আমাতের সব ক্ষেত্রেই এগিয়ে থাকতে সাহায্য করে।

বিজনেস উদ্দেশ্য নিজের প্রফাইল ব্যাবহার এর গুরুত্ব আগে বুঝতে হবে।

বিজনেস পেজ,গ্রুপে আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেল,আত্নীয় স্বজন সবাইকে পাচ্ছি না কিন্তু নিজ প্রফাইলে তার সহজেই পাচ্ছি,,বিজনেস গ্রোথ এর জন্য প্রচার প্রসারে ভুমিকা রাখছে নিজ আইডি।

পজেটিভিটি একটি স্ট্রং পজিশন ক্রিয়েট করে,,,,অনেক সময় যাচাই বাছাই না করেই আমরা কোন ব্যাপারে দ্রুত নেগেটিভ ফিডব্যাক দেই,,হক তা যৌক্তিক বা অযৌক্তিক একজন উদ্যক্তাকে এমন নেগেটিভ ফিডব্যাক থেকে নিজেকে সংযত রাখতে হবে।

পার্সোনাল প্রোফাইল এ নিয়মিত একটি করে কনটেন্ট অবশ্যই লিখতে হয়। নিয়মিত কনটেন্ট লেখার মাধ্যমে প্রোফাইল গোছানো হয়ে যায়।

পার্সোনাল প্রোফাইল কে স্মার্টলি তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে নিজে উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে নেওয়া যায়।

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা আমরা ভাইরাল টপিক গুলো নিয়ে আলোচনা করি পার্সোনাল প্রোফাইলে।

এগুলো থেকে একদম বিরত থাকা উচিত কারণ এ ধরনের পোস্ট গুলোতে মানুষের পজেটিভ এবং নেগেটিভ ইম্প্যাক্ট জড়িত থাকে কিছু শ্রেণীর মানুষ এগুলো পছন্দ করেন কিছু মানুষ পছন্দ করেন না তাই আমাদের এগুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখা উচিত।

পারসোনাল প্রোফাইলে আমরা খুব সহজেই নিজেদের বিজনেসের পণ্যগুলোর এ টু জেড বর্ণনা দিতে পারি এতে করে একদিকে প্রোফাইল যেমন যতটা শক্তিশালী হবে তেমনি ধীরে ধীরে পারসোনাল ব্র্যান্ডিং গড়ে ওঠে এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে কাস্টমার খুব সহজে সবকিছু জানতে পারেন।

নিয়মিত ও সাবলীল ভঙ্গিতে পডকাস্ট করেও একটি প্রোফাইল কে সুন্দর করে এগিয়ে নেওয়া যায় এবং অডিয়েন্স এর কাছে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়।

পণ্যর প্রেজেন্টেশন ,,ফটোগ্রাফি,, ভিডিও করার মাধ্যমেও প্রোফাইলে নিয়মিত কনটেন্ট দেওয়া যায়।

পার্সোনাল প্রোফাইল কে পরিচ্ছন্ন রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ হলো একেবারে খোঁচা মূলক কোনো ধরনের কথা বার্তার না লেখা।

আমরা যদি কাউকে নিয়ে কোন ধরনের কথাবার্তা লিখি সেটা আমাদের নেগেটিভ পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং করতে অনেক বেশি সাহায্য করে যা আমাদের বিজনেস কে আরো বেশি পেছনে ফেলে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই কখনো কাউকে খোচা দিয়ে কোনো পোস্ট লেখা যাবেনা।

পার্সোনাল প্রফাইল বিজনেস পারপাসে ব্যাবাহার করার জন্য দক্ষতা এবং আন্তরিকতা থাকতে হবে,নিয়মতি হতে হবে।

উদ্যোক্তার জন্য এটা তার দোকান।যা প্রতিদনিই নিয়ম করে খুলতে হবে।

কনটেন্ট যেন তথ্য বহুল হয় সেদিকে গুরুত্ব দিয়ে আমরা

পার্সোনাল আইডিতে লিখলে প্রতিদিন তাতে করে সেল যেমন বৃদ্ধি পাবে তেমনি করে কিন্তু কাস্টমারও আস্থা রাখতে পারে আমাদের ওপর।

ম্যাসেঞ্জারে তো স্টোরি আছে,

অনেকেই পোস্ট করতে আগ্রহী না হলেও স্টোরিগুলোর ভিউ হয় বেশী। এক্ষেত্রে সুযোগ থাকল সেটা স্কিপ করে যাওয়ার। তাই পণ্যের স্বচ্ছ ফটোগ্রাফি তকন সহজেই একজন ক্রেতার আকর্ষণ কারতে পারে।

 

