Kamrul Hasan ▶ Women and e-Commerce forum ( WE )
আড্ডা পোস্ট ৩০ আগস্ট ২০১৯।
বিষয়ঃ ই-কমার্স কে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা।
আড্ডা পোস্টে সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও স্বাগতম।
Razib Ahmed
আলী বাবা
আমাদের জেলা শহর গুলার মধ্য এখন কিছু কিছু জেলা ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন মধুর জন্য সুন্দরবন জেলা টাংগাইল জেলা, আমের জন্য রাজশাহী বিভাগের কিছু জেলা রস মালাইয়ের জন্য কুমিল্লা জেলা ইত্যাদি।
Aloka Yesmin Jyoti
ই-কমার্স কে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রথমে সাধারণ মানুষকে ই-কমার্স এর সাথে পরিচয় করাতে হবে।ই-কমার্স কোন একক বিজনেস না।তাই সবাইকে ই-কমার্স এ এগিয়ে নিয়ে আসতে হবে
Biplob Kishore Deb
অনলাইন বা ইন্টারনেট প্রযুক্তিকে সর্বস্তরে গ্রহণ করার ধারাবাহিতায় ই-কমার্সের প্রচলন শুরু হয় আমাদের দেশে। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক অনলাইন কেনাকাটার অনুমতি প্রদান করলে ই-কমার্সের অপার সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচিত হয়। এরপর রাজিব স্যারের নেতৃত্বে দেশের সর্বত্র ই-কমার্স ধারণাটি ছড়িয়ে পরে এবং সাধারণ মানুষ ই-কমার্স সম্পর্কে অবগত হয়। তারই ধারাবাহিকতায় গত কয়েক বছর ধরে ই-কমার্স খাতে উত্তরোত্তর প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে এবং অনেক নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে এই সেক্টরে। তবে বাংলাদেশে ই-কমার্সের বাজার এখনও মূলত ঢাকা, চট্টগ্রামের মতো বড় শহরগুলোতেই সীমাবদ্ধ। ই-কমার্সের বর্তমান প্রবৃদ্ধির এই ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে ই-কমার্সকে জেলা শহরগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটা এখন সত্যিকার অর্থেই সময়ের দাবী।
ই-কমার্সকে জেলা শহরগুলোতে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে শুধু যে দেশের ই-কমার্স বাজারের আকার বৃদ্ধি পাবে তাই নয়, বরং এর মাধ্যমে সার্বিকভাবেই ই-কমার্স সেক্টর একটি শক্তিশালী অবস্থানে পৌছবে। প্রথমত জেলা শহরগুলোতে যে সকল স্থানীয় ব্যবসায়ী আছেন তারা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নিজেদের ব্যবসায়ের আকার জেলার বাইরেও সম্প্রসারণ করতে পারবেন। বিশেষ করে যারা পণ্য প্রস্তুত করেন (যেমনঃ নানা রকম ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, মৃৎ শিল্প, কুমিল্লার তাঁত শিল্প ইত্যাদি) তারা দেশব্যাপী, সম্ভব হলে এমনকি বিদেশেও, তাদের পণ্য বিক্রি করার সুযোগ পাবেন। একটি বিশাল বাজার তৈরি হবে তাদের পণ্যের। অর্থাৎ দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সার্বিকভাবে এর সুফল পাবে।
গ্রাম ও উপ-জেলার সাথে সাধারণত জেলা শহরগুলোর প্রত্যক্ষ যোগাযোগ থাকে। ফলে জেলা শহরগুলোতে ই-কমার্সের বাজার সম্প্রসারিত হলে ধীরে ধীরে সেটা গ্রাম ও উপ-জেলা স্তরেও পৌছে যাবে। এক্ষেত্রে জেলা শহরগুলো একটি হাব হিসেবে কাজ করবে গ্রাম ও উপ-জেলার সাথে সারা দেশের যোগাযোগ স্থাপনে। এর মাধ্যমে গ্রাম ও উপ-জেলার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও দারুনভাবে উপকৃত হবেন বলে আশা করা যায়।
আর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো ই-কমার্সে পণ্য ডেলিভারি ব্যবস্থার উন্নয়ন। জেলা শহরগুলোতে ই-কমার্সের চাহিদা তৈরি হলে পণ্য ডেলিভারির ক্ষেত্রে কার্যকরী নেটওয়ার্ক তৈরি হবে। সেক্ষেত্রে ডেলিভারির খরচ এবং সময় দুই উল্লেখযোগ্যহারে হ্রাস পাবে এবং সেটা স্বাভাবিকভাবেই ক্রেতা সন্তুষ্টির কারন হবে। আর এই ডেলিভারি নেটওয়ার্কে স্থানীয় অনেক তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থান তৈরি হবে। উপরন্তু ভোক্তারাও দারুনভাবে লাভবান হবেন জেলা স্তরে ই-কমার্সের সম্প্রসারণ ঘটলে। প্রথমত একজন ভোক্তা দেশের এক প্রান্তে অবস্থান করে অন্য প্রান্তের কোন পণ্য বা সেবা ঘরে বসেই পাবেন। দ্বিতীয়ত চাহিদা যত বেশি হবে পণ্যের উৎপাদন খরচ তত কম হবে এবং এর পাশাপাশি একটি শক্তিশালী ডেলিভারি নেটওয়ার্ক তৈরি হবে, ফলে সময় ও খরচ উভয়েরই সাশ্রয় হবে।
জেলা পর্যায়ে উদ্যোক্তা তৈরিতেও দারুন সহায়ক হবে ই-কমার্স। এখানে উল্লেখ্য যে, দেশের ই-কমার্সে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা এখন পুরুষের চেয়েও বেশি। আমাদের সমাজে প্রচলিত ধারণা হলো প্রযুক্তি ও ব্যবসা দুটোর কোনটিই পেশা হিসেবে নারীদের জন্য উপযুক্ত নয়। ই-কমার্স সত্যিকার অর্থেই সমাজের এই বহ্য পুরনো ধারণা ভেঙ্গে দিয়েছে। শহরের নারীরা এদিক থেকে অনেকটাই সফল- আর এখন জেলা পর্যায়ে ই-কমার্স জনপ্রিয় হলে জেলা শহরগুলো থেকেও অনেক শিক্ষিত নারী উদ্যোক্তা হতে আগ্রহী হয়ে উঠবেন।
part 2
Lipi Sd
আরও একটি সুবিধা পাওয়া যাবে জেলা ভিওিক ই-কমার্সের ক্ষেত্রে উৎপাদনকারির নিকট থেকে সহজে পন্য সংগ্রহ ও সরবরাহ করা সহজ হবে। এতে খুব সহজেই রো পন্য গ্রহকের হাতে তুলে দেয়া যাবে।
Md. Rabiul Islam
পাঁচ,
আমরা ই-কমার্স ই-কমার্স করে সারা দিন রাত চিল্লাই আর যদি অনলাইনে পণ্য না কিনি তাহলে পণ্য কি এলিয়েনরা কিনবে?
