কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং কৌশল ঠিক করবেন - Lipi Sd , Razib Ahmed

Lipi Sd > ‎Digital Skills for Bangladesh
গত বেশ কয়েকটি পোস্টে বিজেনেস পেইজ তৈরি করা সমস্ত বিষয় গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

আজকের মূল আলোচনার বিষয় হচ্ছেঃ How to create a Facebook Marketing strategy..

প্রতিটি ফেসবুক পেইজের জন্য Facebook marketing strategy is one kind hard challenge.

কারণ এখানে মূল চ্যালেন্জ্যের বিষয়টি হচ্ছে সফলভাবে একটি strategy বা কৌশল তৈরি করা।

এর জন্য সবার প্রথমে যে কাজটি আপনাকে করতে হবে ব্যাপক ভাবে আপনার অডিয়েন্সকে জানা। তারপর আপনি এক এক করে পরের কাজটি করতে পারবেন।

১) কন্টেন্ট ডেভেলপিং করার সঠিক ভাবে সমন্বয় করে

২) পোস্ট করার জন্য রাইট শিডিউল তৈরি করা এডিটোরিয়াল 
ক্যালেন্ডারের সাথে।

৩) নতুন কি কি অফার নিয়ে আসতে পারেন নতুন প্রস্তবনার সাথে।

এখন Facebook strategy তৈরি করার জন্য মূল বিষয় গুলো তুলে ধরবো।

১) আপনার ফেসবুক পেইজর অডিয়েন্সদের সনাক্ত করুন।

এটা বিশাল একটা কাজ। কারণ এটার উপর ভর করে বাকি কাজ গুলো পরিচালনা করা হয়ে থাকে।

এটার জন্য বেশ প্রচলিত একটি পদ্ধতি রয়েছে "Buyer persona" নামে। 
এই পদ্ধতির মূল কাজটি হচ্ছে খুব সহজে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স চিন্হিত করতে সাহায্য করা। এখন কিভাবে এটা কাজে লাগাবেন? বলছি।

পেইজ ওপেন করার পর পরই তো আপনি আর ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহার করবেন না। যখন বিক্রয় ও প্রচারের ব্যপ্তি বাড়াতে চায়বেন। ফেসবুক মার্কেটিং তখনই প্রয়োজন হবে। মাঝে নিশ্চয়ই আপনার পণ্য বা সার্ভিস বিক্রয় হয়েছে। মোটামুটি মার্কেট সম্পর্কে একটা প্রাথমিক ধারণা পেয়ে গেছেন এবং কাস্টমারদের একটা ডাটাবেজ কালেক্ট করেছেন।

তাদের কাছ থেকে আপনি বিভিন্ন রকম ভাবে আপনার চলমান সেবা গুলো নিয়ে এবং ভবিষ্যতে আপনার কাছে কেমন সেবা বা পণ্য আশা করছেন৷ এণানে একটা কথা নলে রাখি যে কাস্টমার আপনাকে খারাপ ফিডব্যাক দিয়েছে তার কাছ থেকেও নিন, ভালো যে দিয়েছে তার কাছ থেকেও। এর মাধ্যমে সহজে তফাতটা ধরতে পারবেন। প্রতি ১০ জবের সাথে কথা বলে ১ জন আর্দশ কাস্টমার পেয়ে যেতে পারেন। আবার নাও হতে পারে। মূলত আপনার গোল ও চ্যালেন্জ্যকে বুঝতে হবে এখানে।

এখানে আরও একটি বিষয় নিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে " present competitors".