সমস্যা নিয়ে কথা না বলে সমাধান নিয়ে কথা বলার চর্চা করতে হবে।

আমরা সবাই বিভিন্ন রকমের সমস্যার মধ্য দিয়ে যাই,,সবাই জানি কমন সমস্যার কথা,,এবং সবাই প্রাই একই ভাবে তা প্রকাশ করি,, একটু ব্যাতিক্রম ভাবে আমরা এসব সমস্যা র সমাধান নিয়ে কথা বলতে পারি এতে করে ক্রেতা সম্ভব্য ক্রেতাদের মধ্যে একটি নির্ভরতার জায়গা তৈরী সহজ হয়।

কারন সমস্যা নিয়ে সবাই কথা বললেও সমাধান নিয়ে খুব কম লোকই কথা বলে।

নিজের ঢোল যেমন নিজেকে পেটাতে হয় তেমনি নিজের পণ্যের দোষ নিয়ে নিজেকেই বলতে হয়।

একটি বিজনেস যে কোন সমস্যায় আলটিমেটলি দোষ পরে উদ্যোক্তার উপর।

ডেলিভারি সংক্রান্ত সমস্যার কারন কুরিয়ার, ডেলিভারিম্যান এর অসাবধানতা তথাপি তাদের বিষয়ে নেগেটিভ চর্চা করা যাবে না।

নিরপেক্ষ ভাবে সমস্যার কথা বলতে হবে,, এতে করে পরবর্তীতে কুরিয়ার বা ডেলিভারি সংক্রান্ত কোন সমস্যা সমাধানে অনেকই আন্তরিকতা প্রকাশ করবে

নিজ প্রফাইল নিজের আবাসস্থল এর মতই কর্মফোর্টজন। যেখানে যেভাবে খুশি নিজেকে প্রেজেন্ট করার সুযোগ থাকে।

সাধারণত সব গ্রুপে নিজের উদযোগ নিয়ে বিস্তারিত লেখার সুযোগ থাকে না,নিজ প্রফাইলে উদ্যোক্তা যেভাবে খুশি পণ্য নিয়ে লিখতে পারে।

বলা হয় "" আগে ঘর তবে তো পর""" উদ্যোক্তা নিজ আইডিতে উদ্যোগ নিয়ে এক্টিভ না কিন্তু অন্যান্য গ্রুপে এক্টিভ এতে সে অাস্থা পাবে না।

আমরা সব সময় দুটো ঠিকানা ব্যাবহার করি, স্থায়ী এবং অস্থায়ী,, যাতে যে কোন অবস্থায় আমাদের খুঁজে পাওয়া যায়।

একজন উদ্যোক্তার নিজ আইডি তার স্থায়ী ঠিকানা,,তিনি যদি উদ্যোগ সেখানে নিয়মিত থাকেন ক্রেতা তাকে অবশ্যই বিশ্বাস করবেন।

নিজ আইডিতে উদ্যোগ সম্পর্কে এক্টিভ না থেকে যতই বিভিন্ন গ্রুপে এক্টি ভ থাকুক এতে আস্থা অর্জন হয় না।

নিজের উদ্যোগ সম্পর্কে সবাইকে জানানোর প্রথম ধাপ আছে ফেসবুক আইডি। নিয়মিত উদ্যোগ সম্পর্কিত কাজগুলো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে কনটেন্ট লিখতে হয়।

ধৈর্য সহকারে নিয়মিত লিখে যেতে হয় যা পরবর্তীতে বিজনেসের জন্য সুফল বয়ে নিয়ে আসে।

নিজের প্রোফাইলটাকে দোকান ভেবে সুন্দর করে পোস্ট দিয়ে সাজিয়ে রাখতে হবে।

যেন কেউ চাইলেই আমার প্রোফাইলে এসে ঘুরে পণ্য কিনতে পারে।

সময় অনেক মূল্যবান,, অনেকে উদ্যোগের শুরুতে চায় না পরিবারের লোকজন জানুক।

তারা একটি বেটার পজিশনে যাবার পরই চায় সবাই জানুক।

তাই নিজ আইডিতে এড়িয়ে যায়।

এতে করে তাদের বিজনেস গ্রোথ হয় না।

বর্তমান ক্রেতা অনেক সচেতন তিনি অর্ডার করার অাগে অবশ্যই সেলারের আইডি দেখবে,,

নিজকে নিজের কাজ প্রকাশে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।প্রতিনিয়ত গল্পের ছলে নিজ উদ্যোগ এর কথা তুলে ধরতে পারে।।।এতে করে গল্প পড়ার জন্যও নিয়মিত পাঠক প্রফাইলে ভিড় জমায়।

উদ্যোক্তাকে কন্টেন্ট রাইটিং দক্ষ হতে হবে।

পার্সোনাল আইডিতে যথাযথ ব্যাবহার বিজনেসে সাফল্য নিশ্চিত করে।

উদোক্তার ব্যাক্তিত্ব জানার সুযোগ থাকে পার্সোনাল আইডির মাধ্যমে।

আমরা আমাদের লেখার মান যেন সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় হয় সেদিকেও নজর দিতে হবে।