আমাদের শপিং এর ক্ষেত্রে অনলাইনে ঝুঁকতে হবে। তাহলে আমাদের দেখাদেখি আশেপাশের মানুষেরাও অনলাইন পণ্য কিনবে। তবেই না ই-কমার্স প্রসারিত হবে।
তাছাড়া কি চিল্লায় মার্কেট ফাওন যাইব?
Ahm Rashed
জেলা পর্যায়ে আমাদের এখনো একটা জিনিসে খুব সমস্যা সেটা হল নেট। ই-কর্মাস পরিচালনার জন্য আমাদের আবশ্যক উপাদান হল নেট যা আমাদের জেলা পর্যায় নাই এর মত। আবার নাই বলাও যাবে না। শুধু শহরের কিছু এরিয়াতে ভাল সার্ভিস দেয়। গ্রামের দিকে নাই
Ahm Rashed
জেলা পর্যায়ে ই-কর্মাস করা গেলে আরো সুবিধা আছে এক এলাকার বিখ্যাত জিনিস অন্য এলাকাতে খুব সহজে নেয়া যাবে। এক এলাকার তত্য অন্য এলাকাতে সহজে পোছানো যাবে।
Ahm Rashed
ই-কর্মাস ব্যবসায়ি হওয়ার আগে আমাদেরকে নিজেদেরকে ই-কর্মাস বা অনলাইনের ক্রেতা বানাতে হবে আগে। তাহলে আমরা খুব সহজে বুজতে পারবো আমাদের কাস্টমার আমাদের কাছে কি চায়। কেমন সার্ভিস দিব আমরা। আমাদের সাথে তুলনা করলেই খুব ভাল করতে পারবো
Nafia Sultana
হ্যা অবশ্যই এটা জরুরী। আমি নিজেই এর একজন ভুক্তভোগী। গত বছর ব্যবসা নিয়ে গিয়েছিলাম শশুরবাড়িতে। সেখান থেকে অনেক চেস্টা করেও অনলাইন বিজন্যাস রান করতে পারিনি। এখন আবার ফিরছি ঢাকায়। ভিষন লস দিতে হলো গত বছর হতে এ বছর
Md. Rabiul Islam
ই-কমার্সকে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার গুরুত্ব: ই-কমার্স একটি ক্রমবর্ধমান ইন্ডাস্ট্রি। এটিকে যত বিস্তৃত করা যাবে এই ইন্ডাস্ট্রি তত বড় হবে। ই-কামর্স লাখ লাখ বেকারের কর্মসংস্থান তৈরি করবে। আবার যদি ক্রেতাদের কথা চিন্তা করি তাহলে, ক্রেতারাও চায় যতকম সময়ে, কম ঝামেলায় পছন্দের জিনিস কেনা যায় তত ভাল। প্রথাগত মার্কেটে না সম্ভব হয়না। তাদের জন্য ই-কমার্স একমাত্র ভরসা হবে।
আর এই ই-কমার্স কে শুধু ঢাকা বা বিভাগীয় শহরের মধ্যে আটকে রাখলে হবেনা। একে ছাড়িয়ে দিতে হবে সার দেশে। প্রতিটি জেলায় ই-কমার্স এর বার্তা এবং সেবা পৌছে দিতে হবে।
আলী বাবা
যদি ইন্টারনেট মূল্য হ্রাস ব্রডব্যান্ডের লাইন এবং মোবাইল অপারেট গুলা ভালো নেটওয়ার্ক সার্ভিস দিতে পারে তাহলে জেলা শহর গুলা কোন অংশের পিছিয়ে থাকবে ই-কমার্সে, কেননা আমাদের জেলা শহর গুলা থেকেই আমরা বেশি এবং খাঁটি পণ্য গুলা পেয়ে থাকি।
S M Mehdi Hassan
এটা সবাই জানে যে আমাদের দেশের গ্রাম ও শহরের জীবনযাত্রার মানের মধ্যে ব্যাপক বৈষম্য বিদ্যমান। ই-কমার্সকে যদি জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেয়া যায় তাহলে এই জীবনযাত্রার বৈষম্য অনেক খানি কমে আসবে। গ্রামে বসেই মানুষ খুব সহজে শহরের বিভিন্ন পণ্য ক্রয় করতে পারবে। চীন, ভারত, সহ এশিয়ার অন্যান্য বড় বড় ই-কমার্স বাজারে এখন এটাই ঘটছে। বড় বড় শহরে এখন ই-কমার্স বাজার ম্যাচিউর্ড হয়ে গেছে। এখন ছোট ছোট শহর থেকে লোকে অনলাইনে পণ্য ক্রয় করছে।
বাংলাদেশেও এখন গ্রামের মানুষের হাতে টাকা পয়সা হয়েছে। প্রবাসী বাংলাদেশীর কষ্ট করে টাকা পাঠাচ্ছে। সদ্য সমাপ্ত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে প্রবাসীরা যে পরিমাণ অর্থ পাঠিয়েছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অর্থবছরে এত পরিমাণ প্রবাসী আয় আগে কখনো আসেনি। গত জুন মাসে প্রবাসীরা ১৩৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার পাঠায়। ফলে গত অর্থবছরে প্রবাসী আয় বেড়ে হয় ১ হাজার ৬৪২ কোটি ডলার হয়েছে। বিপুল পরিমাণ প্রবাসী আয় আসার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে হয়েছে ৩ হাজার ২৫৭ কোটি ডলার। এর ফলে অনেক মানুষের আর্থিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। জেলা পর্যায়ে ই-কমার্স জনপ্রিয় হলে এসব মানুষরা সহজে অনলাইনে পণ্য ক্রয় করতে পারবে। এটা বিশাল বাজার। একই সাথে উক্ত জেলার পণ্যও অনলাইনে বিক্রি করা যাবে। এটারও বিশাল সম্ভাবনা আছে।
তবে আমি যেটা দেখছি পণ্যের চেয়েও বড় বাজার হতে পারে অনলাইন সেবার বাজার। যেমন- এখন জেলা পর্যায়ে মানুষ যদি ঘরে বসেই চিকিৎসকের পরামর্শ পায়, অথবা ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে একজন ছাত্র বা ছাত্রী বাসায় বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পড়াশুনা করল। এরকম সেবার বিশাল বাজার আছে।
চলতি অর্থ বছরের বাজেটে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে পরিবহন খাতে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ হয়েছে বিদ্যুৎ খাতে। এই খাতে ২৬ হাজার ১৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। সরকারের চলমান উন্নয়ন প্রজেক্ট গুলো সম্পন্ন হলে একদিকে যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমন উন্নত হবে তেমনি ইন্টারনেটের ব্যবহারও বৃদ্ধি পাবে। তখন জেলার মানুষ অনলাইনে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করতে পারবে।
part 3
এম.এ. মেহেরাজ
জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে অনেক প্রতিবন্ধকতা আসবে।
বাট
আমরা জানি যে,
ই কমার্সে যেহেতু আমরা নামবো তাই আমাদের এটার ক্ষেত্র আগে বানিয়ে নিতে হবে।
গ্রাহক ছাড়া ব্যাবসা কেমন না..?