এটা বিশাল একটা টাস্ক যে কোন ব্যবসায়র জন্য অনলাইনে তো আরও বেশি। কারণ নিত্য,নতুন ফিচার যোগ করে সবাই এগিয়ে তাকার জন্য প্রতিযোগীতা করছে।

আপনার প্রতিযেগীর যে বিষয় গুলো আপনাকে পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং আপনার ফেসবুক মার্কেটিং কৌশলে যোগ করতে হবে । যথাঃ

*visual quality
*post frequency
*content mix
*engagement on post
* response time & quality from business

মূলত এগুলোর সঠিক সংমিশ্রণ Facebook marketing strategy সফলতা নির্ভর করছে।

#using Audience Insights

এ সকল বিষয়ে যদি আপনি গভীরভাবে জানা শুরু করেন বিশেষ করে" Buyer persona" সাথে Facebook offers powerful, free analytics tool. এই সকল কিছু মিলিয়ে এড প্ল্যাট ফর্ম রয়েছে যার নাম" Audience Insights" আপনি Facebook advertisingএর ফাইনাল সেশনে আছেন। কিন্তু তারপরও আপনি এই Audience insights ad tool ব্যবহার করতে পারবেন না কোন এড ডেভেলপিং করা ছাড়া।

Facebook Ad Manager বর্তৃান সময়ে সবচেয়ে ভালো এই টুল গুলো ব্যবহারের জন্য। এটা content creator জন্য বেশ ভালো বিশেষ করে যে টাইপের কনটেন্ট আপনার অডিয়েন্স পছন্দ করে তা দেখাতে।

Facebook Ad Manager click করুন। menu button এ ক্লিক করুন। ডানে plan menu তে Audience Insights পেয়ে যাবেন।

এখানে আপনাকে বেছেতে নিতে হবে analyzing everyone on Facebook or just people connected to your page"

এরপর " Create Audience" অপশনে চলে যান। এখানে আপনি " location " অপশন দেখতে পাবেন। মূলত কোন শহর বা এলাকার মানুষকে এডটা দেখাতে চান তা ঠিক করুন।

এরপর " Age and Gender " অপশন পেয়ে যাবেন। কোন বয়সের এবং কোন জেন্ডারের মানুষ গুলো আপনার এড দেখবে তা ঠিক করে দিন।

এবার আসুন " job Title " অপশনে। এখানে" interests" section এ ক্লিক করলে uncover industry & competitor দের একটা তথ্য পেয়ে যাবেন। আপনি এখানে Generaড়লl interests or specific page name add করতে পারবেন। সতর্কীরন বিষয় হলো যদি substantial number না থাকে প্রত্যকে পেইজের ইনফো দেখতে পাবেন না। যে কোন একটা টপিক বেছে নিয়ে তার তথ্য আপনি দেখতে পারবেন।

তার নিচে" page likes" রয়েছে। এখানে আপনি যে পেইজ গুলো লাইক দিয়ে রেখেছেন আপনার পেইজের সাথে রিলেটেড রয়েছে এমন। তাদের অডিয়েন্স, ফেসবুক লাইক, affinity দেখতে পাবেন সাথে ধারণা, লোকেশন, ডিভাইস টাইপ।

২) ফেসবুক শিডিউল ক্যালেন্ডার তৈরি করা।

কন্টেন্ট আপলোড করার যদি রাইট টাইমিং না থাকে তাহলে তো অডিয়েন্স আপনার এড দেখতে পাবে না। তাই সঠিক ভাবে শিডিউল করতে হবে। তার জন্য বেশ কিছু কাজ করতে হবে।

*প্রতিটি স্যোসাল মিডিশারর প্ল্যাটফর্ম জন্য আলাদা ট্যাব রাখা যাতে সহজে তথ্য পাওয়া যায়।

*প্রতিদিন পোস্টরের শিডিউল ফলো করলে অডিয়েন্সদের কাছে নিজের অবস্থান তৈরি করা যায়।

* কলামের ম্যাসেজে কোম্পানির নাম, লোকেশন, লিংক শেয়ার করা।

*plot larger এর মাধ্যমে পেইজের ভিউ সম্পর্কে জানা যায়।

শুভ রাএি।

 — with Razib Ahmed and Jannat Kader Chowdhury.

No comments:

Post a Comment