কারণ সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় পোস্ট দিলে কাস্টমার আকৃষ্ট হয়।।

সুযোগের স্বদব্যাবহার আমাতের সব ক্ষেত্রেই এগিয়ে থাকতে সাহায্য করে।

বিজনেস উদ্দেশ্য নিজের প্রফাইল ব্যাবহার এর গুরুত্ব আগে বুঝতে হবে।

বিজনেস পেজ,গ্রুপে আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেল,আত্নীয় স্বজন সবাইকে পাচ্ছি না কিন্তু নিজ প্রফাইলে তার সহজেই পাচ্ছি,,বিজনেস গ্রোথ এর জন্য প্রচার প্রসারে ভুমিকা রাখছে নিজ আইডি।

পজেটিভিটি একটি স্ট্রং পজিশন ক্রিয়েট করে,,,,অনেক সময় যাচাই বাছাই না করেই আমরা কোন ব্যাপারে দ্রুত নেগেটিভ ফিডব্যাক দেই,,হক তা যৌক্তিক বা অযৌক্তিক একজন উদ্যক্তাকে এমন নেগেটিভ ফিডব্যাক থেকে নিজেকে সংযত রাখতে হবে।

পার্সোনাল প্রোফাইল এ নিয়মিত একটি করে কনটেন্ট অবশ্যই লিখতে হয়। নিয়মিত কনটেন্ট লেখার মাধ্যমে প্রোফাইল গোছানো হয়ে যায়।

পার্সোনাল প্রোফাইল কে স্মার্টলি তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে নিজে উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে নেওয়া যায়।

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা আমরা ভাইরাল টপিক গুলো নিয়ে আলোচনা করি পার্সোনাল প্রোফাইলে।

এগুলো থেকে একদম বিরত থাকা উচিত কারণ এ ধরনের পোস্ট গুলোতে মানুষের পজেটিভ এবং নেগেটিভ ইম্প্যাক্ট জড়িত থাকে কিছু শ্রেণীর মানুষ এগুলো পছন্দ করেন কিছু মানুষ পছন্দ করেন না তাই আমাদের এগুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখা উচিত।

পারসোনাল প্রোফাইলে আমরা খুব সহজেই নিজেদের বিজনেসের পণ্যগুলোর এ টু জেড বর্ণনা দিতে পারি এতে করে একদিকে প্রোফাইল যেমন যতটা শক্তিশালী হবে তেমনি ধীরে ধীরে পারসোনাল ব্র্যান্ডিং গড়ে ওঠে এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে কাস্টমার খুব সহজে সবকিছু জানতে পারেন।

নিয়মিত ও সাবলীল ভঙ্গিতে পডকাস্ট করেও একটি প্রোফাইল কে সুন্দর করে এগিয়ে নেওয়া যায় এবং অডিয়েন্স এর কাছে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়।

পণ্যর প্রেজেন্টেশন ,,ফটোগ্রাফি,, ভিডিও করার মাধ্যমেও প্রোফাইলে নিয়মিত কনটেন্ট দেওয়া যায়।

পার্সোনাল প্রোফাইল কে পরিচ্ছন্ন রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ হলো একেবারে খোঁচা মূলক কোনো ধরনের কথা বার্তার না লেখা।

আমরা যদি কাউকে নিয়ে কোন ধরনের কথাবার্তা লিখি সেটা আমাদের নেগেটিভ পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং করতে অনেক বেশি সাহায্য করে যা আমাদের বিজনেস কে আরো বেশি পেছনে ফেলে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই কখনো কাউকে খোচা দিয়ে কোনো পোস্ট লেখা যাবেনা।

পার্সোনাল প্রফাইল বিজনেস পারপাসে ব্যাবাহার করার জন্য দক্ষতা এবং আন্তরিকতা থাকতে হবে,নিয়মতি হতে হবে।

উদ্যোক্তার জন্য এটা তার দোকান।যা প্রতিদনিই নিয়ম করে খুলতে হবে।

কনটেন্ট যেন তথ্য বহুল হয় সেদিকে গুরুত্ব দিয়ে আমরা

পার্সোনাল আইডিতে লিখলে প্রতিদিন তাতে করে সেল যেমন বৃদ্ধি পাবে তেমনি করে কিন্তু কাস্টমারও আস্থা রাখতে পারে আমাদের ওপর।

ম্যাসেঞ্জারে তো স্টোরি আছে,

অনেকেই পোস্ট করতে আগ্রহী না হলেও স্টোরিগুলোর ভিউ হয় বেশী। এক্ষেত্রে সুযোগ থাকল সেটা স্কিপ করে যাওয়ার। তাই পণ্যের স্বচ্ছ ফটোগ্রাফি তকন সহজেই একজন ক্রেতার আকর্ষণ কারতে পারে।


No comments:

Post a Comment