তাই আমাদের জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রতিবন্ধকতা নিরসন করতে পারলে ভবিষ্যতে এর বিশাল ক্ষেত্র পাওয়া যাবে।
Jainul Abedin
বাংলাদেশের সব ধরনের পেশার মানুষ সচেতন হলে ই-কমার্সের প্রতি ঝুঁকলে আমার দেশের চাষি,উৎপাদকরা তাদের পণ্য সরবরাহ করতে সুযোগ বেড়ে যাবে ও উপযুক্ত মূল্য পাবে। এবং দেশের সর্বত্রে তা কম সময়ে ছড়িয়ে পড়বে। এতে করে যেমন কৃষকরা উপকৃত হবে,তেমনি এসব পণ্য দেশের প্রতিটা ঘরে পৌঁছে যাবে। দেশের চাহিদা মিটিয়ে দেশের বাহিরে ডেলিভারি করতে সক্ষম হবে।
Lipi Sd
বরাবরই মতো লেট আমি। এবার আসি আজকের মূল আলোচনার বিষয় বস্তুতে।
জেলা পর্য়ায়ে ই-কমার্স ছড়িয়ে দেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনেক। কারণ উদ্যোগক্তা যখন তার উদ্যোগ নিয়ে কাজ শুরু করে দিবেন মানে ব্যবসায় বহু লোকের কর্মসলস্থান হবে। আত্মনির্ভরশীল হতে পারবে, অর্থনীতি সমৃদ্ধি সাথে বেকার সমস্যার সমাধান।
এতে করে শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা হ্রাস পাবে। নিজ জেলার দেশীয় পন্য গুলোর বাজার সম্প্রাসরিত হবে
Saikat Hasan Kabbo
ই-কমার্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ যারা ভবিষ্যৎতে ব্যবসায়ের কথা ভাবছে বা এখনো করেছে।তবে এটা এখনো সে ভাবে প্রসার লাভ করতে পারে নি।যদি প্রতিটি জেলায় ই-কমার্সের উদ্যেগক্তা থাকে এবং তাদের মাঝে যারা সফল হবে।তাদের দেখে আরও অনেকে এগিয়ে আসবে।এতে করে একদিকে ই-কমার্সের প্রসার বৃদ্ধি পাবে।অন্যদিকে দেশের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখতে পারব।পাশাপাশি আমাদের দেশ থেকে বেকার সমস্যা কিছুটা লাগব হবে।তবে ভবিষ্যৎতে ই-কমার্স যে আরও অনেক প্রসারিত হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
Lipi Sd
মূলত দেশীয় পন্যের বাজার সৃষ্টির জন্য সারা দেশে ই-কমার্স ছড়িয়ে দিতে হবে। কারণ এখানে অনেক কর্মসংস্থান তৈরি হবে এবং দেশের বাইরে কাজ করার সুযোগ তৈরি হবে।
Md. Rabiul Islam
ই-কমার্স একটি সম্ভাবনাময় শিল্প। এটি সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। কিন্তু এটি যেহেতু অনলাইন নির্ভর তাই এটিকে আপাতত জেলা শহর গুলোতে ছড়িয়ে দিতে কাজ করতে হবে। এই জন্য আমরা নিম্নোক্ত পদক্ষেপ গুলো নিতে পারি।
Mominul Haque
জেলা পর্যায়ে ই কমার্স ছড়িয়ে গেলে উৎপাদক, ব্যবসী ও ক্রেতা সকলে লাভবান হবে।
বাংলাদেশের অনেক জায়গায় কোন পণ্য প্রয়োজনের তুলনায় ব্যাপক উৎপাদন হয়। অন্যদিকে কোন কোন এলাকায় সেই পন্যটি অপ্রতুল। ক্রেতারা চড়া দাম দিয়েও কিনতে পাচ্ছে না। ই কমার্স এর প্রসার এক্ষেত্রে সুসমবন্টন নিশ্চিত করতে পারে।
Md. Rabiul Islam
এক, জেলা পর্যায়ের যেসকল মেম্বার এখানে আছেন তাঁদের আরো বেশি একটিভ হতে হবে। ই-কমার্স সম্পর্কে ভাল মতো জানতে ও বুজতে হবে। এটি সম্পর্কে বন্ধু ও বড়দের সাথে আলোচনা করতে হবে। সুবিধা গুলো তুলে ধরতে হবে। ই-কমার্স সাইট থেকে মাঝেমধ্যে পণ্য কিনতে হবে এবং বন্ধু ও বড়দের কাছে গল্প করতে হবে যাতে তাঁরাও অনলাইনে পণ্য কিনতে সাহস পায়।
Lipi Sd
জেলাভিত্তিক ই-কমার্সের সবচেয়ে বড় যে সুবিধা হলো নিজ জেলার মধ্যে সেবার ব্যপ্তি বাড়ানো সাথে অন্যান্য জেলার লোকের কাছে সেবা পৌছানো সম্ভব।এখনও শহর কেন্দ্রীক লোক ই-কমার্সের বেশি সুবিধা পাচ্ছে।
Md. Rabiul Islam
দুই,
জেলা শহর গুলোতে ই-কমার্স শীর্ষক সভা, সেমিনার সিম্পোজিয়াম, মিটআপ এর আয়োজন করতে হবে
Mominul Haque
কুটির শিল্পকে স্বমহিমায় ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারে ই কমার্স।
Saikat Hasan Kabbo
জেলা পর্যায়ে ই-কমার্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ পরিচয় বহন করে।কারণ,বিভিন্ন জেলায় বিভিন্ন ধরনের পণ্য উৎপাদন হয়।সেই সুযোগটা কাজে লাগাতে হবে।বাংলাদেশে অনেক জেলা রয়েছে।তাই প্রথমে ই-কমার্স নিয়ে জেলা পর্যায় থেকে কাজ শুরু করতে হবে।এতে করে ই-কমার্সের একটা প্রসার হবে এবং এই ব্যবসায়ে আগ্রহী হবে।এইভাবে আস্তে আস্তে ই-কমার্সকে জেলা থেকে গ্রামে এবং সারা দেশে এর প্রসার ছড়িয়ে দিতে হবে বা বৃদ্ধি করতে হবে।
Md. Rabiul Islam
তিন,
জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন, সরকারি ও বেসরকারি কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে ই-কমার্স এর উপর আলোচনা সভা এবং ওয়ার্কশপ করা যেতে পারে।
Mominul Haque
কৃষকের উৎপাদিত কোন পণ্য বাজারজাতকরণের অভাবে পচে যাবে না। মানুষ ভেজালমুক্ত পণ্য পাবে। কারণ ই-কমার্স উৎপাদক থেকে সরাসরি পণ্য ক্রেতার কাছে পৌছে দেওয়ার ব্যবস্থা করে।
Sayka Jabin
উৎপাদনে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা উদ্ভুদ্ধ হবে এবং পণ্যের গুনগত মান ও বাজারজাত করনে কার্যকরী পদক্ষেপ গৃহীত হবে।
Md. Rabiul Islam
চার,
এটি যেহেতু অনলাইন ভিত্তিক শিল্প, তাই সরকারের পক্ষ থেকে ইন্টারনেট এর মূল্য হ্রাস এবং ব্রডব্যান্ড লাইনের বিস্তৃতি এবং মোবাইল অপারেটর গুলো তাঁদের নেটওয়ার্ক সার্ভিস ভাল দিতে হবে। এক কথায়, আমরা ঢাকায় যেমন ইন্টারনেট ব্যবহার করছি, প্রতিটি গ্রামে এমন হতে হবে।
part 4
Jaifa Islam
বিভিন্ন জেলায় বিভিন্ন বৈচিত্র্য রয়েছে,,যেমন-আঞ্চলিক খাবার,পোশাক,হশ্তশিল্প ইত্যাদি। ই-কমার্সের মাধ্যমে এগুলো নিয়ে কাজ করলে এগুলোর প্রচার প্রসার বারবে,,পাশাপাশি বেকারত্ব কমবে
এম.এ. মেহেরাজ
বাংলাদেশে ই কমার্স যদি জেলা পর্যায়ে যায় তবে সেখানে যেসব প্রতিভা বা সৃষ্টিগুলো রয়েছে তা উঠে আসবে।
যেমন বাংলাদেশের কুটিরশিল্প প্রায় ধ্বংসের পথে কারণ এর সঠিক ক্রয় বিক্রয় সম্ভব হচ্ছেনা। এটাকে ই কমার্সের মাধ্যমে জীবিত করা সম্ভব। উদাহরণস্বরুপ বলা যায়, উইয়ের আপুরা ধ্বংসের মুখে থাকা জামদানিকে ভিবিন্ন মহল্লাকে থেকে এনে এনে এর সফলতা বাহিরে পর্যন্ত ছড়িয়ে দিয়েছেন।
Ashik Al Mamun
তবে সবার আগে ই-কমার্স লার্নিং এবং সচেতনতা দরকার। অনেকেই জানে না ব্যাপারটা আবার অনেকেই মনে করে এটা একটা ধান্দাবাজি। তাই সবার আগে এটা কি সেটা ক্লিয়ার করা দরকার।
Parsa Ahmed
আমাদের বগুড়া নকশিকাঁথার জন্য বিখ্যাত।ই-কমার্স সম্পর্কে প্রত্যেকটা জেলার মানুষ অবগত হলে আমি এই ব্যবসা শুরু করে দিব,ইনশাল্লাহ,,,এবং পুরো বাংলাদেশ ছড়িয়ে দিব আমার হাতের তৈরি নকশিকাঁথা।
Ahm Rashed
আমাদের দেশের প্রত্যেক জেলাতে কিছু না কিছু জিনিষ আছে যেগুলো প্রায় বন্ধের উপক্রম । ই-কর্মাস চালু হলে আমাদের পক্ষে সম্ভব হবে সেই বন্ধ হওয়া উপক্রম মানুষদের পাশে দাড়িয়ে তাদের ব্যবসা গুলোকে আবার নতুন করে শুরু করতে উতসাহ দেয়া যাবে আবার শুরু করতে পারবেন
মিতা রায়
জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দিলে শহরের পাশাপাশি গ্রামের মানুষ এর সুবিধা পাবে।আর জন বল নিয়োগের কারনে বেকারত্ব কমবে।বাজার বৃদ্ধি পাবে।
Tuhin Ahmed
গল্প শুনেছি আগে গ্রামের মানুষ অনেক সুন্দর সুন্দর হস্ত শিল্প তৈরি করতো এখন শেগুলো বিলুপ্ত কারন তারা সঠিক মর্যাদা পায়নি তাদের পরিশ্রম অনুযায়ী। কিন্তু তাদের তৈরি ঔই জিনিস গুলো কিন্তু আমরা ব্যবহার করে যাচ্ছি নিয়মিত তবে তা RFL প্লাস্টিকের তৈরি কারন তারা বুঝতে পেরেছে যে মানুষের দৈনন্দিন কি কি প্রয়োজন।
Sharif Munshi
পল্লি এলাকার হাজারো রকমের ঐতিহ্যগত আকর্ষনীয় পন্য দেশ বিদেশে প্রচারের সবচেয়ে বেস্ট মাধ্যম হবে ই-কমার্স।আমার শহর অন্চলের অনেক কিছুই দেখি যার অধিকাংশ পন্যের মান ভাল না।কিন্তু।গ্রাম কিংবা উপশহরগুলোতে এর ভাল মান আছে এগুলোকে প্রচার করা যাবে।
S M Emran Hossain
এটাকে কোন একয়া গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত নয়৷ বিভাগ, জেলা, থানা, ইউনিয়ন এমনকি গ্রাম পর্যায়ের মানুষেরও জানা দরকার। তাই আমি মনে করি সব খানে এটা ছড়িয়ে দেওয়া উচিত।
Ahm Rashed
এমনও আছে আমাদের দেশ কৃষি প্রধান দেশ কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য যে আমাদের কৃষক তার উতপাদিত সম্পদের ন্যয দাম পান না। ই-কর্মাস হলে একদম রুট লেবেল থেকে ক্রয় করার শুবিধা পাওয়া যাবে সাথে দাম অনেক কমে যাবে
এম.এ. মেহেরাজ
মফস্বলে যদি ই কমার্স পৌঁছায় তবে ই কমার্সে অনেক পিউর জিনিসের নিশ্চয়তা পাওয়া যাবে।
বিশেষ করে যদি ধরি মধুর কথা। ভিবিন্ন গাছ গাছালি থেকে অনেক মানুষ মধু আহরণ করে। এসব মধুর দাম বলা যায় গ্রামে নেই বললেই চলে। কারণ সেখানে কম বেশি সবাই এটা আহরণ করে। তাই তারা যদি ই কমার্সের মাধ্যমে মধু বিক্রি করতে পারে ব্যাপারটা একদিকে হবে লাভের অন্যদিকে গ্রাহকদের জন্য হবে ভরসার(ভেজালমুক্ত)।
Ahm Rashed
গ্রামের দিকে অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আছেন ্যারা না বুজার কারনে সামে এগুতে পারছেন না । সেই সব ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদেরকে সহায্য করা যাবে ব্যবসার মাধ্যমে
Mohammed Abdullah Al Mamun
এখন তো ঢাকা থেকে যেতে যেতে ৫০০০ টাকার জিনিস ৮০০০ টাকা হয়ে যায়।ই-কমার্সের ফলে ৫১০০ টাকায় পাওয়া যাবে
Sri Ghosh
আমাদের দেশে কুটিশিল্প যারা বাইরের দেশের সামনে নিজেকে তুলেধরতে পারছে না হয়তো অর্থ বা ভালো প্লাটফর্মের অভাবে৷ই-কমার্সকে জেলা জেলায় ছড়িয়ে দিলে সে কুটিরশিল্প গুলো শুধু দেশে থেকে নয় বিদেশে থেকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবে তাতে দেশের অনেক লাভ হবে। সাথে বাহিরের দেশরাও আমাদের দেশের কুটিশিল্প সম্পর্কে জানবে
part 5
Tuhin Ahmed
বর্তমানে ই কমার্স ব্যবসায় গুলো শহর কেন্দ্রীক। আর এতে ব্যবাসায় ব্যাপক হারে বেড়েই যাচ্ছে। সেখানে যদি জেলা ভিত্তিক ছড়িয়ে দেয়া যায় তাহলে এর ভবিষ্যৎ করো ভালো তা অনুমান করা কষ্ট কর। জেলা ভিত্তিক হওয়ায় মানুষ আরো বেশি ভালো মানের ইউনক পন্য ভাবে এবং গ্রামের মানুষ ফিড়ে পাবে তাদের সেই সুন্দর হাতের কাজ।
Sri Ghosh
বাংলাদেশের ভিন্ন কুটি শিল্প এখন বিলুপ্ত প্রায় ভালো ই-কর্মাসের হাতধরে হয়তো সেই গুলো আবার ফিরে আসতে পারে
এম.এ. মেহেরাজ
বর্তমানে ই-কমার্স মানেই হচ্ছে বড়লোকের ব্যাবসা এতে ক্রেতা এবং বিক্রেতা সকলেই বড়লোক। এমন একটি ক্যারেক্টার সমাজে তৈরী হয়েছে। আমাদের সমাজের ধনী গরিবের সবার মাঝে সমানতালে এটিকে পরিচিত করে দেওয়া চাই যাতে সবাই এর প্রতি সমান আকর্ষণ অনুভব করে।
Esrath Pori
প্রতিটি জেলায় ই-কমার্স নিয়ে প্রোগ্রাম করলে এক এক এর মাধ্যমে সবাই জানতে পারবে।
তাছাড়া প্রতিটি গ্রামে ইন্টারনেট থাকলে আরো
সহজ হবে সবার পক্ষে জানার
Rumana Islam
দেশের উন্নয়নের জন্য ইকমার্সকে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেয়া অবশ্যই অনেক জরুরী। সারাদেশে দ্রুত গতির অনলাইন সার্ভিস চালু করা একান্ত জরুরী। বেকারত্ব হ্রাসে এবং জিডিপির প্রবৃদ্ধিতে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
Mojidul Islam
দেশের প্রতিটি জেলার কিছু বৈশিষ্ট্য মোতাবেক কিছু শিল্প রয়েছে যা বর্তমানে তেমন অন্যান্য জেলা গুলোতে নেই। তাই এসব কারু কার্য নিয়েও কিন্তু ই-কমার্স করা যায়।
Röwshön Ârâ
শুধুমাত্র দুরত্বের জন্য এক জায়গায় লোক অন্য জায়গার জনপ্রিয় জিনিসের প্রতি মোহ থাকা সত্ত্বেও কীনতে পারে না । ই কমার্স এন্ড সমস্যার সমাধান করবে
এম.এ. মেহেরাজ
বর্তমান কমার্সের গ্রাহকের মধ্যে রয়েছে শুধুমাত্র কিছুকিছু বড় শহরাঞ্চলের মানুষেরা।
এটি যদি প্রত্যেক জেলাশহরে ছড়িয়ে দেওয়া যায় তবে এর গ্রাহক বাড়বে এবং দেশ উন্নতিতে ভরপুর হবে
Ariyana Akther
ই-কমার্স জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দিলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে কারন এটা সম্পর্কে যারা জানে না তারা জানতে পারবে এবং কাজের উৎসাহ বাড়বে যেমন,পন্য দ্রব্য বিক্রি করতে পারবে ই-কমার্সের মাধ্যমে।
অনেকে স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ পাবে
Mojidul Islam
প্রতিটি জেলা ৩ মাস পর না হোক ৬ মাস পর বছরে ২ বার করে ই-কমার্স নিয়ে ইভেন্ট করা দরকার।
MD Saim Hossain Sohel
নেটওয়ার্ক এর সমস্যা যত তাড়াতাড়ি সমাধান হবে অর্থাৎ নেটওয়ার্ক এর স্পিড বারবে তখন এটি অনেক ফলপ্রসূ হবে।
Urme Saha
অঞ্চলভেদে যে পন্য,খাবার দাবার আছে এগুলো খুব সহজেই বিস্তার লাভ করবে
Sahriar Yasar
ই-কমার্স এর সুবিধায় গ্রামীন জনগোষ্ঠী কে সম্পৃক্ত করা খুবই প্রয়োজন, কিন্তু আমরা দ্রুত লাভের মুখদেখার আশায় গ্রামে এর প্রচার প্রসার এর দিকে কম দৄস্টি দিচ্ছি, ই কমার্স এর বিপ্লবের লক্ষ্যে আমাদের উচিত শহর কে মূল কেন্দ্র বিন্দু না বানিয়ে সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। এর জন্য আলাদা প্রোগ্রাম করা দরকার, এতে সবাই উপকৃত হবে।
Ahm Rashed
ই-কর্মাস কে জেলা পর্যায়ে নেয়া গেলে অনেক সুবিধা হত। যেমন করে একজন বিক্রেতা লাভবান হত তেমনি ক্রেতার জন্য সুবিধা হত
Ashik Al Mamun
এটা এখন সময়ের দাবী। কেননা গ্রামেও অনেক মানুষ আছেন যারা অনেক ভাল ভাল জিনিস তৈরি করছেন কিন্তু তারা সেই জিনিসগুলো একটা নির্দিষ্ট জায়গায় বিক্রি করতে পারছেন তবে তারা যদি ই-কমার্সের আওতায় আসে তাহলে তারা তাদের পণ্য গোটা দেশে তথা বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে পারবে। এতে করে তার বিক্রি, প্রফিট দুটোই বাড়বে।
Urme Saha
জাতীয় আয় বাড়বে,মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হবে বিশেষ করে গ্রামের মানুষের
Jainul Abedin
আমার ফ্রেন্ড লিস্টের অনেক আছে। আমার ই-কমার্সের বিভিন্ন পোস্ট দিলে পড়তেও চাই না,এবং এই নিয়ে ফ্রেন্ডের মধ্যে আলোচনা করলে কেউ কেউ সেটা অবিশ্বাস্য এবং অসম্ভব বলে এডিয়ে যায়। আবার কেউ একলাফে গাছে উপরে উঠতে চাই, তাদেরকে ই-কমার্স বিষয়ে পরামর্শ দিলে বলে এটা বাংলাদেশে অসম্ভব, এই বলে কখনো নামতে আগ্রহ দেখায় না। আবার কেউ আছে যে এমন, প্রায় সময় বলে "দোস্ত আমি কি করব, করার তো কিছু দেখছিনা,আমার জন্য কিছু কর, তাকে যদি বলি ই-কমার্স নিয়ে কয়েকবছর সময় দে,বুঝ ভালমতো, এই খাতে মানুষ চাইলে বড়কিছু করতে পারে" তারা কখনো আগ্রহী না। তারা শুধু খুঁজে চাকুরী অথবা সরকারের দোষ খুঁজে। কেন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেয় না,এমন অনেক লোক এখনো আছে।
যাইহোক, এসব লোককে যেকোনো উপায়ে ই-কমার্স নিয়ে ভালমতো বুঝাতে পারলে,সচেতন করতে পারলে আগ্রহী হবে। এতে করে দেখার দেখায় সবাই এগিয়ে আসবে। কেউ হবে উদ্যোক্তা, আর কেউ হবে ক্রেতা। যাদের স্বামী বিদেশে, অথবা ফ্যামিলিতে কাজের চাপ বা দূরে যেতে চাই না,কষ্ট করার ইচ্ছা নেই, তাদের কাছে ই-কমার্স সম্পর্কে ভাল ধারণা তৈরি হলে, তারা খুব স্বল্প সময়ে এগিয়ে আসবে।
অতএব, আমাদের ফ্রেন্ড,এলাকাবাসী,জেলা পর্যায়ে, সবাইকে ই-কমার্স নিয়ে বুঝাতে হবে। এতে করে শীগ্রই দ্রুত সময়ে সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়বে সবজায়গায়।
part 6
Jainul Abedin
প্রতিটা জেলা পর্যায়ে WE এর পক্ষ থেকে নিয়মিত প্রোগ্রাম হলে,এবং কলেজ ইউনিভার্সিটি পর্যায়ে সচেতনতা মূলক সেমিনার করলে ই-কমার্স নিয়ে সবাই জানবে আগ্রহী হবে।
Ghashful Ghashful
ই-কমার্স জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে দেশের সর্বস্তরের জনগণ এর সুফল পাবে ।যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে ।
ইরা ইনাম
প্রতিটি জেলায় ই-কমার্স থাকলে প্রতি জেলার গ্রাম অথবা শহরের লোক ই-কমার্স থেকে সহজেই সেবা গ্রহন করতে পারবে এতে এর চাহিদা বৃদ্ধি পাবে
Airin Rahman
একটি দেশের মোট জনসংখ্যার বেশির ভাগ মানুষ গ্রামে বাস করে, তাই ই-কমার্স কে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য।
Sri Ghosh
শহরের চেয়ে গ্রামের মেয়েরা কাজের জন্য সুযোগ সুবিধা কম পায়৷ যদি ই -কমাস কে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়া যায় তাহলে মানুষের অর্থিক অবস্থা ভালো হতে পারে
Mojidul Islam
শহরে যেমর প্রচুর পরিমানে ই-কমার্স প্রতিষ্টান ঠিক তেমনি ভাবে প্রতিটি জেলায় বেশি না কয়েকটি করে থাকলেই হবে এতে করে অনেকের কর্ম তৈরি হবে।
বিবর্ন নিশীথ
জেলা পর্যায়ে ই-কমার্স এর গুরুত্ব ও প্রয়োজন দুটি আছে । কারণ একটি দেশের সাধারণ নাগরিকদের ও সব ধরনের সুযোগ সুবিধা পাওয়া দরকার।
কিন্তু বাংলাদেশের তৃণমূল পর্যায় ই-কমার্স নিয়ে যাওয়া সম্ভব না, কারণ বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা।
Sayka Jabin
বর্তমানে ঢাকা, চিটাগং শহর এবং কুমিল্লায় ও ই-কমার্স এর বিস্তৃত হয়েছে । কিনতু এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হলে সবগুলো জেলা শহরে এটি চালু হলে দেশে ব্যবসা বানিজ্যের প্রসারের পাশাপাশি অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
Tuhin Ahmed
জেলা পর্যায়ে ই কমার্স ছড়িয়ে দেয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এতে সর্ব স্তরের মানুষের জীবন ব্যবস্তা আরো সহজ হবে এবং অনেক মানুষ কাজের সন্ধান পাবে এবং অনেক মানুষ তাদের পন্য দ্রব্য উৎপাদন বাড়িয়ে দিবে ই-কমার্স এর মাধ্যমে ভালো বিক্রির কারনে।
Moni Akter
ই কমার্স নিয়ে জেলা পর্যায়ে কাজ করতে পারলে অনেক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে,,
গ্রাম বাংলার কুটির শিল্পের কাজ গুলো আবার ও প্রান ফিরে পেতে পারে,,,
সেখানে নারীরা অনেক পিছিয়ে শহরের তুলনায়,,তাদের কাছে তুলে ধরতে পারলে তারা সাবলম্বী হওয়ার সুযোগ পাবে
Jainul Abedin
বাংলাদেশ ই-কমার্স যেহেতু নতুন একটা ইসু,এটা এখনো পর্যন্ত অনেক কলেজ - ভার্সিটির স্টুডেন্টরাও বিশ্বাস করেনা,এবং বুঝেনা,বুঝতেও চাই না। তাদের সংখ্যা অনেক বেশি। এদের কাছে আগে ই-কমার্স সম্পর্কে অবগত করতে হবে। অনেকে ই-কমার্সের কম পুঁজি নিয়ে কিছু একটা করার অপেক্ষায় আছেন। কিন্তু তারা সুযোগ পাচ্ছেনা,তাদেরকে যদি একটু করে সাহস দেওয়া যায়, তারা বছরের পর চাকুরির জন্য অপেক্ষা না করে ই-কমার্সে মনযোগ দিবে।ফলে আমার দেশের বেকারত্ব কমবে। প্রতিবছর ৪০০,০০০+ স্টুডেন্ট BCS এর অপেক্ষায় বসে থাকবেনা, সবাই অল্প কয়েক বছরে স্বাবলম্বী হয়ে উঠবে।
অতএব, ই-কমার্সকে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে না পারলে ভাল সুফল বয়ে আনবেনা।
Ghashful Ghashful
আমাদের দেশের আনাচে কানাচে অনেক প্রতিভাবান ব্যক্তি আছে যাদের কাজগুলো বা উদ্দেশ্য সাধন করা সম্ভব যদি জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ে।এর মাধ্যমে ধীরে ধীরে সকল স্তরের জনগনের মাঝে ই-কমার্স সম্পর্কে ধারণা প্রসারতা লাভ করবে।নতুন নতুন উদ্যোগ উদ্দীপনা বিস্তার লাভ করতে পারে ।
Parsa Ahmed
গ্রামাঞ্চলে অনেক নারী আছেন যারা হাতের কাজ থেকে শুরু করে অনেক কাজ জানেন।ই-কমার্স জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে গেলে তারা উদ্যোগ নিতে পারবেন।
Mojidul Islam
কোন জেলায় কোন উৎপাদন বেশি সেই সব পন্য অন্যান্য জেলাঢ সহজেই পোছে যাবে সেই সাথে উতপাদনের হাড় বৃদ্ধি পাবে।
Sri Ghosh
বর্তমানে বেকারত্ব একটি ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে৷ বিভিন্ন জেলার অনেক শিক্ষিত মানুষ ঘরে বসে আছে। তাছাড়া অনেক প্রতিভাবান মানুষ আছে হয়তো অর্থ বা ভালো প্লাটফর্মের জন্য নিজেকে তুলে ধরতে পারচ্ছে না। যদি ই - কর্মাসকে ছড়িয়ে দেওয়া যায় তাহলে তারা তাদের প্রতিভার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে পারবে
Mahfuz Bhuiyan
গ্রাম হয়ে যাবে উন্নয়নের রোল মডেল।
Raihan Akib
গ্রামের ভিতর নেট সমস্যার জন্য ই কমার্স ছাইলে ও ভালো করতে পারবেনা।
Kaniz Ilma
ই কর্মাসকে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার গুরুত্ব অনেক। এতে করে আরেকটি লাভ হবে। সেটা হচ্ছে জেলা ভিত্তিক জনপ্রিয় জিনিস গুলো নিয়ে মানুষ ব্যবসা করতে পারবে। এতে করে যেমন নতুন কর্মসংস্থান হবে তেমনি প্রত্যেকটি জেলার জনপ্রিয় জিনিস গুলো সবার সামনে উঠে আসবে।
Kaniz Ilma
ই কর্মাসকে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার গুরুত্ব অনেক। এতে করে আরেকটি লাভ হবে। সেটা হচ্ছে জেলা ভিত্তিক জনপ্রিয় জিনিস গুলো নিয়ে মানুষ ব্যবসা করতে পারবে। এতে করে যেমন নতুন কর্মসংস্থান হবে তেমনি প্রত্যেকটি জেলার জনপ্রিয় জিনিস গুলো সবার সামনে উঠে আসবে।
part 7
Rabeya Akter
গ্রামে অনেক সময় পায় বিশেষ করে মহিলারা তারা যদি আন্তরিক হতো তাহলে অনেক ভালো হতো তবে কারেন্টের জন্য সোলার বিদ্যুৎ ব্যবহার করলে সম্ভবত নেট সমস্যার সমাধান হবে। গ্রামের মানুষ বিদ্যুৎ সমস্যায় থাকে।
ইরা ইনাম
জেলা পর্যায় ছড়িয়ে দেয়ার গুরুত্ব অনেক,, শুধু নিজ জেলা নিয়ে বসে থাকলে হবে না,, বিভিন্ন জেলায় প্রচারনা চালানো দরকার, এতে ই-কমার্স প্রসারিত হবে,,,
Saiyeda Tahsin
বিখ্যাত আঞ্চলিক পণ্যগুলোর প্রচার ও প্রসার করার জন্য এটা খুব দরকার
Jainul Abedin
বাংলাদেশে ই-কমার্সের জন্য ভালো সুযোগ করতে হলে গ্রাম পর্যায়ে সবাইকে সচেতন করতে হবে। গ্রাম পর্যায়ে সবাই ই-কমার্স সম্পর্কে জানলে এবং বুঝতে তারা ই-কমার্স সেবা নিতে আগ্রহী হবে। ফলে বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের ন্যয় উন্নত হবে।
Omar Faruque
আপনি ই-কমার্স করবেন, আর সেই কাস্টমার যদি গ্রামের কেউ হয়, তাহলে সে পণ্য বা সেবা তার কাছে পৌছায়ে দিতে আপনার অনেক সমস্যা হবে। হতে পারে সে পেমেন্ট কেমনে করবে তা জানে না।
Mojidul Islam
একটি বা দুটি জেলায় ই-কমার্স পৌছে কিছু হবে না। তাই দেশের প্রতিটি জেলায় এক এক করে ই-কমার্স নিয়ে ইভেন্ট করা দরকার যে জেলায় ইভেন্ট করবেন সেই জেলায় ১৫ দিন আগ থেকে এই ইভেন্ট বিষয়ে সোসাল মিডিয়া সহ টিভি চ্যালেনে এড করতে হবে
Moni Akter
আসসালামু আলাইকুম
আড্ডা পোস্টে সবাইকে স্বাগতম,,
ই কমার্স কে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেয়ার গুরুত্ব অনেক,,
কারন শহরের মানুষ গুলো তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পর্কে যে পরিমান জানে প্রত্যন্ত গ্রামের এলাকার মানুষ সে পরিমান জানেনা বা তারা বিভিন্ন রকমের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়,,,
দেশ তখনি এগিয়ে যাবে যখন দেশের প্রতিটি অঞ্চলের মানুষ একই সাথে এগিয়ে যাবে,,প্রতিটি জেলায় যদি ই কমার্স নিয়ে কাজ করা যায় তাহলে তারা আগ্রহী হলে বেকারত্বের সংখ্যা কমাতে এটি অগ্রনী ভূমিকা পালন করবে
তাই এইজন্য ধীরে ধীরে প্রতিটি জেলায় কাজ করতে হবে,,ই কমার্সের গুরুত্ব তাদের কাছে সঠিক ভাবে পৌছে দিতে পারলে অনেক ভালো হবে বলে আমি মনে করি
Ghashful Ghashful
আমাদের দেশের ক্ষুদ্র কুটির শিল্পগুলো বেশিরভাগই গ্রামে গড়ে ওঠে।তাই ই-কমার্সে কুটির শিল্পের বিস্তারের জন্য জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়া আবশ্যক ।এর গ্রামের পিছিয়ে পড়া নারীরাও সমান তালে এগিয়ে যেতে পারবে।
Sheikh Robi
ই-কমার্স কে জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়া এখন সময়ের দাবি। ই-কমার্স নিয়ে ব্যপক প্রচার প্রসার ঘটানো সম্ভব যদি অনলাইন মিডিয়া এভাবে কাজ করে।ফেইসবুক এর কারণে অনেকে বিভিন্ন দিক দিয়ে অনুপ্রাণিত হয়ে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য বদ্ধপরিকর তাই আশা করা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের বিভিন্ন জেলায় ই-কমার্স ব্যবসার ব্যপক প্রচার ও প্রসার ঘটানো সম্ভব হব্র
এম.এ. মেহেরাজ
বাংলাদেশের জনসংখ্যার মাঝে বেশিরভাগই আজো নিরক্ষর। এর মধ্যে গ্রামে বসবাসকারীর সংখ্যা বেশি। গ্রামে বসবাসকারীরা এই ই কমার্স সম্পর্কে তেমন কিছুই জানেনা।
বরং কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানলাম তারা এটাকে দেখতেই পারেনা কারণ তারা শুনেছে এর মাধ্যমে মানুষকে ঠকানো হয়। তাই তাদের মাঝে এর বিস্তার অত্যন্ত জরুরি।
Moni Akter
আমাদের দেশের গ্রামের অনেক কাজ,,পন্য,, শিল্প আছে যেইগুলো সঠিক যায়গায় না পৌছানোর জন্য সঠিক ক্রেতা না পাওয়ার জন্য অবহেলিত হচ্ছে বা তারা ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না,,
তাদের কাছে ই কমার্স পরিচিত করে দিতে পারলে আমার মনে হয় তারা ন্যায্যমূল্য পাবে সাথে সাথে ক্রেতারা তাদের কাংখিত পন্য সেবা পাবে,,,
No comments:
Post a Comment